মঙ্গলবার, ৫ নভেম্বর ২০২৪ | ২০ কার্তিক ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

গাজীতে ধরাশায়ী আবাহনীও

গাজী গ্রুপ ক্রিকেটার্স সুপার লিগে উঠে এসেছিল পয়েন্ট টেবিলের ছয়ে থেকে। শিরোপা লড়াইয়ে তারা ছিল না। শুধুই নিয়ম রক্ষার জন্য খেলা। শিরোপা লড়াইয়ে ছিল মূলত বর্তমান চ্যাম্পিয়ন শেখ জামাল ধানমন্ডি ক্লাব ও আবাহনী। সেই গাজী গ্রুপই সুপার লিগে সবচেয়ে বড় অঘটনের জন্ম দেয়। সুপার লিগে নিজেদের প্রথম ম্যাচেই তারা হারিয়ে দেয় শেখ জামালকে। এদিকে বুধবার (১০ মে) তারা বৃষ্টি আইনে ৬ উইকেটে হারিয়েছে আবাহনীকে। অবশ্য বৃষ্টি না আসলেও গাজী ছিল জয়ের পথেই।

আবাহনীর ২৪৬ রানের জবাব দিতে নেমে গাজীর রান ছিল একপর্যায়ে ৪১.৫ ওভারে ৪ উইকেটে ২১৫ রান। তখনই শুরু হয় বৃষ্টি। পরে বৃষ্টি আইনে নতুন করে টার্গেট দেওয়া হয় ৪৫ ওভারে ২১৪ রানের। কিন্তু গাজী গ্রুপ আগেই সেই রান করায় আর মাঠে নামতে হয়নি। এখন শেখ জামাল ও আবাহনী দুই দলেরই পয়েন্ট সমান ২৬ করে।

সুপার লিগের প্রথম ম্যাচ থেকে শীর্ষে থাকা আবাহনী এই হারে লিগের প্রথম পর্বে হেড টু হেড লড়াইয়ে শেখ জামালের কাছে হেরে যাওয়ায় বাইলজ অনুযায়ী দুইয়ে নেমে গেছে। শেখ জামাল সুপার লিগের প্রথম ম্যাচে গাজী গ্রুপের কাছে হেরে শীর্ষ স্থান হারিয়েছিল। এখন ১৩ মে দুই দলের মুখোমুখি লড়াইয়ে নির্ধারিত হবে শিরোপা। অলিখিত ফাইনাল। যে দল জিতবে তারাই চ্যাম্পিয়ন। শীর্ষে থাকা দুই দলের মতো লিগের অপর চার দলের পয়েন্টও কাকতালীয়ভাবে জোড়ায় জোড়ায় সমান করে। প্রাইম ব্যাংক ও লিজেন্ডস অব রূপগঞ্জের ১৮ পয়েন্ট করে এবং গাজী গ্রুপ ও মোহামেডানের ১৫ পয়েন্ট করে।

সুপার লিগের চতুর্থ রাউন্ডের যে ফলাফল হয়েছে তা উল্টো হলে শেষ রাউন্ডে আবাহনী ও শেখ জামালের ম্যাচ নিয়মরক্ষায় পরিণত হতো। আবাহনী জিতলে আর শেখ জামাল হারলে তখন আবাহনীই চ্যাম্পিয়ন হতো।

বিকেএসপির ৩ নম্বর মাঠে গুরুত্বপূর্ণ ম্যাচে টস জিতে ব্যাট করতে নেমে আবাহনীর শুরুর দিকে ব্যাটসম্যানরা রান পেলেও লেট মিডল অর্ডার ও লোয়ার অর্ডারের ব্যাটসম্যানরা রান পাননি। ফলে ভালো সূচনার পরও আবাহনী নিজেদের সংগ্রহ বড় করতে পারেনি। উল্টো ৪৭.২ ওভারে ২৪৬ রানে অলআউট হয়ে যায়। আবাহনীকে বেগ দিয়েছেন স্পিনার টিপু সুলতান। তিনি একাই টপ অর্ডারের ৩টিসহ ৪ উইকেট নেন ৪৭ রান দিয়ে।

