শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪ | ৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

সরকার পতনের খবরে রাজিবপুরে শিক্ষার্থী, বিএনপি ও জামায়াতের আনন্দ মিছিল

সরকার পতনের খবরে রাজিবপুরে শিক্ষার্থী, বিএনপি ও জামায়াতের আনন্দ মিছিল । ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

পদত্যাগ করে দেশ ছাড়ার পর সদ্য সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বর্তমানে ভারতে অবস্থান করছেন। আজ সোমবার (৫ আগস্ট) বিকেলে শেখ হাসিনার পদত্যাগ ও দেশ ছাড়ার খবরে কুড়িগ্রামের রাজীবপুর উপজেলায় আনন্দ মিছিল করেছে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা।

 

সরকার পতনের খবরে রাজিবপুরে শিক্ষার্থীদের আনন্দ মিছিল। ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

শিক্ষার্থীরা বিকেল সাড়ে ৩টায় রাজিবপুর সরকারি পাইলট উচ্চ বিদ্যালয় থেকে একটি আনন্দ মিছিল বের করে উপজেলা শহরের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ সড়ক প্রদক্ষিণ করে আবারও স্কুল মাঠে অবস্থান নেন। পরে সন্ধ্যায় তারা রাজিবপুর কেন্দ্রীয় শহীদমিনারে শহীদের স্মরনে মোমবাতি প্রজ্বলন করেন। এবং শহীদদের আত্মার মাগফিরাত কামনা করেন। সবশেষ তারা রাত সাড়ে ৯টায় স্কুল মাঠে এসে কেক কেটে বিজয় উল্লাসে মাতেন।

 

রাজিবপুর কেন্দ্রীয় শহীদমিনারে শহীদের স্মরনে মোমবাতি প্রজ্বলন। ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

দীর্ঘ ১৬ বছর পর জামায়াতের কার্যালয়ে দলটির নেতাকর্মীরা: এদিকে তৎক্ষনাৎ একটি আনন্দ মিছিল বের করে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী রাজিবপুর উপজেলা শাখা। মিছিলটি উপজেলা শহরের গুরুত্বপূর্ণ বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করে তাদের পূর্বের (দখল হওয়া) কার্যালয়ে সমবেত এবং সেখানে দলটির নেতাকর্মীরা অবস্থান নেন।

দলটির উপজেলা আমীর মাওলানা আব্দুল লতিফ সাংবাদিকদের জানান, দীর্ঘ ১৬ বছর আমরা আমাদের উপজেলা কার্যালয়ে বসতে পারি নাই। তারা (আওয়ামিলীগ) আমাদের কার্যালয়টি ২০১৩ সালে বেদখল করে নেয় এর পর থেকে আমরা আমাদের অফিসে আসতে পারি নাই। আজ সেই খুনি হাসিনা সরকার পতন হয়েছে। খুনি হাসিনা দেশ থেকে ভারতে পালিয়েছে। আমরা আজ আমাদের শাখা কার্যালয়টি পুনরুদ্ধার করতে সক্ষম হয়েছি। এবং আমরা দীর্ঘ ১৬ বছর পর আমাদের অফিসে নেতাকর্মীদের নিয়ে বসতে পেরেছি। সারাদেশের মানুষ এই সরকারের অধীনে অনেক নির্যাতন সহ্য করেছে। আমাদের অসংখ্য নেতাকর্মীকে ফাঁসি দিয়েছে। অসংখ্য নেতাকর্মী এখনও জেলে। এতো কিছুর পরও আমরা ধৈর্য ধরেছি। আজ আমার মনে হচ্ছে আমরা আবারও আমাদের দেশটি স্বাধীন করতে পেরেছি। এটা সম্পূর্ণ আমার বাংলার সোনার ছাত্রদের জন্যই সম্ভব হয়েছে। আমরা তাদের প্রতি চিরকৃতজ্ঞ। সেই সাথে এই আন্দোলনে আমার রংপুরের আবু সাঈদসহ যারা শহীদ হয়েছে তাদের রুহের মাগফেরাত কামনা করছি এবং তাদের পরিবারের সকল সদস্যের প্রতি সমবেদনা জানাচ্ছি।

