রবিবার, ২৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ | ১০ ফাল্গুন ১৪৩১
Dhaka Prokash

চ্যাম্পিয়ন হতে সিলেটের মূলধন ১৭৫

দীর্ঘদিনের দীর্ঘশ্বাসের অবসান ঘটিয়ে সিলেট স্ট্রাইকার্স প্রথমবারের মতো বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগের (বিপিএল) ফাইনাল খেলছে। ফাইনাল ম্যাচটি দেখতে সিলেট থেকে ঢাকায় এসেছে বাসভর্তি দর্শক। তাদের শিরোপা জয়ের আশা পূর্ণ হবে কি না তা পরের বিষয়। আপাতত টস হেরে ব্যাট করতে নেমে সিলেট সংগ্রহ করেছে ৭ উইকেটে ১৭৫ রান। কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্সের বিপক্ষে সিলেটের এটিই সর্বোচ্চ রান। আগের দুইবার আগে ব্যাট করে তারা করেছিল ৭ উইকেটে ১৩৩ ও ১২৫।

সিলেটের এই সংগ্রহে অবদান মাত্র দুইজনের। মুশফিকের ৪৮ বলে অপরাজিত ৭৫ ও নাজমুল হোসেন শান্তর ৪৫ বলে ৬৪ রান। এ ছাড়া রায়ান বার্ল করেন ১৩ রান। আর কোনো ব্যাটার দুই অঙ্কের রান করতে পারেননি।

কুমিল্লার বিপক্ষে টানা তৃতীয়বার টস হেরে ব্যাট করতে নামার পর সিলেটের শুরুটা হয়েছিল দারুণ। আন্দ্রে রাসেলের ওভারে দুটি ওভার থ্রো থেকে ৯ রানসহ ১৮ রান তুলে নেয় সিলেট। শান্তর একাই ছিল ১৩। বাকি ৫ রান ছিল অতিরিক্ত। সিলেটের দর্শকদের তখন বাঁধভাঙা উল্লাস। কুমিল্লা শিবিরে পিনপতন নীরবতা। কিন্তু পরের ওভারেই পাল্টে যায় দৃশ্যপট। ১৬ উইকেট নিয়ে সর্বাধিক উইকেটশিকারির লড়াইয়ে থাকা বাঁহাতি স্পিনার তানভীর ইসলাম তার প্রথম বলেই তোহিদ হৃদয়কে ০ রানে ফিরিয়ে দেন বোল্ড করে। অফ স্টাম্প বরাবর বল কিছুটা নিচু হয়ে আসলে হৃদয় আর উইকেট বাঁচাতে পারেননি। এই ওভারে রান আসে মাত্র ২। পরের ওভারে আবার উইকেট হারায় সিলেট। যথারীতি রান বাড়াতে তিনে নামেন মাশরাফি বিন মর্তুজা। কিন্ত আজ আর সুবিধা করতে পারেননি। ৪ বলে ১ রান করে আন্দ্রে রাসেলের বলে ইমরুল কায়েসের হাতে সহজ ক্যাচ তুলে দেন।

পরপর দুই ওভারের ধাক্কা সিলেট ব্যাটিং পাওয়ার প্লেতে আর সেভাবে কাজে লাগাতে পারেনি। ২ উইকেটে সংগ্রহ করে ৪২ রান। প্রথম ওভারে ১৮ রান নেওয়ার পর, পরের ৫ ওভারে সংগ্রহ করে ২৪ রান। এসময় ৩৬ বলের ২৪ বল খেলে ৩২ রান করেন শান্ত। মুশফিকের রান ছিল ৬ বলে ২।

দুইজন উইকেট অক্ষত রেখে দলের রান বাড়ানোর চেষ্টা করেন। শান্ত অশান্ত হওয়ার চেষ্টা করলেও মুশফিক ছিলেন কিছুটা 'কুল'। ১০ ওভার শেষে সিলেটের রান ছিল ২ উইকেটে ৭৯। নাজমুল ৪৯, মুশফিক ২২। দুইজনের ৯.২ ওভারে ৭৯ রানের জুটিতে নাজমুল ৩৮ বলে চলতি বিপিএলে নিজের চতুর্থ হাফ সেঞ্চুরি তুলে নেন। তার আগে তিনি ৪০ রানের সময় ২০২০ সালে মুশফিকের এক আসরে করা ৩৯১ রান অতিক্রম করেন। ৪৮ রানের সময় বিপিএলের ইতিহাসে প্রথম ব্যাটার হিসেবে ৫০০ রান পূর্ণ করেন।

