সোমবার, ৬ জানুয়ারি ২০২৫ | ২২ পৌষ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

পুলিশ উপ-পরিদর্শক হত্যা মামলার প্রধান আসামি নওগাঁয় গ্রেপ্তার

ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশ পুলিশবাহীনির সদস্য হত্যা মামলার প্রধান আসামি বাবুলকে (৪৫) নওগাঁর মান্দা থেকে গ্রেপ্তার করেছে র‌্যাব-৫ এবং র‍্যাব-২ এর যৌথ বাহিনীর সদস্যরা। বৃহস্পতিবার (৮ ফেব্রুয়ারি) বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে র‌্যাব-৫ থেকে পাঠানো এক প্রেস বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে বিষয়টি জানানো হয়।

এর আগে গত বুধবার (৭ ফেব্রুয়ারি) ভোরের দিকে জেলার মান্দা উপজেলায় র‍্যাবের যৌথ বাহিনী অভিযান চালিয়ে তাকে গ্রেপ্তার করে। গ্রেপ্তার বাবুল নওগাঁ সদর থানার চকবিরাম গ্রামের মৃত আব্দুর রহমানের ছেলে। আর নিহত পুলিশ সদস্য নীলফামারী জেলায় ডিএসবিতে (এসআই) উপ-পরিদর্শক পদে কর্মরত ছিলেন।

প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, নিহত পুলিশ কর্মকর্তা নীলফামারী জেলায় বিশেষ পুলিশ শাখায় (ডিএসবিতে) এসআই পদে কর্মরত ছিলেন। কাজের সুবাদে তিনি গত ২০২৩ সালের ৩ অক্টোবর রাজশাহী জেলা আদালতে সাক্ষ্য দিতে যান। সাক্ষ্য প্রদান শেষে তিনি ও তার বন্ধু মোটরসাইকেলযোগে নিজ বাড়ি ফুলবাড়ি উপজেলায় যাচ্ছিলেন। যাওয়ার পথে বিরামপুর সরকারি কলজ সংলগ্ন তেল পাম্পের সামনে পৌঁছলে দিনাজপুর থেকে ছেড়ে আসা নওগাঁ গামী ফারুক পরিবহন নামক বাসের ধাক্কায় গুরুতর আহত হন। স্থানীয়রা তাদেরকে উদ্ধার করে বিরামপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসার জন্য নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘাষণা করেন।

পরবর্তীতে নিহত পুলিশ কর্মকর্তার পিতা বাদী হয়ে বিরামপুর থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। এরপর র‌্যাব-৫, রাজশাহীর সিপিসি-৩, জয়পুরহাট ক্যাম্প এবং র‌্যাব-২ এর যৌথ আভিযানিক দল আসামিকে গ্রেপ্তারের জন্য তৎপর হয়। তবে আসামি বাবুল প্রতিনিয়ত অবস্থান পরিবর্তন করে আত্মগোপনে থাকার চেষ্টা অব্যাহত রাখে।

এরই ধারাবাহিকতায়, গোয়েন্দা তথ্যর ভিত্তিতে র‌্যাব-৫ এবং র‌্যাব-২ এর যৌথ অভিযানে ৭ ফেব্রুয়ারি ভোরে নওগাঁ জেলার মান্দা থানা এলাকা হতে এজাহার নামীয় পলাতক আসামি বাবুলকে গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তারকৃত আসামিকে ওই দিনই আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করতে দিনাজপুর জেলার বিরামপুর থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে বলেও প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়।

Header Ad
Header Ad

জান্নাতি ফল ডালিম খাওয়ার যত উপকারিতা

জান্নাতি ফল ডালিম। ছবি: সংগৃহীত

বাংলায় ডালিম, বেদানা বা আনারের আরবি প্রতিশব্দ ‘রুম্মান’। ডালিমের আদি নিবাস প্রাচীন পারস্য অঞ্চলে। তবে বর্তমানের পৃথিবীর প্রায় সব অঞ্চলেই আনার চাষ হয়। পৃথিবীর সবচেয়ে বেশি আনার উৎপন্ন হয় ইরানে। পবিত্র কোরআনের তিন স্থানে রুম্মান বা আনারের আলোচনা এসেছে।

