বুধবার, ১৮ ডিসেম্বর ২০২৪ | ৩ পৌষ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

শামীমের ব্যাটে বাংলাদেশের লড়াকু স্কোর ৫ উইকেট হারিয়ে বিপাকে ওয়েস্ট ইন্ডিজ

ছবি: সংগৃহীত

স্বাগতিক ওয়েস্ট ইন্ডিজকে ১৪৮ রানের টার্গেট দিয়েছে বাংলাদেশ। টসে হেরে ব্যাট করতে নেমে প্রথম টি২০ ম্যাচে বাংলাদেশ করেছে ৬ উইকেটে ১৪৭ রান। সৌম্য সরকারের ৪৩ রানের ওপর ভর করেই বাংলাদেশ এই স্কোর করে। জবাবে ব্যাট করতে নেমে ৫৮ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে বিপাকে ওয়েস্ট ইন্ডিজ।

আগে ব্যাট করতে নেমে শুরুটা খুব একটা খারাপ ছিল না। তবে স্কোরবোর্ডে ১৫ রান জমা হতেই তানজিদ হাসান তামিম লিটনকে হারায় তারা। ১১ বলে ৬ রান করে অকিল হোসেনের বলে বোল্ড আউট হয়ে ফেরেন এই বাঁহাতি। অধিনায়ক লিটন আউট হন গোল্ডেন ডাক মেরে।

আফিফ হোসেন ধ্রুব তার ইনিংস বড় করতে পারেননি। ১১ বলে ৮ রান করে রস্টন চেজের বলে অকিল হোসেনের হাতে ক্যাচ দিয়ে ফেরেন তিনি। এরপর সৌম্য সরকার ও জাকের আলি অনিকের জুটি থেকে আসে ৪২ বলে ৫৭ রান। দলীয় ৮৭ রানে জাকের ফিরলে ভাঙে তাদের জুটি। এরপর সৌম্য সরকারও টিকতে পারেননি বেশিক্ষণ। ৩২ বলে ৪৩ রান করা এই বাঁহাতিকে ফেরান ম্যাকময়।

১৫ ওভার শেষে রান ছিল ৯৫। বাংলাদেশের স্কোর সেখান থেকে ১৪০ পেরুবে এমন বাজি ধরার লোক খুব কমই ছিল। সেখান থেকে ১ বছর পর জাতীয় দলে শামীম পাটোয়ারী খেললেন ১৩ বলে ২৭ রানের ইনিংস।

শামীমকে যোগ্য সঙ্গ দিয়েছেন মেহেদি হাসান। দুজনে মিলে বাংলাদেশের স্কোর ১৪০ পার করতে সাহায্য করেছেন। ইনিংসের এক বল বাকি থাকতে আউট হন শামীম। শেষ বল থেকে রিশাদ হোসেন নেন দুই রান। আর তাতেই নির্ধারিত ২০ ওভার শেষে ৬ উইকেট হারিয়ে ১৪৭ রানের পুঁজি পায় টাইগাররা।

জবাবে ব্যাট করতে নেমে দারুন শুরু করে ওয়েস্ট ইন্ডিজ। কিন্তু তার লাগাম টানতে সময় নেননি শেখ মেহেদি। পাওয়ারপ্লের সময়টা তাই বেশ স্বস্তি নিয়েই পার করেছে টাইগার শিবির একথা বলা যেতেই পারে। এই প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত স্কোর ৭ ওভারে ৩৯ রানে ৫ উইকেট।

Header Ad
Header Ad

গুমের ঘটনায় ট্রাইব্যুনালে অভিযোগ জমা মাইকেল চাকমার

ইউনাইটেড পিপলস ডেমোক্রেটিক ফ্রন্টের (ইউপিডিএফ) নেতা মাইকেল চাকমা। ছবি: সংগৃহীত

আওয়ামী শাসনামলে গুমের শিকার ইউনাইটেড পিপলস ডেমোক্রেটিক ফ্রন্টের (ইউপিডিএফ) নেতা মাইকেল চাকমা গুমের ঘটনায় দায়ীদের বিরুদ্ধে ট্রাইব্যুনালে অভিযোগ জমা দিয়েছেন।

