মঙ্গলবার, ২৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ | ১১ ফাল্গুন ১৪৩১
Dhaka Prokash

নাটোরের জিআই পণ্য হতে যাচ্ছে কাঁচাগোল্লা

অর্ধবঙ্গেশ্বরী রাণী ভবানীর ঐতিহাসিক নাটোরে জিআই পণ্য হতে যাচ্ছে কাঁচাগোল্লা। এমন উদ্যোগ গ্রহণ করায় খুশি নাটোরের সর্বস্তরের মানুষ। নাটোরের জেলা প্রশাসক শামীম আহমেদ জানান, কাঁচাগোল্লাকে নাটোরের ভৌগোলিক নির্দেশক (জিআই) হিসাবে নিবন্ধনের উদ্যোগ ইতোমধ্যেই গ্রহণ করেছে জেলা প্রশাসন।

এর অংশ হিসাবে, সংশ্লিষ্ট দপ্তরে নিবন্ধনের আবেদন পাঠানো হয়েছে। এছাড়া এফিডেভিটের মাধ্যমে শিল্প মন্ত্রণালয়ের পেটেন্ট, ডিজাইন ও ট্রেডমার্কস অধিদপ্তর (ডিপিডিটি) বরাবর আবেদন প্রক্রিয়া পাঠানো হয়েছে। আর এই কাজে সহায়তা করেছে নাটোরের ই-কমার্স ডেভেলপমেন্ট সেন্টার।

প্রসঙ্গত দেশ-বিদেশ খ্যাত নাটোরের ঐতিহ্যবাহী কাঁচাগোল্লা সৃষ্টির পেছনে রয়েছে মজার ইতিহাস। আর তা হলো, নাটোরের রাণী ভবানীর প্রিয় খাদ্যের তালিকায় ছিলো মিষ্টি। তার রাজপ্রাসাদে নিয়মিত মিষ্টি সরবরাহ করতেন শহরের লালবাজারের মিষ্টি বিক্রেতা মধুসূদন পাল। একদিন মধুসুদন পালের ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের সকল কর্মচারীই অনুপস্থিত। ওদিকে মিষ্টি তৈরীর জন্যে দুই মণ ছানা সংগ্রহ করা ছিল দোকানে।

ছানাগুলো নষ্ট হয়ে যাবে ভেবে মধুসূদন দোকানে থাকা দুধের ছানার সঙ্গে চিনি মিশিয়ে উনুনে তাপ দিতে থাকলেন। এক সময় ওই মিস্টির গরম ছানা থেকে সুন্দর ফ্লেভার পেলেন দোকানী। ঔৎসুক দৃষ্টিভঙ্গিতে ওই গরম মিশ্রণ চেখে দেখলেন দারুণ এক স্বাদ হয়েছে। তার মাথায় এলো নতুন আইডিয়া। স্বাদে অতুলনীয় হওয়ায় নতুন এই মিষ্টিই পাঠিয়ে দেন রাণী ভবানীর রাজবাড়িতে। রাণী ভবানী এই মিষ্টি খেয়ে প্রশংসা করেন এবং এর নাম জানতে চান।

মধুসূদন পাল তখন কাঁচা ছানা থেকে তৈরি বলে এর নাম দেন কাঁচাগোল্লা। ধীরে ধীরে ওই কাঁচাগোল্লার খ্যাতি ছড়িয়ে পড়লো রাজ সভাসদ, থেকে সাধারণ মানুষের মুখে মুখে। আর এভাবেই কাঁচাগোল্লা নিজেই হয়ে গেলো এক ইতিহাস। তাই কাঁচাগোল্লা বললেই মানুষ সহজেই বোঝে ওইটা নাটোরের এক অনন্য স্বাদের মিস্টি। আর তাই নাটোরবাসীও গর্ববোধ করেন কাঁচাগোল্লার জন্য।

