শুক্রবার, ৮ নভেম্বর ২০২৪ | ২৩ কার্তিক ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

ব্যালন ডি’অরের তালিকায় মেসি-হলান্ড, নেই রোনালদো-নেইমার

হলান্ড ও মেসি।ছবি সংগৃহিত

এই বছরের ব্যালন ডি’অর পুরস্কারের জন্য সংক্ষিপ্ত তালিকায় জায়গা পেয়েছেন বিশ্বকাপজয়ী আর্জেন্টাইন মহাতারকা লিওনেল মেসি, ট্রেবলজয়ী ম্যানচেস্টার সিটি তারকা আর্লিং হলান্ড ও বিশ্বকাপের সর্বোচ্চ গোলদাতা কিলিয়ান এমবাপে।

বুধবার (৬ সেপ্টেম্বর) রাতে প্রকাশিত ব্যালন ডি’অরের সংক্ষিপ্ত তালিকায় জায়গা করে নিয়েছেন তিনজনেই।

ব্যালন ডি’অর পুরস্কারের জন্য মনোনীত ৩০ জনের সংক্ষিপ্ত তালিকায় জায়গা হয়নি ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোর। গত ২০ বছরের মধ্যে এবারই প্রথমবারের মতো ব্যালন ডি’অরের জন্য মনোনীত সংক্ষিপ্ত তালিকায় জায়গা করে নিতে পারলেন না পর্তুগিজ তারকা। সবশেষ ২০০৩ সালে ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডে নিজের প্রথম মৌসুমে এই তালিকায় জায়গা পাননি রোনালদো। ২০০৪ থেকে ব্যালন ডি অ’রের সবশেষ সংস্করণ পর্যন্ত প্রতিবারই সংক্ষিপ্ত তালিকায় জায়গা পেয়েছেন পাঁচবারের বর্ষসেরা এ ফুটবলার।

 

এ ছাড়া ব্রাজিলিয়ান সুপারস্টার নেইমার জুনিয়রের নামও নেই এই তালিকায়। গেলবারের শীর্ষ দুইয়ে থাকা সাদিও মানে এবার নেই প্রাথমিক তালিকায়। তিনজনেই এখন চলে গিয়েছেন সৌদি আরবের লিগে।

গত ফেব্রুয়ারিতে ফিফার বর্ষসেরা “বেস্ট” ট্রফিজয়ী মেসি ডিসেম্বরে কাতারে আর্জেন্টিনাকে বিশ্বকাপ জিতিয়েছেন। ক্লাব পর্যায়ে মিশ্র মৌসুম কেটেছে মেসির। পিএসজি গত মৌসুমে চ্যাম্পিয়নস লিগের শেষ ষোলো থেকে ছিটকে পড়লেও লিগে শিরোপা জিতেছে।

হলান্ড ক্লাব পর্যায়ে দুর্দান্ত সময় কাটিয়েছেন গত মৌসুমে। ম্যানচেস্টার সিটির হয়ে ৫৩ ম্যাচে করেছেন ৫২ গোল। আর সিটি জিতেছে “ট্রেবল” চ্যাম্পিয়নস লিগ, ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগ ও এফএ কাপ।

প্রত্যাশিতভাবেই এবার ৩০ জনের সংক্ষিপ্ত তালিকায় ক্লাবের মধ্যে ম্যানচেস্টার সিটি এবং জাতীয় দলের মধ্যে আর্জেন্টিনার দাপটই বেশি। সিটির ৭ খেলোয়াড় এই সংক্ষিপ্ত তালিকায় ঠাঁই পেয়েছেন। আর মেসিসহ আর্জেন্টিনা জাতীয় দল থেকে জায়গা পেয়েছেন মোট ৪ জন। গতবার ব্যালন ডি’অরে ৩০ জনের সংক্ষিপ্ত তালিকায় জায়গা করে নিতে ব্যর্থ হয়েছিলেন সাতবারের বর্ষসেরা মেসি। সেটি ছিল ২০০৫ সালের পর তার প্রথম বাদ পড়া।

