মঙ্গলবার, ২৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ | ১২ ফাল্গুন ১৪৩১
Dhaka Prokash

প্রধানমন্ত্রীর আগমন উপলক্ষে রাজশাহীতে কঠোর নিরাপত্তা

দুই দিন পর রাজশাহীতে আসছেন প্রধানমন্ত্রী ও বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ হাসিনা । আগামী ২৯ জানুয়ারি রাজশাহীর ঐতিহাসিক মাদ্রাসা মাঠে অনুষ্ঠিতব্য সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখবেন তিনি। এটি আওয়ামী লীগের নির্বাচনী জনসভাও। আর এই সমাবেশকে ঘিরে নিরাপত্তার চাদরে পুরো রাজশাহী। এরই অংশ হিসেবে র‌্যাব, পুলিশ, সকল গোয়েন্দা সংস্থা নগরীজুড়ে তৎপরতা বাড়িয়েছে। কয়েক সপ্তাহ আগে থেকেই সমাবেশস্থল মাদ্রাসা মাঠে কঠোর নিরাপত্তা ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। মাঠে জনসাধারণের চলাচলও এখন সীমাবদ্ধ করা হয়েছে।

সমাবেশস্থল ও নগরী ঘুরে দেখা যায়, সাদা পোশাকে পুলিশি ও গোয়েন্দা তৎপরতা বাড়ানো হয়েছে। মাদ্রাসা মাঠে মঞ্চ নির্মাণ কাজ শুরু হয়েছে। মাঠে পুলিশি পাহারা বসানো হয়েছে। রাত-দিন ২৪ ঘণ্টা পুলিশের নিয়ন্ত্রণে রয়েছে মাদ্রাসা মাঠ। জনসাধারণের মাঠে প্রবেশেও এক ধরনের নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়েছে। আশপাশের এলাকাগুলোতেও পুলিশের নজরদারি ও টহল বাড়ানো হয়েছে। নগরীর গুরুত্বপূর্ণ মোড়েও পুলিশের পাহারা জোরদার করা হয়েছে। এ ছাড়াও আওয়ামী লীগের জেলা ও মহানগর শাখার উদ্যোগে প্রায় ৫০০ শতাধিক সেচ্ছাসেবী সমাবেশস্থলের বিভিন্ন পয়েন্টে থাকবে।

জানা যায়, মাঠে আমন্ত্রিত অতিথিসহ গণমাধ্যমকর্মীদের বিষয়েও মাঠ পর্যায়ে খোঁজ নেওয়া হচ্ছে। সন্দেহভাজনদের জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে। এ ছাড়াও নগরীতে চলাচলকারী সন্দেহভাজন ব্যক্তিদের জিজ্ঞাসাবাদের আওতায় আনা হয়েছে। তা ছাড়াও সমাবেশ চলাকালীন মাদ্রাসা মাঠে প্রবেশের পর একান্ত জরুরি ছাড়া বের হওয়ার বিষয়েও কড়াকড়ি থাকবে।

র‌্যাব-৫ এর অধিনায়ক লে.কর্নেল রিয়াজ শাহরিয়ার পিএসসি,জি বলেন, প্রধানমন্ত্রীর আগমন উপলক্ষে সকল পর্যায়ে গোয়েন্দা তৎপরতা বাড়ানো হয়েছে। সাদা পোশাকে সমাবেশস্থলসহ নগরী ও যে রুটে প্রধানমন্ত্রী আসবেন সেখানে গোয়েন্দা তৎপরতা আছে। এ ছাড়াও সামাবেশের দিন মাঠে ১০ পেট্রোল র‌্যাব সদস্য মোতায়েন থাকবে। তা ছাড়াও ৩টি রিজার্ভ পেট্রোল থাকবে। এর পাশাপাশি অন্যান্য আইনশৃঙ্খলা বাহিনীসহ প্রধানমন্ত্রীর স্পেশাল ফোর্সের সঙ্গে সমন্বয় করে নিরাপত্তা নিশ্চিত করা হচ্ছে। আর অপ্রীতিকর কোনো কিছুর শঙ্কা এখন পর্যন্ত নেই। এ বিষয়ে র‌্যাব তৎপর রয়েছে।

