বৃহস্পতিবার, ১৪ নভেম্বর ২০২৪ | ২৯ কার্তিক ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

ভারতের কাছে পাকিস্তানে না যাওয়ার লিখিত ব্যাখ্যা চায় পিসিবি

ছবি: সংগৃহীত

আগামী বছর ফেব্রুয়ারিতে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির আয়োজন করবে পাকিস্তান। তবে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি খেলতে পাকিস্তানে দল পাঠাবে না ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ড (বিসিসিআই)। দু’দিন আগেই ইন্টারন্যাশনাল ক্রিকেট কাউন্সিলকে (আইসিসি) নিজেদের অবস্থান স্পষ্ট করে দিয়েছেন জয় শাহরা। প্রতিযোগিতার আয়োজন পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ডকে (পিসিবি) বিষয়টি জানিয়ে দিয়েছে আইসিসি। এতে খুশি নন পাকিস্তানের ক্রিকেট কর্মকর্তারা। তারা বিসিসিআইয়ের কাছে লিখিত ব্যাখ্যা চান।

চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি আয়োজনের জন্য দীর্ঘদিন ধরে প্রস্তুতি নিচ্ছে পাকিস্তান। স্টেডিয়াম সংস্কার করেছে তারা। ক’দিন আগে ১০০ দিনের গণনা শুরু করেছে। এমন সময় ৮ দলের টুর্নামেন্টটি অনিশ্চিতার মধ্যে পড়ে গেছে। সম্ভাব্য হাইব্রিড পদ্ধতির কথা বলা হচ্ছে। তবে পাকিস্তান এখনো দেশে সম্পূর্ণ টুর্নমেন্ট আয়োজনের সিদ্ধান্তে অনড়।

বিষয়টি নিয়ে পিসিবির একজন কর্মকর্তা বলেছেন, ‘হাইব্রিড মডেলের কোন চিন্তাই করা হচ্ছে না।’ এর আগে ২০২৩ সালে পিসিবির আয়োজনে হাইব্রিড মডেলে এশিয়া কাপ হয়েছে। ওই টুর্নামেন্টে ভারতের ম্যাচগুলো অন্যত্র হয়েছিল এবং বাকি ম্যাচ হয়েছিল পাকিস্তানে। তবে ওই বছরই বিশ্বকাপ খেলতে ভারত সফর করেছে পাকিস্তান দল। শর্ত ছিল, চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি খেলতে ভারতীয় ক্রিকেট দলও পাকিস্তানে যাবে। কিন্তু কথার খেলাপ হওয়ায় কঠোর অবস্থান নিয়েছে পিসিবি ও পাকিস্তান সরকার।

বিসিসিআইয়ের বক্তব্য জানার পর আইসিসি কর্তারা ভারতের ম্যাচগুলোর জন্য বিকল্প ব্যবস্থার পরিকল্পনা শুরু করেছেন। সংযুক্ত আরব আমিরাতকে প্রস্তুত রাখা হচ্ছে। অবশ্য, এ ব্যাপারে সরকারি ঘোষণা হয়নি। তারা আপাতত যুযুধান দু’দেশের বোর্ড কর্তাদের সাথে নিয়মিত যোগাযোগ রাখছেন।

উল্লেখ্য, রাজনৈতিক সম্পর্কের কারণে ভারত-পাকিস্তান দ্বিপক্ষীয় ক্রিকেট সিরিজ বন্ধ এক দশকের বেশি সময়। ২০০৭-০৮ মরসুমে শেষবার ভারতের মাটিতে টেস্ট সিরিজে মুখোমুখি হয়েছিল দু’দেশ। ২০১২ সালে শেষবার ভারতের মাটিতে এক দিনের এবং টি-টোয়েন্টি সিরিজে মুখোমুখি হয়েছিল দু’দল। তার পর থেকে বহুদলীয় প্রতিযোগিতা ছাড়া ভারত-পাকিস্তান ক্রিকেট ম্যাচ হয় না। গত বছর এশিয়া কাপের জন্য বিসিসিআই রোহিতদের পাকিস্তানে না পাঠালেও এক দিনের বিশ্বকাপের সময় বাবর আজমদের ভারতে পাঠিয়েছিল পিসিবি।

