মঙ্গলবার, ২৯ এপ্রিল ২০২৫ | ১৬ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

ভালো নেই সিলেট মহানগর আওয়ামী লীগ

ভালো নেই সিলেট মহানগর আওয়ামী লীগ। চলমান অবস্থায় দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন নিয়ে উদ্বিগ্ন দলের ত্যাগী নেতাকর্মীরা। একই সাথে সিলেট সিটি করপোরেশেনের নির্বাচনও আগামী বছর। কিন্তু নির্বাচনকে সামনে রেখে চলমান কয়েকটি ওয়ার্ড কমিটির সম্মেলন পরবর্তী ক্ষুব্ধ দলের ত্যাগী নেতা-কর্মীদের। দলের মহানগর সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক জাকির হোসেনের স্বেচ্ছাচারী কর্মকাণ্ড এখন দলীয় নেতাকর্মীদের মুখে মুখে।

পরিস্থিতি সমাধানে দলীয় প্রধান ও সাধারণ সম্পাদকের হস্তক্ষেপ কামনা করে একাধিক চিঠি প্রেরণ করা হয়েছে কেন্দ্রে। এরই প্রেক্ষিতে দলের কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দের উপস্থিতিতে মহানগর আওয়ামী লীগের বর্ধিত সভা আহবান করা হয়েছে। ৬ নভেম্বর মহানগর আওয়ামী লীগের বর্ধিত সভায় চলমান বিক্ষুভের বিষয়টি গুরুত্বসহকারে বিবেচনা করবেন কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দ।

এদিকে তৃণমূল নেতাদের বক্তব্য শোনার পূর্ব পর্যন্ত কোন ওয়ার্ড কমিটি গঠন না করতে কেন্দ্র থেকে মহানগর আওয়ামী লীগের নেতাদের নির্দেশ দেয়া হয়েছে। বর্ধিত সভায় প্রেসিডিয়াম সদস্য জাহাঙ্গীর কবীর নানক, কেন্দ্রীয় যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব উল আলম হানিফ ও সাংগঠনিক সম্পাদক আহমদ হোসেন যোগ দেবেন বলে দলীয় একটি সূত্র নিশ্চিত করেছে।

জানা গেছে, সিলেট মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক জাকির হোসেনের বিরুদ্ধে কেন্দ্রের কাছে নালিশ জানিয়েছেন বিক্ষুব্ধ নেতাকর্মীরা। দলীয় সভানেত্রী ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে লিখিত অভিযোগে অধ্যাপক জাকিরের বিরুদ্ধে ওয়ার্ড কমিটি গঠনে অনিয়ম, স্বেচ্ছাচারিতা, স্বজনপ্রীতি, আত্মীয়-স্বজন ও বিএনপি-জামায়াত পরিবারের সদস্যদের পদায়নের অভিযোগ করা হয়েছে।

দলীয় সূত্র জানায়, গত সোমবার সিলেট মহানগরীর ৩, ৪, ৬ ও ২৫ নম্বর ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে দলীয় সভানেত্রী শেখ হাসিনা বরাবরে লিখিত অভিযোগ দেয়া হয়। কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দের বরাত দিয়ে অভিযোগকারী নেতাকর্মীরা বলেন, বর্ধিত সভায় অংশ নেওয়ার আগে কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দ তৃণমূলের নেতাকর্মীদের সকল অভিযোগ আরেকবার শুনবেন।

এরপর বর্ধিত সভায় বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করবেন। সিলেটে দলকে আরও সুসংগঠিত ও ঐক্যবদ্ধ করতে যা যা করা প্রয়োজন সবই করা হবে বলে আশ্বস্থ করেন তারা। মহানগর সাধারণ সম্পাদকের উপর অনুরূপ আরও একটি অভিযোগ তোলে ধরে ২৬ নং ওয়ার্ড কমিটির নেতৃবৃন্দও একটি পৃথক চিঠি প্রেরণের বিষয়টি গণমাধ্যমকে জানিয়েছেন।