মহান আল্লাহ বলেন, ‘আর তিনিই সৃষ্টি করেছেন এমন বাগানসমূহ, যার কিছু মাচায় তোলা হয় আর কিছু তোলা হয় না এবং খেজুরগাছ ও শস্য, যার স্বাদ বিভিন্ন রকম, জয়তুন ও আনার (ডালিম), যার কিছু দেখতে এক রকম আর কিছু ভিন্ন রকম। তোমরা তার ফল থেকে আহার করো, যখন তা ফল দান করে এবং ফল কাটার দিনেই তার হক দিয়ে দাও আর অপচয় কোরো না। নিশ্চয়ই তিনি অপচয়কারীদের ভালোবাসেন না।’ (সুরা : আনআম, আয়াত: ১৪১)

এই ফল যে শুধু দুনিয়াতেই মানুষের জন্য নিয়ামত, তা কিন্তু নয়, বরং জান্নাতেও মহান আল্লাহ তাঁর এই নিয়ামত তাঁর জান্নাতি বান্দাদের জন্য রাখবেন। পবিত্র কোরআনে জান্নাতি ফলের বর্ণনা দিতে গিয়ে বলা হয়েছে, ‘সেখানে আছে ফলমূল, খেজুর ও ডালিম।’ (সুরা : আর-রাহমান, আয়াত: ৬৮)।

তাই সম্ভব হলে, সামর্থ্য থাকলে মাঝেমধ্যে ফল খাওয়ার চেষ্টা করা উচিত। বিশেষ করে ডালিম ফলের আছে বিশেষ স্বাস্থ্য উপকারিতা। চলুন জেনে নেওয়া যাক জান্নাতি ফল ডালিমের কিছু উপকারিতা।

পুষ্টিগুণ:

সুমিষ্ট ফল ডালিমে আছে প্রচুর পুষ্টি। এক কাপ পরিমাণ ডালিমের দানায় পাবেন প্রতিদিনের চাহিদার প্রায় ৩৬ শতাংশ ভিটামিন কে, ৩০ শতাংশ ভিটামিন সি, ১৬ শতাংশ ভিটামিন বি৯ ও ১২ শতাংশ পটাশিয়াম। তাহলে বুঝতেই পারছেন কেন এই ফল নিয়মিত খাওয়া জরুরি।

রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে:

সুস্থ থাকার জন্য রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখা জরুরি। কারণ আমাদের রক্তচাপ বেশি বা কম হয়ে গেলে সেখান থেকে নানা শারীরিক সমস্যা দেখা দিতে পারে। নিয়মিত ডালিম খেলে তা আপনাকে রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করবে। ফলস্বরূপ স্বাভাবিক হবে রক্তচাপ।

রক্তে হিমোগ্লোবিন বাড়ায়:

রক্তে হিমোগ্লোবিনের মাত্রা বাড়াতে কাজ করে ডালিম। এতে থাকে অনেক ধরনের পুষ্টি ‍উপাদান যা এই কাজে সাহায্য করে। ফলে দূর হয় রক্তশূন্যতাসহ রক্তের অন্যান্য অসুখে আক্রান্ত হওয়ার ভয়।

ডায়াবেটিসে উপকারী:

মিষ্টি ফল হলেও ডালিম ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য বিশেষ উপকারী। বিশেষজ্ঞরা এই ফলকে প্রাকৃতিক ইনসুলিন হিসেবেও বলে থাকেন। তাই ডায়াবেটিস হলেও নিশ্চিন্তে এই ফল খেতে পারবেন। তবে এ ধরনের রোগীর ক্ষেত্রে চিকিৎসকের পরামর্শ মেনে খাবার খাওয়া উত্তম।

