বৃহস্পতিবার, ২৮ নভেম্বর ২০২৪ | ১২ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

এমন ম্যাচের কী হতে পারে শিরোনাম

তিন কাঠির খেলায় নো বল হওয়াটা এমন বিচিত্র কিছু নয়। কখনো কখনো আম্পায়াররা সঙ্গে সঙ্গেই নো বল ডেকে থাকেন। আবার কখনো কখনো থার্ড আম্পায়ারের সহায়তা নিয়ে। কিন্তু আজ বাংলাদেশ-জিম্বাবুয়ে ম্যাচে যে নো বল আম্পায়াররা দিয়েছেন, এমন ঘটনা ক্রিকেট বিশ্বে আগে কখনো ঘটেছি কি না তা তাৎক্ষণিকভাবে ঘেঁটে জানা যায়নি।

ম্যাচের শেষ বল। যে বল আবার ছিল ফলাফল নির্ধারণী। জিম্বাবুয়ের জয়ের জন্য প্রয়োজন ৫ রান। বাউন্ডারি হলে স্কোর সমান হবে। ম্যাচ টাই। খেলা গড়াবে সুপার ওভারে। ৫ রান তো আর দৌড়ে নেওয়া সম্ভব হবে না। ছক্কা ছাড়া বিকল্প নেই। বাংলাদেশকে সেই ছক্কা রুখতে হবে। মোসাদ্দেকের বলে নতুন ব্যাটসম্যান মুজারাবানিকে স্ট্যাম্পিং করেন নুরুল হাসান সোহান। সঙ্গে সঙ্গে বাংলাদেশ শিবিরে শুরু হয় জয়ের উৎসব। দর্শকদের উন্মাতাল আনন্দ। সেখানে থার্ড আম্পায়ারের সহায়তা নিয়ে ফিল্ড আম্পায়ার নো বল কল দেন। মাঠ ছেড়ে যাওয়া দুই দলের খেলোয়াড়রা আবার ফিরে আসেন। হৃদপিণ্ড বন্ধ হওয়ার মতো অবস্থা সবার। কারণ জিম্বাবুয়ের রান কমে হয়েছে ৪। এক বাউন্ডারি হলেই বাংলাদেশের ললাটে আরেকটি হার।

জয়ের উৎসব যেখানে শুরু হয়েছে,সেখানে কি তাহলে হারের বেদনায় মাঠ ছাড়তে হবে। জিম্বাবুয়ের মুঠোয় ম্যাচ। নতুন করে পরিকল্পনা সাজিয়ে অধিনায়ক সাকিব মোসাদ্দেককে সাহস যোগালেন। মোসাদ্দেক তার প্রতিদান দিলেন। কোনো রানই করতে না দিয়ে আবারও স্ট্যাম্পিং করেন মুজারাবানিকে। ৪ রানের জয় নেমে আসে ৩ রানে। এবার অবশ্য বাংলাদেশের খেলোয়াড় থেকে শুরু করে দর্শকরা আর আগের মতো বাঁধন হারা উল্লাস করেননি। খুবই স্বাভাবিক ছিলেন সবাই।

এমন একটি জয়ে শিরোনাম কী হতে পারে? এক ম্যাচে বাংলাদেশের দুই জয়। এক টিকিটে দুই জয়। এমন ম্যাচও ক্রিকেটে হয়। নাকি মোসাদ্দেককে নিয়ে শেষ ওভারে অধিনায়ক সাকিবের জুয়া খেলাকে সামনে এনে মোসাদ্দেককে নিয়ে সাকিবের জুয়া খেলায় বাংলাদেশের জয়। শিরোনাম যেকোনো কিছু হতে পারে। সাব হেড হতে পারে দুইবার আউট হয়েও আউট না মুজারাবানি। কিন্তু এমন ম্যাচও যে তিন কাঠির খেলায় হতে পারে তার প্রদশর্নী দেখল ক্রিকেট বিশ্ব।