পৃথক লিখিত অভিযোগে ওয়ার্ড কমিটির নেতারা জানান, অধ্যাপক জাকির হোসেন সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব পাওয়ার পর থেকে দলের মধ্যে ঐক্যের পরিবর্তে বিভাজন তৈরির চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন। ওয়ার্ড কমিটিতে তিনি দলের ত্যাগী নেতাকর্মীদের বাদ দিয়ে নিজের খেয়ালখুশিমতো আত্মীয়-স্বজন ও বিএনপি-জামায়াতের পরিবারের সদস্যদের হাতে নেতৃত্ব তুলে দিচ্ছেন। কমিটি গঠনে তিনি কোন নিয়ম-কানুনের তোয়াক্কাই করছেন না।

৬নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সাবেক সহ সভাপতি আতিকুর রব চৌধুরী জুয়েল স্বাক্ষরিত আবেদনে উল্লেখ করেন, তৃণমূলের নেতাকর্মীদের দাবি উপেক্ষা করে অধ্যাপক জাকির কাউন্সিল ছাড়াই তার ওয়ার্ডে কমিটি গঠন করেছেন। সবার মতামত উপেক্ষা করে তিনি কমিটিতে আবদুল হামিদ নামের একজনকে সভাপতি করেছেন। যিনি গেল সিটি নির্বাচনে বিএনপি নেতা কাউন্সিলর ফরহাদ চৌধুরী শামীমের প্রধান নির্বাচনী এজেন্ট ছিলেন। আর সাধারণ সম্পাদক জাহিদুল ইসলাম মাসুদ হচ্ছেন জাকিরের ভাগ্নে। মাসুদের এক ভাই বিএনপি ও আরেক ভাই জামায়াত নেতা।

৩নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের পক্ষে অভিযোগ দিয়েছেন বর্তমান কমিটির যুগ্ম সম্পাদক আব্দুস সালাম। অভিযোগে তিনি উল্লেখ করেন, তার ওয়ার্ডেও কাউন্সিল ছাড়া মাইম্যান দিয়ে পকেট কমিটি করেছেন অধ্যাপক জাকির। কমিটিতে নিজের আত্মীয়কে সাধারণ সম্পাদক করেছেন তিনি।

৪ নং ওয়ার্ডের পক্ষে অভিযোগ দিয়েছেন জাবের আহমদ। অভিযোগে তিনি উল্লেখ করেন, আওয়ামী লীগ করেন না এমন একজনকে ওয়ার্ড সভাপতির দায়িত্ব দেয়া হয়েছে। পিয়ারু খান নামের ওই ব্যক্তিকে জাকির হোসেন নিজের ক্ষমতা বলে দায়িত্বে নিয়ে এসেছেন।

২৫নং ওয়ার্ডের অভিযোগ করেছেন সভাপতি প্রার্থী জাকির হোসেন। তিনি জানান- মহানগর সাধারণ সম্পাদক জাকির হোসেন বিতর্কিত ব্যক্তিদের দিয়ে এ ওয়ার্ডের পকেট কমিটি গঠন করেছেন। এতে ব্যাংক ডাকাতি মামলার আসামীর ভাই ও জুয়াড়িদের প্রাধান্য দেয়া হয়েছে বলে দাবি করেন তিনি।

এ প্রসঙ্গে জানতে সিলেট মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক জাকির হোসেনের সাথে মোবাইল ফোনে যোগাযোগ করার চেষ্টা করা হলেও তিনি কল রিসিভ না করায় মন্তব্য নেওয়া সম্ভব হয় নি।
এএজেড

Header Ad
Header Ad

দীপ্ত টিভির সংবাদ বিভাগ বন্ধে সরকারের কোনো নির্দেশনা নেই: তথ্য উপদেষ্টা

তথ্য ও সম্প্রচারবিষয়ক উপদেষ্টা মাহফুজ আলম। ছবি: সংগৃহীত

দীপ্ত টেলিভিশনের সংবাদ বিভাগ বন্ধ করার বিষয়ে সরকার কোনো নির্দেশনা দেয়নি বা ফোনও করেনি বলে জানিয়েছেন তথ্য ও সম্প্রচারবিষয়ক উপদেষ্টা মাহফুজ আলম।

