সোমবার, ৭ এপ্রিল ২০২৫ | ২৪ চৈত্র ১৪৩১
Dhaka Prokash

ঘণ্টার পর ঘণ্টা যানজটে আটকা পড়ে অতিষ্ঠ নওগাঁবাসী!

যানজটে আটকা পড়ে অতিষ্ঠ নওগাঁবাসী। ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

নওগাঁ জেলা শহরে চলাচল করছে বেশী ভাগ ইজিবাইকের নেই নিবন্ধন। জেলা শহরের পৌরসভায় লাইসেন্সধারী ইজিবাইকের সংখ্যা প্রায় ৪ হাজার। এর বাইরে লাইসেন্সবিহীন ইজিবাইক রয়েছে আরও প্রায় সাত হাজার। নিয়ন্ত্রণহীনভাবে যানবাহন বৃদ্ধি ও অদক্ষ চালক ইচ্ছেমতো চালানোর কারণে শহরের সড়কগুলো ইজিবাইকের দখলে চলে গেছে। ঘণ্টার পর ঘণ্টা যানজটে আটকা পড়ে অতিষ্ঠ হয়ে পড়ছেন শহরবাসী।

স্থানীয়রা বলছেন, তিন চাকার এসব যানবাহনের কারণে শহরের সড়কগুলো অনিরাপদ হয়ে উঠছে। দুর্ঘটনা আতঙ্ক নিয়ে চলাফেরা করতে হচ্ছে পথচারীদের। সড়কে তিন চাকার যানের দাপট নিয়ন্ত্রণে নেওয়া হচ্ছে না কোনো পদক্ষেপ।

নওগাঁ পৌরসভা কার্যালয় সূত্রে জানা যায়, শহরের আয়তন ৩৮ দশমিক ৪২ বর্গকিলোমিটার। ২০১০ সাল থেকে শহরে চলাচলে ইজিবাইকের লাইসেন্স দেওয়া শুরু করে পৌরসভা কর্তৃপক্ষ। ২০১৫ সাল পর্যন্ত ৩ হাজার ৮৮৭টি তিন চাকার যানকে নিবন্ধন দেওয়া হয়। ২০১৬ সালের পর থেকে পৌরসভা কর্তৃপক্ষ ইজিবাইকের লাইসেন্স দেওয়া বন্ধ রেখেছে।

পৌরসভা কার্যালয়ে কর্মরত একাধিক কর্মকর্তা ও কর্মচারী জানান, বর্তমানে শহরে প্রতিদিন ১১ হাজারের অধিক ইজিবাইক চলাচল করে। পৌরসভার নিবন্ধনধারী ইজিবাইকের বাইরে যেসব ইজিবাইক চলাচল করে এগুলোর বেশিরভাগরই নিবন্ধন নেই। বৈধ-অবৈধ ইজিবাইক ছাড়াও সিএনজিচালিত অটোরিকশা, মোটরসাইকেল, ব্যক্তিগত গাড়ি, মাইক্রোবাসসহ ব্যক্তিগত গাড়ি রয়েছে আরও প্রায় আট হাজার।

নওগাঁ শহরের প্রধান সড়কের দুই পাশে তাজের মোড়, বাটার মোড়, ব্র্রিজের মোড়, পুরাতন বাসস্ট্যান্ড, মুক্তির মোড়, রুবির মোড় ও দয়ালের মোড় এলাকায় গড়ে উঠেছে বড় বড় বিপণিবিতান, ব্যাংক, বিমাসহ বিভিন্ন বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠানগুলো। শহরের এসব বাজার এলাকার ভেতর দিয়ে চলে গেছে প্রধান সড়ক। সড়কটির প্রস্থ কোথাও ১৬ ফুট, আবার কোথাও ৮ ফুট। এ সড়ক দিয়ে রিকশা, ভ্যান, ইজিবাইক, অটোরিকশাসহ ব্যক্তিগত যানবাহন চলাচল করে। এ ছাড়া গুরুত্বপূর্ণ এই সড়কে কিছুদূর পরপর গড়ে উঠেছে ইজিবাইক ও অটোরিকশার অবৈধ স্ট্যান্ড। ফলে সড়কটি দিয়ে যান চলাচল ব্যাহত হচ্ছে। সৃষ্টি হচ্ছে যানজটের। শহরের প্রধান সড়ক ছাড়াও শহরের পুরাতন বাসস্ট্যান্ড- গোস্তহাটির মোড় সড়ক, ব্রিজের মোড়-ডিগ্রির মোড় সড়কেও তীব্র যানজট লেগে থাকে।

