শুক্রবার, ২৯ নভেম্বর ২০২৪ | ১৩ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

ভারতের দম্ভচূর্ণ, বাংলাদেশের সিরিজ জয়

বিশ্বকাপ ফুটবলের ডামাঢোলে যেখানে অন‌্য সব খেলা আড়ালে পড়ে যায়। সেখানে টাইগারদের গর্জনে জেগে উঠেছে ক্রিকেট। 'বাংলাদেশ, বাংলাদেশ' জয়ধ্বনিতে মুখরিত মিরপুরের হোম অব ক্রিকেট। টাইগারদের গর্জনে কুপোকাত হয়েছে বিশ্বের সবচেয়ে বেশি তারকা সমৃদ্ধ দল ভারত। দ্বিতীয় একদিনের ম‌্যাচে ভারতকে ৫ রানে হারিয়ে বাংলাদেশ জিতে নিয়েছে একদিনের সিরিজ।

টস জিতে প্রথম ম‌্যাচের জয়ের নায়ক মেহেদি হাসার মিরাজের অপরাজিত প্রথম সেঞ্চুরিতে ভর করে বাংলাদেশ ৭ উইকেটে ২৭১ রান করে। জবাব দিতে নেমে ভারত করে ৯ উইকেটে ২৬৬। এই জয়ের মাধ‌্যমে ফিরিয়ে এনেছে ২০১৫ সাল। তখন ওয়ানডে বিশ্বকাপের পর ভারত বাংলাদেশ খেলতে এসে তিন ম‌্যাচের ওয়ানডে সিরিজের প্রথম দুই ম‌্যাচ হেরে বাংলাদেশের কাছে প্রথমবারের মতো সিরিজ হেরেছিল।

এবার ভারত বাংলাদেশে খেলতে আসে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের পর। প্রথম ম‌্যাচে টানটান উত্তেজনার পর এক রানে বাংলাদেশ ম‌্যাচ জিতে সিরিজে এগিয়ে গিয়েছিল। বুধবার (৭ ডিসেম্বর) সিরিজ জয় নিশ্চিত করে নিজেদের কাছে রেখে দেয়। এটি ছিল ভারতের বিপক্ষে বাংলাদেশের দ্বিতীয় আর সব মিলিয়ে ৩২তম সিরিজ জয়। তিন ম‌্যাচ ওয়ানডে সিরিজের তৃতীয় ম‌্যাচ অনুষ্ঠিত হবে ১০ ডিসেম্বর চট্টগ্রামে। ম‌্যাচ সেরা হয়েছেন অপরাজিত ১০০ রান ও বল হাতে ৪৬ রানে ২ উইকেট নিয়ে প্রথম ম‌্যাচের মতো মেহেদি হাসান মিরাজ।

একটা সময় মনে হয়েছিল বাংলাদেশ সহজেই জিতবে। কারণ ১০ ওভারে ৩৯ রানে ছিল না ভারতের ৩ উইকেট। বিরাট কোহলি, শেখর ধাওয়ান, ওয়াশিংটন সুন্দর ফিরে যান। শ্রেয়াস আইয়ারের ৮২ ও অক্ষর প‌্যাটেলের ৫২ রানে ম‌্যাচে ফিরে ভারত। এই দুইজনের বিদায়ের পর ভারতের প্রয়োজন ছিল ৭০ বলে ৮৩ রানের। উইকেট মাত্র ৪টি। সেখান থেকে ভারত শেষ বল পর্যন্ত জয়ের সম্ভাবনা তৈরি করেছিল।

