শুক্রবার, ২৮ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ | ১৫ ফাল্গুন ১৪৩১
Dhaka Prokash

বাংলাদেশের নিজেরাই যখন নিজেদের প্রতিপক্ষ!

যখন অভাব থাকে, তখন সেই অভাব দূর করার জন্য পরিবারের সবার চেষ্টা থাকে। সবার চেষ্টায় অভাব কেটে গেলে আসে সুখ। তখন দেখা দেয় আরেক সমস্যা। এ সমস্যা নিজেদের। থাকে মতানক্য। সৃষ্টি হয় অন্তঃদ্বন্দ্ব। উইন্ডিজ সফরে একদিনের সিরিজে বাংলাদেশের অবস্থা অনেকটা সে রকমই। টেস্ট ও টি-টোয়েন্টি সিরিজের চরম ব্যর্থতার পর একদিনের সিরিজ জিতে সেখানে কিছুটা আলোর দেখা মিলেছে। আজ শেষ ম্যাচ। জিতলেই হোয়াইওয়াশ। কিন্তু সেখানেই দেখা দিয়েছে সমস্যা। অধিনায়ক তামিম ইকবাল চান সিরিজ নিশ্চিত হয়ে যাওয়াতে আজকের ম্যাচে যারা খেলেননি তাদের খেলার সুযোগ করে দিয়ে পরখ করে নিতে। যেহেতু সিরিজের ম্যাচগুলো আইসিসির ওয়ানেড বিশ্বকাপ ক্রিকেটের সুপার লিগের অংশ নয়। তিনি এ কথা বলেছিলেন দ্বিতীয় ম্যাচ জেতার পর। কিন্তু আজকের ম্যাচের আগের দিন কোচ রাসেল ডোমিঙ্গোর কথার সুর আবার ভিন্ন। তার চিন্তা আর অধিনায়কের চিন্তা বিপরীত। ডোমিঙ্গো শক্তি পরীক্ষায় খুব একটা আগ্রহী নন। পরিবর্তন হলেও সেখানে তিনি ব্যাপক পরিবর্তনে বিশ্বাসী নন। তাই আজকের ম্যাচের আগে সেরা একাদশ নির্বাচন করতে গিয়ে কোচ ও অধিনায়কের মাঝে যদি মত বিরোধ দেখা দেয় অবাক হওয়ার কিছু থাকবে না। অবস্থা দৃষ্টে মনে হচ্ছে আজকের ম্যাচে বাংলাদেশের প্রতিপক্ষ উইন্ডিজ নয়, তারা নিজেরাই নিজেদের প্রতিপক্ষ! এ রকম অবস্থায় যদি আজকের ম্যাচ ফসকেও যেতে পারে?

যেহেতু মতানক্য দেখা দিয়েছে তাই ধরেই নেওয়া যায় আজকের ম্যাচে ব্যাপক পরিবর্তনের সম্ভাবনা কম। ১৫ সদস্যের একদিনের দলে এখন পর্যন্ত কোনো ম্যাচ খেলেননি তিনজন ক্রিকেটার। তারা হলেন- এনামুল হক বিজয়, এবাদত হোসেন ও তাইজুল ইসলাম। এ ছাড়া একটি করে ম্যাচ খেলেছেন তাসকিন আহমেদ (প্রথম ম্যাচ) ও মোসাদ্দেক হোসেন সৈকত (দ্বিতীয় ম্যাচ)। আজকের ম্যাচে খুব সম্ভবত তাসকিন আহমেদ ফিরতে পারেন। তার সঙ্গে খেলার সুযোগ পেতে পারেন এনামুল হক বিজয়। সে ক্ষেত্রে একাদশের বাইরে যেতে পারেন মোস্তাফিজুর রহমান ও শরিফুল ইসলামের যে কোনো একজন। সম্ভাবনা বেশি মোস্তাফিজের। আর এনামুলকে জায়গা করে দিতে সরে দাঁড়াতে পারেন নাজমুল হোসেন শান্ত। কিন্তু কোচ ডোমিঙ্গোর কথার সারমর্ম খুঁজলে দেখা যায় এনামুলের খেলার সম্ভাবনা শূন্যের কোটায়। এর কারণ তিনি ডান হাতি ব্যাটসম্যান। ডোমিঙ্গোর প্রয়োজন বাঁহাতি ব্যাটসম্যান। শুক্রবার তিনি বলেছেন, ‘বিষয়টা আসলে যতটা সহজে ভাবা হচ্ছে, ততটা নয়। শ্রীলঙ্কার যে বোলিং লাইনআপ তাতে করে আমার প্রয়োজন যত বেশি বাঁহাতি ব্যাটসম্যান, কিন্তু সে (এনামুল) ডান হাতি। আবার সে এখনো ৫০ ওভারের সিরিজে কোনো ম্যাচ খেলেনি। তাই পরিবর্তনের সম্ভাবনা খুব কম।’

