শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪ | ৮ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

মেসি ‘আর্জেন্টাইন ঈশ্বর’

প্রতিভাবানদের একজন লিওনেল মেসি। পর্তুগিজ তারকা ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোর সঙ্গে দ্বৈরথ কখনো থামাননি তিনি। তবে ২০০৯ সালে রোমে উয়েফা চ্যাম্পিয়নস লিগে রোনালদোর দল রিয়াল মাদ্রিদক উড়িয়ে দিতে বার্সেলোনাকে সাহায্য করেন মেসি। কীভাবে ফুটবল বিশ্বের সেরাদের কাতারে নাম লেখালেন মেসি?

২০০৫-০৬ সালে মেসির পারফরম্যান্সগুলোর মাধ্যমে তাকে নিয়ে উৎসাহের সূচনা ঘটে। যা তাকে আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপ দলে জায়গা করে দেয়। একজন ফরোয়ার্ড অথবা অ্যাটাকিং মিডফিল্ডার হিসেবে মেসির অসাধারণ বল নিয়ন্ত্রণ দক্ষতা, বল নিয়ে দ্রুত দৌড়ানো এবং ফুটবলে অবিশ্বাস্য সম্ভাবনা তৈরির ক্ষমতা তাকে করে তুলেছে ফুটবল বিশ্বের নিখুঁত খেলোয়াড়দের একজন।

একেবারে ছোট্ট একজন খেলোয়াড় থেকে বিশ্বের অন্যতম ক্লাব বার্সেলোনা মেসিকে পূর্ণতা দিয়েছে ধীরে ধীরে। বিশ্বের সবচেয়ে সেরা আসরে তাকে যোগ্যতম করে তুলেছেন তারা। নিজের অসাধারণ দক্ষতায় তার দেশ আর্জেন্টিনায়ও তিনি অর্জন করেছেন ‘দ্য নিউ ম্যারাডোনা’ নামের খ্যাতি। এই অর্জনটি বহন করা খুব কঠিন। কেননা তিনি বিশ্বমঞ্চে দেশকে ভালোভাবে এখনো প্রতিনিধিত্ব করতে পারেননি।

হ্যাঁ, মেসির গল্পটিও অনেক সেরা খেলোয়াড়ের মতো অঙ্কুরেই বিনাশ ঘটত যদি না বার্সা তাকে তাদের দলে নিয়ে না নিত। মেসির জন্ম ১৯৮৭ সালের ২৪ জুন আর্জেন্টিনার সান্তা ফে নামের একটি প্রদেশের সবচেয়ে বড় শহর রোসারিওতে। তার পুরো নাম লিওনেল আন্দ্রেস মেসি। অনেকে আদর করে ডাকেন ‘লিও মেসি’।

মেসির বাবা হোসে মেসি একটি স্টিলের কারখানার ম্যানেজার। তার ৪ সন্তানের তৃতীয় লিও। তার মা ফেলিয়া কুচিতিন একটি চুম্বক বানানোর কারখানায় কাজ করতেন। তারা বাবার দিক থেকে ইতালি ও স্পেন থেকে অভিবাসী। তাদের পরিবারটি ফুটবল অত্যন্ত ভালোবাসে। একেবারে ছোট থেকে ফুটবলের প্রতি অত্যন্ত আগ্রহী শিশু হিসেবে বেড়ে উঠেছেন মেসি। তিনি পড়ালেখার বয়স থেকেই ফুটবল খেলেন। তার বাবা একটি স্থানীয় ক্লাব গ্রান্দোলির কোচ ছিলেন। ছোট্ট মেসি সেই দলে খেলোয়াড় হিসেবে যাত্রা শুরু করেন। বাবার অবিশ্বাস্য ফুটবল বোঝার ক্ষমতা এভাবেই বহন করেন মেসি।

পাঁচ বছর বয়সে সেখানে খেলা শুরু করেন মেসি। এরপর চলে যান তার দেশের “নিউওয়েল’স ওল্ড বয়েজে’। তখন থেকেই একজন প্রতিভাবান ফুটবলারের সব দক্ষতা, নৈপুণ্য ও যোগ্যতা প্রদর্শন করেন তিনি। যখন তার সামনে অবিশ্বাস্য ক্যারিয়ার পড়ে আছে ঠিক সেসময় ১১ বছর বয়সে তার জীবন আটকে যায় মুত্যুর করাল থাবায়। বেড়ে উঠার হরমোনের একটি জটিল রোগে আক্রান্ত হন মেসি। ফলে জীবন বাঁচাতে সুদীর্ঘ ও খুব ভালো চিকিৎসার প্রয়োজন তার। মেসির চিকিৎসা করানোর সামর্থ্য ছিল না তার গরিব বাবা-মায়ের। তবে তার ফুটবল যোগ্যতার মধ্যে কিছু অসাধারণ সম্ভাবনা দেখতে পেলেন, তার মেধায় নজর কাড়ল বার্সেলোনার। তাই তাকে নিয়ে তার মা-বাবা পাড়ি জমান বার্সেলোনায়।

