রবিবার, ৩০ জুন ২০২৪ | ১৬ আষাঢ় ১৪৩১
Dhaka Prokash

আমরা হারতে পারি, কিন্ত কাউকে ভয় পাইনা: পাপন

বক্তব্য রাখছেন বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের সভাপতি এবং ক্রীড়ামন্ত্রী নাজমুল হাসান পাপন। ছবি: সংগৃহীত

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ ইতিহাসে সবগুলো আসরে অংশ নিয়েছে মোট নয়টি দল। যাদের মধ্যে একমাত্র বাংলাদেশ কখনো সেমিফাইনালে খেলার যোগ্যতা অর্জন করতে পারেনি। চলমান টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের নবম আসরে ব্যাটারদের হতশ্রী পারফম্যান্স সত্বেও নিজেদের ইতিহাসে প্রথমবারের মতো সেমিফাইনালের বেশ কাছে পৌঁছে গিয়েছিল বাংলাদেশ দল। তবে নিজেদের বিভীষিকাময় ব্যাটিংয়ে সেমির টিকিট কাটতে ব্যর্থ হয় নাজমুল হোসেন শান্তর দল।

শেষ পর্যন্ত সাত ম্যাচে তিন জয়ে বিশ্বকাপ মিশন শেষ করেছে হাতুরুর শিষ্যরা। দলের এমন ব্যর্থতার দিনেও বাংলাদেশের সুপার এইটে ওঠা নিয়ে গর্ব করছেন বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের সভাপতি এবং ক্রীড়ামন্ত্রী নাজমুল হাসান পাপন। সম্প্রতি একটি জনসমাবেশে বাংলাদেশ ক্রিকেট নিয়ে বলা কয়েকটি কথা সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হয়েছে।

সে বক্তব্যে বাংলাদেশ দলের কজন খেলোয়াড়কে বাচ্চা বলতেও শোনা গেছে পাপনের কণ্ঠে। তিনি বলেছেন, এই যে প্রথমবারের মতো বাচ্চা বাচ্চা ছেলেগুলো খেলতে গেছে, ক্রিকেট খেলতে গেছে, এই যে আমরা সুপার এইটে উঠলাম, এর আগে তো কখনো পারিনি।

অথচ, ২০০৭ সালে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের প্রথম আসরেই সুপার এইটে উঠেছিল বাংলাদেশ দল। সেবার ওয়েস্ট ইন্ডিজকে হারিয়ে গ্রুপ-এ থেকে সুপার এইটে জায়গা করে নেয় টাইগাররা।

আফগানিস্তান ম্যাচ শেষ শান্ত বলেছিলেন তিন উইকেট হারানোর পর আমরা সেমিফাইনালের পরিকল্পনা বাদ দিয়েছিলাম। কিন্তু পাপন বলেন, আমরা হারতে পারি কিন্ত কাউকে ভয় পাই না। লড়াই করে জিতব আমরা। এটা একমাত্র সম্ভব এই নতুন প্রজন্মের মাধ্যমে।

জনসমাবেশের শেষ মুহূর্তে দলের তরুণ ক্রিকেটারদের নিয়ে তিনি আরও বলেন, এই যে তানজিদ তামিম, বাচ্চা ছেলে, কি সব বাঘা বাঘা বোলার, ভয় পায় না কিন্তু, এক ফোটাও ভয় পায় না। তানজিম সাকিব, এটাও একটা বাচ্চা ছেলে, জীবনে প্রথম খেলতেছে (বিশ্বকাপ), এসব (বিপক্ষ) দলের প্লেয়ারদের দেখেই নাই, নামই শুনছে খালি।

‘কিন্তু সে যখন বল করে একটুও ভয় পায় না। বড় বড় প্লেয়াররা থমকে গেছে, যে এ কে? কই থেকে আসল। রিশাদ হোসেন বাচ্চা ছেলে, ওর বলই বুঝতে পারে না।’

