মঙ্গলবার, ২৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ | ১২ ফাল্গুন ১৪৩১
Dhaka Prokash

মানুষের হাসি-কান্না নির্ভর করছে বাজারের উপর

ডাল, শাক, নিরামিষ সবজি বেশি খাওয়া লাগে। ডিম মাঝে মধ্যে খাই, মাছ মাংস আগের চেয়ে খাওয়া অনেক কমিয়ে দিয়েছি, বাড়িতে মেহমান আসবে তাই বাজার থেকে সোনালি মুরগি কিনলাম ৩৩০ টাকা কেজি হিসেবে। যে হারে দ্রব্যমূল্য বাড়ছে তাতে আমাদের মতো সাধারণ মানুষের পক্ষে কিনে খাওয়া এবং অতিথি আপ্যায়ন করাটা খুব বেদনাদায়ক।

নওগাঁ পৌর কাঁচা বাজারের মুরগির দোকানের সামনে দাঁড়িয়ে আক্ষেপ নিয়ে কথাগুলো ঢাকাপ্রকাশ-কে বলছিলেন অবসরপ্রাপ্ত স্কুল শিক্ষক আব্দুস সালাম।

তিনি আরও বলেন, সব কিছু দাম বাড়ার কারণে পরিবারের খরচ নিয়ে হিমশিম খাচ্ছি। তাই বাজার নিয়ন্ত্রণে স্থানীয় প্রশাসনের এখনই ব্যবস্থা নেওয়া দরকার। রমজানের মধ্যে আরও দাম বাড়লে বাধ্য হয়ে মেহমানদের বাড়িতে আসতে মানা করতে হবে বলেও ক্ষোভ প্রকাশ করেন তিনি।

নিত্যপণ্যের বাজার ক্রমশই লাগামহীন হয়ে পড়ায় বাজারে আসা ক্রেতারা অত্যন্ত ক্রদ্ধ। তারা বলেন, সামনে রমজান আসছে। অথচ বাজার অস্থির হয়ে আছে। দেশের একটি নিয়ম হয়ে গেছে, রমজান এলেই মূল্য বেড়ে যায়। কেন বাড়ে, কারা বাড়ায় এটা দেখভাল করার কেউ নেই। একবার কোনো পণ্যের দাম বাড়লে আর কমতে চায় না, এটা যেন স্বাভাবিক নিয়মে দাঁড়িয়েছে। তাই বাজার স্থিতিশীল রাখতে সরকারের কাছে বাজার মনিটরিং জোরদারের দাবি সাধারণ মানুষের।

নওগাঁ পৌর শহরের খুচরা বাজার ঘুরে দেখা গেছে, আলু ৩০ টাকা, পেঁয়াজ ৩৫ টাকা, রসুন ১১০ টাকা, আদা দেশি ১৪০ টাকা ও ভারতীয় ১১০, সজনে ১৬০, বেগুন ৪০ টাকা, করলা ১০০, পটল ৮০ টাকা, মটরশুঁটি ৮০, ঢেঁড়স ১০০, কাঁচামরিচ ১০০, লাউ প্রতি পিস ৩০, কপি প্রতি পিস ৩৫ টাকা, পেঁপে ২৫ টাকা, হলুদ ২০০ টাকা, জিরা ৬৫০ টাকা, চিনি ১১৫ টাকা, মসুর দেশি ১৪০ ও ভারতীয় ১০০ টাকা, ছোলা ৯০ টাকা, সয়াবিন ১৮৫ টাকা, সরিষার তেল ২১০ টাকা, খেসারি ৯০ টাকা, আটা ৬৫ টাকা, ময়দা ৭৭ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে।

এ ছাড়া বয়লার মুরগি ২৩০ টাকা, সোনালি ৩৩০ টাকা, দেশি মুরগি ৫৫০ টাকা কেজিতে। লাল মুরগির ডিম প্রতি পিস ১১ টাকা, গরুর মাংস ৭০০ টাকা ও খাসির মাংস ৯০০ টাকা কেজি।

