শনিবার, ৪ জানুয়ারি ২০২৫ | ২০ পৌষ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

নওগাঁয় যাত্রীবাহী বাস উল্টে নিহত ২, আহত ১৫

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

নওগাঁর মহাদেবপুরে একটি বাস উল্টে দুজন নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় আহত হয়েছেন অন্তত ১৫ জন। বুধবার ১ জানুয়ারি) দুপুর ১২টার দিকে মহাদেবপুর-নজিপুর আঞ্চলিক মহাসড়কের খুন্তির মোড় এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে। খুন্তির মোড় এলাকায় পার্শ্বরাস্তা থেকে মহাসড়কে হঠাৎ করে উঠে আসা মোটরসাইকেলকে সাইড দিতে গিয়ে বাসটি নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে রাস্তার পাশের উল্টে যায়।

আহত ব্যক্তিদের মহাদেবপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স, নওগাঁ জেনারেল হাসপাতাল ও রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।

নিহত ব্যক্তিরা হলেন বাসচালকের সহকারী ও মহাদেবপুর উপজেলার পশ্চিম খাঁপুর গ্রামের বাসিন্দা মোশাররফ হোসেন (৪২) এবং বাসের যাত্রী ও মহাদেবপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের স্বাস্থ্য সহকারী আফতাব উদ্দিন (৫০)।

 

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

মহাদেবপুর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) হাশমত আলী বলেন, আজ বেলা সাড়ে ১১টার দিকে তনয় পরিবহনের একটি বাস ধামইরহাট থেকে ৩০ জন যাত্রী নিয়ে নওগাঁর উদ্দেশে রওনা দেয়। দুপুর ১২টার দিকে বাসটি মহাদেবপুর উপজেলার খুন্তির মোড় এলাকায় পৌঁছালে পার্শ্বরাস্তা থেকে উঠে আসা একটি মোটরসাইকেলকে সাইড দিতে গেলে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে রাস্তার পাশে উল্টে এ দুর্ঘটনা ঘটে। বাস উল্টে চালকের সহকারী মোশাররফ হোসেন ঘটনাস্থলেই মারা যান। গুরুতর আহত অবস্থায় বাসের যাত্রী আফতাব উদ্দিনকে উদ্ধার করে চিকিৎসার জন্য রাজশাহী নেওয়ার পথে তিনি মারা যান। বাসে থাকা অন্তত আরও ১৫ জন যাত্রী গুরুতর আহত হয়েছেন।

Header Ad
Header Ad

২০২৪ সালে সড়কে ঝরেছে ৮ হাজার ৫৪৩ প্রাণ, আহত ১২৬০৮

ফাইল ছবি

বিদায়ী ২০২৪ সালে ৬ হাজার ৩৫৯টি সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত হয়েছেন ৮ হাজার ৫৪৩ জন। আহত হয়েছেন ১২ হাজার ৬০৮ জন। সড়ক, রেল ও নৌ-পথে সর্বমোট ৬ হাজার ৯৭৪টি দুর্ঘটনায় ৯ হাজার ২৩৭ জন নিহত এবং ১৩ হাজার ১৯০ জন আহত হয়েছেন।

শনিবার (৪ জানুয়ারি) সকালে ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির সাগর-রুনি মিলনায়তনে বাংলাদেশ যাত্রী কল্যাণ সমিতি আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য তুলে ধরেন সমিতির মহাসচিব মোজাম্মেল হক চৌধুরী।

তিনি বলেন, রেলপথে ৪৯৭টি দুর্ঘটনায় ৫১২ জন নিহত, ৩১৫ জন আহত হয়েছে। নৌ-পথে ১১৮টি দুর্ঘটনায় ১৮২ জন নিহত, ২৬৭ জন আহত এবং ১৫৫ জন নিখোঁজ রয়েছে। এই সময়ে ২ হাজার ৩২৯টি মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় ২ হাজার ৫৭০ জন নিহত ও ৩ হাজার ১৫১ জন আহত হয়েছে।

