মঙ্গলবার, ২৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ | ১১ ফাল্গুন ১৪৩১
Dhaka Prokash

তীব্র শীতে রামেকে বাড়ছে দগ্ধ রোগী ও মৃত্যুর সংখ্যা

রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালে আগুনে পোড়া রোগীর আর্তনাত বাড়ছে। শীতের তীব্রতায় আগুনের সংস্পর্শে এসে শরীরে উষ্ণতা ছড়াতে গিয়ে ঘটছে দুর্ঘটনা। কেউ আবার গরম পানিতে গোসল করতে গিয়ে ঝঁলসে যাচ্ছে। এভাবেই অসাবধানতার ফলে দুর্ঘটনার শিকার হয়ে প্রতিদিন রামেক হাসপাতালের বার্ন ইউনিটে ভর্তি হচ্ছে রোগী। শীত মৌসুমে বেড়েছে রোগীও। ভর্তি রোগীদের একটি বড় অংশ গভীর পোড়া নিয়ে আসছেন। যাদের বাঁচানো সম্ভব হচ্ছে না বলে জানাচ্ছেন চিকিৎসকরা।

বার্ন ইউনিটের চিকিৎসকরা বলছেন, শীত আসলেই পোড়া রোগীর সংখ্যা বেড়ে যায়। এবার সংখ্যাটা একটু বেশিই মনে হচ্ছে। যে রোগীগুলো আসছে তাদের অধিকাংশই একটু সচেতন হলে দুর্ঘটনা এড়াতে পারত। আবার দুর্ঘটনার শিকার হয়ে হাসপাতালে না এসে বাইরে হাতুড়ে ডাক্তারদের কাছে প্রাথমিক চিকিৎসা নেওয়ার ফলে রোগীর মৃত্যু ঝুঁকি আরও বেড়ে যাচ্ছে।

সরেজমিনে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালের বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইউনিটে গিয়ে দেখা যায়, হাসপাতালের বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইউনিটের জন্য বরাদ্দ ৫০টি শয্যার বিপরীতে ২৪টি ব্যবহার করা হচ্ছে। সবগুলো বেডেই রোগী আছে। তবে এর আগের দিন শনিবার এই ইউনিটে ৪০ জন রোগী ভর্তি ছিলেন।

সংশ্লিষ্টরা জানান, এই ইউনিটে একটু পরপর রোগীর চিৎকার আর আর্তনাত ভেসে আসছে। কখনো পরিবারের প্রিয় মানুষটিকে হারিয়ে স্বজনদের আহাজারিও প্রায় ঘটছে।

এ প্রসঙ্গে চাঁপাইনবাবগঞ্জের সূর্যরিকণ এলাকার বাসিন্দা মোসা. বেগমের (৬০) নাতনী মিরিআরা খাতুন জানান, তার নানী গৃহিনী। প্রতিদিনের মতো কাজ শেষে আগুন পোহাতে গিয়ে পুড়ে গেছে। গত ৪ জানুয়ারি হাসপাতালে তাকে ভর্তি করা হয়েছে। মুখসহ কোমরের নিচে সবকিছু পুড়ে গেছে।

আরেকজন রোগী শিশু আল আমিন। তার বয়স মাত্র ২ বছর। তাদের বাড়ি নাটোরের গুরুদাসপুর। বাবা কৃষি কাজের পাশাপাশি শীত মৌসুমে রস সংগ্রহ করে গুড় তৈরি করেন। গুড় তৈরির সময় গরম রস পড়ে আল আমিনের দুই হাত ও দুই পা পুড়ে গেছে বলে জানা গেছে।

আল আমিনের বাবা রফিকুল ইসলাম জানান, সকালের দিকে গরম চুলায় ছেলের মা রস জাল দিচ্ছিল। ছেলে পাশে খেলাধুলা করছিল। হঠাৎ গরম রসে পড়ে যায়। সঙ্গে সঙ্গে তাকে হাসপাতালে নেওয়া হয়। তার শরীরের প্রায় ১৪ শতাংশ পুড়ে গেছে।

