সোমবার, ১৩ জানুয়ারি ২০২৫ | ২৯ পৌষ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

রাজনৈতিক চাপের মুখে বিএমডিএ, নিয়োগ বাতিল হচ্ছে সাড়ে ৪ হাজার কর্মচারীর!

ছবি: সংগৃহীত

কৃষি উন্নয়নে প্রযুক্তি ও উদ্ভাবনকে আরও শক্তিশালী করার লক্ষ্যে সরকারের উদ্যোগ অব্যাহত রয়েছে। এর অংশ হিসেবে বরেন্দ্র উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ সম্প্রতি গভীর নলকূপের জন্য অপারেটর নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে। সেই বিজ্ঞপ্তির পর ১৬ হাজার ৭৮৯ জন প্রার্থীকে নিয়োগের চূড়ান্ত তালিকাও প্রকাশিত হয়েছে। তবে, এর মধ্যে রাজনৈতিক ও দলীয় চাপের কারণে প্রায় সাড়ে ৪ হাজার জনের নিয়োগ বাতিলের প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে।

এদিকে, রাজনৈতিক নেতাদের চাপে গত তারিখে সাড়ে ৪ হাজার দলের নেতাকর্মীর নতুন আবেদন জমা হয়েছে বিএমডিএ-এর সেচ বিভাগে। সূত্রে জানা গেছে, শিগগিরই একটি সংশোধিত নিয়োগ কমিটি গঠন করা হবে, যাদের সুপারিশ অনুযায়ী এসব আবেদনকারীদের নিয়োগ দেওয়া হবে।

বিএমডিএ-এর সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের সূত্রে বিষয়টি নিশ্চিত করা হয়েছে। এর ফলে চূড়ান্তভাবে নিয়োগ পাওয়া সাড়ে ৪ হাজার অপারেটর বাদ পড়বেন। বিষয়টি জানাজানির পর সংশ্লিষ্টদের মাঝে ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে। অন্যদিকে রাজনৈতিক চাপে দিশেহারা হয়ে পড়েছেন বিএমডিএ-এর কর্মকর্তারা। সম্প্রতি এ নিয়ে দেশের একটি গণমাধ্যমে প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, অভিযোগ রয়েছে কতিপয় রাজনৈতিক নেতা গভীর নলকূপ অপারেটর নিয়োগকে কেন্দ্র করে ব্যাপক নিয়োগ বাণিজ্য শুরু করেছেন রাজশাহীসহ আশপাশের জেলা-উপজেলায়। কোনো কোনো নেতা ২০০ থেকে ২৫০ জনের জন্য লিখিতভাবে সুপারিশ দিয়েছেন। ছোট নেতারা সুপারিশ দিয়েছেন ৫ থেকে ৭ জনের। অপারেটর নিয়োগের জন্য কতিপয় নেতা ৩ থেকে ৫ লাখ টাকা করে নিচ্ছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। এসব নেতা প্রতিদিন বরেন্দ্র বহুমুখী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের প্রধান কার্যালয়ে গিয়ে নিজেদের তালিকা জমা দিচ্ছেন। এর ফলে বিএমডিএ-এর নিয়োগ সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা চরম বিব্রতকর পরিস্থিতিতে পড়েছেন। পরিস্থিতি বিবেচনায় সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা কারও তালিকা ফিরিয়ে দিতে পারছেন না বা মুখের ওপর না-ও বলতে পারছেন না। ফলে অপারেটর নিয়োগ নিয়ে বিশৃঙ্খল পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে।

বিএমডিএ-এর সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা বলছেন, শুরু থেকেই রাজনৈতিক চাপ উপেক্ষা করে যোগ্যদের বাছাই করে অপারেটর নিয়োগের চেষ্টা তারা করেছিলেন। অধিকাংশ ক্ষেত্রে তারা যোগ্যদেরই নির্বাচিত করে চূড়ান্ত তালিকাও প্রকাশ করেন। কিন্তু এখন রাজনৈতিক চাপে তারা অনেকের নিয়োগ বাতিল করতে বাধ্য হচ্ছেন। রাজনৈতিক চাপের কারণে চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশের দুই সপ্তাহ পরও এখন পর্যন্ত কাউকে নিয়োগপত্র না দেওয়ার কারণও এটি। নিয়োগপত্রের জন্য নির্বাচিতরাও ঘুরছেন বিএমডিএতে।

