মঙ্গলবার, ২৯ এপ্রিল ২০২৫ | ১৬ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

সিলেটে সরকারি দপ্তরগুলোতে নেই আপডেট তথ্য

আজ ২৮ সেপ্টেম্বর, আন্তর্জাতিক তথ্য অধিকার দিবস। দিবসটি উপলক্ষে সারাদেশের মতো সিলেটেও সরকারি-বেসরকারি বিভিন্ন উদ্যোগে নানা অনুষ্ঠান পালিত হবে। অবাধ তথ্য নিয়ে শুরু হবে তোড়জোড়। কিন্তু দিবসটি পালনের প্রাক্কালে সিলেটের বেশ কয়েকটি সরকারি দপ্তরে এর বিপরীত চিত্র লক্ষ্য করা গেছে। নেই অবাধ তথ্য প্রবাহ। নিজেদের দপ্তরের কর্মকর্তাসহ সাইটগুলো নিয়মিত আপডেট নেই। সংশ্লিষ্ট অফিস ও কর্মকর্তাদের পদবিসহ নাম, নাম্বার দেওয়া থাকলেও ফোন করা হলে ধরা পরে তথ্যে ত্রুটি। অর্থ্যাৎ কর্মকর্তা বদলির ২ বছর অতিক্রান্ত হলেও আপডেট নেই দাপ্তরিক তথ্যে।

মঙ্গলবার (২৭ সেপ্টেম্বর) এমনই একটি তথ্য পাওয়া গেল সিলেট জেলা নির্বাচন অফিসের ওয়েবসাইটে। প্রায় বছর খানেক আগে সিলেট থেকে রাজশাহীতে বদলি হয়েছেন সিলেট বিভাগীয় নির্বাচন অফিসের অতিরিক্ত আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তা আবুল হোসেন এবং একই সময়ে কুষ্টিয়ায় বদলি হয়েছেন মো: ফজলুল করিম। নতুন কর্মস্থলে যোগদানের বছর পেরিয়ে গেলেও নির্বাচন অফিসের ওয়েবসাইটে ওই দুজনের নাম, পদবি ও মোবাইল নাম্বার দেওয়া আছে এখনো। পাশাপাশি ওই সাইটে আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তা হিসেবে ফয়সল কাদেরের নাম, পদবি ও মোবাইল নাম্বার দেওয়া থাকলেও তার বিরুদ্ধে ফোন না ধরার অভিযোগ রয়েছে। এতে করে ভোগান্তি যেমন বাড়ছে একইভাবে গণমাধ্যমে কর্মরত সাংবাদিকরা গুরুত্বপূর্ণ তথ্য পেতে ব্যর্থ হচ্ছেন। এ ছাড়া ফোন দিলেও রিসিভ না করায় বক্তব্য নেওয়াও সম্ভব হয়নি। তা ছাড়া ওয়েবসাইটে তথ্য প্রদানকারী কর্মকর্তার কলাম থাকলেও সেখানে নেই কোনো তথ্য।

এই অবস্থা শুধুমাত্র জেলা নির্বাচন অফিসেই নয়, সিলেট বিভাগীয় পাসপোর্ট অফিস থেকে শুরু করে সিলেটের সরকারি-বেসরকারী অনেক অফিসের। অথচ তথ্য অধিকার নীতিমালার আলোকে সরকারি-বেসরকারী সকল প্রতিষ্ঠানের তথ্য প্রদানকারী কর্মকর্তা এবং ওয়েবসাইটে প্রতিটি দপ্তরের কর্মকর্তা-কর্মচারীর নাম, পদবি ও মোবাইল নাম্বার থাকা বাধ্যতামূলক। ফলে ডিজিটাল যুগে এসেও বিভ্রান্ত হচ্ছেন উপকারভোগী মানুষ। যা নাগরিক অধিকার ক্ষুন্নের শামিল।

এর সত্যতা স্বীকার করে নাম প্রকাশ না করার শর্তে বিভাগীয় তথ্য অফিসের এক কর্মকর্তা জানান, সরকারি-বেসরকারী সকল প্রতিষ্ঠানে তথ্য প্রদানকারী কর্মকর্তা এবং ওয়েবসাইটে প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের নাম, পদবি ও মোবাইল নাম্বার থাকা বাধ্যতামূলক। এক্ষেত্রে বদলিজনিত কারণে তথ্য প্রদানকারীর কর্মকর্তার পদ খালি কিংবা যোগদান করার সাথে সাথে সেই তথ্য আপডেট করা অবশ্যই জরুরী।