এ বিষয়ে রামেক হাসপাতালের বার্ন ইউনিটের প্রধান ডা. আফরোজা নাজনীন বলেন, শীত মৌসুমে অগ্নিদগ্ধ রোগীর সংখ্যা আশঙ্কাজনকহারে বেড়ে গেছে। এ কারণে পরিস্থিতি সামাল দেওয়া কঠিন হয়ে যাচ্ছে। গত ১৫ দিনে প্রচুর রোগী ভর্তি হয়েছে। হাসপাতালেই মারা গেছে ৫ জন। যারা সবাই আগুন পোহাতে গিয়ে পুড়ে যায়।

ডা. আফরোজা নাজনীন জানান, গত নভেম্বর মাসে হাসপাতালে পোড়া রোগী ভর্তি হয়েছেন ৭৯ জন। এর মধ্যে দুইজন হাসপাতালে মারা গেছে। ডিসেম্বরে ১১৪ জন পোড়া রোগীর মধ্যে ৪ জন মারা গেছে। এ ছাড়াও জানুয়ারি মাসের গত ১৫ দিনে ৫৬ জন পোড়া রোগী ভর্তি হয়েছে।

রোগীদের অসাবধানতার কারণে অধিকাংশ রোগী অগ্নিদগ্ধ হয়েছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, হাসপাতালের মৃত্যু সংখ্যাটা প্রকৃত মৃত্যুর চিত্র তুলে ধরে না। কারণ হাসপাতালে ৩০ শতাংশ বা এর বেশি বার্নের রোগী আসলে চিকিৎসা দেওয়া সম্ভব হয় না। অনেক রোগীকে ঢাকায় রেফার্ড করতে হয়। অনেক রোগীর স্বজন বুঝেই যান, তার রোগী বাঁচবে না। তখন বাসায় নিয়ে চলে যায়। আবার ঢাকায় নিয়ে যাওয়ার পথেও অনেক রোগী মারা যায়। এ ছাড়াও ঢাকায় যে সকল রোগী রেফার্ড করা হয় সেখানে চিকিৎসা নিয়ে সুস্থ হয়ে বাড়ি ফেরার হার নেহাতই কম। তাই সাবধানতার কোনো বিকল্প নেই। শীতকালে পোড়া রোগী ও মৃতের সংখ্যা বেড়ে যায়। কিন্তু একটু সচেতন হলে অনাকাঙ্ক্ষিত পরিস্থিতি এড়ানো যেতে পারে। বিশেষ করে গরম পানি হাঁড়িতে না বহন করে বালতিতে বহন করলে দগ্ধ হওয়ার আশঙ্কা কম থাকে। সবচেয়ে বেশি সমস্যা দেখা যায় গ্রামে। আগুন পোহানো ও শিশুদের চড়ুইভাতিতে আগুন জ্বালিয়ে রান্না করতে গিয়ে অনেক দুর্ঘটনা ঘটছে। এক্ষেত্রে শিশু ও বৃদ্ধদের প্রতি পরিবারিক নজরদারি বাড়ানো প্রয়োজন। গরম পানি, চা, রস বা চুলার কাছে কোনোভাবে শিশুদের না নেওয়ার পরামর্শও দেন এই চিকিৎসক।

এ ব্যাপারে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল শামীম ইয়াজদানী জানান, শীতের সময়ে বার্নে রোগী বেড়ে যায়। তখন চিকিৎসা দিতে বেশ বেগ পেতে হয়। তবে বার্ন ইউনিটের দোতলা ভবনকে চারতলা করা হবে। টাকাও বরাদ্দ হয়েছে। চারতলা হয়ে গেলে সেখানেই ওটি এবং আইসিইউ হবে। আর চিকিৎসক ও লোকবল সংকট তো আমাদের আছেই। সেটা মন্ত্রণালয়ে জানানো হয়েছে। তবে সাধ্যের মধ্যে সর্বোচ্চটা দিয়ে কাজ করা হচ্ছে।