প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, বিগত ১০ বছরে মোটরসাইকেল ১৫ থেকে ৬০ লাখে উন্নীত হয়েছে, নতুন করে ৬০ লাখ ব্যাটারিচালিত রিকশা রাস্তায় নামার পাশাপাশি ছোট যানবাহন অবাধে বৃদ্ধি ও এসব যানবাহন সরকারের নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে সড়ক-মহাসড়কে অবাধে চলাচলের কারণে সড়কে দুর্ঘটনা ও প্রাণহানি ভয়াবহভাবে বাড়ছে। ২০২৩ সালের তুলনায় ২০২৪ সালে সড়কে ১.৫৪ শতাংশ দুর্ঘটনা, নিহত ৭.৫০ শতাংশ এবং আহত ১৭.৭৩ শতাংশ বেড়েছে।

২০২৪ সালে সড়কে দুর্ঘটনায় আক্রান্ত ১৬৮ জন আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্য, ১ হাজার ৯৫২ জন চালক, ১ হাজার ৮৭৯ জন পথচারী, ৬২২ জন পরিবহন শ্রমিক, ৭৫৫ জন শিক্ষার্থী, ১২৬ জন শিক্ষক, ১ হাজার ২০৬ জন নারী, ৬৫৮ জন শিশু, ৪৮ জন সাংবাদিক, ১৭ জন চিকিৎসক, ১৬ জন বীর মুক্তিযোদ্ধা, একজন চিত্রনায়ক, ৬ জন আইনজীবী, ১২ জন প্রকৌশলী এবং ২১৫ জন বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতাকর্মীর পরিচয় মিলেছে।

এর মধ্যে ৩৯ জন পুলিশ সদস্য, ২১ জন সেনা সদস্য, ৫ জন আনসার সদস্য, একজন র‍্যাব সদস্য, একজন ফায়ারসার্ভিস সদস্য, একজন বিমানবাহিনীর সদস্য, ১২ জন বীর মুক্তিযোদ্ধা, ২১ জন সাংবাদিক, ৭২৭ জন নারী, ৫৩৬ জন শিশু, ৪৩৪ জন শিক্ষার্থী, ৯৯ জন শিক্ষক, ১ হাজার ৩৭২ জন চালক, ২৬৫ জন পরিবহন শ্রমিক, ৮ জন প্রকৌশলী, ৪ জন আইনজীবী, ১১৪ জন বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতাকর্মী, ১৫ জন চিকিৎসক ও এক হাজার ৯ জন পথচারী নিহত হয়েছে।

সংঘটিত মোট দুর্ঘটনার ৫০.৮৪ শতাংশ পথচারীকে গাড়িচাপা, ২৪.৩৯ শতাংশ মুখোমুখি সংঘর্ষ, ১৮.৯২ শতাংশ নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে খাদে পড়ে, ৪.৯৯ শতাংশ বিবিধ কারনে, ০.৩১ শতাংশ যানবাহনের চাকায় ওড়না পেঁছিয়ে এবং ০.৭৩ শতাংশ ট্রেন-যানবাহন সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে।

দুর্ঘটনার ধরন বিশ্লেষণে দেখা গেছে মোট সংঘটিত দুর্ঘটনার ৩৫.৬৭ শতাংশ জাতীয় মহাসড়কে, ২১.৬৬ শতাংশ আঞ্চলিক মহাসড়কে, ৩৫.৮১ শতাংশ ফিডার রোডে সংঘটিত হয়েছে। এছাড়াও দেশে সংঘটিত মোট দুর্ঘটনার ৪.৯৩ শতাংশ ঢাকা মহানগরীতে, ১.২০ শতাংশ চট্টগ্রাম মহানগরীতে, ০.৭৩ শতাংশ রেলক্রসিংয়ে সংগঠিত হয়েছে।

