সোমবার, ১৩ মে ২০২৪ | ৩০ বৈশাখ ১৪৩১
Dhaka Prokash

হালখাতা করেও ধারের অর্ধেক টাকা তুলতে পারলেন না সেই শিক্ষক

শিক্ষক আব্দুল আউয়াল ধার দেয়া টাকা তুলতে করেছেন হালখাতার আয়োজন। ছবি: সংগৃহীত

যুগ যুগ ধরে দোকানের বাকির টাকা তুলতে হালখাতার আয়োজন করা হলেও কুড়িগ্রামে ঘটেছে এক ব্যতিক্রমী ঘটনা। জেলার ভূরুঙ্গামারী উপজেলার আন্ধারীরঝাড় এমএম উচ্চ বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক আব্দুল আউয়াল ধার দেয়া টাকা তুলতে করেছেন হালখাতার আয়োজন। তবে দিন শেষে ধার দেওয়ার অর্ধেক টাকা উত্তোলন করা হলো না সেই শিক্ষকের।

এই হালখাতার আয়োজনের দিন তারিখ ঠিক করে জানুয়ারির প্রথম সপ্তাহে দেনাদারদের চিঠি দেন তিনি। সেই চিঠিতে দেওয়া নির্ধারিত দিন ১২ জানুয়ারি শুক্রবার বিকালে হালখাতা অনুষ্ঠিত হয়েছে। এদিকে হালখাতার আয়োজনে কোনো প্রকার কমতি ছিল না। আন্ধারীঝাড় বাজারের সিঙ্গাড়া হটস্পট নামের একটি দোকানে আয়োজন করা হয় এই হালখাতা।

হালখাতার চিঠি

এ হালখাতা উপলক্ষে রঙ্গিন কাগজ দিয়ে সাজানো হয় দোকানটি। পাতা হয় চেয়ার টেবিল। ক্যাশ বাক্সের সামনে সাঁটানো হয় শুভ হালখাতার ব্যানার। ধারের টাকা পরিশোধে আসা ব্যক্তিদের আপ্যায়ন করা হয় মাংস বিরিয়ানি দিয়ে। প্রতিজনকে দেওয়া হয় প্যাকেট আকারে। কেউ খেয়ে গেছেন আবার কেউ নিয়ে গেছেন। টাকা পরিশোধের পর খাতা থেকে নাম কাটা গেছে তাদের।

এই হালখাতায় আমন্ত্রিত ছিলেন শিক্ষক আব্দুল আউয়ালের বন্ধু-বান্ধব যারা তার নিকট থেকে ধার গ্রহণ করে ছিলেন। এছাড়া এ হালখাতা দেখতে উপস্থিত ছিলেন উৎসুক জনতা ও রাজনৈতিক ব্যক্তিরা।

হালখাতায় টাকা পরিশোধ করতে আসা সোলাইমান ইসলাম জানান, বেশ কিছুদিন আগে শিক্ষক আউয়ালের কাছে ৩ হাজার টাকা হাওলাত নিয়ে ছিলেন। হালখাতার চিঠি পেয়ে প্রথমে হতভম্ব হলেও আজ হালখাতা করলাম। বিরিয়ানি খেয়ে ধারের টাকা পরিশোধ করেছি।

হালখাতায় আসা যোবাইদুল ইসলাম নামের একজন বলেন, আমি গত ৬ মাস আগে আমার মেয়ের ভর্তির জন্য তার কাছ থেকে সাড়ে ৬ হাজার টাকা ধার নেই। পরে সমস্যার কারণে টাকা ফেরত দিতে পারিনি। এরপর নির্বাচনের আগে আমার বাসায় হালখাতার চিঠি দেন তিনি। আজ এসে টাকা পরিশোধ করলাম। ঋণ পরিশোধ করতে পেরে ভালোই লাগছে।