১০ ওভার পর সিলেটের রানের চাকা বাড়তে থাকে। প্রথম ৫০ রান যেখানে এসেছিল ৪৩ বলে, সেখানে পরের ৫০ রান আসে ২৭ বলে। হাফ সেঞ্চুরি করার পর শান্ত পুরোপুরি অশান্ত হয়ে উঠেন। মুকিদুলের ওভারে বিশাল এক ছক্কা মারেন। যা গিয়ে পড়ে গ্যালারিতে। সেই উন্মাদনা থেকেই তিনি আউট হয়ে যান মঈন আলীর নিচু হয়ে আসা বল বুঝতে না পেরে। ব্যাট নামিয়েও শেষ রক্ষা করতে পারেননি তিনি। শেষ হয় তার ৪৫ বলে ৯ চার ও ১ ছক্কায় ৬৪ রানের ইনিংস।

১০ ওভার পর শান্তর অশান্ত হয়ে উঠায় ১১তম ওভারে ১১, ১২তম ওভারে ১৫ রান আসে। পরের ওভারে শান্ত আউট হওয়ার পর রানের গতি কমে আসে। পরের দুই ওভারে রান আসে ৫ ও ৬। শুরুতে 'কুল' থাকা মুশফিক কুলনেস ভেঙে এগ্রেসিভ হয়ে উঠেন। যে কারণে মঈন আলীর করা ১৫তম ওভারে ১ ছক্কায় ১০ রান আদায় করেন। ১৫ ওভার শেষে সিলেটের রান ছিল ৩ উইকেটে ১২৫। মুশফিক ৩৩ বলে ৪৫ ও রায়ান বার্ল ৬ বলে ৬।

শেষ ৫ ওভারকে আরও কাজে লাগাতে মুশফিক ও বার্ল তৎপর হন। ১৬তম ওভারের প্রথম বলেই মোস্তাফিজকে চার মেরে শুরু করলেও শেষ বলে ছক্কা মারতে গিয়ে আউট হয়ে যান ১১ বলে ১৩ রান করা বার্ল মোসাদ্দেকের হাতে ক্যাচ দিয়ে। রান আসে ৯। পরের ওভারে নারিনের বলে থিসারা পেরেরা কোনো রান না করে আউট হলেও মুশফিকের ২ বাউন্ডারিতে রান আসে ১০। মুশফিক হাফ সেঞ্চুরি পূর্ণ করেন ৩৫ বলে ১ ছক্কা ও ৪ চারে। মোস্তাফিজের করা ১৮তম ওভারেও সিলেট উইকেট হারায় জর্জ লিন্ডের। পরপর ২ বলে জীবন পেয়ে তৃতীয়বার আর তাকে জীবন দেননি লিটন। ৬ বলে ৯ রান করেন তিনি। রান আসে ৮।

সুনিল নারিনের করা ১৯তম ওভার থেকে মুশফিক ১ ছক্কায় ১১ রান নেন। শেষ ওভারে জাকিরের (৪ বলে ১ রান) উইকেট হারিয়ে রান আসে ১২। মুশফিক ৪৮ বলে ৩ ছক্কা ও ৫ চারে ৭৫ রান করে অপরাজিত থাকেন। মোস্তাফিজ ৩১ রানে নেন ২ উইকেট। ১টি করে উইকেট নেন আন্দ্রে রাসেল, তানভীর ইসলাম, সুনিল নারিন ও মঈন আলী।

এমপি/এসজি

 

Header Ad
Header Ad

জীবন থাকতে কোনো স্থানীয় নির্বাচন করতে দেওয়া হবে না: ইঞ্জিনিয়ার ইশরাক

বিএনপির আন্তর্জাতিক বিষয়ক কমিটির সদস্য ইঞ্জিনিয়ার ইশরাক হোসেন। ছবি: সংগৃহীত

বিএনপির আন্তর্জাতিক বিষয়ক কমিটির সদস্য ইঞ্জিনিয়ার ইশরাক হোসেন বলেছেন, জীবন থাকতে কোনো স্থানীয় সরকার নির্বাচন হবে না।