Header Ad

তারল্য সংকট মেটাতে ৬ হাজার ৫৮৫ কোটি টাকার সহায়তা পেল দুর্বল সাত ব্যাংক

ছবি: সংগৃহীত

তারল্য সংকট নিরসনে দেশের সাতটি দুর্বল ব্যাংককে ৬ হাজার ৫৮৫ কোটি টাকা সহায়তা প্রদান করেছে নয়টি শক্তিশালী ব্যাংক। যদিও এসব ব্যাংক থেকে মোট ১১ হাজার ১০০ কোটি টাকার চাহিদা জানানো হয়েছিল। এ সহায়তার মধ্যে সবচেয়ে বেশি অর্থ পেয়েছে ইসলামী ব্যাংক, যা সাতটি ব্যাংক থেকে মোট ২ হাজার ৯৫ কোটি টাকা।

বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র ও নির্বাহী পরিচালক হুসনে আরা শিখা জানিয়েছেন, দুর্বল ব্যাংকগুলোকে সহায়তা প্রদানের এ সিদ্ধান্তে গ্রাহকদের স্বার্থ সবার আগে বিবেচনা করা হবে।

সহায়তা পাওয়া ব্যাংকগুলোর মধ্যে রয়েছে-সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক, যা ছয়টি ব্যাংক থেকে ১ হাজার ১৭৫ কোটি টাকা পেয়েছে। এছাড়া ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক ছয় ব্যাংক থেকে পেয়েছে ১ হাজার কোটি টাকা, ন্যাশনাল ব্যাংক ৯২০ কোটি, এক্সিম ব্যাংক ৭০০ কোটি, ইউনিয়ন ব্যাংক ৪০০ কোটি এবং গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংক পেয়েছে ২৯৫ কোটি টাকা।

তারল্য সহায়তা প্রদানকারী ব্যাংকগুলো হলো- সোনালী, মিউচুয়াল ট্রাস্ট, ইস্টার্ন, শাহজালাল ইসলামী, সিটি, ব্র্যাক, পুবালী, ঢাকা এবং বেঙ্গল কমার্শিয়াল ব্যাংক।

গত সোমবার বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আহসান এইচ মনসুর ১৭টি ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালকদের সঙ্গে এক বৈঠকে দুর্বল ব্যাংকগুলোকে সহায়তা অব্যাহত রাখতে শক্তিশালী ব্যাংকগুলোর প্রতি অনুরোধ জানান। তিনি বলেন, "অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতা বজায় রাখতে দুর্বল ব্যাংকগুলোর তারল্য সংকট নিরসন জরুরি।"

সম্প্রতি ক্ষমতার পালাবদলের পর বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে শরিয়াহভিত্তিক ইসলামী ধারার ব্যাংকগুলোকে নগদ অর্থ সরবরাহ বন্ধ করায় এসব ব্যাংকে তারল্য সংকট দেখা দেয়। সংকটের কারণে অনেক গ্রাহক তাদের আমানত থেকে ন্যূনতম ২০ হাজার টাকা তুলতেও সমস্যায় পড়েন। এ পরিস্থিতিতে গভর্নর সবল ব্যাংকগুলোর কাছ থেকে নগদ ঋণ নেওয়ার বিষয়টি অনুমোদন করেন, যা দুর্বল ব্যাংকগুলোকে সাময়িকভাবে সংকট কাটিয়ে উঠতে সাহায্য করবে।

নির্ধারিত প্রক্রিয়া অনুযায়ী, শক্তিশালী ১০টি ব্যাংক তাদের অতিরিক্ত তারল্য দিয়ে দুর্বল ব্যাংকগুলোকে সহযোগিতা করতে সম্মত হয়েছে।