বার্সা তার খেলা দেখে এতটাই সন্তুষ্ট হলো এবং অবিশ্বাস্য একটি শিশু ফুটবলারের দেখা পেল যে, তারা এই ছেলেটিকে বাঁচাতে রাজি হলেন। তারা মেসির সব চিকিৎসার খরচ বহন করবেন বলে জানিয়ে দিলেন। তবে এর প্রতিদানও পেতে শুরু করে বার্সা। ১৭ বছর বয়স থেকে বার্সেলোনার প্রথম দলে খেলা শুরু করেন মেসি। ১৮ বছর বয়স থেকে তিনি আর্জেন্টিনার অন্যতম প্রাণভোমরা। এমনকি বার্সেলোনা অনেক আশা-আকাঙ্ক্ষার মাধ্যমে ব্রাজিলের সুপারস্টার রোনালদিনহো এবং ক্যামেরুনের স্যামুয়েল ইতোকে আনার পরও নিজের প্রতিভা, যোগ্যতা ও দক্ষতা প্রমাণিত করে যান বার্সার এই ঘরের ছেলে।

রোনালদিনহো ও ইতোকে দলে ভেড়ানোর পরও বার্সেলোনা উয়েফা চ্যাম্পিয়নস লিগে তাদের সমাপ্তি টানতে বাধ্য হয়। কারণ উরুর ইনজুরি কারণে অকালে সেশনটি থামিয়ে দিতে হয় মেসিকে। হাড় ভেঙে যাওয়ায় পরের সেশনেরও প্রথম তিন মাস মাঠে নামতে পারেননি মেসি। তবে সেই ২০০৫-০৬ সেশনের পরের অংশে বার্সেলোনার প্রচারণা, ইউএফএ’র বিজয় রথ ও ফুটবলের প্রশস্তি চলতে লাগল তুঙ্গ বেগে। যখন মেসি ফিরেন পুরো ফর্মে। বার্সার ইতিহাসের সবচেয়ে কম বয়সের খেলোয়াড় হিসেবে তিনি তাদের প্রচণ্ড ও হিংস্র প্রতিদ্বন্দ্বী রিয়াল মাদ্রিদের বিপক্ষে হ্যাটট্রিক করেন এল ক্লাসিকোতে। সেই সেশনের ফর্মের সেরা স্বাক্ষর রেখে মেসি শেষ ১৩ ম্যাচে করেন ১১ গোল।

২০০৭ সালে দুর্বল ডিফেন্স নিয়ে শিরোপা ধরে রাখতে মাঠে নামে বার্সা। আরও থমকে যায় রিয়াল মাদ্রিদের কাছে হেরে। ফলে ২০০৭-০৮ সেশনটি তাদের জন্য আরও কঠিন হয়ে যায়। তবে বার্সাকে সবকিছু থেকে উতরে দিলেন মেসি। সবই করলেন তিনি। কাটান ইনজুরিমুক্ত আরেকটি মৌসুম। বনে গেলেন তারকাদের তারকা। তার ফর্মের কারণে কাতালান ক্লাবটি নিশ্চিত করে চ্যাম্পিয়নস লিগের সেমিফাইনাল।

২০০৭-০৮ সেশন বার্সা ও মেসির জন্য হলো ‘এত কাছে তবুও এত দূরে’। ফাইনালে রিয়াদ মাদ্রিদের কাছে হেরে লা লিগার শিরোপা বঞ্চিত হয় তারা। উয়েফা চ্যাম্পিয়নস লিগের সেমিফাইনালে তারা হেরে যায় আরেক চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের কাছে। এরপর বার্সা শিবিরে যোগ দেন কোচ পেপ গার্দিওলা। তার অধীনে অনন্য হয়ে উঠেন মেসি। উঠে আসেন সেরা উচ্চতায়। ওই সেশনে গোল করেন ৩৮টি। বার্সা ত্রিমুকুটই জয় করে- দি স্প্যানিশ ক্লাব, লা লিগা এবং উয়েফা চ্যাম্পিয়নস লিগ। তারা তাদের চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী রিয়াল মাদ্রিদকে তাদেরই ঘরের মাঠ বার্নাব্যুতে এল ক্লাসিকোতে হারায় ৬ গোল দিয়ে। তবে হজম করতে হয় একটি। উয়েফা চ্যাম্পিয়নস লিগের ফাইনালে ম্যানচেস্টার হারিয়ে নেয় প্রতিশোধ। দুই ম্যাচেই বার্সেলোনার তুরুপের তাস লিওনেল মেসি করেন গোল।

