সোমবার, ২৪ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ | ১০ ফাল্গুন ১৪৩১
Dhaka Prokash

ঈশ্বরদী ‘বিএসআরআই’ এর মহাপরিচালক ওমর আলীর বিরুদ্ধে অনিয়ম দুর্নীতির অভিযোগ

ছবি: সংগৃহীত

পাবনার ঈশ্বরদীস্থ বাংলাদেশ সুগারক্রপ গবেষণা ইনস্টিটিউট (বিএসআরআই) অনিয়ম দুর্নীতির আখরা হিসেবে পরিণত হয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে। প্রতিষ্ঠানটির মহাপরিচালক (ডিজি) কৃষিবিদ মো. ওমর আলীর বিরুদ্ধে নানা অনিয়ম, দুর্নীতি, আর্থিক ও নৈতিক কেলেঙ্কারি, গবেষণায় বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি এবং কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সঙ্গে অশালীন আচরণ সহ অসংখ্য অভিযোগ পাওয়া গেছে ।

প্রতিষ্ঠানটির জ্যেষ্ঠ বিজ্ঞানী এম. এ. রহমান বিএসআরআই এ কর্মরত সর্বস্তরের বিজ্ঞানী, কর্মকর্তা-কর্মচারীর কৃষিমন্ত্রী আব্দুর রাজ্জাকের কাছে ডিজি মো. ওমর আলীর বিরুদ্ধে এসব অভিযোগ করেছেন। সেই সাথে বিষয়টি গুরুত্বের সঙ্গে খতিয়ে দেখতে ও দেশের একমাত্র সুগারক্রপ গবেষণা ইনস্টিটিউট রক্ষায় কার্যকরী পদক্ষেপ গ্রহণের জন্য প্রধানমন্ত্রীর একান্ত সচিব, কৃষিসচিব, অতিরিক্ত সচিব (সম্প্রসারণ, অতিরিক্ত সচিব (গবেষণা), বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা কাউন্সিলের (বিএআরসি) নির্বাহী চেয়ারম্যান, দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) চেয়ারম্যানের কাছে স্মারকলিপিও পেশ করা হয়েছে।

অভিযোগকারী বিজ্ঞানী এম. এ. রহমান স্মারকলিপিতে উল্লেখ করেন, ‘‘বিএসআরআই ডিজি কৃষিবিদ মো. ওমর আলী প্রতিষ্ঠানটির কয়েকজন কর্মকর্তা ও প্রকল্প পরিচালকের সঙ্গে আঁতাত করে ভুয়া বিল-ভাউচারের মাধ্যমে গাছের চারা রোপণ, মেরামত, যন্ত্রাংশসহ বিভিন্ন ধরনের মালামাল ক্রয়ের নামে প্রতিষ্ঠানের অর্থ আত্মসাৎ করেছেন।

ইনস্টিটিউটটিতে বিভিন্ন ধরনের নিয়োগ বাণিজ্য, ইক্ষু গবেষণা উচ্চ বিদ্যালয়ে অনিয়মতান্ত্রিকভাবে ভর্তি বাণিজ্য, প্রতিষ্ঠানের বিভিন্ন কাজের নামে সরকারি গাড়ি নিয়ে দেশের বিভিন্ন স্থানে ঘুরে বেড়ান। গাড়ির জ্বালানি ও চালকের ওভারটাইমের নামে অর্থ উত্তোলন করেন। প্রতিষ্ঠানটিতে যোগদানের পর থেকে ডিজি ওমর আলী ২০২২ সালের ২০ ডিসেম্বর থেকে ২০২৩ সালের ৩০ আগস্ট পর্যন্ত সরকারি কর্মদিবসের ২৫০ দিনের মধ্যে প্রায় ১৫০ দিন ছিলেন ভ্রমণে। অফিস করেছেন মাত্র ৩২ দিন।

নিজের পছন্দের ব্যক্তিদের প্রকল্পের পরিচালক বানিয়ে প্রকল্পের টাকা হরিলুট করেছেন। এসব হরিলুটের টাকা দিয়ে ঢাকার পূর্বাচলে পাঁচ কাঠা এবং ঈশ্বরদী পৌরসভায় ১০ কাঠা জমি কিনেছেন।’’