এদিকে মাদ্রাসা মাঠে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের বিভাগীয় এই সমাবেশকে সামনে রেখে রাজশাহী মহানগর এলাকার শান্তি-শৃঙ্খলা রক্ষায় বেশ কিছু নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে রাজশাহী মেট্রোপলিটন পুলিশ। রাজশাহী মেট্রোপলিটন পুলিশ আইন, ১৯৯২ এর ২৬ (ঢ), ২৯ এর ১(ক) ও ২৯ এর ১ (খ) ধারার অর্পিত ক্ষমতাবলে রাজশাহী মহানগর এলাকায় আগামী ২৭ জানুয়ারি সকাল ৬টা থেকে ৩০ জানুয়ারি সকাল ৬টা পর্যন্ত সব ধরনের অস্ত্র-শস্ত্র বহন, আতশবাজি, পটকা ফুটানো, বিষ্ফোরক দ্রব্য বহন, সংরক্ষণ, ক্রয়-বিক্রয় ও ব্যবহার এবং অনুমতি ব্যতিরেকে ড্রোন উড্ডয়ন নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হয়েছে।

এ ছাড়াও মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইন, ২০১৮ এর ১৯(১) ধারায় অর্পিত ক্ষমতাবলে যেকোনো ধরনের মাদক দ্রব্য দেশি ও বিদেশি মদ, স্পিরিট/অ্যালকোহলসহ নেশা জাতীয় দ্রব্য ক্রয়-বিক্রয় নিষিদ্ধ ঘোষণা এবং উপরে বর্ণিত সময়ে অনুমোদিত সকল বার, মদের দোকান বন্ধ রাখার নির্দেশ প্রদান করা হয়েছে। আইন অমান্যকারীদের বিরুদ্ধে কঠোর আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের হুশিয়ারি দিয়েছেন আরএমপির পুলিশ কমিশনার মো. আনিসুর রহমান, বিপিএম (বার), পিপিএম (বার)।

তিনি বলেন, আরএমপি যে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে তা আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী এবং বিভিন্ন প্রাতিষ্ঠানিক নিরাপত্তা কর্মীদের অস্ত্রের বিষয়টি নিষেধাজ্ঞার আওতাভুক্ত থাকবে না। তবে এর বাইরে সকল নিষেধাজ্ঞা যথাযথভাবেই মনিটরিং করা হবে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার আগমনকে সামনে রেখে এরইমধ্যে ব্যাপক প্রস্তুতি শুরু করেছে পুলিশ। ঢাকা হেড কোয়ার্টারের পরিকল্পনা অনুযায়ী আইনশৃঙ্খলা বাহিনী তাদের কার্যক্রম চালাচ্ছে। যেকোনো ধরনের অনাকাঙ্খিত ঘটনা এড়াতে আগে থেকে সোচ্চার রয়েছে পুলিশ।

ফায়ার সার্ভিস ও সিলিভ ডিফেন্সের রাজশাহী বিভাগীয় উপ-পরিচালক মো. ওহিদুল ইসলাম বলেন, তারা এসএসএফের সঙ্গে সমন্বয় করে মাঠে কাজ শুরু করেছেন। ২৭ জানুয়ারি থেকে মাঠে ফায়ার সার্ভিস সরঞ্জাম নিয়ে প্রস্তুত থাকবে। এ ছাড়াও প্রধানমন্ত্রী যে সকল ভেন্যুতে যাবেন, সেখানেও তাদের ব্যবস্থা থাকবে। সমাবেশকে সামনে রেখে তাদের প্রায় ৮৫-৯০ জনের টিম প্রস্তুত রয়েছে।