বিএমডিএ সূত্র জানায়, দেশের উত্তরাঞ্চলের ১৬ জেলায় বরেন্দ্র বহুমুখী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের ১৬ হাজার ৭৮৯টি গভীর নলকূপ রয়েছে। গত অক্টোবরে গভীর নলকূপের অপারেটর নিয়োগের নোটিশ জারি করা হয়। ৩ থেকে ১৫ নভেম্বর পর্যন্ত ২৩ হাজার ৭৫০টি আবেদন জমা পড়ে। যাচাই-বাছাই শেষে ধারাবাহিকভাবে ২৩ হাজার ৭২১ জনের সাক্ষাৎকার গ্রহণ করা হয়। ৩০ ডিসেম্বর নির্বাচিত অপারেটরদের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ করা হয়। চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশের পর থেকে দলীয় তালিকা অনুযায়ী রাজশাহী, নওগাঁ ও চাঁপাইনবাবগঞ্জসহ বিভিন্ন স্থানে বিএমডিএ অফিসের সামনে বিক্ষোভ শুরু করেন দলীয় নেতাকর্মীরা। তারা নির্বাচিত তালিকা বাতিল করে দলীয় লোকদের নিয়োগের দাবিতে বিক্ষোভ সমাবেশ করতে থাকেন। এমন পরিস্থিতিতে বিএমডিএ-এর মাঠ পর্যায় ও জোনাল কার্যালয়গুলোর কার্যক্রম বন্ধ হয়ে যায়।

বিএমডিএ-এর কর্মকর্তারা দলীয় নেতাদের বুঝিয়ে নতুন করে আবেদন দিতে বলেন। এখন দলীয় সুপারিশগুলো থেকে সাড়ে ৪ হাজার জনকে নতুন করে নিয়োগ দেওয়ার প্রক্রিয়া চলছে। ইতোমধ্যে দলীয় সুপারিশে পেছনের তারিখ দেখিয়ে সাড়ে ৪ হাজার আবেদনপত্র নতুনভাবে জমা নেওয়া হয়েছে। অধিকাংশ ক্ষেত্রে বেশি দলীয় সুপারিশ এসেছে রাজশাহীর তানোর, গোদাগাড়ী ও পবা থেকে। কিছু সুপারিশ এসেছে নওগাঁর নিয়ামতপুর, মান্দাসহ বিভিন্ন উপজেলা থেকে। চাঁপাইনবাবগঞ্জের নাচোল ও সদর উপজেলা থেকেও রাজনৈতিকভাবে সুপারিশ দিয়ে নতুন তালিকা জমা করা হয়েছে। এগুলো বর্তমানে যাচাই-বাছাই করছেন কর্মকর্তারা। সাক্ষাৎকার ছাড়াই তাদের নিয়োগের প্রস্তুতি নিয়েছে বিএমডিএ।

রাজশাহীর পবায় নতুন করে ২৮৩টি দলীয় আবেদন জমা হয়েছে। তানোর উপজেলার ৩১৭টি নতুন আবেদন দেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে তানোর উপজেলা বিএনপির একজন নেতা একাই ২০০ জনের আবেদনে সুপারিশ দিয়ে তালিকা দিয়েছেন বিএমডিএতে। তানোর বিএনপির আরেক সাবেক নেতা ১১৭ জনের আবেদনে দলীয় সুপারিশ করেছেন। এসব নেতা প্রতিদিন বিএমডিএ-এর প্রধান কার্যালয় রাজশাহীতে গিয়ে তাদের তালিকা মোতাবেক অপারেটর নিয়োগের জন্য কর্মকর্তাদের চাপ দিচ্ছেন।

কৃষকরা অভিযোগে জানিয়েছেন, ৫ আগস্টের পর উত্তরাঞ্চলজুড়ে বিএমডিএ-এর অধিকাংশ গভীর নলকূপ দখল করে নেন একটি রাজনৈতিক দলের স্থানীয় নেতাকর্মীরা। যদিও গভীর নলকূপগুলোর চাবি এখনো দখলদারদের থেকে উদ্ধার করতে পারেনি বিএমডিএ। ফলে মাঠ পর্যায়ে নিবিড় সেচ প্রদানে চরম বিশৃঙ্খল পরিস্থিতি বিরাজ করছে।