গত জুলাইয়ে পিএসজি ছেড়ে যুক্তরাষ্ট্রের দল ইন্টার মিয়ামিতে যোগ দেওয়া মেসির বড় প্রতিদ্বন্দ্বী এবার হলান্ড। নরওয়ে তারকা গত সপ্তাহে উয়েফার বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের পুরস্কার জেতেন।

 

Header Ad

ভারতের আদানি গ্রুপকে ১৭৩ মিলিয়ন ডলার দিল বাংলাদেশ

ছবি: সংগৃহীত

ভারতের আদানি গ্রুপকে ১৭৩ মিলিয়ন ডলার পরিশোধ করেছে বাংলাদেশ, বিদ্যুৎ সরবরাহ নিশ্চিত রাখতে। ঝাড়খণ্ডের গোড্ডা পাওয়ার প্ল্যান্ট থেকে বাংলাদেশে বিদ্যুৎ সরবরাহ অব্যাহত রাখার অংশ হিসেবে এই অর্থ প্রদান করা হয় বলে জানিয়েছে ভারতীয় সংবাদমাধ্যম ইকোনমিক টাইমস।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, আদানি গ্রুপের বিদ্যুৎ বকেয়া বাবদ বাংলাদেশের কাছে মোট পাওনা ৮৪৩ মিলিয়ন ডলার। রাজনৈতিক নানা জটিলতার কারণে এই পরিমাণ বকেয়া পরিশোধে বাধা সৃষ্টি হয়। সম্প্রতি আদানি পাওয়ার তাদের বিদ্যুৎ সরবরাহ অর্ধেকে নামিয়ে আনে এবং সরবরাহ বন্ধ করার হুমকি দেয়। এরই প্রেক্ষিতে বাংলাদেশ বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড (বিপিডিবি) ১৭৩ মিলিয়ন ডলারের একটি নতুন লেটার অব ক্রেডিট (এলসি) জারি করে।

এটি আদানি পাওয়ারকে দেওয়া তৃতীয় এলসি, যা বাংলাদেশের কৃষি ব্যাংকের পক্ষ থেকে ভারতের আইসিআইসিআই ব্যাংককে প্রদান করা হয়েছে। ইকোনমিক টাইমস জানায়, পূর্বের এলসিগুলো বিদ্যুৎ ক্রয় চুক্তির সাথে পুরোপুরি সামঞ্জস্যপূর্ণ ছিল না।

প্রসঙ্গত, আদানি পাওয়ারের দুটি ইউনিট থেকে মোট ১৬০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদিত হয়, যা পুরোটাই বাংলাদেশে রপ্তানি করা হয় এবং যা দেশের মোট বিদ্যুৎ চাহিদার প্রায় ১০ শতাংশ পূরণ করে। শেখ হাসিনা সরকারের সাথে ২০১৫ সালে করা এই চুক্তি অনুযায়ী, আদানি পাওয়ার থেকে ২৫ বছর মেয়াদে বিদ্যুৎ কিনতে হবে বাংলাদেশকে। সমালোচকরা এই চুক্তিকে একপেশে এবং অসম বলেছেন, যেখানে আদানি গ্রুপের জন্য সব সুবিধা নিশ্চিত করা হয়েছে। প্রতি মাসে ৯৫ থেকে ৯৭ মিলিয়ন ডলার পরিশোধের বাধ্যবাধকতা থাকায় দেশের জনগণের ওপর বাড়তি আর্থিক চাপ সৃষ্টি হচ্ছে।

বিভিন্ন মহল থেকে বলা হয়েছে, ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির ঘনিষ্ঠ আদানি গ্রুপের সাথে এই চুক্তি ভারতীয় সরকারের প্রভাবের ফল। সমালোচকরা উল্লেখ করেছেন, এতে বাংলাদেশের জনগণের স্বার্থ ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে এবং বিদ্যুৎ বিলে বাড়তি অর্থ পরিশোধের দায় বহন করতে হচ্ছে জনগণকে।