একই প্রতিষ্ঠানের শিক্ষক আনোয়ারুল হক জানান, আউয়াল মাস্টারের মন অনেক বড়। তিনি বন্ধু বান্ধবদের টাকা ধার দিয়ে আনন্দ পান। সেই টাকা তোলার জন্য আজ হালখাতার আয়োজন করেছেন। বিষয়টি নেগেটিভলি না নিয়ে পজিটিভলি নেওয়া দরকার। কারণ ধার নিয়ে মানুষ এখন দিতে চায় না। সেটা তোলার জন্য এই ব্যতিক্রমী আয়োজন করায় তাকে ধন্যবাদ।

শিক্ষক আউয়াল জানান, দীর্ঘ দিনের ধার দেওয়া টাকা আমার বন্ধু-বান্ধবের কাছে লজ্জায় চাইতে পারিনি। তাই এক বন্ধুর দোকানে হালখাতা খেতে গিয়ে এই চিন্তা মাথায় আসে। হালখাতার চিঠি পেয়েই অনেকে সঙ্গে সঙ্গেই টাকা পরিশোধ করেছেন। শুক্রবার হাল খাতার দিন অনেকে টাকা পরিশোধ করেছেন। আবার অনেকে আসেনি। ৩৯ জনকে চিঠি দিয়েছিলাম। এদের মধ্যে ১৯ জন এসেছেন। মোট দেড় লাখ টাকা উঠেছে। এখনো দুই লাখের মতো টাকা উঠাতে পারি নাই।

আন্ধারীঝাড় ইউনিয়নের চেয়ারম্যান জাবেদ আলী মণ্ডল হালখাতার আয়োজন দেখতে এসে বলেন, ধার বা হাওলাত সমাজের একটি চিরাচরিত নিয়ম। মানুষ যতদিন থাকবে ততদিন এই পন্থা থাকবে। তবে হাওলাত নেওয়া টাকা ফেরত না দেওয়ার অভ্যাসে পরিণত হয়েছে। আজকে হাওলাতের টাকা তুলতে হালখাতা করতে হচ্ছে। এটা বাংলাদেশে এর আগে হয়েছে কিনা আমার জানা নেই। তবে বিষয়টি অবাক করার মতো। ডিজিটাল সময়ে ডিজিটাল বিষয়। তবে হাওলাতের টাকা সময় মতো ফেরত দেওয়া উচিৎ।

উল্লেখ্য, গত ৩ বছর ধরে ৩৯ জনকে প্রায় সাড়ে ৩ লাখ টাকা ধার দেন শিক্ষক আব্দুল আউয়াল সরকার। দুই সপ্তাহ আগে ধারের টাকা আদায়ে হালখাতার জন্য চিঠি দেন তাদেরকে। এর মধ্যে প্রায় ২০ জন হালখাতার মাধ্যমে দেড় লাখ টাকা পরিশোধ করেন। শিক্ষক আব্দুল আউয়াল সরকার ভূরুঙ্গামারী উপজেলার জয়মনির হাট ইউনিয়নের হাইকুমারীপাতি গ্রামের মৃত আব্দুস ছামাদের ছেলে।

Header Ad

আবারও সীমান্তে বিএসএফের গুলি, হাসপাতালে বাংলাদেশী যুবক

ফাইল ছবি

সীমান্তে হত্যা যেন বেড়েই চলছে। প্রতি মাসেই বিএসএফের গুলিতে ঘটছে হত্যাকাণ্ড। সীমান্ত হত্যা নিয়ে ভারত-বাংলাদেশের মধ্যে নিয়মিত আলোচনা হলেও তবুও থামছে না। সবশেষ রোববার (১২ মে) দিবাগত রাতে বেনাপোল সীমান্তে বাংলাদেশী যুবককে লক্ষ্য করে গুলি চালায় বিএসএফ। এতে আমজেদ আলী নামের ওই যুবক গুলিবিদ্ধ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি রয়েছেন।

পরিবার জানিয়েছে, রোববার রাতে পুটখালী সীমান্ত দিয়ে ভারতে গরু পাচার করার সময় ভারতীয় বিএসএফ গুলি ছুড়লে আমজেদ গুলিবিদ্ধ অবস্থায় পালিয়ে বাড়িতে চলে আসে। পরে তাকে যশোর ২৫০ শয্যা জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে এসে ভর্তি করা হয়। বর্তমানে যশোর জেনারেল হাসপাতালের পুরুষ সার্জারি ওয়ার্ডে চিকিৎসাধীন আছেন।

