মঙ্গলবার, ২৯ এপ্রিল ২০২৫ | ১৬ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

মুন্নাকে রাফ চার্জ করে ধমক খেয়েছিলেন নবিন

বাংলাদেশের ফুটবলের জনপ্রিয়তা তখন আকাশচুম্বী। আবাহনী-মোহমেডানের ম‌্যাচ মানেই দেশ দুই ভাগে বিভক্ত হয়ে পড়া। উত্তেজনায় টুইটুম্বর। একই পরিবারে এক ভাই আবাহনীর সমর্থক হলে আরেক ভাই মোহামেডানের সমর্থক। কিন্তু মোহামেডান আবাহনীর খেলার দিন ভাইয়ে ভাইয়ে সম্পর্ক তখন আড়ালে পড়ে যায়। সব ছাপিয়ে নিজেদের প্রিয় দলই মূখ‌্য। প্রিয় দলকে নিয়ে এক ভাই আরেক ভাইকে কটাক্ষ করতে কোনও ছাড় নেই। সেই সময়ে একজন কিশোরের, একজন তরুণের স্বপ্ন ছিল ফুটবলার হওয়া। আবাহনী কিংবা মোহামেডানে খেলা। মোহামেডান-আবাহনীর জনপ্রিয়তার ঢেউ এমনই উত্তাল ছিল যে জাতীয় দলে খেলার স্বপ্ন তখন তাদের কাছে প্রাধান‌্য পেত না। কিন্তু চাইলেই তো আর এই দুই দলে খেলা সম্ভব হয় না। তাই অনেকেই প্রতিপক্ষ হিসেবে খেলে দুধের স্বাধ ঘোলে মেঠাতে। এমনই একজন ফুটবলার ছিলেন নবিন রহমান। নবিন নামেই ফুটবল অঙ্গনে সবার কাছে পরিচিত ছিলেন। বর্তমানে অস্ট্রেলিয়ার সিডনিতে স্থায়ীভাবে বসবাস করছেন তিনি।

১৯৮৪ সালে পাইনিয়ার ফুটবল লিগে কলাবাগান ক্লাবের হয়ে খেলা শুরু করেন। পরের বছর দ্বিতীয় বিভাগে ইস্ট বেঙ্গলে খেলেন। সেই ক্লাবে ছিলেন জাতীয় দলের হয়ে খেলা অধিনায়ক জুয়েল রানাও। এরপর ধানমন্ডি ক্লাবের হয়ে প্রথম বিভাগ ফুটবল লিগে আত্মপ্রকাশ তার। তারপর খেলেন ফরাশগঞ্জ ক্লাবে।

ধানমন্ডি ক্লাবের হয়ে খেলার সময়ই নবিন আবাহনীর বিপক্ষে একটি ম‌্যাচে মাঠে নেমেছিলেন। তিনি ছিলেন আবাহনীরই সমর্থক। মাত্র খেলা শুরু করেছেন। উদীয়মান। স্বপ্ন দেখছেন আবাহনীর আকাশি-হলুদ জার্সি পড়ে মাঠে নামবেন। তার আগেই চলে আসে আবাহনীর প্রতিপক্ষ হয়ে মাঠে নামার। মিরপুরে ধানমন্ডির হয়ে আবাহনীর বিপক্ষে খেলতে নেমেছিলেন। তখন দেশ কাঁপানো ফুটবলার মোনেম মুন্না। রক্ষণভাগের খেলোয়াড় হলেও মুন্না মাঝে মাঝে ওভারল‌্যাপ করে উপরে উঠে যেতেন। সেই ম‌্যাচের স্মৃতিচারণ করে নবিন বলেন, ‘একবার মুন্না ভাইকে রাফ চার্জ করেছিলাম। তিনি আমাকে বলেছিলেন, এই তুই সাবধানে খেলিস কিন্তু। পাটা ভাইঙ্গালামু। তুই ওল্টা-পার্টা চার্জ করস। এই স্মৃতি আমাকে খুবই আবেগ আপ্লুত করে তুলে। মুন্না ভাইতো এখন আর বেঁচে নেই।‘