তিনি বলেন, কর্মকর্তারা নিজেদের সাইটগুলো অনেক সময় আপডেট করেন না এবং নাম্বার দেওয়া থাকলেও ফোন না ধরার অভিযোগ রয়েছে।

জানা গেছে, সরকারি-বেসরকারী অফিসের বিভিন্ন বিষয়ের তথ্য পাওয়া যেমন নাগরিকের অধিকার তেমনি তথ্য দিয়ে সহায়তা করাও কর্তৃপক্ষের দায়িত্ব। প্রতিষ্ঠানের স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিতের লক্ষে ২০০৯ সালে সরকার তথ্য অধিকার আইন প্রণয়ন করে। একদিকে অনেক মানুষ এই আইন সম্পর্কে কোনো ধারণা রাখেন না। অপরদিকে সিলেটের অনেক সরকারি-বেসরকারী প্রতিষ্ঠানে নেই তথ্য প্রদানকারী কর্মকর্তা। প্রায় সব অফিসের নিজস্ব ওয়েবসাইট থাকলেও সেখানে নতুন আপলোড নেই। এ ছাড়াও নেই কর্মকর্তা কর্মচারীদের তালিকা। ফলে তথ্য প্রবাহের অধিকার থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন ভুক্তভোগী মানুষ। এতে বিভিন্ন সেক্টরে সেবা নিতে গিয়ে দুর্ভোগের শিকার হচ্ছেন সাধারণ মানুষ। নিশ্চিত হচ্ছে না প্রতিষ্ঠানের স্বচ্ছতা।

অনুসন্ধানে দেখা যায়, সিলেটের বিভিন্ন সরকারি, স্বায়ত্বশাসিত ও বেসরকারি দপ্তরগুলোতে নির্দিষ্ট কোনো তথ্য প্রদানকারী কর্মকর্তা নেই। প্রতিষ্ঠান প্রধানই সাধারণত তথ্য দিয়ে থাকেন। এমনকি প্রতিষ্ঠানগুলোর নিজস্ব ওয়েবসাইটে কিছু তথ্য উপস্থাপন করা হলেও সেখানেও থাকছে না পূর্ণাঙ্গ তথ্য। এ ছাড়াও সিলেটের স্কুল, মাদ্রাসা, কলেজ পর্যায়ে আলাদা তথ্য প্রদানকারীর কর্মকর্তা না থাকায় অনেক সময় প্রতিষ্ঠান প্রধানদের সাথে কথা বলেই তথ্য জানতে হচ্ছে। তা ছাড়াও প্রতিষ্ঠান প্রধানগণ অনেক সময় ব্যস্ততার কারণে ফোন না ধরলে তাৎক্ষণিক তথ্যপ্রাপ্তি থেকে বঞ্চিত হতে হচ্ছে। সিলেটে কাজ করছে অনেক এনজিও অফিসেও নেই তথ্য প্রদানকারী কর্মকর্তা।

এ ব্যাপারে সিলেট বিভাগীয় তথ্য অফিসের পরিচালক (রুটিন দায়িত্বে থাকা) উজ্জল শীল বলেন, সকল সরকারি-বেসরকারী প্রতিষ্ঠানে তথ্য প্রদানকারী কর্মকর্তার পদ রয়েছে। কিছু ক্ষেত্রে বদলিজনিত কারণে পদটি খালি থাকে। এ ছাড়া কিছুক্ষেত্রে প্রতিষ্ঠানগুলোর ওয়েবসাইটে নিয়মিত আপডেট না থাকায় নতুন তথ্য অজানা থেকে যাচ্ছে। আবার কিছু ক্ষেত্রে ওয়েবসাইটে থাকা নাম্বারগুলোতে কল দিয়ে সাড়া না পাওয়ায় অবাধ তথ্য প্রবাহের অধিকার থেকে জনসাধারণকে বঞ্চিত থাকতে হচ্ছে। এসব অভিযোগ আমাদের কাছেও আসে। এসব বিষয় নিয়ে কাজ করে তথ্য কমিশন।

তিনি বলেন, অবাধ তথ্য পাওয়া নাগরিকের অধিকার। সেই অধিকার থেকে নাগরিকদের বঞ্চিত রাখা কোনোভাবেই কাম্য নয়। তাই অবাধ তথ্য প্রবাহ নিশ্চিত করতে সবাইকে নিজ নিজ অধিকার সম্পর্কে সচেতন হতে হবে। এক্ষেত্রে সংবাদ মাধ্যমগুলো অগ্রনী ভূমিকা পালন করতে পারে। রাষ্ট্রের প্রতিটি সেক্টরে জনগণের অবাধ তথ্য প্রবাহে নিশ্চিত করতে আমরা কাজ করে যাচ্ছি।