মঙ্গলবার (২৯ এপ্রিল) সন্ধ্যায় সচিবালয়ের তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে ‘ফ্যাসিবাদের ১৫ বছরে গণমাধ্যমের বাস্তবতা’ শীর্ষক এক মতবিনিময় সভায় এ কথা বলেন তিনি।

মাহফুজ আলম বলেন, “আমরা সরকারের পক্ষ থেকে এখন পর্যন্ত কাউকে কোনো কল দিইনি। দীপ্ত টিভির একজন সাংবাদিককে চাকরিচ্যুত করা হয়েছে এবং সংবাদ বিভাগ বন্ধ করা হয়েছে— এতে মানুষের মধ্যে ভুল ধারণা তৈরি হয়েছে যে এটি সরকারের নির্দেশে হয়েছে। অথচ এমন কোনো নির্দেশনা দেওয়া হয়নি।”

সভায় সাংবাদিকদের অর্থনৈতিক বাস্তবতা তুলে ধরে মাহফুজ আলম বলেন, “গত বছরের জানুয়ারিতে আমি নিজে একটি টিভি চ্যানেলে চাকরির জন্য গিয়েছিলাম। আমাকে মাত্র ১৩ হাজার টাকা বেতন দেওয়ার প্রস্তাব দেওয়া হয়। এই অল্প বেতনে একজন মানুষ ঢাকা শহরে কীভাবে জীবন চালাবে, পরিবারকে কীভাবে দেখবে?”

তিনি আরও বলেন, “গণমাধ্যমের টেকসই উন্নয়ন ও সাংবাদিকদের ন্যায্য অধিকার প্রতিষ্ঠায় সরকার একটি গঠনমূলক রোডম্যাপ তৈরি করছে।”

মতবিনিময় সভায় উপস্থিত ছিলেন গণমাধ্যম সংস্কার কমিশনের প্রধান কামাল আহমেদ, জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক, একাডেমিক, মানবাধিকারকর্মীসহ গণমাধ্যম সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন ব্যক্তি। আলোচনায় গণমাধ্যমের স্বাধীনতা, মালিকপক্ষের একচ্ছত্র নিয়ন্ত্রণ, সাংবাদিকদের চাকরির নিরাপত্তা ও রাষ্ট্রীয় হস্তক্ষেপ নিয়ে বিভিন্ন মতামত উঠে আসে।

Header Ad
Header Ad

এই মুহূর্তে ইমরানকে দরকার পাকিস্তানের, মুক্তি ও সর্বদলীয় বৈঠক নিয়ে আলোচনা!

ছবি: সংগৃহীত

ভারত নিয়ন্ত্রিত জম্মু-কাশ্মীরের পেহেলগামে পর্যটকদের ওপর হামলায় ২৬ জন নিহত হওয়ার ঘটনায় ভারত-পাকিস্তান সীমান্তে চরম উত্তেজনা বিরাজ করছে। এর মধ্যে সোমবার রাতেও দু’দেশের সেনাদের মধ্যে সীমান্তে গোলাগুলি হয়। এমন পরিস্থিতিতে পাকিস্তানের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও কারাবন্দি নেতা ইমরান খানের মুক্তি দাবি করেছে প্রধান বিরোধী দল পাকিস্তান তেহরিক-ই-ইনসাফ (পিটিআই)।

পাকিস্তানি ইংরেজি দৈনিক দ্য ডন-এর বরাত দিয়ে মঙ্গলবার (২৯ এপ্রিল) এমনটি জানানো হয়।

সোমবার সিনেটে পিটিআইর পক্ষ থেকে জানানো হয়, এ জাতীয় সংকটময় পরিস্থিতিতে সর্বদলীয় সম্মেলন (Multi-Party Conference) আহ্বান করা প্রয়োজন, যাতে দেশের রাজনৈতিক নেতারা একসঙ্গে বসে জাতীয় নিরাপত্তা ইস্যুতে সিদ্ধান্ত নিতে পারেন। এই বৈঠকে ইমরান খানের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে তার জেল থেকে মুক্তিরও দাবি জানানো হয়।

