বুধবার, ২০ নভেম্বর ২০২৪ | ৫ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

মুন্নাকে রাফ চার্জ করে ধমক খেয়েছিলেন নবিন

বাংলাদেশের ফুটবলের জনপ্রিয়তা তখন আকাশচুম্বী। আবাহনী-মোহমেডানের ম‌্যাচ মানেই দেশ দুই ভাগে বিভক্ত হয়ে পড়া। উত্তেজনায় টুইটুম্বর। একই পরিবারে এক ভাই আবাহনীর সমর্থক হলে আরেক ভাই মোহামেডানের সমর্থক। কিন্তু মোহামেডান আবাহনীর খেলার দিন ভাইয়ে ভাইয়ে সম্পর্ক তখন আড়ালে পড়ে যায়। সব ছাপিয়ে নিজেদের প্রিয় দলই মূখ‌্য। প্রিয় দলকে নিয়ে এক ভাই আরেক ভাইকে কটাক্ষ করতে কোনও ছাড় নেই। সেই সময়ে একজন কিশোরের, একজন তরুণের স্বপ্ন ছিল ফুটবলার হওয়া। আবাহনী কিংবা মোহামেডানে খেলা। মোহামেডান-আবাহনীর জনপ্রিয়তার ঢেউ এমনই উত্তাল ছিল যে জাতীয় দলে খেলার স্বপ্ন তখন তাদের কাছে প্রাধান‌্য পেত না। কিন্তু চাইলেই তো আর এই দুই দলে খেলা সম্ভব হয় না। তাই অনেকেই প্রতিপক্ষ হিসেবে খেলে দুধের স্বাধ ঘোলে মেঠাতে। এমনই একজন ফুটবলার ছিলেন নবিন রহমান। নবিন নামেই ফুটবল অঙ্গনে সবার কাছে পরিচিত ছিলেন। বর্তমানে অস্ট্রেলিয়ার সিডনিতে স্থায়ীভাবে বসবাস করছেন তিনি।

১৯৮৪ সালে পাইনিয়ার ফুটবল লিগে কলাবাগান ক্লাবের হয়ে খেলা শুরু করেন। পরের বছর দ্বিতীয় বিভাগে ইস্ট বেঙ্গলে খেলেন। সেই ক্লাবে ছিলেন জাতীয় দলের হয়ে খেলা অধিনায়ক জুয়েল রানাও। এরপর ধানমন্ডি ক্লাবের হয়ে প্রথম বিভাগ ফুটবল লিগে আত্মপ্রকাশ তার। তারপর খেলেন ফরাশগঞ্জ ক্লাবে।

ধানমন্ডি ক্লাবের হয়ে খেলার সময়ই নবিন আবাহনীর বিপক্ষে একটি ম‌্যাচে মাঠে নেমেছিলেন। তিনি ছিলেন আবাহনীরই সমর্থক। মাত্র খেলা শুরু করেছেন। উদীয়মান। স্বপ্ন দেখছেন আবাহনীর আকাশি-হলুদ জার্সি পড়ে মাঠে নামবেন। তার আগেই চলে আসে আবাহনীর প্রতিপক্ষ হয়ে মাঠে নামার। মিরপুরে ধানমন্ডির হয়ে আবাহনীর বিপক্ষে খেলতে নেমেছিলেন। তখন দেশ কাঁপানো ফুটবলার মোনেম মুন্না। রক্ষণভাগের খেলোয়াড় হলেও মুন্না মাঝে মাঝে ওভারল‌্যাপ করে উপরে উঠে যেতেন। সেই ম‌্যাচের স্মৃতিচারণ করে নবিন বলেন, ‘একবার মুন্না ভাইকে রাফ চার্জ করেছিলাম। তিনি আমাকে বলেছিলেন, এই তুই সাবধানে খেলিস কিন্তু। পাটা ভাইঙ্গালামু। তুই ওল্টা-পার্টা চার্জ করস। এই স্মৃতি আমাকে খুবই আবেগ আপ্লুত করে তুলে। মুন্না ভাইতো এখন আর বেঁচে নেই।‘