মোহামেডানের বিপক্ষে খেলার সেই রকম অভিজ্ঞতা নেই। কারণ তিনি যখন উদীয়মান তখনই পায়ে ব‌্যাথা পেয়ে খেলা ছেড়ে দিতে বাধ‌্য হয়েছিলেন।

নবিন নিজের ফুটবল জীবনের ইতি টানার ঘটনা বলতে গিয়ে স্মৃতিকাতর হয়ে পড়েন। তিনি বলেন, ‘আমি মাত্র খেলা শুরু করেছি। চোখে অনেক স্বপ্ন। খুব বেশি দূরে যেতে পারেনি। পায়ে ব‌্যাথা পেলাম। আর মাঠে ফিরতে পারলাম না। পরে স্টুডেন্ট ভিসা নিয়ে চলে আসি অস্ট্রেলিয়াতে। এখানে ইনশাল্লাহ ভালো আছি। খেলাধুলা করি না। তবে মাঝে মাঝে টুর্নামেন্ট হলে খেলি। ফুটবলকে আমি খুব মিস করি। আমার অন্তরে ফুটবল। খুব বেশি ভালোবাসি ফুটবলকে।’

নবিন খেলা শিখেছিলেন ফুটবলার গড়ার কারিগর আলী ইমামের কাছে। নামকরা অনেক ফুটবলার তখন ছিলেন আলী ইমামের ছাত্র। ফুটবলের পাশাপাশি তিনি নির্মাণ স্কুল ক্রিকেটও খেলছেন আমিনুল ইসলাম বুলবুল, খালেদ মাহমুদ সুজন, সেলিম শাহেদেদের সঙ্গে।

প্রবাসী হলেও দেশের ফুটবলের খবরাখবর সব সময় রাখেন নবিন। দেশে যে সকল বন্ধু, ছোট ভাই-বড় ভাই আছেন সেই ছোট মুন্না, আলমগীর, আরমান, আরিফ, লিটন ( ব্রাদার্স)তাদের কাছ থেকে তিনি ফুটবলের খবর পেয়ে থাকেন। ফুটবলের এখন জনপ্রিয়তা নেই। এটি তাকে কষ্ট দেয়। অস্ট্রেলিয়াতে যারা যখন জানে তিনি দেশে ফুটবল খেলতেন তখন অনেকেই বিশেষ করে সিনিয়ররা নবীনের কাছে জানতে চান তিনি কোথায় খেলেছেন, কোন ক্লাবে খেলেছেন। তখন বেশি সম্মানবোধ করে থাকেন তিনি। অস্ট্রেলিয়াতে বসবাসরত জাতীয় দলের সাবেক ক্রিকেটার মাহবুবুর রহমান সেলিমের সঙ্গে তার খেলা নিয়ে আলোচনা হয়। দুজনেই ভালো বন্ধু।

ফুটবলার নবিনকে দেশের ক্রিকেটের সাফল‌্য গর্বিত করে। অস্ট্রেলিয়াতে খেলা হলে তিনি ছুটে যান মাঠে স্বপরিবারে। এবারও তাই করেছেন। তিনি বলেন, ‘ ক্রিকেটের সাফল‌্য আমাকে অনেক গর্বিত করে। আমাদের দেশকে অনেক দূরে নিয়ে গেছে। আমি ক্রিকেট খুব ভালোবাসি।আমাদের গর্ব করার মতো এই ক্রিকেটই আছে। ক্রিকেটে ডিফারেন্ট স্টোরি।’

