বৃহস্পতিবার, ২৮ নভেম্বর ২০২৪ | ১২ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

বারবার কেন বাংলাদেশের বিপক্ষে সিদ্ধান্ত যায়?

সিডনির নবীন ইচ্ছেমতো মনের ঝাল মেটালেন আইসিসি ও আম্পায়ারদের চৌদ্দগোষ্ঠী উদ্ধার করে। মেলবোর্নের ইমুর মতে, নিদাহাস ট্রফিতে যদি আম্পায়ারের সিদ্ধান্তের প্রতিবাদ করে দলকে মাঠ থেকে তুলে নিতে পারেন, তাহলে এবারও উচিত ছিল দলকে তুলে নেওয়া। অ‌্যাডিলেড সিটি সেন্টারে সিঙ্গাপুর থেকে আসা কামারুজ্জামান এমন পক্ষপাতিত্ব ম‌্যাচ দেখার জন‌্য আসেননি বলে জানান।

বৃহস্পতিবার (৩ নভেম্বর) এমনই ছিল বাংলাদেশ-ভারত ম‌্যাচ পরবর্তী দিন। বাংলাদেশের একজনের সঙ্গে আরেকজনের দেখা হলেই ভেজা মাঠে খেলা শুরু আর ফেক ফিল্ডিং থেকে বাংলাদেশ দলকে ৫ রান না দেওয়ার বিষয় নিয়ে আলোচনা গরম করে তোলা হয়েছে। অনেকেরই প্রশ্ন, বারবার কেন ভারতের সঙ্গে খেলার সময় বাংলাদেশের বিপক্ষেই সিদ্ধান্ত যায়।

২০১৫ সালে এই অস্ট্রেলিয়ার মেলবোর্নে ওয়ানডে বিশ্বকাপের সময় কোয়ার্টার ফাইনালে রোহিত শর্মা আউট হলে আম্পায়ার নো বল ডেকে বাাঁচিয়ে দিয়েছিলেন। ২০১৮ সালে নিদাহাস ট্রফিতে আম্পায়ারের সিদ্ধান্তের প্রতিবাদে তো সাকিব দলই মাঠ থেকে নিয়ে গিয়েছিলেন।

বিষয়টি এখন অনেকটা ওপেন সিক্রেটের মতোই। ভারতকে সব সময় আইসিসি সুবিধা দিয়ে আসে। আবার উল্টোভাবে বলা যায়, ভারত যা চায় আইসিসি সেটা অক্ষরে অক্ষরে পালন করে। এবার অস্ট্রেলিয়ায় টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের যে আসর চলছে, সেটি হওয়ার কথা ছিল ২০২০ সালে। কিন্তু কোভিডের কারণে তা পিছিয়ে যায়। পরের আসরের ভেন্যু ছিল ভারত। কিন্তু কোভিডের কারণে তারা নিজেদের দেশ থেকে টুর্নামেন্ট সরিয়ে নিয়ে সংযুক্ত আরব আমিরাতে গত বছরই করে ফেলে। অর্থাৎ আগেরটা পরে হচ্ছে, পরেরটা হচ্ছে আগে। কারণ এখানে ভারতের ইচ্ছেই কর্ম!

আইসিসি যেখানে ভারতকে তোষণ করে, সেখানে এসিসি কি আর ভারতের উপর কথা বলার সাহস রাখে। ২০১৮ সালে ওয়ানডে এশিয়া কাপের ভেন্যু ছিল সংযুক্ত আরব আমিরাতের দুবাই ও আবুধাবিতে। ৬ দলের আসরে ভারত ছাড়া বাকি ৫ দলের ম্যাচই রাখা হয়েছিল দুই ভেন্যুতে। শুধুমাত্র ভারতের সব ম্যাচ ছিল দুবাইয়ে। এটি করা হয়েছিল ভারতের আবুধাবিতে গিয়ে না খেলার অনাগ্রহের কারণে। পাকিস্তান গিয়ে ভারত খেলবে না বলে এশিয়া কাপের ভেন্যু‌ও পরিবর্তন করতে বাধ‌্য হয় এসিসি।