শেষ ওভারে বাংলাদেশের প্রয়োজন ছিল ১৬ রানের। যদি বাংলাদেশ না জিততে পারত তাহলে ভিলেন হতেন কে? মোসাদ্দেক, নুরুল হাসান সোহান, নাকি মোসাদ্দেককে দিয়ে শেষ ওভার করানোর জন্য অধিনায়ক সাকিব? যেহেতু বাংলাদেশ জিতে গেছে, তাই ভিলেন খোঁজা নয়, মোসাদ্দেককে দিয়ে শেষ ওভার করানোর ভেতরের গল্প জানা যাক।

বাংলাদেশ এখন খেলতে নামে একজন বোলার কম নিয়ে। পঞ্চম বোলারের কাজ করানো হয় মোসাদ্দেক, সৌম্য, আফিফকে দিয়ে। কিন্তু আজকের ম্যাচে সাকিব পঞ্চম বোলার হিসেবে মোসাদ্দেকের উপরই আস্থা রাখেন। যদিও আজ সাকিব ও মোসাদ্দেক ভালো বোলিং করতে পারেননি। বিপরীতে পেসাররা আগুন ঝরিয়েছেন। বিশেষ করে দুই পেসার ম্যাচ সেরা তাসকিন ও মোস্তাফিজ। তারপরও সাকিব ১৮ ওভারের মাঝেই তিন পেসারের কোটা শেষ করে ফেলেন। শেষ ২ ওভারের ১৯তম ওভার করেন সাকিব নিজে। শেষ ওভার রেখে দেন মোসাদ্দেকের জন্য।

মোসাদ্দেককে দিয়ে যে শেষ ওভার করানো হবে, তা ১৬তম ওভার শেষেই সাকিব জানিয়ে দিয়েছিলেন। আজ খেলা শেষে ‘মিক্সড’ জোনে এসে সে কথাই জানান মোসাদ্দেক। অধিনায়কের কাছ থেকে এমন বার্তা আগেই পাওয়ায় মোসাদ্দেক নিজেকে সেভাবে মানসিকভাবে প্রস্তুতি নিতে থাকেন। শেষ ওভারে কী বল করবেন তারও পরিকল্পনা এঁটে ফেলেন অধিনায়কের সঙ্গে পরামর্শ করে।

তিনি বলেন, ‘সাকিব ভাইয়ের সঙ্গে কথা হয়েছিল দুই রকম, ইয়র্কার করব নাকি লেন্থ বল করব। মাঠটি সামনের দিক থেকে ছোট ছিল। ইয়র্কার মিস হলে লেন্থ মিস করে ছক্কা হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। এ জন্যই পরিকল্পনা করছিলাম একটু ব্যাক অব লেন্থে, একটু জোরের উপর করব, যেন মিস টাইমিং হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। আর সাকিব ভাই যে পরিকল্পনা দিয়েছেন, তার বাইরে যাব না।’

সাকিব যে মোসাদ্দেককে নিয়ে জুয়া খেলেছেন, সেই মোসাদ্দেক কিন্তু নিয়মিত বোলার নন। ৩১ ম্যাচ খেলে বোলিং করেছেন ২৬টিতে। যদিও তার জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে হারারেতে ২০ রানে ৫ উইকেট নেওয়ার রেকর্ড আছে। কিন্তু ৪ ওভার বোলিং করার দৃষ্টান্ত আছে আজকের আগে মাত্র তিনটি ম্যাচে। ১ ওভার করে বোলিং করেছেন ১০ ম্যাচে। সেই মোসাদ্দেককে দিয়ে এমন পরিস্থিতিতে শেষ ওভার করানো শুধু জুয়া খেলার মতোই বিরাট ঝুঁকি নেওয়া যায়। যেকোনো প্রতিষ্ঠিত বোলারেরই এমন পরিস্থিতিতে মানসিক চাপ সামাল দিয়ে উঠা কঠিন হয়ে পড়ে। সেখানে যদি অনিয়মিত বোলার হন তাহলে তার মানসিক অবস্থা আরও নাজুক হওয়ারই কথা। কিন্তু মোসাদ্দেকের মানসিক অবস্থা শক্ত ছিল।