মোহামেডানের বিপক্ষে খেলার সেই রকম অভিজ্ঞতা নেই। কারণ তিনি যখন উদীয়মান তখনই পায়ে ব‌্যাথা পেয়ে খেলা ছেড়ে দিতে বাধ‌্য হয়েছিলেন।

নবিন নিজের ফুটবল জীবনের ইতি টানার ঘটনা বলতে গিয়ে স্মৃতিকাতর হয়ে পড়েন। তিনি বলেন, ‘আমি মাত্র খেলা শুরু করেছি। চোখে অনেক স্বপ্ন। খুব বেশি দূরে যেতে পারেনি। পায়ে ব‌্যাথা পেলাম। আর মাঠে ফিরতে পারলাম না। পরে স্টুডেন্ট ভিসা নিয়ে চলে আসি অস্ট্রেলিয়াতে। এখানে ইনশাল্লাহ ভালো আছি। খেলাধুলা করি না। তবে মাঝে মাঝে টুর্নামেন্ট হলে খেলি। ফুটবলকে আমি খুব মিস করি। আমার অন্তরে ফুটবল। খুব বেশি ভালোবাসি ফুটবলকে।’

নবিন খেলা শিখেছিলেন ফুটবলার গড়ার কারিগর আলী ইমামের কাছে। নামকরা অনেক ফুটবলার তখন ছিলেন আলী ইমামের ছাত্র। ফুটবলের পাশাপাশি তিনি নির্মাণ স্কুল ক্রিকেটও খেলছেন আমিনুল ইসলাম বুলবুল, খালেদ মাহমুদ সুজন, সেলিম শাহেদেদের সঙ্গে।

প্রবাসী হলেও দেশের ফুটবলের খবরাখবর সব সময় রাখেন নবিন। দেশে যে সকল বন্ধু, ছোট ভাই-বড় ভাই আছেন সেই ছোট মুন্না, আলমগীর, আরমান, আরিফ, লিটন ( ব্রাদার্স)তাদের কাছ থেকে তিনি ফুটবলের খবর পেয়ে থাকেন। ফুটবলের এখন জনপ্রিয়তা নেই। এটি তাকে কষ্ট দেয়। অস্ট্রেলিয়াতে যারা যখন জানে তিনি দেশে ফুটবল খেলতেন তখন অনেকেই বিশেষ করে সিনিয়ররা নবীনের কাছে জানতে চান তিনি কোথায় খেলেছেন, কোন ক্লাবে খেলেছেন। তখন বেশি সম্মানবোধ করে থাকেন তিনি। অস্ট্রেলিয়াতে বসবাসরত জাতীয় দলের সাবেক ক্রিকেটার মাহবুবুর রহমান সেলিমের সঙ্গে তার খেলা নিয়ে আলোচনা হয়। দুজনেই ভালো বন্ধু।

ফুটবলার নবিনকে দেশের ক্রিকেটের সাফল‌্য গর্বিত করে। অস্ট্রেলিয়াতে খেলা হলে তিনি ছুটে যান মাঠে স্বপরিবারে। এবারও তাই করেছেন। তিনি বলেন, ‘ ক্রিকেটের সাফল‌্য আমাকে অনেক গর্বিত করে। আমাদের দেশকে অনেক দূরে নিয়ে গেছে। আমি ক্রিকেট খুব ভালোবাসি।আমাদের গর্ব করার মতো এই ক্রিকেটই আছে। ক্রিকেটে ডিফারেন্ট স্টোরি।’

অস্ট্রেলিয়ানরা তাদের মূল ভেন্যুগুলোতে বাংলাদেশকে খেলার সুযোগ না দেওয়াতে নবিনের কন্ঠে ঝড়েছে আক্ষেপ। তিনি আশা করেন, প্রবাসী বাংলাদেশি দর্শকদের কথা ভেবে অস্ট্রেলিয়ান ক্রিকেট বোর্ড বাংলাদেশের খেলাগুলো তাদের মূল ভেন্যুগুলোতে দিবে।