বুধবার (১৮ ডিসেম্বর) সকাল ৯টায় তিনি আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের চিফ প্রসিকিউটর কার্যালয়ে আসেন। সে সময়ে তার সঙ্গে ছিলেন আলোকচিত্রী শহিদুল আলম ও শহিদুল আলমের স্ত্রী অধ্যাপক রেহনুমা আহমেদ।

হাসিনা সরকারের পতন হলে দীর্ঘ ৫ বছর ৩ মাস পর গত ৭ আগস্ট অবরুদ্ধ দশা থেকে মুক্তি পান মাইকেল চাকমা। ওইদিন ভোরের দিকে চট্টগ্রামের একটি স্থানে তাকে চোখ বাঁধা অবস্থায় ছেড়ে দেওয়া হয়।

অভিযোগ প্রসঙ্গে মাইকেল চাকমা বলেন, ৫ বছর ৪ মাস সময় ধরে তিনি গুমের শিকার ছিলেন। ২০১৩ সালে তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার খাগড়াছড়ি সফরের দিনে ইউপিডিএফের হয়ে তারা অবরোধ করেছিলেন। এই ঘটনায় তখন শেখ হাসিনা তাদের দেখে নেওয়ার হুশিয়ারী দিয়েছিলেন। শান্তি চুক্তির বিরোধিতা করায় গুম হওয়ার পর তাকে নানা প্রশ্নের সম্মুখীন হতে হয়েছে। তার আশঙ্কা এসব ঘটনায় তাকে গুম করা হয়েছিলো। এ কারণেই শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে ট্রাইব্যুনালে অভিযোগ দায়ের করেন তিনি। ২০১৯ সালের ৯ এপ্রিল থেকে ২০২৪ সালের ৭ আগস্ট পর্যন্ত গুম ছিলেন তিনি।

এ বিষয়ে চিফ প্রসিকিউটর মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম বলেন, আইনের বিধান অনুযায়ী গুমের এই মৌখিক অভিযোগ আমলে নিবেন তারা। মাইকেল চাকমা অভিযোগ লিখিত অভিযোগ দেয়ার পর তদন্ত কাজ শুরু করবে তদন্ত সংস্থা।

Header Ad
Header Ad

মেট্রোরেলে একক যাত্রায় চালু হচ্ছে কাগজের টিকিট

ছবি: সংগৃহীত

মেট্রোরেলে একক যাত্রার কার্ড ইস্যু করতে অনেক সময় লাগছে বলে অসুবিধায় পড়ছেন যাত্রীরা। এ সাময়িক অসুবিধার জন্য যাত্রীদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করেছে ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেড (ডিএমটিসিএল)। এছাড়াও বিকল্প পদ্ধতি হিসেবে কিউআর কোড চালুর মাধ্যমে ভ্রমণের ব্যবস্থা করা হচ্ছে বলে জানিয়েছে প্রতিষ্ঠানটি।

মঙ্গলবার (১৭ ডিসেম্বর) রাতে ডিএমটিসিএলের ভেরিফায়েড সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুক পেজে এ বিষয়টি জানানো হয়।