এই দুই সংগঠনের ভারতপ্রীতির কারণ হলো বাণিজ‌্য আর টুর্নামেন্টের আকর্ষণ। আইসিসি কিংবা এসিসির ইভেন্টে টিভিস্বত্ব থেকে শুরু করে টাইটেল স্পন্সর সবই ভারতীয় প্রতিষ্ঠানের। একশ কোটির উপরে মানুষের দেশটিতে ক্রিকেট অসম্ভব জনপ্রিয়। বিশ্বের যেসব দেশে ক্রিকেট খেলা হয়ে থাকে, সেখানেও ভারতীয় জনগণের বসবাস খুব বেশি। ভারতের খেলা হলে তারা হুমড়ি খেয়ে পড়েন। তাই আইসিসি ও এসিসি চায় তাদের টুর্নামেন্টের শেষ পর্যন্ত যেন ভারত টিকে থাকে। ভারতের ছিটকে যাওয়া টুর্নামেন্ট পানসে হয়ে পড়া। ফাইনাল সব সময় ভারত খেলতে পারে না। কিন্তু এমন অনেক নজির আছে যেখানে ভারত সেমিতে উঠার আগেই বিদায় নিয়েছে। এমন সর্বশেষ নজির ছিল টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের গত আসরে।

এবার বাংলাদেশের বিপক্ষে যেটি হয়েছে তা ছিল খুবই ন‌্যাক্কারজনক। দুই দলই খেলতে নেমেছিল সেমিতে যাওয়ার সম্ভাবনা নিয়ে। যে দল জিতবে সেমিতে যাওয়ার সম্ভাবনার দুয়ার উন্মুক্ত হয়ে যাবে। হেরে গেলে পথ হবে কণ্টকাকীর্ণ। তাই ভারত ‘বাঁচাও’মিশনে যেন নেমেছিলেন ম‌্যাচ রেফারি ও দুই ফিল্ড আম্পায়ার। ভারতকে সুবিধা দিতে গিয়ে কোনো রাখঢাক না করে খোলামেলাভাবে করা হয়েছে পক্ষপাতিত্বমূলক আচরণ।

ক্রিকেটের আজন্ম শত্রু বৃষ্টি। বৃষ্টি হলে মাঠ উপযুক্ত করে খেলা শুরু করা কঠিন হয়ে পড়ে। আর শুরু করা হলেও ওভার কমে আসে। বৃষ্টির কারণে যে অবস্থায় খেলা বন্ধ হয়েছিল তাতে পরে আর খেলা শুরু করা সম্ভব না হলে বাংলাদেশ জয়ী হতো ১৭ রানে। তাই ভারতকে বাঁচাতে ভেজা মাঠেই অনেকটা জোর করে নামিয়ে দেওয়া হয় বাংলাদেশ দলকে। এ নিয়ে আম্পায়ারদের সঙ্গে অধিনায়ক সাকিবের তর্কের একটা ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ‌্যমে ভাইরাল হয়ে গেছে। সাকিব চেয়েছিলেন মাঠ আরেকটু শুকানোর পর খেলা শুরু করতে। কিন্তু আম্পায়াররা তা মানতে রাজি ছিলেন না। কারণ খেলার দৈর্ঘ‌্য যত কমে আসবে ভারতের হার ততটা ঘনিয়ে আসবে। যত বেশি ওভার খেলানো যাবে ভারতের ততই সুবিধা হবে। যে কারণে ৫২ মিনিট বন্ধ থাকার পর ভেজা মাঠেই খেলা শুরু করা হয়। তার প্রমাণ পাওয়া যায় বৃষ্টির পর প্রথম ওভারেই দুর্দান্ত খেলতে থাকা লিটন দাস দুই দুইবার স্লিপ করে পড়ে যাওয়াটা।

বৃষ্টির শুরুর আগের ওভারে ফেক ফিল্ডিং করে আইসিসিরও নিয়মের ব্যত্যয় ঘটান বিরাট কোহলি। বিষয়টি নাজমুল হোসেন শান্ত বার কয়েক আম্পায়ারের নজরে আনলেও আম্পায়ার তা আমলে নেননি তিনি দেখেননি বলে। চাইলেই কিন্তু থার্ড আম্পায়ারের সহায়তা নেওয়া যেত। কিন্তু তা করা হয়নি। কারণ তাহলে সত‌্য বের হয়ে আসত। এ নিয়ে অস্ট্রেলিয়ার সংবাদমাধ‌্যমেও ছবি দিয়ে তীর চিহ্ন ব্যবহার করে দেখিয়েছে। পাকিস্তানের সাবেক ক্রিকেটার ওয়াসিম আকরাম খেলার আয়োজন না করে সরাসরি ভারতীয় দলের হাতে ট্রফি তুলে দিতে বলেছেন।

এমপি/এসজি

Header Ad

হাসনাত ও সারজিসকে হত্যাচেষ্টাকারী ড্রাইভার ও হেলপার আটক

হাসনাত-সারজিসকে হত্যাচেষ্টাকারী ড্রাইভার ও হেলপার আটক। ছবি: সংগৃহীত

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম দুই সমন্বয়ক, হাসনাত আবদুল্লাহ ও সারজিস আলমকে ট্রাকচাপা দিয়ে হত্যার চেষ্টায় অভিযুক্ত ট্রাক চালক ও হেলপারকে আটক করা হয়েছে।