আর এটি সম্ভব হয়েছিল অধিনায়ক রোহিত শর্মার কারণে। নিয়মিত ওপেন করা এই ওপেনারের ইনজুরি ভারতের জন‌্য কল‌্যাণ বয়েই এনেছিল প্রায়। তিনি যখন ক্রিজে আসেন, তখন ভারতের জয়ের জন‌্য প্রয়োজন ছিল ৩ উইকেটে ৪৪ বলে ৬৪ রানের। এই ৪৪ বলের ২৮ বল খেলে রোহিত মরা ম‌্যাচকে চাঙা করে তুলেন। তার আগ্রাসী ব‌্যাটিংয়ে কোন দিক দিয়ে যে ক‌্যারিয়ারের ৪৬তম হাফ সেঞ্চুরি তুলে নিয়েছেন সে দিকে কারও ভ্রুক্ষেপই ছিল না। সবার দৃষ্টি তখন ম‌্যাচে। ৪৮ ওভার পর্যন্ত ম‌্যাচ ছিল বাংলাদেশের দিকে। তখন ভারতের প্রয়োজন ৪০ রানের।

বাংলাদেশের জয় অনেকটা নিশ্চিত। কিন্তু মাহমুদউল্লাহর করা সেই ওভারে রোহিত দুই ছক্কা আর এক চারে ২০ রান নিলে শেষ ওভারে প্রয়োজন পড়ে ২০ রানের। মাহমুদউল্লাহর ওভারে রোহিত দুবার জীবন পান। একবার এবাদত, আরেকবার এনামুল হক বিজয় ক‌্যাচ ফেলেন। এবাদতের ক‌্যাচ কিছুটা কঠিন হলেও এনামুলের হাতে সরাসরি ক‌্যাচ গিয়েছিল। ভারত ম‌্যাচ জিতলে এই ক‌্যাচ ফেলে দেওয়াটা তখন খুব বড় করে সামনে চলে আসত। যেমনটি প্রথম ম‌্যাচে মিরাজের ক‌্যাচ ফেলে তার মাশুল দিয়েছিল ভারত ম‌্যাচ হেরে। সেই ওভারে শেষ পর্যন্ত মাহমুদউল্লাহ উইকেট পান। তবে রোহিতের নয়, মোহাম্মদ সিরাজের দ্বিতীয়বার জীবন পাওয়ার সময় রোহিত এক রান নিয়েছিলেন। সেটি ছিল ওভারের পঞ্চম বল। শেষ বল সিরাজ খেলতে গিয়ে বোল্ড হয়ে যান।

শেষ ওভার করতে আসেন মোস্তাফিজ। স্ট্রাইকে রোহিত শর্মা। প্রথম বলে কোনো রান নিতে না পারলে গোটা মিরপুর স্টেডিয়াম হর্ষধ্বনি করে উঠে। কিন্তু পরের দুই বলে বাউন্ডারি হাঁকালে নীরবতা নেমে আসে স্টেডিয়ামে। এসময় অনেককেই দুই হাত তুলে প্রার্থনা করতে দেখা যায়। পরের বলে কোনো রান নিতে না পারলে কিছুটা স্বস্তি নেমে আসে। ফলে শেষ দুই বলে প্রয়োজন পড়ে ১২ রানের। পঞ্চম বলে রোহিত শর্মা ছক্কা হাঁকালে শেষ বলে চলে আসে সেই চরম নাটকীয়তা। অধিনায়ক লিটনের সঙ্গে কিছুটা পরামর্শ করে একটু সময় নিয়ে মোস্তাফিজ বল করতে আসেন। ছোড়েন নিজের সেরা অস্ত্রের একটি ইয়র্কার। ব‌্যাটে-বলে সঠিকভাবে সংযোগ ঘটাতে ব‌্যর্থ হন রোহিত। এক রান নিতে পারতেন। কিন্তু তিনি রান না নিয়ে সোজা ড্রেসিংরুমের দিকে হাঁটা ধরেন। বিপরীতে বাংলাদেশ শিবিরে তখন সিরিজ জয়ের উল্লাস।

