বুধবার, ১২ মার্চ ২০২৫ | ২৭ ফাল্গুন ১৪৩১
Dhaka Prokash

তিস্তা সেতুতে পাল্টে যাবে গাইবান্ধা-কুড়িগ্রাম মানুষের জীবনমান

গাইবান্ধা ও কুড়িগ্রাম এই দুই জেলার বুক চিরে দিয়ে বয়ে গেছে তিস্তা নদী। এখানকার হরিপুর ও চিলমারীর মাঝখানে নির্মাণ করা হচ্ছে দীর্ঘ স্বপ্নের তিস্তা সেতু। এগিয়ে চলছে প্রকল্পের কাজ। এটি বাস্তবায়ন হলে সড়ক পথে কুড়িগ্রামের সঙ্গে ঢাকার দূরত্ব কমবে প্রায় ১০০ কিলোমিটার। একই সঙ্গে পাল্টে যাবে গাইবান্ধা-কুড়িগ্রাম মানুষের জীবন বৈচিত্র্য।

সম্প্রতি দেখা যায়, গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জ উপজেলার হরিপুর ঘাট ও কুড়িগ্রামের চিলমারী উপজেলা ঘেষা স্থানে তিস্তা সেতুর নির্মাণ কাজ চলছে। ইতিমধ্যে ২৯০টি পাইলের মধ্যে ১৭৫টি, গার্ডার ১৫৫টির মধ্যে ৭৪টি এবং ৩০টি পিলারের মধ্যে ১৪টি বাসনো হয়েছে।

স্থানীয়রা জানান, তিস্তার এপারে গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জ উপজেলা এবং ওপারে কুড়িগ্রামের চিলমারী উপজেলা। দুই জেলার মাঝপথ দিয়ে প্রবাহিত হয়েছে দেড় কিলোমিটার প্রশস্ত তিস্তা নদী। বর্ষা এলেই ভয়ঙ্কর হয়ে উঠে রাক্ষুসে এই নদী। দুই উপজেলার লাখ লাখ মানুষের পারাপারের একমাত্র উপায় খেয়াঘাট। দিনে খেয়াতে নদী পাড়ি দিতে পারলেও সন্ধ্যা নেমে এলেই বন্ধ হয়ে যায় সেই খেয়া। আরও নানা ভোগান্তির কবলে পড়তে হয় মানুষদের। এর মধ্যে এই অঞ্চলের ভুক্তভোগিদের দীর্ঘদিনের দাবি নিরসনে ওই স্থানে নির্মিত হচ্ছে ১ দশমিক ৪৯ কিলোমিটার দৈর্ঘ্যের স্বপ্নের সেই তিস্তা সেতু। প্রকল্পটি বাস্তবায়িত হলে কুড়িগ্রাম, উলিপুর, নাগেশ্বরী, ভুরুঙ্গামারী, চিলমারী থেকে সড়কপথে ঢাকার দূরত্ব কমে আসবে প্রায় ১০০ কিলোমিটার। দূরত্ব কমবে বিভাগীয় শহর রংপুরেরও। এতে বাঁচবে সময় ও অর্থ। পাল্টে যাবে এ অঞ্চলের মানুষের জীবনমানের ধারা। ঘটবে অর্থনৈতিক উন্নয়ন।

জানা যায়, গত ২০১৪ সালের ২৫ জানুয়ারি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা জেলা শহরের শাহ আবদুল হামিদ স্টেডিয়ামে ফলক উন্মোচনের মাধ্যমে হরিপুর ঘাটে তিস্তা নদীর উপর সেতুটির নির্মাণ কাজের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন। স্থানীয় সরকার ও প্রকৌশল অধিদপ্তর কর্তৃক বাস্তবায়নাধীন এ সেতুটির নির্মাণের দায়িত্ব পায় চায়না স্টেট কনস্ট্রাকশন ইঞ্জিনিয়ারিং কর্পোরেশন। আর এর নির্মাণ কাজ শুরু হয় ২০২০ সালের সেপ্টেম্বরে। সময়সূচি অনুযায়ী ২০২৩ সালে সেতুটির নির্মাণ কাজ শেষ হওয়ার কথা রয়েছে। এতে ব্যয় ধরা হয়েছে ৭৩০ কোটি ৮৫ লাখ টাকা।