এ প্রসঙ্গে মহানগর আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মোহাম্মদ আলী কামাল জানান, সমাবেশকে সামনে রেখে সংশ্লিষ্ট সংস্থাগুলো তাদের মতো দায়িত্ব পালন করবে। তবে তাদের পক্ষ থেকে ৫০০ সেচ্ছাবেসী সেবা দিবে। সমাবেশে সকলের জন্য পানির ব্যবস্থাও করা হয়েছে।

এসআইএইচ

Header Ad
Header Ad

নিউজিল্যান্ডের কাছে হেরে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি থেকে বাংলাদেশের বিদায়

ছবি: সংগৃহীত

চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির সেমিফাইনালে যাওয়ার আশা শেষ হয়ে গেল বাংলাদেশের। গ্রুপ পর্বের দ্বিতীয় ম্যাচে নিউজিল্যান্ডের কাছে ৫ উইকেটে হেরে টুর্নামেন্ট থেকে বিদায় নিশ্চিত হয়েছে টাইগারদের। এই জয়ের ফলে ভারত ও নিউজিল্যান্ড সেমিফাইনালে জায়গা করে নিয়েছে।

রাওয়ালপিন্ডি ক্রিকেট স্টেডিয়ামে টস জিতে বাংলাদেশকে ব্যাটিংয়ে পাঠায় নিউজিল্যান্ড। ইনিংস উদ্বোধন করেন নাজমুল হোসেন শান্ত ও তানজিদ হাসান তামিম। ঝোড়ো শুরুর পরও ইনিংস বড় করতে পারেননি তানজিদ। ২৪ বলে ২৪ রান করে তিনি বিদায় নেন।

তৃতীয় ব্যাটার হিসেবে নামা মেহেদী হাসান মিরাজও দ্রুত ফিরে যান (১৪ বলে ১৩ রান)। তবে অধিনায়ক শান্ত একপ্রান্ত ধরে রাখেন এবং ধীরে ধীরে আক্রমণাত্মক ব্যাটিং শুরু করেন। কিন্তু অন্যপ্রান্তে নিয়মিত উইকেট হারাতে থাকে বাংলাদেশ। একের পর এক আউট হন তাওহিদ হৃদয় (২৪ বলে ৭), মুশফিকুর রহিম (৫ বলে ২) এবং মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ (১৪ বলে ৪)। এদের সবাইকে ফিরিয়েছেন কিউই স্পিনার মাইকেল ব্রেসওয়েল। ১১৮ রানের মধ্যেই ৫ উইকেট হারিয়ে বিপদে পড়ে বাংলাদেশ।

এরপর শান্তর সঙ্গে গুরুত্বপূর্ণ জুটি গড়েন জাকের আলী অনিক। শান্ত দুর্দান্ত ব্যাটিং করে ১১০ বলে ৭৭ রান করেন, তবে তাকে থামান উইল ও’রউরকে। শেষদিকে জাকের (৫৫ বলে ৪৫) ও রিশাদ হোসেন (২৫ বলে ২৬) দলের স্কোর টেনে তোলার চেষ্টা করেন। নির্ধারিত ৫০ ওভারে ৯ উইকেট হারিয়ে বাংলাদেশ সংগ্রহ করে ২৩৬ রান।

নিউজিল্যান্ডের হয়ে ৪ উইকেট নেন মাইকেল ব্রেসওয়েল, ২টি উইকেট পান ও’রউরকে।

লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে শুরুতেই ধাক্কা খায় নিউজিল্যান্ড। তাসকিন আহমেদ ও নাহিদ রানা মিলে কিউইদের ১৫ রানের মধ্যেই দুই উইকেট ফেলে দেন। তবে ডেভন কনওয়ে (৩০) ও রাচিন রবীন্দ্র দলের হাল ধরেন।