বিএসআরআইয়ের একাধিক বিজ্ঞানী, কর্মকর্তা ও কর্মচারী নাম প্রকাশ না করার শর্তে গনমাধ্যমকে বলেন, ‘‘প্রতিষ্ঠানটিতে এর আগে অনেক ডিজি দায়িত্ব পালন করেছেন। প্রকল্প পরিচালক হয়েছেন। গবেষণায় দায়িত্ব পালন করেছেন। কিন্তু বর্তমান ডিজির বিরুদ্ধে নানা রকম অনিয়ম, দুর্নীতি, আর্থিক ও নৈতিক কেলেঙ্কারি, গবেষণায় বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি এবং কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সঙ্গে অশালীন আচরণের বিষয়টি এখন সবার জানা। তাঁর কারণে বেশ কয়েকজন নারী কর্মী বিএসআরআই থেকে বদলি হয়ে অন্যত্র চলে গেছেন। বিষয়টি কৃষি মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে তদন্তের মাধ্যমে শেষ হওয়া দরকার বলে মনে করেন বিএসআরআই এ কর্মরত সকল কর্মকর্তা এবং কর্মচারীরা।’’

এ বিষয়ে সচিবের একান্ত সচিব নাহিদা বারিক গনমাধ্যমকে বলেন, ‘বিষয়টি আমার জানা নেই। খোঁজ নিয়ে দেখতে হবে।’

যুগ্ম সচিব রেহানা ইয়াসমিন গনমাধ্যমকে বলেন, ‘দপ্তরে আসা সব চিঠিই সেন্ট্রালে রিসিভ হয়। বিএসআরআই ডিজির বিরুদ্ধে করা অভিযোগের বিষয়টি এই মুহূর্তে জানা নেই। খোঁজ নিয়ে দেখতে হবে।’

কৃষি মন্ত্রণালয়ের তথ্য কর্মকর্তা কামরুল ইসলাম ভুঁইয়া গনমাধ্যমকে বলেন, ‘সব অভিযোগই নথিভুক্ত করা হয়। অনেক অভিযোগই অফিশিয়ালভাবে তদন্ত হয়।’

স্মারকলিপিতে উল্লিখিত প্রতিটি বিষয় ধরে জিজ্ঞাসা করা হলে বিএসআরআই মহাপরিচালক কৃষিবিদ ওমর আলী বলেন গনমাধ্যমকে, ‘সব অভিযোগ মিথ্যা। আমি কোনো দুর্নীতি করিনি।’

ডিজি আরো বলেন, ‘ঢাকার পূর্বাচলে কোনো জমি আমার নেই। ঈশ্বরদী শহরে তিন কাঠা জমি কেনা রয়েছে। টাকার অভাবে সেখানে অবকাঠামো নির্মাণ করতে পারি না।’

প্রতিষ্ঠানটিতে কর্মরত ডিজির দ্বায়িত্বে আগে ছিলেন ড. আমজাদ হোসেন । ৫ বছর ৮ মাস বিএসআরআইয়ের ডিজি পদে কর্মরত থেকে গত বছরের ২৯ অক্টোবর চাকরি থেকে অবসরে যান। এরপরেই প্রতিষ্ঠানটির মহাপরিচালকের দ্বায়িত্বে আসেন বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউটের খামার বিভাগের মূখ্য বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড: মো: ওমর আলী।

Header Ad
Header Ad

চট্টগ্রাম কলেজে ছাত্রদলের ওপর ছাত্রশিবিরের হামলা

ছবি: সংগৃহীত

চট্টগ্রাম কলেজ প্রাঙ্গণে ছাত্রদল নেতাকর্মীদের ওপর হামলার অভিযোগ উঠেছে ছাত্রশিবিরের নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে। রোববার (২৩ ফেব্রুয়ারি) দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে শেরেবাংলা হলের সামনে এ হামলার ঘটনা ঘটে। এতে ছাত্রদলের অন্তত চারজন নেতাকর্মী আহত হয়েছেন। তবে ছাত্রশিবির এ হামলার অভিযোগ অস্বীকার করেছে।