হাড়ের ব্যথা দূর করে:

যারা হাড়ের ব্যথায় ভুগছেন তারা নিয়মিত ডালিম খেলে উপকার পাবেন। কারণ ডালিমে থাকা বিভিন্ন উপকারী উপাদান আথ্রাইটিস ও হাড়ের সংযোগস্থলে ব্যথা দূর করতে কাজ করে। সেইসঙ্গে এটি হাড়ের সংযোগস্থলে ব্যথা হলে তাও উপশম করতে সাহায্য করে।

হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়:

হৃদরোগের আশঙ্কা থেকে দূরে থাকতে চাইলে নিয়মিত ডালিম খেতে পারেন। এই ফল আপনার শরীরের কোলস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। ফলে শরীরে রক্ত চলাচল বৃদ্ধি পায়। এতে দূরে থাকে হৃদরোগের ঝুঁকি।

স্মৃতিশক্তি বাড়ায়:

যারা ভুলে যাওয়ার সমস্যায় ভুগছেন তারা নিয়মিত ডালিম খেলে উপকার পাবেন। কারণ উপকারী এই ফল আপনার স্মৃতিশক্তি বা মনে রাখার ক্ষমতা বাড়াতে কাজ করবে। অ্যালঝেইমার্সের রোগীদের জন্য এটি বিশেষ উপকারী ফল। শিশুর খাবারের তালিকায়ও রাখতে পারেন ডালিম।

Header Ad
Header Ad

চীনের পর এবার ভারতে মিললো এইচএমপিভি ভাইরাস, ছড়িয়ে পড়ছে দ্রুত

চীনের পর এবার ভারতে মিললো এইচএমপিভি ভাইরাস। ছবি কোলাজ: ঢাকাপ্রকাশ

করোনা মহামারির পাঁচ বছর পর এবার শ্বাসযন্ত্রে সংক্রমণ ঘটানো হিউম্যান মেটানিউমোভাইরাস (এইচএমপিভি) নিয়ে বিশ্বজুড়ে নতুন উদ্বেগ তৈরি হয়েছে। চীনের পর মালয়েশিয়ায় দ্রুত সংক্রমণ ছড়ানোর পর এবার ভারতে এই ভাইরাস শনাক্ত হয়েছে। বেঙ্গালুরুর দুই শিশুর শরীরে এই ভাইরাসের উপস্থিতি পাওয়া গেছে, যা ভারতের জন্য প্রথম।

ভারতীয় সংবাদমাধ্যমের প্রতিবেদন অনুযায়ী, সোমবার (৬ জানুয়ারি) তিন মাস ও আট মাস বয়সী দুই শিশুর দেহে এইচএমপিভি শনাক্ত হয়। কর্নাটকের স্বাস্থ্য দপ্তর এই তথ্য নিশ্চিত করেছে। রাজ্যের স্বাস্থ্যমন্ত্রী দীনেশ গুন্ডু রাও এই বিষয়ে একটি জরুরি বৈঠক ডেকেছেন, তবে রাজ্যবাসীকে অযথা আতঙ্কিত না হওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।

চীনে এই ভাইরাস দ্রুত ছড়িয়ে পড়ার পর হাসপাতাল ও শ্মশানগুলোতে চাপ বেড়েছে বলে স্থানীয় গণমাধ্যম জানিয়েছে। মালয়েশিয়ায়ও এই ভাইরাসে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা বাড়ছে। সেখানকার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জনগণকে মাস্ক পরা ও হাত ধোয়ার মতো প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা নেওয়ার পরামর্শ দিয়েছে।

এইচএমপিভি ভাইরাসের প্রভাব এবং উপসর্গ:

এইচএমপিভি মূলত শ্বাসযন্ত্রের ওপর প্রভাব ফেলে। সাধারণ উপসর্গের মধ্যে রয়েছে কাশি, জ্বর, নাক বন্ধ হওয়া এবং শ্বাসকষ্ট। গুরুতর ক্ষেত্রে ব্রঙ্কাইটিস বা নিউমোনিয়ার মতো জটিলতা দেখা দিতে পারে। শীতের সময় এই ভাইরাস সবচেয়ে বেশি সক্রিয় হয়।

সংক্রমণ সাধারণত কাশি ও হাঁচির মাধ্যমে ছড়ায়। এছাড়া সংক্রমিত স্থান স্পর্শ করার পর মুখ, নাক বা চোখে হাত দেওয়ার মাধ্যমেও এটি ছড়াতে পারে। ভাইরাসটির উন্মেষপর্ব সাধারণত তিন থেকে ছয় দিনের মধ্যে ঘটে।

বিশেষজ্ঞরা সতর্ক করেছেন, এইচএমপিভি শিশু, বয়স্ক এবং যাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কম, তাদের জন্য বিশেষ ঝুঁকিপূর্ণ। এ বিষয়ে আরও গবেষণা প্রয়োজন বলে জানিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা।

চীন, মালয়েশিয়া ও ভারতের সাম্প্রতিক পরিস্থিতি ইঙ্গিত দিচ্ছে যে এই ভাইরাস বিশ্বজুড়ে স্বাস্থ্য সংকট তৈরি করতে পারে। সতর্কতা ও সচেতনতার মাধ্যমে এই ভাইরাসের বিস্তার ঠেকানো জরুরি।

Header Ad
Header Ad

দেশের মূল্যস্ফীতি কমলেও অস্বস্তিতে গ্রামের মানুষ

দেশের মূল্যস্ফীতি কমলেও অস্বস্তিতে গ্রামের মানুষ। ছবি: সংগৃহীত

বিদায়ী ২০২৪ সালের সর্বশেষ মাসেও দেশে মূল্যস্ফীতি কমেছে। এ মাসে খাদ্য মূল্যস্ফীতি ছিল ১২ দশমিক ৯২ শতাংশ। আর সার্বিক মূল্যস্ফীতি কমে দাঁড়িয়েছে ১০ দশমিক ৮৯ শতাংশে। তবে মূল্যস্ফীতির এই দুই হার এখনো দুই অঙ্কের ঘরে থাকার মানে হলো, নির্দিষ্ট আয়ের মানুষকে সংসার চালাতে হিমশিম খেতে হচ্ছে। এমনকি শহরের চেয়ে গ্রামের মানুষ মূল্যস্ফীতির কারণে বেশি ভুগছে।

মূল্যস্ফীতি তথ্য প্রকাশ বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস) করে জানিয়েছে, গত বছরের জানুয়ারি থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত এক বছরের চলন্ত গড় মূল্যস্ফীতি ছিল ১০ দশমিক ৩৪ শতাংশ। তার আগের বছরে, অর্থাৎ ২০২৩ সালে এই হার ছিল ৯ দশমিক ৪৮।

বিবিএসের এই তথ্য মতে, বিদায়ী বছরের পুরো সময় দেশের মানুষ উচ্চ মূল্যস্ফীতির কারণে চাপে ছিল। নভেম্বর মাসে সার্বিক মূল্যস্ফীতি ছিল ১১ দশমিক ৩৮ শতাংশ। ওই মাসে খাদ্য মূল্যস্ফীতি ছিল ১৩ দশমিক ৮০ শতাংশ। ফলে নভেম্বরের তুলনায় খাদ্য মূল্যস্ফীতি কিছুটা কমলেও টানা ৯ মাস ধরে খাদ্য মূল্যস্ফীতি ১০ শতাংশের ওপরে রয়েছে।

নভেম্বর মাসের খাদ্য মূল্যস্ফীতি ছিল গত সাড়ে ১৩ বছরের মধ্যে খাদ্য মূল্যস্ফীতির দ্বিতীয় সর্বোচ্চ হার। গত জুলাই মাসে খাদ্য মূল্যস্ফীতি ১৪ দশমিক ১০ শতাংশে উঠেছিল।