মাছ বাজারে গিয়ে দেখা যায়, টেংরা মাছ ৫৫০ টাকা, পাবদা ৩০০টাকা, সিলবারকাপ ২-৩ কেজি ওজনের ২৫০ টাকা, তেলাপিয়া ২০০টাকা, কাতল ছোট ২৫০ ও বড় ৩৮০ টাকা, পাঙ্গাস বড় ২০০ টাকা, শিং মাছ ৫৫০টাকা, দেশী মাগুর ৬০০, ছোট বোয়াল ৫০০ টাকা ও বড় বোয়াল ৮০০ টাকা, রুই ২৫০-২৮০ টাকা, ৮০০-৯০০ গ্রাম ওজনের ইলিশ ১২০০ টাকা কেজিতে বিক্রি হচ্ছে।

গৃহকর্মী আমিনা বেগমের বাড়িতে জামাই-মেয়ে এসেছে। এইজন্য কিছু বাজার করতে এসেছেন বাজারে। বয়লার মুরগির দোকানের সামনে দাঁড়িয়ে দাম শুনছিলেন। এসময় তার সঙ্গে কথা হলে তিনি বলেন, ‘দোকানি দাম চাচ্ছে ২৩০ টাকা কেজি কেনার মতো সামর্থ্য নেই। নিরুপায় হয়ে মুরগির গিলা, কলিজা, পাসহ ১৮০ টাকা কেজি দরে ১ কেজি কিনলাম।’

পৌর খুচরা বাজারে বেলা ১২টার দিকে নাম প্রকাশ না করার শর্তে বেসরকারি চাকরিজীবীর সঙ্গে কথা হয়। এসময় তিনি বলেন, ‘তিন মেয়ে, এক ছেলেসহ সাতজনের সংসার। বেতন পাই ১৮ হাজার টাকা। এই টাকায় ছেলে মেয়ের লেখা পড়ার খরচসহ সন্তানদের পেটভরে দুমুঠো খাওয়াতে পারছি না ঠিক মতো। এ যে কতটা কষ্টের বলে প্রকাশ করতে পারব না।’

মাছ বাজারে মাছ কিনতে এসেছেন আলতাফ হোসেন। তিনি বলেন, ‘স্বল্প আয়ের মানুষের হাসি-কান্না অনেকটাই নির্ভর করে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের দামের উপর। দাম কম থাকলে পেটভরে দুমুঠো খাওয়া যায়। দাম লাগামছাড়া হলে অনেক সময় না খেয়ে কাটাতে হয়। যে হারে পণ্যের দাম বাড়ছে, তাতে পরিবার নিয়ে চলা কষ্ট হয়ে যাচ্ছে। যে মাছ কিছুদিন আগে ২১০ টাকা কেজিতে নিয়েছিলাম সেই মাছ আজকে ২৪০ টাকা কেজি চায়। তাই বাধ্য হয়ে পরিমাণে কম কিনলাম।’

তৌকির হোসেন (ছোট পদে) সরকারি চাকরি করেন। মাছ বাজারে তার সঙ্গে কথা হলে তিনি বলেন, ‘আমাদের মতো হিসাব করে চলা মানুষ আর গরুর মাংস খেতে পারবে না। কম দামের ব্রয়লারও এখন ২৩০ টাকা কেজি। মাছের দামও বেড়েছে। হিসাবের বাইরে গিয়ে কিনলে, অন্য খরচে টান পড়ছে।’

নওগাঁ শহরে মেসে থেকে পড়াশোনা করেন আল-আমিন হোসেন। তিনি বলেন, ‘আগে ২ হাজার থেকে ২২০০ টাকা হলে থাকা খাওয়া হয়ে যেত। এখন ৪ হাজার টাকা দিয়েও হয় না। সব জিনিসের দাম বৃদ্ধি পেয়েছে। কোনো রকম টিউশনি করে পড়াশোনা ও মেসের খরচ চালায়। এখন দেখতিছে টিউশনি করে পড়াশোনা ও মেসে থাকা কষ্টকর হয়ে যাচ্ছে।’

