রবিবার, ১৭ নভেম্বর ২০২৪ | ১ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

শিরোপার লড়াইয়ে মুখোমুখি ভারত-দক্ষিণ আফ্রিকা, পরিসংখ্যান কার পক্ষে?

ছবি: সংগৃহীত

ঘটন-অঘটন, চমক আর নাটকীয়তার মধ্য দিয়ে সমাপ্তির পথে ওয়েস্ট ইন্ডিজ ও যুক্তরাষ্ট্রে অনুষ্ঠিত টি-২০ বিশ্বকাপের নবম আসর। শিরোপার লড়াইয়ে আজ মুখোমুখি হচ্ছে অপরাজিত দুই দল ভারত ও দক্ষিণ আফ্রিকা। বার্বাডোজের কেনসিংটন ওভালে খেলা শুরু হবে বাংলাদেশ সময় রাত সাড়ে ৮টায়।

প্রথমবারের মতো আইসিসি বিশ্বকাপ ইভেন্টের ফাইনালে উঠেই বাজিমাত করতে চায় প্রোটিয়ারা। প্রথম বিশ্বকাপ ট্রফি জয়ের লক্ষ্য দক্ষিণ আফ্রিকার। অন্যদিকে, ২০০৭ উদ্বোধনী বিশ্বকাপে চ্যাম্পিয়ন হওয়া ভারতের চোখ দ্বিতীয় শিরোপায়। বার্বাডোজের ব্রিজটাউনে বাংলাদেশ সময় রাত ৮টা ৩০ মিনিটে শুরু হবে ম্যাচটি।

গ্রুপ পর্বে ৪ ও সুপার এইটে ৩ ম্যাচ জিতে বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে পা রেখেছিল দক্ষিণ আফ্রিকা। যদিও খুব একটা স্বস্তিতে ছিল না তারা। ওয়ানডে ও টি-টোয়েন্টি মিলিয়ে মোট সাতবার বিশ্বকাপের সেমি থেকে বিদায় নিতে হয়েছিল ‘চোকার্স’ খ্যাত দলটির। টুর্নামেন্টের প্রথম সেমিফাইনালে বোলারদের অসাধারণ নৈপুণ্যে আফগানিস্তানকে ৯ উইকেটে উড়িয়ে প্রথম বিশ্বকাপ শিরোপা থেকে এক কদম দূরে তারা।

দক্ষিণ আফ্রিকার মত এবারের বিশ্বকাপে অপরাজিত দল ভারতও। তবে গ্রুপ ও সুপার এইট পর্বে একটি জয় কম পেয়েছে টিম ইন্ডিয়া। কারণ গ্রুপ পর্বে কানাডার বিপক্ষে ভারতের ম্যাচটি বৃষ্টিতে ভেস্তে যায়। তাই এবারের বিশ্বকাপে এখন পর্যন্ত দক্ষিণ আফ্রিকা ৮টি ও ভারত ৭টি ম্যাচে জিতেছে। যা এই দু’দলের বিশ্বকাপ ইতিহাসে এক আসরে সর্বোচ্চ ম্যাচ জয়ের রেকর্ড।

তৃতীয়বারের মতো টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ফাইনালে উঠেছে ভারত। এর আগে ২০০৭ ও ২০১৪ সালে বিশ্বকাপের ফাইনাল খেলেছিল উপমহাদেশের দলটি। ২০০৭ সালে প্রথম বিশ্বকাপের শিরোপা জিতলেও, ২০১৪ সালের ফাইনালে হেরে যায় ভারত। বাংলাদেশে অনুষ্ঠিত ২০১৪ সালের বিশ্বকাপে শ্রীলঙ্কার কাছে ৬ উইকেটে হেরেছিল টিম ইন্ডিয়া। আর দক্ষিণ আফ্রিকার মাটিতে প্রথম বিশ্বকাপে টান-টান উত্তেজনাপূর্ণ ফাইনালে পাকিস্তানকে ৫ রানে হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন হয়েছিল ভারত।