অস্ট্রেলিয়ানরা তাদের মূল ভেন্যুগুলোতে বাংলাদেশকে খেলার সুযোগ না দেওয়াতে নবিনের কন্ঠে ঝড়েছে আক্ষেপ। তিনি আশা করেন, প্রবাসী বাংলাদেশি দর্শকদের কথা ভেবে অস্ট্রেলিয়ান ক্রিকেট বোর্ড বাংলাদেশের খেলাগুলো তাদের মূল ভেন্যুগুলোতে দিবে।

তিনি বলেন, ‘অস্ট্রেলিয়ানরা বাংলাদেশ দলকে সব সময় খেলার সুযোগ দেয় না। দিলেও হয় ডারউইন না হয় কেয়ানর্সে খেলা দেয়। সেখানে বাঙালি নেই বললেই চলে। কিন্তু এখানে খেলা দিলে কি পরিমাণ বাঙালি দর্শক হয় তাতো সবাই দেখছেনই। তাই অস্ট্রেলিয়ান ক্রিকেট বোর্ডের উচিত হবে বাংলাদেশের খেলাগুলো, যাতে সিডনি, মেলবোর্ন, অ‌্যাডিলেডের মতো যেখানে বাংলাদেশের মানুষের বসবাস বেশি সেই সব জায়গাতে খেলার ‍সুযোগ দেওয়া।’

এমপি/এসআইএইচ

Header Ad
Header Ad

রাখাইনের সঙ্গে মানবিক করিডরের বিষয়টি স্পষ্ট করুন: জামায়াত আমির

জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান। ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশের ভেতর দিয়ে মিয়ানমারের রাখাইনে মানবিক সহায়তা পাঠাতে জাতিসংঘের প্রস্তাবে শর্তসাপেক্ষে বাংলাদেশ রাজি হয়েছে। তবে শর্তাবলির বিষয়টি পরিষ্কার করেনি পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়।

এ অবস্থায় বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান রাখাইনের মানবিক করিডর দেয়ার বিষয়টি পরিষ্কার করার আহ্বান জানিয়েছেন। সোমবার এক ফেসবুক পোস্টে জামায়াত আমির এ আহ্বান জানান।
পোস্টে তিনি লিখেছেন, রাখাইনের সঙ্গে মানবিক করিডরের বিষয়টি স্পষ্ট নয়। এ বিষয়টি জাতির সামনে স্পষ্ট করা দরকার। কারণ এর সঙ্গে অনেক নিরাপত্তা বিষয় জড়িত থাকতে পারে।

রোববার (২৭ এপ্রিল) পররাষ্ট্র উপদেষ্টা সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে রাখাইনের জন্য মানবিক করিডর দেয়ার বিষয়ে ঢাকা রাজি বলে জানান।

এক প্রেস ব্রিফিংয়ে তৌহিদ হোসেন বলেন, ‘এটি একটি মানবিক প্যাসেজ হবে। কিন্তু আমাদের কিছু শর্তাবলি আছে।...যদি শর্তাবলি পালিত হয়, তবে অবশ্যই আমরা সহায়তা করব।’
তবে পররাষ্ট্র উপদেষ্টা অবশ্য ‘মানবিক প্যাসেজের’ শর্তাবলি প্রকাশ করেননি। তিনি বলেন, মিয়ানমারের একটি বিরাট জনগোষ্ঠী বাংলাদেশে আশ্রয় নিয়েছে। তাদের ফেরত পাঠানোর ক্ষেত্রে যা কিছু করা প্রয়োজন, সেটা করতে হবে।

রাখাইনে গৃহযুদ্ধ পরিস্থিতিতে খাদ্যাভাবসহ নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য ও সেবার সংকট দেখা দেয়ার প্রেক্ষাপটে জাতিসংঘ বাংলাদেশের কাছে ‘মানবিক প্যাসেজ’ চায়। বিশ্ব সংস্থাটির মহাসচিব অ্যান্তোনিও গুতেরেস গত মার্চে ঢাকা ও কক্সবাজারে সফরের সময় বাংলাদেশকে এ বিষয়ে অনুরোধ জানান।