তিনি বলেন, ‘অস্ট্রেলিয়ানরা বাংলাদেশ দলকে সব সময় খেলার সুযোগ দেয় না। দিলেও হয় ডারউইন না হয় কেয়ানর্সে খেলা দেয়। সেখানে বাঙালি নেই বললেই চলে। কিন্তু এখানে খেলা দিলে কি পরিমাণ বাঙালি দর্শক হয় তাতো সবাই দেখছেনই। তাই অস্ট্রেলিয়ান ক্রিকেট বোর্ডের উচিত হবে বাংলাদেশের খেলাগুলো, যাতে সিডনি, মেলবোর্ন, অ‌্যাডিলেডের মতো যেখানে বাংলাদেশের মানুষের বসবাস বেশি সেই সব জায়গাতে খেলার ‍সুযোগ দেওয়া।’

এমপি/এসআইএইচ

Header Ad

নিন্দা জানানোর ভাষা আমার নেই: ফারুকী

উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী। ছবি: সংগৃহীত

অন্তর্বর্তী সরকারের সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন নির্মাতা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী। বিশাল এই দায়িত্ব পাওয়ার পর অনেকে তার অপসারণের দাবিতে আন্দোলন করেন। গুঞ্জন ওঠে তিনি পদত্যাগ করেছেন; কিন্তু বিষয়টি সঠিক নয়। এসব সমালোচনার মধ্যে তিনি একটি ফেসবুক স্ট্যাটাস দিয়েছেন।

মোস্তফা সরয়ার ফারুকী। ছবি: সংগৃহীত

সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ওই পোস্টে তিনি লিখেছেন, ‘শিল্পী সাহিত্যিকদের মধ্যে যারা এখনও খুনী হাসিনার পক্ষে কুরুচিপূর্ণ ভাষায় জুলাই গণঅভ্যুত্থানের পক্ষশক্তিকে হত্যার উস্কানী দিচ্ছেন তাদেরকে নিন্দা জানানোর ভাষা আমার নাই।’

হিটলারের কালে জন্ম হলে আপনারা নাজি হতেন উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘আমি জানি না শিল্পী দাবি করা একজন মানুষ কি করে আরেকজন মানুষের হত্যাযজ্ঞ লাইভ দেখার ইচ্ছা পোষণ করে। শেইম, হিটলারের কালে জন্ম হইলে আপনারা হইতেন নাজি।’

সেই পোস্টের কমেন্ট বক্সে লাবু কালাম লিখেছেন, ‘এরা শিল্পী নয় এরা সেফ ভার, এদেরকে চিহ্নিত করে গ্রেফতার করলে তবেই এদের কুরুচিপূর্ণ মানুষিকতাকে নির্মূল করা যাবে, অন্যথায় মুক্তি নাই। সায়েদুল হাসানের ভাষ্য, ‘হিটু ভাই সম্ভবত লজ্জিত। তিনি হয় তো মনে মনে খুশি মনে বলেন মানুষ খালি আমারে ঘৃণা করতো এখন আমার কাতারে আরো আসতেছে।’ আরেকজনের বলেন, ‘তাদের নুন্যতম সেন্স অফ হিউমার নেই, এইখানে এসে হাহা রিয়েক্ট দিয়ে যাবে, এই রিয়াক্ট-ই তাদের ভার্চুয়াল অস্ত্র।’

প্রসঙ্গত, গত ১০ নভেম্বর অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা হিসেবে শপথ গ্রহণ করেন মোস্তফা সরয়ার ফারুকী। এরপর থেকেই শুরু হয়েছে নানা আলোচনা-সমালোচনা। বিশেষ করে ফারুকীর অতীতের বিভিন্ন ফেসবুক স্ট্যাটাস ও আওয়ামী লীগ সরকারের সঙ্গে তার সম্পর্ক নিয়ে প্রশ্ন তোলেন একদল মানুষ। বিষয়টি নিয়ে একাধিকবার নিজের অবস্থান পরিষ্কার করেও আলোচনা বন্ধ করতে পারেননি এই নির্মাতা।

