বুধবার, ৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ | ২২ মাঘ ১৪৩১
Dhaka Prokash

বেড়েছে বিবাহ বিচ্ছেদ, উদ্বেগ সচেতন মহল

জয়পুরহাটে জেলায় বিগত ২০২২ সালে এক বছরে (জানুয়ারি-ডিসেম্বর) যে সংখ্যক বিয়ে সম্পন্ন হয়েছে, বিচ্ছেদের (তালাক) ঘটনা ঘটেছে তার অর্ধেকের চেয়েও বেশি। এ নিয়ে জেলায় সচেতন মহল উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন। মোটাদাগে বিয়ে বিচ্ছেদের কারণ হিসেবে যৌতুক, পরকীয়া এবং স্বামীর মাদকাসক্তিকে দায়ী করেছেন সংশ্লিষ্টরা। এছাড়াও অনুসন্ধানে বিয়ে বিচ্ছেদের কারণ হিসেবে বাল্য বিয়ে, দীর্ঘদিন স্বামীর প্রবাসে থাকা, শ্বশুর, শাশুড়ির নির্যাতন ইত্যাদি কারণের কথাও জানা গেছে।

জয়পুরহাট জেলা রেজিস্টারের কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, এ জেলায় গত এক বছরে বিয়ে সম্পন্ন হয়েছে ৫ হাজার ২৬০ টি। আর বিয়ের পরে বিচ্ছেদের ঘটনা ঘটেছে ৩ হাজার ৭৩৬টি। এর মধ্যে স্বামী কর্তৃক তালাক হয়েছে ৭৭৩টি, স্বামী-স্ত্রী উভয় পক্ষের সম্মতিক্রমে তালাকের ঘটনা ঘটেছে ১ হাজার ৪৯২টি আর স্ত্রী কর্তৃক তালাকের ঘটনা ঘটেছে ১ হাজার ৪৭১টি।

জয়পুরহাট জেলা রেজিস্টার সহকারী আব্দুল খালেক বলেন, 'গত ২০২২ সালের জানুয়ারি থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত এক বছরে বিয়ে বিচ্ছেদের হার দাঁড়িয়েছে ৭১ শতাংশে। অথচ ২০১৯-২০ এবং ২১ সাল পর্যন্ত এই বিয়ে বিচ্ছেদের হার ৪৫ থেকে ৫১ শতাংশের মধ্যেই ছিল। তাই গত এক বছরের বিয়ে বিচ্ছেদের হার সত্যিই উদ্বেগ জনক।'

জেলার কালাই উপজেলার আহাম্মেদাবাদ ইউনিয়নের কাজী মুনছুর রহমান জানান, তাঁর ইউনিয়নে ২০২১ সালে মোট বিয়ে হয়েছে ১৪২টি। এরমধ্যে স্বামী কর্তৃক তালাক হয়েছে ১৪টি, স্বামী-স্ত্রী উভয় পক্ষের সম্মতিক্রমে তালাকের ঘটনা ঘটেছে ২১টি আর স্ত্রী কর্তৃক তালাকের ঘটনা ঘটেছে ২৩টি; আর ২০২২ সালে মোট বিয়ে হয়েছে ১২২টি।

এরমধ্যে স্বামী কর্তৃক তালাক হয়েছে ৫টি, স্বামী-স্ত্রী উভয় পক্ষের সম্মতিক্রমে তালাকের ঘটনা ঘটেছে ২৪টি আর স্ত্রী কর্তৃক তালাকের ঘটনা ঘটেছে ২৬টি। বিয়ের রেজিস্ট্রি এবং তালাক উভয় ক্ষেত্রে কাজীর প্রয়োজন হয়। জয়পুরহাট জেলার ৫টি পৌরসভা এবং ৩২টি ইউনিয়নে মোট কাজী আছেন ৩৭ জন। এই কাজীদের মধ্যে ৭ জনের সাথে কথা হয়েছে এই প্রতিবেদকের।

