শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪ | ৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

প্রাক্তন চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে মসজিদ ভাঙ্গার অভিযোগ

নীলফামারী সদর উপজেলার খোকশাবাড়ী ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান আশফাউদৌলা সিদ্দিকী খোকন ও তার সহযোগীদের বিরুদ্ধে মসজিদ ভেঙ্গে দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। অভিযোগ উঠেছে খোকন ও সহযোগীরা গত ৩ সেপ্টেম্বর বেলা ১১টায় ওই ইউনিয়নের মাঝাডাঙ্গা জামে মসজিদের অর্তকিত হামলা চালিয়ে মসজিদ ঘর সহ অন্যান্য আসবাবপত্র ভেঙ্গে দেয়।

মসজিদ ভাঙার ঘটনায় তাৎক্ষনিক ঘটনাস্থলে পুলিশ পৌছালে অভিযুক্তরা সটকে পড়েন। এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে ওই মসজিদ কমিটির সাধারণ সম্পাদক মাসুদ রানা বাদি হয়ে ওই ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান আশফাউদৌলা সিদ্দিকী খোকন সহ ৩৬ জনের নামে নীলফামারী সদর থানায় একটি অভিযোগ দিয়েছেন।

সরেজমিনে গিয়ে দেখা ও জানা যায়, ভাঙ্গা অবস্থায় পড়ে আছে মসজিদ। মসজিদের নেই কোনো আসবাবপত্র। মুসল্লিদের নামাযের নেই কোনো জায়গা। জামায়াতে নামায আদায় করতে পারছে না মুসল্লীরা। ফলে তারা দূরের মসজিদ ও বাসায় নামায আদায় করছেন। এতে করে ওই মসজিদে নামায আদায় করা প্রায় আড়াইশত মুসল্লীদের মধ্যে ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে। তারা এই বিষয়ে একটি সুষ্ঠু সমাধান দাবি করে নীলফামারী সদর আসনের সংসদ সদস্য বীর মুক্তিযোদ্ধা আসাদুজ্জামান নূর এর হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন।

ওই মসজিদের নামায আদায়কারী মোঃ রহিজ উদ্দিন বলেন,'গত শনিবার খোকন চেয়ারম্যান ৫০-৬০ জন মানুষ নিয়ে এসে কোনো কথা নাই বার্তা নাই মসজিদ ভাঙ্গা শুরু করে। আমরা সেময় বেশি মানুষ ছিলাম না। তখন বাধা দিতে গেলে তারা ধারালো অস্ত্র দেখিয়ে আমাদের মাড়ার হুমকি দেয়। এই জন্যে ভয়ে কেউ আর আগায় নি। আমরা সবাই অবাক হয়ে গেছি মসজিদ কেউ ভাঙে? পরে পুলিশ এসে আমাদের মসজিদের যায়গা থেকে সরে যেতে বললে আমরা সেখান থেকে চলে যাই। কিন্তু আমাদের যায়গায় আমরা মসজিদ ঠিক করতে পারছি না।আমার কিভাবে নামায আদায় করবো'।

ওই মসজিদের মুসল্লী মীর সামান উদ্দিন (৭০) বলেন, 'এই মসজিদ ভাঙ্গার কারণে আমাদের নামায আদায় করার কোনো জায়গা নেই। আমরা জামায়াতের মাধ্যমে পাচ ওয়াক্ত নামায আদায় করতে পারছি না। আবার সামনে জুম্মাার দিন আসতেছে চিন্তা করতেছি কোথায় নামায আদায় করবো। আমরা এমপি আসাদুজ্জামান নূরের দৃষ্টি আকর্ষন করছি তিনি যেনো আমাদের এই সমস্যার সমাধান করে দেন'।

ওই এলাকার যুবক নূর আলী (২৪) বলেন,'খোকন চেয়ারম্যানের লোকজন যখন মসজিদ ভাঙ্গতে শুরু করে তখন আমরা মোবাইল দিয়ে ভিডিও করতে ধরলে তারা আমাদের মোবাইল কেড়ে নেয়'।

মসজিদ কমিটির সাধারণ সম্পাদক মাসুদ রানা সবদের বলেন,'দীর্ঘ ১৯৬৫ সাল থেকে এই মসজিদে আমাদের বাপ দাদারা নামায আদায় করে আসছে। কিন্তু হঠাৎ করে খোকনের গুন্ডা পান্ডারা এসে আমাদের মসজিদ ভেঙ্গে দেয়। মসজিদের ভেতরে থাকা আলমারি ভাঙ্গচুর করে। মসজিদের পানি উঠানো মটোর, ফ্যান সহ মসজিদের দান বক্সের টাকা লুট করে নিয়ে যায়।