Header Ad

নতুন রূপে আসছে র‍্যাব: পরিবর্তন হচ্ছে নাম, লোগো ও পোশাক

ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশের বিশেষায়িত বাহিনী র‍্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র‍্যাব) দুই দশক আগে সংঘবদ্ধ অপরাধ ও সন্ত্রাস দমনের লক্ষ্যে গঠিত হয়েছিল। তবে কিছুদিন পর থেকেই মানবাধিকার লঙ্ঘনের গুরুতর অভিযোগ ওঠে এ বাহিনীর বিরুদ্ধে। সমালোচকরা র‍্যাবকে কখনো ‘সরকারি ডেথ স্কোয়াড’ হিসেবেও অভিহিত করেছেন। সর্বশেষ ২০২১ সালে র‍্যাবের শীর্ষ কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞা জারি করে যুক্তরাষ্ট্র।

গত ১৫ বছরে এ বাহিনী বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ড, বিরোধী রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব ও সরকারের সমালোচকদের গুম এবং নির্যাতনের অভিযোগে সাধারণ মানুষের মধ্যে পরিচিত হয়ে উঠেছে। এ প্রেক্ষিতে দেশি-বিদেশি মানবাধিকার সংগঠনগুলো র‍্যাবের সংস্কারের দাবি জানিয়ে আসছিল। গত ৫ আগস্ট গণআন্দোলনের মুখে শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর এ দাবি আরও জোরালো হয়েছে। এই পটভূমিতে র‍্যাব তাদের নাম, লোগো ও পোশাক পরিবর্তনের পরিকল্পনা করছে এবং বাহিনীর কার্যক্রমের জন্য একটি নতুন আইন তৈরির উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। উল্লেখ্য, বর্তমানে এ বাহিনীর জন্য কোনো আলাদা আইন নেই; এটি পুলিশ অধ্যাদেশ অনুযায়ী পরিচালিত হয়।

র‍্যাবের মহাপরিচালক এ কে এম শহিদুর রহমান বলেন, "আমরা বাহিনীর নাম, নিয়ম এবং পোশাক পরিবর্তনসহ বিভিন্ন সংস্কারের পদক্ষেপ নিয়েছি। ইতোমধ্যে এ বিষয়ে একটি খসড়া তৈরি করা হয়েছে। বাহিনীর জন্য নতুন আইন প্রণয়নের উদ্যোগও নেওয়া হয়েছে, যা বর্তমানে খসড়া পর্যায়ে আছে।" তবে মানবাধিকারকর্মীরা বাহিনীর সংস্কারের পরিবর্তে এর বিলুপ্তির দাবিও জানিয়েছেন। সুপ্রিম কোর্টের জ্যেষ্ঠ আইনজীবী জেড আই খান পান্না বলেন, "র‍্যাব বিলুপ্ত করা উচিত। এনকাউন্টার বা বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ডের কোনো প্রয়োজন নেই। পুলিশের অন্যান্য বিভাগ দেশের শান্তি রক্ষায় যথেষ্ট।"

মানবাধিকারকর্মী নূর খান লিটন বলেন, "একজন মানবাধিকারকর্মী হিসেবে আমার অভিমত হলো এ বাহিনীটি ভেঙে দেওয়া উচিত। এর কাজ মানুষের কল্পনারও বাইরে।" তিনি আরও জানান, গুমের ঘটনা তদন্তে গঠিত কমিশনে তিনি সদস্য হিসেবে আছেন। কমিশনের প্রতিবেদনে দেখা যায়, র‍্যাবের বিরুদ্ধে গুমের ১৭২টি অভিযোগ রয়েছে এবং ৩১ অক্টোবর পর্যন্ত মোট ১,৬০০টি অভিযোগ কমিশনে জমা পড়েছে। এ পর্যন্ত ৪০০টি অভিযোগ যাচাই-বাছাই করে ১৪০ জনের সাক্ষাৎকার নেওয়া হয়েছে।