 

জামায়াতের আনন্দ মিছিল। ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

সর্বশেষ তিনি উপস্থিত সকল নেতাকর্মীদের প্রতিদিন তাদের কার্যালয়ে এসে বসার আহবান জানান। এসময় উপস্থিত ছিলেন, উপজেলা জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি আজিজুর রহমান, সদর ইউনিয়ন জামায়াতের সভাপতি ডাঃ শাহাব উদ্দিন, কোদালকাটি ইউনিয়ন সভাপতি মাওলানা মফিজুল হক, রাজীবপুর থানা ইসলামী ছাত্রশিবিরের সভাপতি শফিকুল ইসলাম, সাবেক সভাপতি হাফেজ গোলাম মোস্তফা ও রাসেল মিয়া প্রমুখ।

উপজেলা বিএনপির আনন্দ মিছিল: আওয়ামিলীগ সরকারের পতনে বিজয় উল্লাস ও আনন্দ মিছিল করেছে রাজিবপুর উপজেলা বিএনপি। বিকেল সাড়ে ৩টায় রাজীবপুর থানা মোড় থেকে আনন্দ মিছিল বের করে উপজেলার সদরের বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করে সুপার মার্কেট এলাকায় সমাবেশ করেন তারা। এসময় উপস্থিত ছিলেন, উপজেলা বিএনপির সভাপতি মোখলেছুর রহমান, সহ-সভাপতি মাহবুবুর রশীদ মন্ডল, উপজেলা যুবদল সভাপতি রোস্তম মাহমুদ লিখন, ছাত্রদল সভাপতি মোখলেছুর রহমান, সাধারণ সম্পাদক নাজমুল হাসানসহ অঙ্গসংগঠনের নেতাকর্মীরা।

 

বিএনপি’র আনন্দ মিছিল। ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

বক্তব্যে দলটির নেতারা ছাত্রজনতাকে অভিবাদন জানিয়ে বলেন, এ বিজয় তোমাদের এ বিজয় বাংলাদেশের ১৮কোটি মানুষের। তোমরা আবারও বাংলাদেশ স্বাধীন করেছো এজন্য তোমাদের প্রতি আমরা কৃতজ্ঞ। সবশেষ আন্দোলনে সকল শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা ও তাদের পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানান তারা।

Header Ad

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ

ছবি: সংগৃহীত

বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে দেখা করে কুশল বিনিময় করেছেন উপদেষ্টা মাহফুজ আলম, স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া এবং ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) বিকেলে সেনাকুঞ্জে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠানে তাদের এ কুশল বিনিময় হয়।

সেনাকুঞ্জে খালেদা জিয়া পৌঁছালে উপস্থিত সবাই তাকে স্বাগত জানান। অনুষ্ঠানের এক পর্যায়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ৩ সমন্বয়ক ও সরকারের উপদেষ্টা তার পাশে এসে দাঁড়ান এবং শারীরিক খোঁজখবর নেন। এ সময় খালেদা জিয়া তাদের অভিনন্দন জানান এবং দেশকে এগিয়ে নিতে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার পরামর্শ দেন।

এ সময় এই ৩ উপদেষ্টা বিএনপি চেয়ারপারসনের কাছে দোয়া চান এবং সরকারের সংস্কার কাজে তার সর্বাত্মক সহযোগিতা চান।

এদিকে সেনাকুঞ্জে গেলে খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

প্রধান উপদেষ্টা বলেন, শহিদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের স্ত্রী খালেদা জিয়া এখানে এসেছেন। একযুগ তিনি আসার সুযোগ পাননি। আমরা গর্বিত এই সুযোগ দিতে পেরে। দীর্ঘদিনের অসুস্থতা সত্ত্বেও বিশেষ দিনে সবার সঙ্গে শরিক হওয়ার জন্য আপনাকে আবারও ধন্যবাদ। আপনার আশু রোগমুক্তি কামনা করছি।