এসআইএইচ


Header Ad
Header Ad

নিউজিল্যান্ডের কাছে হেরে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি থেকে বাংলাদেশের বিদায়

ছবি: সংগৃহীত

চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির সেমিফাইনালে যাওয়ার আশা শেষ হয়ে গেল বাংলাদেশের। গ্রুপ পর্বের দ্বিতীয় ম্যাচে নিউজিল্যান্ডের কাছে ৫ উইকেটে হেরে টুর্নামেন্ট থেকে বিদায় নিশ্চিত হয়েছে টাইগারদের। এই জয়ের ফলে ভারত ও নিউজিল্যান্ড সেমিফাইনালে জায়গা করে নিয়েছে।

রাওয়ালপিন্ডি ক্রিকেট স্টেডিয়ামে টস জিতে বাংলাদেশকে ব্যাটিংয়ে পাঠায় নিউজিল্যান্ড। ইনিংস উদ্বোধন করেন নাজমুল হোসেন শান্ত ও তানজিদ হাসান তামিম। ঝোড়ো শুরুর পরও ইনিংস বড় করতে পারেননি তানজিদ। ২৪ বলে ২৪ রান করে তিনি বিদায় নেন।

তৃতীয় ব্যাটার হিসেবে নামা মেহেদী হাসান মিরাজও দ্রুত ফিরে যান (১৪ বলে ১৩ রান)। তবে অধিনায়ক শান্ত একপ্রান্ত ধরে রাখেন এবং ধীরে ধীরে আক্রমণাত্মক ব্যাটিং শুরু করেন। কিন্তু অন্যপ্রান্তে নিয়মিত উইকেট হারাতে থাকে বাংলাদেশ। একের পর এক আউট হন তাওহিদ হৃদয় (২৪ বলে ৭), মুশফিকুর রহিম (৫ বলে ২) এবং মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ (১৪ বলে ৪)। এদের সবাইকে ফিরিয়েছেন কিউই স্পিনার মাইকেল ব্রেসওয়েল। ১১৮ রানের মধ্যেই ৫ উইকেট হারিয়ে বিপদে পড়ে বাংলাদেশ।

এরপর শান্তর সঙ্গে গুরুত্বপূর্ণ জুটি গড়েন জাকের আলী অনিক। শান্ত দুর্দান্ত ব্যাটিং করে ১১০ বলে ৭৭ রান করেন, তবে তাকে থামান উইল ও’রউরকে। শেষদিকে জাকের (৫৫ বলে ৪৫) ও রিশাদ হোসেন (২৫ বলে ২৬) দলের স্কোর টেনে তোলার চেষ্টা করেন। নির্ধারিত ৫০ ওভারে ৯ উইকেট হারিয়ে বাংলাদেশ সংগ্রহ করে ২৩৬ রান।

নিউজিল্যান্ডের হয়ে ৪ উইকেট নেন মাইকেল ব্রেসওয়েল, ২টি উইকেট পান ও’রউরকে।

লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে শুরুতেই ধাক্কা খায় নিউজিল্যান্ড। তাসকিন আহমেদ ও নাহিদ রানা মিলে কিউইদের ১৫ রানের মধ্যেই দুই উইকেট ফেলে দেন। তবে ডেভন কনওয়ে (৩০) ও রাচিন রবীন্দ্র দলের হাল ধরেন।

রাচিন রবীন্দ্র দুর্দান্ত ব্যাটিং করেন এবং ১০৫ বলে ১১২ রানের দারুণ ইনিংস খেলেন। তার সঙ্গী টম ল্যাথাম ৭৬ বলে ৫৫ রান করেন। দুজনের দুর্দান্ত পারফরম্যান্সে সহজ জয় পায় নিউজিল্যান্ড। ২৩ বল হাতে রেখেই তারা ৫ উইকেটে জয় নিশ্চিত করে।

