সোমবার, ২৫ নভেম্বর ২০২৪ | ১০ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

গুজরাট যেন আইপিএলের ভিনি ভিডি ভিসি

গুজরাটের আইপিএল জয়কে ‘ভিনি, ভিডি, ভিসি’ বলা যায়। এলাম, দেখলাম, জয় করলাম। আইপিএলের নামী-দামি তারকা সমৃদ্ধ দলগুলোর ভিড়ে গুজরাটের আইপিএলের শিরোপা জয়তো আক্ষরিক অর্থে ভিনি, ভিডি, ভিসিই।

বিশ্ব ক্রিকেটের রঙ্গমঞ্জে কুড়ি ওভারের ক্রিকেট যেন সুন্দরী যুবতী। সবাই দেখার জন্য যেন হুমড়ি খেয়ে পড়ে। সেই কুড়ি ওভারের ক্রিকেটে মায়াবী আকর্ষণ তৈরি করেছে আইপিএল। এ যেন সুন্দরী যুবতীকে মেকআপ দিয়ে আরও বেশি আকর্ষণীয় করে তোলা। আইপিএলের মোহনীয় আকর্ষণ এতোই বেশি যে এর স্বাদ পাওয়া থেকে বঞ্চিত হতে চান না কোনো ক্রিকেটার। আইপিএল শুরু হলে বিশ্ব ক্রিকেট অনেকটা থমকে যায়। অনেক ক্রিকেটারই জাতীয় দল ছেড়ে আইপিএলের মায়াজালে জড়িয়ে পড়েন। সবাই অপেক্ষায় থাকেন আইপিএলের ঘণ্টা বাজবে কখন, খেলব কোন দলে। সঙ্গে ব্যাংক অ্যাকাউন্টও ফুলে ফেঁপে উঠা।

দিন যতই যাচ্ছে, আইপিএলের কদর ততই বাড়ছে। আইপিএলের রুপের পসরার শেষ নেই। এবার সেই রুপে আরও বেশি লাবণ্যতা আনতে আট দলের জায়গায় বাড়িয়ে ১০ দল করা হয়। নতুন দুই দল ছিল গুজরাট টাইটানস ও লৌক্ষনাউ সুপার জায়ান্টস। আগে থেকেই সেখানে আছে কোহালির ব্যাঙ্গালুরু, ধোনির চেন্নাই সুপার কিংস, রোহিত শর্মার মুম্বাই ইন্ডিয়ানস, ভুবেনেশ্বর কুমারের সানরাইজার্স হায়দরাবাদ, শেখর ধাওয়ানের পাঞ্জাব কিংস, অশ্বিনের রাজস্থান রয়্যালস, রিশাভ পন্থের দিল্লি ক্যাপিটালস, অজিঙ্কা রায়ানের কলকাতা নাইট রাইডার্স। এখানে এক একটি দল যেমন ব্যাপক জনপ্রিয়, তেমনি দলের ক্রিকেটারও। দেশি-বিদেশি ক্রিকেটারদের মিলন মেলায় তারকাদের ভিড়। এরই মধ্যে প্রথমবার খেলতে এসেই গুজরাটের চমক। সবাইকে টেক্কা দিয়ে চ্যাম্পিয়ন।

গুজরাট যে শুধু প্রথমবার খেলতে এসেই চ্যাম্পিয়ন হয়েছে তা কিন্তু নয়, দলের ক্রিকেটারদের দিকে দৃষ্টি ফেরালেও অবাক হওয়ার মতো! কারণ তারকা ক্রিকেটার বলতে যা বুঝায় তা ছিল না দলটিতে। দেশি ক্রিকেটারদের মধ্যে সেরা ছিলেন হার্দিক পান্ডিয়া। তার হাতেই ন্যস্ত করা হয়েছিল নেতৃত্বের ভার। দেশি ক্রিকেটারদের নিয়ে গুজরাট যে দল গড়েছিল তার মধ্যে একমাত্র এই হার্দিক পান্ডিয়া ছাড়া আর কেউই ভারতীয় জাতীয় দলে নিয়মিত নন। সবচেয়ে মজার বিষয় ছিল ফাইনালে খেলা দেশি সাতজনের মধ্যে হার্দিক পান্ডিয়া ছাড়া শুধুমাত্র পেসার মোহাম্মদ সামির জাতীয় দলের হয়ে টি-টোয়েন্টি খেলার অভিজ্ঞতা আছে। বাকি পাঁচজনের দুই জন জাতীয় দলে খেললেও কখনই টি-টোয়েন্টি ম্যাচ খেলেননি। অপর তিনজন জাতীয় দলে খেলার সুযোগই পাননি।