বিদায়ী বছরে ছোট যানবাহনের সংখ্যা বৃদ্ধি পাওয়ায় ও এসব যানবাহন অবাধে চলাচলের কারণে ফিডার রোডে ৭.৩১ শতাংশ, জাতীয় মহাসড়কে ০.৮১ শতাংশ, ০.০৯ শতাংশ চট্টগ্রাম মহানগরীতে, রেলক্রসিং-এ ০.০৫ শতাংশ সড়ক দুর্ঘটনা বৃদ্ধি পেয়েছে। তবে এবার ঢাকা মহানগরীতে ১.৩৯ শতাংশ, আঞ্চলিক মহাসড়কে ৬.৭৫ শতাংশ দুর্ঘটনা কমেছে।

যাত্রী কল্যাণ সমিতির মতে দুর্ঘটনার কারণ:

যাত্রী কল্যাণ সমিতির পর্যবেক্ষণ মতে সড়ক দুর্ঘটনার কারণগুলো হচ্ছে— বেপরোয়া গতি; বিপজ্জনক অভারটেকিং; সড়কের নির্মাণ ত্রুটি; ফিটনেসবিহীন যানবাহন; চালক, যাত্রী ও পথচারীদের অসতর্কতা; চালকের অদক্ষতা ও ট্রাফিক আইন সংক্রান্ত অজ্ঞতা; পরিবহন চালক ও মালিকের বেপরোয়া মনোভাব; চলন্ত অবস্থায় মোবাইল বা হেড ফোন ব্যবহার; মাদক সেবন করে যানবাহন চালানো; অরক্ষিত রেলক্রসিং; রাস্তায় ফুটপাত না থাকা বা ফুটপাত বেদখলে থাকা; ট্রাফিক আইন প্রয়োগে দুর্নীতি; ট্রাফিক আইন অমান্য করা; রোড মার্কিং না থাকা।

এছাড়া সড়কে চাঁদাবাজি; রাস্তার ওপর হাট-বাজার; মালিকের অতিরিক্ত মুনাফার মানসিকতা; চালকের নিয়োগ ও কর্মঘণ্টা সুনির্দিষ্ট না থাকা; সড়কে আলোকসজ্জা না থাকা; রোড ডিভাইডার পর্যাপ্ত উঁচু না থাকা; সড়ক দুর্ঘটনা কমানোর দায়িত্বরত প্রতিষ্ঠান ও সংস্থার সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের জবাবদিহি না থাকা এবং দেশব্যাপী নিরাপদ, আধুনিক ও স্মার্ট গণপরিবহন ব্যবস্থার পরিবর্তে টুকটুকি-ইজিবাইক-ব্যাটারিচালিত রিকশা, মোটরসাইকেল, সিএনজি অটোরিকশা নির্ভর গণপরিবহন ব্যবস্থার দিকে ধাবিত হওয়ার কারণে সড়ক দুর্ঘটনা ও প্রাণহানী ভয়াবহভাবে বাড়ছে।

সড়ক দুর্ঘটনা রোধে সুপারিশ:

সড়ক দুর্ঘটনা রোধে সুপারিশগুলো হচ্ছে- মানুষের জীবন রক্ষায় সরকারের প্রথম অগ্রাধিকার হিসেবে সড়ক নিরাপত্তার বিষয়টি অন্তর্ভুক্ত করা; দ্রুত সড়ক নিরাপত্তা আইন প্রণয়ন করে ব্যাপক কার্যক্রম শুরু করা; সড়ক নিরাপত্তায় বাজেট বরাদ্দ বাড়ানো, সড়ক পরিবহন মন্ত্রণালয়ে সড়ক নিরাপত্তা উইং চালু করা। সড়ক নিরাপত্তায় ইতোমধ্যে প্রণীত যাবতীয় সুপারিশমালা বাস্তবায়নে নানামুখী কার্যক্রম শুরু করা; দেশের সড়ক-মহাসড়কে রোড সাইন, রোড মার্কিং (ট্রাফিক চিহ্ন) স্থাপন করা। জেব্রা ক্রসিং অংকন ও আলোকসজ্জার ব্যবস্থা করা; গণপরিবহন চালকদের অত্যাধুনিক প্রশিক্ষণ ও নৈতিক শিক্ষার ব্যবস্থা করা; সড়ক পরিবহন সেক্টরে সুশাসন প্রতিষ্ঠা করা।