Header Ad

দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম

ছবি: সংগৃহীত

আবারও স্বর্ণের দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস)। এবার ভরিতে ১ হাজার ৯৯৪ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। যা আজকেও ছিল এক লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) সন্ধ্যায় এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে বাজুস। শুক্রবার (২২ নভেম্বর) থেকেই নতুন এ দাম কার্যকর হবে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, স্থানীয় বাজারে তেজাবি স্বর্ণের (পিওর গোল্ড) মূল্য বেড়েছে। ফলে সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় স্বর্ণের নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে।

নতুন দাম অনুযায়ী, প্রতি ভরি ২২ ক্যারেটের স্বর্ণের দাম পড়বে ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩৩ হাজার ৯৮ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১৪ হাজার ৮৬ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯৩ হাজার ৬৭৪ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বাজুস আরও জানায়, স্বর্ণের বিক্রয়মূল্যের সঙ্গে আবশ্যিকভাবে সরকার-নির্ধারিত ৫ শতাংশ ভ্যাট ও বাজুস-নির্ধারিত ন্যূনতম মজুরি ৬ শতাংশ যুক্ত করতে হবে। তবে গয়নার ডিজাইন ও মানভেদে মজুরির তারতম্য হতে পারে।

স্বর্ণের দাম কমানো হলেও দেশের বাজারে অপরিবর্তিত রয়েছে রুপার দাম। দেশে ২২ ক্যারেটের এক ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ২ হাজার ৫৭৮ টাকায়। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ৪৪৯ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ১১১ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ১ হাজার ৫৮৬ টাকায়।

এর আগে, সবশেষ গত ১৯ নভেম্বর দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম সমন্বয় করেছিল বাজুস। সে সময় টানা চার দফা কমার পর ভরিতে ২ হাজার ৯৪০ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা নির্ধারণ করেছিল সংগঠনটি।

এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩১ হাজার ১৯৭ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১২ হাজার ৪৫৩ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯২ হাজার ২৮৬ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছিল। যা কার্যকর হয়েছে গত ২০ নভেম্বর থেকে।

এ নিয়ে চলতি বছরে এখন পর্যন্ত দেশের বাজারে ৫১ বার স্বর্ণের দাম সমন্বয় করা হয়েছে। যেখানে ৩০ বার দাম বাড়ানো হয়েছে, আর কমানো হয়েছে ২১ বার।

Header Ad

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

ছবি: সংগৃহীত

দেশের জনপ্রিয় নির্মাতা আশফাক নিপুন। কাজের পাশাপাশি সামাজিক মাধ্যমেও বেশ সরব তিনি। কথা বলেন নানা ইস্যু নিয়ে। সেই ধারাবাহিকতায় সরকার পতনের পর অন্তবর্তীকালীন সরকার গঠনেও বিভিন্ন সময় নিজের আকাঙ্ক্ষা, প্রত্যাশার কথা জানিয়েছেন। পাশাপাশি রাজনৈতিক দলগুলোর উদ্দেশ্যেও বিভিন্ন বার্তা দিয়েছেন। এবার এমনি একটি বার্তায় দেশের রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতি জনগনের আস্থার বিষয়ে আক্ষেপ জানালেন এই নির্মাতা।

বুধবার (২০ নভেম্বর) আশফাক নিপুন তার ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে লেখেন, জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে সর্বস্তরের ছাত্র এবং সাধারণ মানুষ রাস্তায় নেমে এসেছিল, বাসায় বসে বসে দোয়া করেছিল, যার যা সামর্থ্য দিয়ে সহায়তা করেছিল। কারণ, তারা দেখেছিল লড়াইটা আওয়ামী ফ্যাসিস্ট শাসক বনাম সাধারণ ছাত্র-জনতার। এটাও অস্বীকার করার কোনো উপায় নাই যে এই আন্দোলন বেগবান করতে বিরোধী সকল দলের কর্মীদের ভূমিকা অনস্বীকার্য। তাদের সংগ্রামও গত দেড় দশকের। কিন্তু এটা যদি শুধুমাত্র রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যকার লড়াই হতো তাহলে সাধারণ মানুষ এই লড়াই থেকে দূরে থাকত। সেই প্রমাণ বিগত ১৫ বছরে আছে।