Header Ad

অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টাদের ‘ব্যাকগ্রাউন্ড’ জানালেন প্রেস সচিব

অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টাদের ‘ব্যাকগ্রাউন্ড’ জানালেন প্রেস সচিব। ছবি: সংগৃহীত

অন্তর্বর্তী সরকার যে ‘এনজিওশাসিত’ নয়, তা প্রমাণে কিছু তথ্য সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রকাশ করেছেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম। অন্তর্বর্তী সরকারে মাত্র চারজন উপদেষ্টার এনজিও ব্যাকগ্রাউন্ড রয়েছে বলে জানান প্রেস সচিব।

শুক্রবার নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক অ্যাকাউন্ট থেকে দেওয়া এক পোস্টে এসব তথ্য জানান প্রেস সচিব।

ফেসবুক পোস্টে শফিকুল আলম লেখেন, ‘সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে এনজিওশাসিত আখ্যায়িত করে অবিরাম প্রচারণা চলছে। কিছু বিশিষ্ট ব্যক্তির মন্তব্যও রয়েছে। তারা এই ধারণাটি প্রচার করছেন যে অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বাধীন উপদেষ্টা পরিষদ বেসরকারি সংস্থার (এনজিও) ব্যাকগ্রাউন্ডের ব্যক্তির আধিক্য রয়েছে।

তবে ২১ সদস্যের উপদেষ্টা পরিষদের আনুষ্ঠানিক রেকর্ড অনুযায়ী মাত্র চারজন উপদেষ্টার এনজিও ব্যাকগ্রাউন্ড রয়েছে, যাদের মধ্যে দু’জন শীর্ষ আইনজীবী বলে জানান প্রেস সচিব।

ফেসবুক পোস্টে তিনি আরও জানান, উপদেষ্টা পরিষদে পাঁচজন সাবেক আমলা, দু’জন কূটনীতিক ও দু’জন জ্যেষ্ঠ সামরিক কর্মকর্তাসহ অন্তত ৯ জন অবসরপ্রাপ্ত সরকারি কর্মকর্তা রয়েছেন।

প্রেস সচিব লেখেন, বাকিদের মধ্যে একজন সাবেক অ্যাটর্নি জেনারেল, একজন মুক্তিযোদ্ধা, দু’জন ছাত্রনেতা, চারজন শিক্ষাবিদ ও লেখক এবং দু’জন ক্ষুদ্রঋণ ও সামাজিক ব্যবসার পথিকৃৎ।

গত ৫ আগস্ট শেখ হাসিনা পদত্যাগ করে দেশ থেকে পালিয়ে যাওয়ার পর ৮ আগস্ট শপথ নেয় অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তী সরকার। বর্তমানে এ সরকারের উপদেষ্টা পরিষদ ২১ সদস্যবিশিষ্ট।

Header Ad

চট্টগ্রামে বিক্ষোভ থেকে ইসকন নিষিদ্ধের দাবি হেফাজতে ইসলামের

ছবি: সংগৃহীত

চট্টগ্রামে বিক্ষোভ সমাবেশ থেকে ইসকনকে ‘জঙ্গি’ সংগঠন উল্লেখ করে তাদের নিষিদ্ধের দাবি জানিয়েছে হেফাজতে ইসলাম। শুক্রবার বাদ জুমা নগরীর আন্দরকিল্লা জামে মসজিদের সামনে এ কর্মসূচি ঘোষণা করে হেফাজতে ইসলামের চট্টগ্রাম মহানগর শাখা।