রোববার বিকেলে নিজের ভেরিফাইড ফেসবুক পেজে দেওয়া এক পোস্টে তিনি এ মন্তব্য করেন।

ওই পোস্টে ইশরাক লিখেছেন, "জীবন থাকতে কোনো স্থানীয় সরকার ফরকার হবে না। তার আগে অন্তত ঢাকার প্রাণকেন্দ্র দক্ষিণ ঢাকায় আমার সঙ্গে যুদ্ধ করে, আমাকে কবরে পাঠিয়ে তারপর করতে পারলে করবে।"

তিনি আরও লিখেছেন, "এই সরকারকে এর চাইতে স্পষ্ট ভাষায় আর কিছু বলার নাই। আর আমাদের দলীয় কেউ যদি ভুলেও স্বপ্ন দেখেন, যেই হন না কেন আপনাদের চিনবো না। অতএব এলাকায় ফ্যাসিবাদের স্থান দেওয়ার আগে ১০০ বার চিন্তা করে নিয়েন। আগে বরখাস্তকৃত কমিশনের/কাউন্সিলর পদধারী হাসিনার কিলার বাহিনীদের বিচার, শাস্তি ও নির্মূল করতে হবে।"

 

তরুণ এই বিএনপি নেতা তার পোস্টে বলেন, অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের নিজস্ব পরিকল্পনায় স্থানীয় নির্বাচন থাকতে পারে। কিছু নতুন দল বা ছোট দল নিজেদের অবস্থান সুসংহত করার চেষ্টা করতে পারে। তবে তার মতে, "এই মার্কাবিহীন স্থানীয় সরকার নির্বাচনের মাধ্যমে খুনি হাসিনার অমানুষ জালেম বাহিনীর উত্থান ঘটবে।"

তিনি আরও উল্লেখ করেন, "আমাদের স্পষ্ট দলীয় সিদ্ধান্ত রয়েছে এই ব্যাপারে। এর বাইরে, ঢাকা দক্ষিণের সাবেক মেয়র প্রার্থী বা মহানগর বিএনপির সদস্য হিসেবে, বা একজন সাধারণ রাজনৈতিক কর্মী হিসেবে, যে অবস্থানেই বিবেচনা করা হোক না কেন, আমি জানিয়ে দিচ্ছি—ঢাকার অলিগলির রাজনীতি কীভাবে চলে তা আমি জানি।"

ইশরাক হোসেন তার পোস্টের শেষ অংশে বলেন, "ঢাকা ও অন্যত্র স্থানীয় সরকার নির্বাচনের যে কোনো উদ্যোগকে চক্রান্ত হিসেবেই গণ্য করা হবে। হাসিনার কমিশনার/কাউন্সিলরা কিভাবে হয় এবং তারা কীভাবে ফিরে আসতে পারে, সেটাও আমাদের মুখস্থ।"

Header Ad
Header Ad

২৫ ফেব্রুয়ারি ‘জাতীয় শহীদ সেনা দিবস’ ঘোষণা, সরকারি ছুটি নিয়ে যা জানা গেল!

ছবি: সংগৃহীত

পিলখানা হত্যাকাণ্ডে ৫৭ সেনা কর্মকর্তাসহ ৭৪ জন নিহতের ঘটনায় দিনটি রাষ্ট্রীয়ভাবে পালনের সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। এরই মধ্যে ২৫ ফেব্রুয়ারিকে ‘জাতীয় শহীদ সেনা দিবস’ ঘোষণা করে পরিপত্র জারি করা হয়েছে। দিবসটি যথাযথভাবে পালনের জন্য সবাইকে অনুরোধ করেছে সরকার।

তবে পরিপত্র জারির পর থেকেই অনেকের মধ্যে প্রশ্ন উঠেছে, ২৫ ফেব্রুয়ারি কি সরকারি ছুটি থাকবে? এ বিষয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমেও নানা আলোচনা চলছে।