বিএমডিএ-এর অতিরিক্ত প্রধান প্রকৌশলী জাহাঙ্গীর আলম খান বলেন, অপারেটর নিয়োগের চূড়ান্ত প্রকাশের পর বিভিন্ন এলাকা থেকে আপত্তি আসে। ফলে নিয়োগের তালিকা পুনর্বিবেচনা ও পর্যালোচনা করা হচ্ছে। নতুন করে সাড়ে ৪ হাজার আবেদন নেওয়া হয়েছে। এজন্য নতুন করে একটি সংশোধিত নিয়োগ কমিটি গঠনের বিষয়টি প্রক্রিয়াধীন আছে। সব অপারেটর পদে নিয়োগ দলীয় সুপারিশে নেওয়া হবে কি না-এ বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, এ বিষয়ে এখন কোনো মন্তব্য করা সম্ভব নয়।

Header Ad
Header Ad

ভারত নয়, পাকিস্তান থেকেই আসছে পেঁয়াজ

ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশে পেঁয়াজের বার্ষিক চাহিদা প্রায় ৩৫ লাখ টন হলেও যথাযথ সংরক্ষণ ও ব্যবস্থাপনার অভাবে ২০-২৫ শতাংশ পেঁয়াজ নষ্ট হয়ে যায়। ফলে দেশীয় উৎপাদন চাহিদা মেটাতে ব্যর্থ হয়। এতদিন পেঁয়াজ আমদানির নির্ভরযোগ্য উৎস ছিল ভারত।

তবে রফতানি নিষেধাজ্ঞা এবং সাম্প্রতিক কূটনৈতিক টানাপড়েনের কারণে বিকল্প উৎস খুঁজছেন ব্যবসায়ীরা। গত ছয় মাসে ভারত ব্যতীত আমদানি হওয়া পেঁয়াজের ৪৭ শতাংশই এসেছে পাকিস্তান থেকে।

২০২৪ সালের জুলাই থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত পাকিস্তান, মিসর, চীন, মিয়ানমারসহ আটটি দেশ থেকে পেঁয়াজ আমদানি করা হয়েছে। পাকিস্তান থেকে পেঁয়াজ আমদানির পরিমাণ উল্লেখযোগ্য, কারণ চট্টগ্রাম বন্দরের সঙ্গে সরাসরি জাহাজ চলাচল শুরু হওয়ায় দেশটি গুরুত্বপূর্ণ বিকল্প উৎসে পরিণত হয়েছে। উদ্ভিদ সংগনিরোধ কেন্দ্রের তথ্য অনুযায়ী, পাকিস্তান থেকে জুলাইয়ে ৩ হাজার ৩৪৩ টন এবং সেপ্টেম্বরে ১ হাজার ৩৩৮ টন পেঁয়াজ আমদানি হয়েছে।

দেশীয় বাজারে বর্তমানে দেশীয় পেঁয়াজ ৪০-৪৫ টাকায় বিক্রি হলেও ভারতীয় পেঁয়াজের দাম ৫৫-৬০ টাকা এবং পাকিস্তানি পেঁয়াজ ৪০-৫০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। ব্যবসায়ীরা জানান, ভারতীয় পেঁয়াজ আমদানিতে রফতানিমূল্য বাড়ানোর কারণে বিকল্প দেশগুলোর প্রতি ঝোঁক বেড়েছে।

বাজার বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, ভবিষ্যতে ভারত থেকে আমদানি কমে গেলে পাকিস্তান, মিসরসহ বিকল্প উৎসগুলো থেকে পেঁয়াজ আমদানির পরিমাণ আরও বৃদ্ধি পেতে পারে। পেঁয়াজের মতো পচনশীল পণ্যের সহজ পরিবহনের কারণে ব্যবসায়ীরা সীমান্তবর্তী দেশগুলোর ওপরই বেশি নির্ভরশীল থাকবেন।