এ প্রসঙ্গে জেলা জাতীয় ভোক্তা অধিকার সরংক্ষণ অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক রুবেল আহমেদ বলেন, আমরা সপ্তাহে পাঁচ দিন বাজার মনিটরিং করে থাকি। যেন কোনো বিক্রেতা নির্ধারিত মূল্যের চেয়ে বেশি মূল্য না নেয়। বাজার দর নিয়ন্ত্রণ রাখতেই এই অভিযান চালানো হয়ে থাকে। সামনে রমজান আসছে। আমাদের পক্ষ থেকে বাজার মনিটরিং আরও বেশি নজরদারিতে রাখা হবে।

এসএন

Header Ad
Header Ad

৪০ থেকে ৭০ দিনের লম্বা ছুটিতে যাচ্ছে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান  

ছবিঃ সংগৃহীত

টানা ৪০ দিনের ছুটিতে যাচ্ছে দেশের সরকারি, বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। পবিত্র রমজান, ঈদুল ফিতরসহ বেশ কয়েকটি ছুটি মিলিয়ে দীর্ঘ সময় বন্ধ থাকবে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। শিক্ষাপঞ্জি অনুযায়ী, আগামী ২ মার্চ থেকে এ ছুটি শুরু হবে। শেষ হবে ৮ এপ্রিল।

এদিকে আগামী ১০ এপ্রিল থেকে শুরু হচ্ছে এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষা। এ সময় দেশের বেশ কিছু শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে থাকবে এসএসসি পরীক্ষার কেন্দ্র। তাই ওই সময়ও এসব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকবে। কেন্দ্র থাকা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো টানা দুই মাস ১০ দিনের ছুটি কাটাবে। সেক্ষেত্রে ছুটি হবে প্রায় ৭০ দিন।

শিক্ষাপঞ্জি বিশ্লেষণ করে দেখা গেছে, পবিত্র রমজান মাস, শুভ দোলযাত্রা, স্বাধীনতা দিবস, জুমাতুল বিদা, শবেকদর ও ঈদুল ফিতরের ছুটি ২ মার্চ থেকে শুরু হবে, শেষ হবে ৮ এপ্রিল। পবিত্র রমজান শুরু হবে ১ বা ২ মার্চ। ২৮ ফেব্রুয়ারি ও ১ মার্চ শুক্র ও শনিবারের ছুটি থাকায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোতে সর্বশেষ ক্লাস হবে ২৭ ফেব্রুয়ারি (বৃহস্পতিবার)।

মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তরের উপপরিচালক (মাধ্যমিক) মো. ইউনুছ ফারুকী জানিয়েছেন, সরকারি শিক্ষাপঞ্জি অনুযায়ী এ ছুটি থাকবে। এ ছুটি সরকারি, বেসরকারি সব পর্যায়ে স্কুলের জন্য প্রযোজ্য বলে জানিয়েছেন তিনি।

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের প্রধানরা জানান, চলতি বছরের রমজান, ঈদুল ফিতরের ছুটির সঙ্গে এসএসসি পরীক্ষার ছুটি মিলে যাওয়ায় লম্বা ছুটিতে যাচ্ছে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো। তবে মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তর থেকে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোকে পরীক্ষার ফাঁকে ফাঁকে ক্লাস নেওয়ার তাগিদ দেওয়া হয়েছে।

জানতে চাইলে ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. খন্দোকার এহসানুল কবির বলেন, পরীক্ষা চলাকালীন সময় বাদে স্কুল-কলেজগুলো নিজস্ব ব্যবস্থাপনায় যদি ক্লাস নিতে চায় সেক্ষেত্রে আমাদের কোনো নিষেধ নেই।

Header Ad
Header Ad

ওয়াশিংটনে পেন্টাগন প্রধান ও সৌদি প্রতিরক্ষামন্ত্রীর সাক্ষাৎ  

ছবিঃ সংগৃহীত

ওয়াশিংটনে সৌদি প্রতিরক্ষামন্ত্রী প্রিন্স খালিদ বিন সালমান মার্কিন প্রতিরক্ষা সচিব পিট হেগসেথের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন। স্থানীয় সময় গতকাল সোমবার (২৪ ফেব্রুয়ারি) পিট হেগসেথের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন প্রিন্স খালিদ। তিনি যুক্তরাষ্ট্রে একটি সরকারি সফরে আছেন। এই সফরের লক্ষ্য মার্কিন-সৌদি সম্পর্ক জোরদার করা।