মোহাম্মদ সামি ভারতের টি-টোয়েন্টি দলে নিয়মিত নন। শুভমান গিল, ঋদ্ধিমান সাহা এই দুইজনতো জাতীয় দলের হয়ে টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটের স্বাদই নিতে পারেননি। এদের বাইরে ফাইনালে খেলা দেশি ক্রিকেটারদের মধ্যে রাহুল তিওয়াতিয়া, ইয়াস দিওয়াল, রবিশ্রীনিবাসন সাই কিশোর জাতীয় দলের হয়ে কোনো ফরম্যাটেই খেলার সুযোগ পাননি। এর বাইরে দেশি ক্রিকেটার যারা ছিলেন তাদের নাম না বলাই উত্তম। কারণ তাদের সে রকম কোনো পরিচিতি নেই। এই সব ক্রিকেটারদের মধ্যে শুধু বরুন আরুনই জাতীয় দলের হয়ে ৯টি করে টেস্ট ও ওয়ানডে ম্যাচ খেলেছেন। কোনো টি-টোয়েন্টি ম্যাচ খেলার সুযোগ পাননি। তবে গুজরাটের বিদেশি কালেকশন বেশ ভালো ছিল। অবশ্য সবাই নন। টি-টোয়েন্টির আদর্শ ক্রিকেটার বলতে যা বুঝায় সেই হিসেবে সবার থেকে এগিয়ে ছিলেন আফগানিস্তানের রশিদ খান ও দক্ষিণ আফ্রিকার ডেভিড মিলার। এরা গুজরাটের হয়ে সবকটিই ম্যাচই খেলেছেন। এ ছাড়া অস্ট্রেলিয়ার ম্যাথু ওয়েড ১০টি ও নিউ জিল্যান্ডের লুকি ফার্গুসন ১৩টি ম্যাচ খেলেছেন। এই এগারজন মিলে গুজরটের হয়ে আইপিএল জয় করেন।

গুজরাটের বিদেশি চারজনের বাইরে যারা ছিলেন তাদের মধ্যে উইন্ডিজের আলজারি জোসেফ ৯টি ম্যাচ খেলেছেন। বাকি যাদের নেওয়া হয়েছিল তাদের একটি ম্যাচও খেলানো হয়নি। তারা ছিলেন আফগানিস্তানের রহমতউল্লাহ গুরবাজ ও নুর আহমেদ, উইন্ডিজরে ডমিনিক ডারকেস।

গুজরাট আসর শুরু করেছিল আরেক নতুন দল লৌক্ষনউকে পাঁচ উইকেটে হারিয়ে। টানা তিন ম্যাচ জেতার পর সানরাইজার্সের কাছে হেরেছিল প্রথম। এরপর আবার টানা পাঁচ ম্যাচ জিতে। যেখানে আবার সানরাইজার্সকে হারিয়ে প্রতিশোধও নিয়েছিল। তাদের দ্বিতীয় হার ছিল পাঞ্চাব কিংসের কাছে। পরের ম্যাচে মুম্বাই ইন্ডিয়ানসের কাছেও হেরে যায়। যেখানে তারা প্রথম মোকাবিলাতে আবার জয়ী হয়েছিল। এরপর তারা লিগ পর্বে নিজেদের শেষ ম্যাচে হেরেছিল ব্যাঙ্গালুরুর কাছে।

গুজরাটের চার হারের মধ্যে দুইটি ছিল পরপর। যে কারণে তারা আসরের শুরু থেকেই পয়েন্ট টেবিলেরর্ শীর্ষে থেকে সবার আগে কোয়ালিফায়ার রাউন্ডে খেলা নিশ্চিত করে। ১৪ ম্যাচে তাদের পয়েন্ট ছিল ২০। প্রথম কোয়ালিফায়ারে তাদের প্রতিপক্ষ ছিল রাজস্থান রয়্যালস। ছয় উইকেটে ১৮৮ রান করেও রাজস্থান রয়্যালস জিততে পারেনি। গুজরাট ফাইনালের মতো করেই ম্যাচ জিতেছিল সাত উইকেটে। ফাইনালসহ রাজস্থান রয়্যালসের সঙ্গে এবারের আসরে চারবারের মোকাবিলাতে চারবারই তারা জয়ী হয়েছে।