বার্সেলোনার ইতিহাসের সেরা খেলোয়াড় লিওনেল মেসিকে দেওয়া হয় স্পেনের নাগরিকত্ব। তবে তিনি জাতীয় দল হিসেবে বেছে নেন তার মায়ের দেশ আর্জেন্টিনাকে। তবে ইনজুরির কারণে ২০০৬ বিশ্বকাপ রাঙাতে না পারলেও এর প্রতিদান দেন পরের বছর দলকে কোপা আমেরিকার ফাইনালে তুলে।

মেসির জীবনের প্রেমের জন্মও আর্জেন্টিনার মেয়েতে। ১৪ বছর বয়সে মারাফেনা লেমোসের সঙ্গে প্রেমের সম্পর্কে জড়ান মেসি। কিশোরী লেমোস তখন উঠতি মডেল। ইনজুরি থেকে আরোগ্য লাভের সময় তাদের দু'জনের দেখা ও সম্পর্কের শুরু।

মেসি খুব নিয়মতান্ত্রিক। ফলে জীবননাশ করা কোনো ক্ষতির মধ্যে পড়েননি বিশ্বসেরা এই খেলোয়াড়। তবে তিনি ২০০৬ সালের চ্যাম্পিয়নস লিগে ইংলিশ ক্লাব চেলসির বিপক্ষে ম্যাচে ভেঙে ফেলেন তার পা। মার্চে তিনি সেল্টিকের বিপক্ষে উরুতে চোট পেয়ে কাঁদতে কাঁদতে ছাড়েন মাঠ। এরপর ৬ সপ্তাহ মাঠের বাইরে থাকতে হয় তাকে।

আর্জেন্টাইন ফুটবল ঈশ্বর দিয়াগো ম্যারাডোনার সঙ্গে লিওনেল মেসির তুলনা সব সময়ের। শুরুটা হয় ২০০৭ সালের এপ্রিলে কোপা দেল রে’র একটি ম্যাচে ফেতাফে এফসি’র বিপক্ষে ম্যারাডোনাময় একটি গোল করার পরই। ক্লাসিক ম্যারাডোনার মতো একের পর এক খেলোয়াড়কে কাটিয়ে মেসি একাই প্রায় অর্ধেক মাঠ বল নিয়ন্ত্রণে রাখেন। ৬ খেলোয়াড়কে কাটিয়ে দারুণ নৈপুণ্যে করেন গোল। ১৯৮৬ বিশ্বকাপে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে ম্যারাডোনার করা গোলটি স্মরণ করিয়ে দেন মেসি। এরপর থেকে মেসি যেভাবে দক্ষতা ও নৈপুণ্য দেখিয়ে গোল করতে থাকেন তাতে আর্জেন্টাইনদের বিশ্বাস, মেসি এখন ‘আর্জেন্টাইন ঈশ্বর’।

ওএফএস/এসজি

Header Ad

জুটি বাধলেন মিঠুন চক্রবর্তী-আফসানা মিমি

ছবি: সংগৃহীত

ওপার বাংলার জনপ্রিয় অভিনেতা মিঠুন চক্রবর্তীর সাথে এবার জুটি বাধলেন বাংলাদেশের তারকা অভিনেত্রী আফসানা মিমি। বিপ্লবী দীনেশ গুপ্তর জীবনকাহিনি নিয়ে এই সিনেমা নির্মাণ করতে যাচ্ছেন ভারতের জাতীয় পুরস্কারপ্রাপ্ত নির্মাতা মানসমুকুল পাল।

জানা গেছে, হুমায়ূন আহমেদের একটি উপন্যাসকে কেন্দ্র করে সিনেমা বানাবেন নির্মাতা মানসমুকুল পাল। আগামীতে সেই সিনেমাতেই দেখা যাবে মিঠুনকে। শোনা যাচ্ছে, অভিনেতার বিপরীতে দেখা যেতে পারে বাংলাদেশি অভিনেত্রী আফসানা মিমিকে। যদিও নিশ্চিত করে কিছু জানাননি নির্মাতা। তবে ভারতের জাতীয় পুরস্কারজয়ী এই পরিচালক চিত্রনাট্য লেখার আগে বাংলাদেশ ভ্রমণ করবেন।