পিটিআইয়ের সিনেটর আলী জাফর বলেন, “রাজনৈতিক মতভেদ ভুলে এখন দেশের স্বার্থে ঐক্য প্রয়োজন। ইমরান খানের উপস্থিতি বিশ্বকে দেখাবে— পাকিস্তান ঐক্যবদ্ধ।” তিনি আরও বলেন, ইমরান যদি অংশ নেন, তাহলে তা হবে শক্তিশালী কূটনৈতিক বার্তা।

পিটিআই নেতা শিবলি ফারাজ আরও একধাপ এগিয়ে ইমরান খানকে টেলিভিশনে ভাষণ দেওয়ার অনুমতি দেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন। তার দাবি, ইমরান টিভির মাধ্যমে জনগণকে মিনার-ই-পাকিস্তানে জমায়েত হওয়ার এবং ওয়াগা সীমান্তে পদযাত্রা করার ডাক দিলে এক কোটির বেশি মানুষ সাড়া দেবে।

তার ভাষায়, “শুধু জনগণের প্রকৃত প্রতিনিধি ভারতকে যথাযথ বার্তা দিতে পারেন।”

ক্ষমতাসীন পাকিস্তান মুসলিম লীগ (নওয়াজ) বা পিএমএল-এন–এর সিনেটর ইরফানুল হক সিদ্দিকী ভারতের প্রতি কঠোর সমালোচনা করে বলেন, “পেহেলগামের হামলা আসলে একটি ফলস ফ্ল্যাগ অপারেশন— যা ভারতের নিজস্ব সংস্থারই পরিকল্পিত, পাকিস্তানকে হেয় করার উদ্দেশ্যে।”

তিনি বলেন, পাকিস্তান বরাবরই সন্ত্রাসবাদের শিকার, বরং ভারত এখন নাৎসি চিন্তাধারায় বিশ্বাসী সরকার দ্বারা পরিচালিত হচ্ছে।

পেহেলগামে সন্ত্রাসী হামলার পর ভারত সরাসরি পাকিস্তানকে দায়ী করেছে। যদিও পাকিস্তান এই অভিযোগ অস্বীকার করেছে এবং বলছে, তারাই বরং দীর্ঘদিন ধরে চরমপন্থী হামলার শিকার। দুই দেশের মধ্যে এই উত্তেজনা বিশ্ব রাজনীতিতেও উদ্বেগ তৈরি করেছে। বিশ্লেষকদের মতে, পরিস্থিতি যুদ্ধাবস্থার দিকে গড়াতে পারে।

Header Ad
Header Ad

টাঙ্গাইলে এলজিইডিতে দুদকের অভিযানে অর্থ আত্মসাতের পাওয়া গেছে প্রমাণ

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

প্রকল্প বাস্তবায়ন না করেই বিভিন্ন প্রকল্পের বরাদ্দকৃত অর্থ আত্মসাতের অভিযোগে টাঙ্গাইল এলজিইডিতে অভিযান পরিচালনা করছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। এই অভিযানে তারা বিভিন্ন প্রকল্পের নামে আসা বরাদ্দকৃতের অর্থ আত্মসাতসহ নানা অনিয়ম, দুর্নীতির প্রাথমিত প্রমাণ পেয়েছেন।

মঙ্গলবার (২৯ এপ্রিল) দুপুরে টাঙ্গাইল এলজিইডির নির্বাহী প্রকৌশলী মোহাম্মদ কামরুজ্জামানের উপস্থিতিতে এ অভিযান পরিচালনা করা হয়। 

