রবিবার, ২৪ নভেম্বর ২০২৪ | ৯ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

সরকারি গাছ কর্তনে বাঁধা দেওয়ায় বাবা-মেয়েকে মারধর

ঠাকুরগাঁও-রুহিয়া মহাসড়কের কাঁঠাল গাছের পাতা ও ডাল কর্তনের প্রতিবাদ করায় নেপাল চন্দ্র সাহা (৬৫) ও তার কলেজপড়ুয়া দুই মেয়েকে মারধর- শ্লীলতাহানির অভিযোগ উঠেছে শান্ত রায় ও তার ছেলে নিপুর রায়ের বিরুদ্ধে। অন্যদিকে মারধর-শ্লীলতাহানির ঘটনায় রুহিয়া থানা ও ঢোলারহাট ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান বরাবর লিখিত অভিযোগ দিয়েও বিচার না পেয়ে নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছেন ভুক্তোভুগী পরিবারটি। গত বৃস্প্রতিবার (০৫ জানুয়ারি) ওই ইউনিয়নের আরাজি দক্ষিণ বঠিনা এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। অভিযুক্ত শান্ত রায় একই এলাকার বাসিন্দা।

অভিযোগ সূত্রে জানা গেছে, গত বৃস্পতিবার সকালে শান্ত রায় (৪৫) ও তার ছেলে নিপুণ রায় (২২) রুহিয়া মহাসড়কের কাঁঠাল গাছের পাতা ও ডাল কর্তন করেন। গাছগুলো নেপাল চন্দ্র সাহা'র বাড়ির পাশে হওয়ায় তার ছোট মেয়ে তাদের বাঁধা দেয়। এ সময় শান্ত ও নিপুণ প্রিতি ও তার বোন রিংকি সাহাকে অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করেন।

বাবা নেপাল সাহা গালিগালাজের কারণ জানতে চাইলে শান্ত লাঠি দিয়ে বেধড়ক মারপিট করতে থাকে তাকে। মারধরের এক পর্যায়ে বৃদ্ধ নেপাল মাটিতে পড়ে গেলে দুই মেয়ে বাবাকে উদ্ধার করতে আসলে তাদের ও চুলের মুঠি ধরে মারধর এবং শ্লীলতাহানি করেন। তাদের চিৎকারে এলাকাবাসী এগিয়ে আসলে বাব-ছেলে পালিয়ে যান।

নাম প্রকাশের অনিচ্ছুক কয়েকজন এলাকাবাসী জানান, শান্ত ও পরিবারের লোকজন এলাকার ত্রাস। তাদের কাজ হলো সরকারি কাজ কর্তন করা। কেউ বাঁধা দিলে তাদের উপর অত্যাচার জুলুমশুরু করেন। বাড়ির মেয়েদের রাস্তা ঘাটে উক্ত্যাক্ত করে। তারা অনেক প্রভাবশালী হওয়ায় কেই তাদের বিরুদ্ধে মুখ খুলতে চাই না। টাকা-পয়সা দিয়ে পুলিশ ও মেম্বার চেয়ারম্যানদের ম্যানেজ করে রাখেন। গত বৃস্প্রতিবার নেপাল ও তার দুই মেয়ের সাথে যেটা হয়েছে তা মেনে নেওয়া সম্ভব না। রাস্তায় যুবতী মেয়েদের একা পেয়ে জঘন্য কাজ করেছে বাপ-বেটা। প্রশাসনের উচিৎ নর-পশু বাবা ও ছেলেকে গ্রেপ্তার করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দেওয়া এবং অসহায় পরিবারটির পাশে থেকে তাদের সহযোগিতা করা।