গুজরাটের শিরোপার তরী নিয়ে সফলতার সঙ্গে তীরে ভেড়াতে ব্যাট হাতে সামনে থেকে ভূমিকা রেখেছেন হার্দিক পান্ডিয়া (৪৮৭), ডেভিড মিলার (৪৮১), শুভমান গিল (৪৮৩)। বল হাতে এ কাজটি আবার করে দেখিয়েছেন মোহাম্মদ সামি (২০), রশিদ খান (১৯), লুকি ফার্গুসন (১২), অশ্বিন (১২), ইয়াস দিয়াল (১১)।

গুজরাটের তিন ব্যাটসম্যানই সর্বোচ্চ রান সংগ্রহের তালিকায় আছেন যথাক্রমে চার,পাঁচ ও ছয়ে। সবার উপরে ৮৬৩ রান করে আছেন ফাইনালে তাদের প্রতিপক্ষ রাজস্থানের ইংলিশ ব্যাটসম্যান জস বাটলার। তিনি হয়েছেন আসরের সেরাও। এরপর আছেন লৌক্ষনাউ সুপার জায়ান্টসের দুই ব্যাটসম্যান লুকেশ রাহুল ( ৬১৬) ও ডি কক (৫০৮)। বল হাতে আবার সামি-রশিদ খানের সম্মিলিত তালিকায় একটু পেছনেই আছেন। সামির অবস্থান সাতে। রশিদ খান আছেন নয়ে। ফার্গুসন ২৯, অশ্বিন ৩০ ও দিয়াল ৩১তম স্থানে আছেন।

এমপি/আরএ/

Header Ad

ঋণ দেওয়ার নামে শাহবাগে লোক জড়ো করা মোস্তফা আমীন আটক

মোস্তফা আমীন। ছবি: সংগৃহীত

‘বিনা সুদে এক লাখ টাকা ঋণের প্রলোভন দেওয়া অহিংস গণঅভ্যুত্থান বাংলাদশের আহ্বায়ক আ ব ম মোস্তাফা আমীনকে আটক করেছে পুলিশ। সোমবার (২৫ নভেম্বর) সন্ধ্যায় তাকে আটক করা হয়।

‘বিদেশে পাচার করা অর্থ দেশে ফিরিয়ে জনপ্রতি এক লাখ টাকা ঋণ দেওয়া হবে, এজন্য শাহবাগে বিশাল সমাবেশে জড়ো হতে হবে।’ এমন কথা বলে রাজধানীর শাহবাগে লক্ষাধিক মানুষের সমাবেশের চেষ্টা করে পরিস্থিতি অস্থিতিশীল করার অভিযোগ উঠেছে অহিংস গণঅভ্যুত্থান বাংলাদশ নামের একটি সংগঠনের বিরুদ্ধে।

এই অভিযোগে সংগঠনটির আহ্বায়ক মোস্তফা আমীনকে আটক করে পুলিশ।

এসব অসহায় মানুষদের বলা হয়েছিল সোমবার (২৫ নভেম্বর) সকাল ১০টায় রাজধানীর শাহবাগে একটি গুরুত্বপূর্ণ সভা হবে, যেখানে ঋণ সংক্রান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। মূলত ঢাকায় একটি সমাবেশ করার উদ্দেশ্যেই এরকম প্রলোভন দেওয়া হয় বলে জানা গেছে।

সভায় আসা ব্যক্তিদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, মোস্তাফা আমিন নামে এক ব্যক্তির মিটিং আছে সকাল ১০টায়। এ কথা বলে তাদের ফরম পূরণ করিয়ে ঢাকায় নিয়ে আসেন। মোস্তাফা ফরওয়ার্ড পার্টির আহ্বায়ক বলে জানা গেছে।