আবাহনীর শুরুটা ছিল দারুণ। লিগে সফল দুই ব্যাটসম্যান এনামুল হক বিজয় ও মোহাম্মদ নাঈম শেখ ৯০ রান এনে দেন ১৭ ওভারে। জুটি ভাঙে নাঈম শেখ আউট হলে। লিগে নবম হাফ সেঞ্চুরি করে তিনি ৬৪ বলে ২ ছক্কা ও ৬ চারে ৬১ রান করে টিপু সুলতানের বলে মেহেদি মারুফের হাতে ধরা পড়ে বিদায় নেন। বেশ কয়েক ম্যাচ পর রানের দেখা পাওয়া এনামুল হক বিজয় হাফ সেঞ্চুরির কাছাকাছি গিয়ে আউট হন ৪৩ রানে। তাকে আউট করেন আসাদুল্লাহ গালিব। ক্যাচ ধরেন সেই মেহেদি মারুফ। এরপর মাহমুদুল হাসান জয় ৪৮ ও অধিনায়ক মোসাদ্দেক হোসেন সৈকত ২৬ রান করা ছাড়া আর কেউ রান করতে পারেননি। এই দুইজনকেই আউট করেন টিপু সুলতান। এরপর জাকের আলী (০), খুশদিল শাহ (১২) ইনিংস বড় করতে পারেনি। ফলে একপর্যায়ে যেখানে আবাহনীর রান ছিল ৫ উইকেটে ২০২, সেখানে তারা শেষ ৫ উইকেট হারায় ৪৪ রানে। টিপু সুলতান ছাড়াও জয়নাল ৪৬ রানে নেন ২ উইকেট।

জয়ের লক্ষ্যে ব্যাট করতে নেমে গাজী গ্রুপ শুরুতেই হাবিবুর রহমান সোহানের (৮) উইকেট হারায়। ওপেনার মেহেদি মারুফও ফিরে যান দলীয় ৪৩ ও ব্যক্তিগত ৩০ রানে। এই শেষ। এরপর আর পেছনে ফিরে তাকাতে হয়নি। দলীয় ৮৭ রানে ফরহাদ হোসেন ২৩ রান করে ফিরে যাওয়ার পর চতুর্থ উইকেট জুটিতে মেহরব ও আসাদুল্লাহ গালিব ৭৫ রান যোগ করে দলের জয়ের ভিত গড়ে দেন। মেহরব ৬৭ বলে ৩ ছক্কা ও ২ চারে ৫২ রান করে আউট হওয়ার পর গালিব ও আকবর আলী দলকে জয়ের বন্দরে নিয়ে যান। দুইজনে পঞ্চম উইকেট জুটিতে ১১.১ ওভারে ৫৩ রান করে অবিচ্ছিন্ন থাকেন। এ পর্যায়ে আসে বৃষ্টি। পরে বৃষ্টি আইনে নিষ্পত্তি হয় খেলা। ম্যাচসেরা গালিব ৯৫ বলে ১১ চারে ৮৫ রান করে অপরাজিত থাকেন। তার সঙ্গে ১১ রানে অপরাজিত ছিলেন অধিনায়ক আকবর আলী। তানভীর ইসলাম ৫০ রানে নেন ২ উইকেট।

এমপি/এসজি

Header Ad

সরকারি অনুষ্ঠানে স্লোগান ও জয়ধ্বনি থেকে বিরত থাকার নির্দেশনা

ছবি: সংগৃহীত

সরকারি কর্মকর্তাদের যে কোনো অনুষ্ঠানে স্লোগান বা জয়ধ্বনি ব্যবহার থেকে বিরত থাকতে নির্দেশ দিয়েছে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়। একইসঙ্গে, অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণের আগে সংশ্লিষ্ট বিষয়ের ওপর লিখিত বক্তব্য প্রস্তুত করার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। এ বিষয়ে একটি নয় দফা নির্দেশনা দেশের সব সচিবদের কাছে পাঠানো হয়েছে।