তাই কাঁচাগোল্লার সঙ্গে জড়িয়ে রয়েছে নাটোরবাসীর আবেগ ও ভালোবাসা। প্রায় ২৫০ বছর আগে প্রথম তৈরী হলেও আজও ওই মিস্টির সুনাম বংশ পরস্পরায় বজায় রেখেছেন নাটোরের মিস্টি কারিগররা। নাটোর আয়োজিত যে কোন বিয়ে, বিভিন্ন ধর্মীয় ও সামাজিক অনুষ্ঠান ও অতিথি আপ্যায়নে সরবরাহ করা হয় কাঁচাগোল্লা। এক সময়ে নাটোরে রাজ শাসনের পট থাকলেও এখন স্বাধীন স্বার্বভৌম বাংলাদেশ।

জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান থেকে শুরু করে বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, দেশের মন্ত্রী যে কেউ নাটোরে এলেই কাঁচাগোল্লার স্বাদ গ্রহণ করে রসনার তুষ্টি করেন। প্রতিদিন নাটোরে আসা, দর্শনার্থীরাও ভুল করেন না ওই কাঁচাগোল্লার স্বাদ নিতে। মিস্টি দোকানীদের প্রতিদিনই অর্ডার পূরণে দেশের বিভিন্নপ্রান্তে পাঠাতে হয় কাঁচাগোল্লা। তাই কাঁচাগোল্লাকে কেন্দ্র করে চলছে নাটোরে মিস্টির বড় ব্যবসা। আর এর সঙ্গে আবেগ-অনুভূতিতে জড়িত নাটোরের আপামর জনসাধারণ।

এ ব্যাপারে জানতে চাইলে সদর উপজেলার দিঘাপতিয়া উত্তরা কেজি স্কুলের শিক্ষক মাসৌরা বেগম কাকলী জানান, কাঁচাগোল্লা নামের, সঙ্গে নাটোর নামটি জড়িত। কাঁচাগোল্লা আমাদের ভালো লাগা, সেরা স্বাদের মিষ্টি। তাই জিআই পণ্য হিসাবে কাঁচাগোল্লা সিলেক্ট হওয়ায় তিনি গর্বিত।

নওপাড়া বালিকা বিদ্যালয়ের ৮ম শ্রেণীর শিক্ষার্থী উম্মে হাবিবা কুমকুম বলেন, মিস্টি মানেই তার কাছে কাঁচাগোল্লা। তাই কাঁচাগোল্লাকে নাটোরের জিআই হিসাবে সিলেক্ট করায়, সংশ্লিষ্টদের ধন্যবাদ, জানান তিনি। দিঘাপতিয়া, এমকে ডিগ্রী কলেজের অনার্সের শিক্ষার্থী নাইম উদ্দীন জানান, নাটোরের ব্র্যান্ডিং হিসাবে কাঁচাগোল্লাই পারফেক্ট। তার প্রাণের পছন্দের নামটি সিলেক্ট হওয়ায় তিনি আনন্দিত।

নাটোরর মানবাধিকার কর্মী জাহানারা বিউটি জানান, নাটোরবাসীর প্রাণের দাবী ছিল কাঁচাগোল্লাকেই জিআই পণ্য করা। তাই ওই নামটি সিলেক্টের মাধ্যমে প্রকারান্তরে নাটোরের সকল মানুষের প্রাণের, দাবীকেই সম্মান জানানে জয়েছে। এমন সিদ্ধান্ত নেওয়ায় সংশ্লিস্ট সকলকে ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানান তিনি।

নাটোর প্রেসক্লাবের সভাপতি ফারাজি আহমেদ রফিক বাবন, সাবেক সভাপতি জালাল উদ্দীন, রনেন রায় ও সাধারণ সম্পাদক বাপ্পী লাহিড়ী জানান, জেলা প্রশাসনের সভায়, তারা বার বারই ওই কাঁচাগোল্লাকেই জিআই হিসাবে নিবন্ধনের পক্ষে যুক্তি ও দাবী করে আসছিলেন। অবশেষে তাদের তথা নাটোরবাসীর দাবী পূরণ হচ্ছে জেনে আনন্দিত। এজন্য ওই নিবন্ধন আবেদনসহ সংশ্লিষ্ট কাজের সঙ্গে জড়িতদের ধন্যবাদ জানান তারা।

