বুধবার, ২৭ নভেম্বর ২০২৪ | ১২ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

নেদারল্যান্ডস কী বাংলাদেশের জন্য শাপেবর না শাঁখেরকরাত

টি-টোয়েন্টি ক্রিকেট যেন বাংলাদেশের জন্য অথৈ সাগর। কুল নাই , কিনার নাই। ভাসছে সাগরে। খাচ্ছে হাবুডুবু। কোথায় গিয়ে, কিভাবে ভীড়বে তরি কেউ জানে না? তারপর ভীড়বে তরী। হয়তো বা ডুবতে ডুবতে। আবার ভাসতে ভাসতেও হতে পারে। এটি যেহেতু কোটি কোটি বাঙালির আবেগের তরি, সবারই প্রত্যাশা তরির মাঝি-মাল্লারা জয়ের সাগরে ভাসতে ভাসতেই তরি নিয়ে ভীড়বে তীরে।

কিন্তু জয় যে বাংলাদেশের আকাশের চাঁদ হয়ে উঠেছে। একটি জয়ের জন্য সে কি প্রাণান্তকর চেষ্টা। সেই জয় বাংলাদেশের কাছে এডমন্ড হিলারির হিমালয় জয় করার চেয়েও কঠিন হয়ে উঠেছে। জয় যতই কঠিন হোক, আজ না হোক কাল বাংলাদেশকে চুড়ায় উঠতেই হবে। সেই দিনটি কী তাহলে সোমবার (২৪ অক্টোবর) আসতে পারে? প্রতিপক্ষ নেদারল্যান্ডস হওয়াতে আশার পালে ঢেউ লেগেছে খুব বেশি করে। এই ম্যাচ দিয়েই বাংলাদেশ তাদের এবারের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের মিশনও শুরু করবে।

সাম্প্রতিক সময়ে বাংলাদেশ দলের যে করুণ অবস্থা তাতে করে এত তাড়াতাড়ি এ রকম আশা করা ভুলেও কেউ করতেন না। প্রতিপক্ষ নেদারল্যান্ডস হওয়াতে মরা নদীতে যেন বান ডেকেছে। কিন্তু সেই মরা নদীতে জোয়ার আনতে হলে সাকিব বাহিনীকে ভালোভাবে সাঁতার কাঁটতে হবে। সেই সাঁতার কাঁটতে গিয়ে যদি আবার ডুবে যাওয়া হয় তাহলে কিন্তু আরও ভয়াবহ সর্বনাশ হয়ে যাবে? শেষ পর্যন্ত নেদারল্যান্ডসের কাছেও হার!

চলতি আসরে নিজেদের প্রথম ম্যাচে বাংলাদেশ যে নেদারল্যান্ডসকে পেয়েছে তা পাওয়ার কথা ছিল না। প্রাথমিক রাউন্ডের ‘এ’ গ্রুপে শেষ ম্যাচে নামিবিয়াকে ৭ রানে সংযুক্ত আরব আমিরাত হারিয়ে দিলে দুই দলই বাদ পড়ে যায়। ফলে শ্রীলঙ্কা গ্রুপ চ্যাম্পিয়ন, নেদাল্যান্ডস গ্রুপ রানার্সআপ হয়ে সুপার টোয়েলভে উঠে আসে। নামিবিয়া না হারলে বাদ পড়ত নেদারল্যান্ডস। শ্রীলঙ্কা হতো গ্রুপ চ্যাম্পিয়ন, আর নামিবিয়া হতো গ্রুপ রানার্সআপ।