এছাড়া সুপারিশে রয়েছে-অনিয়ম-দুর্নীতি ও সড়কে চাঁদাবাজি বন্ধ করা; গাড়ির নিবন্ধন, ফিটনেস ও চালকদের লাইসেন্স প্রদানের পদ্ধতি উন্নত বিশ্বের সঙ্গে তাল মিলিয়ে আধুনিকায়ন করা; সড়ক দুর্ঘটনায় আর্থিক সহায়তা তহবিলে আবেদনের সময়সীমা ৬ মাস বৃদ্ধি করা; স্মার্ট গণপরিবহন ব্যবস্থা গড়ে তুলতে দেশব্যাপী পর্যাপ্ত মানসম্মত নতুন বাস সার্ভিস চালুর উদ্যোগ নেওয়া; ট্রাফিক পুলিশের কর্মকর্তা ও সদস্যদের প্রশিক্ষণের জন্য ট্রাফিক ট্রেনিং একাডেমি গড়ে তোলা; সড়কের মিডিয়ানে উল্টো পথের আলো এবং পথচারীর পারাপার রোধে মহাসড়কের রোড ডিভাইডার পর্যাপ্ত উঁচু করা এবং গণপরিবহনের ভাড়া নির্ধারণ, সড়ক দুর্ঘটনা নিয়ন্ত্রণসহ সিদ্ধান্ত গ্রহণের ক্ষেত্রে মালিক-শ্রমিকদের সঙ্গে ভুক্তভোগীদের পক্ষে যাত্রী সাধারণের প্রতিনিধিত্ব নিশ্চিত করা।

যাত্রী কল্যাণ সমিতির মহাসচিব মোজাম্মেল হক চৌধুরী বলেন, সরকার বদল হলেও পরিবহনের কাঠামোগত কোনো পরিবর্তন আসেনি। চাঁদাবাজির হাতবদল হয়েছে কেবল, ফিটনেসহীন যানবাহন সড়কে চলছে, আইনের অপপ্রয়োগ চলছে, বিআরটিএ রাজস্ব আদায়ে ব্যস্ত, ট্রাফিক বিভাগ জরিমানা আদায়ে প্রতিযোগিতায় লিপ্ত, দুর্ঘটনা সংঘঠিত হওয়ার যাবতীয় উপাদান সড়কে বিছিয়ে রাখা হয়েছে। এমন পরিস্থিতিতে কেবল সভা-সমাবেশে, বক্তব্য-বিবৃতি আর পত্রিকায় বিজ্ঞাপণ দিয়ে সড়ক দুর্ঘটনা নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব নয়।

সংবাদ সম্মেলন আরও উপস্থিত ছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের অধ্যাপক রোবায়েত ফেরদৌস, সমাজ উন্নয়ন কর্মী আবদুল্লাহ আল-জহির স্বপন, যাত্রী কল্যাণ সমিতির সহ-সভাপতি তাওহীদুল হক, যুগ্ম মহাসচিব মনিরুল হক, প্রচার সম্পাদক মাহমুদুল হাসান রাসেল, দুর্ঘটনা মনিটরিং সেলের সদস্য মো. জিয়াউল হক চৌধুরী।

Header Ad
Header Ad

‘এটাই লিভারপুলে শেষ মৌসুম’, সালাহর ঘোষণা

মোহামেদ সালাহ। ছবি: সংগৃহীত

লিভারপুলের সঙ্গে মোহামেদ সালাহর চুক্তি নবায়ন নিয়ে মৌসুমের শুরু থেকেই আলোচনা হচ্ছে। সম্প্রতি সালাহ দু'বার জানিয়েছেন, চুক্তির বিষয়ে কোন আপডেট তার কাছে নেই। তবে শীতকালীন দলবদলের বাজারের দরজা খুলতেই মিশরীয় তারকা জানিয়ে দিয়েছেন, এটাই লিভারপুলে তার শেষ মৌসুম।