এসআইএইচ

Header Ad
Header Ad

'বাংলাদেশি' সন্দেহে আটক সাড়ে ৬ হাজার, অধিকাংশই ভারতীয় মুসলিম

ছবি: সংগৃহীত

ভারত-পাকিস্তান উত্তেজনার মধ্যেই গুজরাটে ‘অবৈধ বাংলাদেশি’ শনাক্তে রাজ্য পুলিশের বিশেষ অভিযানে এখন পর্যন্ত ৬,৫০০ জনের বেশি মানুষকে আটক করা হয়েছে। তবে তাদের মধ্যে মাত্র ৪৫০ জনের বাংলাদেশি নাগরিকত্বের প্রমাণ পাওয়া গেছে, বাকিরা অধিকাংশই ভারতীয় মুসলমান বলে জানা গেছে।

গুজরাট পুলিশের ডিজি বিকাশ সহায় সোমবার (২৮ এপ্রিল) পিটিআইকে বলেন, “এখন পর্যন্ত ৪৫০ জনের নথিপত্র দেখে বাংলাদেশি হিসেবে শনাক্ত করা গেছে। বাকিদের জিজ্ঞাসাবাদ চলছে।”

শনিবার (২৬ এপ্রিল) ভোররাতে আহমেদাবাদ ও সুরাত শহরে শুরু হওয়া অভিযান পরে গুজরাটজুড়ে ছড়িয়ে পড়ে। আটক ব্যক্তিদের মধ্যে অনেকের ভারতীয় আধার কার্ড, ভোটার আইডি ও পাসপোর্ট থাকলেও পুলিশ তাদের পরিচয় মানছে না।

সুরাতের বাসিন্দা সুলতান মল্লিক, যিনি পশ্চিমবঙ্গের বীরভূম জেলার নাগরিক, তাকে তার দুই ভাগ্নেসহ মধ্যরাতে আটক করা হয়। স্ত্রী সাহিনা বিবি বলেন, “পুলিশ বলে কিছুক্ষণেই ছেড়ে দেবে। কিন্তু তিন দিনেও তাদের খোঁজ নেই।”

আহমেদাবাদে এক বিয়ের অনুষ্ঠানে আসা বরযাত্রীরাও এই অভিযানে আটক হন। স্থানীয় বাসিন্দা আলমআরা পাঠান জানান, “২৩ বছর ধরে এখানে আছি। ছেলেও এখানেই জন্মেছে, তবুও পুলিশ তাকে বাংলাদেশি সন্দেহে ধরে নিয়ে যায়।”

পরিযায়ী শ্রমিকদের নিয়ে কাজ করে এমন সংগঠন ‘পরিযায়ী শ্রমিক ঐক্য মঞ্চ’ জানায়, গুজরাট ছাড়াও উত্তরপ্রদেশ, মহারাষ্ট্র, ওড়িশায়ও বাংলাভাষী মুসলিমদের হয়রানির অভিযোগ আসছে।

পুলিশ বলছে, আধার বা ভোটার আইডি যথেষ্ট প্রমাণ নয়, কারণ সেগুলো নকল হতে পারে। এজন্য সীমান্তবর্তী রাজ্য থেকে তদন্তকারী দলও আনা হচ্ছে।

এ বিষয়ে পরিযায়ী শ্রমিক ঐক্য মঞ্চের প্রধান আসিফ ফারুক বলেন, “বাংলাভাষী ও মুসলমান হলেই কি তাদের নাগরিক অধিকার খর্ব হবে? এরা কি দেশের অন্যত্র কাজ করতে পারবে না?”

Header Ad
Header Ad

দীপ্ত টিভির সংবাদ বিভাগ বন্ধে সরকারের কোনো নির্দেশনা নেই: তথ্য উপদেষ্টা

তথ্য ও সম্প্রচারবিষয়ক উপদেষ্টা মাহফুজ আলম। ছবি: সংগৃহীত

দীপ্ত টেলিভিশনের সংবাদ বিভাগ বন্ধ করার বিষয়ে সরকার কোনো নির্দেশনা দেয়নি বা ফোনও করেনি বলে জানিয়েছেন তথ্য ও সম্প্রচারবিষয়ক উপদেষ্টা মাহফুজ আলম।

মঙ্গলবার (২৯ এপ্রিল) সন্ধ্যায় সচিবালয়ের তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে ‘ফ্যাসিবাদের ১৫ বছরে গণমাধ্যমের বাস্তবতা’ শীর্ষক এক মতবিনিময় সভায় এ কথা বলেন তিনি।