এই প্রকল্পে সেতুটির দক্ষিণ প্রান্তের সুন্দরগঞ্জ অংশের ২ কিলোমিটার সড়কসহ চিলমারী-ধর্মপুর-মন্ডলেরহাট-লক্ষীপুর-সাদুল্লাপুরের ধাপেরহাটস্থ ঢাকা-রংপুর মহাসড়ক পর্যন্ত নির্মাণ করা হচ্ছে প্রায় ৮৬ কিলোমিটার সড়কপথ। এই কাজের লক্ষ্যমাত্রা অনুযায়ী আগামী ২০২৩ সালের জুন নাগাদ প্রকল্পটির কাজ শেষ হলে অবহেলিত এ অঞ্চলের মানুষের ভাগ্য হবে সুপ্রসন্ন। যার ইতিবাচক ফল ইতিমধ্যে দৃশ্যমান হতে শুরু করেছে।

স্থানীয় বাসিন্দা শামীম ও এনামুল হক বলেন, হরিপুর-চিলমারী তিস্তা সেতুর কাজ শেষ হলে এটি হবে উত্তরাঞ্চলের নদীপারের মানুষের যোগাযোগের অন্যতম মাধ্যম। যাতায়াত ও কৃষিপণ্য পরিবহন সহজ হবে। নিশ্চিত হবে ফসলের ন্যায্য মূল্য। দুই পাশে নদী শাসন করায় কমবে নদী ভাঙন। একই সঙ্গে নদীপারের হাজারও মানুষের ব্যবসার প্রসার ঘটবে।

এ ব্যাপারে স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তরের গাইবান্ধার নির্বাহী প্রকৌশলী মো. ছাবিউল ইসলাম বলেন, আশা করা যায় নির্ধারিত সময়ের মধ্যেই নির্মাণ কাজ শেষ হবে।

এসআইএইচ 

Header Ad
Header Ad

মসজিদে তিন জনকে কুপিয়ে হত্যার প্রধান আসামি গ্রেফতার

প্রধান আসামি মো. হোসেন সরদার। ছবি: সংগৃহীত

মাদারীপুরে মসজিদে ঢুকে তিন সহদরকে কুপিয়ে হত্যার ঘটনায় দায়েরকৃত মামলার প্রধান আসামি মো. হোসেন সরদার (৬০) ও তার সহযোগী সুমন সরদারকে গ্রেপ্তার করেছে র‌্যাব-৮। বুধবার (১২ মার্চ) দুপুরে র‌্যাব-৮ এর অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল নিস্তার আহমেদ এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান।

গ্রেপ্তারকৃত হোসেন সরদার মাদারীপুর সদর থানার খোয়াজপুর এলাকার মৃত আছমত আলী হাওলাদারের ছেলে এবং নিহতদের চাচা। তার সহযোগী সুমন সরদার বাবলাতলা এলাকার হাছেন সরদারের ছেলে।

র‌্যাবের তথ্য অনুযায়ী, বালুর ব্যবসা নিয়ে বিরোধের জেরে গত ৮ মার্চ হোসেন সরদারের নেতৃত্বে অর্ধশতাধিক ব্যক্তি দেশীয় অস্ত্র নিয়ে সাইফুল সরদারের বাড়িতে হামলা চালায়। সাইফুল সরদার ও তার দুই ভাই আতাউর সরদার ও পলাশ সরদার প্রাণ বাঁচাতে মসজিদে আশ্রয় নেন। কিন্তু হামলাকারীরা মসজিদে ঢুকে তাদের কুপিয়ে আহত করে।