আহতদের মধ্যে রয়েছেন ওমর ফারুক সাগর, রেদোয়ান ইসলাম, জাহিদুল ইসলাম, মোহাম্মদ কাইফ ও মোরশেদুল ইসলাম। তারা বর্তমানে চট্টগ্রামের বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।

এ ঘটনায় চট্টগ্রাম কলেজ ছাত্রদলের সদস্য সচিব ও বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়ক ওমর ফারুক সাগর বলেন, “চট্টগ্রাম কলেজে আজ ক্রীড়া প্রতিযোগিতা ছিল। আমন্ত্রণ পেয়ে আমরা সেখানে যাই। কিন্তু শেরেবাংলা হলের সামনে পৌঁছানোর পর ছাত্রশিবিরের নেতাকর্মীরা আচমকা আমাদের ওপর হামলা চালায়। তারা আমাকে উদ্দেশ্য করে বলে, ‘ছাত্রদল নেতা ফারুক চট্টগ্রাম কলেজে থাকতে পারবে না।’ এরপর আমাদের নেতাকর্মীদের ওপর অতর্কিত হামলা চালানো হয়।”

তিনি আরও বলেন, "হামলাকারীরা শিবির নেতা শামীম আব্দুল্লাহর নেতৃত্বে ৩০-৩৫ জন কর্মী নিয়ে হামলায় অংশ নেয়। তারা আমাদের মারধর করে এবং কলেজে ছাত্রদলের উপস্থিতি নিষিদ্ধ করার হুমকি দেয়। বিষয়টি আমরা চকবাজার থানার ওসি ও বিএনপির সিনিয়র নেতাদের জানিয়েছি। তারা যে নির্দেশনা দেবেন, আমরা সে অনুযায়ী ব্যবস্থা নেব।”

তবে হামলার অভিযোগ অস্বীকার করেছেন চট্টগ্রাম মহানগর ছাত্রশিবিরের সভাপতি তানভীর হোসেন জুয়েল। তিনি বলেন, “আপনারা জানেন, চট্টগ্রাম কলেজে ছাত্র রাজনীতি নিষিদ্ধ। তাই আমরা কোনো গ্যাদারিং করিনি এবং কলেজের বাইরে সংগঠনের কার্যক্রম চালাচ্ছি।

তিনি আরও বলেন, “সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে আমরা দেখেছি, ছাত্রদল বহিরাগতদের নিয়ে কলেজে ফরম বিতরণ করছিল। তাদের কোনো কলেজ ড্রেস বা আইডি কার্ড ছিল না। তখন কিছু সাধারণ শিক্ষার্থী তাদের বাধা দেয় এবং জানায় যে এখানে ছাত্র রাজনীতি নিষিদ্ধ। তখনই উভয়পক্ষের মধ্যে ধাক্কাধাক্কি ও হাতাহাতির ঘটনা ঘটে। কিন্তু এটি রাজনৈতিক হামলা নয়। যদি ছাত্রশিবির হামলা করত, তাহলে তাদের নাম ও পদ-পদবি প্রকাশ করা হোক।”

এ বিষয়ে চট্টগ্রাম কলেজের অধ্যক্ষ অধ্যাপক মোজাহেদুল ইসলাম চৌধুরী বলেন, "ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা আমার কাছে বিচার দিয়েছে যে, তারা লিফলেট বিতরণ করার সময় কিছু ছেলে এসে তাদের টানাহেঁচড়া করেছে। যাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ আনা হয়েছে, আমি তাদের ডেকে জিজ্ঞাসা করেছি। তারা জানিয়েছে, বার্ষিক ক্রীড়ার সময় ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা এসে জটলা করছিল এবং তারা বহিরাগত। এরপর আমি উভয়পক্ষকে কিছুক্ষণ কাউন্সেলিং করেছি।”

এই ঘটনায় কলেজ ক্যাম্পাসে উত্তেজনা বিরাজ করছে। আইনশৃঙ্খলা বাহিনী সতর্ক অবস্থানে রয়েছে, যাতে পরবর্তী কোনো অনাকাঙ্ক্ষিত পরিস্থিতি সৃষ্টি না হয়।