সরকারের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, গেজেট নোটিফিকেশনের মাধ্যমে যে সকল দিবস বাতিল করা হয়েছে, সেই দিবসগুলো পালন না করার বিষয়ে সরকারি কর্মচারীদের সতর্ক থাকতে হবে। কোনো অনুষ্ঠানে আমন্ত্রিত হওয়ার আগে আমন্ত্রণকারী প্রতিষ্ঠান এবং অনুষ্ঠান আয়োজনের পেছনের কারা আছেন, সে সম্পর্কে পরিষ্কার ধারণা নেওয়ার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। প্রয়োজনে গোয়েন্দা সংস্থার সহযোগিতা নিতে বলা হয়েছে।

অনুষ্ঠানকে বিতর্কমুক্ত রাখতে আমন্ত্রিত অন্যান্য অতিথিদের সম্পর্কেও তথ্য সংগ্রহ করতে বলা হয়েছে। যদি কোনো বিতর্কিত ব্যক্তি অতিথি হিসেবে থাকেন, তবে সেই অনুষ্ঠান এড়িয়ে চলার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। আমন্ত্রণপত্র, ব্যানার, লিফলেট, পতাকা বা অন্যান্য ছাপানো উপকরণে কোনো বিতর্কিত স্লোগান বা লোগো ব্যবহার করা হয়েছে কিনা, তা সতর্কতার সঙ্গে পরীক্ষা করার জন্যও বলা হয়েছে।

চিঠিতে উল্লেখ করা হয়, দেশের বর্তমান রাজনৈতিক পট পরিবর্তনের প্রেক্ষাপটে সরকারি কর্মচারীদের আরও সতর্কতার সঙ্গে দায়িত্ব পালন করতে হচ্ছে। সম্প্রতি মাঠপর্যায়ের কিছু অফিসের কর্মকাণ্ড মিডিয়ায় প্রকাশিত হওয়ায় বিব্রতকর পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়। এসব ঘটনা এড়াতে নয় দফা নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।

জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় বলেছে, সরকারি কর্মকর্তাদের সব ধরনের অনুষ্ঠানে লিখিত বক্তব্যের বাইরে কোনো ধরনের স্লোগান বা জয়ধ্বনি থেকে বিরত থাকতে হবে।

Header Ad

বেনাপোল স্থলবন্দরে ভোক্তা অধিকারের মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

বেনাপোলে বিভিন্ন শ্রেনি পেশার মানুষদের সাথে ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ আইন ২০০৯ এর আলোকে সচেতনতামূলক মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।

মঙ্গলবার (৫ নভেম্বর) দুপুর ১২টার দিকে বেনাপোল "পৌর বিয়ে বাড়ি' কমিউনিটি সেন্টারে এ মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।

অনুষ্ঠানে জাতীয় ভোক্তা অধিকারের মহাপরিচালক (গ্রেড-১) মুহাম্মদ আলীম আক্তার খান প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন।

যশোরের জেলা প্রশাসক আজাহারুল ইসলামের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ভোক্তা অধিকারের পরিচালক ফকির মোহাম্মদ মুনাওয়ার হোসেন, শার্শা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা কাজী সাজিব নাজির, শার্শা উপজেলা ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট এবং ভূমি কর্মকর্তা নুসরাত ইয়াসিন, বিএনপি নেতা খায়রুজ্জামান মধু, জামায়াত ইসলামীর কেন্দ্রীয় কর্ম পরিষদ সদস্য মাওলানা আজিজুর রহমান সহ আরও অনেকে। উপস্থিত বক্তাগন বেনাপোল বন্দরে যানজট নিরসন, দ্রব্যমুল্য নিয়ন্ত্রণে ভোক্তা অধিদপ্তরের চলমান কার্যক্রমকে আরও দায়িত্বশীল ভুমিকা পালন করার আহবান জানান।

পরিচালক ফকির মোহাম্মদ মুনাওয়ার হোসেন তাঁর বক্তব্যে বলেন, আমদানিকৃত নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য আমদানিতে কাষ্টমস বা বন্দর কর্তৃপক্ষ কোন রকম হয়রানি করলে ছাড় দেয়া হবেনা।