স্থানীয়রা আহতদের উদ্ধার করে মাদারীপুর সদর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে সাইফুল সরদার (৩৩) ও আতাউর সরদার (৩৫) মারা যান। পরে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকা মেডিকেলে নেওয়ার পর সাইফুলের চাচাতো ভাই পলাশ সরদার (১৮) চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান।

এ ঘটনায় ১৪ মার্চ মাদারীপুর সদর থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করা হয়। র‌্যাব-৮ আধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহার করে হোসেন সরদারকে আশুলিয়া থানাধীন চিত্রাশাইল এলাকা থেকে এবং সুমন সরদারকে শরীয়তপুরের পালং থানার আরিগাও এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করে।

র‌্যাবের তদন্তে জানা গেছে, উভয় পক্ষই স্থানীয় আওয়ামী লীগের রাজনীতির সাথে সম্পৃক্ত ছিল। বালুর ব্যবসার বিরোধ থেকেই এই হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটে।

Header Ad
Header Ad

লক্ষ্মীপুরে রোজা না রাখায় প্রকাশ্যে কান ধরিয়ে ওঠ-বস, নেটিজেনদের ক্ষোভ

লক্ষ্মীপুরে রোজা না রাখায় প্রকাশ্যে কান ধরিয়ে ওঠ-বস। ছবি: সংগৃহীত

লক্ষ্মীপুরে রোজা না রাখায় কয়েকজন বৃদ্ধ ও যুবককে প্রকাশ্যে কান ধরিয়ে ওঠ-বস করানোর ঘটনা ঘটেছে, যা নিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ব্যাপক সমালোচনা তৈরি হয়েছে।

বুধবার (১২ মার্চ) দুপুরে শহরের থানা রোডে বণিক সমিতির ভারপ্রাপ্ত সভাপতি আব্দুল আজিজ লাঠি হাতে নিয়ে রোজাহীন লোকদের খাওয়ার সময় প্রকাশ্যে শাস্তি দেন। তিনি কয়েকটি দোকানে ঢুকে রোজা না রাখা কিছু বৃদ্ধ-যুবককে ধরেন এবং তাদেরকে কান ধরিয়ে ওঠ-বস করানোর নির্দেশ দেন।

এ ঘটনা ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়লে ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া জানায় সাধারণ মানুষ। ভুক্তভোগী বৃদ্ধ-যুবকরা লজ্জায় ঘটনাস্থল থেকে চলে গেলেও বণিক সমিতির নেতার এমন আচরণের বিরুদ্ধে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে তীব্র সমালোচনা শুরু হয়।

এ বিষয়ে বণিক সমিতির ভারপ্রাপ্ত সভাপতি আব্দুল আজিজ জানান, "রমজানের পবিত্রতা রক্ষা করার জন্য আমরা সতর্কতামূলক পদক্ষেপ নিয়েছি। কিছু লোক রোজা না রেখে শামিয়ানা লাগানো দোকানে ঢুকে খাবার খাচ্ছিলেন, যা ধর্মীয় দৃষ্টিকোণ থেকে সঠিক নয়। তাই তাদের শাস্তিস্বরূপ কান ধরিয়ে ওঠ-বস করানো হয়েছে।"

এ ঘটনার পর সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) জামশেদ আলম রানা বলেন, "ঘটনাটি সম্পর্কে আমি অবগত নই। আমি বিষয়টি খোঁজ নিয়ে দেখব, আর যদি কোনো ভুক্তভোগী অভিযোগ করেন তবে তার বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।"

Header Ad
Header Ad

বিদেশ থাকা সত্ত্বেও কেন শেখ হাসিনার দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা!