Header Ad

বাংলাদেশিদের নোংরাভাবে উপস্থাপন করে ভারতের বিজেপির নির্লজ্জ নির্বাচনী প্রচারণা

বাংলাদেশিদের নোংরাভাবে উপস্থাপন করে ভারতের বিজেপির নির্লজ্জ নির্বাচনী প্রচারণা। ছবি: সংগৃহীত

ঝাড়খণ্ডের নির্বাচনী প্রচারণায় বাংলাদেশিদের নিয়ে অবমাননাকর ভিডিও তৈরি করে সমালোচনার মুখে পড়েছে ভারতের শাসক দল বিজেপি। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ও স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের বক্তব্যের ধারাবাহিকতায়, নির্বাচনী প্রচারণায় "অনুপ্রবেশকারী বাংলাদেশি"দের নোংরা এবং সমাজবিরোধী হিসেবে তুলে ধরা হয়েছে।

প্রচারণায় প্রকাশিত একটি ভিডিওতে দেখা যায়, একটি সাজানো-গোছানো বাড়িতে অনুপ্রবেশকারীরা ঢুকে পড়ছে এবং পরিবেশ নষ্ট করছে। ভিডিওতে "অনুপ্রবেশকারীদের" শরীর থেকে দুর্গন্ধের মতো অশোভন ইঙ্গিত দেওয়া হয়। পরে ভিডিওতে বিজেপিকে ভোট দেওয়ার আহ্বান জানিয়ে এমন পরিস্থিতি রোধের কথা বলা হয়।

কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আলজাজিরা জানিয়েছে, ভিডিওটির মাধ্যমে মুসলিম এবং বাংলাদেশিদের কুরুচিকরভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে। ভারতের নির্বাচন কমিশন ভিডিওটি প্রচার থেকে সরানোর নির্দেশ দিলেও, এটি নিয়ে বিতর্ক অব্যাহত রয়েছে।

 

বিজেপির এই প্রচারণা সাম্প্রদায়িক বিদ্বেষ উসকে দেওয়ার পাশাপাশি প্রতিবেশী বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্কেও নেতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে বলে মনে করছেন বিশ্লেষকরা।

Header Ad

রাজধানীতে ব্যাটারিচালিত রিকশাচালকদের সঙ্গে সংঘর্ষে ২ পুলিশ আহত

ছবি: সংগৃহীত

ঢাকা মহানগর এলাকায় ব্যাটারিচালিত রিকশা চলাচল বন্ধের নির্দেশ দেওয়ায় রাজধানীর যাত্রাবাড়ীর দয়াগঞ্জ মোড়ে সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করেছেন রিকশাচালকরা। এক পর্যায়ে পুলিশের সঙ্গে রিকশাচালকদের সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। এতে দুই পুলিশ সদস্য আহত হয়েছেন।

বুধবার (২০ নভেম্বর) দুপুর ১২টার দিকে ব্যাটারিচালিত রিকশা বন্ধের নির্দেশ দেওয়ায় সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ শুরু করেন ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা চালকরা। একপর্যায়ে পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে জড়ান তারা।

এ বিষয়ে যাত্রাবাড়ী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. ফারুক আহম্মেদ বলেন, দয়াগঞ্জ মোড়ে মূল সড়কে ব্যাটারিচালিত রিকশা চালানোর দাবিতে অবরোধ করে রিকশাচালকরা। এতে সড়কে তীব্র যানজটের সৃষ্টি হলে তাদেরকে সড়ক ছেড়ে দেওয়ার জন্য অনুরোধ করা হয়। তবে তারা পুলিশের অনুরোধ না শুনে উল্টো পুলিশের ওপর আক্রমণ চালায়। এতে দুই পুলিশ সদস্য আহত হয়েছে। তাদের হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।

তিনি বলেন, ব্যাটারিচালিত রিকশাচলকরা দুপুর ১টার দিকে সড়ক ছেড়েছে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে ওই এলাকায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন রয়েছে।