মূলত সিনেমার চিত্রনাট্য লেখার আগে হুমায়ূন আহমেদের উপন্যাসে থাকা জায়গাগুলো নিজে ঘুরে দেখতে চান মানসমুকুল। ভারতীয় গণমাধ্যমে এ প্রসঙ্গে নির্মাতা বলেন, হুমায়ূন আহমেদের যে উপন্যাস অবলম্বনে চিত্রনাট্য লেখা শুরু করছি তাতে বাংলাদেশের একাধিক জায়গার উল্লেখ রয়েছে।

তাই ঢাকা, কিশোরগঞ্জসহ অন্যান্য জায়গায় যাওয়ার কথা আছে। সেই জায়গাগুলো নিজে দেখলে উপলব্ধি থাকবে, আর তাতে চিত্রনাট্য লেখার কাজও সহজ হবে।

শুধু জায়গা পরিদর্শন নয়, বাংলাদেশে এসে অভিনেত্রী আফসানা মিমির সঙ্গেও দেখা করবেন মানসমুকুল। তিনি এ-ও জানান, সিনেমার অধিকাংশ শুটিং বাংলাদেশে হবে। কিন্তু এখনই নয়। বর্তমানে মানসমুকুলের হাতে ৩টি সিনেমার কাজ রয়েছে। সেসব চলচ্চিত্র শেষ করে তবেই তিনি এই সিনেমার কাজ শুরু করবেন।

Header Ad

দেশ ও মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠায় দ্রুত নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই : তারেক রহমান

ছবি: সংগৃহীত

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান জানিয়েছেন, দেশ ও মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠায় দ্রুত নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই।

শনিবার (২৩ নভেম্বর) দুপুরে চুয়াডাঙ্গা টাউন ফুটবল মাঠে জেলা বিএনপির সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

এসময় তারেক রহমান বলেন, সব রাজনৈতিক দল মিলে আমরা এই অন্তর্বর্তী সরকারকে সমর্থন দিয়ে যাচ্ছি। দেশের মানুষের হাতে ক্ষমতা ফিরে যেতে নির্বাচন প্রয়োজন।

তিনি বলেন, দেশের উন্নয়নের জন্য আরও ২ বছর আগে সংস্কারের প্রস্তাব ৩১ দফা দিয়েছি আমরা। সংস্কার একটি চলমান প্রক্রিয়া। একজন শুরু করবে, আরেকজন টেনে নিয়ে যাবে। অন্তর্বর্তী সরকার নিরপেক্ষ ও সত্যিকারের নির্বাচন আয়োজন করতে পারলে, জনগণ তবেই জনপ্রতিনিধি বাছাই করতে তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে পারবে।

নির্বাচন সম্পর্কে তিনি বলেন, অনেকের মনে প্রশ্ন আমরা কেন বারবার নির্বাচনের কথা বলছি। আমরা বিশ্বাস করি, অন্তর্বর্তী সরকার একটি নির্বাচন আয়োজন করতে পারবে। এর ফলে সংসদের যারা জনপ্রতিনিধি বাছাই হয়ে আসবে, তারা সংসদে বসে আলোচনার মাধ্যমে সিদ্ধান্ত নিতে পারবে, কীভাবে দেশের প্রত্যেকটি সেক্টরের সমস্যা সমাধান করা যায়। সকল সংস্কার বাস্তবায়ন সম্ভব প্রকৃত ও সত্যিকারের একটি নির্বাচনের মাধ্যমে।

নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে তিনি বলেন, দায়িত্ব নিতে হলে দায়িত্বশীল ভূমিকা পালন করতে হবে। দায়িত্বশীল ভূমিকা পালন করতে আশপাশের মানুষের প্রত্যাশা পূরণ করতে হবে। যদি এই প্রত্যাশা পূরণ করতে পারা যায়, তবেই মানুষ আপনাদের দায়িত্ব দিবে, অন্যথায় দ্বিতীয়বার ভাববে।

এর আগে শনিবার সকাল সাড়ে ১০টায় সম্মেলনের উদ্বোধন করেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। চুয়াডাঙ্গা জেলা বিএনপির আহ্বায়ক মাহমুদ হাসান খান বাবুর সভাপতিত্বে সম্মেলনে বিশেষ অতিথির বক্তব্য দেন বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু, বিএনপির কেন্দ্রীয় কমিটির ভাইস চেয়ারম্যান নিতাই রায় চৌধুরী, বিএনপির খুলনা বিভাগের ভারপ্রাপ্ত সাংগঠনিক সম্পাদক অনিন্দ্য ইসলাম অমিত, বিএনপি খুলনা বিভাগের সহসাংগঠনিক সম্পাদক জয়ন্ত কুমার কুন্ডু, চুয়াডাঙ্গা জেলা বিএনপির সদস্যসচিব মো. শরীফুজ্জামান শরীফ, বিএনপি জাতীয় নির্বাহী কমিটির তথ্য বিষয়ক সম্পাদক আজিজুল বারী হেলাল প্রমুখ।