ভুক্তভুগী নেপাল চন্দ্র সাহা জানায়, অনেক কষ্ট করে মেয়েদের পড়াশোনা করাচ্ছি। বৃস্প্রতিবার সকালে আমার বাড়ির পাশে সরকারি গাছের পাতা ও ডাল কাটছিলো শান্তা ও তার ছেলে। আমার মেয়ে তাদের বাঁধা দেয়ায় জঘন্য ভাবে গালিগালাজ করেন। আমি কারণ জানতে গেলে কাঠ দিয়ে আমায় খুবই মেয়েছে ওরা। মেয়ে দু'টা আমাকে রক্ষা করতে গেলে তাদের কেউ তারা ছাড়েনি। থানায় অভিযোগ দিয়েছি। অভিযোগ দেয়ার পর তারা আমায় নানান ভাবে ভয়ভীতি দেখাচ্ছে। আমার কোন ছেলে নেই। খুব আতঙ্কে আছি। যদি মেয়েদের কোন ক্ষতি হয়।

প্রিতি সাহা জানান, তারা সরকারের গাছ কেটে নিয়ে যাবে আর আমরা কিছু বললেই দোষ। আমাদের কি অপরাধ ছিলো যে তারা এভাবে আমাদের মারধর করল? আমার বাবার পা জখম হয়েছে। আমার হাতে পায়ে জখম হয়েছে। চুলের মুঠি ধরে আমাদের দুই বোনকে বাঁশের লাঠি দিয়ে এলোপাতাড়ি পিটাইছে। আমাদের দুই বোনের সঙ্গে তারা অভদ্র ব্যবহার করেছে।

তার পরেও কি আমরা বিচার পাবো না? নাকি বিচার চাওয়া টাই অপরাধ? এদেশে কি নিরীহ মানুষে বিচার পাওয়ার অধিকার কোন নেই? না থানা ও ইউনিয়ন পরিষদে লিখিত অভিযোগ দিয়েও আমাদের ভয়ভীতির মধ্যে রাত-দিন পার করতে হচ্ছে। আমি কলেজ যেতে পারছি না। আমার ভাই নেই। বাবা বৃদ্ধ। না জানি কখন কি হয়। প্রশাসনের কাছে অনুরোধ দোষীদের বিচার করুন, আমাদের নিরাপত্তা দিন, না হয় আমাদের কেই হাজতে বন্দি করে রাখুন তবুও যদি একটু নিরাপদে থাকতে পারি। এভাবে মানুষ বাঁচতে পারে না।

অভিযোগ বিষয়ে অভিযুক্ত শান্ত রায় ও নিপুণ রায়'র সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তাদের পাওয়া যায়নি। এব্যাপারে সংশ্লিষ্ট ইউপি সদস্য ইমান আলীর সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, আমি বৃস্প্রতিবার সকালে গিয়ে দেখি শান্ত ও নেপাল বাবুর সঙ্গে সরকারি গাছের পাতা ও ডাল কর্তনের বিষয়ে বাগবিতণ্ডা হয়। এক পর্যায়ে শান্ত ও তার ছেলে নেপাল ও তার দুই মেয়ে মারধর করেন। পরে নেপাল বাবু ইউনিয়ন পরিষদে একটি লিখিত অভিযোগ দিলে আমি থানায় যাওয়ার পরামর্শ দেয়। তা ছাড়া শান্ত রায়ের পরিবারের লোকজন বেপরোয়া।

এবিষয়ে রুহিয়া থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) সোহেল রানা ঢাকাপ্রকাশ-কে জানান, আমি অফিসিয়াল কাজে ঢাকায় ছিলাম এব্যাপারে কিছুই জানি না।

আর থানার তদন্ত কর্মকর্তা শহিদুল ইসলাম এর সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি ঢাকাপ্রকাশকে বলেন, মহাসড়কের গাছের পাতা ও ডাল কর্তনকে কেন্দ্র করে শান্ত রায় ও নেপাল চন্দ্র সাহার মধ্যে তর্কবিতর্ক হয়। এক পর্যায়ে শান্ত ও তার ছেলে নেপালের পরিবারের লোকজনের মধ্যে হাতাহাতি হয়। থানায় কেউ অভিযোগ করেছে কিনা এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, নেপাল সাহা থানায় একটি লিখিত অভিযোগ দিয়েছে। ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সভাপতি সীমান্ত কুমার রায় তাদের বিষয়টি মীমাংসার দায়িত্ব নিয়েছেন। আর মামালা রেকর্ড করার মতো কোন ঘটনা ঘটেনি বলে তিনি জানান।
এএজেড