ডিএমটিমিএলের পোস্টে বলা হয়, “ডিএমটিসিএল এর পক্ষ থেকে আপনাদের স্বাগত জানাচ্ছি। যাত্রীবৃদ্ধি পাওয়ার কারণে চাহিদা মতে গুরুত্বপূর্ণ যাত্রীবহুল মেট্রো স্টেশনসমূহে সিঙ্গেল জার্নি টিকেট ইস্যু করতে অধিক সময় লাগছে। এছাড়া সিঙ্গেল জার্নি টিকেট নির্দিষ্ট স্লটে জমা না পাওয়ায় এবং যৌক্তিক কারণে বেশ কিছু টিকিটের কার্যকারিতা নষ্ট হয়ে যাওয়ায় সাময়িক অসুবিধার সৃষ্টি হয়েছে। এ সমস্যার সমাধানে দ্রুত সিঙ্গেল জার্নি টিকিট সংগ্রহ করা হচ্ছে। এছাড়া বিকল্প পদ্ধতি কিউআর কোড চালুর মাধ্যমে ভ্রমণের ব্যবস্থা করা হচ্ছে। আশা করা যায়, ডিসেম্বর ২০২৪ এর শেষ নাগাদ পরিস্থিতির উন্নতি হবে। সম্মানিত যাত্রীগণের সাময়িক এ অসুবিধার জন্য ডিএমটিসিএল কর্তৃপক্ষ আন্তরিকভাবে দুঃখ প্রকাশ করছে। হাতে পর্যাপ্ত সময় নিয়ে স্টেশনে আসার জন্য সম্মানিত যাত্রীগণকে বিনীত অনুরোধ জানানো হচ্ছে।”

এর আগে একক যাত্রার টিকিট সংকট দূর করতে আরও ২০,০০০ কার্ড চলতি ডিসেম্বর মাসেই আসছে বলে জানিয়েছিল মেট্রোরেল পরিচালনাকারী প্রতিষ্ঠান ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেড (ডিএমটিসিএল)। যদিও গত নভেম্বর মাসে প্রথমবারের মতো নতুন লটে ২০,০০০ কার্ড স্টেশনগুলোতে যুক্ত হয়েছে।

Header Ad
Header Ad

আবারও বাংলাদেশের নিয়ে প্রতিক্রিয়া জানালো যুক্তরাষ্ট্র

মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের মুখপাত্র ম্যাথিউ মিলার। ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশের বিভিন্ন ইস্যু নিয়ে আবারও নিজেদের প্রতিক্রিয়া জানিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র।

স্থানীয় সময় মঙ্গলবার (১৭ ডিসেম্বর) নিয়মিত সংবাদ সম্মেলনে বিভিন্ন প্রশ্নের জবাব দেন মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের মুখপাত্র ম্যাথিউ মিলার।

এদিনের ব্রিফিংয়ে আসাম-ত্রিপুরা দখলের পক্ষে কথা বলার ইস্যু, গণমাধ্যমের স্বাধীনতা, জাতীয় নির্বাচনের সম্ভাব্য সময় ঘোষণা ও শেখ হাসিনার বক্তব্য প্রচারে নিষেধাজ্ঞাসহ আরও বেশ কিছু প্রসঙ্গ উঠে এসেছে।

এছাড়া বাংলাদেশ সীমান্তবর্তী মংডু শহর দখলে নেওয়ার ফলে সম্প্রতি বাংলাদেশ-মিয়ানমার সীমান্তের প্রায় পৌনে তিনশ কিলোমিটার সীমান্তের পুরোটাই দেশটির সশস্ত্র বিদ্রোহী গোষ্ঠী আরাকান আর্মির নিয়ন্ত্রণে চলে গেছে। এই প্রসঙ্গটিও মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের ব্রিফিংয়ে উঠে এসেছে।

যুক্তরাষ্ট্র এই বিষয়ের দিকে ঘনিষ্ঠভাবে নজর রাখছে বলেও জানিয়েছেন মুখপাত্র ম্যাথিউ মিলার।