এর আগে, বুধবার (৮ মে) দুই বাংলাদেশিকে গুলি করে হত্যা করে বিএসএফ। হত্যার দুই দিন পর শুক্রবার (১০ মে) সন্ধ্যার দিকে পঞ্চগড়ের বাংলাবান্ধা ও ভারতের ফুলবাড়ি জিরো লাইন সীমান্ত দিয়ে ওই দুই বাংলাদেশির মরদেহ তেতুলিয়া থানা পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে ভারতের ফাঁসিদেওয়া থানা পুলিশ।

সীমান্তে বছরের পর বছর ধরে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর গুলি ও নির্যাতনে প্রাণ হারাচ্ছেন নিরীহ বাংলাদেশিরা। বিগত ২০১১ সালের ৭ জানুয়ারিতে বিএসএফের গুলিতে নির্মম হত্যার শিকার হয় কিশোরী ফেলানী খাতুন। তার মরদেহ সীমান্তের কাঁটাতারের বেড়ায় ঝুলে রাখা হয়েছিল। ওই সময় কাঁটাতারের বেড়ায় ঝুলে থাকা কুড়িগ্রামের কিশোরী ফেলানীর মরদেহের ছবি আলোড়ন তুলেছিল দেশে-বিদেশে। ওই ঘটনার পর দফায় দফায় আলোচনায় সীমান্তে হত্যা বন্ধে প্রতিশ্রুতি দেয় বিএসএফ। তবে গত বছরগুলোতে পরিসংখ্যান বিশ্লেষণ করলে পাওয়া যায় একেবারেই উল্টোচিত্র।

বাংলাদেশের মানবাধিকার সংগঠন আইন ও সালিশ কেন্দ্রের হিসাবে ২০১৮ সালের জানুয়ারি থেকে থেকে ২০২৩ সালের ডিসেম্বর পর্যন্ত বিএসএফের হাতে মারা গেছেন ২০০ এর বেশি বাংলাদেশি। নির্যাতনের শিকার হয়েছেন শতাধিক মানুষ। যার মধ্যে গতবছর ২৮ জনের প্রাণহানি ও ৩১ জন মারাত্মক শারীরিক নির্যাতনের শিকার হয়েছেন বলে জানিয়েছে সংস্থাটি।

আসকের তথ্য অনুযায়ী, সাম্প্রতিক বছরগুলোর মধ্যে ২০২০ সালে সবচেয়ে বেশি বাংলাদেশিকে হত্যা করে বিএসএফ। ওই বছর ৪৮ জন বাংলাদেশি প্রাণ হারান, যার মধ্যে ৪২ জন বিএসএফের গুলিতে ও ছয়জন শারীরিক নির্যাতনে মারা যান। এর আগের বছর যে ৪৩ জন প্রাণ হারিয়েছেন তাদের মধ্যে ৩৭ জন বিএসএফের গুলিতে এবং ছয় জনের মৃত্যু হয়েছে নির্যাতনে। গত সাত বছরের মধ্যে বিএসএফের গুলিতে সবচে কম বাংলাদেশির মৃত্যু হয় ২০১৮ সালে ১৪ জনের।

সরকারের হিসেবে বলছে, ২০০৯ থেকে ২০১৭ পর্যন্ত ৯ বছরে বিএসএফের হাতে ২৯১ জন বাংলাদেশি নিহত হন। এ ৯ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বেশি প্রাণ হারিয়েছেন ২০০৯ সালে। আর সবচেয়ে কম ১৭ জন হত্যার শিকার হয়েছেন ২০১৭ সালে।