স্কাই স্পোর্টসকে এক সাক্ষাৎকারে এমন ঘোষণাই দিয়েছেন চলতি মৌসুমে ইউরোপের শীর্ষ পাঁচ লিগে এখন পর্যন্ত সর্বোচ্চ গোল করা সালাহ। জানিয়েছেন, অ্যানফিল্ড ছাড়ার আগে এবারের লিগ শিরোপা টা খুব করে জিততে চান তিনি।

সালাহ বলেন, 'যেটা সবচেয়ে বেশি চাই তা হলো প্রিমিয়ার লিগ জিততে। পূর্বে কিছু সাক্ষাৎকারে চ্যাম্পিয়ন্স লিগ জেতার কথা বলেছি। কিন্তু এবার লিগটা জিততে চাই। কারণ জানি না। হয়তো পূর্বে সেভাবে উদযাপন করতে পারিনি সেজন্য । আরেকটা কারণ হতে পারে, এটাই আমার ক্লাবের হয়ে শেষ মৌসুম।'

জার্গেন ক্লপ-সালাহ জুটিতে দীর্ঘ ৩০ বছর পর প্রিমিয়ার লিগ জিতেছিল লিভারপুল। কিন্তু করোনাকাল হওয়ায় ভক্তদের নিয়ে ঠিক অল রেডসময় উদযাপন করতে পারেননি সালাহরা। যে কারণে লিগের শীর্ষে থাকা লিভারপুলের হয়ে শিরোপা উৎসব করতে চান তিনি।

সালাহর সঙ্গে লিভারপুলের চুক্তি আছে আগামী জুন পর্যন্ত। এরপর ফ্রি এজেন্ট হয়ে যাবেন তিনি। তাকে মোটা অঙ্কের বেতনে তিন মৌসুমের জন্য পিএসজি চুক্তি করতে চায় বলে খবর। আবার সালাহ নাকি স্প্যানিশ শিখছেন। রিয়াল-বার্সার সম্ভাবনাও উড়িয়ে দেওয়া যায় না। ওদিকে সৌদি রেকর্ড বেতনের প্রস্তাব নিয়ে তো বসে আছেই! কোথায় যাচ্ছেন সালাহ, জানতে জুন পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হতে পারে। তবে জানুয়ারিতেই চুক্তি করে রাখার সুযোগ আছে তার।

Header Ad
Header Ad

এখনও বিয়ে হয়নি, বললেন তাহসান

ছবি: সংগৃহীত

ভোর থেকেই সোশ্যাল মিডিয়ায় জনপ্রিয় গায়ক ও অভিনেতা তাহসান খানের বিয়ের খবর ভাইরাল। ভক্ত-অনুরাগীরা তাকে শুভেচ্ছা ও ভালোবাসা জানাচ্ছেন। এ অবস্থায় বিষয়টি খোলাসা করেছেন তাহসান নিজেই।

শনিবার (৪ জানুয়ারি) সকালে তিনি গণমাধ্যমের সঙ্গে কথা বলেন। জনপ্রিয় এই গায়ক-অভিনেতা বলেন, এখনও বিয়ে হয়নি। এমনকি কোনো আনুষ্ঠানিকতাও হয়নি। একটা ঘরোয়া আয়োজন ছিল, সেখানে এ ছবিগুলো তোলা। আজ সন্ধ্যায় বিস্তারিত জানাব।

এর আগে, আজ ভোরে সোশ্যাল মিডিয়ায় তাহসানের বিয়ের আয়োজনের ছবি ভাইরাল হয়। এরপর থেকেই মূলত খবরটি ছড়ায়।

