সোমবার, ২১ এপ্রিল ২০২৫ | ৭ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

এমন ম্যাচের কী হতে পারে শিরোনাম

তিন কাঠির খেলায় নো বল হওয়াটা এমন বিচিত্র কিছু নয়। কখনো কখনো আম্পায়াররা সঙ্গে সঙ্গেই নো বল ডেকে থাকেন। আবার কখনো কখনো থার্ড আম্পায়ারের সহায়তা নিয়ে। কিন্তু আজ বাংলাদেশ-জিম্বাবুয়ে ম্যাচে যে নো বল আম্পায়াররা দিয়েছেন, এমন ঘটনা ক্রিকেট বিশ্বে আগে কখনো ঘটেছি কি না তা তাৎক্ষণিকভাবে ঘেঁটে জানা যায়নি।

ম্যাচের শেষ বল। যে বল আবার ছিল ফলাফল নির্ধারণী। জিম্বাবুয়ের জয়ের জন্য প্রয়োজন ৫ রান। বাউন্ডারি হলে স্কোর সমান হবে। ম্যাচ টাই। খেলা গড়াবে সুপার ওভারে। ৫ রান তো আর দৌড়ে নেওয়া সম্ভব হবে না। ছক্কা ছাড়া বিকল্প নেই। বাংলাদেশকে সেই ছক্কা রুখতে হবে। মোসাদ্দেকের বলে নতুন ব্যাটসম্যান মুজারাবানিকে স্ট্যাম্পিং করেন নুরুল হাসান সোহান। সঙ্গে সঙ্গে বাংলাদেশ শিবিরে শুরু হয় জয়ের উৎসব। দর্শকদের উন্মাতাল আনন্দ। সেখানে থার্ড আম্পায়ারের সহায়তা নিয়ে ফিল্ড আম্পায়ার নো বল কল দেন। মাঠ ছেড়ে যাওয়া দুই দলের খেলোয়াড়রা আবার ফিরে আসেন। হৃদপিণ্ড বন্ধ হওয়ার মতো অবস্থা সবার। কারণ জিম্বাবুয়ের রান কমে হয়েছে ৪। এক বাউন্ডারি হলেই বাংলাদেশের ললাটে আরেকটি হার।

জয়ের উৎসব যেখানে শুরু হয়েছে,সেখানে কি তাহলে হারের বেদনায় মাঠ ছাড়তে হবে। জিম্বাবুয়ের মুঠোয় ম্যাচ। নতুন করে পরিকল্পনা সাজিয়ে অধিনায়ক সাকিব মোসাদ্দেককে সাহস যোগালেন। মোসাদ্দেক তার প্রতিদান দিলেন। কোনো রানই করতে না দিয়ে আবারও স্ট্যাম্পিং করেন মুজারাবানিকে। ৪ রানের জয় নেমে আসে ৩ রানে। এবার অবশ্য বাংলাদেশের খেলোয়াড় থেকে শুরু করে দর্শকরা আর আগের মতো বাঁধন হারা উল্লাস করেননি। খুবই স্বাভাবিক ছিলেন সবাই।

এমন একটি জয়ে শিরোনাম কী হতে পারে? এক ম্যাচে বাংলাদেশের দুই জয়। এক টিকিটে দুই জয়। এমন ম্যাচও ক্রিকেটে হয়। নাকি মোসাদ্দেককে নিয়ে শেষ ওভারে অধিনায়ক সাকিবের জুয়া খেলাকে সামনে এনে মোসাদ্দেককে নিয়ে সাকিবের জুয়া খেলায় বাংলাদেশের জয়। শিরোনাম যেকোনো কিছু হতে পারে। সাব হেড হতে পারে দুইবার আউট হয়েও আউট না মুজারাবানি। কিন্তু এমন ম্যাচও যে তিন কাঠির খেলায় হতে পারে তার প্রদশর্নী দেখল ক্রিকেট বিশ্ব।