পরিসংখ্যানে আফ্রিকা-ভারত-

এখন পর্যন্ত টি-টোয়েন্টিতে ২৬ বার মুখোমুখি হয়েছে ভারত ও দক্ষিণ আফ্রিকা। এরমধ্যে ভারতের ১৪ ও দক্ষিণ আফ্রিকার জয় ১১ ম্যাচে। ১টি ম্যাচ পরিত্যক্ত হয়। টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে মোট ৬বার মুখোমুখি হয়েছে দু’দল। এই মঞ্চেও জয়ের ক্ষেত্রে এগিয়ে ভারত। দক্ষিণ আফ্রিকার ২ জয়ের বিপরীতে ভারতের জয় ৪টিতে। মুখোমুখি লড়াইয়ের ২০০৭, ২০১০, ২০১২ ও ২০১৪ সালের বিশ্বকাপে ভারত এবং ২০০৯ ও ২০২২ সালের আসরে জিতেছিল দক্ষিণ আফ্রিকা।

দুই দলের স্কোয়াড-

ভারত দল: রোহিত শর্মা (অধিনায়ক), হার্দিক পান্ডিয়া, যশস্বী জয়সওয়াল, বিরাট কোহলি, সূর্যকুমার যাদব, রিশভ পন্ত (উইকেটরক্ষক), সঞ্জু স্যামসন, শিবাম দুবে, রবীন্দ্র জাদেজা, অক্ষর প্যাটেল, কুলদীপ যাদব, যুজবেন্দ্র চাহাল, আর্শদীপ সিং, জসপ্রিত বুমরাহ ও মোহাম্মদ সিরাজ।

দক্ষিণ আফ্রিকা দল: এইডেন মার্করাম (অধিনায়ক), অটনিল বার্টম্যান, জেরাল্ড কোয়েটজি, কুইন্টন ডি কক, বিজর্ন ফরচুইন, রেজা হেনড্রিক্স, মার্কো জানসেন, হেনরিচ ক্লাসেন, কেশব মহারাজ, ডেভিড মিলার, এনরিখ নর্কিয়া, কাগিসো রাবাদা, রায়ান রিকেলটন, তাবরাইজ শামসি, ট্রিস্টান স্টাবস।

Header Ad

গণঅভ্যুত্থানে আহত কাজলকে থাইল্যান্ড পাঠানো হচ্ছে

গণঅভ্যুত্থানে আহত কাজলকে থাইল্যান্ড পাঠানো হচ্ছে। ছবি: সংগৃহীত

জুলাইয়ে ঘটে যাওয়া গণঅভ্যুত্থানে গুরুতর আহত হওয়া কাজলকে উন্নত চিকিৎসার জন্য থাইল্যান্ড নেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ সরকার। আজ শনিবার (১৬ নভেম্বর) রাজধানীর একটি হাসপাতালে কাজলকে দেখতে গিয়ে এ তথ্য জানান ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি উপদেষ্টা নাহিদ ইসলাম।

হাসপাতালে কাজলকে দেখতে যান স্বাস্থ্য উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী অধ্যাপক ডা. মো. সায়েদুর রহমান, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক আবু জাফর, এবং জাতীয় নাগরিক কমিটির নেতা ডা. আহাদ। নাহিদ ইসলাম বলেন, "কাজলের চিকিৎসার বিষয়টি সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে দেখা হচ্ছে। উন্নত চিকিৎসার জন্য তাকে থাইল্যান্ডের বেজথানি হাসপাতালে নেওয়া হবে।"