জয়পুরহাট সদর উপজেলার দোগাছি ইউনিয়নের (বিবাহ রেজিস্টার) কাজী আব্দুল ওয়াদুদ এবং জামালপুর ইউনিয়নের কাজী আব্দুল হান্নান জানান, যোতুক, বাল্য বিয়ে, স্বামীর দীর্ঘদিন বিদেশে থাকা ও স্ত্রীর খোঁজ খবর না রাখা, স্বামীর মাদকাসক্তি, মোবাইল ঘটিত পরকীয়া প্রেম, স্বামীর অর্থনৈতিক স্বচ্ছলতা, স্ত্রীর উচ্চ আকাঙ্ক্ষা, শাশুড়ি কর্তৃক নির্যাতন ইত্যাদি কারণে এ জেলায় বিয়ে বিচ্ছেদের ঘটনা ঘটছে। তাঁরা আরও জানান, আগে স্বামী কর্তৃক তালাক দেওয়ার সংখ্যা বেশি ছিল। কিন্তু বর্তমানে স্ত্রী কর্তৃক তালাক দেওয়ার প্রবণতা বেড়েছে। বাকী পাঁচজন কাজীদের মন্তব্যও অনুরূপ।

জেলার 'সরকারি ছাঈদ আলতাফুন্নেছা কলেজে'র সমাজবিজ্ঞান বিভাগের প্রভাষক তানজির আহমেদ সাকিব বলেন, 'আগের চেয়ে বর্তমান সময়ে বিয়ে বিচ্ছেদের প্রবণতা কিছুটা বেড়েছে। মোটা দাগে এর কারণ হিসেবে অসময়ের বিয়ে বা বাল্য বিয়েকে চিহ্নিত করা যায়। যার বেশিরভাগ সংঘটিত হয়েছে মহামারী করনাকালে। এরই নেতিবাচক প্রভাবে স্কুল কলেজের ছাত্র ছাত্রীদের লেখাপড়া ব্যাহত হওয়ায়, পিতামাতারা আত্মঘাতী সিদ্ধান্ত নিয়ে দিয়েছেন অসময়ের বিয়ে।

যার ফলশ্রুতিতে সুন্দর আগামী নষ্ট হয়েছে অনেকের। তাছাড়া ডিজিটাল বাংলাদেশে স্মার্টফোনের ব্যবহার বেশি হওয়ায়, ছেলেমেয়েরা টিনেজ বয়সে পড়াশোনার পরিবর্তে প্রেমে আসক্ত হয়ে বিয়ের পিঁড়িতে বসেছেন আবেগ তাড়িত হয়ে। এসব দিয়ে বেশিদিন টেকসই হয়নি, ঘটেছে বিচ্ছেদের ঘটনা। এছাড়াও স্বামী স্ত্রীর মধ্যে নানা কারণে বনি-বনা না হওয়া, পরকীয়া, যৌতুক ইত্যাদি কারণেও সমাজে দিন দিন বিয়ে বিচ্ছেদের প্রবণতা বাড়ছে।'

জেলা মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক সাবিনা সুলতানা বলেন, 'বাল্য বিয়ে, মোবাইল বা ইন্টারনেটের মাধ্যমে পরকীয়া প্রেম, যৌতুক, স্ত্রীর স্বামীর উপার্জনে সন্তুষ্ট না থাকা,স্বামীর মাদকাসক্ততা এবং স্ত্রীর প্রতি উদাসীন থাকা ইত্যাদি কারণে ইদানিং বিয়ে বিচ্ছেদের ঘটনা সমাজে লক্ষ্য করা যাচ্ছে। বিয়ে বিচ্ছেদের প্রবণতা কমানোর জন্য প্রথমেই সকলকে সচেতন হতে হবে, বাল্য বিয়ে প্রতিরোধ করতে হবে। সেই সাথে ধর্মীয় জ্ঞানের চর্চা করে ধর্মের প্রতি শ্রদ্ধাশীল হতে হবে।'