পাপনের এমন বক্তব্য বেশ হাস্যরসের জন্ম দিয়েছে ক্রিকেট পাড়ায়। যেখানে বাংলাদেশের চেয়ে অনেক পরে ক্রিকেটের যাত্রা শুরু করা যুদ্ববিদ্ধস্ত আফগানিস্তান বাংলাদেশকে ডিএলএস মেথডে ৮ রানের হারিয়ে সেমিফাইনাল নিশ্চিত করেছে, সেখানে সুপার এইট নিয়েই খুশি বিসিবি।

Header Ad

খালেদা জিয়ার অসুস্থতার মিথ্যা তথ্য দিচ্ছে বিএনপি: ওবায়দুল কাদের

আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। ছবি: সংগৃহীত

বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার শারীরিক অসুস্থতা নিয়ে রাজনীতি এবং তার শারীরিক অবস্থা সম্পর্কে মিথ্যা তথ্য দিয়ে জনগণকে বিভ্রান্ত করছে বলে অভিযোগ করেছেন আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের।

রবিবার (৩০ জুন) আওয়ামী লীগের দপ্তর সম্পাদক ব্যারিস্টার বিপ্লব বড়ুয়ার সই করা এক বিবৃতিতে এ অভিযোগ করেন ওবায়দুল কাদের।

বিবৃতিতে ওবায়দুল কাদের বলেন, ফৌজদারি অপরাধে দণ্ডপ্রাপ্ত কোনো ব্যক্তির মুক্তভাবে এভাবে চিকিৎসাসেবা গ্রহণের নজির নেই। খালেদা জিয়াকে নিজ বাসায় থেকে উন্নত চিকিৎসা গ্রহণের সুযোগ করে দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। এরপরও সংবিধান ও আইনগত প্রক্রিয়ার বাইরে গিয়ে একজন সাজাপ্রাপ্ত আসামির মুক্তি দাবি ধৃষ্টতা ছাড়া কিছু নয়।

লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, আন্দোলনের নামে বিএনপির বিভিন্ন রাজনৈতিক কর্মসূচি জনগণ বারবার প্রত্যাখ্যান করেছে। বিএনপি আজ একটি ব্যর্থ রাজনৈতিক দলে পরিণত হয়েছে। এখন তাদের তথাকথিত আন্দোলনের বিষয় দুর্নীতির দায়ে সাজাপ্রাপ্ত অসুস্থ নেত্রী বেগম খালেদা জিয়া। খালেদা জিয়া একজন দণ্ডপ্রাপ্ত আসামি হওয়ার পরও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তাকে নিজ বাসায় থেকে দেশের সর্বাধুনিক বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসা গ্রহণের সুযোগ করে দিয়েছেন। সেখানে দেশি-বিদেশি বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের তত্ত্বাবধানে তার উন্নত চিকিৎসার ব্যবস্থা করা হয়েছে।

ফৌজদারি অপরাধে দণ্ডপ্রাপ্ত কোনো ব্যক্তির মুক্তভাবে এভাবে চিকিৎসাসেবা গ্রহণের নজির নেই উল্লেখ করে ওবায়দুল কাদের বলেন, বিএনপি গত কয়েক বছর ধরে আইনগত পদ্ধতি ব্যতিরেকে খালেদা জিয়ার মুক্তি দাবি করছে। এমনকি খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থা নিয়ে গুজব ছড়িয়ে জনগণকে উসকানি দিচ্ছে। আন্দোলনে ব্যর্থ হয়ে জনগণের কাছ থেকে করুণা আদায়ের চেষ্টা চালাচ্ছে।

সেতুমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশের সংবিধান অনুযায়ী আইনের দৃষ্টিতে সবাই সমান। খালেদা জিয়া দুর্নীতির দায়ে সাজাপ্রাপ্ত আসামি। সংবিধান ও আইনগত প্রক্রিয়ার বাইরে একজন সাজাপ্রাপ্ত আসামির মুক্তি দাবি ধৃষ্টতা ছাড়া কিছু নয়। আইনগত প্রক্রিয়ার বাইরে গিয়ে কোনো সাজাপ্রাপ্ত ব্যক্তির দেশত্যাগ করার কোনো বিধান নেই।