শহরের ওই সব এলাকা ঘুরে দেখা গেছে, সকাল ৮টা থেকে রাত ৯টা পর্যন্ত বাজার এলাকায় কিছুদূর পরপর যানজট লেগে থাকে। রাস্তায় চলা যানবাহনের ৭০ থেকে ৮০ শতাংশই ইজিবাইক। আগে যাওয়ার জন্য একে অপরের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় লেগে থাকে ইজিবাইকগুলো। মানা হয় না কোনো ট্র্যাফিক আইন। অনেক ইজিবাইক এক থেকে দুজনের বেশি যাত্রী পাচ্ছে না। অথচ একটি ইজিবাইকে আটজন যাত্রী বসতে পারে। শহরের তাজের মোড় থেকে মুক্তির মোড় পর্যন্ত প্রধান সড়কের প্রায় দুই কিলোমিটার এলাকায় কিছুদূর পরপর গড়ে উঠেছে ইজিবাইক ও সিএনজিচালিত অটোরিকশার অবৈধ স্ট্যান্ড। সড়কের ওপর ইজিবাইক ও অটোরিকশার এসব অবৈধ স্ট্যান্ডের কারণে পুরো রাস্তাই অবরুদ্ধ হয়ে থাকছে।

স্থানীয় সামাজিক-সাংস্কৃতিক সংগঠন একুশে পরিষদ নওগাঁর সাধারণ সম্পাদক মোস্তফা আল মেহমুদ ঢাকাপ্রকাশকে বলেন, ‘শহরে যেসব তিন চাকার যান চলাচল করে তার বেশিরভাগই লাইসেন্সবিহীন। এসব অবৈধ যানগুলোকে নিয়ন্ত্রণ করা হচ্ছে না। এ ছাড়া চালকেরাও অদক্ষ। রাস্তার মধ্যে যেখানে-সেখানে ইজিবাইকগুলো দাঁড় করিয়ে যানজট সৃষ্টি করছে।’

শহরের ব্রিজের মোড় এলাকার কাপড় ব্যবসায়ী নাসির আহমেদ ঢাকাপ্রকাশকে বলেন, ‘ইজিবাইক ও অটোরিকশাগুলো যেখানে সেখানে দাঁড় করিয়ে রাখা হয়। সড়কের মোড়গুলোতে গোলচত্বর বা ইউটার্ন না থাকায় যেখানে-সেখানে সড়কের ওপর ইজিবাইগুলো ইচ্ছেমতো ঘোরানো হচ্ছে। এছাড়া সিগন্যাল ছাড়াই হঠাৎ করে রাস্তায় গাড়ি ঘোরানোর ফলে মোটরসাইকেল ও ব্যক্তিগত গাড়ির সঙ্গে প্রায়ই ছোটখাটো দুর্ঘটনা লেগেই আছে। ইজিবাইকচালকদের এসব নিয়ন্ত্রণহীন চলাফেরা নিয়ে প্রতিবাদ করতে গেলে মারামারির ঘটনাও ঘটে।’

এদিকে চালকদের দাবি, শহরের ভেতরে ইজিবাইকের কোনো বৈধ স্ট্যান্ড নেই। বৈধ স্ট্যান্ড বা ফাঁকা কোনো জায়গা না থাকায় বাধ্য হয়ে তাঁদের রাস্তার ওপরেই ইজিবাইকগুলো দাঁড় করিয়ে রাখতে হয়। এ ছাড়া বৈধ ইজিবাইকের বাইরেও শহরে অবৈধভাবে কিছু ইজিবাইক চলাচল করে।

শহরে ইজিবাইক চালান এমন দুজন চালক মিজানুর রহমান ও সাইফুল ইসলাম ঢাকাপ্রকাশকে বলেন, পৌরসভা থেকে যে পরিমাণ ইজিবাইকের লাইসেন্স দেওয়া হয়েছে, তার প্রায় দ্বিগুণ ইজিবাইক অবৈধভাবে শহরে চলাচল করে। অবৈধ ইজিবাইকের বিষয়ে কড়াকাড়ি ব্যবস্থা গ্রহণ করলে শহরে গাড়ির সংখ্যা অনেক কমে যাবে। ফলে যানজট সমস্যাও কমে আসবে।

