শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪ | ৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

শিরোপা জিততে চায় বাংলাদেশের মেয়েরা

ফুটবলে পারে না, ক্রিকেটে পারে না। না পারার তালিকায় আছে হকিসহ আরো অনেক খেলাই। সেটা হোক নারী বা পুরুষ যেকোনো বিভাগের জাতীয় দল। ভারতের বিপক্ষে এটাই বাংলাদেশের বাস্তবতা। কিন্তু একটি ক্ষেত্রে ব্যতীক্রম। আর সেটি হলো মেয়েদের বয়স ভিত্তিক ফুটবলের আসর। যেখানে বাংলার বাঘিনীরা জ্বলে উঠে আপন মহিমায়। হার মানায় ভারতকে। অনূর্ধ্ব-১৫, অনূর্ধ্ব-১৮ আসরে বাংলাদেশের মেয়েদের আছে জয়ের রেকর্ড। ২০১৭ সালের আসরে নিজেদের মাটিতে বাংলাদেশের মেয়েরা ভারতকে হারিয়ে শিরোপা জিতেছিল। যদিও পরের দুই আসরে আবার এই ভারতের কাছে হেরে শিরোপা বঞ্চিত হয়েছিল।

অনূর্ধ্ব-১৮ আসরে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ। এবার ভারতকে পায়নি আসরে। ফাইনালে নেপালকে ১-০ গোলে হারিয়ে শিরোপা জিতেছিল। এবার ঘরের মাঠে অনুষ্ঠিত হচ্ছে অনূর্ধ্ব-১৯ আসর। এএফসি কাপের সঙ্গে সামাঞ্জস্য রেখে এই আসরের বয়সসীমা বাড়িয়ে অনূর্ধ্ব-১৯ করা হয়েছে। সেই হিসেবে এটি সাফের প্রথম আয়োজন। যেখানে লিগ পর্বে ভারতকে ১-০ গোলে হারিয়েছে মনিকা-রিপারা। সেই ভারতের বিপক্ষে আগামীকাল আবার শ্রেষ্ঠত্বের লড়াইয়ে অবতীর্ণ হবে বাংলাদেশ দল। চোখে শিরোপা জেতার রঙিন স্বপ্নে বিভোর সবাই। বুধবার (২২ ডিসেম্বর) কমলাপুর বীরশ্রেষ্ঠ শহীদ মোস্তফা কামাল স্টেডিয়ামে সন্ধ্যা ৬টায় শুরু হবে ম্যাচ।

এবারের আসরে বাংলার মেয়েরা দুরন্ত দুর্বার। এই দুর্বার হয়ে উঠার চোট্ট গল্পও আছে। প্রথম ম্যাচে নেপালের বিপক্ষে এক চেটিয়া প্রাধান্য বিস্তার করে খেলেও গোলশুন্য ড্র করে মাঠ ছাড়তে হয়েছিল। শুরুর এই হোচট দলের খেলোয়াড়দের অন্তরে ভালো করার আগুন দাউ দাউ করে জ্বালিয়ে দেয়। যে আগুনে পুড়ে একে একে ছাঁই হয়েছে ভুটান-শ্রীলঙ্কা। ভুটনাকে ৬-০ আর শ্রীলঙ্কাকে ১২-০ গোলে নত স্বীকার করিয়েছিল। ভারতও পার পায়নি। তবে গোল বন্যায় ভাসাতে পারেনি। জয় এসেছিল ১-০ গোলে। লিগ পর্বে এমন দাপট বাংলাদেশের মেয়েদের শিরোপা জয়ের স্বপ্নকে আরো রাঙিয়ে তুলেছে।