বিশ্ব ক্রিকেটে ভারতের ব‌্যাটিং লাইন খুবই শক্তিশালী। তাদের কাছে তিনশ রানও নিরাপদ নয়। কিন্তু এবার সেই বিশ্ব সেরা ব‌্যাটিং লাইনকে বাংলাদেশের বোলাররা বোতলবন্দী করেছেন। প্রথম ম‌্যাচে তাদের মাত্র ১৮৬ রানে আটকে রাখা হয়েছিল। আজ বাংলাদেশ যখন ৭ উইকেটে ২৭১ রান করে, তখন মিরপুরের উইকেট বিবেচনায় বাংলাদেশের জয় অনেকটা নিশ্চিত হয়ে যায়। বাকি ছিল উইকেটে বোলারদের কাজটা সেরে নেওয়া। সেই কাজটি তারা করেছেন নিখুঁতভাবে।

২৭১ রান মজবুত পুঁজি। সেই পুঁজিকে আরও বেশি মজবুত করে তুলতে দরকার ছিল শুরুতেই আঘাত হানা। সেই কাজটি সুচারুভাবে পালন করেন বাংলাদেশের বোলাররা। আক্রমণ শুরু করেন অধিনায়ক স্পিন দিয়ে। অপরপ্রান্তে পেস। এতেই বাজিমাত বাংলাদেশের। এবাদত তার প্রথম ওভারে বিরাট কোহলিকে (৫) বোল্ড করে বাঘের মতো গর্জন করতে থাকেন। সঙ্গে অন‌্যরাও। তৃতীয় ওভারে মেহেদিকে না এনে লিটন মোস্তাফিজকে আক্রমণে এনে সফলতার মুখ দেখেন যখন শেখর ধাওয়ান (৮) ফিরে যান মিরাজের হাতে ক‌্যাচ দিয়ে।

১০ ওভারের মাঝে বাংলাদেশ আরও একটি উইকেট তুলে নেন। সাকিব বল হাতে নিয়েই ওয়াশিংটন সুন্দরকে (১১) আউট করেন মিরাজ ক‌্যাচ নিলে। লুকেশ রাহুলও ফিরেন ১৪ রান করে মিরাজ এলবিডব্লিউর ফাঁদে ফেললে। এরপর গড়ে উঠে শ্রেয়াস ও অক্ষরের জুটি। যে জুটিতে তারা ১৬.৩ ওভারে যোগ করেন ১০৭ রান। ১৭ রানের ব‌্যবধানে প্রথমে শ্রেয়াস ও পরে অক্ষর ফিরে গেলে ভারত আবার চাপে পড়ে। শ্রেয়াসকে মিরাজ-আফিফের সহায়তায় এবং অক্ষরকে সাকিবের সহায়তায় এবাদত আউট করেন। শার্দুল ঠাকুর ৭ রান করে ফিরে যাওয়ার পর দৃশ‌্যপটে আসেন রোহিত শর্মা। সৃষ্টি হয় চরম নাটকীয়তা। বাংলাদেশ সহজকে করে তুলে কঠিন। এবাদত ৪৬ রানে ৩টি এবং সাকিব ৩৯ ও মিরাজ ৪৬ রানে নেন ২টি করে উইকেট।

এমপি/এসজি

Header Ad

যুগ্মসচিব নিশাত রাসুলকে ওএসডি

নিশাত রাসুল। ছবি: সংগৃহীত

জাতীয় উন্নয়ন প্রশাসন অ্যাকাডেমির পরিচালক (যুগ্মসচিব) কাজী নিশাত রাসুলকে ওএসডি করা হয়েছে। একই সঙ্গে তাকে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের বিশেষ ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (যুগ্মসচিব) হিসেবে বদলি করা হয়েছে।

বৃহস্পতিবার (২৮ নভেম্বর) জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য নিশ্চিত করা হয়েছে। এতে রাষ্ট্রপতির আদেশক্রমে সই করেছেন উপসচিব মো. তৌহিদ বিন হাসান।

এতে আরও বলা হয়েছে, জনস্বার্থে জারিকৃত এ আদেশ অবিলম্বে কার্যকর হবে।

Header Ad

সমন্বয়কদের ওপর হামলা হালকাভাবে দেখছে না সরকার: উপদেষ্টা রিজওয়ানা

ছবি: সংগৃহীত

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়কদের ওপর হামলার বিষয়টি সরকার হালকাভাবে দেখছে না বলে জানিয়েছেন পরিবেশবিষয়ক উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান। বৃহস্পতিবার (২৮ নভেম্বর) রাতে ফরেন সার্ভিস অ্যাকাডেমির মিলনায়তনে এক বিফ্রিংয়ে তিনি এসব কথা বলেন।