গত ডিসেম্বরে ১২ দশমিক ৯২ শতাংশ খাদ্য মূল্যস্ফীতি হওয়ার মানে হলো, ২০২৩ সালের ডিসেম্বরে ১০০ টাকায় যে পণ্য কেনা গেছে, বিদায়ী বছরের ডিসেম্বরে একই পরিমাণ পণ্য কিনতে ভোক্তাকে ১১২ টাকা ৯২ পয়সা খরচ করতে হয়েছে।

ডিসেম্বর মাসে শীতের শাকসবজির সরবরাহ বাড়ায় বাজারে এসব পণ্যের দাম কমে এসেছে। এ ছাড়া মূল্যস্ফীতির রাশ টেনে ধরতে সরকার আমদানি করা পণ্যের দাম কমাতে বেশ কিছু পণ্যে শুল্ক ও অন্যান্য কর তুলে নিয়েছে। বাড়ানো হয়েছে নীতি সুদের হারও। ফলে বাজারে পণ্যমূল্যে এসব পদক্ষেপের কিছুটা প্রভাব দেখা যাচ্ছে।

গত মাসে খাদ্যবহির্ভূত মূল্যস্ফীতি ছিল ৯ দশমিক ২৬ শতাংশ, আগের মাসে যা ছিল ৯ দশমিক ৩৯ শতাংশ। গ্রামীণ এলাকায় খাদ্যবহির্ভূত মূল্যস্ফীতি ছিল ৯ দশমিক ৬৫ শতাংশ, আর শহরাঞ্চলে ছিল ৯ দশমিক ১৭ শতাংশ।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

জান্নাতি ফল ডালিম খাওয়ার যত উপকারিতা
চীনের পর এবার ভারতে মিললো এইচএমপিভি ভাইরাস, ছড়িয়ে পড়ছে দ্রুত
দেশের মূল্যস্ফীতি কমলেও অস্বস্তিতে গ্রামের মানুষ
নিজের নামে ট্রফি, অথচ পুরস্কার বিতরণী মঞ্চে ডাকা হয়নি গাভাস্কারকে
যুক্তরাষ্ট্রে তুষার ঝড়ের শঙ্কা, ৭ অঙ্গরাজ্যে জরুরি অবস্থা জারি  
ভারতে পালানোর সময় ছাত্রলীগ নেতা শাহাজাদা গ্রেপ্তার
শেখ হাসিনাসহ ১১ জনের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি
মন্ত্রিত্ব হারাতে বসেছেন টিউলিপ
দেশে বর্তমানে বেকার ২৬ লাখ ৬০ হাজার  
আজহারীকে জামায়াতে যোগ দিতে বললেন দুদু  
রাষ্ট্র সংস্কারে কাজ করছে ১১ ছায়া কমিশন  
১৫ লাখ টাকা নিয়েছিলো সাবেক প্রেমিকের থেকে তাহসানের স্ত্রী!  
৫০ বছর পর প্রকাশ্যে মেজর ডালিম, মুজিবকে নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য  
মুম্বাইয়ে ক্রাইম পেট্রোল অভিনেতাকে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাত
প্রথমবার জুটি বাঁধছেন আয়ুষ্মান-রাশমিকা
বিশেষ এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে মঙ্গলবার রাতে লন্ডন যাবেন খালেদা জিয়া  
মারা গেছেন বর্ষীয়ান অভিনেতা প্রবীর মিত্র  
আজই পদত্যাগ করতে পারেন কানাডার প্রধানমন্ত্রী ট্রুডো
শুধু মা ও সন্তানদের নিয়েও একটি নিখুঁত পরিবার হয় : পরীমণি
প্রশ্নফাঁস কান্ডের সেই আবেদের ব্যাংক হিসাবে ৪৫ কোটি টাকা লেনদেন