জেলা প্রশাসক শামিম আহমেদ জানান, নাটোরে সৃষ্টি কাঁচাগোল্লা সারাদেশে প্রসিদ্ধ। ইতিহাস সমৃদ্ধ হওয়ার কারণে জিআই নিবন্ধনের কাজ শুরু করেছি আমরা। আশা করছি অল্প দিনের মধ্যে জিআই পণ্যের মর্যাদা লাভ করবে নাটোরের কাঁচাগোল্লা। জিআই তালিকাভুক্তির মধ্য দিয়ে নাটোরের ইতিহাস ও ঐতিহ্য সংরক্ষণের পাশাপাশি দেশ-বিদেশে কাঁচাগোল্লার ব্র্যান্ডিং ও চাহিদা আরও বৃদ্ধি পাবে বলেও আশাবাদ ব্যক্ত করেন তিনি।
এএজেড

Header Ad
Header Ad

নিউজিল্যান্ডের কাছে হেরে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি থেকে বাংলাদেশের বিদায়

ছবি: সংগৃহীত

চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির সেমিফাইনালে যাওয়ার আশা শেষ হয়ে গেল বাংলাদেশের। গ্রুপ পর্বের দ্বিতীয় ম্যাচে নিউজিল্যান্ডের কাছে ৫ উইকেটে হেরে টুর্নামেন্ট থেকে বিদায় নিশ্চিত হয়েছে টাইগারদের। এই জয়ের ফলে ভারত ও নিউজিল্যান্ড সেমিফাইনালে জায়গা করে নিয়েছে।

রাওয়ালপিন্ডি ক্রিকেট স্টেডিয়ামে টস জিতে বাংলাদেশকে ব্যাটিংয়ে পাঠায় নিউজিল্যান্ড। ইনিংস উদ্বোধন করেন নাজমুল হোসেন শান্ত ও তানজিদ হাসান তামিম। ঝোড়ো শুরুর পরও ইনিংস বড় করতে পারেননি তানজিদ। ২৪ বলে ২৪ রান করে তিনি বিদায় নেন।

তৃতীয় ব্যাটার হিসেবে নামা মেহেদী হাসান মিরাজও দ্রুত ফিরে যান (১৪ বলে ১৩ রান)। তবে অধিনায়ক শান্ত একপ্রান্ত ধরে রাখেন এবং ধীরে ধীরে আক্রমণাত্মক ব্যাটিং শুরু করেন। কিন্তু অন্যপ্রান্তে নিয়মিত উইকেট হারাতে থাকে বাংলাদেশ। একের পর এক আউট হন তাওহিদ হৃদয় (২৪ বলে ৭), মুশফিকুর রহিম (৫ বলে ২) এবং মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ (১৪ বলে ৪)। এদের সবাইকে ফিরিয়েছেন কিউই স্পিনার মাইকেল ব্রেসওয়েল। ১১৮ রানের মধ্যেই ৫ উইকেট হারিয়ে বিপদে পড়ে বাংলাদেশ।

এরপর শান্তর সঙ্গে গুরুত্বপূর্ণ জুটি গড়েন জাকের আলী অনিক। শান্ত দুর্দান্ত ব্যাটিং করে ১১০ বলে ৭৭ রান করেন, তবে তাকে থামান উইল ও’রউরকে। শেষদিকে জাকের (৫৫ বলে ৪৫) ও রিশাদ হোসেন (২৫ বলে ২৬) দলের স্কোর টেনে তোলার চেষ্টা করেন। নির্ধারিত ৫০ ওভারে ৯ উইকেট হারিয়ে বাংলাদেশ সংগ্রহ করে ২৩৬ রান।

নিউজিল্যান্ডের হয়ে ৪ উইকেট নেন মাইকেল ব্রেসওয়েল, ২টি উইকেট পান ও’রউরকে।

লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে শুরুতেই ধাক্কা খায় নিউজিল্যান্ড। তাসকিন আহমেদ ও নাহিদ রানা মিলে কিউইদের ১৫ রানের মধ্যেই দুই উইকেট ফেলে দেন। তবে ডেভন কনওয়ে (৩০) ও রাচিন রবীন্দ্র দলের হাল ধরেন।