ছবি: সংগৃহীত

ছাত্র জনতার গণঅভ্যুত্থানের মুখে গত ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পদত্যাগের পর গণভবন থেকে হেলিকপ্টারে করে ভারতে পালিয়ে যান সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও তার বোন শেখ রেহানা। সে ছবি ও ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে।

এছাড়া আওয়ামী লীগের অনেক নেতাকর্মীদের বিদেশে অবস্থান করার ছবি ও ভিডিও প্রায় সামাজিক মাধ্যমে আসে। কিন্তু বিদেশে থাকার পরও দুর্নীতি দমন কমিশন তাদের বিদেশ গমনে নিষেধাজ্ঞা দিচ্ছে। এ নিয়ে বিভিন্ন অঙ্গনে প্রশ্ন দেখা দিয়েছে।

জানা গেছে, মঙ্গলবার দুদকের উপ-পরিচালক মনিরুল ইসলামের আবেদনের প্রেক্ষিতে পরিবারসহ শেখ হাসিনা ও শেখ রেহানার দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা দেয় আদালত।

দেশ ছেড়ে চলে যাওয়ার আট মাসের মাথায় তাদের নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়েছে। নিষেধাজ্ঞার আবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে, শেখ হাসিনা, তার ছেলে সজিব ওয়াজেদ জয়, ছোট বোন শেখ রেহানা ও তার ছোট বোনের মেয়ে টিউলিপ সিদ্দিক ও অন্যান্যের বিরুদ্ধে রূপপুর পারমানবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণের নামে প্রায় ৫৯ হাজার কোটি টাকা আত্মসাতের একটি অভিযোগ দুর্নীতি দমন কমিশনে অনুসন্ধানাধীন রয়েছে। অভিযোগটি অনুসন্ধানপূর্বক প্রতিবেদন দাখিলের জন্য পাঁচ সদস্য বিশিষ্ট একটি অনুসন্ধান দল গঠন করা হয়েছে।

বিশ্বস্ত সূত্রের মাধ্যমে জানা যায়, অভিযোগ সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা সপরিবারে গোপনে দেশ ত্যাগ করার প্রচেষ্টা চালাচ্ছেন। তারা দেশ ত্যাগ করে বিদেশে পালিয়ে গেলে অভিযোগ সংশ্লিষ্ট গুরুত্বপূর্ণ রেকর্ডপত্র প্রাপ্তিতে ব্যাঘাত সৃষ্টি হবে। তাছাড়া সার্বিক অনুসন্ধানকাজে বিঘ্ন সৃষ্টিসহ সমূহ ক্ষতির কারণ রয়েছে।

এ অবস্থায় অভিযোগ সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে আনীত অভিযোগের সুষ্ঠু অনুসন্ধান কার্যক্রমের স্বার্থে তাদের বিদেশ যাত্রায় নিষেধাজ্ঞা প্রদান করা একান্ত প্রয়োজন। শুনানি শেষে আদালত এই আবেদন মঞ্জুর করেন।

দুদক প্রসিকিউটর মীর আহমেদ আলী সালাম বলেন, রাষ্ট্রপক্ষ বিভিন্ন গণমাধ্যমের মারফতে জানতে পারেন, শেখ হাসিনা ও তার বোন শেখ রেহানা দেশ ছাড়ার বিষয়টি প্রমাণিত হয়নি। এ সংক্রান্ত রাষ্ট্রের কাছে ডকুমেন্টারি কোনও সাক্ষ্য-প্রমাণ নেই।

তিনি আরও বলেন, এখন পর্যন্ত দেড় থেকে দু'শতাধিক আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীর দেশত্যাগের নিষেধাজ্ঞা চাওয়া হয়েছে। তাদের অধিকাংশেই দেশের বাহিরে অবস্থান করছে বলে আমি শুনেছি। তবে রাষ্ট্রের কাছে প্রমাণিত না হওয়ায় ধরে নিবেন তারা দেশের মধ্যে অবস্থান করছে। মামলার তদন্তের স্বার্থে যে কোনও সময়ে দেশত্যাগের নিষেধাজ্ঞা চাইতে পারেন।