আমাদের মুসল্লীরা নামায আদায় করতে পারছে না। আমাদের মসজিদের ঘর আমরা ঠিক করতে পারছি না খোকনের গুন্ডা বাহিনীর জন্যে। আমরা প্রধানমন্ত্রীর কাছে ও আমাদের এমপি নূর ভাইয়ের কাছে এর সুষ্ঠু বিচার চাই। আর আমরা যেনো দ্রুত মসজিদ ঠিক করে নামায আদায় করতে পারি সে ব্যবস্থা তারা যেনো করে দেয় এটা আমাদের জোর দাবি'।

জানতে চাইলে খোকশাবাড়ী ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান অভিযুক্ত আশফাউদৌলা সিদ্দিকী খোকনের সাথে কথা হলে তিনি বলেন, 'গত দুই বছর আগে মসজিদটি পাকা করনের জন্য ভাঙ্গা হয়। এমত অবস্থায় মুসল্লীরা অন্য যায়গা নামায আদায় করছিলো। কিন্তু এরই মধ্যে একটি দল মসজিদটি দখলের জন্য সেখানে একটি টিনের চালা দেয়। গত শনিবার মুসল্লীরা ওই জমি দখলদারীদের কাছ থেকে দখলমুক্ত করে'।
এএজেড

Header Ad

যুদ্ধবিধ্বস্ত লেবানন থেকে ফিরলেন আরও ৮২ বাংলাদেশি

যুদ্ধবিধ্বস্ত লেবানন থেকে ফিরলেন আরও ৮২ বাংলাদেশি। ছবি: সংগৃহীত

যুদ্ধবিধ্বস্ত লেবানন থেকে স্বেচ্ছায় দেশে ফিরলেন আরও ৮২ জন বাংলাদেশি। বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) রাত ১১টায় এমিরেটস এয়ারলাইন্সের একটি ফ্লাইটে দেশে ফিরেন তারা। তাদের মধ্যে ৭৬ জন সম্পূর্ণ সরকারি ব্যয়ে ও ছয়জন আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থার অর্থায়নে দেশে ফিরেন। এ নিয়ে ১১টি ফ্লাইটে এখন পর্যন্ত ৬৯৭ জন বাংলাদেশি দেশে ফিরলেন।

পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়, বাংলাদেশ দূতাবাস, বৈরুত, লেবানন এবং আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থার সহযোগিতায় তাদের দেশে ফেরত আনা হয়েছে।

শুক্রবার (২২ নভেম্বর) এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানায়, দেশে আসা ৮২ বাংলাদেশির মধ্যে ৭৬ জন লেবাননের বৈরতে বাংলাদেশ দূতাবাসে রেজিষ্ট্রেশন করেন। আর বাকি ছয়জন রেজিস্ট্রেশন করেছেন আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থায়। এ পর্যন্ত ১১টি ফ্লাইটে ৬৯৭ জন বাংলাদেশিকে লেবানন থেকে দেশে প্রত্যাবাসন করা হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়েছে, প্রত্যাবাসন করা এসব বাংলাদেশিকে বিমানবন্দরে অভ্যর্থনা জানান পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়, এবং আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থার কর্মকর্তারা।

এ সময় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের পরিচালক মোস্তফা জামিল খান যুদ্ধের ভয়াবহতা নিয়ে কথা বলেন ও তাদের খোঁজ-খবর নেন। এ পর্যন্ত একজন বাংলাদেশি বোমা হামলায় নিহত হওয়ার খবর পাওয়া গেছে।

প্রসঙ্গত, লেবাননে চলমান সাম্প্রতিক যুদ্ধাবস্থায় যতজন প্রবাসী বাংলাদেশি দেশে ফিরে আসতে ইচ্ছুক তাদের সবাইকে সরকার রাষ্ট্রীয় খরচে দেশে ফেরত আনার ঘোষণা দিয়েছে।