শ্রীলঙ্কা হলে বাংলাদেশ হারকে মেনে নিয়েই খেলতে নামত। এটা সবাই প্রত্যাশিত ভেবেই মেনে নিতেন। জয়টা আসলে হতো অপ্রত্যাশিত। এখন নেদারল্যান্ডস প্রতিপক্ষ হওয়াতে জয়টা ‘অত্যাবশাকীয়’ জরুরি হয়ে উঠেছে। এখানে হারটা মেনে নেওয়া যেকোনো ক্রিকেট প্রেমি বাংলাদেশের দর্শকদের জন্য হবে অত্যন্ত যন্ত্রণাদায়ক। এটা সত্য টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটে বাংলাদেশের সময়টা মোটেই ভালো যাচ্চে না। তাই বলে নেদারল্যান্ডসের কাছেও যদি হারতে হয়, তাহলে আর বাকি থাকে কী? নেদারল্যান্ডস তাহলে বাংলাদেশের জন্য শাপেবর, না শাখেকরাত!

নেদারল্যান্ডসকে দুর্বল দল হিসেবে ভাবা হলেও দল নায়ক সাকিব কিন্তু মোটেই সেই পথে হাঁটতে চান না। তার মতে, বিশ্বকাপে কোনো দলকেই তিনি দুর্বল হিসেবে ভাবতে চান না।

রবিবার (২৩ অক্টোবর) হোবার্টে ম্যাচ পূর্ব সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেন, ‘এ বিশ্বকাপে কোনো দুর্বল ও সহজ দল নেই, যেমনটা আপনারা কোয়ালিফায়ারে (প্রথম রাউন্ড) দেখেছেন। যে দলকে আপনারা হয়তো ভেবেছেন জিতবে, তারা জিততে পারেনি। আপনারাই (মিডিয়া) হয়তো এই পারসেপশন্টা আমাদের উপর দিচ্ছেন। তবে আমরা কখনো এভাবে প্রস্তুতি নেইনি। নিজেদের সেরা প্রস্তুতি নেওয়াই একমাত্র পথ। যাতে আমরা সামর্থ্যের সেরাটা দিয়ে খেলতে পারি।

এদিকে নামের কারণে নেদারর‌্যান্ডসকে দুর্বল দল বলে মনে হলেও আসলে কিন্তু তাদের দুর্বল ভাবার কারণ নেই। প্রাথমিক রাউন্ডের বৈতরনি পার হয়েছে দাপুটে খেলে। খেলছে বেশ ভালো। আবার বাংলাদেশের বিপক্ষে আছে জয়ের স্মৃতিও। ২০১২ সালে বাংলাদেশ গিয়েছিল নেদারল্যান্ডসে ২ ম্যাচের সিরিজ খেলতে। সেখানে প্রথম ম্যাচ ৮ উইকেটে জিতলেও পরের ম্যাচ ১ উইকেটে হেরেছিল। কাজেই ভয় কিন্তু থেকেই যাচ্ছে। হারের কালো মেঘ যদি শেষ পর্যন্ত বাংলার আকাশে এসে ভর করে তখন কিন্তু সেই প্রশ্নই উঠবে শেষ পর্যন্ত নেদারল্যান্ডসের কাছেও হার। ২০১২ সালে বাংলাদেশের হার কিন্তু অঘটন ছিল। যেমনটি বাংলাদেশ অঘটন ঘটিয়েছিল ২০০৫ সালে কার্ডিফে ওয়ানডে ম্যাচে অস্ট্রেলিয়াকে হারিয়ে। এরপর কিন্তু বাংলাদেশ অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে আর কোনো ম্যাচই জিততে পারেনি। ১৪টি ম্যাচ খেলে ১৩টিতেই হেরেছি। একটি ম্যাচ পরিত্যক্ত হয়েছিল। কিন্তু বাংলাদেশ নেদারল্যান্ডসের বিপক্ষে নিয়মিত খেলেনি। ২০১২ সালের পর ২০১৬ সালের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের প্রথামিক রাউন্ডে ভারতের হিমাচল প্রদেশে খেলেছিল একটি ম্যাচ। জিতেছিল মাত্র ৮ রানে।বাংলাদেশের ৭ উইকেটে করা ১৫৩ রানের জবাব নেদারল্যান্ডস দিয়েছিল ৭ উইকেটে ১৪৫ রান করে।