বাংলাদেশের হয়ে ১টি করে উইকেট নেন তাসকিন, মুস্তাফিজ, নাহিদ রানা ও রিশাদ হোসেন।

এই জয়ের ফলে ভারত ও নিউজিল্যান্ড সেমিফাইনালে উঠে গেল। অন্যদিকে, বাংলাদেশের পাশাপাশি টুর্নামেন্ট থেকে বিদায় নিয়েছে পাকিস্তানও।

Header Ad
Header Ad

নির্বাচনের সুস্পষ্ট ঘোষণা না হলে ঈদের পরে আন্দোলন: বিএনপি নেতা হারুন

বিএনপি চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা হারুন অর রশিদ। ছবি: সংগৃহীত

বিএনপি চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা হারুন অর রশিদ বলেছেন, অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান দায়িত্ব হচ্ছে বাংলাদেশে অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন নিশ্চিত করা। তিনি হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেন, নির্বাচন নিয়ে কোনো ধরনের গড়িমসি চলবে না। যদি দ্রুত সুস্পষ্ট ঘোষণা না আসে, তবে ঈদের পর বিএনপি বৃহত্তর আন্দোলনে নামবে।

রোববার (২৪ ফেব্রুয়ারি) বিকেলে গাইবান্ধা শহরের পৌর পার্কে জেলা বিএনপির উদ্যোগে আয়োজিত গণজমায়েতে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

হারুন অর রশিদ আরও বলেন, অন্তর্বর্তী সরকার ইতোমধ্যে নানা বিতর্ক তৈরি করেছে। উপদেষ্টা পরিষদের সদস্যরা ক্ষমতায় থেকে রাজনৈতিক দল গঠনের চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন, যা জনগণ কোনোভাবেই মেনে নেবে না।

তিনি আরও অভিযোগ করেন, শেখ হাসিনা ক্ষমতা ছাড়ার মাধ্যমে আওয়ামী লীগের রাজনীতির ভবিষ্যৎ অন্ধকার করে দিয়ে গেছেন। তিনি দাবি করেন, গত ১৫ বছরে হাসিনা সরকার জনগণের ওপর দমন-পীড়ন চালিয়েছে, যার জন্য আওয়ামী লীগ আর কখনো ঘুরে দাঁড়াতে পারবে না।

গণজমায়েতে বিএনপির স্থানীয় ও কেন্দ্রীয় নেতারা উপস্থিত ছিলেন। বক্তারা সরকারের সমালোচনা করে নিরপেক্ষ নির্বাচনের দাবি জানান।

Header Ad
Header Ad

জেল থেকে পালালেন আবরার ফাহাদ হত্যা মামলার মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামি, ফাইয়াজের দাবি

ছবি: সংগৃহীত

বুয়েট শিক্ষার্থী আবরার ফাহাদ হত্যা মামলায় মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামি মুনতাসির আল জেমি কারাগার থেকে পালিয়েছেন বলে দাবি করেছেন আবরারের ছোট ভাই ও বুয়েট ছাত্র আবরার ফাইয়াজ।

আজ সোমবার সন্ধ্যায় নিজের ফেসবুক পোস্টে তিনি এই তথ্য প্রকাশ করেন। ফাইয়াজের দাবি, আসামি জেমি গত ৫ আগস্টের পর জেল থেকে পালিয়েছেন, তবে পরিবারের সদস্যদের বিষয়টি জানানো হয়েছে ছয় মাস পর।