সেরা একাদশ নিয়ে যদি এ রকম মতানৈক্য দেখা না দিতো, তাহলে আজকের ম্যাচের প্রতিপাদ্য বিষয় থাকতো উইকেট নিয়ে, যেখানে সেরা একাদশে দ্বিতীয় ম্যাচের মতোই স্পিনার বেশি খেলানো হবে, না প্রথম ম্যাচের মতো তিন পেসারে ফিরে যাওয়া হবে। আলোচনায় থাকতো টসের বিষয়টিও। প্রথম দুই ম্যাচেই টস জিতে ফিল্ডিং বেছে নিয়েছিল বাংলাদেশ। যার ফায়দাও তুলেছিল প্রতিপক্ষে ১৪৯/৯ ও ১০৮ রানে আটকে রেখে। পরে ম্যাচ জিতেছিল ৬ ও ৯ উইকেটে। আজও টস জিতলে অবধারিতভাবে ফিল্ডিংই বেছে নেওয়া হবে। এই সিন্ধান্তে পক্ষে আরও শক্ত যুক্তি হয়ে দাঁড়াবে কন্ডিশন। কারণ বৃষ্টির জন্য শুক্রবার বাংলাদেশ দল কোনো অনুশীলনই করতে পারেনি। এ রকম কন্ডিশনে টস জয়টা খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা পালন করে। ক্রিকেটের ভাষায় টস জেতা মানে ম্যাচ জেতার অর্ধেক কাজ করে রাখা।

এমপি/এসএন

Header Ad
Header Ad

বর্তমান সংবিধান ফেলে দিয়ে নতুন সংবিধান গ্রহণযোগ্য নয়: ড. কামাল হোসেন

আলোচনা সভায় বক্তব্য দেন ড. কামাল হোসেন। ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশের সংবিধানের অন্যতম প্রণেতা ও গণফোরামের ইমেরিটাস সভাপতি ড. কামাল হোসেন বলেছেন, এত দিন এই সংবিধানের মাধ্যমে দেশ পরিচালিত হয়েছে। জনগণ মেনে নিয়েছে। এখন সেটা ফেলে দিয়ে নতুন একটা সংবিধান করা কোনোভাবেই যুক্তিসংগত নয়, গ্রহণযোগ্য নয়।

বৃহস্পতিবার (২৭ ফেব্রুয়ারি) বিকালে রাজধানীর সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতি মিলনায়তনে বাংলাদেশ গণতান্ত্রিক আইনজীবী সমিতি আয়োজিত ‘৭২-এর সংবিধান ও প্রস্তাবিত সংস্কার’ শীর্ষক আলোচনা সভায় তিনি এ কথা বলেন।

ড. কামাল হোসেন বলেন, সংবিধানকে ফেলে দিয়ে নতুন সংবিধান করা—এটা সংস্কার নয়, এটা সংবিধানকে ধ্বংস করার একটা পথ।

সংবিধান পুনর্লিখন একটা ভুল ধারণা মন্তব্য করে এ সময় তিনি আরও বলেন, সংস্কারের প্রয়োজন আছে, সংস্কার বিবেচনাযোগ্য। বিস্তর আলোচনার পর যদি ঐকমত্য হয়, তখন সংবিধান সংশোধন করা যায়।

আলোচনা সভায় ড. কামাল হোসেনের বক্তব্য দেওয়ার আগে তার একটি লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন গণতান্ত্রিক আইনজীবী সমিতির সভাপতি সুব্রত চৌধুরী।

সেই লিখিত বক্তব্যে ড. কামাল হোসেন বলেন, বাংলাদেশের সংবিধান জাতির সংগ্রামের ফসল। এটি কেবল আইনের একটি দলিল নয়, বরং আমাদের স্বপ্ন, আকাঙ্ক্ষা ও সংগ্রামের প্রতিচ্ছবি। গত ৫ আগস্টের অভিজ্ঞতা মনে করিয়ে দিয়েছে যে, জনগণের আকাঙ্ক্ষা কখনোই উপেক্ষা করা যায় না।

তিনি আরও বলেন, আমাদের নিশ্চিত করতে হবে যে সংবিধানের যেকোনো পরিবর্তন ও সংশোধনে যেন দেশের মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষার সঠিক প্রতিফলন হয় এবং নিশ্চিত করতে হবে যেন সংবিধানকে কোনো ব্যক্তি বা গোষ্ঠীর স্বার্থে ব্যবহার করার সুযোগ না থাকে।

সংবিধানের অন্যতম এই প্রণেতা বলেন, ব্যাপক পরামর্শ ও জাতীয় ঐকমত্যের ভিত্তিতে সংবিধান সংশোধনের বিষয়টি এগিয়ে নিতে হবে। তা না হলে সংবিধানের কোনো পরিবর্তন ও সংশোধন জাতীয় কল্যাণ বয়ে আনবে না।