রাচিন রবীন্দ্র দুর্দান্ত ব্যাটিং করেন এবং ১০৫ বলে ১১২ রানের দারুণ ইনিংস খেলেন। তার সঙ্গী টম ল্যাথাম ৭৬ বলে ৫৫ রান করেন। দুজনের দুর্দান্ত পারফরম্যান্সে সহজ জয় পায় নিউজিল্যান্ড। ২৩ বল হাতে রেখেই তারা ৫ উইকেটে জয় নিশ্চিত করে।

বাংলাদেশের হয়ে ১টি করে উইকেট নেন তাসকিন, মুস্তাফিজ, নাহিদ রানা ও রিশাদ হোসেন।

এই জয়ের ফলে ভারত ও নিউজিল্যান্ড সেমিফাইনালে উঠে গেল। অন্যদিকে, বাংলাদেশের পাশাপাশি টুর্নামেন্ট থেকে বিদায় নিয়েছে পাকিস্তানও।

Header Ad
Header Ad

নির্বাচনের সুস্পষ্ট ঘোষণা না হলে ঈদের পরে আন্দোলন: বিএনপি নেতা হারুন

বিএনপি চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা হারুন অর রশিদ। ছবি: সংগৃহীত

বিএনপি চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা হারুন অর রশিদ বলেছেন, অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান দায়িত্ব হচ্ছে বাংলাদেশে অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন নিশ্চিত করা। তিনি হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেন, নির্বাচন নিয়ে কোনো ধরনের গড়িমসি চলবে না। যদি দ্রুত সুস্পষ্ট ঘোষণা না আসে, তবে ঈদের পর বিএনপি বৃহত্তর আন্দোলনে নামবে।

রোববার (২৪ ফেব্রুয়ারি) বিকেলে গাইবান্ধা শহরের পৌর পার্কে জেলা বিএনপির উদ্যোগে আয়োজিত গণজমায়েতে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

হারুন অর রশিদ আরও বলেন, অন্তর্বর্তী সরকার ইতোমধ্যে নানা বিতর্ক তৈরি করেছে। উপদেষ্টা পরিষদের সদস্যরা ক্ষমতায় থেকে রাজনৈতিক দল গঠনের চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন, যা জনগণ কোনোভাবেই মেনে নেবে না।

তিনি আরও অভিযোগ করেন, শেখ হাসিনা ক্ষমতা ছাড়ার মাধ্যমে আওয়ামী লীগের রাজনীতির ভবিষ্যৎ অন্ধকার করে দিয়ে গেছেন। তিনি দাবি করেন, গত ১৫ বছরে হাসিনা সরকার জনগণের ওপর দমন-পীড়ন চালিয়েছে, যার জন্য আওয়ামী লীগ আর কখনো ঘুরে দাঁড়াতে পারবে না।

গণজমায়েতে বিএনপির স্থানীয় ও কেন্দ্রীয় নেতারা উপস্থিত ছিলেন। বক্তারা সরকারের সমালোচনা করে নিরপেক্ষ নির্বাচনের দাবি জানান।

Header Ad
Header Ad

জেল থেকে পালালেন আবরার ফাহাদ হত্যা মামলার মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামি, ফাইয়াজের দাবি

ছবি: সংগৃহীত

বুয়েট শিক্ষার্থী আবরার ফাহাদ হত্যা মামলায় মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামি মুনতাসির আল জেমি কারাগার থেকে পালিয়েছেন বলে দাবি করেছেন আবরারের ছোট ভাই ও বুয়েট ছাত্র আবরার ফাইয়াজ।

আজ সোমবার সন্ধ্যায় নিজের ফেসবুক পোস্টে তিনি এই তথ্য প্রকাশ করেন। ফাইয়াজের দাবি, আসামি জেমি গত ৫ আগস্টের পর জেল থেকে পালিয়েছেন, তবে পরিবারের সদস্যদের বিষয়টি জানানো হয়েছে ছয় মাস পর।