শেষ ওভারে বাংলাদেশের প্রয়োজন ছিল ১৬ রানের। যদি বাংলাদেশ না জিততে পারত তাহলে ভিলেন হতেন কে? মোসাদ্দেক, নুরুল হাসান সোহান, নাকি মোসাদ্দেককে দিয়ে শেষ ওভার করানোর জন্য অধিনায়ক সাকিব? যেহেতু বাংলাদেশ জিতে গেছে, তাই ভিলেন খোঁজা নয়, মোসাদ্দেককে দিয়ে শেষ ওভার করানোর ভেতরের গল্প জানা যাক।

বাংলাদেশ এখন খেলতে নামে একজন বোলার কম নিয়ে। পঞ্চম বোলারের কাজ করানো হয় মোসাদ্দেক, সৌম্য, আফিফকে দিয়ে। কিন্তু আজকের ম্যাচে সাকিব পঞ্চম বোলার হিসেবে মোসাদ্দেকের উপরই আস্থা রাখেন। যদিও আজ সাকিব ও মোসাদ্দেক ভালো বোলিং করতে পারেননি। বিপরীতে পেসাররা আগুন ঝরিয়েছেন। বিশেষ করে দুই পেসার ম্যাচ সেরা তাসকিন ও মোস্তাফিজ। তারপরও সাকিব ১৮ ওভারের মাঝেই তিন পেসারের কোটা শেষ করে ফেলেন। শেষ ২ ওভারের ১৯তম ওভার করেন সাকিব নিজে। শেষ ওভার রেখে দেন মোসাদ্দেকের জন্য।

মোসাদ্দেককে দিয়ে যে শেষ ওভার করানো হবে, তা ১৬তম ওভার শেষেই সাকিব জানিয়ে দিয়েছিলেন। আজ খেলা শেষে ‘মিক্সড’ জোনে এসে সে কথাই জানান মোসাদ্দেক। অধিনায়কের কাছ থেকে এমন বার্তা আগেই পাওয়ায় মোসাদ্দেক নিজেকে সেভাবে মানসিকভাবে প্রস্তুতি নিতে থাকেন। শেষ ওভারে কী বল করবেন তারও পরিকল্পনা এঁটে ফেলেন অধিনায়কের সঙ্গে পরামর্শ করে।

তিনি বলেন, ‘সাকিব ভাইয়ের সঙ্গে কথা হয়েছিল দুই রকম, ইয়র্কার করব নাকি লেন্থ বল করব। মাঠটি সামনের দিক থেকে ছোট ছিল। ইয়র্কার মিস হলে লেন্থ মিস করে ছক্কা হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। এ জন্যই পরিকল্পনা করছিলাম একটু ব্যাক অব লেন্থে, একটু জোরের উপর করব, যেন মিস টাইমিং হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। আর সাকিব ভাই যে পরিকল্পনা দিয়েছেন, তার বাইরে যাব না।’

সাকিব যে মোসাদ্দেককে নিয়ে জুয়া খেলেছেন, সেই মোসাদ্দেক কিন্তু নিয়মিত বোলার নন। ৩১ ম্যাচ খেলে বোলিং করেছেন ২৬টিতে। যদিও তার জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে হারারেতে ২০ রানে ৫ উইকেট নেওয়ার রেকর্ড আছে। কিন্তু ৪ ওভার বোলিং করার দৃষ্টান্ত আছে আজকের আগে মাত্র তিনটি ম্যাচে। ১ ওভার করে বোলিং করেছেন ১০ ম্যাচে। সেই মোসাদ্দেককে দিয়ে এমন পরিস্থিতিতে শেষ ওভার করানো শুধু জুয়া খেলার মতোই বিরাট ঝুঁকি নেওয়া যায়। যেকোনো প্রতিষ্ঠিত বোলারেরই এমন পরিস্থিতিতে মানসিক চাপ সামাল দিয়ে উঠা কঠিন হয়ে পড়ে। সেখানে যদি অনিয়মিত বোলার হন তাহলে তার মানসিক অবস্থা আরও নাজুক হওয়ারই কথা। কিন্তু মোসাদ্দেকের মানসিক অবস্থা শক্ত ছিল।