Header Ad

২৪ ঘণ্টার মধ্যে বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপের আশঙ্কা

ফাইল ছবি

আগামী ২৪ ঘণ্টার মধ্যে বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপ সৃষ্টি হতে পারে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তর। দক্ষিণপূর্ব বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন এলাকায় লঘুচাপ সৃষ্টি হবে বলে জানিয়েছে সংস্থাটি।

শনিবার (২৩ নভেম্বর) বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তরের আবহাওয়াবিদ ড. মো. বজলুর রশিদের দেওয়া পূর্বাভাসে এ তথ্য জানানো হয়।

আবহাওয়া অফিস জানায়, আগামী ২৪ ঘণ্টার মধ্যে অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ সারাদেশের আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে। শেষরাত থেকে ভোর পর্যন্ত দেশের উত্তরাঞ্চলের কোথাও কোথাও মাঝারি থেকে ঘন কুয়াশা এবং দেশের অন্যত্র হালকা থেকে মাঝারি ধরনের কুয়াশা পড়তে পারে। সারাদেশে রাতের এবং দিনের তাপমাত্রা সামান্য হ্রাস পেতে পারে

রোববার (২৪ নভেম্বর) সকাল ৯টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টায় অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ সারাদেশের আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে। শেষরাত থেকে ভোর পর্যন্ত সারাদেশের কোথাও কোথাও হালকা থেকে মাঝারি ধরনের কুয়াশা পড়তে পারে। এছাড়া সারাদেশে রাতের এবং দিনের তাপমাত্রা সামান্য হ্রাস পেতে পারে।

সোমবার (২৫ নভেম্বর) সকাল ৯টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টায় অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ সারাদেশের আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে। শেষরাত থেকে ভোর পর্যন্ত সারাদেশের কোথাও কোথাও হালকা থেকে মাঝারি ধরনের কুয়াশা পড়তে পারে। সারাদেশে রাতের এবং দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে। এছাড়া আগামী পাঁচদিনে আবহাওয়া পরিস্থিতি উল্লেখযোগ্য পরিবর্তনের সম্ভাবনা নেই।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

জুটি বাধলেন মিঠুন চক্রবর্তী-আফসানা মিমি
দেশ ও মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠায় দ্রুত নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই : তারেক রহমান
২৪ ঘণ্টার মধ্যে বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপের আশঙ্কা
অক্টোবরে সড়কে প্রাণ গেছে ৪৭৫ জনের
গায়ানায় দলের সঙ্গে যোগ দিলেন সাকিব
আইপিএল নিলামের আগেই নিষিদ্ধ হলেন ভারতের ২ ক্রিকেটার
গাজীপুরে পিকনিকের বাসে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে ৩ শিক্ষার্থীর মৃত্যু
কবে বিয়ে করবেন জানালেন তামান্না ভাটিয়া
পঞ্চগড়ে ৫০০ টাকায় সন্তান বিক্রি, অতঃপর যা ঘটল...
অ্যান্টিগায় প্রথম দিন শেষে স্বস্তিতে টাইগাররা
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ হারালেন পরীমণির প্রথম স্বামী
বিচারের আগে আ.লীগের মাঠে থাকার সুযোগ নেই: উপদেষ্টা নাহিদ
মাকে হত্যার পর থানায় হাজির ছেলে
৮ ক্রিকেটারসহ ৯ জনকে নিষিদ্ধ করলো বিসিবি
উপদেষ্টাদের যাচ্ছেতাই কর্মকাণ্ড মেনে নেওয়া হবে না: রিজভী
ভিসা কবে উন্মুক্ত করবে সেটা ভারতের নিজস্ব ব্যাপার: হাসান আরিফ
জুরাইন রেলক্রসিং ছাড়লেন রিকশাচালকরা, ৪ ঘণ্টা পর ট্রেন চলাচল শুরু
পাঁচ দেশে যাওয়ার ব্যাপারে বাংলাদেশিদের জন্য সতর্কতা
সাফজয়ী নারী ফুটবলার আইরিনকে নওগাঁয় সংবর্ধনা
বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের স্কলারশিপ দেবে পাকিস্তান