তিনি বলেন, মানবিক কারণে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নির্বাহী ক্ষমতা ব্যবহার করে সাজা স্থগিত করে খালেদা জিয়াকে উন্নত চিকিৎসা গ্রহণের সুযোগ করে দিয়েছেন। বিএনপি এ বিষয়ে আইনগত প্রক্রিয়া অনুসরণ না করে, উচ্চ-আদালতে না গিয়ে দেশের রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা বিনষ্ট করার পাঁয়তারা চালাচ্ছে। ঐতিহ্যগতভাবে বিএনপি কখনো আইনের শাসনে বিশ্বাস করে না এবং চিরাচরিতভাবে আইন, বিচারব্যবস্থা, সংবিধান ও গণতন্ত্রের প্রতি শ্রদ্ধাশীল নয়।

ওবায়দুল কাদের আরও বলেন, আওয়ামী লীগ দেশে সংবিধান ও আইনের শাসন বজায় রাখতে প্রতিজ্ঞাবদ্ধ। কোনো প্রকার বেআইনি, অযাচিত ও অযৌক্তিক দাবি কোনো গণতান্ত্রিক সরকার মানতে পারে না। বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা অতীতের মতো আন্দোলনের নামে যে কোনো সন্ত্রাস ও নৈরাজ্য সৃষ্টির ষড়যন্ত্র ঐক্যবদ্ধভাবে প্রতিহত করবে।

বাড়ছে তিস্তার পানি, খোলা হলো জলকপাট

ছবি: সংগৃহীত

উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলে ও ভারী বৃষ্টিতে লালমনিরহাটের হাতীবান্ধায় তিস্তা নদীর পানি বাড়তে শুরু করেছে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখতে দেশের বৃহত্তম সেচ প্রকল্প তিস্তা ব্যারেজের ৪৪টি জলকপাট খুলে দিয়েছে ব্যারেজ কর্তৃপক্ষ।

রবিবার (৩০ জুন) সকাল ৮টায় তিস্তার পানিপ্রবাহ রেকর্ড করা হয়েছে ৫১ দশমিক ৮৪ সেন্টিমিটার। যা বিপৎসীমার ৩১ সেন্টিমিটার (স্বাভাবিক ৫২ দশমিক ১৫ সেন্টিমিটার) নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে।

পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় তিস্তার চরাঞ্চলগুলোর ঘরবাড়ি ও ফসলি জমিতে পানি উঠতে শুরু করেছে। নদীর তীরবর্তী ও চরাঞ্চলে বসবাসরত মানুষ বন্যা ও নদীভাঙন আতঙ্কে পড়েছেন।

ডালিয়া পানি উন্নয়ন বোর্ডের হাইড্রোলজিক বিভাগের পানি পরিমাপক নূরুল ইসলাম বলেন, রোববার সকাল থেকে পানি বাড়তে থাকে।

এদিকে তিস্তার পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় লালমনিরহাট জেলার হাতীবান্ধা উপজেলার ৬টি ইউনিয়নের ৮-১০টি চর ও পার্শ্ববর্তী কালীগঞ্জ, আদিতমারী উপজেলার ১০-১৫টি চর এলাকায় পানি উঠতে পারে বলে জানিয়েছেন স্থানীয়রা।

হাতীবান্ধা উপজেলার গড্ডিমারি ইউনিয়নের প্যানেল চেয়ারম্যান আকবার আলী বলেন, রাতে নদীর পানি বেড়ে যাওয়ায় আমরা আতঙ্কিত হয়ে পড়েছি। কখন যে কী হয়।

সংসদে ৭ লাখ ৯৭ হাজার কোটি টাকার বাজেট পাস

ছবি: সংগৃহীত

জাতীয় সংসদে আগামী ২০২৪-২৫ অর্থবছরের জন্য সাত লাখ ৯৭ হাজার কোটি টাকার বাজেট পাস হয়েছে। এতে জিডিপি ধরা হয়েছে ছয় দশমিক ৭৫ শতাংশ এবং বার্ষিক মূল্যস্ফীতি ধরা হয়েছে প্রায় ছয় শতাংশ।