তারা সৌদি আরব ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে কৌশলগত সম্পর্ক নিয়ে আলোচনা করেছেন। আজ মঙ্গলবার ভোরে সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম এক্স-এ একটি পোস্টে প্রিন্স খালিদ লিখেছেন, ‘আমাদের প্রতিরক্ষা সহযোগিতা জোরদার করার উপায়গুলো নিয়ে আলোচনা হয়েছে।’

সৌদি মন্ত্রী আরো লিখেছেন, ‘আমরা আঞ্চলিক ও আন্তর্জাতিক উন্নয়ন এবং নিরাপত্তা ও স্থিতিশীলতা বৃদ্ধির প্রচেষ্টা নিয়েও আলোচনা করেছি।’

সৌদি প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের মতে, প্রিন্স খালিদের সরকারি সফরের উদ্দেশ্য ছিল ওয়াশিংটন এবং রিয়াদের মধ্যে দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক জোরদার করার উপায় নিয়ে আলোচনা করা।

সৌদি প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের মতে, প্রিন্স খালিদের সরকারি সফরের উদ্দেশ্য ছিল ওয়াশিংটন এবং রিয়াদের মধ্যে দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক জোরদার করার উপায় নিয়ে আলোচনা করা। পাশাপাশি পারস্পরিক স্বার্থসংশ্লিষ্ট বিষয়গুলো নিয়ে আলোচনা করা।

বৈঠকের আগে হেগসেথকে জিজ্ঞাসা করা হয়েছিল, ইরানের আক্রমণ থেকে সৌদি আরবকে রক্ষা করতে আমেরিকা সাহায্য করবে কি না। উত্তরে তিনি বলেন, ‘এটি এমন একটি বিষয় যা নিয়ে আমরা আজ আলোচনা করতে যাচ্ছি। ইরান এই অঞ্চলে একটি বড় উদ্বেগের বিষয়। সৌদি আরব একটি ভালো অংশীদার।’

কর্মকর্তারা আরো জানিয়েছেন, প্রিন্স খালিদের হোয়াইট হাউসের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা মাইক ওয়াল্টজের সঙ্গে দিনের শেষের দিকে দেখা করবেন বলে ধারণা করা হচ্ছে।

Header Ad
Header Ad

চুয়াডাঙ্গায় গ্রাম আদালত বিষয়ক ৪ দিনের প্রশিক্ষণ কর্মশালার উদ্বোধন 

ছবিঃ ঢাকাপ্রকাশ

চুয়াডাঙ্গায় গ্রাম আদালত বিষয়ক ৪ দিনের প্রশিক্ষণ কর্মশালার  উদ্বোধন করা হয়েছে। সোমবার (২৪ ফেব্রুয়ারী)  সকাল সাড়ে ১০টায় সার্কিট হাউজ মিলনায়তনে কর্মশালার উদ্বোধন করেন অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (স্থানীয় সরকার শাখার উপ-পরিচালক) শারমিন আক্তার।

বাংলাদেশে গ্রাম আদালত সক্রিয়করণ (৩য় পর্যায়) প্রকল্পের আওতায় প্রথম দিনের প্রশিক্ষণে রিসোর্স পার্সন ছিলেন স্থানীয় সরকার শাখার সহকারী পরিচালক আব্দুর রহমান, জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট রিপন হোসেন, সমাজসেবা কার্যালয়ের উপ-পরিচালক সিদ্দিকী সোহেলী রশীদ, মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক মাকসুরা জান্নাত। অনুষ্ঠানে ইউনিয়ন পরিষদের প্রশাসনিক কর্মকর্তা, কম্পিউটার অপারেটররা অংশ নেন। 