উপদেষ্টা বলেন, সমন্বয়কদের ওপর হামলার বিষয়টিকে হালকাভাবে দেখার কোনো সুযোগ নেই। সমন্বয়করা বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে জাতিকে যেভাবে ঐক্যবদ্ধ করার প্রয়াস চালাচ্ছেন, তাদের বিবেককে যেভাবে জাগ্রত করছেন, এটা নিশ্চয়ই অনেকের স্বার্থে লাগবে। তাদের নিরাপত্তা বিষয়টি কেবিনেটে আলোচনা হয়েছে। তাদের যে নিরাপত্তার প্রয়োজন, এটা আলোচিত হয়েছে। তবে এ ব্যাপারে বিস্তারিত কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি।

তিনি আরও বলেন, সারা দেশের কোর্টের নিরাপত্তা নিয়ে কথা হয়েছে। সবাইকে সংযত থাকতে হবে, ধৈর্য ধরতে হবে। হয়ত আপনার দাবি যৌক্তিক, কিন্তু আপনার দাবি আদায়ের পদ্ধতি যদি বেআইনি, ধ্বংসাত্মক হয়ে যায় সেই ক্ষেত্রে ন্যায্য দাবিও পূরণ করতে পারবেন না। আজকে প্রধান বিচারপতিও উদ্বেগ জানিয়েছেন। আমরা সবাইকে বলবো, এই জাতীয় ধ্বংসাত্মক ও অবমাননামূলক কর্মকাণ্ড থেকে বিরত থাকুন। কারও বিরুদ্ধে কোনো অভিযোগ থাকলে অভিযোগ দায়ের করার প্ল্যাটফর্মে আছে। কিন্তু ধংসাত্মক প্রক্রিয়া বেচে নিলে কারও কোনো লাভ হবে না।

এসময় অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের উপদেষ্টা মাহফুজ আলম ও প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব মো. শফিকুল আলম উপস্থিত ছিলেন।

Header Ad

এক সপ্তাহ পর বেনাপোল থেকে দূরপাল্লার বাস চলাচল শুরু

ফাইল ছবি

নৌ-পরিবহন মন্ত্রণালয় ও স্থলবন্দর কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যানের সাথে পরিবহন মালিক সমিতির নেতৃবৃন্দের ফলপ্রসূ আলোচনার পর বেনাপোল থেকে দূরপাল্লার সকল বাস ছাড়ার সিদ্ধান্ত হয়েছে।

পরিবহন মালিক সমিতি ও শ্রমিক সংগঠনের দাবি মেনে নেওয়ায় বাস চলাচলের সিদ্ধান্ত হয়েছে বলে জানান বেনাপোল পরিবহন ম্যানেজার সমিতির সাধারণ সম্পাদক মিজানুর রহমান।

মিজান বলেন,নৌ পরিবহন মন্ত্রণালয়ে বৃহস্পতিবার বিকেলে পরিবহন মালিক সমিতির সাথে এবং নৌ-পরিবহন উপদেষ্টা ও বন্দর চেয়ারম্যানের বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠকে ১৫ জন পরিবহন মালিক বেনাপোলস্থ চারজন পরিবহন স্টাফ এবং নৌ উপদেষ্টা ও বন্দরের চেয়ারম্যান উপস্থিত ছিলেন।