এ বিষয়ে দুদকের জনসংযোগ কর্মকর্তা মো. আকতারুল ইসলাম বলেন,‘বিদেশে থাকার পরও কেন নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয় বিষয়টি আমার নজরে পড়েনি। সেজন্য কখনও কারণও জানা হয়নি।’

তবে দুদকের এক উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, 'দুর্নীতির অভিযোগ সংশ্লিষ্ট কোনও ব্যক্তি বা আসামির বিরুদ্ধে যখন রাষ্ট্রীয় কিংবা আন্তর্জাতিকভাবে পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয় তখন সংশ্লিষ্ট ব্যক্তির বিরুদ্ধে আইনগত সব প্রক্রিয়া সম্পন্ন করতে হয়। কারণ ওই ব্যক্তির বিরুদ্ধে আইনগত কোনও প্রক্রিয়া বাকি রয়েছে, এমন কোনও প্রশ্ন যাতে না ওঠে। সেসব দিন বিবেচনা করেই দেশের বাইরে থাকা সত্ত্বেও শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়েছে।'

 

 

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

মসজিদে তিন জনকে কুপিয়ে হত্যার প্রধান আসামি গ্রেফতার
লক্ষ্মীপুরে রোজা না রাখায় প্রকাশ্যে কান ধরিয়ে ওঠ-বস, নেটিজেনদের ক্ষোভ
বিদেশ থাকা সত্ত্বেও কেন শেখ হাসিনার দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা!
চুয়াডাঙ্গার দামুড়হুদায় বিদ্যুৎ স্পৃষ্টে নির্মাণ শ্রমিকের মৃত্যু
পাবনা-১ আসনে জামায়াতের প্রার্থী নিজামীপুত্র মোমেন, বাদ পড়লেন ডা. বাসেত
যুক্তরাষ্ট্রে হিন্দু মন্দিরে ভাঙচুর, ভারত ও মোদিকে গালি!
শুক্রবার এক লাখ রোহিঙ্গার সাথে ইফতার করবেন ড. ইউনূস ও গুতেরেস
কুবি শিক্ষকের বিরুদ্ধে প্রশ্নপত্র ফাঁসের অভিযোগ, পরীক্ষা স্থগিত
লাকিকে গ্রেফতারসহ পাঁচ দাবিতে শাহবাগে ইনকিলাব মঞ্চের মানববন্ধন
দৈনিক যায়যায়দিন পত্রিকার ডিক্লারেশন বাতিল
সারাদেশে বৃহস্পতিবার ২ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে এনআইডি সেবা
আম্মার ভয়ে প্রেম করিনি, এখন আম্মাই বলে, তুমি খুঁজে আনো
টাঙ্গাইলে দৃষ্টি প্রতিবন্ধী কিশোরী ধর্ষণ: ১ লাখ টাকায় সালিশের রায়, অভিযুক্ত গ্রেফতার
শেখ হাসিনা-ইমরান এইচ সরকারসহ ৯ জনের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা
১৯ দেশের মিশন প্রধানদের সঙ্গে বৈঠকে বসছে নির্বাচন কমিশন
ধর্ষণচেষ্টার কারণে হাবীবুল্লাহ বাহার কলেজের উপাধ্যক্ষকে খুন: পুলিশ
বাম্পার ফলনেও লোকসানের মুখে আলুচাষীরা
জাতীয় নাগরিক পার্টি নির্বাচন বিলম্ব করতে গোলমাল করছে: জয়নুল আবদিন ফারুক
যমুনায় যাওয়ার চেষ্টা, শিক্ষকদের ওপর পুলিশের জলকামান-লাঠিচার্জ
পাঁচ দফা দাবিতে দেশজুড়ে ধর্মঘটে চিকিৎসকরা, রোগীদের ভোগান্তি