জয়পুরহাটে জেলা রেজিস্টার (ডিআরও) শরীফ তোরাফ হোসেন জানান, জয়পুরহাট জেলায় যৌতুক প্রবণতা তুলনামূলক বেশি। লোভী মানুষেরা যৌতুকের কারণে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হোন। চুক্তিলব্ধ যৌতুক পাওয়ার পর, অনেকের লোভ আরও বেড়ে যায়। তাঁরা আরও বেশি যৌতুকের জন্য স্ত্রী ও তাঁর বাবা-মার প্রতি চাপ সৃষ্টি করেন। তাঁর মতে, অন্যান্য আরও কিছু কারণসহ মূলত যৌতুকের কারণেই এ জেলায় বিয়ে বিচ্ছেদের প্রবণতা বেড়েছে।
এএজেড

Header Ad
Header Ad

বগুড়ায় ৫০ টাকা অফারে টি-শার্ট কিনতে গিয়ে হুলস্থুল কান্ড, নিয়ন্ত্রণে সেনাবাহিনী

বগুড়ায় ৫০ টাকা অফারে টি-শার্ট কিনতে গিয়ে হুলস্থুল কান্ড। ছবি: সংগৃহীত

বগুড়ার জলেশ্বরীতলায় ‘লাইফ ওকে’ নামের এক পোশাক বিক্রির শো-রুম উদ্বোধন উপলক্ষ্যে ৫০ টাকায় মিলবে টি-শার্ট এমন ঘোষণায় হুলস্থুল কান্ড ঘটেছে।

ছাড়ের খবরে আজ বুধবার সকালে শো-রুমটির সামনে এতো সংখ্যক মানুষ জড়ো হন যে, আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর লাঠিচার্জে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করতে হয়। এছাড়াও শো-রুমটির বিক্রেতাদের মারপিটের শিকার হয়েছেন সস্তার ক্রেতারা।

জানা গেছে, চট্টগ্রামের প্রতিষ্ঠান ‘লাইফ ওকে’ বগুড়ায় প্রথমবারের মতো তাদের আউটলেট খুলতে যাচ্ছে। এ উপলক্ষ্যে প্রতিষ্ঠানটি তাদের ফেসবুক পেজে ঘোষণা দেয় ‘মাত্র ৫০ টাকায় টি-শার্ট, এক থেকে দেড়শ’ টাকার মধ্যে মিলবে শার্ট এবং আড়ইশ’ টাকায় পাওয়া যাবে এক্সপোর্ট ইউএসপোলো সোয়েটার।

এমন পরিস্থিতিতে সেখানে সেনাবাহিনীর সদস্যসহ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা উপস্থিত হন।। ছবি: সংগৃহীত

এমন ঘোষণায় আজ সকাল থেকে অগণিত নারী-পুরুষ শো-রুমটির সামনে ভিড় করেন। জনসমাগম এমন ভয়াবহ পরিস্থিতি সৃষ্টি করে যে, পুরো জলেশ্বরীতলা এলাকা স্তব্ধ হয়ে যায়। বন্ধ হয়ে যায় রাস্তার যান চলাচল, লোকজনের চাপে আশেপাশের দোকানপাটও বন্ধ করতে বাধ্য হন ব্যবসায়ীরা, দেখা দেয় নিরাপত্তার শঙ্কা। এমন পরিস্থিতিতে সেখানে সেনাবাহিনীর সদস্যসহ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা উপস্থিত হন।

সেনাবাহিনী আগত লোকজনকে রাস্তা থেকে সরে যেতে অনুরোধ করেন, এতে কাজ না হলে লাঠি চার্জ শুরু করেন আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা। দুই দফা লাঠি চার্জের পর পরিস্থিতি কিছুটা নিয়ন্ত্রণে এলে শো-রুমটি খুলে দেওয়া হয়। এর পরপরই আবারও লোকজন হুমড়ি খেয়ে পড়েন। এতে পরিস্থিতি আবারও নিয়ন্ত্রণের বাহিরে চলে যায়।