আরও জানা গেছে, এনজিও সংস্থার পরিচয়ে দেশের বিভিন্ন স্থানে কিছু ব্যক্তি মানুষকে বিনা সুদে ঋণ দেওয়ার আশ্বাস দেন। যারা বলেছেন, ঢাকায় গেলে বিনা সুদে ১ থেকে ১০ লাখ টাকা করে ঋণ দেওয়া হবে। অনেকের কাছ থেকে এ জন্য ১ হাজার টাকা করেও নিয়েছে। এ আশ্বাসের পরিপ্রেক্ষিতে তারা গাড়িতে করে ঢাকায় এসেছেন।

জানা গেছে, ঢাকার বিভিন্ন বস্তি ও আশপাশের এলাকা থেকে সমাবেশে লোক জড়ো করার উদ্দেশে কয়েকদিন ধরে নানা কর্মসূচি পালন করে অহিংস গণঅভ্যুত্থান বাংলাদেশ সংগঠনের নেতারা। এ ছাড়াও শুক্রবার (২২ নভেম্বর) জাতীয় প্রেস ক্লাবের মাওলানা আকরম খাঁ হলে সংবাদ সম্মেলন করে সংগঠনটি। সেখানে সোমবার সমাবেশের কথা জানানো হয়।

ঢাকায় আসা মানুষের কাছে অহিংস গণঅভ্যুত্থান বাংলাদেশ সংগঠনের ব্যানার, ফেস্টুন ও লিফলেট পাওয়া যায়। তাদের হাতে ফেস্টুনে লেখা ছিল, ‘লুণ্ঠিত অর্থ উদ্ধার করব, বিনা সুদে পুঁজি নেব’।

জানা গেছে, বিনা সুদে ঋণ দেওয়ার নামে ঢাকায় সমাবেশে লোকজন জড়ো করার নেপথ্যে কাজ করেছেন ফরওয়ার্ড পার্টির আহ্বায়ক ও অহিংস আন্দোলন বাংলাদেশের প্রধান সংগঠক আ ব ম মোস্তাফা আমীন ও সদস্য সচিব মো. মাহবুবুল আলম চৌধুরী।

সংগঠনের নেতারা কয়েকদিন আগে থেকেই ঢাকায় মানুষ জমায়েতের পরিকল্পনা করছিলেন। মোস্তাফা আমীন গত ১৫ নভেম্বর তার ফেসবুক অ্যাকাউন্টে স্ট্যাটাস দেন, ‘স্মরণকালের সর্ববৃহৎ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হবে ২৫ নভেম্বর ২০২৪ শাহবাগ মোড়ে, সকাল ১০টায়। ইতিহাসে নাম লিখান।’

Header Ad

সেন্ট মার্টিনে পর্যটকবাহী জাহাজ চলাচলের অনুমতি

ফাইল ছবি

অবশেষে কক্সবাজার-সেন্ট মার্টিন নৌরুটে পর্যটকবাহী জাহাজের চলাচল শুরু হতে যাচ্ছে। কক্সবাজার জেলা প্রশাসন কেয়ারি সিন্দাবাদ নামের একটি জাহাজের চলাচলের জন্য অনুমতি দিয়েছে।

সোমবার (২৫ নভেম্বর) কক্সবাজারের অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট নিজাম উদ্দিন আহমেদ এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

তিনি জানান, জেলা প্রশাসকের কাছে শুধুমাত্র চলাচলের জন্য পর্যটকবাহী জাহাজ কেয়ারী সিন্দাবাদ আবেদন করেছিল। তারা সেই জাহাজকে অনুমতি দিয়েছে। তবে কখন দ্বীপে যাবে সেটি চূড়ান্ত করবে মন্ত্রণালয়ের গঠিত কমিটি।

মন্ত্রণালয়ের গঠিত কমিটির আহ্বায়ক ও সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা নীলুফা ইয়াছমিন চৌধুরী জানান, আগামী ২৭ নভেম্বর তারা কমিটির বৈঠক আহ্বান করেছেন। সেই বৈঠকে সিদ্ধান্ত হবে কোন জায়গা থেকে জাহাজ ছাড়বে। আপাতত কেয়ারি সিন্দাবাদ আবেদন করেছিল। তারা সেই জাহাজকে অনুমতি দিয়েছে।

মিয়ানমারের অভ্যন্তরীণ সংঘাতের কারণে নাফ নদী অনিরাপদ হয়ে উঠেছে। ফলে ইনানী অথবা কক্সবাজার শহরের নুনিয়ারছড়া থেকে সেন্ট মার্টিনে পর্যটকবাহী জাহাজ চলাচলের সম্ভাবনা রয়েছে বলে জানা গেছে।