Header Ad

সাবেক প্রধান বিচারপতি রুহুল আমিন আর নেই

ছবি: সংগৃহীত

সাবেক প্রধান বিচারপতি মো. রুহুল আমিন মারা গেছেন (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)।

রোববার (২৪ নভেম্বর) ভোর সাড়ে ৪টার দিকে রাজধানীর সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান বলে সুপ্রিম কোর্ট প্রশাসন সূত্র নিশ্চিত করেছে।

সাবেক প্রধান বিচারপতি মো. রুহুল আমিনের মৃত্যুতে তার প্রতি সম্মান জানিয়ে আজ (রোববার) সুপ্রিম কোর্টের আপিল ও হাইকোর্ট বিভাগ বিচারকাজ বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।

এ বিষয়ে সুপ্রিম কোর্টের জনসংযোগ কর্মকর্তা শফিকুল ইসলাম গণমাধ্যমকে বলেন, সুপ্রিম কোর্টের ঐতিহ্য অনুযায়ী সাবেক প্রধান বিচারপতি মো. রুহুল আমিনের স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে আজ সুপ্রিম কোর্টের উভয় বিভাগের বিচারিক কার্যক্রম বন্ধ থাকবে। তবে, সুপ্রিম কোর্ট রেজিস্ট্রির সব প্রশাসনিক কাজ চলমান থাকবে।

সাবেক এই প্রধান বিচারপতির মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করেছেন প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহেমেদ। একই সঙ্গে তিনি প্রয়াতের শোক সন্তপ্ত পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানিয়েছেন।

শোক বার্তায় বলা হয়, আগামী মঙ্গলবার বাদ জোহর সুপ্রিম কোর্টের ইনার কোর্ট ইয়ার্ডে (অভ্যন্তরীণ অঙ্গনে) সাবেক প্রধান বিচারপতি মো. রুহুল আমিনের জানাজা অনুষ্ঠিত হবে।

প্রসঙ্গত, সাবেক প্রধান বিচারপতি মো. রুহুল আমিন ১৯৪১ সালের ১ জুন তারিখে লক্ষ্মীপুর জেলায় জন্মগ্রহণ করেন। ২০০৭ সালের ১ মার্চ তিনি দেশের ১৫তম প্রধান বিচারপতি হিসেবে যোগদান করেন ও ২০০৮ সালের ৩১ মে অবসরে যান।

Header Ad

এশিয়া কাপ খেলতে দেশ ছাড়লো বাংলাদেশ

ছবি: সংগৃহীত

সবকিছু ঠিক থাকলে চলতি বছরের নভেম্বরের শেষভাগ থেকে সংযুক্ত আরব আমিরাতে মাঠে গড়াবে অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপ। এবারের যুব এশিয়া কাপ হবে ওয়ানডে ফরম্যাটে। বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি) ইতোমধ্যেই ১৪ সদস্যের চূড়ান্ত দল ঘোষণা করেছে। দলের নেতৃত্বে আজিজুল হাকিম তামিম। টুর্নামেন্টটি খেলতে টাইগার যুবারা আজ (রোববার) সকালে মধ্যপ্রাচ্যের দেশটিতে উড়াল দিয়েছে।