রাখাইন ও আশপাশের এলাকার স্বায়ত্তশাসনের দাবিতে সংগ্রামরত ইউনাইটেড লিগ অব আরাকানের (ইউএলএ) অস্ত্রধারী শাখা উইং আরাকান আর্মি ওই অঞ্চলের নিয়ন্ত্রণ নিতে গত বছর (২০২৪) ফেব্রুয়ারি থেকে মিয়ানমারের সামরিক বাহিনীর সঙ্গে সশস্ত্র লড়াই শুরু করে। রাজধানী সিটোয়ে ও বন্দরনগরী চকপু ছাড়া রাখাইনের অধিকাংশ এলাকা এখন আরাকান আর্মির নিয়ন্ত্রণে।

Header Ad
Header Ad

প্রাথমিকের প্রধান শিক্ষকরা পাচ্ছেন দশম গ্রেড, সহকারী শিক্ষক ১২তম

ছবি: সংগৃহীত

সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকদের বেতন গ্রেড এক ধাপ বাড়ানোর উদ্যোগ নিয়েছে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়। এ উদ্যোগ বাস্তবায়িত হলে প্রাথমিকের সহকারী শিক্ষকরা শুরুতে ১২তম ও প্রধান শিক্ষকরা দশম গ্রেড পাবেন। ফলে দীর্ঘদিনের দাবি পূরণ হতে যাচ্ছে শিক্ষকদের।

প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় সূত্রমতে ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের ইমেরিটাস অধ্যাপক মনজুর আহমদের নেতৃত্বাধীন ‘প্রাথমিক ও উপানুষ্ঠানিক শিক্ষার মানোন্নয়নে গঠিত পরামর্শক কমিটি’র সুপারিশ এবং আদালতের রায়ের আলোকে এ উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে।

এ বিষয়ে পদক্ষেপ নিতে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক ও সহকারী শিক্ষকদের সুপারিশ করা উন্নীত গ্রেডে অন্তর্ভুক্ত করার জন্য প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরকে নির্দেশ দিয়েছে মন্ত্রণালয়। পাশাপাশি বেতন স্কেল উন্নীতকরণের চেকলিস্ট অনুযায়ী প্রস্তাব দিতে অধিদপ্তরকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। সম্প্রতি অধিদপ্তরকে এ চিঠি দেয় মন্ত্রণালয়।

জানা গেছে, পরামর্শক কমিটি প্রাথমিক শিক্ষার মানোন্নয়নে শতাধিক সুপারিশ করে গত ফেব্রুয়ারি মাসে সরকারের কাছে প্রতিবেদন জমা দেয়। এতে কমিটি ‘সহকারী শিক্ষক’ পদ বিলুপ্ত করে শুরুর পদ ‘শিক্ষক’ করার সুপারিশ করা হয়ে। এক্ষেত্রে শিক্ষক হিসেবে শুরুতে বেতন গ্রেড হবে ১২তম।

এরপর দুই বছর পর চাকরি স্থায়ীকরণ ও আরও দুই বছর পর তারা ‘সিনিয়র শিক্ষক’ হবেন। তখন তাদের বেতন গ্রেড হবে ১১তম। এছাড়া পরামর্শক কমিটি প্রধান শিক্ষকদের বেতন গ্রেড দশম করার সুপারিশ করে।

এরই মধ্যে উচ্চ আদালতের রায়ে প্রধান শিক্ষকদের বেতন গ্রেড দশম করতে বলা হয়েছে। এখন পরামর্শক কমিটির সুপারিশ ও আদালতের রায় বাস্তবায়নের উদ্যোগ নিয়েছে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়।

প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা জানান, নিয়মানুযায়ী প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর থেকে প্রস্তাব পাঠাতে হবে। এরপর এ বিষয়ে পরবর্তী পদক্ষেপ নেওয়ার জন্য জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হবে।