টানা ১৪ বছর ধরে নওগাঁ পৌরসভার মেয়রের দায়িত্বে রয়েছেন নজমুল হক সনি। যানজট সমস্যার বিষয়ে তিনি ঢাকাপ্রকাশকে জানান, ‘এই শহরের প্রধান সমস্যা হচ্ছে শহরের ভেতর যাওয়া প্রধান সড়কটি প্রয়োজনের তুলনায় সরু। এটা প্রশস্ত না হলে কিংবা শহরের তাজের মোড় থেকে মুক্তির মোড় পর্যন্ত দুই কিলোমিটার এলাকায় ফ্লাই ওভার না হওয়া পর্যন্ত এই সমস্যার সমাধান হবে না। এই শহরে দেড় লাখের বেশি লোকের বসবাস। মানুষের প্রয়োজনেই রাস্তায় যানবাহন চলাচল করে। শহরে যানবাহনের চাপ কমানোর জন্য ২০১৬ সাল থেকে শহর এলাকায় ইজিবাইকের রুট পারমিটের লাইসেন্স দেওয়া বন্ধ রাখা হয়। কিন্তু তারপরেও আশপাশের বিভিন্ন ইউনিয়ন পরিষদ থেকে লাইসেন্স পাওয়া ইজিবাইক শহরের ভেতর ঢুকে পড়ছে। জেলা প্রশাসন ও পুলিশের সহযোগিতা ছাড়া এসব অবৈধ যানবাহন নিয়ন্ত্রণ করা পৌরসভার একার পক্ষে সম্ভব নয়।’

তবে নওগাঁ শহরের যানজট সমস্যা নিরসনে আশার বাণী শুনিয়েছেন নওগাঁ সড়ক ও জনপথ (সওজ) বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী রাশেদুল হক। তিনি ঢাকাপ্রকাশকে বলেন, ‘নওগাঁ শহরের ভেতর দিয়ে যাওয়া প্রধান সড়কের সান্তাহার ঢাকা মোড় এলাকা থেকে চৌমাশিয়া পর্যন্ত ১৬ কিলোমিটার সড়ক চার লেন করতে একটি প্রকল্প প্রস্তাব সড়ক, পরিবহণ ও সেতু মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়েছে। সম্ভাব্যতা যাচাই শেষে প্রকল্পটি ইতোমধ্যে মন্ত্রণালয়ে পাশ হয়েছে। আশা করছি, আগামী একনেক সভাতেই প্রকল্পটি অনুমোদন পাবে। শহরের প্রধান সড়কটি চার লেন হলে যানজট সমস্যা অনেকটাই দূর হয়ে যাবে।’

Header Ad
Header Ad

ইসরায়েলি বর্বরতার প্রতিবাদে ঢাকায় মার্কিন দূতাবাসের সামনে বিক্ষোভ

ছবি: সংগৃহীত

ফিলিস্তিনের গাজায় ইসরায়েলি বাহিনীর আগ্রাসনের প্রতিবাদে এবং ফিলিস্তিনিদের প্রতি সংহতি জানিয়ে দেশজুড়ে বিক্ষোভ মিছিল ও ক্লাস-পরীক্ষা কর্মসূচি পালিত হচ্ছে।

আজ সোমবার বেলা ১১টা ৪৫ মিনিটের দিকে গুলশানে মার্কিন দূতাবাস এলাকায় মিছিল বের করে একদল তরুণ। মার্কিন দূতাবাসের সামনে মহাসড়কে অবস্থান নেন তাঁরা। এ সময় যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখতে মিছিলটির সামনে ছিলেন পুলিশ সদস্যরা।

সকাল থেকে মার্কিন দূতাবাসের সামনে অবস্থান নিয়েছেন সেনা সদস্যরা। সরেজমিনে দেখা যায়, তাঁরা এক প্রকার মানবপ্রাচীর তৈরি করে রেখেছেন। অধিকাংশ মানুষদের তল্লাশি করা হচ্ছে। কাউকেই ফুটপাতে বা রাস্তায় দাঁড়াতে দেওয়া হচ্ছে না।

বেলা ১২টার দিকে নতুন বাজারের মূল সড়কের একপাশ খুলে দেওয়া হয়। যানচলাচল স্বাভাবিক হতে থাকে। তবে এই প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত বিক্ষোভ চলছে। বিক্ষোভ মিছিলটি ঘিরে রয়েছে পুলিশ ও সেনা সদস্যরা। গুলশান বিভাগ পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা সেখানে উপস্থিত আছেন।