তিনি বলেন, ‘ক্রিকেট খেলায় যেকোনো কিছুই ঘটতে পারে। স্নায়ুর চাপের ব্যাপারে সাকিব ভাইয়ের সঙ্গে কথা বলছিলাম। উনার সঙ্গে কথা বলার পর আমার চাপ অনেক নিয়ন্ত্রণে ছিল।’

মোসাদ্দেক বলেন, ‘এটা অবশ্যই অন্যরকম একটা অভিজ্ঞতা সবার জন্যই। তো আসলে যখন আমরা আসলাম আবার ভেতরে গেলাম, সবাই নার্ভটা কন্ট্রোল করার চেষ্টা করছিল। ঠিক আছে যাই হবে। আমাদের যে প্লান ছিল ওই প্ল্যান অনুযায়ী বোলিং করি, এরপরে যদি তারা নিতে পারে সেট ঠিক আছে। এটা নিয়ে আমরা কোনো চিন্তা করিনি।’

মোসাদ্দেকের টার্গেট ছিল প্রতিটি বলই ডট করার। তিনি বলেন, ‘একটা বলও জেদ দিয়ে করিনি। প্রত্যেকটা বল ডট বল করার জন্য। জেতার জন্য সবার মধ্যে একটা ক্ষুধা ছিল। অবশ্যই সবাই জিততে চাইছে। সেই চেষ্টা এবং শারীরিক অঙ্গভঙ্গি সবাই মাঠে শো করছে। আমি মনে করি যে অবশ্যই পুরো দলের কম্বিনেশন বলেন পুরো টিমের চেষ্টা ছিল আমাদের জেতার পেছনে। সো ফাইনালি জিতেছি।’

এখানে সাকিব আবার প্রশংসা করেছেন মোসাদ্দেকের। ম্যাচ শেষে পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে সাকিব বলেন, ‘মোসাদ্দেকের সঙ্গে আমি এ বিষয়ে কথা বলেছিলাম। সে আমাকে বলেছিল সে ঠিক আছে। সব সামলে নিবে। তার কথায় আমি আত্মবিশ্বাস পেয়েছি।’

এমপি/এসজি

Header Ad
Header Ad

বিয়ে না করেই পঞ্চাশে অন্তঃসত্ত্বা অভিনেত্রী, তোলপাড় নেটদুনিয়া

বলিউড অভিনেত্রী আমিশা প্যাটেল। ছবি: সংগৃহীত

বলিউড অভিনেত্রী আমিশা প্যাটেল আবারও উঠে এসেছেন আলোচনার কেন্দ্রে। তবে এবার কোনো সিনেমা বা গ্ল্যামার নিয়ে নয়, বরং ব্যক্তিগত জীবনের একটি রহস্যজনক ইঙ্গিত নিয়েই সরব নেটিজেনরা। ৪৯ বছর বয়সেও তার স্টাইল ও সৌন্দর্যে মোহিত ভক্তরা, কিন্তু সম্প্রতি দুবাইতে ছুটি কাটাতে গিয়ে পোস্ট করা একটি ছবিতে তাকে ঘিরে শুরু হয়েছে অন্তঃসত্ত্বা হওয়ার জল্পনা।

সবুজ মনোকিনিতে একটি ম্যাঙ্গো আইসক্রিম হাতে, খোলা চুল, চোখে সানগ্লাস আর মাথায় স্টাইলিশ টুপি পরে ক্যামেরার দিকে পোজ দিয়েছেন আমিশা। সাধারণত এমন ছবিতে ভক্তরা প্রশংসায় ভরিয়ে দেন কমেন্ট বক্স। তবে এবার নজর কাড়ে তার পেট। নেটিজেনদের একাংশ মনে করছেন, ছবিতে ‘বেবি বাম্প’ স্পষ্ট। আর সেখান থেকেই প্রশ্ন উঠছে— “তিনি কি অন্তঃসত্ত্বা?” কেউ লিখেছেন, “বিয়ের আগেই বেবি?” আবার কেউ লিখেছেন, “হে ভগবান, এটা কি সত্যি?”