তিনি বলেন, ‘ক্রিকেট খেলায় যেকোনো কিছুই ঘটতে পারে। স্নায়ুর চাপের ব্যাপারে সাকিব ভাইয়ের সঙ্গে কথা বলছিলাম। উনার সঙ্গে কথা বলার পর আমার চাপ অনেক নিয়ন্ত্রণে ছিল।’

মোসাদ্দেক বলেন, ‘এটা অবশ্যই অন্যরকম একটা অভিজ্ঞতা সবার জন্যই। তো আসলে যখন আমরা আসলাম আবার ভেতরে গেলাম, সবাই নার্ভটা কন্ট্রোল করার চেষ্টা করছিল। ঠিক আছে যাই হবে। আমাদের যে প্লান ছিল ওই প্ল্যান অনুযায়ী বোলিং করি, এরপরে যদি তারা নিতে পারে সেট ঠিক আছে। এটা নিয়ে আমরা কোনো চিন্তা করিনি।’

মোসাদ্দেকের টার্গেট ছিল প্রতিটি বলই ডট করার। তিনি বলেন, ‘একটা বলও জেদ দিয়ে করিনি। প্রত্যেকটা বল ডট বল করার জন্য। জেতার জন্য সবার মধ্যে একটা ক্ষুধা ছিল। অবশ্যই সবাই জিততে চাইছে। সেই চেষ্টা এবং শারীরিক অঙ্গভঙ্গি সবাই মাঠে শো করছে। আমি মনে করি যে অবশ্যই পুরো দলের কম্বিনেশন বলেন পুরো টিমের চেষ্টা ছিল আমাদের জেতার পেছনে। সো ফাইনালি জিতেছি।’

এখানে সাকিব আবার প্রশংসা করেছেন মোসাদ্দেকের। ম্যাচ শেষে পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে সাকিব বলেন, ‘মোসাদ্দেকের সঙ্গে আমি এ বিষয়ে কথা বলেছিলাম। সে আমাকে বলেছিল সে ঠিক আছে। সব সামলে নিবে। তার কথায় আমি আত্মবিশ্বাস পেয়েছি।’

এমপি/এসজি

Header Ad

হাসনাত ও সারজিসকে হত্যাচেষ্টাকারী ড্রাইভার ও হেলপার আটক

হাসনাত-সারজিসকে হত্যাচেষ্টাকারী ড্রাইভার ও হেলপার আটক। ছবি: সংগৃহীত

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম দুই সমন্বয়ক, হাসনাত আবদুল্লাহ ও সারজিস আলমকে ট্রাকচাপা দিয়ে হত্যার চেষ্টায় অভিযুক্ত ট্রাক চালক ও হেলপারকে আটক করা হয়েছে।

বুধবার (২৭ নভেম্বর) রাতে চট্টগ্রামের লোহাগাড়া থানা পুলিশ তাদের আটক করে। তবে আটক হওয়া ওই চালক ও হেলপারের নাম-পরিচয় এখনো জানা যায়নি।

এর আগে চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে এ হত্যাচেষ্টার ঘটনা ঘটে। লোহাগাড়া থানার দায়িত্বরত সহকারী উপপরিদর্শক (এএসআই) মো. আলিম এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, বিষয়টি নিয়ে একটি আইনগত প্রক্রিয়া চলছে।

জানা গেছে, বুধবার অ্যাডভোকেট সাইফুল ইসলাম আলিফের কবর জিয়ারত শেষে ফেরার পথে চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কের চুনতি ইউনিয়নের হাজী রাস্তার মোড়ে এ দুর্ঘটনা ঘটে।

এর আগে আজ দুপুরে চট্টগ্রাম নগরের টাইগারপাস মোড়ে চট্টগ্রামে আইনজীবী আলিফ হত্যার প্রতিবাদে এক বিক্ষোভ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। যেখানে বক্তব্য দেন হাসনাত আব্দুল্লাহ ও সারজিস আলম। সমাবেশে ইসকনকে নিষিদ্ধের দাবি জানিয়ে আইনজীবী আলিফ নিহতের ঘটনায় জড়িতদের ২৪ ঘণ্টার মধ্যে গ্রেপ্তারের দাবি জানান তারা।