এমন পরিস্থিতিতে শো-রুমটির বিক্রেতারা ক্রেতাদের ওপর ক্ষিপ্ত হয়ে মারপিট করেন। পড়ে সেনাবাহিনীর উপস্থিতিতে দ্রুত শো-রুমটি বন্ধ করে ভেতরে থাকা ক্রেতাদের বের করে দিয়ে আগামী সাতদিনের জন্য শো-রুমটি বন্ধ করে দেওয়া হয়।

 

Header Ad
Header Ad

নওগাঁ সীমান্তে বাংলাদেশি যুবককে ধরে নিয়ে গেছে বিএসএফ

ছবি: সংগৃহীত

নওগাঁর সাপাহার উপজেলার আদাতলা সীমান্ত এলাকা থেকে ভারতীয় সীমান্ত রক্ষী বাহিনীর (বিএসএফ) সদস্যরা এক বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে গেছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। ওই ব্যক্তির নাম সিরাজুল ইসলাম (৪২)। তিনি সাপাহার উপজেলার উত্তর পাতাড়ী গ্রামের ওসমান আলীর ছেলে।

গতকাল মঙ্গলবার দিবাগত রাত ৩টার দিকে উপজেলার আদাতলা ভারত সীমান্তের ৪৪/১-এস পিলার এলাকা থেকে সিরাজুল ইসলামকে ধরে নেওয়া হয়। সিরাজুল ইসলামের স্ত্রী এজেলা খাতুন বিএসএফের বিরুদ্ধে তাঁর স্বামীকে ধরে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ করেছেন।

সিরাজুলের পরিবার ও স্থানীয় বাসিন্দা সূত্রে জানা গেছে, মঙ্গলবার দিবাগত রাতের কোনো এক সময় সিরাজুল আরও ছয়-সাতজনের সঙ্গে সীমান্ত পেরিয়ে ভারতের অভ্যন্তরে গরু আনতে যায়। রাত ৩টার দিকে আদাতলা সীমান্তের ৪৪/১-এস পিলার সংলগ্ন এলাকা দিয়ে বাংলাদেশে প্রবেশের সময় ভারতের দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার তপন থানার নাইরকুড়ী বিএসএফ ক্যাম্পের টহল সদস্যরা তাঁদেরকে ধাওয়া করে। এ সময় অন্যরা বাংলাদেশের সীমান্তে আসতে সক্ষম হলেও সিরাজুল বিএসএফ সদস্যদের হাতে ধরা পড়েন।

এ বিষয়ে বুধবর (৫ ফেব্রুয়ারি) বিকেলে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) ব্যাটালিয়ান ১৬ এর অধিনায়ক লে. কর্নেল সাদিকুর রহমানের সঙ্গে মুঠোফোনে যোগাযোগ করা হলে তিনি অসুস্থ্য থাকায় সংশ্লিষ্ট আদাতলা সীমান্ত চৌকির (বিওপি) কমান্ডারের সঙ্গে যোগাযোগ করার পরামর্শ দেন।

কিন্তু আদাতলা বিওপি ক্যাম্প কমান্ডারের সরকারি নাম্বারে একাধিকবার কল দিলেও কল রিসিফ না হওয়ায় তাঁর মন্তব্য জানা সম্ভব হয়নি।

তবে বিএসএফের হাতে আটক সিরাজুল ইসলামের স্ত্রী এজেলা বলেন, সিরাজুল মঙ্গলবার রাত সাড়ে ১০টার দিকে বাড়ি থেকে বেরিয়ে যায়। তবে কোথায় যাচ্ছে তা বাড়িতে বলে যায়নি। রাত ৪টার দিকে তাঁর স্বামীর সাথে ভারতে গিয়েছিলো দাবি করে এলাকার কিছু ব্যাক্তি তাঁকে বলেন, সিরাজুলকে সীমান্ত এলাকা থেকে বিএসএফ সদস্যরা ধরে নিয়ে গেছে।