Header Ad

পাকিস্তানে যাত্রীবাহী গাড়িতে সন্ত্রাসী হামলা, নিহত ৪৫

ছবি: সংগৃহীত

পাকিস্তানের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলীয় খাইবার পাখতুনখোয়া প্রদেশের দুর্গম পাহাড়ি এলাকায় যাত্রীবাহী গাড়িবহরে বন্দুকধারীদের হামলায় অন্তত ৪৫ জন নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় আহত হয়েছেন আরও ২০ জন। পাকিস্তানের কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, একাধিক যাত্রীবাহী গাড়িতে এলোপাতাড়ি গুলি চালানো হয়, যার ফলে এই হতাহতের ঘটনা ঘটে।

স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, আফগানিস্তানের সীমান্তের কাছের কুররম অঞ্চলে এই হামলা ঘটে। পাকিস্তানের অভ্যন্তরীণ মন্ত্রী মহসিন নকভি নিশ্চিত করেছেন যে, হামলার স্থানটি আফগান সীমান্তের কাছাকাছি। জেলা পুলিশ এবং স্থানীয় হাসপাতালের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, নিহতদের মধ্যে নিরাপত্তা কর্মকর্তা, নারী ও শিশুরাও রয়েছে। তাদের আশঙ্কা, মৃতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে।

পুলিশ এখনো আততায়ীদের খুঁজে বের করার জন্য অভিযান শুরু করেছে। কুররম জেলা সম্প্রতি শিয়া এবং সুন্নি মুসলিমদের মধ্যে সম্প্রদায়গত সহিংসতার জন্য পরিচিত। তবে এই হামলার দায় কোনো সন্ত্রাসী গোষ্ঠী এখনও স্বীকার করেনি।

এই অঞ্চলে সম্প্রতি জমি নিয়ে বিতর্ক এবং সশস্ত্র সংঘর্ষের কারণে অস্থিরতা সৃষ্টি হয়েছে। আগস্ট এবং অক্টোবর মাসে জমি নিয়ে বিতর্কে সশস্ত্র সংঘর্ষ হয়, যা কয়েক সপ্তাহ ধরে চলেছিল এবং এতে ১০০ জনেরও বেশি মানুষ নিহত হয়েছিল। এছাড়া, গত কয়েক সপ্তাহে খাইবার পাখতুনখাওয়া প্রদেশের সীমান্তবর্তী বিভিন্ন অঞ্চলে একাধিক সন্ত্রাসী হামলায় পাকিস্তানি সেনাদের মধ্যে ২০ জন নিহত হয়েছেন।

সরকারি তথ্য অনুযায়ী, চলতি মাসে পাকিস্তানজুড়ে একাধিক সন্ত্রাসী হামলায় ৬০ জনেরও বেশি নিরাপত্তা কর্মী নিহত হয়েছেন। সাম্প্রতিক বছরগুলোতে বেশিরভাগ সহিংসতার দায় তেহরিক-ই-তালিবান পাকিস্তান (টিটিপি) সংগঠনটি স্বীকার করেছে। এই গোষ্ঠীকে বৈশ্বিক সন্ত্রাসী সংগঠন হিসেবে জাতিসংঘ তালিকাভুক্ত করেছে এবং ইসলামাবাদ অভিযোগ করেছে যে, আফগানিস্তানের তালেবান শাসনের অধীনে থাকা ‘অভয়াঞ্চল’ থেকে টিটিপি পাকিস্তানের বিরুদ্ধে সন্ত্রাসী কার্যকলাপ চালাচ্ছে।

পাকিস্তানের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র মুমতাজ বালোচ বৃহস্পতিবার বলেন, তাদের সরকারের দীর্ঘদিনের অভিযোগ পুনর্ব্যক্ত করেছেন। তিনি আবারও জোর দিয়ে বলেছেন, আফগান ভূখণ্ডে সন্ত্রাসী গোষ্ঠীগুলোর কার্যকলাপের বিরুদ্ধে আফগান তালেবান কর্তৃপক্ষের কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়া অত্যন্ত জরুরি। তালেবান নেতারা দাবি করেছেন, তারা টিটিপি বা অন্য কোনো সন্ত্রাসী গোষ্ঠীকে আশ্রয় দেন না এবং প্রতিবেশী দেশগুলোর বিরুদ্ধে হুমকি দেওয়ার জন্য কাউকে সুযোগও দেন না।

এই হামলার ঘটনা পাকিস্তানে সন্ত্রাসী কার্যক্রমের তীব্রতার একটি নতুন উদাহরণ হিসেবে দেখা হচ্ছে, যা আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের জন্য উদ্বেগের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে।