রাচিন রবীন্দ্র দুর্দান্ত ব্যাটিং করেন এবং ১০৫ বলে ১১২ রানের দারুণ ইনিংস খেলেন। তার সঙ্গী টম ল্যাথাম ৭৬ বলে ৫৫ রান করেন। দুজনের দুর্দান্ত পারফরম্যান্সে সহজ জয় পায় নিউজিল্যান্ড। ২৩ বল হাতে রেখেই তারা ৫ উইকেটে জয় নিশ্চিত করে।

বাংলাদেশের হয়ে ১টি করে উইকেট নেন তাসকিন, মুস্তাফিজ, নাহিদ রানা ও রিশাদ হোসেন।

এই জয়ের ফলে ভারত ও নিউজিল্যান্ড সেমিফাইনালে উঠে গেল। অন্যদিকে, বাংলাদেশের পাশাপাশি টুর্নামেন্ট থেকে বিদায় নিয়েছে পাকিস্তানও।

Header Ad
Header Ad

নির্বাচনের সুস্পষ্ট ঘোষণা না হলে ঈদের পরে আন্দোলন: বিএনপি নেতা হারুন

বিএনপি চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা হারুন অর রশিদ। ছবি: সংগৃহীত

বিএনপি চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা হারুন অর রশিদ বলেছেন, অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান দায়িত্ব হচ্ছে বাংলাদেশে অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন নিশ্চিত করা। তিনি হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেন, নির্বাচন নিয়ে কোনো ধরনের গড়িমসি চলবে না। যদি দ্রুত সুস্পষ্ট ঘোষণা না আসে, তবে ঈদের পর বিএনপি বৃহত্তর আন্দোলনে নামবে।

রোববার (২৪ ফেব্রুয়ারি) বিকেলে গাইবান্ধা শহরের পৌর পার্কে জেলা বিএনপির উদ্যোগে আয়োজিত গণজমায়েতে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

হারুন অর রশিদ আরও বলেন, অন্তর্বর্তী সরকার ইতোমধ্যে নানা বিতর্ক তৈরি করেছে। উপদেষ্টা পরিষদের সদস্যরা ক্ষমতায় থেকে রাজনৈতিক দল গঠনের চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন, যা জনগণ কোনোভাবেই মেনে নেবে না।

তিনি আরও অভিযোগ করেন, শেখ হাসিনা ক্ষমতা ছাড়ার মাধ্যমে আওয়ামী লীগের রাজনীতির ভবিষ্যৎ অন্ধকার করে দিয়ে গেছেন। তিনি দাবি করেন, গত ১৫ বছরে হাসিনা সরকার জনগণের ওপর দমন-পীড়ন চালিয়েছে, যার জন্য আওয়ামী লীগ আর কখনো ঘুরে দাঁড়াতে পারবে না।

গণজমায়েতে বিএনপির স্থানীয় ও কেন্দ্রীয় নেতারা উপস্থিত ছিলেন। বক্তারা সরকারের সমালোচনা করে নিরপেক্ষ নির্বাচনের দাবি জানান।

Header Ad
Header Ad

জেল থেকে পালালেন আবরার ফাহাদ হত্যা মামলার মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামি, ফাইয়াজের দাবি

ছবি: সংগৃহীত

বুয়েট শিক্ষার্থী আবরার ফাহাদ হত্যা মামলায় মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামি মুনতাসির আল জেমি কারাগার থেকে পালিয়েছেন বলে দাবি করেছেন আবরারের ছোট ভাই ও বুয়েট ছাত্র আবরার ফাইয়াজ।

আজ সোমবার সন্ধ্যায় নিজের ফেসবুক পোস্টে তিনি এই তথ্য প্রকাশ করেন। ফাইয়াজের দাবি, আসামি জেমি গত ৫ আগস্টের পর জেল থেকে পালিয়েছেন, তবে পরিবারের সদস্যদের বিষয়টি জানানো হয়েছে ছয় মাস পর।