Header Ad

আইপিএলে দল পেলেন না মুস্তাফিজুর রহমান

মুস্তাফিজুর রহমান। ছবি: সংগৃহীত

ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগের (আইপিএল) নিলামের প্রথম পর্বে বাংলাদেশের কোনো খেলোয়াড় ছিলেন না। তবে অ্যাক্সিলারেটেড নিলাম বা দ্রুতগতির নিলামে টাইগার পেসার মুস্তাফিজুর রহমানের নাম উঠেছিল। কিন্তু কোনো ফ্র্যাঞ্চাইজিই তাকে দলে ভেড়াতে আগ্রহ দেখায়নি। ফলে অবিক্রীতই থাকলেন গেল আসরে চেন্নাই সুপার কিংসের হয়ে আইপিএল মাতানো দ্য ফিজ। তার ভিত্তি মূল্য ছিল ২ কোটি রুপি।

আইপিএলের গত আসরে ধোনির চেন্নাই সুপার কিংসের হয়ে খেলেছিলেন মুস্তাফিজ। জাতীয় দলের ব্যস্ততা থাকায় পুরো আসরে খেলতে না পারলেও তার পারফরম্যান্স ছিল নজরকাড়া। মাত্র ৯ ম্যাচে ১৪ উইকেট নিয়েছিলেন তিনি। আর এমন পারফরম্যান্সের পরও ভাবা হচ্ছিল দল পেতে যাচ্ছেন এই পেসার।

২০১৬ সালে সানরাইজার্স হায়দরাবাদের জার্সিতে অভিষেক হয়েছিল মুস্তাফিজের। এরপর মুম্বাই, রাজস্থান, দিল্লি ও চেন্নাইয়ের জার্সিতে খেলেন ৫৭টি ম্যাচ। বল হাতে নিয়েছেন ৬১ উইকেট। সেরা মৌসুম কাটিয়েছেন ২০১৬ সালে। সেসময় ১৬ ম্যাচে ১৭ উইকেট নিয়ে ইমার্জিং প্লেয়ারের পুরস্কার জেতেন তিনি।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

ঋণ দেওয়ার নামে শাহবাগে লোক জড়ো করা মোস্তফা আমীন আটক
সেন্ট মার্টিনে পর্যটকবাহী জাহাজ চলাচলের অনুমতি
আইপিএলে দল পেলেন না মুস্তাফিজুর রহমান
টাঙ্গাইলে আওয়ামী লীগ নেতা আজাহার গ্রেফতার
চলতি মৌসুমে দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা আজ নওগাঁয়
নির্লজ্জ দলাদলির পরিণতি দেশবাসী দেখেছে: তারেক রহমান
মোল্লা কলেজের সার্টিফিকেট-ল্যাপটপ লুট, ক্ষতি ৭০ কোটি টাকা: অধ্যক্ষ
ইসকন নেতা চিন্ময় কৃষ্ণ দাস গ্রেপ্তার
সাত কলেজের স্নাতক পরীক্ষা স্থগিত
সংঘর্ষের ঘটনায় যাত্রাবাড়ী-ডেমরা এলাকায় ৬ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন
পার্থ টেস্টে অস্ট্রেলিয়াকে হারিয়ে রেকর্ড জয় ভারতের
বদলগাছীতে বাসের ধাক্কায় ৭ মাসের অন্তঃসত্ত্বা নারী নিহত, আহত ২
মামলা না নিলে ওসিকে এক মিনিটে বরখাস্ত করে দেবো: ডিএমপি কমিশনার
মাদ্রাসা শিক্ষার্থীকে যৌন নিপীড়নের মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন
বিগ ব্যাশ খেলার অনুমতি পেলেন রিশাদ
শাকিব খানের সঙ্গে আইটেম গানে নুসরাত
রাজধানীর মোল্লা কলেজে হামলা-ভাঙচুর, শিক্ষার্থীদের দখলে সড়ক
ওয়ানডে সিরিজেও অনিশ্চিত মুশফিক
জানুয়ারিতে আসছে ছাত্রদের নতুন রাজনৈতিক দল
বছরে দুইবারের বেশি বিদেশ যেতে পারবেন না চিকিৎসকরা