বিক্ষোভে অংশ নেওয়া প্রেসিডেন্সি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী মাহফুজ আলম বলেন, ‘ফিলিস্তিন গাজার জয় হবেই হবে। যতদিন এই পৃথিবী থাকতে ততদিন ওই ইসলামের ভূমি ধ্বংস করা যাবে না। এখন দরকার পুরো পৃথিবীর মুসলিমদের এক হওয়া। জিহাদ ঘোষণা করা। সেটারই প্রথম ধাপ পুরো বিশ্বে এই বিক্ষোভ।
এর আগে সকাল থেকে বাড্ডায় ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের সামনে অবস্থান নেন শিক্ষার্থীরা। তারা ‘ফ্রি ফ্রি ফিলিস্তিন’, ’ ট্রাম্পের দুই গালে জুতা মারো তালে তালে’, ‘আমরা কারা, তোমরা কারা ফিলিস্তিন ফিলিস্তিন’ বলে স্লোগান দেন।

 

Header Ad
Header Ad

জুলাই হত্যাকাণ্ডের বিচার আইসিসিতে পাঠানোর কথা ভাবছে সরকার: প্রেস সচিব

ছবি: সংগৃহীত

জুলাই-আগস্টে ছাত্র-জনতার আন্দোলন দমাতে নির্বিচারে গুলি চালায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনী। তাতে প্রাণ যায় শত শত মানুষের। আহত হন অনেকে। রাজনৈতিক পট পরিবর্তনের পর তদন্তে নেমে মানবতাবিরোধী অপরাধের প্রমাণ পায় জাতিসংঘ।

প্রতিবেদনে সংস্থাটি জানায়, হত্যায় জড়িত ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও তার সরকারের উচ্চ পদস্থ কর্মকর্তারা।

আন্দোলন দমানোর নামে হত্যার নির্দেশ দেয়া হয়েছিলো মোবাইলসহ বিভিন্ন ইলেকট্রনিক ডিভাইসের মাধ্যমে। ১০ জুলাইয়ের পর এসব আলামত নষ্টের অভিযোগ আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের প্রসিকিউটর তানভীর হাসান জোহার।

তিনি বলেন, শুধু ডিলিট না, কথাও যেন কোন ডেটা না থাকে সেজন্যে স্থায়ীভাবে ডিলিট করার নির্দেশনাও আমরা তদন্তে পেয়েছি। সেসমস্ত জিনিস আমরা পুনরুদ্ধার করে আন্তর্জাতিক মানদণ্ড মেনে আদালতে প্রেরণযোগ্যের ব্যবস্থা করেছি।

এদিকে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম জানিয়েছেন, হত্যাকাণ্ডের বিচারের বিষয়টি নেদারল্যান্ডসের হেগের আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতে পাঠানোর সুযোগ আছে কিনা খতিয়ে দেখছে সরকার।

তিনি আরও বলেন, এটি পাঠাতে পারলে সুবিধা হচ্ছে সারা বিশ্বের মানুষ দেখতে পারবে কি নৃশংসভাবে বাংলাদেশে গণহত্যা চালান হয়েছে। তবে এক্ষেত্রে বাংলাদেশের স্বার্থেই সিদ্ধান্ত নেয়া হবে।

উল্লেখ্য, রোম আইনের বলে ২০০২ সালে প্রতিষ্ঠিত হয় এই আদালত। ১২৫টি রাষ্ট্রের মধ্যে বাংলাদেশও এর সদস্য। জেনোসাইড, যুদ্ধাপরাধ ও মানবতাবিরোধী অপরাধে জড়িতদের বিচার হয় আইসিসিতে।

Header Ad
Header Ad

ইসরাইলি আগ্রাসনের প্রতিবাদে সারাদেশে চলছে ‘নো ওয়ার্ক নো ক্লাস’ কর্মসূচি

বেশিরভাগ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানও এ নোটিশ দিয়ে সংহতি জানিয়েছে গাজার পক্ষে। ছবি: সংগৃহীত

ফিলিস্তিনে ইসরাইলি আগ্রাসনের প্রতিবাদে সারাদেশে ‘নো ওয়ার্ক নো ক্লাস’ কর্মসূচি চলছে। গত রাতেই ক্লাস পরীক্ষা বর্জনের ঘোষণা দেয় শিক্ষার্থীরা। বেশিরভাগ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানও এ নোটিশ দিয়ে সংহতি জানিয়েছে গাজার পক্ষে।