Header Ad
Header Ad

সেমিফাইনালের পথে ভারত, কোহলির সেঞ্চুরিতে পাকিস্তানের হার

বিরাট কোহলি। ছবি: সংগৃহীত

দুবাই আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির হাই-ভোল্টেজ ম্যাচে পাকিস্তানের বিপক্ষে আধিপত্য বিস্তার করে জয় পেয়েছে ভারত। বিরাট কোহলির দুর্দান্ত সেঞ্চুরিতে ২৪২ রানের লক্ষ্য সহজেই পার করেছে রোহিত শর্মার দল।

টসে হেরে প্রথমে ব্যাট করতে নামে পাকিস্তান। ভারতীয় বোলারদের দাপটে ব্যাটিংয়ে সুবিধা করতে পারেনি বাবর আজমের দল। সৌদ শাকিলের ৬২, মোহাম্মদ রিজওয়ানের ৪২ এবং খুশদিল শাহের ৩৮ রানের ইনিংসে ভর করে পাকিস্তান ২৪১ রান সংগ্রহ করে। ভারতের পক্ষে কুলদীপ যাদব, হার্দিক পান্ডিয়া ও মোহাম্মদ শামির বোলিং ছিল প্রশংসনীয়।

২৪২ রানের লক্ষ্যে ব্যাট করতে নেমে ভারতীয় ওপেনার রোহিত শর্মা ও শুবমান গিল ভালো শুরু করেন। উদ্বোধনী জুটিতে স্কোরবোর্ডে ৩১ রান যোগ করেন তারা। তবে পঞ্চম ওভারে শাহিন আফ্রিদির দুর্দান্ত এক ডেলিভারিতে বোল্ড হয়ে ফিরে যান রোহিত শর্মা। এরপর ক্রিজে আসেন বিরাট কোহলি এবং শুবমান গিলের সঙ্গে ৬৯ রানের জুটি গড়েন। ৫২ বলে ৪৬ রান করে গিল আউট হলে কোহলির সঙ্গী হন শ্রেয়াস আইয়ার।

কোহলি ও আইয়ারের ১১৪ রানের জুটি ভারতের জয়ের ভিত গড়ে দেয়। দুর্দান্ত ব্যাটিংয়ে ফিফটি তুলে নেন আইয়ার। তবে ৫৬ রানে খুশদিল শাহের বলে ক্যাচ দিয়ে আউট হয়ে যান তিনি। অন্যদিকে কোহলি ছিলেন অবিচল। ৪২.৩ ওভারে চার মেরে দলের জয় নিশ্চিত করার পাশাপাশি নিজের সেঞ্চুরি পূর্ণ করেন ভারতীয় এই ব্যাটসম্যান। তিনি ১১১ বলে ১০০ রানে অপরাজিত থাকেন।

এর আগে পাকিস্তানের ব্যাটিং ইনিংসে বাবর আজম ও ইমাম-উল-হক ধীরে শুরু করলেও বড় ইনিংস গড়তে পারেননি। বাবর ২৬ বলে ২৩ রান করে হার্দিক পান্ডিয়ার বলে ক্যাচ দিয়ে আউট হন। অন্যদিকে রান আউট হয়ে ২৬ বলে মাত্র ১০ রান করে ফেরেন ইমাম। এরপর রিজওয়ান ও শাকিল ১০৪ রানের পার্টনারশিপ গড়ে দলকে শক্ত অবস্থানে নেওয়ার চেষ্টা করেন। কিন্তু অক্ষর প্যাটেলের বলে বোল্ড হয়ে ৭৭ বলে ৪৬ রান করে সাজঘরে ফেরেন রিজওয়ান।

রিজওয়ান ফিরে গেলে পাকিস্তানের ব্যাটিং লাইনআপ ভেঙে পড়ে। ৬২ রান করে শাকিলও বিদায় নেন। এরপর শেষ দিকে খুশদিল শাহ ৩৯ বলে ৩৮ রানের ইনিংস খেলে দলের সংগ্রহ ২৪১ রানে নিয়ে যান। ভারতের বোলারদের মধ্যে কুলদীপ, শামি ও হার্দিক পান্ডিয়া গুরুত্বপূর্ণ উইকেট তুলে নেন।