আলোচনা সভায় অন্যান্যের মধ্যে অধ্যাপক আবু সাইয়িদ, বাংলা একাডেমির সভাপতি অধ্যাপক আবুল কাসেম ফজলুল হক, মহিলা পরিষদের সভাপতি ফাওজিয়া মোসলেম, সিনিয়র সাংবাদিক সোহরাব হাসান, জ্যেষ্ঠ আইনজীবী এ কে এম জগলুল হায়দার আফ্রিক, আইনজীবী এস এম এ সবুর, আইনজীবী আবু ইয়াহিয়া প্রমুখ বক্তব্য রাখেন।

Header Ad
Header Ad

জাতীয় নাগরিক পার্টির শীর্ষ ১০টি পদ চূড়ান্ত, থাকছেন যারা

জাতীয় নাগরিক পার্টির শীর্ষ পদে মনোনীত নেতারা। ছবি: সংগৃহীত

আত্মপ্রকাশ হওয়ার অপেক্ষায় তরুণদের রাজনৈতিক দল ‘জাতীয় নাগরিক পার্টি’। অনুষ্ঠানে অংশ নিতে দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে ছোট বড় দলে দলে আসছেন ছাত্র-জনতা। এরই মধ্যে জানা গেছে, দলটির শীর্ষ ১০টি পদ চূড়ান্ত হয়েছে। সেখানে জ্যেষ্ঠ যুগ্ম আহ্বায়ক ও জ্যেষ্ঠ যুগ্ম সদস্য সচিব হিসেবে থাকছেন দুজন করে।

শুক্রবার (২৮ ফেব্রুয়ারি) বিকেল ৩টায় রাজধানীর মানিক মিয়া অ্যাভিনিউতে আনুষ্ঠানিকভাবে দলটির ঘোষণা দেয়া হবে। প্রকাশ করা হতে পারে দলের লোগো-মনোগ্রাম-পতাকাও।

দলটির শীর্ষ দশ পদে রয়েছেন- আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম, সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক, সামান্তা শারমিন, সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক আরিফুল ইসলাম আদীব, সদস্য সচিব আখতার হোসেন, সিনিয়র যুগ্ম সদস্য সচিব তাসনিম জারা, সিনিয়র যুগ্ম সদস্য সচিব নাহিদা সারওয়ার নিবা, মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহ (দক্ষিণাঞ্চল), মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম (উত্তরাঞ্চল), মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দীন পাটোয়ারী ও যুগ্ম মুখ্য সমন্বয়ক আব্দুল হান্নান মাসউদ।

নতুন দলের আত্মপ্রকাশ অনুষ্ঠানে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস ও উপদেষ্টাদের আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে। গত বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় গিয়ে সরকারপ্রধানের হাতে আমন্ত্রণপত্র তুলে দেন নতুন দলের উদ্যোক্তারা। নতুন এই রাজনৈতিক দলের আত্মপ্রকাশ অনুষ্ঠানে যোগ দেবেন জুলাই আন্দোলনে আহত ও নিহত পরিবারের সদস্যরাও।

এদিকে, বিএনপি, জামায়াতে ইসলামীসহ ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের শরিক ৩৬ রাজনৈতিক দলের পাশাপাশি ঢাকায় নিযুক্ত ৫১ দেশের রাষ্ট্রদূত, হাইকমিশনার ও কূটনীতিকদের আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে অনুষ্ঠানে।

Header Ad
Header Ad

জাতীয় নাগরিক পার্টির আত্মপ্রকাশ

দলে দলে মানিক মিয়া অ্যাভিনিউতে আসছেন ছাত্র-জনতা

দলে দলে মানিক মিয়া অ্যাভিনিউতে আসছেন ছাত্র-জনতা। ছবি: সংগৃহীত

জাতীয় নাগরিক কমিটি ও বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অধীনে নতুন রাজনৈতিক দল জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) আজ (২৮ ফেব্রুয়ারি) আত্মপ্রকাশ করতে যাচ্ছে। বিকেল ৩টায় আনুষ্ঠানিকভাবে দলটির ঘোষণা দেওয়া হবে। রাজধানীর মানিক মিয়া অ্যাভিনিউতে আয়োজিত এই আত্মপ্রকাশ অনুষ্ঠানে বিপুল সংখ্যক ছাত্র-জনতা সমবেত হয়েছেন।