বুধবার (২৭ নভেম্বর) রাতে চট্টগ্রামের লোহাগাড়া থানা পুলিশ তাদের আটক করে। তবে আটক হওয়া ওই চালক ও হেলপারের নাম-পরিচয় এখনো জানা যায়নি।

এর আগে চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে এ হত্যাচেষ্টার ঘটনা ঘটে। লোহাগাড়া থানার দায়িত্বরত সহকারী উপপরিদর্শক (এএসআই) মো. আলিম এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, বিষয়টি নিয়ে একটি আইনগত প্রক্রিয়া চলছে।

জানা গেছে, বুধবার অ্যাডভোকেট সাইফুল ইসলাম আলিফের কবর জিয়ারত শেষে ফেরার পথে চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কের চুনতি ইউনিয়নের হাজী রাস্তার মোড়ে এ দুর্ঘটনা ঘটে।

এর আগে আজ দুপুরে চট্টগ্রাম নগরের টাইগারপাস মোড়ে চট্টগ্রামে আইনজীবী আলিফ হত্যার প্রতিবাদে এক বিক্ষোভ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। যেখানে বক্তব্য দেন হাসনাত আব্দুল্লাহ ও সারজিস আলম। সমাবেশে ইসকনকে নিষিদ্ধের দাবি জানিয়ে আইনজীবী আলিফ নিহতের ঘটনায় জড়িতদের ২৪ ঘণ্টার মধ্যে গ্রেপ্তারের দাবি জানান তারা।

Header Ad

বিমান বাহিনীকে পঞ্চম জেনারেশনে উন্নীত করাই প্রধান লক্ষ্য: এয়ার চিফ মার্শাল

বক্তব্য রাখছেন এয়ার চিফ মার্শাল হাসান মাহমুদ খাঁন। ছবি: সংগৃহীত

একুশ শতকের স্পেশাল বৈষয়িক চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় অন্তবর্তীকালীন সরকারের মাধ্যমে বিমান বাহিনীকে পঞ্চম জেনারেশনে উন্নতি করাই প্রধান লক্ষ্য বলে জানিয়েছেন বিমান বাহিনী প্রধান এয়ার চীফ মার্শাল হাসান মাহমুদ খাঁন। তিনি বলেন, মহড়ার মূল উদ্দেশ্যে হচ্ছে আমাদের সক্ষমতা যাচাই করা এবং এর মাধ্যমে আমরা আমাদের অনেক বিষয় নির্ণয় করে সে মোতাবেক পদক্ষেপ গ্রহণ করি।

বুধবার (২৭ নভেম্বর) দুপুরে টাঙ্গাইলের মধুপুর উপজেলার রসুলপুর বিমানবাহিনীর ফায়ারিং রেঞ্জে বার্ষিক গোলা বর্ষণ মহড়া অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন।

হাসান মাহমুদ খাঁন বলেন, বিমানবাহিনীর প্রধান ভূমিকা হচ্ছে দিগন্ত, স্থলে ও জলে যে কোন আঘাত প্রতিহত করা। এছাড়াও দেশের যে কোন প্রয়োজনে ২৪ ঘন্টা, ৭ দিন সবসময় আমরা প্রস্তুত থাকি।

এদিকে, মহড়ায় শুরুতেই দেখানো হয় দুর্ঘটনা কবলিত পাইলটকে উদ্ধারে কমান্ডো অভিযান। এতে দুটি যুদ্ধ হেলিকপ্টার ও একটি রেসকিউ হেলিকপ্টার অংশ নেয়। এরপর মহড়ায় যোগ দেয় এফ সেভেন বিজিআই ও  মিগ ২৯সহ পাঁচটি যুদ্ধ বিমান।

এসময় গোলাবর্ষণ ও রকেট নিক্ষেপ করে প্রদর্শন করে নানা যুদ্ধ কৌশল। পরে মিগ ২৯ যুদ্ধ বিমান বিমানবাহিনী প্রধানকে সালামের মাধ্যমে মহড়ার কার্যক্রম শেষ করে। অনুষ্ঠানে সেনাবাহিনী, নৌবাহিনী, বিমানবাহিনী, বিভিন্ন মন্ত্রাণালয় ও প্রশাসনের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তাবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

Header Ad

দুর্ঘটনার কবলে হাসনাত-সারজিস, দুমড়ে-মুচড়ে গেল গাড়ি

দুর্ঘটনার কবলে হাসনাত-সারজিস, দুমড়ে-মুচড়ে গেল গাড়ি। ছবি: সংগৃহীত

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতা হাসনাত আব্দুল্লাহ ও সারজিস আলমের বহরের একটি গাড়ি দুর্ঘটনার কবলে পড়েছে। এতে গাড়িটির সামনের অংশ দুমড়ে-মুচড়ে গেছে।