প্রাথমিকভাবে অভিযোগের দুদক জানায়, বিভিন্ন উন্নয়ন প্রকল্পে নানাবিধ অনিয়ম ও দুর্নীতি, একাধিক প্রকল্পের কাজ সঠিকভাবে সম্পন্ন না করেই বিধিবহির্ভূতভাবে অগ্রিম বিল উত্তোলন, এলজিইডি'র তত্ত্বাবধানে গ্রাম-গঞ্জের রাস্তা এবং ব্রিজ-কালভার্ট নির্মাণকাজে নিম্নমাণের সামগ্রী ব্যবহার ও কাজের গুণগতমান বজায় না রাখা এবং উপজেলা ও জেলা পর্যায়ে এলজিইডির বিভিন্ন কর্মকর্তাগণ কর্তৃক নানাবিধ অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগে অভিযান পরিচালনা করা হয়।

টাঙ্গাইল দুদকের সহকারী পরিচালক মো. নুর আলম জানান, দুদকের প্রধান কার্যালয়ের নির্দেশ মোতাবেক টাঙ্গাইল এলজিইডিতে আমরা অভিযান পরিচালনা করেছি। অভিযানে প্রাথমিকভাবে অভিযোগের সত্যতা পাওয়া গেছে। সেগুলো সরেজমিনে মাঠ পর্যায়ে গিয়ে যাচাই-বাছাই করব এবং পরে এ বিষয়গুলো কমিশনকে জানাবো।

তিনি আরও জানান, একদিনে জেলার সবগুলো উপজেলায় যাওয়া সম্ভব না। তাই পরবর্তীতে অন্যান্য উপজেলাগুলোতে অভিযান পরিচালনা করা হবে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

দীপ্ত টিভির সংবাদ বিভাগ বন্ধে সরকারের কোনো নির্দেশনা নেই: তথ্য উপদেষ্টা
এই মুহূর্তে ইমরানকে দরকার পাকিস্তানের, মুক্তি ও সর্বদলীয় বৈঠক নিয়ে আলোচনা!
টাঙ্গাইলে এলজিইডিতে দুদকের অভিযানে অর্থ আত্মসাতের পাওয়া গেছে প্রমাণ
লক্ষাধিক নতুন রোহিঙ্গাকে আশ্রয়ের অনুরোধ জানাল জাতিসংঘ
ডাকাত দেখে আতঙ্কে অসুস্থ গৃহকর্তা, পানি খাইয়ে সেবা করল ডাকাতরা, পরে লুট
‘মানবিক করিডর’ নিয়ে নানা প্রশ্ন : স্পষ্ট করলেন প্রেসসচিব
ভারতীয় ড্রোন ভূপাতিত করল পাকিস্তান সেনাবাহিনী
মাদরাসার শিক্ষকদের জন্য বড় সুখবর
দীপ্ত টিভির সংবাদ কার্যক্রম সাময়িকভাবে বন্ধ ঘোষণা
সব রুফটপ রেস্তোরাঁর ট্রেড লাইসেন্স বাতিল
মানুষের আস্থা ফিরিয়ে আনতে পুলিশের প্রতি প্রধান উপদেষ্টার আহ্বান
নিলামে তুলেও এস আলম গ্রুপের সম্পত্তি বিক্রি করতে পারছে না ব্যাংকগুলো
সেই জিম্বাবুয়ের বিপক্ষেই চার বছর পর সাদমানের সেঞ্চুরি
স্টারলিংকের লাইসেন্স অনুমোদন প্রধান উপদেষ্টার, মাসিক খরচের বিষয়ে যা জানা গেল!
রাখাইনের সঙ্গে মানবিক করিডরের বিষয়টি স্পষ্ট করুন: জামায়াত আমির
প্রাথমিকের প্রধান শিক্ষকরা পাচ্ছেন দশম গ্রেড, সহকারী শিক্ষক ১২তম
এনসিপির সঙ্গে আমার কোনো ধরনের সম্পর্ক নেই: উমামা ফাতেমা
আওয়ামী লীগ সরকার পুলিশকে দলীয় বাহিনীতে পরিণত করেছিল: প্রধান উপদেষ্টা
আত্মসমর্পণ করলেন তারেক রহমানের খালাতো ভাই
চার শতাধিক যাত্রী নিয়ে ঢাকা ছাড়ল বছরের প্রথম হজ ফ্লাইট