অপরদিকে ভারত বাংলাদেশের কাছে মাত্র এক গোলে হার মানলেও এই একটি হার তাদের ফাইনালে আসার রাস্তাকে কন্টকাকীর্ণ করে তুলেছিল। প্রথম ম্যাচে শ্রীলঙ্কাকে ৫-০ ও পরের ম্যাচে ভুটানকে ৩-০ গোলে হারানোর পর বাংলাদেশের বিপক্ষে হার। ফাইনালে যেতে ভারতের শেষ ম্যাচে জয় অত্যাবশাকীয় হয়ে উঠে। পয়েন্ট টেবিলের শীর্ষে থাকা দুই দল খেলবে ফাইনালে। সে সময় ভারতের চেয়ে এক পয়েন্ট বেশি ছিল নেপালের। আবার এই নেপালের বিপক্ষে শেষ ম্যাচ তাদের। নেপালের বিপক্ষে ড্র করলেই হবে।
বাংলাদেশের সঙ্গে ড্র করা ছাড়াও নেপাল ৬-০ গোলে শ্রীলঙ্কাকে এবং ৪-০ গোলে ভুটানকে ধরাশায়ী করে নিজেদের অবস্থানকে খুবই শক্তিশালী করে তুলেছিল। দুই সমীকরণে দুই দল মাঠে নেমে। কিন্তু পেরে উঠেনি নেপাল। ড্র করার সুপ্ত ইচ্ছে ছিল তাদের। কিন্তু ভারত ম্যাচ জিতে যায় একমাত্র গোলে।

আসরে বাংলাদেশ ১৯ গোল দিয়ে হজম করেনি কোনো গোল। ভারতের গোল ৮টি। একটি গোল হজম করেছে বাংলাদেশের বিপক্ষে। বাংলাদেশের শহিদা আক্তার রিপা ৫ গোল করে আছেন শীর্ষে। তিনটি করে গোল করেছেন আফিদা খাতুন ও ঋতুপর্না চাকমা। দুইটি গোল আছে তহুরা খাতুনের। এছাড়া একটি করে গোল করেছেন আরো ছয়জন উন্নতি খাতুন, আঁখি খাতুন, শামসুন্নাহার, মারিয়া মান্ডা, স্বপ্না রাণী ও আনুচিং মুগিনী। ভারতের হয়ে সর্বাধিক গোল প্রিয়াঙ্কা দেবীর চারটি। একটি করে গোল আছে তিনজনের।

পরিসংখ্যান প্রমাণ দিচ্ছে, বাংলাদেশের আক্রমণভাগ যেমন শক্তিশালী তেমনি রক্ষণভাগও। এদের যৌথ সমন্বয়ে আগামীকাল আবার ভারত ‘ বধ’ মিশনে নামবে মেয়েরা। কিন্তু এখানেই সাবধানী কোচ গোলাম রব্বানি ছোটন। তিনি বলেন, ‘এই টুর্নামেন্টে গত আসরের চ্যাম্পিয়ন আমরা। এই আসরেও চ্যাম্পিয়ন হতে চাই। লিগ পর্যায়ে ভালো খেলেছি। ফাইনালে আরো একটু ভালো খেলে শিরোপাটা নিজেদের করে নিতে চাই।’

ভারতের কোচ অ্যামবোক্স এলেক্স বাংলাদেশের বিপক্ষে পরিসংখ্যান নিয়ে মাথা ঘামাতে চান না। তিনি বলেন, ‘আগের হিসেব কষতে চাই না। ফাইনাল ম্যাচে নিজেদের সেরাটা দিয়ে শিরোপা জিততে চাই।’

এমপি/এসআইএইচ

Header Ad

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ

ছবি: সংগৃহীত

বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে দেখা করে কুশল বিনিময় করেছেন উপদেষ্টা মাহফুজ আলম, স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া এবং ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) বিকেলে সেনাকুঞ্জে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠানে তাদের এ কুশল বিনিময় হয়।

সেনাকুঞ্জে খালেদা জিয়া পৌঁছালে উপস্থিত সবাই তাকে স্বাগত জানান। অনুষ্ঠানের এক পর্যায়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ৩ সমন্বয়ক ও সরকারের উপদেষ্টা তার পাশে এসে দাঁড়ান এবং শারীরিক খোঁজখবর নেন। এ সময় খালেদা জিয়া তাদের অভিনন্দন জানান এবং দেশকে এগিয়ে নিতে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার পরামর্শ দেন।

এ সময় এই ৩ উপদেষ্টা বিএনপি চেয়ারপারসনের কাছে দোয়া চান এবং সরকারের সংস্কার কাজে তার সর্বাত্মক সহযোগিতা চান।

এদিকে সেনাকুঞ্জে গেলে খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

প্রধান উপদেষ্টা বলেন, শহিদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের স্ত্রী খালেদা জিয়া এখানে এসেছেন। একযুগ তিনি আসার সুযোগ পাননি। আমরা গর্বিত এই সুযোগ দিতে পেরে। দীর্ঘদিনের অসুস্থতা সত্ত্বেও বিশেষ দিনে সবার সঙ্গে শরিক হওয়ার জন্য আপনাকে আবারও ধন্যবাদ। আপনার আশু রোগমুক্তি কামনা করছি।