তদন্তে র‍্যাবের এক সেলের ভেতরে একটি ডায়েরি উদ্ধার করা হয়েছে, যার দৈর্ঘ্য মাত্র সাড়ে ৩ ফুট বাই ৪ ফুট। সেখানে কোনো আলো বা স্যানিটেশন ব্যবস্থা নেই, কেবল একটি ছোট ছিদ্র ও খোলা ড্রেন রয়েছে। আইন ও সালিশ কেন্দ্রের তথ্য অনুসারে, ২০১৫ থেকে ২০২৩ সাল পর্যন্ত র‍্যাব ৪৬৭টি কথিত বন্দুকযুদ্ধে জড়িত ছিল।

২০০৪ সালের ২৬ মার্চ বিএনপি সরকারের আমলে পুলিশ, সেনাবাহিনী, নৌবাহিনী ও বিমানবাহিনীর সমন্বয়ে গঠিত র‍্যাব প্রাথমিকভাবে প্রশংসা পেয়েছিল। বর্তমানে সারা দেশে ১৫টি ব্যাটালিয়ন নিয়ে এ বাহিনী পরিচালিত হচ্ছে, যা একজন মহাপরিচালকের অধীনে পরিচালিত হয়।

র‍্যাবের খসড়া আইনে বাহিনীর জবাবদিহি নিশ্চিত করতে সংবিধান ও মানবাধিকার নীতির সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে বিধান রাখা হয়েছে। বাহিনীর প্রশাসনিক ও অপারেশনাল কার্যক্রম পরিচালনা, নিয়োগ, পদায়ন এবং শৃঙ্খলা আইনের অধীনে পরিচালিত হবে। এতে বাহিনীর প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা, গ্রেপ্তার এবং অপরাধ তদন্তের ক্ষমতাও নির্দিষ্ট করা হয়েছে।

র‍্যাবের এক শীর্ষ কর্মকর্তা জানান, ২০২১ সালে মার্কিন নিষেধাজ্ঞার প্রতিক্রিয়ায় বাহিনীর সদস্যদের মানবাধিকার বিষয়ে প্রশিক্ষণ দেওয়ার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। বিভিন্ন অপরাধের ঘটনায় প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকে র‍্যাবের ৪ হাজার সদস্যের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে অক্টোবর পর্যন্ত র‍্যাব খুন ও ধর্ষণ, ডাকাতি, ছিনতাই, অপহরণ, প্রতারণা এবং মানব পাচারের অভিযোগে অসংখ্য সন্দেহভাজনকে গ্রেপ্তার করেছে।

Header Ad

সংস্কার শেষে দ্রুত জাতীয় নির্বাচন আয়োজনের প্রতিশ্রুতি ড. ইউনূসের

প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। ছবি: সংগৃহীত

দেশে জরুরি সংস্কার কাজ শেষ হলেই দ্রুত জাতীয় নির্বাচন আয়োজন করা হবে বলে জানিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। আজারবাইজানের রাজধানী বাকুতে কপ ২৯ সম্মেলনের ফাঁকে বার্তা সংস্থা এএফপিকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি জানান, জাতীয় সংসদ নির্বাচন কবে হবে তা নির্ভর করছে চলমান সংস্কারের অগ্রগতির ওপর। তিনি বলেন, "স্বৈরাচারী সরকারের পতনের পর দেশে নির্বাচন ব্যবস্থাসহ রাষ্ট্রীয় গুরুত্বপূর্ণ সংস্কার প্রয়োজন। আমরা দ্রুত নির্বাচন দিতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।"

প্রধান উপদেষ্টা আরও বলেন, "সরকারের দায়িত্ব নেওয়ার পরই আমরা দেশের ভোট ব্যবস্থা পুনর্গঠনের প্রতিশ্রুতি দিয়েছি। সংস্কার শেষ হলেই নির্বাচন দেওয়া হবে। তবে এ কাজে জাতীয় ঐক্যের প্রয়োজন। সরকার, সংসদ ও নির্বাচনী বিধিমালা কেমন হবে তা দ্রুত সম্পন্ন করতে হবে।"

সরকারের মেয়াদ যত কম হবে ততই মঙ্গল উল্লেখ করে ড. ইউনূস বলেন, "আমরা অন্তর্বর্তী সরকারে আছি, তাই মেয়াদ যতটা কমানো যায় ততই ভালো। দ্রুত নির্বাচন দেওয়া আমাদের লক্ষ্য।"