রাজধানীর যাত্রাবাড়ীতে পুলিশি গুলিতে মাথায় গুরুতর আঘাত পান কাজল। ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব নিউরোসায়েন্সেস (নিনস)-এ ভর্তি হওয়ার পর তিনি গত তিন মাস ধরে মৃত্যুর সঙ্গে লড়াই করে আসছেন। যদিও তার শারীরিক অবস্থার ধীরে ধীরে উন্নতি হচ্ছিল, তবে সম্প্রতি গুরুতর সংক্রমণ (ইনফেকশন) দেখা দেয়। এই সংক্রমণের ফলে তার রক্তচাপ অস্বাভাবিকভাবে কমে যায় এবং তিনি শকে চলে যান।

চিকিৎসক ডা. হুমায়ুন কবীর হিমু জানান, "কাজলের অবস্থা হঠাৎ করেই অবনতি হতে শুরু করে। চিকিৎসা বোর্ডের সভা করে তার চিকিৎসা চলছিল। কিন্তু সংক্রমণের জটিলতার কারণে উন্নত চিকিৎসার প্রয়োজনীয়তা দেখা দেয়।"

স্বাস্থ্য উপদেষ্টা নূরজাহান বেগমের নির্দেশে কাজলের দ্রুত উন্নত চিকিৎসার ব্যবস্থা নেওয়া হয়। নাহিদ ইসলাম চিকিৎসকদের সঙ্গে আলোচনা করে তাকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে করে থাইল্যান্ড পাঠানোর উদ্যোগ নেন। তবে শনিবার ভিসা জটিলতার কারণে তাকে তাৎক্ষণিকভাবে পাঠানো সম্ভব হয়নি।

নাহিদ ইসলাম বলেন, "থাইল্যান্ড ভিসা সেন্টারে যোগাযোগ করা হয়েছে। আশা করছি আগামীকাল (রবিবার) ভিসা পাওয়া যাবে। ভিসা পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে কাজলকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে থাইল্যান্ড পাঠানো হবে। চিকিৎসার যাবতীয় খরচ এবং ভিসার বিষয়গুলো নিয়ে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ও অর্থ মন্ত্রণালয় দ্রুত ব্যবস্থা নিয়েছে।"

এর আগে গণআন্দোলনে আহত আরেক ব্যক্তিকে সিঙ্গাপুরে উন্নত চিকিৎসার জন্য পাঠানোর অভিজ্ঞতার কথা উল্লেখ করে স্বাস্থ্য উপদেষ্টা বলেন, "আমাদের অভিজ্ঞতা থেকে কাজলের ক্ষেত্রেও দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে। উন্নত চিকিৎসার জন্য বিদেশে পাঠানোর উদ্যোগে আমরা বদ্ধপরিকর।"

কাজলের দ্রুত আরোগ্যের জন্য দেশবাসীর দোয়া কামনা করেছেন তার পরিবার এবং চিকিৎসকরা। এ ঘটনায় সরকারের দ্রুত পদক্ষেপ ও মানবিক উদ্যোগ প্রশংসিত হয়েছে।

Header Ad

বাচ্চারা জীবন দেয় আর মুরব্বিরা পদ ভাগাভাগি করেন: হাসনাত আবদুল্লাহ

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের আহ্বায়ক হাসনাত আবদুল্লাহ। ছবি: সংগৃহীত

বিপ্লবে বাচ্চারা গুলির সামনে জীবন দেয় আর মুরব্বিরা পদ ভাগাভাগিতে মেতে উঠেছেন বলে মন্তব্য করেছেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের আহ্বায়ক হাসনাত আবদুল্লাহ।

শনিবার (১৬ নভেম্বর) সকালে রাজধানীর জাতীয় শিক্ষা ব্যবস্থাপনা একাডেমিতে (নায়েম) শিক্ষা অধিকার সংসদ আয়োজিত এক আলোচনা সভায় তিনি এ কথা বলেন।

হাসনাত আবদুল্লাহ বলেন, বাচ্চারা গুলির সামনে জীবন দেয় আর বিপ্লবের পর মুরব্বিরা পদ ভাগাভাগি করেন।