সরকারি পরিপত্র অনুযায়ী, ২৫ ফেব্রুয়ারি সরকারি ছুটি থাকবে না। দিবসটি ‘গ’ শ্রেণীভুক্ত দিবস হিসেবে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে, যা জাতীয়ভাবে পালন করা হবে, তবে ছুটি থাকবে না।

পরিপত্রে বলা হয়েছে, সরকার প্রতিবছর ২৫ ফেব্রুয়ারি ‘জাতীয় শহীদ সেনা দিবস’ হিসেবে ঘোষণা করেছে। তবে এটি সরকারি ছুটি ছাড়া জাতীয় দিবস হিসেবে পালন করা হবে।

এর আগে মন্ত্রিপরিষদসচিব ড. শেখ আব্দুর রশীদও সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে বলেছিলেন, ২৫ ফেব্রুয়ারি ‘জাতীয় শহীদ সেনা দিবস’ ঘোষণা করা হবে, তবে এদিন সরকারি ছুটি থাকবে না।

উল্লেখ্য, ২০০৯ সালের ২৫ ফেব্রুয়ারি রাজধানীর পিলখানায় বিডিআর (বর্তমানে বিজিবি) সদর দপ্তরে ঘটে যাওয়া নির্মম হত্যাকাণ্ডে ৫৭ জন সেনা কর্মকর্তাসহ ৭৪ জন নিহত হন। শোকাবহ ও হৃদয়বিদারক এই দিনকে রাষ্ট্রীয়ভাবে পালনের মাধ্যমে সেনা সদস্যদের আত্মত্যাগকে জাতীয় স্বীকৃতি দেওয়া হয়েছে।

Header Ad
Header Ad

ঢাবির মধুর ক্যান্টিনে ছাত্রশিবিরের সংবাদ সম্মেলন, ছাত্রদলের নিন্দা

মধুর ক্যান্টিনে সংবাদ সম্মেলন আয়োজনের নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল। ছবি: সংগৃহীত

জামায়াতে ইসলামীর ছাত্রসংগঠন ইসলামি ছাত্রশিবির কর্তৃক মধুর ক্যান্টিনে সংবাদ সম্মেলন আয়োজনের নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল। মধুর ক্যান্টিনে শিবিরের উপস্থিতি মুক্তিযুদ্ধকে কলঙ্কিত করে। মুক্তিযুদ্ধকে ভারতীয় ষড়যন্ত্র বলে শিবির বীর মুক্তিযোদ্ধা ও শহীদের অবমাননা করছে উল্লেখ করে বিবৃতিতে দেয় ছাত্রসংগঠনটি ।

রোববার (২৩ ফেব্রুয়ারি) ছাত্রদলের দফতর সম্পাদক মো. জাহাঙ্গীর আলম স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপিতে এই তথ্য জানানো হয়।

বিবৃতিতে বলা হয়, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এর ছাত্র রাজনীতির সূতিকাগার ঐতিহাসিক মধুর ক্যান্টিনের প্রতিষ্ঠাতা স্বত্বাধিকারী মধুদা ১৯৭১ সালের ২৫ শে মার্চ পাক হানাদার বাহিনী কর্তৃক পরিচালিত অপারেশন সার্চলাইট এর হানাদার বাহিনীর হাতে শহীদ হন। জামায়াতে ইসলামী এবং ইসলামি ছাত্রসংঘ পাক হানাদার বাহিনীর সহযোগী হয়ে মহান মুক্তিযুদ্ধে স্বাধীনতা বিরোধী ভূমিকা পালন করে। শহীদ মধুদা’র হত্যাকাণ্ডের নৈতিক দায় জামায়াতে ইসলামী, তাদের ছাত্রসংগঠন ইসলামি ছাত্রসংঘ এবং পরবর্তীতে ইসলামি ছাত্রশিবিরকে নিতে হবে।

ছাত্রদলের দফতর সম্পাদক মো. জাহাঙ্গীর আলম স্বাক্ষরিত সংবাদ বিজ্ঞপ্তি। ছবি: সংগৃহীত