আবারও দুঃসংবাদ দিল আবহাওয়া অফিস

ছবি: সংগৃহীত

দীর্ঘ সময় দাবদাহের পর অনেকটাই স্বস্তি মিলেছে সারাদেশের তাপমাত্রায়। এরই মধ্যে আবারও দুঃসংবাদ দিলো আবহাওয়া অফিস। আবহাওয়া অধিদপ্তর বলছে, চলতি সপ্তাহে বৃষ্টির পরিমাণ কমলেও বাড়তে পারে তাপমাত্রা। চলতি সপ্তাহেই বিক্ষিপ্তভাবে দেশের বিভিন্ন অঞ্চলের ওপর দিয়ে আবারও বয়ে যেতে পারে তাপপ্রবাহ। একইসঙ্গে দিন এবং রাতের তাপমাত্রা পরবর্তী ৭২ ঘণ্টায় আরও বাড়তে পারে।

সোমবার (১৩ মে) সকালে গণমাধ্যমকে এসব তথ্য জানিয়েছেন আবহাওয়া অধিদপ্তরের আবহাওয়াবিদ হাফিজুর রহমান। তিনি বলেন, সাম্প্রতিক সময়ে বৃষ্টিপাত কমার সম্ভাবনা রয়েছে। তারপর হয়ত এটি (তাপপ্রবাহ) বিক্ষিপ্তভাবে আসতে পারে। তবে গত কয়েকদিনের তুলনায় আজ তাপমাত্রা আরও বাড়তে পারে বলেও জানান তিনি।

অপরদিকে আজ সকাল ৭টা থেকে পরবর্তী ৬ ঘণ্টার জন্য ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার জন্য আবহাওয়ার পূর্বাভাসে আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে বলে আভাস দেওয়া হয়েছে। তবে এই অঞ্চলের আকাশ আংশিক মেঘলা থেকে অস্থায়ীভাবে মেঘলা থাকতে পারে।

পূর্বাভাসে আরও বলা হয়েছে, দিনের তাপমাত্রা সামান্য বৃদ্ধি পেতে পারে।

এর আগে, গতকাল রোববার (১২ মে) সন্ধ্যা ০৬টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টার আবহাওয়ার পূর্বাভাসে রংপুর, রাজশাহী ও খুলনা বিভাগসমূহের কিছু কিছু জায়গায় এবং ঢাকা, ময়মনসিংহ, বরিশাল, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগসমূহের দু-এক জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা, ঝোড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি-বজ্রসহ বৃষ্টির ইঙ্গিত দেওয়া হয়েছে।

আবার আজ সন্ধ্যা ৬টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টায় রংপুর, রাজশাহী, ঢাকা, ময়মনসিংহ ও সিলেট বিভাগসমূহের দু-এক জায়গায় বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে বলে জানানো হয়েছে।

এছাড়া বর্ধিত দিনের আবহাওয়ার অবস্থার পর্যালোচনায় দিন এবং রাতের তাপমাত্রা আরো বৃদ্ধি পেতে পারে এবং এ সময়ের শেষের দিকে বৃষ্টি বা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে বলেও আবহাওয়া বার্তায় উল্লেখ করা হয়েছে।

মালয়েশিয়ায় ২৭ বাংলাদেশী অভিবাসী আটক

ছবি: সংগৃহীত

মালয়েশিয়ার জোহর রাজ্যে ৪০ জন নথিবিহীন অভিবাসীকে আটক করা হয়েছে দেশটির ইমিগ্রেশন বিভাগ। এর মধ্যে ২৭ জন বাংলাদেশী প্রবাসীও আছেন।

রোববার (১২ মে) রাজ্যের গেলাং পাতাহ এলাকার ১৯টি স্থানে অভিযান চালিয়ে তাদের আটক করা হয়।

রাজ্যের ইমিগ্রেশন বিভাগের ভারপ্রাপ্ত পরিচালক মোহাম্মদ ফয়জল শামসুদিন এক বিবৃতিতে বলেছেন, রাজ্যে বসবাসকারী বৈধ ভ্রমণ নথি নেই এমন বিদেশিদের সম্পর্কে জনসাধারণের তথ্যের ভিত্তিতে অভিযান চালানো হয়। অভিযানে জোহর জিআইএম এনফোর্সমেন্ট ডিভিশন মোট ২৪৬ জন বিদেশির কাগজপত্র পরীক্ষা করা হয়। এদের মধ্য থেকে নথিবিহীন ৪০ জনকে আটক করা হয়।