Header Ad

বিমান বাহিনীকে পঞ্চম জেনারেশনে উন্নীত করাই প্রধান লক্ষ্য: এয়ার চিফ মার্শাল

বক্তব্য রাখছেন এয়ার চিফ মার্শাল হাসান মাহমুদ খাঁন। ছবি: সংগৃহীত

একুশ শতকের স্পেশাল বৈষয়িক চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় অন্তবর্তীকালীন সরকারের মাধ্যমে বিমান বাহিনীকে পঞ্চম জেনারেশনে উন্নতি করাই প্রধান লক্ষ্য বলে জানিয়েছেন বিমান বাহিনী প্রধান এয়ার চীফ মার্শাল হাসান মাহমুদ খাঁন। তিনি বলেন, মহড়ার মূল উদ্দেশ্যে হচ্ছে আমাদের সক্ষমতা যাচাই করা এবং এর মাধ্যমে আমরা আমাদের অনেক বিষয় নির্ণয় করে সে মোতাবেক পদক্ষেপ গ্রহণ করি।

বুধবার (২৭ নভেম্বর) দুপুরে টাঙ্গাইলের মধুপুর উপজেলার রসুলপুর বিমানবাহিনীর ফায়ারিং রেঞ্জে বার্ষিক গোলা বর্ষণ মহড়া অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন।

হাসান মাহমুদ খাঁন বলেন, বিমানবাহিনীর প্রধান ভূমিকা হচ্ছে দিগন্ত, স্থলে ও জলে যে কোন আঘাত প্রতিহত করা। এছাড়াও দেশের যে কোন প্রয়োজনে ২৪ ঘন্টা, ৭ দিন সবসময় আমরা প্রস্তুত থাকি।

এদিকে, মহড়ায় শুরুতেই দেখানো হয় দুর্ঘটনা কবলিত পাইলটকে উদ্ধারে কমান্ডো অভিযান। এতে দুটি যুদ্ধ হেলিকপ্টার ও একটি রেসকিউ হেলিকপ্টার অংশ নেয়। এরপর মহড়ায় যোগ দেয় এফ সেভেন বিজিআই ও  মিগ ২৯সহ পাঁচটি যুদ্ধ বিমান।

এসময় গোলাবর্ষণ ও রকেট নিক্ষেপ করে প্রদর্শন করে নানা যুদ্ধ কৌশল। পরে মিগ ২৯ যুদ্ধ বিমান বিমানবাহিনী প্রধানকে সালামের মাধ্যমে মহড়ার কার্যক্রম শেষ করে। অনুষ্ঠানে সেনাবাহিনী, নৌবাহিনী, বিমানবাহিনী, বিভিন্ন মন্ত্রাণালয় ও প্রশাসনের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তাবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

Header Ad

দুর্ঘটনার কবলে হাসনাত-সারজিস, দুমড়ে-মুচড়ে গেল গাড়ি

দুর্ঘটনার কবলে হাসনাত-সারজিস, দুমড়ে-মুচড়ে গেল গাড়ি। ছবি: সংগৃহীত

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতা হাসনাত আব্দুল্লাহ ও সারজিস আলমের বহরের একটি গাড়ি দুর্ঘটনার কবলে পড়েছে। এতে গাড়িটির সামনের অংশ দুমড়ে-মুচড়ে গেছে।

বুধবার (২৭ নভেম্বর) সন্ধ্যার দিকে এই দুর্ঘটনা ঘটে।

জানা গেছে, চট্টগ্রামে নিহত অ্যাডভোকেট সাইফুল ইসলাম আলিফের কবর জিয়ারত শেষে ফেরার পথে আনুমানিক সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কের চুনতি ইউনিয়নের হাজী রাস্তার মোড়ে এ দুর্ঘটনা ঘটে। তবে এই ঘটনায় দুই সমন্বয়ক অক্ষত রয়েছেন।