মাহফুজ আলম বলেন, “আমরা সরকারের পক্ষ থেকে এখন পর্যন্ত কাউকে কোনো কল দিইনি। দীপ্ত টিভির একজন সাংবাদিককে চাকরিচ্যুত করা হয়েছে এবং সংবাদ বিভাগ বন্ধ করা হয়েছে— এতে মানুষের মধ্যে ভুল ধারণা তৈরি হয়েছে যে এটি সরকারের নির্দেশে হয়েছে। অথচ এমন কোনো নির্দেশনা দেওয়া হয়নি।”

সভায় সাংবাদিকদের অর্থনৈতিক বাস্তবতা তুলে ধরে মাহফুজ আলম বলেন, “গত বছরের জানুয়ারিতে আমি নিজে একটি টিভি চ্যানেলে চাকরির জন্য গিয়েছিলাম। আমাকে মাত্র ১৩ হাজার টাকা বেতন দেওয়ার প্রস্তাব দেওয়া হয়। এই অল্প বেতনে একজন মানুষ ঢাকা শহরে কীভাবে জীবন চালাবে, পরিবারকে কীভাবে দেখবে?”

তিনি আরও বলেন, “গণমাধ্যমের টেকসই উন্নয়ন ও সাংবাদিকদের ন্যায্য অধিকার প্রতিষ্ঠায় সরকার একটি গঠনমূলক রোডম্যাপ তৈরি করছে।”

মতবিনিময় সভায় উপস্থিত ছিলেন গণমাধ্যম সংস্কার কমিশনের প্রধান কামাল আহমেদ, জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক, একাডেমিক, মানবাধিকারকর্মীসহ গণমাধ্যম সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন ব্যক্তি। আলোচনায় গণমাধ্যমের স্বাধীনতা, মালিকপক্ষের একচ্ছত্র নিয়ন্ত্রণ, সাংবাদিকদের চাকরির নিরাপত্তা ও রাষ্ট্রীয় হস্তক্ষেপ নিয়ে বিভিন্ন মতামত উঠে আসে।

Header Ad
Header Ad

এই মুহূর্তে ইমরানকে দরকার পাকিস্তানের, মুক্তি ও সর্বদলীয় বৈঠক নিয়ে আলোচনা!

ছবি: সংগৃহীত

ভারত নিয়ন্ত্রিত জম্মু-কাশ্মীরের পেহেলগামে পর্যটকদের ওপর হামলায় ২৬ জন নিহত হওয়ার ঘটনায় ভারত-পাকিস্তান সীমান্তে চরম উত্তেজনা বিরাজ করছে। এর মধ্যে সোমবার রাতেও দু’দেশের সেনাদের মধ্যে সীমান্তে গোলাগুলি হয়। এমন পরিস্থিতিতে পাকিস্তানের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও কারাবন্দি নেতা ইমরান খানের মুক্তি দাবি করেছে প্রধান বিরোধী দল পাকিস্তান তেহরিক-ই-ইনসাফ (পিটিআই)।

পাকিস্তানি ইংরেজি দৈনিক দ্য ডন-এর বরাত দিয়ে মঙ্গলবার (২৯ এপ্রিল) এমনটি জানানো হয়।

সোমবার সিনেটে পিটিআইর পক্ষ থেকে জানানো হয়, এ জাতীয় সংকটময় পরিস্থিতিতে সর্বদলীয় সম্মেলন (Multi-Party Conference) আহ্বান করা প্রয়োজন, যাতে দেশের রাজনৈতিক নেতারা একসঙ্গে বসে জাতীয় নিরাপত্তা ইস্যুতে সিদ্ধান্ত নিতে পারেন। এই বৈঠকে ইমরান খানের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে তার জেল থেকে মুক্তিরও দাবি জানানো হয়।

পিটিআইয়ের সিনেটর আলী জাফর বলেন, “রাজনৈতিক মতভেদ ভুলে এখন দেশের স্বার্থে ঐক্য প্রয়োজন। ইমরান খানের উপস্থিতি বিশ্বকে দেখাবে— পাকিস্তান ঐক্যবদ্ধ।” তিনি আরও বলেন, ইমরান যদি অংশ নেন, তাহলে তা হবে শক্তিশালী কূটনৈতিক বার্তা।