ওই বহরে স্কোয়াডে থাকা ক্রিকেটার ও টিম ম্যানেজেমেন্টের সদস্যরাও রওয়া হয়েছেন বিশ্বকাপের আয়োজক দেশটির উদ্দেশ্যে। এর আগে গত বৃৃহস্পতিবার ১৪ সদস্যের বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-১৯ দল ঘোষণা করেছিল বিসিবি। নেতৃত্ব পাওয়া আজিজুল হাকিম তামিম এশিয়া কাপে নিজেদের শিরোপা ধরে রাখার লক্ষ্য জানিয়েছেন। পাশাপাশি ২০২০ সালের পর আবারও বিশ্বকাপ জয়ের আত্মবিশ্বাস রয়েছে তার।

এবারের যুব এশিয়া কাপের ‘এ’ গ্রুপে রয়েছে বাংলাদেশ। যেখানে তাদের প্রতিপক্ষ হিসেবে থাকছে শ্রীলঙ্কা, পাকিস্তান ও নেপাল। এ ছাড়া ‘বি’ গ্রুপে রয়েছে ভারত, পাকিস্তান, সংযুক্ত আরব আমিরাত ও জাপান। টুর্নামেন্টের উদ্বোধনী দিনেই আফগানিস্তানের বিপক্ষে খেলবে বাংলাদেশ। আজিজুল হাকিম তামিমের দল দ্বিতীয় ম্যাচে ১ ডিসেম্বর নেপালের বিপক্ষে খেলবে। ৩ ডিসেম্বর গ্রুপপর্বের শেষ ম্যাচে তাদের প্রতিপক্ষ লঙ্কানরা।

বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-১৯ দল :
জাওয়াদ আবরার (সহ অধিনায়ক), রিফাত বেগ, আজিজুল হাকিম তামিম (অধিনায়ক), সামিউন বশির রাতুল, দেবাশীষ সরকার দেবা, রিজান হোসেন, আল ফাহাদ, ইকবাল হাসান ইমন, রাফিউজ্জামান রাফি, ফরিদ হাসান ফয়সাল, মারুফ মৃধা, শিহাব জেমস, আশরাফুজ্জামান বরেণ্য, সাদ ইসলাম রাজিন।


অতিরিক্ত– কালাম সিদ্দিকী, শাহরিয়ার আজমীর, ইয়াসির আরাফাত, সানজিদ মজুমদার।

Header Ad

আমাকে স্যার বলার দরকার নেই, আমি আপনাদের ভাই : উপদেষ্টা নাহিদ

ছবি: সংগৃহীত

অন্তর্বর্তী সরকারের ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম বলেছেন, ‘আমাকে স্যার বলার দরকার নেই আমি আপনাদের ভাই। গণঅভ্যুত্থানের মতো কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে একসঙ্গে এগিয়ে যাব। ভুল করলে শুধরে দিবেন। যদি জাতির প্রয়োজন পড়ে আমরা আবারও রাস্তায় নামবো।’

ঢাকায় সরকারি বিজ্ঞান কলেজে ১১তম জিএসসি ন্যাশনাল সাইনটিস্ট ম্যানিয়া এর সমাপনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্য দেওয়ার সময় কলেজের ছাত্র-ছাত্রীদের উদ্দেশে কথাগুলো বলেন তিনি ।

জুলাই গণঅভ্যুত্থানে সরকারি বিজ্ঞান কলেজের ছাত্রদের অংশগ্রহণ এবং আত্মত্যাগের জন্য ধন্যবাদও কৃতজ্ঞতা জানান উপদেষ্টা।

তিনি বলেন, জেন-জি পৃথিবীকে দেখিয়ে দিয়েছে তারা আন্দোলন সংগ্রামে রক্ত দিয়ে দেশকে স্বৈরাচারমুক্ত করতে পারে, তারা অলস নয়।

উপদেষ্টা বলেন, জুলাই গণঅভ্যুত্থানের সুফল যেন বাংলাদেশের প্রতিটি মানুষ পায় সে কাজটি আমাদের করতে হবে। আমরা আশা করি, যে প্রত্যাশা নিয়ে সবাই আন্দোলন করেছে, রক্ত দিয়েছে সে প্রত্যাশা আমাদের পূরণ হবে। জুলাই গণঅভ্যুত্থান আমাদের আত্মমর্যাদা নিয়ে দাঁড়াতে শিখিয়েছে। এ আত্মবিশ্বাস নিয়ে আমরা বাংলাদেশকে নতুনভাবে গড়তে পারবো।