 

বলিউড অভিনেত্রী আমিশা প্যাটেল। ছবি: সংগৃহীত

এ নিয়ে এখনও মুখ খোলেননি আমিশা। তবে এর আগে ১৯ বছরের ছোট নির্বাণ বিড়লার সঙ্গে তার প্রেমের গুঞ্জন চাউর হয়। একটি ছবি ঘিরে তখনো নেটদুনিয়ায় বেশ আলোচনা হয়েছিল, যেখানে নির্বাণকে ‘ডার্লিং’ বলে সম্বোধন করেন আমিশা, আর নির্বাণও তেমনি প্রতিক্রিয়া দিয়েছিলেন।

বর্তমানে আমিশার অন্তঃসত্ত্বা হওয়ার খবর নিয়ে কোনো আনুষ্ঠানিক ঘোষণা আসেনি। এটি নিছক গুজব, আলো ছড়ানো একটি ছবি, না কি সত্যিই জীবনের নতুন অধ্যায়—তা সময়ই বলে দেবে। তবে একথা নিশ্চিত, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে আলোচনায় থাকতে অভিনেত্রী ভালোই জানেন কীভাবে দর্শকদের কৌতূহলী করে তুলতে হয়।

Header Ad
Header Ad

পারভেজের মৃত্যুতে গ্রামের বাড়িতে মাতম, পাগলপ্রায় মা-বাবা ও একমাত্র বোন

ছবি: সংগৃহীত

রাজধানীর বনানীতে ছুরিকাঘাতে নিহত প্রাইমএশিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী, ছাত্রদল কর্মী পারভেজের গ্রামের বাড়িতে চলছে শোকের মাতম। ছেলে হারিয়ে পাগলপ্রায় মা-বাবা ও একমাত্র বোন। কাঁদছে স্বজন ও গ্রামের মানুষ।

তুচ্ছ ঘটনায় প্রকাশ্যে এমন নির্মম হত্যাকাণ্ডে হতবাক সবাই। ভিডিও ফুটেজ দেখে আসামিদের দ্রুত গ্রেপ্তার ও দৃষ্টান্তমুলক শাস্তির দাবি স্বজন ও এলাকাবাসির। রাত ৯টায় জানাজা শেষে পারিবারিক কবরস্থানে দাফন করা হবে পারভেজের লাশ।

সন্তান হারানো শোকে আজোড়ে কাঁদছেন আর বারবার মূর্ছা যাচ্ছেন মা পারভীন আক্তার। বাবা জসিম উদ্দিন যেন শোকে পাথর। এলাকার প্রিয়মুখ পারভেজের এমন মর্মান্তিক মৃত্যুতে কাঁদছে গ্রামের মানুষ।

মৃত্যুর আগের রাতে মায়ের সাথে শেষ কথা হয় পারভেজের। শেষবারের মতো ভিডিও কলে দেখেন ছেলের মুখ।

ছেলের মৃত্যুর খবর পেয়ে কুয়েত প্রবাসী বাবা জসিম উদ্দিন বাড়ি এসেছেন রোববার ভোরে। একমাত্র ছেলের এমন মৃত্যু কোনোভাবেই মেনে নিতে পারছেন না। সন্তান হত্যায় জড়িতদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবী করেছেন সাবেক ছাত্রদল নেতা বাবা জসিম উদ্দিন।

মা পারভীন আক্তার বলেন, 'যারা আমার ছেলেরে মারছে তাদের আমার সামনে আনো। আমি জিগাইতাম কেরে আমার ছেলের মারছে।'

বাবা জসিম উদ্দিন বলেন, 'আমার আর বাইচ্চা থাইক্যা কি অইবো। আমার ছেলেই তো নাই। হাত-পা ভাইঙ্গা রাখতো, সারাজীবন পালতাম, খালি বাবা ডাকটা শুনতাম। যারা আমার ছেলে মারছে তাদের প্রকাশ্যে ফাঁসি চাই।'