স্বাধীনতা বিরোধী সংগঠন জামায়াতে ইসলামীর ছাত্রসংগঠন ইসলামি ছাত্রশিবিরের মধুর ক্যান্টিনে সংবাদ সম্মেলন শহীদ মধুদার প্রতি এবং তার পরিবারের প্রতি অসম্মানজনক। বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল মধুর ক্যান্টিনে ছাত্রশিবির এর সংবাদ সম্মেলন আয়োজনের নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছে।

বিবৃতিতে ছাত্রদলের সভাপতি রাকিবুল ইসলাম রাকিব এবং সাধারণ সম্পাদক নাছির উদ্দীন নাছির বলেন, শহীদের নিজের আঙিনায় খুনির সহযোগীদের বিচরণ খুবই ন্যাক্কারজনক ঘটনা। অনুতাপ এবং বিবেকবোধ থেকেই ছাত্রশিবির এর মধুর ক্যান্টিনে আসা উচিত নয়।

তারা আরও উল্লেখ করেন, অপারেশন সার্চলাইট এ শহীদ মধুদা’র মতো অসংখ্য মানুষ শহীদ হওয়ার প্রেক্ষিতে শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান স্বাধীনতার ঘোষণা করেছিলেন। কিন্তু ইসলামি ছাত্রশিবির নানাভাবে মহান মুক্তিযুদ্ধকে ভারতীয় ষড়যন্ত্র বলে বীর মুক্তিযোদ্ধাদেরকে এবং বীর শহীদদেরকে অবমাননা করছে। মধুর ক্যান্টিনে ছাত্রশিবিরের উপস্থিতি মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসকে কলঙ্কিত করবে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

জীবন থাকতে কোনো স্থানীয় নির্বাচন করতে দেওয়া হবে না: ইঞ্জিনিয়ার ইশরাক
২৫ ফেব্রুয়ারি ‘জাতীয় শহীদ সেনা দিবস’ ঘোষণা, সরকারি ছুটি নিয়ে যা জানা গেল!
ঢাবির মধুর ক্যান্টিনে ছাত্রশিবিরের সংবাদ সম্মেলন, ছাত্রদলের নিন্দা
ভারতে ৫ বছর ধরে নিকটজনদের কাছে ধর্ষণের শিকার কিশোরী
ইলন মাস্ককে বাংলাদেশ সফর ও স্টারলিংক চালুর আমন্ত্রণ প্রধান উপদেষ্টার
পাঁচ দফা দাবিতে মেডিকেল শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ, একাডেমিক শাটডাউন ও লংমার্চের ঘোষণা
নির্বাচন নিয়ে অন্তর্বর্তী সরকারের দুটি সময়সীমা নির্ধারণ: সিইসি
নিজ বাড়িতে গুলিবিদ্ধ অভিনেতা আজাদ, আহত মা ও স্ত্রী
আহতদের চিকিৎসা বন্ধে ‘নো ট্রিটমেন্ট, নো রিলিজ’ শেখ হাসিনার নির্দেশ ছিলো
এস আলম পরিবারের ৮,১৩৩ কোটি টাকার শেয়ার অবরুদ্ধের নির্দেশ
প্রথমবার বাংলাদেশ-পাকিস্তান সরাসরি বাণিজ্য চালু
৪ ডিআইজিকে বাধ্যতামূলক অবসর, জানা গেল নাম
পুলিশ প্রজাতন্ত্রের স্বাধীন কর্মচারী, কোনো দলের নয়: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ধর্ষণের প্রতিবাদে আসাদ গেটে ছাত্র-জনতার সড়ক অবরোধ
স্ত্রীর সামনে বিএনপি নেতাকে পিটিয়ে হত্যা, গ্রেপ্তার ২
দুই ফুসফুসেই নিউমোনিয়া, পোপ ফ্রান্সিসের অবস্থা ‘আশঙ্কাজনক’
সংস্কার কমিশনের সুপারিশ: জুনেই স্থানীয় সরকার নির্বাচন
নওগাঁয় রাতে সড়কে গাছ ফেলে ডাকাতি
প্রযোজনায় নাম লেখালেন বুবলি  
চোখে লাল কাপড় বেধে ঢাকার উদ্দেশ্যে কুয়েটের ৮০ শিক্ষার্থী