ফেসবুক পোস্টে ক্ষোভ প্রকাশ করে ফাইয়াজ লেখেন, “আবরার ফাহাদ হত্যার দায়ে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামি জেমি জেলখানা থেকে পালিয়ে গেছে ৫ আগস্টের পরে। অথচ আমাদের জানানো হচ্ছে আজকে, যখন ওর আইনজীবী কোনো যুক্তিতর্ক উপস্থাপন করতে আসেনি তখন।”

তিনি আরও লিখেছেন, “ফাঁসির আসামির তো কনডেম সেলে থাকার কথা ছিল, সে পালাল কিভাবে! পালানোর পরেও এতদিন এ তথ্য গোপন রাখা হয়েছে, যা স্পষ্টতই প্রমাণ করে যে তাকে ধরার জন্য কোনো ধরনের উদ্যোগ নেওয়া হয়নি। এর আগে থেকেই আরও তিনজন আসামি পলাতক রয়েছে।”

ফাইয়াজ তার পোস্টে মুনতাসির আল জেমির নাম ও ঠিকানাও উল্লেখ করেন।

নাম: মুনতাসির আল জেমি
পিতা: আব্দুল মজিদ
মাতা: জোসনা বেগম
ঠিকানা: ৫/১ বাউন্ডারি রোড, নতুন বাজার, কোতোয়ালি, ময়মনসিংহ।

এ ঘটনায় প্রশাসনের পক্ষ থেকে এখনো আনুষ্ঠানিক কোনো বক্তব্য পাওয়া যায়নি। তবে, একজন মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামির কারাগার থেকে পালিয়ে যাওয়ার ঘটনা আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ে গুরুতর প্রশ্ন তুলেছে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

নিউজিল্যান্ডের কাছে হেরে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি থেকে বাংলাদেশের বিদায়
নির্বাচনের সুস্পষ্ট ঘোষণা না হলে ঈদের পরে আন্দোলন: বিএনপি নেতা হারুন
জেল থেকে পালালেন আবরার ফাহাদ হত্যা মামলার মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামি, ফাইয়াজের দাবি
তরুণদের নতুন রাজনৈতিক দল আত্মপ্রকাশ করবে শুক্রবার
বিভেদের সুযোগ নিয়ে স্বৈরাচারের পুনরাবৃত্তি হতে দেওয়া যাবে না: তারেক রহমান
সাজেক ইকো ভ্যালিতে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের পর পর্যটন নিষেধাজ্ঞা
রোজা সামনে রেখে খেজুরের দাম কমেছে ৪০ শতাংশ!
সন্ধ্যার পর থেকেই আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর তৎপরতা টের পাবেন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বিমান ঘাঁটিতে হামলা ও যুবক নিহতের ঘটনার ব্যাখ্যা দিল আইএসপিআর
পদত্যাগ করতে রাজি জেলেনস্কি
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার গায়েবানা জানাজা
জেনে নিন খেজুরের পুষ্টিগুণ ও স্বাস্থ্য উপকারিতা
মিঠাপুকুর সাব রেজিস্ট্রি অফিসে দলিল রেজিস্ট্রি বন্ধ, ভোগান্তিতে গ্রাহকরা
সাড়ে তিন ঘণ্টা পর সাজেকে আগুন নিয়ন্ত্রণে
মুসলিম গণহত্যা: ক্ষমা চাইলেন সাবেক থাই প্রধানমন্ত্রী
কক্সবাজার বিমান বাহিনীর ঘাঁটিতে হামলা, নিহত যুবকের পরিচয় মিলেছে
টাঙ্গাইলের ভূঞাপুরে পানিতে পড়ে প্রাণ গেল শিশুর
ছাত্রদল ও ছাত্রশিবিরের রাজনৈতিক রেষারেষি নিয়ে যা বললেন রিজভী
রমজানে সরকারি অফিস চলবে ৯টা থেকে সাড়ে ৩টা
দেশের স্বার্থে জাতীয় নির্বাচন বিলম্বিত না করার আহ্বান মির্জা ফখরুলের