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

কারণ হিসেবে তিনি বলেন, দেশের সাধারণ মানুষ এখনো দেশের কোনো রাজনৈতিক দলকেই পুরোপুরি বিশ্বাস করতে পারে না। এটাই বাস্তবতা। এই বাস্তবতা মেনে সকল রাজনৈতিক দলগুলোর উচিত কীভাবে সাধারণ জনগণের ভেতর নিজের দলের প্রতি আস্থা তৈরি করা যায় সেই বিষয়ে নিরলস কাজ করা। এই আস্থা ক্ষমতায় গিয়ে অর্জন করা সম্ভব না। কারণ, সাধারণ মানুষ আজীবন এস্টাবলিশমেন্টের বিপক্ষে। এই আস্থা অর্জন করতে হয় ক্ষমতা বলয়ের বাইরে থেকেই।

নিপুন আরও লিখেন, অরাজনৈতিক সরকার দিয়ে দীর্ঘদিন দেশ চালানো যেমন কাজের কথা না ঠিক তেমনি রাজনৈতিক সরকার হতে চাওয়া সকল রাজনৈতিক দলগুলোর বোঝা উচিত মুক্তিযুদ্ধের পরে বাংলাদেশের ইতিহাসের সবচেয়ে বড় গণঅভ্যুত্থান সংগঠিত হয়েছে সকল প্রকার পূর্বানুমান (যেমন- বর্ষাকালে আন্দোলন হয় না, নির্বাচনের আগেই কেবল জোরেশোরে আন্দোলন হয়, ঘোষণা দিয়ে বিরোধী সকল পক্ষ আন্দোলনে শামিল না হলে সফল হয় না) অগ্রাহ্য করেই। সেটা সম্ভব হয়েছে সাধারণ মানুষের ন্যায্যতার আকাঙ্ক্ষা থেকেই।

সবশেষ এই নির্মাতা লিখেছেন, ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনা সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষার দুই পয়সার দাম দেন নাই। সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষা, ইচ্ছা আর দেশপ্রেমকে পুঁজি করে অরাজনৈতিক এবং রাজনৈতিক যারাই রাজনীতি রাজনীতি খেলতে চাইবে, তাদের দশাও কোন একসময় যেন পলাতক শেখ হাসিনার মতো না হয়, সেই বিষয় নিশ্চিত করতে হবে তাদেরকেই।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ
দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম
‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’
‘বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সশস্ত্র বাহিনীর অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’: প্রধান উপদেষ্টা
নওগাঁ শহরে শৃঙ্খলা ফেরাতে বিশেষ অভিযান শুরু
২০২৬ সালের মাঝামাঝিতে নির্বাচন হতে পারে: উপদেষ্টা সাখাওয়াত
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে খালেদা জিয়ার শুভেচ্ছা বিনিময়
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে আহত ৫ জনকে রোবটিক হাত উপহার
সেনাকুঞ্জের পথে খালেদা জিয়া
সুযোগ পেলে শেখ হাসিনার পক্ষে মামলায় লড়ব: জেড আই খান পান্না
নির্বাচন কমিশন গঠন, সিইসি হলেন অবসরপ্রাপ্ত সচিব নাসির উদ্দীন
ডিএনএ টেস্টের ফলাফল: ভিনিসিয়ুসের পূর্বপুরুষ ছিলেন ক্যামেরুনের
জামিন পেলেন সাংবাদিক শফিক রেহমান
বিএনপি ছেড়ে আওয়ামী লীগে আসা সেই শাহজাহান ওমর গ্রেপ্তার
মিরপুর ও মহাখালীতে অটোরিকশা চালকদের সেনাবাহিনীর ধাওয়া
‘শেখ হাসিনা এখনও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী’, এমন কথা বলেননি ট্রাম্প
লেবাননে ৮ শতাধিক ইসরায়েলি সেনা নিহত
ভারতে সাজাভোগ শেষে দেশে ফিরল ২৪ বাংলাদেশি কিশোর-কিশোরী
ঢাকার বিভিন্ন পয়েন্টে অবরোধ করে ব্যাটারিচালিত রিকশাচালকদের বিক্ষোভ
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় আরও ৮৮ ফিলিস্তিনি নিহত