বুধবার (২৭ নভেম্বর) সন্ধ্যার দিকে এই দুর্ঘটনা ঘটে।

জানা গেছে, চট্টগ্রামে নিহত অ্যাডভোকেট সাইফুল ইসলাম আলিফের কবর জিয়ারত শেষে ফেরার পথে আনুমানিক সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কের চুনতি ইউনিয়নের হাজী রাস্তার মোড়ে এ দুর্ঘটনা ঘটে। তবে এই ঘটনায় দুই সমন্বয়ক অক্ষত রয়েছেন।

লোহাগাড়া থানার দায়িত্বরত সহকারী উপ-পরিদর্শক (এএসআই) মো. আলিম দুর্ঘটনার তথ্য নিশ্চিত করেছেন। তিনি জানান, এই ঘটনায় একটি ট্রাক জব্দ করা হয়েছে। জিডির প্রক্রিয়া চলছে। তবে কীভাবে এই দুর্ঘটনা ঘটেছে তা প্রাথমিকভাবে জানাতে পারেননি এএসআই আলিম।

এদিকে, ফেসবুকে ভাঙা গাড়ির ছবি আপলোড করে বিষয়টি জানান বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের মুখ্য সংগঠক হান্নান মাসুদ।

পোস্টে তিনি লিখেন, শহীদ এডভোকেট সাইফুল ইসলাম আলিফ ভাইয়ের কবর জেয়ারত করে ফেরার পথে আনুমানিক সন্ধ্যা ৭.৩০ মিনিটে চট্রগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কের চুনতি ইউনিয়নের হাজী রাস্তার মোড়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের আহ্বায়ক হাসনাত আব্দুল্লাহ ও সার্জিস আলমের গাড়ি বহরে ট্রাক চাপা দিয়ে হত্যা চেষ্টা করা হয়।

প্রাথমিক তদন্তে ড্রাইভার ময়মনসিংহ থেকে কক্সবাজারে মালামাল খালাস করে আসার কথা বললেও মাল খালাসের কোনো তথ্য পাওয়া যায়নি। অতীতে ভারতীয় কর্তৃক বাংলাদেশের শীর্ষস্থানীয় অনেক ব্যক্তিকে হত্যা করার নজির রয়েছে।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

হাসনাত ও সারজিসকে হত্যাচেষ্টাকারী ড্রাইভার ও হেলপার আটক
বিমান বাহিনীকে পঞ্চম জেনারেশনে উন্নীত করাই প্রধান লক্ষ্য: এয়ার চিফ মার্শাল
দুর্ঘটনার কবলে হাসনাত-সারজিস, দুমড়ে-মুচড়ে গেল গাড়ি
কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ে আইনজীবী সাইফুলের গায়েবানা জানাজা
দুই দফা কমার পর আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম
বিসিএসের প্রশ্নফাঁস: বিজি প্রেসের দুই কর্মচারী গ্রেপ্তার
সাত কলেজের অনার্স ১ম বর্ষের পরীক্ষা স্থগিত
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠক শেষে যা বললেন মির্জা ফখরুল
ফ্যাসিবাদের দোসরদের ষড়যন্ত্র এখনো অব্যাহত: রিজভী
জিয়াউর রহমানকে নিয়ে ‘আপত্তিকর’ মন্তব্য, বিচারককে ডিম ছুড়লেন আইনজীবীরা
কলকাতায় বাংলাদেশ উপ-হাইকমিশনের সামনে বিজেপির বিক্ষোভ
নিরবের পরকীয়ার অভিযোগ ফিরিয়ে নিলেন স্ত্রী, চাইলেন ক্ষমা
মিয়ানমারের জান্তা প্রধানের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারির আবেদন
স্ত্রী হত্যা মামলায় জামিন পেলেন সাবেক এসপি বাবুল
ইসকন নিষিদ্ধের দাবিতে উত্তাল চট্টগ্রাম, নেতৃত্বে হাসনাত-সারজিস
চাঁদাবাজি ও কর ফাঁকির মামলা থেকে তারেক রহমানের অব্যাহতি
পাবনার আটঘরিয়ায় দিনে-দুপুরে বাড়িতে হামলা-ভাঙচুর ও লুটপাট
যে পেশায় মানুষের জায়গা নিতে পারবে না এআই
প্রবাসীদের জন্য মধ্যপ্রাচ্যে ইলিশ রপ্তানির উদ্যোগ
সুপ্তার সেঞ্চুরির আক্ষেপের পরেও বাংলাদেশের রেকর্ড সংগ্রহ