ফেসবুক পোস্টে ক্ষোভ প্রকাশ করে ফাইয়াজ লেখেন, “আবরার ফাহাদ হত্যার দায়ে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামি জেমি জেলখানা থেকে পালিয়ে গেছে ৫ আগস্টের পরে। অথচ আমাদের জানানো হচ্ছে আজকে, যখন ওর আইনজীবী কোনো যুক্তিতর্ক উপস্থাপন করতে আসেনি তখন।”

তিনি আরও লিখেছেন, “ফাঁসির আসামির তো কনডেম সেলে থাকার কথা ছিল, সে পালাল কিভাবে! পালানোর পরেও এতদিন এ তথ্য গোপন রাখা হয়েছে, যা স্পষ্টতই প্রমাণ করে যে তাকে ধরার জন্য কোনো ধরনের উদ্যোগ নেওয়া হয়নি। এর আগে থেকেই আরও তিনজন আসামি পলাতক রয়েছে।”

ফাইয়াজ তার পোস্টে মুনতাসির আল জেমির নাম ও ঠিকানাও উল্লেখ করেন।

নাম: মুনতাসির আল জেমি
পিতা: আব্দুল মজিদ
মাতা: জোসনা বেগম
ঠিকানা: ৫/১ বাউন্ডারি রোড, নতুন বাজার, কোতোয়ালি, ময়মনসিংহ।

এ ঘটনায় প্রশাসনের পক্ষ থেকে এখনো আনুষ্ঠানিক কোনো বক্তব্য পাওয়া যায়নি। তবে, একজন মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামির কারাগার থেকে পালিয়ে যাওয়ার ঘটনা আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ে গুরুতর প্রশ্ন তুলেছে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

নিউজিল্যান্ডের কাছে হেরে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি থেকে বাংলাদেশের বিদায়
নির্বাচনের সুস্পষ্ট ঘোষণা না হলে ঈদের পরে আন্দোলন: বিএনপি নেতা হারুন
জেল থেকে পালালেন আবরার ফাহাদ হত্যা মামলার মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামি, ফাইয়াজের দাবি
তরুণদের নতুন রাজনৈতিক দল আত্মপ্রকাশ করবে শুক্রবার
বিভেদের সুযোগ নিয়ে স্বৈরাচারের পুনরাবৃত্তি হতে দেওয়া যাবে না: তারেক রহমান
সাজেক ইকো ভ্যালিতে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের পর পর্যটন নিষেধাজ্ঞা
রোজা সামনে রেখে খেজুরের দাম কমেছে ৪০ শতাংশ!
সন্ধ্যার পর থেকেই আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর তৎপরতা টের পাবেন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বিমান ঘাঁটিতে হামলা ও যুবক নিহতের ঘটনার ব্যাখ্যা দিল আইএসপিআর
পদত্যাগ করতে রাজি জেলেনস্কি
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার গায়েবানা জানাজা
জেনে নিন খেজুরের পুষ্টিগুণ ও স্বাস্থ্য উপকারিতা
মিঠাপুকুর সাব রেজিস্ট্রি অফিসে দলিল রেজিস্ট্রি বন্ধ, ভোগান্তিতে গ্রাহকরা
সাড়ে তিন ঘণ্টা পর সাজেকে আগুন নিয়ন্ত্রণে
মুসলিম গণহত্যা: ক্ষমা চাইলেন সাবেক থাই প্রধানমন্ত্রী
কক্সবাজার বিমান বাহিনীর ঘাঁটিতে হামলা, নিহত যুবকের পরিচয় মিলেছে
টাঙ্গাইলের ভূঞাপুরে পানিতে পড়ে প্রাণ গেল শিশুর
ছাত্রদল ও ছাত্রশিবিরের রাজনৈতিক রেষারেষি নিয়ে যা বললেন রিজভী
রমজানে সরকারি অফিস চলবে ৯টা থেকে সাড়ে ৩টা
দেশের স্বার্থে জাতীয় নির্বাচন বিলম্বিত না করার আহ্বান মির্জা ফখরুলের