Header Ad

দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম

ছবি: সংগৃহীত

আবারও স্বর্ণের দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস)। এবার ভরিতে ১ হাজার ৯৯৪ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। যা আজকেও ছিল এক লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) সন্ধ্যায় এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে বাজুস। শুক্রবার (২২ নভেম্বর) থেকেই নতুন এ দাম কার্যকর হবে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, স্থানীয় বাজারে তেজাবি স্বর্ণের (পিওর গোল্ড) মূল্য বেড়েছে। ফলে সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় স্বর্ণের নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে।

নতুন দাম অনুযায়ী, প্রতি ভরি ২২ ক্যারেটের স্বর্ণের দাম পড়বে ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩৩ হাজার ৯৮ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১৪ হাজার ৮৬ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯৩ হাজার ৬৭৪ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বাজুস আরও জানায়, স্বর্ণের বিক্রয়মূল্যের সঙ্গে আবশ্যিকভাবে সরকার-নির্ধারিত ৫ শতাংশ ভ্যাট ও বাজুস-নির্ধারিত ন্যূনতম মজুরি ৬ শতাংশ যুক্ত করতে হবে। তবে গয়নার ডিজাইন ও মানভেদে মজুরির তারতম্য হতে পারে।

স্বর্ণের দাম কমানো হলেও দেশের বাজারে অপরিবর্তিত রয়েছে রুপার দাম। দেশে ২২ ক্যারেটের এক ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ২ হাজার ৫৭৮ টাকায়। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ৪৪৯ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ১১১ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ১ হাজার ৫৮৬ টাকায়।

এর আগে, সবশেষ গত ১৯ নভেম্বর দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম সমন্বয় করেছিল বাজুস। সে সময় টানা চার দফা কমার পর ভরিতে ২ হাজার ৯৪০ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা নির্ধারণ করেছিল সংগঠনটি।

এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩১ হাজার ১৯৭ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১২ হাজার ৪৫৩ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯২ হাজার ২৮৬ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছিল। যা কার্যকর হয়েছে গত ২০ নভেম্বর থেকে।

এ নিয়ে চলতি বছরে এখন পর্যন্ত দেশের বাজারে ৫১ বার স্বর্ণের দাম সমন্বয় করা হয়েছে। যেখানে ৩০ বার দাম বাড়ানো হয়েছে, আর কমানো হয়েছে ২১ বার।

Header Ad

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

ছবি: সংগৃহীত

দেশের জনপ্রিয় নির্মাতা আশফাক নিপুন। কাজের পাশাপাশি সামাজিক মাধ্যমেও বেশ সরব তিনি। কথা বলেন নানা ইস্যু নিয়ে। সেই ধারাবাহিকতায় সরকার পতনের পর অন্তবর্তীকালীন সরকার গঠনেও বিভিন্ন সময় নিজের আকাঙ্ক্ষা, প্রত্যাশার কথা জানিয়েছেন। পাশাপাশি রাজনৈতিক দলগুলোর উদ্দেশ্যেও বিভিন্ন বার্তা দিয়েছেন। এবার এমনি একটি বার্তায় দেশের রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতি জনগনের আস্থার বিষয়ে আক্ষেপ জানালেন এই নির্মাতা।

বুধবার (২০ নভেম্বর) আশফাক নিপুন তার ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে লেখেন, জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে সর্বস্তরের ছাত্র এবং সাধারণ মানুষ রাস্তায় নেমে এসেছিল, বাসায় বসে বসে দোয়া করেছিল, যার যা সামর্থ্য দিয়ে সহায়তা করেছিল। কারণ, তারা দেখেছিল লড়াইটা আওয়ামী ফ্যাসিস্ট শাসক বনাম সাধারণ ছাত্র-জনতার। এটাও অস্বীকার করার কোনো উপায় নাই যে এই আন্দোলন বেগবান করতে বিরোধী সকল দলের কর্মীদের ভূমিকা অনস্বীকার্য। তাদের সংগ্রামও গত দেড় দশকের। কিন্তু এটা যদি শুধুমাত্র রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যকার লড়াই হতো তাহলে সাধারণ মানুষ এই লড়াই থেকে দূরে থাকত। সেই প্রমাণ বিগত ১৫ বছরে আছে।