উদ্বোধনী দিনে গ্রাম আদালত, বিচার ব্যবস্থা, গ্রাম আদালত ও সালিসির মধ্যকার পার্থক্য, গ্রাম আদালতের ভিত্তি, সুপ্রিম কোর্টের সিদ্ধান্ত, গ্রাম আদালতের এখতিয়ার, গ্রাম আদালতের ক্ষমতাসহ নানা বিষয় নিয়ে আলোচনা করা হয়। 

উদ্বোধনী বক্তব্যে অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক শারমিন আক্তার প্রশিক্ষণার্থীদের উদ্দেশ্যে বলেন, গ্রাম আদালত সক্রিয় করতে বর্তমান সরকার নানান উদ্যোগ নিয়েছে।

ঘটনা সংগঠিত হওয়ার ৩০ দিনের মধ্যে ফৌজদারি মামলা, ৬০ দিনের মধ্যে দেওয়ানী মামলার আবেদন গ্রহন করতে হবে। আবেদন ফি যথাক্রমে ১০ ও ২০ টাকা। আদালত ৩ মাসের মধ্যে মামলার নিষ্পত্তি করতে হবে। এই সময়ের মধ্যে নিষ্পত্তি না হলে উপযুক্ত কারণ উল্লেখ দর্শিয়ে আর এক মাস সময় পাবেন। বিচারিক প্যানেলে মোট সদস্য থাকবে ৫ জন। এর মধ্যে বাদী পক্ষে ২ জন,  বিবাদী পক্ষে ২ জন ও একজন চেয়ারম্যান। এই আদালত সর্বোচ্চ ৩ লাখ টাকা ক্ষতিপুরণ আদায় করতে পারবে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

৪০ থেকে ৭০ দিনের লম্বা ছুটিতে যাচ্ছে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান  
ওয়াশিংটনে পেন্টাগন প্রধান ও সৌদি প্রতিরক্ষামন্ত্রীর সাক্ষাৎ  
চুয়াডাঙ্গায় গ্রাম আদালত বিষয়ক ৪ দিনের প্রশিক্ষণ কর্মশালার উদ্বোধন 
বিএনপি নেতা আবদুল্লাহ আল নোমান আর নেই  
যুবদল নেতার বাড়িতে বোমা হামলা-অগ্নিসংযোগ, আহত ১  
ভূমিকম্পে কেঁপে উঠলো কলকাতা-ওড়িশায় ভূমিকম্প, অনুভূত হলো ঢাকাতেও
নিউজিল্যান্ডের কাছে হেরে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি থেকে বাংলাদেশের বিদায়
নির্বাচনের সুস্পষ্ট ঘোষণা না হলে ঈদের পরে আন্দোলন: বিএনপি নেতা হারুন
জেল থেকে পালালেন আবরার ফাহাদ হত্যা মামলার মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামি, ফাইয়াজের দাবি
তরুণদের নতুন রাজনৈতিক দল আত্মপ্রকাশ করবে শুক্রবার
বিভেদের সুযোগ নিয়ে স্বৈরাচারের পুনরাবৃত্তি হতে দেওয়া যাবে না: তারেক রহমান
সাজেক ইকো ভ্যালিতে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের পর পর্যটন নিষেধাজ্ঞা
রোজা সামনে রেখে খেজুরের দাম কমেছে ৪০ শতাংশ!
সন্ধ্যার পর থেকেই আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর তৎপরতা টের পাবেন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বিমান ঘাঁটিতে হামলা ও যুবক নিহতের ঘটনার ব্যাখ্যা দিল আইএসপিআর
পদত্যাগ করতে রাজি জেলেনস্কি
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার গায়েবানা জানাজা
জেনে নিন খেজুরের পুষ্টিগুণ ও স্বাস্থ্য উপকারিতা
মিঠাপুকুর সাব রেজিস্ট্রি অফিসে দলিল রেজিস্ট্রি বন্ধ, ভোগান্তিতে গ্রাহকরা
সাড়ে তিন ঘণ্টা পর সাজেকে আগুন নিয়ন্ত্রণে