এমপি/এসআইএইচ

Header Ad

বিমান বাহিনীকে পঞ্চম জেনারেশনে উন্নীত করাই প্রধান লক্ষ্য: এয়ার চিফ মার্শাল

বক্তব্য রাখছেন এয়ার চিফ মার্শাল হাসান মাহমুদ খাঁন। ছবি: সংগৃহীত

একুশ শতকের স্পেশাল বৈষয়িক চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় অন্তবর্তীকালীন সরকারের মাধ্যমে বিমান বাহিনীকে পঞ্চম জেনারেশনে উন্নতি করাই প্রধান লক্ষ্য বলে জানিয়েছেন বিমান বাহিনী প্রধান এয়ার চীফ মার্শাল হাসান মাহমুদ খাঁন। তিনি বলেন, মহড়ার মূল উদ্দেশ্যে হচ্ছে আমাদের সক্ষমতা যাচাই করা এবং এর মাধ্যমে আমরা আমাদের অনেক বিষয় নির্ণয় করে সে মোতাবেক পদক্ষেপ গ্রহণ করি।

বুধবার (২৭ নভেম্বর) দুপুরে টাঙ্গাইলের মধুপুর উপজেলার রসুলপুর বিমানবাহিনীর ফায়ারিং রেঞ্জে বার্ষিক গোলা বর্ষণ মহড়া অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন।

হাসান মাহমুদ খাঁন বলেন, বিমানবাহিনীর প্রধান ভূমিকা হচ্ছে দিগন্ত, স্থলে ও জলে যে কোন আঘাত প্রতিহত করা। এছাড়াও দেশের যে কোন প্রয়োজনে ২৪ ঘন্টা, ৭ দিন সবসময় আমরা প্রস্তুত থাকি।

এদিকে, মহড়ায় শুরুতেই দেখানো হয় দুর্ঘটনা কবলিত পাইলটকে উদ্ধারে কমান্ডো অভিযান। এতে দুটি যুদ্ধ হেলিকপ্টার ও একটি রেসকিউ হেলিকপ্টার অংশ নেয়। এরপর মহড়ায় যোগ দেয় এফ সেভেন বিজিআই ও  মিগ ২৯সহ পাঁচটি যুদ্ধ বিমান।

এসময় গোলাবর্ষণ ও রকেট নিক্ষেপ করে প্রদর্শন করে নানা যুদ্ধ কৌশল। পরে মিগ ২৯ যুদ্ধ বিমান বিমানবাহিনী প্রধানকে সালামের মাধ্যমে মহড়ার কার্যক্রম শেষ করে। অনুষ্ঠানে সেনাবাহিনী, নৌবাহিনী, বিমানবাহিনী, বিভিন্ন মন্ত্রাণালয় ও প্রশাসনের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তাবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

Header Ad

দুর্ঘটনার কবলে হাসনাত-সারজিস, দুমড়ে-মুচড়ে গেল গাড়ি

দুর্ঘটনার কবলে হাসনাত-সারজিস, দুমড়ে-মুচড়ে গেল গাড়ি। ছবি: সংগৃহীত

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতা হাসনাত আব্দুল্লাহ ও সারজিস আলমের বহরের একটি গাড়ি দুর্ঘটনার কবলে পড়েছে। এতে গাড়িটির সামনের অংশ দুমড়ে-মুচড়ে গেছে।

বুধবার (২৭ নভেম্বর) সন্ধ্যার দিকে এই দুর্ঘটনা ঘটে।

জানা গেছে, চট্টগ্রামে নিহত অ্যাডভোকেট সাইফুল ইসলাম আলিফের কবর জিয়ারত শেষে ফেরার পথে আনুমানিক সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কের চুনতি ইউনিয়নের হাজী রাস্তার মোড়ে এ দুর্ঘটনা ঘটে। তবে এই ঘটনায় দুই সমন্বয়ক অক্ষত রয়েছেন।