এদিনের ব্রিফিয়ংয়ে এক প্রশ্নকারী জানতে চান, সম্প্রতি ড. ইউনূসের প্রভাবশালী একজন উপদেষ্টা যাকে যুক্তরাষ্ট্রের মাটিতে হাসিনাকে উৎখাতের মূল পরিকল্পনাকারী হিসাবে চিত্রিত করা হয়েছিল পশ্চিমবঙ্গ, ত্রিপুরা এবং আসামসহ ভারতের অংশকে সংযুক্ত করে বাংলাদেশের ভূখণ্ড সম্প্রসারণের পক্ষে বিতর্কিত সোশ্যাল মিডিয়া পোস্ট করেছেন। এ ধরনের মন্তব্য দক্ষিণ এশিয়ার আঞ্চলিক স্থিতিশীলতার জন্য ঝুঁকির কারণ হতে পারে। ড. ইউনূসের সাথে ঘনিষ্ঠ খুব ঘনিষ্ঠ সহযোগী ব্যক্তি এই কথা বলায় মার্কিন সরকার কি এই বিবৃতিটিকে উদ্বেগের সাথে দেখছে এবং এই অঞ্চলে শান্তি ও স্থিতিশীলতাকে সমর্থন করার জন্য এই ধরনের বক্তব্যের বিরুদ্ধে কোনও পরামর্শ দেওয়ার কথা বিবেচনা করবে?

জবাবে মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের মুখপাত্র ম্যাথিউ মিলার বলেন, আমি স্বীকার করব যে আমি এই ধরনের কোনও মন্তব্য সম্পর্কে অবগত নই। আপনি এখন আমাকে যা পড়ে শোনালেন সেটি ছাড়া আমি এটি সম্পর্কে অন্য আর কিছুই জানি না। সাধারণ নিয়ম অনুসারে, যখন আমি কোনও মন্তব্য করতে দেখিনি, সঠিক প্রসঙ্গে বিবেচনাও করিনি, সে বিষয়ে আমি কোনও মন্তব্য করব না।

এছাড়া সম্প্রতি জুলাই-আগস্ট গণহত্যা মামলার প্রধান আসামি ভারতে পালিয়ে যাওয়া সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সব ধরনের বিদ্বেষমূলক বক্তব্য গণমাধ্যম ও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে প্রচারে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল। এ বিষয়ে ওই প্রশ্নকারী মন্তব্য জানতে চান। তবে মুখপাত্র ম্যাথিউ মিলার এ বিষয়ে কোনও মন্তব্য করবেন না বলে জানিয়ে দেন।

এরপর ওই প্রশ্নকারী গণমাধ্যমের স্বাধীনতা নিয়ে প্রশ্ন করেন। জবাবে মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের মুখপাত্র বলেন, আমরা বাংলাদেশ সরকারের সাথে এই বিষয়টির ক্ষেত্রে ধারাবাহিকভাবে যুক্ত রয়েছি এবং তা হলো বাংলাদেশ সরকারকে এই বিষয়ে স্পষ্ট করে দেওয়া, যেমনটি আমরা বাংলাদেশের পূর্ববর্তী সরকারকেও স্পষ্ট করে জানিয়ে দিয়েছিলাম যে, আমরা বিশ্বাস করি গণমাধ্যমের স্বাধীনতা থাকা উচিত। স্বাধীনতা বহাল রাখা উচিত, সংবাদপত্রের স্বাধীনতাকে সম্মান করা উচিত এবং এই ধরনের মামলাগুলো আইনের শাসন এবং সংবাদপত্রের প্রতি শ্রদ্ধার সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণভাবে মোকাবিলা করা উচিত।

পরে এক সাংবাদিক বাংলাদেশ-মিয়ানমার সীমান্তের মিয়ানমার অংশটি সশস্ত্র বিদ্রোহী গোষ্ঠীর নিয়ন্ত্রণে চলে যাওয়া নিয়ে প্রশ্ন করেন। তিনি বলেন, সীমান্তে বাংলাদেশের পার্শ্ববর্তী রাখাইন প্রদেশের নিয়ন্ত্রণ নিয়েছে আরাকান আর্মি। রোহিঙ্গা শরণার্থীদের পরিস্থিতি ও ভাঘ্যে ঠিক কী ঘটতে চলেছে বলে আপনি মনে করছেন?