সকাল থেকেই রাজধানীর বিভিন্ন প্রান্ত থেকে খণ্ড খন্ড মিছিল নিয়ে ছাত্র-জনতা আসতে শুরু করেছে। সমাবেশে যোগ দিতে তরুণ সমাজের পাশাপাশি বিভিন্ন বয়সী মানুষও উপস্থিত হচ্ছেন। বক্তৃতার সময় তাদের মধ্যে কিছু স্লোগানও শোনা যাচ্ছে, যা তাদের উচ্ছ্বাস এবং নতুন দলটির প্রতি সমর্থন প্রকাশ করে। বিশেষ করে, ছাত্রসমাজের মধ্যে উজ্জীবিত আবেগ এবং রাজনৈতিক পরিবর্তনের চাহিদা অত্যন্ত দৃশ্যমান।

বিগত দিনের রাজনৈতিক অভিজ্ঞতা ও ভুল থেকে শিক্ষা নিয়ে, দেশজুড়ে তরুণদের নেতৃত্বে নতুন কিছু করার জন্য জাতীয় নাগরিক পার্টি আত্মপ্রকাশ করছে। এমনকি, প্রান্তিক এলাকার প্রবীণরা সম্মেলনে যোগ দিতে এসেছেন। তারা বলছেন, পূর্ববর্তী রাজনৈতিক দলগুলো ক্ষমতার মসনদে বসে নিজেদের স্বার্থ হাসিল করেছে, কিন্তু এখন সময় এসেছে তরুণদের হাতে দেশের শাসনভার সোপর্দ করার।

সমাবেশে নিরাপত্তা ব্যবস্থা নিশ্চিত করতে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী এবং ফায়ার সার্ভিস সতর্ক অবস্থানে রয়েছে। এছাড়া, প্রাথমিক চিকিৎসা কেন্দ্রও স্থাপন করা হয়েছে যাতে কোনো ধরনের অপ্রত্যাশিত পরিস্থিতি এড়ানো যায়।

সূত্র বলছে, জাতীয় নাগরিক পার্টির শীর্ষ ১০ পদের নাম চূড়ান্ত করা হয়েছে। তারা হলেন: আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম, সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক সামান্তা শারমিন ও আরিফুল ইসলাম আদীব, সদস্য সচিব আখতার হোসেন, সিনিয়র যুগ্ম সদস্য সচিব তাসনিম জারা ও নাহিদা সারওয়ার নিবা, মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহ (দক্ষিণাঞ্চল) ও সারজিস আলম (উত্তরাঞ্চল), মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দীন পাটোয়ারী এবং যুগ্ম মুখ্য সমন্বয়ক আব্দুল হান্নান মাসউদ।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

বর্তমান সংবিধান ফেলে দিয়ে নতুন সংবিধান গ্রহণযোগ্য নয়: ড. কামাল হোসেন
জাতীয় নাগরিক পার্টির শীর্ষ ১০টি পদ চূড়ান্ত, থাকছেন যারা
দলে দলে মানিক মিয়া অ্যাভিনিউতে আসছেন ছাত্র-জনতা
সেপ্টেম্বরে এশিয়া কাপ, ভারত-পাকিস্তানের গ্রুপে থাকবে না বাংলাদেশ
বাংলাদেশ থেকে ইলিশ নিতে চায় চীন
ভারতে পাচারকালে চুয়াডাঙ্গা সীমান্তে আড়াই কোটি টাকার স্বর্ণ জব্দ
ভাঙ্গা থানার ওসি শফিকুল ইসলামসহ ৪ পুলিশ সদস্য গ্রেফতার
নতুন দলের আত্মপ্রকাশ অনুষ্ঠানে আওয়ামী লীগ ও জাপা বাদে সব দল আমন্ত্রিত
চুয়েট ছাত্রলীগের সভাপতি সাগরময় আচার্য আটক
গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদ থেকে পদত্যাগ করলেন জেদনী
বিধ্বস্ত গাজায় ধ্বংসস্তূপ থেকে আরও ১৭ লাশ উদ্ধার
মধ্যরাতে শেওড়াপাড়া কাঁচাবাজারে ভয়াবহ আগুন, পুড়ে ছাই সব দোকান
‘জাতীয় নাগরিক পার্টির’ আত্মপ্রকাশ আজ, ৩ লাখ মানুষের সমাগমের প্রত্যাশা
মিয়ানমারে আটক ২৯ জেলেকে ফেরত আনলো বিজিবি
কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ে বর্ণাঢ্য তারুণ্য উৎসবের আয়োজন
নতুন ছাত্রসংগঠন থেকে ২ নেতার পদত্যাগ
রাত পোহালেই বিএনপির নওগাঁ সদর ও পৌরসভা ভোট
দেশের বাজারে ফের কমলো সোনার দাম
চুয়াডাঙ্গায় গুণগতমানসম্পন্ন বীজ আখ উৎপাদন কৌশল ও ব্যবহারবিষয়ক দুদিনব্যাপী কৃষক প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত
টাঙ্গাইলে শিক্ষা সফরের ৪ বাসে ডাকাতি-লুটপাট, গ্রেফতার ৪