লোহাগাড়া থানার দায়িত্বরত সহকারী উপ-পরিদর্শক (এএসআই) মো. আলিম দুর্ঘটনার তথ্য নিশ্চিত করেছেন। তিনি জানান, এই ঘটনায় একটি ট্রাক জব্দ করা হয়েছে। জিডির প্রক্রিয়া চলছে। তবে কীভাবে এই দুর্ঘটনা ঘটেছে তা প্রাথমিকভাবে জানাতে পারেননি এএসআই আলিম।

এদিকে, ফেসবুকে ভাঙা গাড়ির ছবি আপলোড করে বিষয়টি জানান বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের মুখ্য সংগঠক হান্নান মাসুদ।

পোস্টে তিনি লিখেন, শহীদ এডভোকেট সাইফুল ইসলাম আলিফ ভাইয়ের কবর জেয়ারত করে ফেরার পথে আনুমানিক সন্ধ্যা ৭.৩০ মিনিটে চট্রগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কের চুনতি ইউনিয়নের হাজী রাস্তার মোড়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের আহ্বায়ক হাসনাত আব্দুল্লাহ ও সার্জিস আলমের গাড়ি বহরে ট্রাক চাপা দিয়ে হত্যা চেষ্টা করা হয়।

প্রাথমিক তদন্তে ড্রাইভার ময়মনসিংহ থেকে কক্সবাজারে মালামাল খালাস করে আসার কথা বললেও মাল খালাসের কোনো তথ্য পাওয়া যায়নি। অতীতে ভারতীয় কর্তৃক বাংলাদেশের শীর্ষস্থানীয় অনেক ব্যক্তিকে হত্যা করার নজির রয়েছে।

Header Ad

কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ে আইনজীবী সাইফুলের গায়েবানা জানাজা

কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ে আইনজীবী সাইফুলের গায়েবানা জানাজা। ছবি: সংগৃহীত

চট্টগ্রামে সংঘর্ষে আইনজীবী সাইফুল ইসলাম ওরফে আলিফ নিহতের ঘটনায় কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ে (কুবি) গায়েবানা জানাজা পড়া হয়েছে। বুধবার (২৭ নভেম্বর) দুপুর বারোটার দিকে কুবি কেন্দ্রীয় মসজিদের সামনে এই গায়েবানা জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। জানাজায় ইমামতি করেছেন কুবি শাখা ছাত্রশিবিরের সভাপতি ইউসুফ ইসলাহী।

এর আগে সকাল ১১ টার দিকে মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়। মানববন্ধনের পর বিক্ষোভ মিছিল হয়। মিছিলটি কেন্দ্রীয় কাফেটেরিয়া হয়ে কেন্দ্রীয় মসজিদের সামনে গিয়ে শেষ হয়। পরবর্তীতে গায়েবানা জানাজার আয়োজন করা হয়।

এ ব্যাপারে জানাজায় অংশগ্রহণকারী হান্নান রহিম বলেন , 'সন্ত্রাসী সংগঠন ইসকন কর্তৃক অ্যাডভোকেট সাইফুল ইসলাম আলিফ হত্যার প্রতিবাদে ও ইসকন নিষিদ্ধের দাবিতে কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাধারণ শিক্ষার্থীদের পক্ষ থেকে বিক্ষোভ ও মানববন্ধন এর আয়োজন করা হয়। বিক্ষোভ পরবর্তী গায়েবানা জানাজার আয়োজন করা হয়। উক্ত কর্মসূচি থেকে অতি দ্রুত সময়ের মধ্যে ইসকনকে নিষিদ্ধ এবং সাইফুল ইসলাম আলিফ হত্যায় জড়িতদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানানো হয়। আর বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের কাছে বিশ্ববিদ্যালয়ে ইসকনের সকল কার্যক্রম বন্ধের দাবি ও উগ্রবাদী স্বপ্নীল মুখার্জির দ্রুত শাস্তির দাবি জানানো হয়।'