সিদ্ধান্ত হয় এখন থেকে ঢাকা থেকে ছেড়ে আসা পরিবহন বাস বেনাপোল চেকপোস্টের বন্দর টার্মিনালে যাত্রী নামিয়ে সেখানেই অবস্থান করতে পারবে। বন্দর টার্মিনাল থেকে যাত্রী উঠিয়ে ঢাকার উদ্দেশ্যে রওনা হতে পারবে। এ সময় রাস্তায় কোনোভাবে কোনো বাস দাঁড়াতে পারবেনা। তবে আন্ত জেলার বাসগুলো বেনাপোল পৌর বাস টার্মিনালেই থাকতে হবে ।সেখানেই যাত্রী নামাবে এবং সেখান থেকেই যাত্রী উঠিয়ে দেশের বিভিন্ন জায়গায় যেতে হবে। আন্তজনের কোনো বাসকে বেনাপোল চেকপোষ্টে প্রবেশ করতে দেয়া হবে না। তিনি আরো বলেন আমাদের প্রস্তাবিত দাবি মেনে নেয়ায় বেনাপোল থেকে সকল পরিবহন বাস চলাচলের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়েছে।

বেনাপোল বন্দরের ভারপ্রাপ্ত পরিচালক মামুন কবির তরফদার জানান, স্থলবন্দরের চেয়ারম্যান মানযারুল মান্নান স্যার আমাকে বেনাপোল স্থলবন্দর বাস টার্মিনাল খুলে দেওয়ার জন্য জানিয়েছেন। স্যারের নির্দেশ মোতাবেক টার্মিনালের গেট খুলে দেওয়া হয়েছে। এখান থেকে ঢাকা থেকে যেসব পরিবহন গুলো বেনাপোল আসে সেসব পরিবহন চেকপোস্ট টার্মিনাল থেকে যাত্রী উঠাতে পারবে এবং যাত্রী নামাতে পারবে ।তবে রাস্তায় কোনো বাস দাঁড়াতে দেয়া হবেনা।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

যুগ্মসচিব নিশাত রাসুলকে ওএসডি
সমন্বয়কদের ওপর হামলা হালকাভাবে দেখছে না সরকার: উপদেষ্টা রিজওয়ানা
এক সপ্তাহ পর বেনাপোল থেকে দূরপাল্লার বাস চলাচল শুরু
আমাকে রংপুরের একজন উপদেষ্টা ভাববেন: ড. ইউনূস
দেশ স্বৈরাচারমুক্ত হয়েছে, এখন গড়ার পালা: তারেক রহমান
রেলের নতুন মহাপরিচালক হলেন আফজাল হোসেন
২২ হাজার ৫০০ কোটি টাকা ছাপিয়ে ৬ ব্যাংককে দিল বাংলাদেশ ব্যাংক
বিচারককে ডিম ছুড়ে মারা আইনজীবীদের সনদ বাতিল হবে: খোকন
নাম থেকে ‘বচ্চন’ উপাধি ফেলে দিলেন ঐশ্বরিয়া, তবে কি বিচ্ছেদ চূড়ান্ত
আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধের পক্ষে নেই বিএনপি: মাহমুদুর রহমান মান্না
সংসদ সদস্য হিসেবে প্রথমবার সংসদে প্রিয়াঙ্কা গান্ধী, নিলেন শপথ
ইউক্রেনকে লক্ষ্য করে ১৮৮ মিসাইল-ড্রোন ছুড়ল রাশিয়া
৪৭তম বিসিএসের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ, ক্যাডার পদ ৩ হাজার ৪৮৭
রাষ্ট্র সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে ইসকন নিষিদ্ধের বিষয়টি দেখছে
৯ দফা দাবিতে সচিবালয়ে মহাসমাবেশের ডাক
চিন্ময় কৃষ্ণ দাসের দায় নিতে অস্বীকার ইসকনের
ঝাঁটাপেটা খেয়ে পালিয়ে দেশ ধ্বংসের ষড়যন্ত্র করছে: সোহেল তাজ
বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট নিম্নচাপটি বিকেলে ঘূর্ণিঝড়ে রূপ নিতে পারে
বকেয়া বেতনের দাবিতে ঢাকা টাঙ্গাইল মহাসড়ক অবরোধ
রাজধানীতে হাসনাতকে আবারও ট্রাক চাপা দিয়ে হত্যার চেষ্টা