Header Ad
Header Ad

এনসিপির সঙ্গে আমার কোনো ধরনের সম্পর্ক নেই: উমামা ফাতেমা

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের মুখপাত্র উমামা ফাতেমা। ছবি: সংগৃহীত

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের মুখপাত্র উমামা ফাতেমা সবার উদ্দেশে একটি ছোট ঘোষণা দিয়ে বলেছেন, ব্যক্তিগতভাবে এনসিপির সঙ্গে আমার কোনো ধরনের সম্পর্ক নেই।

সোমবার (২৮ এপ্রিল) দিবাগত রাতে উমামা ফাতেমা তাঁর ব্যক্তিগত ভেরিফায়েড ফেসবুক অ্যাকাউন্ট থেকে একটি পোস্টের মাধ্যমে এ ঘোষণা দেন।

তিনি তার পোস্টে লিখেছেন, সবার উদ্দেশ্যে একটা ছোট ঘোষণা, আমি নতুন রাজনৈতিক দল এনসিপির সঙ্গে সম্পৃক্ত নই। আমার অনেক পরিচিত ব্যক্তিবর্গ এই দলটির সঙ্গে আছেন। তবে ব্যক্তিগতভাবে এনসিপির সঙ্গে আমার কোনো ধরনের সম্পর্ক নেই বলে জানান উমামা। তাই এনসিপি সংক্রান্ত পরামর্শ, সাংগঠনিক আলাপ বা প্রস্তাবনা আমার কাছে উপস্থাপন না করার অনুরোধ রইল। এতে আপনার, আমার দুইজনেরই সময় বাঁচবে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

রাখাইনের সঙ্গে মানবিক করিডরের বিষয়টি স্পষ্ট করুন: জামায়াত আমির
প্রাথমিকের প্রধান শিক্ষকরা পাচ্ছেন দশম গ্রেড, সহকারী শিক্ষক ১২তম
এনসিপির সঙ্গে আমার কোনো ধরনের সম্পর্ক নেই: উমামা ফাতেমা
আওয়ামী লীগ সরকার পুলিশকে দলীয় বাহিনীতে পরিণত করেছিল: প্রধান উপদেষ্টা
আত্মসমর্পণ করলেন তারেক রহমানের খালাতো ভাই
চার শতাধিক যাত্রী নিয়ে ঢাকা ছাড়ল বছরের প্রথম হজ ফ্লাইট
রাখাইনে মানবিক করিডর দেওয়া নিয়ে আলোচনা করা উচিত ছিল: ফখরুল
দেশের সব পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটে শাটডাউন কর্মসূচি
ভারতের সামরিক আক্রমণ আসন্ন,পারমাণবিক অস্ত্রের হুমকি পাকিস্তানের
কানাডার প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত মার্ক কার্নি
নওগাঁয় ডাকাত দলের ৩ সদস্যসহ ৮ জন গ্রেপ্তার, উদ্ধার লুণ্ঠিত মালামাল
নিজের মূত্র পান করেছিলেন বলিউড অভিনেতা পরেশ রাওয়াল
নাহিদ ইসলামকে বাংলাদেশের আগামীর প্রধানমন্ত্রী বললেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
কিছু লোডশেডিং না হলে ভর্তুকি বেড়ে যাবে: বিদ্যুৎ উপদেষ্টা
গণপিটুনির পর কারাগারে ইমামের মৃত্যু, গাজীপুরের পূবাইলে চাঞ্চল্য
ইশরাক হোসেনকে মেয়র হিসেবে শপথ না পড়াতে লিগ্যাল নোটিশ
পাকিস্তানের পাশে দাঁড়িয়ে ৭টি অস্ত্রবাহী বিমান পাঠালো তুরস্ক
বিএনপির ৩ সংগঠনের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা
পাঁচ জেলায় বজ্রপাতে ১১ জনের মৃত্যু
জামিন পেলেন মডেল মেঘনা আলম