পাঠ্যপুস্তকে মুক্তিযুদ্ধসহ জাতীয় অর্জনকে একজনের একক অবদান হিসেবে তুলে ধরার অপপ্রয়াস থেকে সরে আসার আহ্বান জানিয়ে হাসনাত বলেন, পাঠ্যপুস্তকে শেখ মুজিবুর রহমান ও তার পরিবারের অতিরঞ্জিত প্রশংসার ফলে তার প্রতি বিরক্তির উদ্রেক হয়েছে।

তিনি বলেন, তরুণরা শুধু ইতিহাসের পাঠক নয়, এবার তারা ইতিহাস সৃষ্টি করেছেন। তাই ইতিহাসে যার যে অবদান, পাঠ্যপুস্তককে তা যথাযথভাবে তুলে ধরতে হবে।

এ সময় ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে ক্ষমতাচ্যুত শেখ হাসিনার সামনে প্রতিটি প্রশ্নের বিনিময়ে বুদ্ধিজীবীরা সুবিধা নিতেন বলেও অভিযোগ করেন তিনি।

Header Ad

‘ভূ-রাজনৈতিক স্বার্থের আবর্তে আটকে বাংলাদেশ, রোহিঙ্গা সংকট সমাধানে প্রতিবেশীদের অনাগ্রহ’

পররাষ্ট্র উপদেষ্টা তৌহিদ হোসেন। ছবি: সংগৃহীত

রোহিঙ্গা শরণার্থীদের মিয়ানমারে প্রত্যাবাসন প্রশ্নে প্রতিবেশী দেশগুলোর কাছ থেকে আশানুরূপ সমর্থন পায়নি বাংলাদেশ। এই বাস্তবতায় ভূ-রাজনৈতিক স্বার্থ জটিলতাকে বড় বাধা হিসেবে উল্লেখ করেছেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা তৌহিদ হোসেন।

শনিবার (১৬ নভেম্বর) সকালে রাজধানীর একটি হোটেলে সেন্টার ফর গভর্নেন্স স্টাডিজ (সিজিএস)-এর আয়োজিত সম্মেলনে বক্তব্য রাখতে গিয়ে তিনি এ মন্তব্য করেন।

পররাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, "প্রশ্ন আসে, চীন কেন রোহিঙ্গা সমস্যার সমাধানে বাংলাদেশের পক্ষে এগিয়ে আসছে না? কারণ চীনের জন্য বঙ্গোপসাগর এবং মিয়ানমার অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। মিয়ানমারকে পাশে রেখে চীন তার কৌশলগত স্বার্থ রক্ষা করছে। একইভাবে ভারতও কালাদান প্রকল্পের কারণে মিয়ানমারের সঙ্গে সুসম্পর্ক বজায় রাখতে আগ্রহী। এই ভূ-রাজনৈতিক সমীকরণে বাংলাদেশের স্বার্থ গুরুত্ব পাচ্ছে না।"

তিনি আরও বলেন, "আমি কাউকে দোষারোপ করছি না, কারণ প্রতিটি দেশ তার নিজস্ব স্বার্থকে অগ্রাধিকার দেয়। তবে রোহিঙ্গা ইস্যুতে এসব স্বার্থের সঙ্গে আমাদের স্বার্থের কোনো মিল নেই। যার ফলে সমস্যাটি দীর্ঘায়িত হচ্ছে। এই সংকট দ্রুত সমাধানের কোনো লক্ষণ দেখা যাচ্ছে না।"