আটক অভিবাসীদের মধ্যে বাংলাদেশের ২৭, ভারত ৭, নেপাল ৩, পাকিস্তান ২ এবং ১ জন চীনের নাগরিক। তাদের বয়স ১৯ থেকে ৪২ বছরের মধ্যে। আটকরা, ইমিগ্রেশন অ্যাক্ট ১৯৫৯/৬৩ (অ্যাক্ট ১৫৫) এর ধারা ৬(১) (সি) এর অধীনে বৈধ পাসপোর্ট বা পারমিট না থাকার জন্য এবং ১৫(১) (সি) ইমিগ্রেশনের ধারায় অপরাধ করেছে।

আটকদের তদন্ত ও পরবর্তী পদক্ষেপের জন্য সেটিয়া ট্রপিকা ইমিগ্রেশন ডিপোতে রাখা হয়েছে। জিআইএম জোহর আইন লঙ্ঘনকারী অবৈধদের বিরুদ্ধে আপস ছাড়াই সিদ্ধান্তমূলক ব্যবস্থা নেবে।

এ ছাড়া অবৈধদের, অভিবাসী প্রত্যাবাসন কর্মসূচির মাধ্যমে স্বেচ্ছায় নিজ দেশে চলে যাওয়ার আহ্বান জানিয়েছে ইমিগ্রেশন বিভাগ। যা শেষ হবে চলতি বছরের ৩১ ডিসেম্বর।

সর্বশেষ সংবাদ

আবারও সীমান্তে বিএসএফের গুলি, হাসপাতালে বাংলাদেশী যুবক
আবারও দুঃসংবাদ দিল আবহাওয়া অফিস
মালয়েশিয়ায় ২৭ বাংলাদেশী অভিবাসী আটক
রাতেই কুবুবদিয়ায় পৌঁছাবে এমভি আবদুল্লাহ
সড়ক দুর্ঘটনায় অভিনেত্রীর মৃত্যু
এসএসসির খাতা চ্যালেঞ্জ শুরু, চলবে ১৯ মে পর্যন্ত
হাসপাতাল চত্বরে মানসিক ভারসাম্যহীন নারীকে ধর্ষণ, গ্রেপ্তার ১
সৌদি পৌঁছেছেন ১২ হাজার ৬৪৯ হজযাত্রী
এসএসসির ফল প্রকাশের পর সারাদেশে ৮ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
মাহমুদউল্লাহকে নিয়ে বিসিবি সভাপতির হঠাৎ বৈঠক, অধিনায়ক বদলের গুঞ্জন!
অন্তর্বাসে লুকানো থাকত ডিভাইস, ১০ মিনিটে শেষ হতো চাকরির পরীক্ষা
নাইক্ষ্যংছড়ি সীমান্তে আরাকান আর্মির গুলিতে বাংলাদেশি নিহত
বিএনপিকে নিশ্চিহ্নে ক্র্যাকডাউনের পরিকল্পনা করছে সরকার: রিজভী
নওগাঁয় ধান ব্যবসায়ী ও কৃষকদের ৩৫ কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগ
সরকারি চাকরিতে বয়স বাড়ানোর সুপারিশের কার্যকারিতা নেই: শিক্ষামন্ত্রী
এসএসসির ফল পুনঃনিরীক্ষণ শুরু কাল, আবেদন করবেন যেভাবে
ভারতে চাকরির প্রলোভন দেখিয়ে কিডনি হাতিয়ে নিতো চক্রটি
উপজেলা নির্বাচনে ভোটার উপস্থিতি বাড়ানোর নির্দেশ ইসির
মারা গেলেন প্রথম শূকরের কিডনি প্রতিস্থাপনকারী সেই ব্যক্তি
অনিয়ম-দুর্নীতির অভিযোগ: অধ্যক্ষের অপসারণ চান শিক্ষক-কর্মচারীরা