ভোক্তার অধিকার সম্পর্কে সচেতন করতে অনুষ্ঠিত মতবিনিময় সভায় অন্যান্যের মধ্যে প্রেসক্লাব বেনাপোলের সাধারণ সম্পাদক বকুল ও বক্তব্য রাখেন।

মতবিনিময় সভায় বক্তারা জানান, ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের দেশব্যাপী এ কার্যক্রমে ব্যবসায়ী ও ক্রেতাদের মাঝে ইতিবাচক পরিবর্তন এসেছে। এ পরিবর্তনের ধারা সর্বত্র ছড়িয়ে দিতে বিভিন্ন শ্রেণি পেশার মানুষের অংশগ্রহণের কোনো বিকল্প নেই।

Header Ad

গুম কমিশনে জমা পড়েছে ১৬০০ অভিযোগ, সবচেয়ে বেশি র‌্যাবের বিরুদ্ধে

ছবি: সংগৃহীত

গুম সংক্রান্ত কমিশন অব ইনকোয়ারির সভাপতি বিচারপতি মইনুল ইসলাম চৌধুরী বলেছেন, গুম সংক্রান্ত কমিশনে অভিযোগ জমা দেওয়ার সময় শেষ হয়েছে গত ৩১ অক্টোবর। এই সময়ের মধ্যে ১ হাজার ৬০০-এর বেশি অভিযোগ জমা পড়েছে। ১৪০ জনের সাক্ষাৎকার নেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে ৪০০ অভিযোগ খতিয়ে দেখা হয়েছে।

মঙ্গলবার (৫ নভেম্বর) দুপুরে রাজধানীর গুলশানে কমিশন কার্যালয়ের সম্মেলন কক্ষে এক সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানান গুম সংক্রান্ত কমিশন অব ইনকোয়ারির সভাপতি বিচারপতি মইনুল ইসলাম চৌধুরী।

৪০০ অভিযোগের মধ্যে ১৭২টি অভিযোগের সঙ্গে সংশ্লিষ্টতা রয়েছে র‌্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়নের (র‌্যাব)। কাউন্টার টেরোরিজম অ্যান্ড ট্রান্সন্যাশনাল ক্রাইম (সিটিটিসি) ইউনিটের সংশ্লিষ্টতা পাওয়া গেছে ৩৭টি অভিযোগের সঙ্গে। ডিবির (গোয়েন্দা পুলিশ) সংশ্লিষ্টতা পাওয়া গেছে ৫৫টির সঙ্গে। প্রতিরক্ষা গোয়েন্দা পরিদফতরের (ডিজিএফআই) সংশ্লিষ্টতা পাওয়া গেছে ২৬টির সঙ্গে। পুলিশের বিভিন্ন ইউনিটের সংশ্লিষ্টতা পাওয়া গেছে ২৫টি অভিযোগের সঙ্গে।

অন্যান্য ক্যাটাগরির মধ্যে ফেলা হয়েছে বাকি অভিযোগ গুলো। যেগুলোর ক্ষেত্রে পরিচয় দেয়নি। শুধু বলেছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর পরিচয়ে তুলে নেওয়া হয়েছে।

কমিশনের সভাপতি জানিয়েছেন, গুমের সঙ্গে জড়িত বিভিন্ন আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর ৭ সদস্যকে ডাকা হয়েছে। তাদের জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে। পর্যায়ক্রমে অভিযুক্ত অন্যদেরও ডাকা হবে।

গুম হওয়া ব্যক্তিদের যেসব গোপন বন্দিশালায় রেখে নির্যাতন করা হতো সেগুলো ভেঙে ফেলা হয়েছে। আলামত নষ্ট করা হয়েছে। তবে যারা আলামত নষ্ট করছেন, তাদের সতর্ক করেছে কমিশন৷ যারা আালমত ধ্বংস করছেন, তারা গুমের সঙ্গে জড়িত ব্যক্তিদের সহযোগী হিসেবে বিবেচিত হবেন বলেও সতর্ক করা হয়েছে। আলামত ধ্বংস না করার জন্য অনুরোধ জানানো হয়েছে।