নাহিদ ইসলাম বলেন, শিক্ষার্থীদের পরিকল্পিতভাবে বিতর্কিত করার চেষ্টা করা হচ্ছে। আমরা সবাই যেন এ বিষয়ে সচেতন থাকি, দায়িত্বশীল আচরণ করি। ছাত্রদের মধ্যে বিবাদ,সংঘাত শিক্ষার্থীদের নেতিবাচকভাবে দেশবাসীর কাছে উপস্থাপন করতে সহায়তা করছে। শিক্ষার্থীদের নেতিবাচকভাবে উপস্থাপন করা গেলে জুলাই অভ্যুত্থানকেও নেতিবাচকভাবে উপস্থাপন করা সহজ হবে। এ সুযোগ যেন কেউ নিতে না পারে। আমরা এতদিন বিক্ষোভ করেছি, রাজপথে থেকেছি, আমাদের এখন রাষ্ট্র গঠনের সময়। আমাদের এখন মেধাকে কাজে লাগাতে হবে, সৃজনশীলতাকে কাজে লাগাতে হবে।

জুলাই গণঅভ্যুত্থান শহিদ ও আহতদের রাষ্ট্রীয় সম্মাননা প্রদান করার পাশাপাশি শহিদের পরিবারকে পুনর্বাসন এবং আহতদের চিকিৎসার ব্যবস্থা করা হবে বলেও তিনি মন্তব্য করেন।

প্রসঙ্গত, উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম সরকারি বিজ্ঞান কলেজের প্রাক্তন শিক্ষার্থী।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

সাবেক প্রধান বিচারপতি রুহুল আমিন আর নেই
এশিয়া কাপ খেলতে দেশ ছাড়লো বাংলাদেশ
আমাকে স্যার বলার দরকার নেই, আমি আপনাদের ভাই : উপদেষ্টা নাহিদ
দুই দিনের ব্যবধানে আবারও বাড়ল সোনার দাম
বাংলাদেশ সফরে আসতে পারেন ব্রিটিশ রাজা চার্লস
নির্বাচনের ফাঁকা মাঠ ভেবে খুশি হচ্ছেন, সাবধান হন : তারেক রহমান
গোপনে দুইজনকে বিয়ে, কাউকেই অধিকার বঞ্চিত করেননি জান্নাতুল
শহীদ আব্দুল্লাহর বাড়িতে জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় নির্বাহী সদস্য মোবারক হোসেন
বিরামপুরে আদিবাসী নারীর লাশ উদ্ধার
বিএনপির কাঁধে অনেক দ্বায়িত্ব: তারেক রহমান
'জাতীয় নির্বাচনের আগে স্থানীয় নির্বাচন হওয়া উচিত'- তোফায়েল আহমেদ
৩ মাসে জ্বালানি খাতে সাশ্রয় হয়েছে ৩৭০ কোটি টাকা : জ্বালানি উপদেষ্টা
জুটি বাধলেন মিঠুন চক্রবর্তী-আফসানা মিমি
দেশ ও মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠায় দ্রুত নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই : তারেক রহমান
২৪ ঘণ্টার মধ্যে বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপের আশঙ্কা
অক্টোবরে সড়কে প্রাণ গেছে ৪৭৫ জনের
গায়ানায় দলের সঙ্গে যোগ দিলেন সাকিব
আইপিএল নিলামের আগেই নিষিদ্ধ হলেন ভারতের ২ ক্রিকেটার
গাজীপুরে পিকনিকের বাসে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে ৩ শিক্ষার্থীর মৃত্যু
কবে বিয়ে করবেন জানালেন তামান্না ভাটিয়া