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

কারণ হিসেবে তিনি বলেন, দেশের সাধারণ মানুষ এখনো দেশের কোনো রাজনৈতিক দলকেই পুরোপুরি বিশ্বাস করতে পারে না। এটাই বাস্তবতা। এই বাস্তবতা মেনে সকল রাজনৈতিক দলগুলোর উচিত কীভাবে সাধারণ জনগণের ভেতর নিজের দলের প্রতি আস্থা তৈরি করা যায় সেই বিষয়ে নিরলস কাজ করা। এই আস্থা ক্ষমতায় গিয়ে অর্জন করা সম্ভব না। কারণ, সাধারণ মানুষ আজীবন এস্টাবলিশমেন্টের বিপক্ষে। এই আস্থা অর্জন করতে হয় ক্ষমতা বলয়ের বাইরে থেকেই।

নিপুন আরও লিখেন, অরাজনৈতিক সরকার দিয়ে দীর্ঘদিন দেশ চালানো যেমন কাজের কথা না ঠিক তেমনি রাজনৈতিক সরকার হতে চাওয়া সকল রাজনৈতিক দলগুলোর বোঝা উচিত মুক্তিযুদ্ধের পরে বাংলাদেশের ইতিহাসের সবচেয়ে বড় গণঅভ্যুত্থান সংগঠিত হয়েছে সকল প্রকার পূর্বানুমান (যেমন- বর্ষাকালে আন্দোলন হয় না, নির্বাচনের আগেই কেবল জোরেশোরে আন্দোলন হয়, ঘোষণা দিয়ে বিরোধী সকল পক্ষ আন্দোলনে শামিল না হলে সফল হয় না) অগ্রাহ্য করেই। সেটা সম্ভব হয়েছে সাধারণ মানুষের ন্যায্যতার আকাঙ্ক্ষা থেকেই।

সবশেষ এই নির্মাতা লিখেছেন, ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনা সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষার দুই পয়সার দাম দেন নাই। সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষা, ইচ্ছা আর দেশপ্রেমকে পুঁজি করে অরাজনৈতিক এবং রাজনৈতিক যারাই রাজনীতি রাজনীতি খেলতে চাইবে, তাদের দশাও কোন একসময় যেন পলাতক শেখ হাসিনার মতো না হয়, সেই বিষয় নিশ্চিত করতে হবে তাদেরকেই।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ
দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম
‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’
‘বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সশস্ত্র বাহিনীর অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’: প্রধান উপদেষ্টা
নওগাঁ শহরে শৃঙ্খলা ফেরাতে বিশেষ অভিযান শুরু
২০২৬ সালের মাঝামাঝিতে নির্বাচন হতে পারে: উপদেষ্টা সাখাওয়াত
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে খালেদা জিয়ার শুভেচ্ছা বিনিময়
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে আহত ৫ জনকে রোবটিক হাত উপহার
সেনাকুঞ্জের পথে খালেদা জিয়া
সুযোগ পেলে শেখ হাসিনার পক্ষে মামলায় লড়ব: জেড আই খান পান্না
নির্বাচন কমিশন গঠন, সিইসি হলেন অবসরপ্রাপ্ত সচিব নাসির উদ্দীন
ডিএনএ টেস্টের ফলাফল: ভিনিসিয়ুসের পূর্বপুরুষ ছিলেন ক্যামেরুনের
জামিন পেলেন সাংবাদিক শফিক রেহমান
বিএনপি ছেড়ে আওয়ামী লীগে আসা সেই শাহজাহান ওমর গ্রেপ্তার
মিরপুর ও মহাখালীতে অটোরিকশা চালকদের সেনাবাহিনীর ধাওয়া
‘শেখ হাসিনা এখনও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী’, এমন কথা বলেননি ট্রাম্প
লেবাননে ৮ শতাধিক ইসরায়েলি সেনা নিহত
ভারতে সাজাভোগ শেষে দেশে ফিরল ২৪ বাংলাদেশি কিশোর-কিশোরী
ঢাকার বিভিন্ন পয়েন্টে অবরোধ করে ব্যাটারিচালিত রিকশাচালকদের বিক্ষোভ
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় আরও ৮৮ ফিলিস্তিনি নিহত