বাবা বিদেশে থাকায় নিজের গ্রামের বাড়িতে নতুন একতলা বাড়ি নির্মাণ করেছিলেন পারভেজ। কিন্তু সে বাড়িতে আর থাকা হলো না তার। ফিরেছে লাশ হয়ে। রোববার বিকাল সাড়ে ৪টার দিকে অ্যাম্বুলেন্সে করে লাশ আসে গ্রামের বাড়ি ভালুকার বিরুনীয়া ইউনিয়নের গ্রামের বাড়িতে। লাশ আসার পর সৃষ্টি হয় হৃদয় বিধারক পরিবেশ। পাগল প্রায় মা-বাবা-বোনের আহাজারিতে কান্নার রোল পড়ে।

পারভেজের মৃত্যুর খবরে ভালুকার বিরুনীয়া ইউনিয়নের কাইচান গ্রামে ভিড় করেছেন এলাকার মানুষ। এলাকায় স্বজন, ও ভালো ছেলে হিসেবে পরিচিত পারভেজ ছাত্রদলের রাজনীতির সাথে যুক্ত বলে জানান স্বজন ও এলাকার মানুষেরা। তাদের পুরো পরিবার বিএনপির রাজনীতির সাথে যুক্ত। ভিডিও ফুটেজে চিহ্নিত পারভেজের খুনিদের দ্রুত গ্রেপ্তার ও ফাঁসি দাবি জানান স্থানীয়রা।

পারভেজের পিতার ঘনিষ্ঠ বন্ধু ময়মনসিংহ দক্ষিণ জেলা যুবদলের সহ প্রবাসী কল্যাণ বিষয়ক সম্পাদক জাহাঙ্গীর আলম জানান, পারভেজের বাবা বিরুনীয়া ইউনিয়ন ছাত্রদলের সাবেক নেতা। তাদের পুরো পরিবার বিএনপির রাজনীতির সাথে জড়িত। পারভেজ এলাকায় আসলে বিএনপি ও ছাত্রদলের কর্মসূচি ও মিছিলে সবসময় অগ্রভাগে থাকতো।

এদিকে ছাত্রদল কর্মী পারভেজ হত্যার প্রতিবাদ এবং জড়িতদের গ্রেপ্তার ও বিচার দাবিতে রোববার বিকেলে ভালুকায় বিক্ষোভ মিছিল করেছে ছাত্রদল ও স্থানীয়রা। এসময় ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক আধা ঘণ্টা অবরোধ করে রাখে বিক্ষোভকারীরা। এতে সড়কে যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়।

উল্লেখ্য গত শনিবার বিকেলে রাজধানীর বনানীতে প্রাইম এশিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী জাহিদুল ইসলাম পারভেজকে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে হত্যা করে দুর্বৃত্তরা। প্রাইমএশিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের টেক্সটাইল বিভাগের ষষ্ঠ সেমিস্টারের শিক্ষার্থী ছিল পারভেজ। এ ঘটনায় আটজনের নামসহ অজ্ঞাত আসামি করে বনানি থানায় মামলা করেছে নিহতের মামাতো ভাই হুমায়ুন।

Header Ad
Header Ad

বাংলাদেশের হয়ে খেলতে রাজি কিউবা মিচেল

বাংলাদেশের হয়ে খেলতে রাজি কিউবা মিচেল। ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত প্রবাসী ফুটবলারদের জাতীয় দলে অন্তর্ভুক্তির ধারা আরও এক ধাপ এগিয়ে গেল। ইংল্যান্ডের ক্লাব সান্ডারল্যান্ডের বয়সভিত্তিক দলে খেলা ১৯ বছর বয়সী মাঝমাঠের খেলোয়াড় কিউবা মিচেল বাংলাদেশের হয়ে খেলতে আগ্রহ প্রকাশ করেছেন।

বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের (বাফুফে) সিনিয়র সহসভাপতি ইমরুল হাসান বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, কিউবাকে গতকাল একটি ই-মেইল পাঠানো হয়েছিল। আজ বিকেলে সেই ই-মেইলের জবাবে তিনি জানিয়েছেন, বাংলাদেশের হয়ে খেলতে তিনি আগ্রহী এবং পরবর্তী প্রক্রিয়া সম্পন্ন করার জন্য প্রস্তুত আছেন।