সমাবেশে হেফাজতের ছাত্র ও যুববিষয়ক সম্পাদক কামরুল ইসলাম কাশেমী বলেন, ‘ইসকন কোনো ধর্মীয় নয়, এটি জঙ্গি সংগঠন। সনাতন ধর্মের নামে কর্মকাণ্ড চালানো ইসকন বিভিন্ন দেশে নিষিদ্ধ। ইহুদি-খ্রিষ্টানদের লালিতপালিত সংগঠনকে নিষিদ্ধ করতে হবে।’

সনাতন ধর্মাবলম্বীদের ভাই সম্বোধন করে তিনি বলেন, ‘আপনারা ইসকনের পাতানো ফাঁদে পা দেবেন না। হাটহাজারীতে ইসকনরা সনাতনী ভাইদেরও উচ্ছেদ করেছেন। গত ১৬ বছর নৈরাজ্যকর অবস্থায় ছিলাম। এখন যে মুক্ত বাতাসে কথা বলতে পারছি, এটি রক্ষা করতে হবে।’

সমাবেশ শেষে সংগঠনের নেতাকর্মী আন্দরকিল্লা মোড় থেকে বিক্ষোভ মিছিল বের করে। এটি নগরীর চেরাগী মোড় হয়ে চট্টগ্রাম প্রেস ক্লাবের সামনে গিয়ে শেষ হয়। মিছিলে বিপুল সংখ্যক নেতাকর্মী অংশ নেয়। তারা ‘বাংলাদেশে ইসকন নিষিদ্ধ করো, করতে হবে’সহ নানা স্লোগান দেয়।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

ভারতের আদানি গ্রুপকে ১৭৩ মিলিয়ন ডলার দিল বাংলাদেশ
অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টাদের ‘ব্যাকগ্রাউন্ড’ জানালেন প্রেস সচিব
চট্টগ্রামে বিক্ষোভ থেকে ইসকন নিষিদ্ধের দাবি হেফাজতে ইসলামের
ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন বাতিলের সঙ্গে সব মামলা বাতিল হবে: ড. আসিফ নজরুল
মাথাচাড়া দিচ্ছে ফ্যাসিস্ট সরকারের দোসররা : হাসনাত আবদুল্লাহ
ডেঙ্গুতে গত ২৪ ঘণ্টায় মৃত্যু ৫, আক্রান্ত ৪৬৬
তারা জাতিকে ধোঁকা দিয়েছে, জুলুম করেছে : ড. শফিকুর রহমান
জাতীয়তাবাদী শক্তি ঐক্যবদ্ধ থাকলে কোনো ষড়যন্ত্র সফল হবে না: তারেক রহমান
প্যারিসে পিনাকী ভট্টাচার্যের সঙ্গে দেখা করলেন আসিফ মাহমুদ
জেনেভা বিমানবন্দরে আসিফ নজরুলকে হেনস্তা, তারেক রহমানের তীব্র নিন্দা
ভাতিজিকে ধর্ষণ করতে গিয়ে পুরুষাঙ্গ হারালেন চাচা
জন্মসূত্রে নাগরিকত্ব প্রথা বাতিল হচ্ছে যুক্তরাষ্ট্রে
বাংলাদেশে এখন গণতন্ত্র ছাড়া অন্য কিছু চলবে না: মির্জা ফখরুল
ট্রাম্প ক্ষমতায় আসলেও হাসিনার আসার সুযোগ নেই: মাহমুদুর রহমান
বেনাপোল বন্দরে ভারতীয় ট্রাক ড্রাইভার এর মৃত্যু
শোভাযাত্রায় যোগ দিতে নয়াপল্টনে বিএনপির নেতাকর্মীদের ঢল
কুড়িল বিশ্বরোডে বিআরটিসি বাসে আগুন
তিনটি পর্বতারোহণে রেকর্ড গড়লেন পাবনার তৌকির
ইসরায়েলি হামলায় গাজা ও লেবাননে আরও শতাধিক নিহত
আবারও এমবাপ্পেকে ছাড়াই ফ্রান্সের দল ঘোষণা