রাজধানীর শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোর সামনে জড়ো হচ্ছে শিক্ষার্থীরা। বিশ্ববিদ্যালয় আর কলেজগুলোর সামনে বিক্ষোভ মিছিল করবে শিক্ষার্থী, শিক্ষক, কর্মকর্তা-কর্মচারীরা। এছাড়াও গাজায় হামলা বন্ধের দাবিতে একই কর্মসূচিতে সংহতি জানিয়ে বিক্ষোভের ডাক দিয়েছে ছাত্রদল, গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদ, ছাত্র শিবিরসহ বিভিন্ন ছাত্র সংগঠন।

রোববার রাতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায় বিক্ষোভ মিছিল করে সাধারণ শিক্ষার্থীরা। একই ঘটনায় রাজধানীর বিজয় নগর এলাকায় বিক্ষোভ মিছিল করে বাংলাদেশ যুব অধিকার পরিষদ। ইসরাইলি আগ্রাসনের নিন্দা, ফিলিস্তিনের নাগরিকদের উপর চালানো গণহত্যার প্রতিবাদ ও স্বাধীন ফিলিস্তিনের দাবি উঠে আসে তাদের স্লোগানে। এসময় সোমবার জেনারেল স্ট্রাইকে দেশবাসীকে অংশ নেয়ার আহ্বান জানান শিক্ষার্থীরা।

গাজায় ইসরাইলি বাহিনীর নৃশংস হামলার প্রতিবাদে শিক্ষার্থীদের বিশ্বব্যাপী ক্লাস ও পরীক্ষা বর্জন কর্মসূচির সঙ্গে সংহতি প্রকাশ করে আজকের সকল ক্লাস ও পরীক্ষা স্থগিত ঘোষণা করেছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। এই গণহত্যার প্রতিবাদে ক্লাস-পরীক্ষা বর্জনের ডাক দিয়েছে কিছু বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ও।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

ইসরায়েলি বর্বরতার প্রতিবাদে ঢাকায় মার্কিন দূতাবাসের সামনে বিক্ষোভ
জুলাই হত্যাকাণ্ডের বিচার আইসিসিতে পাঠানোর কথা ভাবছে সরকার: প্রেস সচিব
ইসরাইলি আগ্রাসনের প্রতিবাদে সারাদেশে চলছে ‘নো ওয়ার্ক নো ক্লাস’ কর্মসূচি
যুদ্ধের মাঝে ট্রাম্পের সাথে বৈঠকে যুক্তরাষ্ট্রে ছুটলেন নেতানিয়াহু
রাজশাহীতে ট্রাক-বাসের সংঘর্ষে নিহত তিন, আহত অর্ধশত
পুরান ঢাকায় নাজিমউদ্দিন রোডে আগুন, নিহত ১
ইসরাইলি বসতিতে হামাসের মুহুর্মুহু রকেট হামলা (ভিডিও)
আমরা গাজায় আরও তীব্র হামলা চালাব: ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী
নওগাঁয় আকাশ থেকে পড়ল বিরল আকৃতির শীলা, আতঙ্কিত এলাকাবাসী
ফিলিস্তিনে গণহত্যার প্রতিবাদে সারাদেশে ‘নো ওয়ার্ক, নো স্কুল’ কর্মসূচির ডাক
বিয়ের গেটে পার্টি স্প্রে দেওয়া নিয়ে মারামারি, ভাঙল বিয়ে
গাজায় ইসরায়েলের গণহত্যায় ছাত্রদলের নিন্দা ও কর্মসূচি ঘোষণা
দপ্তর হারালেন স্থানীয় সরকার বিভাগের সচিব নিজাম উদ্দিন
বাংলাদেশে ব্যবসা করার অনুমোদন পেল স্টারলিংক
শুল্ক নিয়ে ট্রাম্প ও মার্কিন প্রশাসনকে চিঠি দেবে বাংলাদেশ: প্রেস সচিব
দর্শনায় পূর্ণাঙ্গ স্থলবন্দর বাস্তবায়নে এডিবির উচ্চ পর্যায়ের প্রতিনিধিদলের পরিদর্শন
ফেসবুকে নির্বাচনের কথা লিখলে সংঘবদ্ধ গালি শুরু হয়ে যাচ্ছে: ইশরাক
গাজায় গণহত্যার প্রতিবাদ: ক্যাম্পাসে ক্যাম্পাসে ক্লাস-পরীক্ষা বর্জনের ডাক
যুক্তরাষ্ট্রের শুল্কের প্রভাব সামাল দেওয়া কঠিন হবে না: অর্থ উপদেষ্টা
বিদেশি শীর্ষ বিনিয়োগকারীদের নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বৈঠক বুধবার