জানা গেছে, তাহসানের স্ত্রীর নাম রোজা আহমেদ। তিনি নিউইয়র্ক ইউনিভার্সিটি থেকে কসমেটোলজির ওপর পড়াশোনা করেছেন। পড়াশোনা শেষ করে তিনি কসমেটোলজি লাইসেন্স গ্রহণ করেন এবং পরবর্তীতে নিউইয়র্কের কুইন্সে রোজাস ব্রাইডাল মেকওভার প্রতিষ্ঠাতা করেন। তিনি একজন উদ্যোক্তাও।

এ ছাড়া প্রায় ১০ বছরের বেশি সময় ধরে বাংলাদেশে এবং যুক্তরাষ্ট্রে ব্রাইডাল মেকআপ আর্টিস্ট হিসেবে কাজ করছেন রোজা আহমেদ। পাশাপাশি একজন মেকআপ শিক্ষিকা হিসেবে তিনি বহু নারীকে প্রশিক্ষণ দিয়েছেন এবং উদ্যোক্তা হতে সাহায্য করেছেন।

সামাজিকমাধ্যমে রোজার রয়েছে অসংখ্য অনুসারী এবং নেটিজেনদের কাছেও তিনি জনপ্রিয়।

এর আগে, ২০০৬ সালের ৭ আগস্ট তাহসান খান অভিনেত্রী মিথিলার সঙ্গে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হন। তাদের ঘর আলো করে আসে কন্যাসন্তান আইরা তাহরিম খান। তবে ২০১৭ সালের ৪ অক্টোবর হঠাৎই তারা সেই সম্পর্কের ইতি টানেন। এক যৌথ বিবৃতির মাধ্যমে তারা তাদের বিচ্ছেদের ঘোষণা দেন।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

২০২৪ সালে সড়কে ঝরেছে ৮ হাজার ৫৪৩ প্রাণ, আহত ১২৬০৮
‘এটাই লিভারপুলে শেষ মৌসুম’, সালাহর ঘোষণা
এখনও বিয়ে হয়নি, বললেন তাহসান
ইসলামের আলোকেই সংসদ ও দেশ সাজাবো: আজহারী
নতুন বিতর্কে টিউলিপ, বিনামূল্যে আ.লীগের ঘনিষ্ঠ ব্যবসায়ীর ফ্ল্যাটে বসবাস!
প্রশিক্ষণ নিতে ভারত যাচ্ছেন ৫০ বিচারক
বাংলাদেশ চা বোর্ডে একাধিক পদে চাকরির সুযোগ
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের ঝটিকা মিছিল
শেখ হাসিনাকে ফেরত দেয়ার বিষয়ে সর্বশেষ যা জানালো ভারত
ভিনির লাল কার্ড আর বেলিংহামের পেনাল্টি মিস, তবুও জিতল রিয়াল
অবশেষে ‘চাঁদের আলো’ খুঁজে পেয়েছেন তাহসান, পাত্রী কে?
পঞ্চগড়ে বইছে মৃদু শৈতপ্রবাহ, বিপাকে নিম্ন আয়ের মানুষ
এবার প্রশিক্ষণরত ২২ কনস্টেবলকে অব্যাহতি
বেনাপোল বন্দর থেকে বিপুল পরিমাণ সার্জিক্যাল ও ঔষধ সামগ্রী জব্দ
ঢালিউডের প্রখ্যাত চিত্রনায়িকা অঞ্জনা আর নেই
গাবতলীতে ২০ কেজি গাঁজাসহ মাদক কারবারি গ্রেপ্তার
বিপিএলে ঢাকা ক্যাপিটালসের টানা তৃতীয় হার
সাকিবকে ফেরাতে শেষ চেষ্টা করবে বিসিবি  
৬টি সংস্কার কমিশনের মেয়াদ বাড়াল অন্তর্বর্তী সরকার
বগুড়ায় প্রতি কেজি ফুলকপি ২ টাকা! বিপাকে কৃষক