কমিশনের সদস্য নূর খান লিটন বলেন, কতো নিষ্ঠুরভাবে মানুষের ওপর নির্যাতন চালানো হয়েছে, বোঝানো যাবে না।

কমিশন সদস্য ড. নাবিলা ইদ্রিস বলেন, এখন পর্যন্ত গুমের চারটি কারণ খুঁজে পাওয়া গেছে। রাজনৈতিক কারণে বিশাল সংখ্যক মানুষকে নেওয়া হয়েছে। প্রমাণিত না হলেও জঙ্গি সন্দেহে বড় একটা সংখ্যক নেওয়া হয়েছে। এছাড়া ব্যবসায়িক এবং পারিবারিক কারণেও গুম করা হয়েছে।

প্রসঙ্গত, অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি মইনুল ইসলাম চৌধুরীর নেতৃত্বে গুমের ঘটনা তদন্তে গঠিত কমিশনের অন্য সদস্যরা হলেন হাইকোর্ট বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত অতিরিক্ত বিচারপতি মো. ফরিদ আহমেদ শিবলী, মানবাধিকারকর্মী নূর খান, ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক নাবিলা ইদ্রিস ও মানবাধিকারকর্মী সাজ্জাদ হোসেন স্বাধীন।

গত ২৭ আগস্ট ওই গুম কমিশন গঠন করে সরকার। এই কমিশনের কাছে ২০০৯ সালের ৬ জানুয়ারি থেকে ২০২৪ সালের ৫ আগস্ট পর্যন্ত সময়ে গুমের ঘটনার অভিযোগ জানানোর সুযোগ রয়েছে।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

সরকারি অনুষ্ঠানে স্লোগান ও জয়ধ্বনি থেকে বিরত থাকার নির্দেশনা
বেনাপোল স্থলবন্দরে ভোক্তা অধিকারের মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত
গুম কমিশনে জমা পড়েছে ১৬০০ অভিযোগ, সবচেয়ে বেশি র‌্যাবের বিরুদ্ধে
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যকে হত্যার হুমকি, থানায় জিডি
মালয়েশিয়ায় বন্দিশিবির থেকে ছয় বাংলাদেশিকে উদ্ধার, মানবপাচার চক্র আটক
১২ কেজি এলপি গ্যাসের দাম কমলো ১ টাকা
বিডিআর হত্যাকাণ্ড পুনঃতদন্তে হাইকোর্টের জাতীয় কমিশন গঠনের নির্দেশ কেন নয়
বাংলাদেশে ইজতেমা একবারই হবে, দুবার নয়: মহাসম্মেলনে বক্তারা
এক মাস পর খাগড়াছড়ি ও সাজেক পর্যটকদের জন্য উন্মুক্ত
মার্কিন নির্বাচনে লড়ছেন বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত ৬ প্রার্থী
শাকিব খানের সঙ্গে প্রেমের গুঞ্জন, মুখ খুললেন পূজা চেরি
মুক্তিযোদ্ধার নাতি-নাতনি কোটা রেখেই ঢাবির ভর্তি কার্যক্রম শুরু
মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে বাংলায় ব্যালট পেপার
প্রশ্নবিদ্ধ সাকিবের বোলিং অ্যাকশন, দিতে হবে পরীক্ষা
যেভাবে নির্বাচিত হন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট
এলপি গ্যাসের দাম বাড়বে না কমবে, জানা যাবে আজ
জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার জুরি বোর্ডের সদস্য হলেন সুচরিতা-নাঈম
টাঙ্গাইলে নিজ ঘরে স্কুল শিক্ষকের আত্মহত্যা
ইসলামি মহাসম্মেলন: সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে আলেম-ওলামা ও জনতার ঢল
সাংবাদিক নেতা মোল্লা জালাল গ্রেপ্তার