ফেসবুক পোস্টে ক্ষোভ প্রকাশ করে ফাইয়াজ লেখেন, “আবরার ফাহাদ হত্যার দায়ে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামি জেমি জেলখানা থেকে পালিয়ে গেছে ৫ আগস্টের পরে। অথচ আমাদের জানানো হচ্ছে আজকে, যখন ওর আইনজীবী কোনো যুক্তিতর্ক উপস্থাপন করতে আসেনি তখন।”

তিনি আরও লিখেছেন, “ফাঁসির আসামির তো কনডেম সেলে থাকার কথা ছিল, সে পালাল কিভাবে! পালানোর পরেও এতদিন এ তথ্য গোপন রাখা হয়েছে, যা স্পষ্টতই প্রমাণ করে যে তাকে ধরার জন্য কোনো ধরনের উদ্যোগ নেওয়া হয়নি। এর আগে থেকেই আরও তিনজন আসামি পলাতক রয়েছে।”

ফাইয়াজ তার পোস্টে মুনতাসির আল জেমির নাম ও ঠিকানাও উল্লেখ করেন।

নাম: মুনতাসির আল জেমি
পিতা: আব্দুল মজিদ
মাতা: জোসনা বেগম
ঠিকানা: ৫/১ বাউন্ডারি রোড, নতুন বাজার, কোতোয়ালি, ময়মনসিংহ।

এ ঘটনায় প্রশাসনের পক্ষ থেকে এখনো আনুষ্ঠানিক কোনো বক্তব্য পাওয়া যায়নি। তবে, একজন মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামির কারাগার থেকে পালিয়ে যাওয়ার ঘটনা আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ে গুরুতর প্রশ্ন তুলেছে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

নিউজিল্যান্ডের কাছে হেরে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি থেকে বাংলাদেশের বিদায়
নির্বাচনের সুস্পষ্ট ঘোষণা না হলে ঈদের পরে আন্দোলন: বিএনপি নেতা হারুন
জেল থেকে পালালেন আবরার ফাহাদ হত্যা মামলার মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামি, ফাইয়াজের দাবি
তরুণদের নতুন রাজনৈতিক দল আত্মপ্রকাশ করবে শুক্রবার
বিভেদের সুযোগ নিয়ে স্বৈরাচারের পুনরাবৃত্তি হতে দেওয়া যাবে না: তারেক রহমান
সাজেক ইকো ভ্যালিতে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের পর পর্যটন নিষেধাজ্ঞা
রোজা সামনে রেখে খেজুরের দাম কমেছে ৪০ শতাংশ!
সন্ধ্যার পর থেকেই আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর তৎপরতা টের পাবেন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বিমান ঘাঁটিতে হামলা ও যুবক নিহতের ঘটনার ব্যাখ্যা দিল আইএসপিআর
পদত্যাগ করতে রাজি জেলেনস্কি
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার গায়েবানা জানাজা
জেনে নিন খেজুরের পুষ্টিগুণ ও স্বাস্থ্য উপকারিতা
মিঠাপুকুর সাব রেজিস্ট্রি অফিসে দলিল রেজিস্ট্রি বন্ধ, ভোগান্তিতে গ্রাহকরা
সাড়ে তিন ঘণ্টা পর সাজেকে আগুন নিয়ন্ত্রণে
মুসলিম গণহত্যা: ক্ষমা চাইলেন সাবেক থাই প্রধানমন্ত্রী
কক্সবাজার বিমান বাহিনীর ঘাঁটিতে হামলা, নিহত যুবকের পরিচয় মিলেছে
টাঙ্গাইলের ভূঞাপুরে পানিতে পড়ে প্রাণ গেল শিশুর
ছাত্রদল ও ছাত্রশিবিরের রাজনৈতিক রেষারেষি নিয়ে যা বললেন রিজভী
রমজানে সরকারি অফিস চলবে ৯টা থেকে সাড়ে ৩টা
দেশের স্বার্থে জাতীয় নির্বাচন বিলম্বিত না করার আহ্বান মির্জা ফখরুলের