জানাজার ইমাম ও কুবি শাখা ছাত্রশিবিরের সভাপতি ইউসুফ ইসলাহী বলেন, 'আমরা মানববন্ধনের পর মিছিল নিয়ে সেন্ট্রাল মসজিদের দিকে যাচ্ছিলাম, তখন কয়েকজন প্রস্তাব জানায় গায়েবানা জানাজা করার জন্য। তাই আমরা জানাজা করার সিদ্ধান্ত নিই। এছাড়া অনেক বিশ্ববিদ্যালয়ে গায়েবানা জানাজা হয়েছে। আমরা জানাজার মাধ্যমে সাইফুল ভাইয়ের আত্মার মাগফিরাত কামনা করি।'

উল্লেখ্য, চট্টগ্রাম আদালত এলাকায় বাংলাদেশ চিন্ময় কৃষ্ণ দাস ব্রহ্মচারীকে মুক্তির দাবিতে ইসকন সমর্থকদের হামলায় রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী সাইফুল ইসলাম আলিফ নিহত হয়েছেন। মঙ্গলবার বিকেলে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ তাকে মৃত ঘোষণা করেন। হামলার এ ঘটনায় আহত ৭-৮ জনকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। এর আগে গত সোমবার বিকেলে ঢাকা থেকে চট্টগ্রামে যাওয়ার সময় শাহজালাল বিমানবন্দর থেকে বাংলাদেশ পুলিশের বিশেষায়িত গোয়েন্দা শাখার (ডিবি) সদস্যরা চিম্ময় কৃষ্ণ দাসকে গ্রেপ্তার করে।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

বিমান বাহিনীকে পঞ্চম জেনারেশনে উন্নীত করাই প্রধান লক্ষ্য: এয়ার চিফ মার্শাল
দুর্ঘটনার কবলে হাসনাত-সারজিস, দুমড়ে-মুচড়ে গেল গাড়ি
কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ে আইনজীবী সাইফুলের গায়েবানা জানাজা
দুই দফা কমার পর আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম
বিসিএসের প্রশ্নফাঁস: বিজি প্রেসের দুই কর্মচারী গ্রেপ্তার
সাত কলেজের অনার্স ১ম বর্ষের পরীক্ষা স্থগিত
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠক শেষে যা বললেন মির্জা ফখরুল
ফ্যাসিবাদের দোসরদের ষড়যন্ত্র এখনো অব্যাহত: রিজভী
জিয়াউর রহমানকে নিয়ে ‘আপত্তিকর’ মন্তব্য, বিচারককে ডিম ছুড়লেন আইনজীবীরা
কলকাতায় বাংলাদেশ উপ-হাইকমিশনের সামনে বিজেপির বিক্ষোভ
নিরবের পরকীয়ার অভিযোগ ফিরিয়ে নিলেন স্ত্রী, চাইলেন ক্ষমা
মিয়ানমারের জান্তা প্রধানের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারির আবেদন
স্ত্রী হত্যা মামলায় জামিন পেলেন সাবেক এসপি বাবুল
ইসকন নিষিদ্ধের দাবিতে উত্তাল চট্টগ্রাম, নেতৃত্বে হাসনাত-সারজিস
চাঁদাবাজি ও কর ফাঁকির মামলা থেকে তারেক রহমানের অব্যাহতি
পাবনার আটঘরিয়ায় দিনে-দুপুরে বাড়িতে হামলা-ভাঙচুর ও লুটপাট
যে পেশায় মানুষের জায়গা নিতে পারবে না এআই
প্রবাসীদের জন্য মধ্যপ্রাচ্যে ইলিশ রপ্তানির উদ্যোগ
সুপ্তার সেঞ্চুরির আক্ষেপের পরেও বাংলাদেশের রেকর্ড সংগ্রহ
নায়ক নিরবের বিরুদ্ধে পরকীয়ার অভিযোগ স্ত্রীর