Header Ad
Header Ad

মোহাম্মদপুরে বিড়াল হত্যার অভিযোগে আদালতে মামলা, তদন্তের নির্দেশ

মোহাম্মদপুরে বিড়াল হত্যার অভিযোগে আদালতে মামলা। ছবি: সংগৃহীত

রাজধানীর মোহাম্মদপুর এলাকায় মনসুর নামে এক ব্যক্তির পোষা বিড়াল হত্যার অভিযোগে মুক্তিযোদ্ধা টাওয়ারের বাসিন্দা আকবর হোসেন শিবলুর নামে আদালতে মামলা দায়ের করা হয়েছে।

আজ বুধবার ঢাকা মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট জি এম ফারহান ইশতিয়াক মামলাটি গ্রহণ করে মোহাম্মদপুর থানাকে তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন।

আজ পিপলস ফর অ্যানিমেল ওয়েলফেয়ারের পক্ষে নাফিসা নওরীন চৌধুরী এ মামলাটি দায়ের করেন। বাদীপক্ষের আইনজীবী জাকির হোসেন এ তথ্য নিশ্চিত করেন।

মামলার সূত্রে জানা গেছে, গত ১ ফেব্রুয়ারি দুপুরের দিকে মোহাম্মদপুরের মুক্তিযোদ্ধা টাওয়ারের ৯ম তলার বাসিন্দা মনসুর নামে এক ব্যক্তির বিড়াল হারিয়ে যায়।

পরে ভবনের সিসিটিভি ফুটেজে দেখা যায়, আসামি আকবর হোসেন শিবলু বিড়ালটিকে এলোপাতাড়ি ফুটবলের মতো লাথি মারছেন। আসামির লাথির আঘাতে বিড়ালটির নিথর দেহ পড়ে থাকার পরও পা দিয়ে পিষ্ট করে মৃত্যু নিশ্চিত করেন।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

বগুড়ায় ৫০ টাকা অফারে টি-শার্ট কিনতে গিয়ে হুলস্থুল কান্ড, নিয়ন্ত্রণে সেনাবাহিনী
নওগাঁ সীমান্তে বাংলাদেশি যুবককে ধরে নিয়ে গেছে বিএসএফ
মোহাম্মদপুরে বিড়াল হত্যার অভিযোগে আদালতে মামলা, তদন্তের নির্দেশ
চুয়াডাঙ্গায় সার কাণ্ডে বিএনপি ও যুবদলের ৫ নেতা বহিষ্কার
আজ বন্ধুর সাথে গোসল করার দিন
২ আলাদা বিভাগসহ দেশকে ৪ প্রদেশে ভাগ করার সুপারিশ
শেখ হাসিনাকে হত্যাচেষ্টা মামলায় হাইকোর্টের রায়ে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ৯ আসামিসহ সবাই খালাস
হাসিনার লাইভ প্রচারের আগেই নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের ফেসবুক পেজ উধাও
হাইকোর্ট প্রাঙ্গণে সাংবাদিকদের ওপর বিএনপি নেতাকর্মীদের হামলা
বিচারবিভাগ ও জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদন হস্তান্তর
গাজীপুরে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে সবজিবাহী পিকআপ খাদে, চালকসহ নিহত ৩
নতুন রাজনৈতিক দল গঠনে জনগনের মতামত চাইলো হাসনাত  
এই ফটো তোলোস কেন? আদালত চত্বরে শাহজাহান ওমর  
মনে হচ্ছে বিবিসি বাংলা গণহত্যাকারী শেখ হাসিনার ভক্ত : প্রেস সচিব  
পটুয়াখালীতে বাংলাভিশনের সাংবাদিককে কুপিয়ে জখম  
উত্তরবঙ্গে অনির্দিষ্টকালের জন্য তেল বিক্রি বন্ধ
বিশ্ব ইজতেমার দ্বিতীয় ধাপের আখেরি মোনাজাত আজ  
শেখ হাসিনার বক্তব্য প্রচার নিয়ে কড়া বার্তা হাসনাত আবদুল্লাহর  
শেখ হাসিনাকে হত্যাচেষ্টা মামলার রায় আজ    
সুইডেনে স্কুলে বন্দুক হামলা নিহত ১০ জন