বিরাট কোহলির অসাধারণ ব্যাটিং ও দলের দুর্দান্ত পারফরম্যান্সের সুবাদে ৬ উইকেটের জয় তুলে নিয়ে সেমিফাইনালের পথে অনেকটাই এগিয়ে গেল ভারত।

Header Ad
Header Ad

নাহিদের পদত্যাগ নিয়ে যা জানা গেল

অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম। ছবি: সংগৃহীত

অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম জানিয়েছেন, তিনি এখনও পদত্যাগ করেননি। রোববার (২৩ ফেব্রুয়ারি) রাতে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ তথ্য নিশ্চিত করেন।

এর আগে, সন্ধ্যায় তার পদত্যাগের গুঞ্জন ছড়িয়ে পড়লে গণমাধ্যমকে তিনি বলেন, "আমি পদত্যাগ করিনি। যে খবর ছড়িয়েছে, সেটা গুজব।"

এর আগে, গত মঙ্গলবার নাহিদ ইসলাম জানিয়েছিলেন, উপদেষ্টার পদ থেকে পদত্যাগ এবং নতুন রাজনৈতিক দলে যোগদানের বিষয়ে তিনি সপ্তাহের শেষ দিকে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেবেন।

অন্তর্বর্তী সরকারের একটি সূত্র জানিয়েছে, উপদেষ্টা পরিষদের সাপ্তাহিক সভায় নাহিদ ইসলাম পদত্যাগ করতে পারেন বলে ধারণা করা হচ্ছে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

চট্টগ্রাম কলেজে ছাত্রদলের ওপর ছাত্রশিবিরের হামলা
সেমিফাইনালের পথে ভারত, কোহলির সেঞ্চুরিতে পাকিস্তানের হার
নাহিদের পদত্যাগ নিয়ে যা জানা গেল
দুর্ঘটনায় আহত ছেলেকে হাসপাতালে দেখতে যাওয়ার পথে সড়কে প্রাণ গেল মায়ের
অতিরিক্ত দুশ্চিন্তা দ্রুত মৃত্যু ডেকে আনে!
জীবন থাকতে কোনো স্থানীয় নির্বাচন করতে দেওয়া হবে না: ইঞ্জিনিয়ার ইশরাক
২৫ ফেব্রুয়ারি ‘জাতীয় শহীদ সেনা দিবস’ ঘোষণা, সরকারি ছুটি নিয়ে যা জানা গেল!
ঢাবির মধুর ক্যান্টিনে ছাত্রশিবিরের সংবাদ সম্মেলন, ছাত্রদলের নিন্দা
ভারতে ৫ বছর ধরে নিকটজনদের কাছে ধর্ষণের শিকার কিশোরী
ইলন মাস্ককে বাংলাদেশ সফর ও স্টারলিংক চালুর আমন্ত্রণ প্রধান উপদেষ্টার
পাঁচ দফা দাবিতে মেডিকেল শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ, একাডেমিক শাটডাউন ও লংমার্চের ঘোষণা
নির্বাচন নিয়ে অন্তর্বর্তী সরকারের দুটি সময়সীমা নির্ধারণ: সিইসি
নিজ বাড়িতে গুলিবিদ্ধ অভিনেতা আজাদ, আহত মা ও স্ত্রী
আহতদের চিকিৎসা বন্ধে ‘নো ট্রিটমেন্ট, নো রিলিজ’ শেখ হাসিনার নির্দেশ ছিলো
এস আলম পরিবারের ৮,১৩৩ কোটি টাকার শেয়ার অবরুদ্ধের নির্দেশ
প্রথমবার বাংলাদেশ-পাকিস্তান সরাসরি বাণিজ্য চালু
৪ ডিআইজিকে বাধ্যতামূলক অবসর, জানা গেল নাম
পুলিশ প্রজাতন্ত্রের স্বাধীন কর্মচারী, কোনো দলের নয়: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ধর্ষণের প্রতিবাদে আসাদ গেটে ছাত্র-জনতার সড়ক অবরোধ
স্ত্রীর সামনে বিএনপি নেতাকে পিটিয়ে হত্যা, গ্রেপ্তার ২