রবিবার (৩০ জুন) স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সংসদ অধিবেশনে এ বাজেট কণ্ঠভোটে পাস হয়।

এর আগে, শনিবার (২৯ জুন) বিকেলে সংসদে অর্থ বিল উত্থাপন করেন অর্থমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলী এবং পরে সেটি সংসদে পাস হয়। ৬ জুন জাতীয় সংসদে ২০২৪-২৫ অর্থবছরে বাজেট পেশ করেন অর্থমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলী। অর্থমন্ত্রী হিসেবে তার প্রথম বাজেট হতে যাচ্ছে এটি।

আজ বাজেট পাসের প্রক্রিয়ায় মন্ত্রীরা সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের ব্যয় নির্বাহের যৌক্তিকতা তুলে ধরে মোট ৫৯টি মঞ্জুরি দাবি সংসদে উত্থাপন করেন। এই মঞ্জুরি দাবিগুলো সংসদে কণ্ঠভোটে অনুমোদিত হয়।

এসব মঞ্জুরি দাবির যৌক্তিকতা নিয়ে বিরোধীদলের ছয়জন সংসদ সদস্য মোট ২৫১টি ছাঁটাই প্রস্তাব উত্থাপন করেন। এর মধ্যে আইন ও বিচার বিভাগ, মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগ এবং সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয় খাতে তিনটি মঞ্জুরি দাবিতে আনীত ছাঁটাই প্রস্তাবের ওপর স্বতন্ত্র ও বিরোধী দলের সদস্যরা আলোচনা করেন। পরে কণ্ঠভোটে ছাঁটাই প্রস্তাবগুলো নাকচ হয়ে যায়।

ছাঁটাই প্রস্তাবে আলোচনা করেন জাতীয় পার্টির সদস্য হাফিজ উদ্দিন আহমেদ, স্বতন্ত্র সদস্য হামিদুল হক খন্দকার, পংকজ নাথ, আবুল কালাম ও নাসের শাহরিয়ার জাহেদী। এরপর সংসদ সদস্যরা টেবিল চাপড়িয়ে নির্দিষ্টকরণ বিল-২০২৪ পাসের মাধ্যমে ২০২৪-২৫ অর্থবছরের বাজেট অনুমোদন করেন।

সংসদ নেতা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও অর্থমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলী ২০২৪-২৫ অর্থবছরের বাজেটের ওপর বক্তব্য রাখেন। বাজেটের ওপর প্রধানমন্ত্রী, বিরোধীদলীয় নেতা ও অর্থমন্ত্রীসহ ২৩৬ এমপি বক্তব্য রাখেন। গত ১১ জুন থেকে আলোচনায় অংশ নেন আওয়ামী লীগ, জাতীয় পার্টি, অন্যান্য দল ও স্বতন্ত্র এমপিরা।

এর আগে, ২০২৪-২৫ অর্থবছরের বাজেট চলতি অর্থবছরের বাজেটের চেয়ে প্রায় ৩৬ হাজার কোটি টাকা বেশি। এতে প্রবৃদ্ধির লক্ষ্যমাত্রা ৬ দশমিক ৭৫ ভাগ এবং মূল্যস্ফীতি ৬ দশমিক ৫ শতাংশ নির্ধারণ করা হয়েছে।

বিলের উপর জনমত বাছাইয়ের প্রস্তাব নিয়ে আলোচনা হয় সংসদে। সংসদ সদস্যদের বক্তব্যের জবাবে অর্থমন্ত্রী বলেন, দ্রব্যমূল্যের দাম কমাতে মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ, ব্যাংকসুদের হার বাজারভিত্তিক ও নীতি সুদহার প্রবর্তন করা হয়েছে। ডলারের দাম স্বাভাবিক রাখতে ক্রলিংপেগ পদ্ধতি অনুসরণ করা হচ্ছে। নতুন অর্থবছরে মূল্যস্ফীতি ৬ দশমিক ৫ শতাংশের মধ্যে নিয়ে আসা হবে।