দেশে চলমান অস্থিতিশীল পরিস্থিতি নিয়ে তিনি বলেন, "যেকোনো সরকারই দেশের অস্থিরতা নিয়ে চিন্তিত থাকে, আমরাও আছি। আমরা আশা করছি শিগগিরই এ সমস্যার সমাধান করে একটি শান্তিপূর্ণ পরিবেশ বজায় রাখতে সক্ষম হব।"

গত ৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার তুমুল আন্দোলনের মুখে আওয়ামী লীগ সরকার পদত্যাগে বাধ্য হয়। এরপর ৮ আগস্ট ড. ইউনূসের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তী সরকার গঠিত হয়, যা সংস্কার কাজ শুরু করেছে। বিএনপিসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দল দ্রুত নির্বাচন আয়োজনের দাবি জানিয়ে আসছে।

কিছুদিন আগে বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে সেনাপ্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান ১৮ মাসের মধ্যে নির্বাচন আয়োজনের সম্ভাবনা প্রকাশ করেছিলেন। তিনি বলেন, প্রয়োজনীয় সংস্কার কার্যক্রম শেষ হলে সেনাবাহিনী অন্তর্বর্তী সরকারকে পূর্ণ সমর্থন দেবে।

এরপর জাতিসংঘ সদর দফতরে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ)-এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক ক্রিস্টালিনা জর্জিভার সঙ্গে এক বৈঠকে ড. ইউনূস জানান, সংস্কার ও পূর্ণাঙ্গ ভোটার তালিকার কাজ শেষ হলেই জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

তারল্য সংকট মেটাতে ৬ হাজার ৫৮৫ কোটি টাকার সহায়তা পেল দুর্বল সাত ব্যাংক
নতুন রূপে আসছে র‍্যাব: পরিবর্তন হচ্ছে নাম, লোগো ও পোশাক
সংস্কার শেষে দ্রুত জাতীয় নির্বাচন আয়োজনের প্রতিশ্রুতি ড. ইউনূসের
হাজি সেলিমের ছেলে সোলায়মান গ্রেপ্তার
ইসরায়েলি বর্বর হামলায় আরো ৪৭ ফিলিস্তিনি নিহত
৯ দাবি প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের
‘সব শালারা বাটপার’ স্লোগান কি নাহিদকে ইঙ্গিত করে, যা বলছেন জবি শিক্ষার্থীরা
সংবিধানে গণভোট পুনঃপ্রবর্তনের আহ্বান জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল
জেনেভায় আইন উপদেষ্টাকে হেনস্তার ঘটনায় লেবার কাউন্সেলর দেশে ফেরত, চাকরিচ্যুত লোকাল স্টাফ
লেবাননে হিজবুল্লাহর সাথে সংঘর্ষে ৭ ইসরাইলি সেনা নিহত
১ দফা নিয়ে কারা আমতা-আমতা করেছিল, জানালেন নুর
শিক্ষার্থীদের আন্দোলনের মুখে যোগদান না করে ফিরে গেলেন বিভাগীয় প্রধান
এসআইবিএলের নতুন শরিয়া চেয়ারম্যান হলেন মুফতি মাহফুজুল হক
খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের বিরুদ্ধে আইসিটি মামলা বাতিল
আওয়ামী লীগের সমাবেশে বাধার প্রশ্নে যা বললো যুক্তরাষ্ট্র
ফারুকী ভাই উপযুক্ত ব্যক্তি: তমা মির্জা
চুয়াডাঙ্গায় মোটরসাইকেলসহ যুবককে পুড়িয়ে হত্যা, আটক ২
শেখ হাসিনার ক্ষমতা পুনরুদ্ধারের আর কোনো সুযোগ নেই: রিজভী
আবারো শীর্ষস্থান ফিরে পেলেন আফ্রিদি
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানেই হবে বইমেলা: উপদেষ্টা ফারুকী