জবাবে মিলার বলেন, আমরা এই ঘটনাবলীর দিকে ঘনিষ্ঠভাবে নজর রাখছি এবং সংঘাত ও আঞ্চলিক স্থিতিশীলতা ও নিরাপত্তা নষ্ট হওয়ার আশঙ্কায় আমরা উদ্বিগ্ন। রোহিঙ্গা শরণার্থী সংকট সমাধানে সহায়তা করার বিষয়টি আমাদের জন্য অগ্রাধিকার। বাংলাদেশের জনগণ এবং সরকার বার্মায় নিপীড়নের শিকার হয়ে পালিয়ে আসা রোহিঙ্গা শরণার্থীদের আশ্রয় প্রদানে উদারতা দেখিয়েছে এবং আমরা রোহিঙ্গা ও বার্মার অন্যান্য দুর্বল সম্প্রদায়ের সদস্যদের যারা সেখানে আশ্রয় নিয়েছে তাদের সহায়তার জন্য বাংলাদেশের সাথে কাজ চালিয়ে যাব।

পরে ওই সাংবাদিক সম্প্রতি বাংলাদেশের জাতীয় নির্বাচনের সম্ভাব্য সময় ঘোষণা নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের অবস্থান জানতে চান। তিনি বলেন, অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা নোবেল বিজয়ী ড. মোহাম্মদ ইউনুস ঘোষণা করেছেন, বাংলাদেশের পরবর্তী সাধারণ নির্বাচন ২০২৫ সালের শেষের দিকে বা ২০২৬ সালের শুরুতে হবে। সাধারণ নির্বাচনের এই ঘোষণাকে আপনি কীভাবে দেখছেন?

জবাবে মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের মুখপাত্র ম্যাথিউ মিলার কোনও জবাব দেননি এবং পরবর্তীতে এই বিষয়ে প্রতিক্রিয়া জানাবেন বলে জানান।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

গুমের ঘটনায় ট্রাইব্যুনালে অভিযোগ জমা মাইকেল চাকমার
মেট্রোরেলে একক যাত্রায় চালু হচ্ছে কাগজের টিকিট
আবারও বাংলাদেশের নিয়ে প্রতিক্রিয়া জানালো যুক্তরাষ্ট্র
চাকুরিতে পুরুষ-মহিলা সবাইকে স্যার ডাকার নিয়ম বাতিল
মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের বিরুদ্ধে ফিলিস্তিনিদের মামলা
চাঁদপুরে বিএনপির দুই গ্রুগের সংঘর্ষ
ইজতেমা ময়দানে জূবায়ের-সাদপন্থীদের সংঘর্ষে নিহত ৩
২৭ রানের জয়ে সিরিজ বাংলাদেশের
ফোনে ‘আপা আপা’ বলা সেই জাহাঙ্গীরকে জামিন দেননি হাইকোর্ট
পঞ্চদশ সংশোধনীর রায়ে বাতিল হলো যেসব বিধান
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০ শিক্ষক-কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর
পঞ্চদশ সংশোধনী বাতিল জনগণের আরেক বিজয়: জামায়াত
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ফুটবল খেলাকে কেন্দ্র করে দুই গ্রামবাসীর সংঘর্ষে আহত ১০
অন্তর্বর্তী সরকারই তত্ত্বাবধায়ক সরকারে রূপান্তর হতে পারে: অ্যাটর্নি জেনারেল
চীনে ১০ দিন পর্যন্ত ভিসা ছাড়াই অবস্থানের সুযোগ
১৫ বছর পর দেশে ফিরলেন বিএনপির কেন্দ্রীয় নেতা গিয়াস আহমেদ
জনসমর্থনের কারণে বিএনপি অনেকের হিংসার কারণ: তারেক রহমান
পূর্বাচলের লেক থেকে অজ্ঞাত তরুণীর মরদেহ উদ্ধার
২০২৬ সালের ৩০ জুনের মধ্যে জাতীয় নির্বাচন: প্রেস সচিব
টাঙ্গাইলে দুর্নীতি-অনিয়মের অভিযোগে অধ্যক্ষ বহিষ্কার