লোহাগাড়া থানার দায়িত্বরত সহকারী উপ-পরিদর্শক (এএসআই) মো. আলিম দুর্ঘটনার তথ্য নিশ্চিত করেছেন। তিনি জানান, এই ঘটনায় একটি ট্রাক জব্দ করা হয়েছে। জিডির প্রক্রিয়া চলছে। তবে কীভাবে এই দুর্ঘটনা ঘটেছে তা প্রাথমিকভাবে জানাতে পারেননি এএসআই আলিম।

এদিকে, ফেসবুকে ভাঙা গাড়ির ছবি আপলোড করে বিষয়টি জানান বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের মুখ্য সংগঠক হান্নান মাসুদ।

পোস্টে তিনি লিখেন, শহীদ এডভোকেট সাইফুল ইসলাম আলিফ ভাইয়ের কবর জেয়ারত করে ফেরার পথে আনুমানিক সন্ধ্যা ৭.৩০ মিনিটে চট্রগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কের চুনতি ইউনিয়নের হাজী রাস্তার মোড়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের আহ্বায়ক হাসনাত আব্দুল্লাহ ও সার্জিস আলমের গাড়ি বহরে ট্রাক চাপা দিয়ে হত্যা চেষ্টা করা হয়।

প্রাথমিক তদন্তে ড্রাইভার ময়মনসিংহ থেকে কক্সবাজারে মালামাল খালাস করে আসার কথা বললেও মাল খালাসের কোনো তথ্য পাওয়া যায়নি। অতীতে ভারতীয় কর্তৃক বাংলাদেশের শীর্ষস্থানীয় অনেক ব্যক্তিকে হত্যা করার নজির রয়েছে।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

হাসনাত ও সারজিসকে হত্যাচেষ্টাকারী ড্রাইভার ও হেলপার আটক
বিমান বাহিনীকে পঞ্চম জেনারেশনে উন্নীত করাই প্রধান লক্ষ্য: এয়ার চিফ মার্শাল
দুর্ঘটনার কবলে হাসনাত-সারজিস, দুমড়ে-মুচড়ে গেল গাড়ি
কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ে আইনজীবী সাইফুলের গায়েবানা জানাজা
দুই দফা কমার পর আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম
বিসিএসের প্রশ্নফাঁস: বিজি প্রেসের দুই কর্মচারী গ্রেপ্তার
সাত কলেজের অনার্স ১ম বর্ষের পরীক্ষা স্থগিত
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠক শেষে যা বললেন মির্জা ফখরুল
ফ্যাসিবাদের দোসরদের ষড়যন্ত্র এখনো অব্যাহত: রিজভী
জিয়াউর রহমানকে নিয়ে ‘আপত্তিকর’ মন্তব্য, বিচারককে ডিম ছুড়লেন আইনজীবীরা
কলকাতায় বাংলাদেশ উপ-হাইকমিশনের সামনে বিজেপির বিক্ষোভ
নিরবের পরকীয়ার অভিযোগ ফিরিয়ে নিলেন স্ত্রী, চাইলেন ক্ষমা
মিয়ানমারের জান্তা প্রধানের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারির আবেদন
স্ত্রী হত্যা মামলায় জামিন পেলেন সাবেক এসপি বাবুল
ইসকন নিষিদ্ধের দাবিতে উত্তাল চট্টগ্রাম, নেতৃত্বে হাসনাত-সারজিস
চাঁদাবাজি ও কর ফাঁকির মামলা থেকে তারেক রহমানের অব্যাহতি
পাবনার আটঘরিয়ায় দিনে-দুপুরে বাড়িতে হামলা-ভাঙচুর ও লুটপাট
যে পেশায় মানুষের জায়গা নিতে পারবে না এআই
প্রবাসীদের জন্য মধ্যপ্রাচ্যে ইলিশ রপ্তানির উদ্যোগ
সুপ্তার সেঞ্চুরির আক্ষেপের পরেও বাংলাদেশের রেকর্ড সংগ্রহ