Header Ad
Header Ad

পরকীয়া সন্দেহে স্ত্রীকে হত্যা করে থানায় হাজির স্বামী

পরকীয়া সন্দেহে স্ত্রীকে হত্যা করে থানায় হাজির স্বামী । ছবি: সংগৃহীত

মৌলভীবাজারের কমলগঞ্জে পরকীয়া সম্পর্কের সন্দেহে কথা কাটাকাটি করার পর গলায় ওড়না পেঁচিয়ে দ্বিতীয় স্ত্রীকে হত্যা করেন স্বামী। স্ত্রীকে হত্যা করে থানায় গিয়ে আত্মসমর্পণ করেছেন ঘাতক স্বামী। রোববার (১৩ জানুয়ারি) সকাল ১০টার দিকে উপজেলার আলেপুর গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।

পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, উপজেলার সদর ইউনিয়নের দক্ষিণ বালিগাঁও গ্রামের আজাদ বক্স (৫৫) নিজ বাড়িতে প্রথম স্ত্রী নিয়ে বসবাস করতেন। একপর্যায়ে আলেপুর গ্রামের মনোয়ারা বেগমের সঙ্গে ২০২৩ সালে প্রেমের সম্পর্ক হয়। মনোয়ারা বেগমকে (৩০) বিয়ে করেন আজাদ মিয়া। মনোয়ারাকে বাড়ি বালিগাঁও গ্রামে না নিয়ে আলেপুরের মনোয়ারার বাবার বাড়িতে রেখে সংসার করছিলেন আজাদ।

সম্প্রতি দ্বিতীয় স্ত্রী মনোয়ারা বেগম অন্য ছেলের সঙ্গে পরকীয়া করছেন- এমন সন্দেহে আজাদ বক্স ক্ষুব্ধ হয়ে উঠেন। তাদের সংসারে অশান্তি বিরাজ করছিল। এসব বিষয় নিয়ে কথা কাটাকাটির একপর্যায়ে আজাদ বক্স ঘরের মধ্যে গলায় ওড়না পেঁচিয়ে স্ত্রী মনোয়ারা বেগমকে হত্যা করে নিজেই থানায় গিয়ে আত্মসমর্পণ করেন।

কমলগঞ্জ থানার অফিসার ইনচার্জ সৈয়দ ইফতেখার হোসেন জানান, আসামি আজাদ বক্স থানায় এলে তাকে গ্রেফতার করা হয়েছে। মনোয়ারা বেগমের মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য মৌলভীবাজার সদর হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। এ ঘটনায় আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

Header Ad
Header Ad

ভ্যাট বাড়ানোর কারণ জানালেন খাদ্য উপদেষ্টা

খাদ্য উপদেষ্টা আলী ইমাম মজুমদার। ছবি: সংগৃহীত

সরকারের রাজস্ব ঘাটতি মেটাতেই কিছু পণ্যের ওপর ভ্যাট বাড়ানো হয়েছে বলে জানিয়েছেন খাদ্য মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা আলী ইমাম মজুমদার। সোমবার (১৩ জানুয়ারি) সকালে মাদারীপুর সার্কিট হাউসে এক অনুষ্ঠানে যোগ দিয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এসব কথা বলেন।

ভ্যাট বাড়ানোর কারণ ব্যাখ্যা করে খাদ্য উপদেষ্টা বলেন, সরকারের রাজস্ব প্রয়োজন। প্রচুর ভর্তুকিও লাগে। এ অর্থ কোথাও না কোথাও থেকে সংগ্রহ করতে হয়। তাই কিছু পণ্যের ভ্যাট বাড়ানো হয়েছে, এতে তেমন কোনো অসুবিধা হবে না।

খাদ্য আমদানির ব্যবস্থা করা হয়েছে জানিয়ে আলী ইমাম মজুমদার বলেন, এ বছর অকাল বন্যায় আমন ধানের ক্ষতি হয়েছে। এতে খাদ্য নিরাপত্তা ঝুঁকিতে ছিল। সেই ঘাটতি পূরনের জন্য বর্তমান সরকার চেষ্টা চালাচ্ছে। বিদেশ থেকে খাদ্য আমদানির ব্যবস্থা করা হয়েছে। আগামীতে ভালো ফসল হবে, ইরি ধানের বাম্পার ফলন হলে চাল বিদেশ থেকে আমদানি করতে হবে না।