এর আগে, ঢাকা মহানগর এলাকায় তিন দিনের মধ্যে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলাচল বন্ধের নির্দেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট। মঙ্গলবার (১৯ নভেম্বর) বিচারপতি ফাতেমা নজীব ও বিচারপতি মাহমুদুর রাজীর হাইকোর্ট বেঞ্চ এ আদেশ দেন।

এতে স্বরাষ্ট্র সচিব, স্থানীয় সরকার সচিব, আইজিপি, ঢাকা মহানগর পুলিশ কমিশনার, ঢাকার দুই সিটি করপোরেশন কর্তৃপক্ষসহ সংশ্লিষ্টদের আদালতের এ আদেশ বাস্তবায়ন করতে বলা হয়েছে।

প্যাডেলচালিত রিকশা সংগঠন ‌বৃহত্তর ঢাকা সিটি করপোরেশন প্যাডেল চালিত রিকশা মালিক ঐক্যজোটের সভাপতি জহুরুল ইসলাম মাসুম ও সাধারণ সম্পাদক মো. মমিন আলী এ বিষয়ে রিট পিটিশনটি দায়ের করেন।

আদালতে রিটের পক্ষে শুনানি করেন ব্যারিস্টার এইচ এম সানজিদ সিদ্দিকী ও ব্যারিস্টার তাহসিনা তাসনিম মৃদু।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

নিন্দা জানানোর ভাষা আমার নেই: ফারুকী
বাংলাদেশিদের নোংরাভাবে উপস্থাপন করে ভারতের বিজেপির নির্লজ্জ নির্বাচনী প্রচারণা
রাজধানীতে ব্যাটারিচালিত রিকশাচালকদের সঙ্গে সংঘর্ষে ২ পুলিশ আহত
সাইন্সল্যাবে ঢাকা কলেজ ও সিটি কলেজ শিক্ষার্থীদের মধ্যে সংঘর্ষ চলছে
জাবিতে মতবিনিময় সভায় ছাত্রশিবিরের উপস্থিতি নিয়ে ছাত্রদল-বামদলগুলোর হট্টগোল
চুয়াডাঙ্গায় শীর্ষ সন্ত্রাসী হাতকাটা নফরকে অস্ত্রসহ গ্রেপ্তার
ঢাবিতে কফিন মিছিল: ফ্যাসিবাদী শক্তির তৎপরতা নিষিদ্ধের দাবি
মানসিক রোগের চিকিৎসা নিচ্ছেন আমির খান
সচিবালয়ে প্রথমবার প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস, উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক শুরু
রাশিয়ার বড় অগ্রগতি: ইউক্রেনকে কোণঠাসা করছে ক্রেমলিন
ঢাকার যেসব এলাকায় ১২ ঘণ্টা গ্যাস সরবরাহ বন্ধ থাকবে বৃহস্পতিবার
বিয়ের ২৯ বছর পর সংসার ভাঙল এ আর রহমানের
জেরল্ড কুটসিয়াকে আইসিসির তিরস্কার
জাবি ক্যাম্পাসে ব্যাটারিচালিত রিকশার ধাক্কায় শিক্ষার্থীর মৃত্যু
মুক্তিযুদ্ধে জামায়াতের ভুল প্রমাণিত হলে জাতির কাছে ক্ষমা চাইবো : ডা. শফিকুর রহমান
৭৪ দেশকে হারিয়ে বিশ্বচ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশের হাফেজ আনাস মাহফুজ
রাজনৈতিক দলগুলো সংস্কার না চাইলে এখনই নির্বাচন দেয়া হবে: ড. ইউনূস
মেসির রেকর্ডে আর্জেন্টিনার জয়, হতাশায় বছর শেষ ব্রাজিলের
সন্ধ্যায় রাষ্ট্রপতির সঙ্গে ইসি অনুসন্ধান কমিটির সাক্ষাৎ
বছরের শেষ ম্যাচে মাঠে নামছে ব্রাজিল-আর্জেন্টিনা: ভোরে জমজমাট লড়াই