জন্মসূত্রে ইংল্যান্ডের হলেও কিউবার মা বাংলাদেশের এবং বাবা জ্যামাইকান। ইতোমধ্যে সান্ডারল্যান্ডের হয়ে ৮টি ম্যাচ খেলেছেন তিনি। তার ফুটবল যাত্রা শুরু হয়েছিল বার্মিংহাম সিটির যুব দলে।

এর আগে কানাডিয়ান প্রিমিয়ার লিগের ক্লাব কাভালরির ফুটবলার সামিত সোমও বাংলাদেশের হয়ে খেলার আগ্রহ প্রকাশ করেছেন। ইতোমধ্যে তার জন্মনিবন্ধন সম্পন্ন হয়েছে এবং পাসপোর্টের আবেদন প্রক্রিয়াধীন।

ডেনমার্কপ্রবাসী মিডফিল্ডার জামাল ভূঁইয়ার পথ ধরে প্রবাসী ফুটবলারদের বাংলাদেশ দলে খেলার এই ধারা নতুন সম্ভাবনার দুয়ার খুলে দিচ্ছে বলে মনে করছেন বিশ্লেষকরা। হামজা চৌধুরীর অভিষেকের পর থেকেই বিষয়টি ঘিরে ফুটবলপ্রেমীদের আগ্রহও বেড়েছে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

বিয়ে না করেই পঞ্চাশে অন্তঃসত্ত্বা অভিনেত্রী, তোলপাড় নেটদুনিয়া
পারভেজের মৃত্যুতে গ্রামের বাড়িতে মাতম, পাগলপ্রায় মা-বাবা ও একমাত্র বোন
বাংলাদেশের হয়ে খেলতে রাজি কিউবা মিচেল
আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের পদত্যাগ দাবি করলেন নুর
২০২৫ শেষ হওয়ার আগেই ৫০ সেঞ্চুরিতে দেশের প্রথম এনামুল হক
ভিসা বাতিল করায় ট্রাম্পের বিরুদ্ধে ভারতীয় ও চীনা শিক্ষার্থীদের মামলা
একনেকে ২৪ হাজার কোটি টাকার ১৬ প্রকল্প অনুমোদন
বিগত ৩ নির্বাচনের সঙ্গে জড়িতদের বিচার চায় এনসিপি
এপ্রিলে ১৯ দিনেই প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্স ২১ হাজার কোটি টাকা ছাড়াল
দুইবারের বেশি প্রধানমন্ত্রী না হওয়া নিয়ে বিএনপির অভিমত
ফাইয়াজের মামলায় আইন মন্ত্রণালয়ের এখতিয়ার নেই: আসিফ নজরুল
ভারতের উত্তরপ্রদেশে এক ছাত্রীকে ৭ দিন ধরে আটকে ২৩ জন মিলে ধর্ষণ!
বিরামপুরে পিকআপের ধাক্কায় এসএসসি পরীক্ষার্থীর মর্মান্তিক মৃত্যু
টাঙ্গাইলের ভূঞাপুরে যুবলীগ কর্মী মিঠু গ্রেফতার
ওয়াকফ সংশোধনী আইন নিয়ে উত্তাল মুসলিম সমাজ, হায়দ্রাবাদে গণবিক্ষোভ
ফকিরাপুলে গ্যাস লিকেজ থেকে বিস্ফোরণে একই পরিবারের ৩ জন দগ্ধ
আল-আকসা ভেঙে মন্দির স্থাপনের পরিকল্পনা ফাঁস, ফিলিস্তিনের সতর্কবার্তা
শেখ হাসিনা-কাদেরসহ ৪৫ জনের বিরুদ্ধে গণহত্যার প্রমাণ মিলেছে: চিফ প্রসিকিউটর
স্বাস্থ্যখাতের উন্নয়নে ১৩৮ মিলিয়ন ডলার দেবে চীন : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
আইপিএলে অভিষেক ম্যাচেই তিন রেকর্ড গড়লেন ১৪ বছরের বৈভব সূর্যবংশী