Header Ad

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ১৮ সদস্যের কেন্দ্রীয় কমিটি গঠন

ছবি: সংগৃহীত

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ১৮ সদস্যবিশিষ্ট কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটি ঘোষণা করা হয়েছে। কমিটিতে পদাধিকারবলে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের আহ্বায়ক, সদস্য সচিব, মুখ্য সংগঠক ও মুখপাত্র এ কমিটির সদস্য থাকবে।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) রাতে এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ ঘোষণা দেওয়া হয়।

১৮ সদস্যবিশিষ্ট কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সদস্যরা হলেন- মো. মাহিন সরকার, রশিদুল ইসলাম রিফাত, নুসরাত তাবাসসুম, লুৎফর রহমান, আহনাফ সাঈদ খান, তারেকুল ইসলাম (তারেক রেজা), তারিকুল ইসলাম, মো. মেহেরাব হোসেন সিফাত, আসাদুল্লাহ আল গালিব, মোহাম্মদ রাকিব, সিনথিয়া জাহিন আয়েশা, আসাদ বিন রনি, নাইম আবেদীন, মাহমুদা সুলতানা রিমি, ইব্রাহিম নিরব, রাসেল আহমেদ, রফিকুল ইসলাম আইনী ও মুঈনুল ইসলাম।

১৮ সদস্যবিশিষ্ট নির্বাহী কমিটির তালিকা। ছবি: সংগৃহীত

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতৃত্বে গত ১ জুলাই সরকারি চাকরিতে কোটা সংস্কারের দাবিতে আন্দোলন শুরু হয়। এই আন্দোলন একপর্যায়ে গণ–অভ্যুত্থানে রূপ নেয়। ছাত্র-জনতার সেই অভ্যুত্থানে গত ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতন ঘটে। আন্দোলন পরিচালনায় ৮ জুলাই ৬৫ সদস্যের সমন্বয়ক টিম গঠন করেছিল বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন। পরে ৩ আগস্ট তা বাড়িয়ে ১৫৮ সদস্যের করা হয়। ২২ অক্টোবর বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়ক টিম বিলুপ্ত করে চার সদস্যের আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা করা হয়।

কমিটিতে হাসনাত আবদুল্লাহকে আহ্বায়ক, আরিফ সোহেলকে সদস্যসচিব, আবদুল হান্নান মাসউদকে মুখ্য সংগঠক ও উমামা ফাতেমাকে মুখপাত্র করা হয়। এই কমিটি দিয়ে এতদিন সংগঠনটির কার্যক্রম পরিচালিত হচ্ছিল।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

যুদ্ধবিধ্বস্ত লেবানন থেকে ফিরলেন আরও ৮২ বাংলাদেশি
পাকিস্তানে যাত্রীবাহী গাড়িতে সন্ত্রাসী হামলা, নিহত ৪৫
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ১৮ সদস্যের কেন্দ্রীয় কমিটি গঠন
তামিমকে অধিনায়ক করে বাংলাদেশের দল ঘোষণা
নতুন নির্বাচন কমিশন শপথ নেবে রোববার
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহতের সংখ্যা ছাড়াল ৪৪ হাজার
খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ
দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম
‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’
‘বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সশস্ত্র বাহিনীর অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’: প্রধান উপদেষ্টা
নওগাঁ শহরে শৃঙ্খলা ফেরাতে বিশেষ অভিযান শুরু
২০২৬ সালের মাঝামাঝিতে নির্বাচন হতে পারে: উপদেষ্টা সাখাওয়াত
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে খালেদা জিয়ার শুভেচ্ছা বিনিময়
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে আহত ৫ জনকে রোবটিক হাত উপহার
সেনাকুঞ্জের পথে খালেদা জিয়া
সুযোগ পেলে শেখ হাসিনার পক্ষে মামলায় লড়ব: জেড আই খান পান্না
নির্বাচন কমিশন গঠন, সিইসি হলেন অবসরপ্রাপ্ত সচিব নাসির উদ্দীন
ডিএনএ টেস্টের ফলাফল: ভিনিসিয়ুসের পূর্বপুরুষ ছিলেন ক্যামেরুনের
জামিন পেলেন সাংবাদিক শফিক রেহমান
বিএনপি ছেড়ে আওয়ামী লীগে আসা সেই শাহজাহান ওমর গ্রেপ্তার