তিনি বলেন, এলডিসি থেকে বেরিয়ে যাওয়ার সব সক্ষমতা অর্জন করেছে বাংলাদেশ। আওয়ামী লীগের নির্বাচনী ইশতেহারে ঘোষিত ১১টি পদক্ষেপ পূরণে বাজেটে গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে। কর্মসংস্থান সৃষ্টি, জলবায়ু পরিবর্তনজনিত ঝুঁকি মোকাবিলা ও খাদ্য নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে। তিনি আরও বলেন, স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণ হলে ২০৪১ সালের মধ্যে মাথাপিছু আয় হবে ১২ হাজার ৫০০ ডলার। দারিদ্র্য শূন্যের কোঠায় নেমে আসবে। খাদ্য নিরাপত্তায় টিসিবির মাধ্যমে কোটি পরিবারকে খাদ্য সহায়তা, ওএমস কার্যক্রম চালু রাখা ও সামাজিক সুরক্ষার আওতায় খাদ্য সহায়তা দেওয়া হবে।

সংসদে পাস হওয়া বিলে ২০২৪ সালের ১ জুলাই থেকে শুরু অর্থ বছরের জন্য আর্থিক বিধান, বিদ্যমান আইন সংশোধনীসহ কর প্রস্তাবসমূহ অনুমোদন করা হয়েছে। দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অনেক সংসদ সদস্য (এমপি) নতুন নির্বাচিত হয়ে এসেছেন। তাদের বিষয়টি বিবেচনায় নিয়ে এমপিদের গাড়ি আমদানিতে ২৫ শতাংশ শুল্ক আরোপের প্রস্তাব প্রত্যাহার করা হয়েছে। এছাড়া সম্পদশালীদের কোম্পানির কাজে ব্যবহৃত গাড়ির পরিবেশ সারচার্জ মওকুফ করা হয়েছে। এছাড়া রিটার্নে আগের বছরের তুলনায় ১৫ শতাংশ বেশি আয় দেখানো হলে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) ট্যাক্স ফাইল অডিটে ফেলবে না।

সর্বশেষ সংবাদ

খালেদা জিয়ার অসুস্থতার মিথ্যা তথ্য দিচ্ছে বিএনপি: ওবায়দুল কাদের
বাড়ছে তিস্তার পানি, খোলা হলো জলকপাট
সংসদে ৭ লাখ ৯৭ হাজার কোটি টাকার বাজেট পাস
আদালতে বিচারাধীন মামলার সংখ্যা ৪১ লাখ : আইনমন্ত্রী
কাল থেকে ঢাবিতে অনির্দিষ্টকালের জন্য ক্লাস-পরীক্ষা বন্ধ
মোবাইল নম্বর ভাইরাল, উড়ো ফোনে অতিষ্ঠ শ্রীলেখা
ইসলামি ধারার ৬ ব্যাংকের অবস্থা এখন আরও খারাপ: কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রতিবেদন
১০৯ বার পেছালো সাগর-রুনি হত্যা মামলার তদন্ত প্রতিবেদন
এইচএসসি পরীক্ষার দিনে বৃষ্টি হলে সময় বাড়ানোর নির্দেশ
ইসরায়েলকে ভয়াবহ পরিণতির হুঁশিয়ারি দিল সৌদি আরব
জাতীয় সংসদে ২০২৪-২৫ অর্থবছরের বাজেট পাস আজ
আঙুলের নখ বলে দেবে আপনার চরিত্রের গোপন দিক
পরীক্ষায় বসেছে উচ্চমাধ্যমিকের ১৪ লাখ শিক্ষার্থী
দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে ভারী থেকে অতি ভারী বর্ষণের পূর্বাভাস
মার্টিনেজের জোড়া গোলে পেরুকে উড়িয়ে দিল আর্জেনটিনা
রাজধানীতে স্বামীর সঙ্গে ঘুরতে এসে ধর্ষণের শিকার নববধূ
কোহলির পর টি-টোয়েন্টিকে বিদায় জানালেন রোহিতও
কোহলির ব্যাটে ভর করেই ১৩ বছরের আক্ষেপ ঘোচাল ভারত
বিশ্বকাপ জিতেই অবসরের ঘোষণা কোহলির
এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষা শুরু আজ