পিটিআই নেতা শিবলি ফারাজ আরও একধাপ এগিয়ে ইমরান খানকে টেলিভিশনে ভাষণ দেওয়ার অনুমতি দেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন। তার দাবি, ইমরান টিভির মাধ্যমে জনগণকে মিনার-ই-পাকিস্তানে জমায়েত হওয়ার এবং ওয়াগা সীমান্তে পদযাত্রা করার ডাক দিলে এক কোটির বেশি মানুষ সাড়া দেবে।

তার ভাষায়, “শুধু জনগণের প্রকৃত প্রতিনিধি ভারতকে যথাযথ বার্তা দিতে পারেন।”

ক্ষমতাসীন পাকিস্তান মুসলিম লীগ (নওয়াজ) বা পিএমএল-এন–এর সিনেটর ইরফানুল হক সিদ্দিকী ভারতের প্রতি কঠোর সমালোচনা করে বলেন, “পেহেলগামের হামলা আসলে একটি ফলস ফ্ল্যাগ অপারেশন— যা ভারতের নিজস্ব সংস্থারই পরিকল্পিত, পাকিস্তানকে হেয় করার উদ্দেশ্যে।”

তিনি বলেন, পাকিস্তান বরাবরই সন্ত্রাসবাদের শিকার, বরং ভারত এখন নাৎসি চিন্তাধারায় বিশ্বাসী সরকার দ্বারা পরিচালিত হচ্ছে।

পেহেলগামে সন্ত্রাসী হামলার পর ভারত সরাসরি পাকিস্তানকে দায়ী করেছে। যদিও পাকিস্তান এই অভিযোগ অস্বীকার করেছে এবং বলছে, তারাই বরং দীর্ঘদিন ধরে চরমপন্থী হামলার শিকার। দুই দেশের মধ্যে এই উত্তেজনা বিশ্ব রাজনীতিতেও উদ্বেগ তৈরি করেছে। বিশ্লেষকদের মতে, পরিস্থিতি যুদ্ধাবস্থার দিকে গড়াতে পারে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

'বাংলাদেশি' সন্দেহে আটক সাড়ে ৬ হাজার, অধিকাংশই ভারতীয় মুসলিম
দীপ্ত টিভির সংবাদ বিভাগ বন্ধে সরকারের কোনো নির্দেশনা নেই: তথ্য উপদেষ্টা
এই মুহূর্তে ইমরানকে দরকার পাকিস্তানের, মুক্তি ও সর্বদলীয় বৈঠক নিয়ে আলোচনা!
টাঙ্গাইলে এলজিইডিতে দুদকের অভিযানে অর্থ আত্মসাতের পাওয়া গেছে প্রমাণ
লক্ষাধিক নতুন রোহিঙ্গাকে আশ্রয়ের অনুরোধ জানাল জাতিসংঘ
ডাকাত দেখে আতঙ্কে অসুস্থ গৃহকর্তা, পানি খাইয়ে সেবা করল ডাকাতরা, পরে লুট
‘মানবিক করিডর’ নিয়ে নানা প্রশ্ন : স্পষ্ট করলেন প্রেসসচিব
ভারতীয় ড্রোন ভূপাতিত করল পাকিস্তান সেনাবাহিনী
মাদরাসার শিক্ষকদের জন্য বড় সুখবর
দীপ্ত টিভির সংবাদ কার্যক্রম সাময়িকভাবে বন্ধ ঘোষণা
সব রুফটপ রেস্তোরাঁর ট্রেড লাইসেন্স বাতিল
মানুষের আস্থা ফিরিয়ে আনতে পুলিশের প্রতি প্রধান উপদেষ্টার আহ্বান
নিলামে তুলেও এস আলম গ্রুপের সম্পত্তি বিক্রি করতে পারছে না ব্যাংকগুলো
সেই জিম্বাবুয়ের বিপক্ষেই চার বছর পর সাদমানের সেঞ্চুরি
স্টারলিংকের লাইসেন্স অনুমোদন প্রধান উপদেষ্টার, মাসিক খরচের বিষয়ে যা জানা গেল!
রাখাইনের সঙ্গে মানবিক করিডরের বিষয়টি স্পষ্ট করুন: জামায়াত আমির
প্রাথমিকের প্রধান শিক্ষকরা পাচ্ছেন দশম গ্রেড, সহকারী শিক্ষক ১২তম
এনসিপির সঙ্গে আমার কোনো ধরনের সম্পর্ক নেই: উমামা ফাতেমা
আওয়ামী লীগ সরকার পুলিশকে দলীয় বাহিনীতে পরিণত করেছিল: প্রধান উপদেষ্টা
আত্মসমর্পণ করলেন তারেক রহমানের খালাতো ভাই