রোহিঙ্গা সমস্যা শুধু বাংলাদেশের নয়, এটি বিশ্বব্যাপী একটি গুরুতর সংকটে পরিণত হতে পারে বলে সতর্ক করেন উপদেষ্টা। তিনি বলেন, "যে তরুণ প্রজন্মটি শরণার্থী শিবিরে কোনো ভবিষ্যৎ আশা ছাড়াই বড় হচ্ছে, তাদের জীবনে লক্ষ্যহীনতা ভয়ঙ্কর প্রভাব ফেলতে পারে। অলস বসে থাকা এই তরুণরা সময়ের পরিক্রমায় শুধু বাংলাদেশের জন্য নয়, বরং প্রতিবেশী ও অন্যান্য দেশের জন্যও বড় ধরনের সমস্যা হয়ে উঠতে পারে।"

এ সংকট সমাধানের জন্য বৈশ্বিক এবং আঞ্চলিক পর্যায়ে কার্যকর সহযোগিতার আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, "এই সমস্যার সমাধান ছাড়া এটি কেবল বাংলাদেশের জন্য নয়, পুরো অঞ্চলের জন্যই চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়াবে। তাই সকলের উচিত সম্মিলিতভাবে সমাধানের পথ বের করা।"

বাংলাদেশের কূটনৈতিক প্রচেষ্টা অব্যাহত থাকলেও প্রতিবেশীদের ভূ-রাজনৈতিক প্রাধান্য এবং অভ্যন্তরীণ স্বার্থের কারণে রোহিঙ্গা সমস্যার সমাধানে কাঙ্ক্ষিত অগ্রগতি অর্জন করা সম্ভব হয়নি। তবে এই সমস্যা দীর্ঘায়িত হলে তা সমগ্র অঞ্চলে অস্থিতিশীলতার জন্ম দেবে বলেও তিনি সতর্ক করেন।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

গণঅভ্যুত্থানে আহত কাজলকে থাইল্যান্ড পাঠানো হচ্ছে
বাচ্চারা জীবন দেয় আর মুরব্বিরা পদ ভাগাভাগি করেন: হাসনাত আবদুল্লাহ
‘ভূ-রাজনৈতিক স্বার্থের আবর্তে আটকে বাংলাদেশ, রোহিঙ্গা সংকট সমাধানে প্রতিবেশীদের অনাগ্রহ’
মণিপুরে রণক্ষেত্র, ইন্টারনেট পরিষেবা বন্ধ
বাংলাদেশ জাতীয় ফুটবল দলের রোমাঞ্চকর জয়
সশস্ত্র বাহিনীর ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতা বাড়ল
২১ নভেম্বর ঢাকা সেনানিবাস এলাকায় যান চলাচল সীমিত থাকবে
সরকার পরিচালনায় অদক্ষতা জনগণ মেনে নেবে না: তারেক রহমান
ভবিষ্যতে কেউ টাকা পাচার করলে ধরা পড়বে: অর্থ উপদেষ্টা
এখনই সন্তান নিতে চাননি কাঞ্চন, শোনেননি শ্রীময়ী
যত দ্রুত নির্বাচন, ততই জনগণের কল্যাণ: মির্জা ফখরুল
টিকটকার মুন্নি হত্যা: গণধর্ষণের পর হত্যার প্রকৃত রহস্য উদঘাটন, গ্রেপ্তার ২
আফ্রিদির বিয়ের পর দীঘি বললেন ‘আল্লাহ বাঁচিয়েছে’
জানা গেল পুরুষদের নিঃসন্তান থাকার পেছনে আসল কারণ
যেভাবে শাহরুখের দেখা পেলেন বাংলাদেশি ভক্ত
ইউটিউবারের কাছে হারলেন বক্সিং কিংবদন্তি মাইক টাইসন
উত্তরাঞ্চল থেকে উপদেষ্টা নিয়োগে আলোচনা হয়নি : সমাজকল্যাণ উপদেষ্টা
নবান্ন উৎসবে মুখরিত চারুকলা
পল্লবীতে ২ ছেলেকে গলা কেটে হত্যার পর বাবার আত্মহত্যার চেষ্টা
বাড়ছে শীতের প্রকোপ, ১৫ ডিগ্রির ঘরে তাপমাত্রা