তিনি আরও বলেন, অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব বিদেশ থেকে খাদ্য আমদানি করা এবং দেশের বিভিন্ন স্থানে সেই খাদ্য সঠিকভাবে পৌঁছানো। দেশের চালের বাজার স্থিতিশীল রাখতে আমদানি কার্যক্রম সহায়ক হবে। ওএমএস-এর সুবিধা বাড়ানোর চিন্তা করা হচ্ছে। এরই মধ্যে প্রতি উপজেলায় দুই টন করে চাল দেওয়া হয়েছে। খাদ্যবান্ধব কর্মসূচিতে আগামী দুই মাস দেশের ৫০ লাখ উপকারভোগী মাত্র ১৫ টাকা কেজিতে ৩০ কেজি করে চাল পাবেন।

খাদ্য মন্ত্রণালয়ের দুর্নীতি নিয়ে এক প্রশ্নের জবাবে আলী ইমাম মজুমদার বলেন, খাদ্য মন্ত্রণালয়ে কিছু অনিয়ম রয়েছে, সেই সম্পর্কে দুদক অনুসন্ধান করছে। ভবিষ্যতে এ অনুসন্ধান চলবে বলেও জানান তিনি।

এ সময় উপস্থিত ছিলেন মাদারীপুর জেলা প্রশাসক ইয়াসমিন আক্তার, পুলিশ সুপার মো. সাইফুজ্জামান, স্থানীয় সরকার বিভাগের উপপরিচালক মো. হাবিবুল আলম প্রমুখ।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

ভারত নয়, পাকিস্তান থেকেই আসছে পেঁয়াজ
পরকীয়া সন্দেহে স্ত্রীকে হত্যা করে থানায় হাজির স্বামী
ভ্যাট বাড়ানোর কারণ জানালেন খাদ্য উপদেষ্টা
মাহফিলে ‘তুমি’ সম্বোধন করা নিয়ে যে ব্যাখ্যা দিলেন আজহারী
ঝগড়ায় ভালোবাসা বেড়ে যায় দ্বিগুণ, বলছে গবেষণা
শেখ হাসিনাসহ গণহত্যায় জড়িতদের গুরুত্বপূর্ণ কল রেকর্ড প্রসিকিউশনের হাতে
রুপির দাম সর্বকালের সর্বনিম্ন, এক ডলারে ৮৬ রুপি
যুক্তরাষ্ট্রে আমন্ত্রণ নিয়ে বিভ্রান্তি, বিএনপির দুঃখ প্রকাশ
নগদে ২৩০০ কোটি টাকার অনিয়ম, অবৈধ ই-মানি ৬০০ কোটি: গভর্নর
রাজনৈতিক চাপের মুখে বিএমডিএ, নিয়োগ বাতিল হচ্ছে সাড়ে ৪ হাজার কর্মচারীর!
সীমান্তে ভারতীয় বিএসএফের বর্বরতা, ১ দশকে নিহত ২৮৯ বাংলাদেশি
১০ হাজার অবৈধ প্রবাসীকে ফেরত পাঠালো সৌদি আরব
রাজশাহীর সঙ্গে সারাদেশের রেল যোগাযোগ বন্ধ
সায়ান এফ রহমান ব্রিটিশ রাজার দাতব্য সংস্থায় ‘আড়াই লাখ পাউন্ড’ দান করেন  
জবির গেটে তালা ঝুলিয়ে অনশন করছেন শিক্ষার্থীরা
বাবা হারালেন জনপ্রিয় নির্মাতা রায়হান রাফী
অতিবৃষ্টিতে সবুজ হচ্ছে সৌদির মরুভূমি, যা কেয়ামতের আলামত
যুক্তরাষ্ট্র ও ভারত উভয়েই স্থিতিশীল বাংলাদেশ দেখতে চায়: ভারতের মার্কিন রাষ্ট্রদূত  
দুই গ্রুপের সংঘর্ষে আনন্দ মোহন কলেজ হল বন্ধ ঘোষণা  
সীমান্তে উত্তেজনা এড়ানোর আহ্বান বাংলাদেশের