মঙ্গলবার, ২৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ | ১১ ফাল্গুন ১৪৩১
Dhaka Prokash

এক টাকার ভিজিটে চিকিৎসা, প্রশংসায় ডা. সুমাইয়া

এক টাকা ভিজিটে চিকিৎসা! এটা বর্তমান সময়ে অবিশ্বাস্য। কল্পনাহীনও বটে। তবে রাজশাহীতে বাবার ইচ্ছা পূরণে নামমাত্র প্রতীকি ভিজিটে সাধারণ রোগীদের বিনামূল্যে চিকিৎসা সেবা দিচ্ছেন সদ্য এমবিবিএস পাস করা ডাক্তার সুমাইয়া বিনতে মোজ্জাম্মেল। আর এই ব্যতিক্রমি মানবিক উদ্যোগ সাড়া ফেলেছে সাধারণ মানুষের হৃদয়ে।

রাজশাহী নগরীর প্রাণকেন্দ্র সাহেব বাজার মনিচত্বর এলাকায় নিজ বাসার নিচে একটি ফার্মেসিতে রোগীদের চিকিৎসা দিচ্ছেন ডা. সুমাইয়া বিনতে মোজ্জাম্মেল। তার ইচ্ছে সামনে বিসিএস কমপ্লিট করে চাকুরির পাশাপাশি আজীবন একটি নির্দিষ্ট বিনামূল্যে সাধারণ মানুষকে চিকিৎসা সেবা দেয়া। তিনি প্রতি শনিবার থেকে বৃহস্পতিবার সকাল ৯টা থেকে দুপুর ১টা পর্যন্ত নিয়মিত রোগী দেখছেন। তবে এসময়ের পাশাপাশি নিজের অবসর সময়ও সাধারণ রোগীদের দিচ্ছেন তিনি।

এ বিষয়ে সুমাইয়া বিনতে মোজাম্মেল জানান, আমার ডাক্তার হওয়ার কোন ইচ্ছেই ছিলো না। আমি ব্যবসা করে উদ্যোক্তা হতে চাইতাম। কিন্তু বাবা চাইতেন ডাক্তারি পেশায় আত্মনিয়োগ করে মানুষের সেবা করি। বাবার ইচ্ছেতেই এইচএসসি শেষ করে ইসলামি ব্যাংক মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি হয়। ২০২২ সালের নভেম্বরে ইন্টার্নি শেষ করে বাবার ইচ্ছেতেই বাসার নিচে ফার্মেসি চালু করে সেখানে চিকিৎসা দেওয়া শুরু করেছি।

ডা. সুমাইয়া জানান, ১ টাকা মূলত একটা প্রতীকি সংখ্যা মাত্র। তিনি বিনামূল্যেই চিকিৎসা দিচ্ছেন। এই একটাকা মূলত তার একটি সেচ্ছাসেবী সংগঠনের জন্য নিচ্ছেন। যেই সংগঠন করোনাকালের বিভিষীকাময় সময়ে সাধারণ মানুষের পাশে দাড়িয়েছিলো। এখনো বিভিন্ন সমাজসেবামূলক কার্যক্রম চলমান।

তিনি জানান, তিনি ওই সামাজিক সেচ্ছাসেবী সংগঠনের ফাইন্ডার হিসেবে আছেন। ওই সংগঠনটাকে এগিয়ে নিতে ১ টাকা করে রোগীদের থেকে নিচ্ছেন। তবে কেউ কেউ ১০-২০ বা ইচ্ছে মতো দিচ্ছেন। আর তিনি পাঁচ দিন আগে থেকে রোগী দেখা শুরু করেছেন। লিফলেট বানানো হয়েছে। এখনও সেইভাবে বিলি করা হয় নি। তবে এরমধ্যেই ইতিবাচক সাড়া মিলেছে।

ডাক্তার সুমাইয়া বিনতে মোজ্জাম্মেল নগরীর মনিচত্বর এলাকার স্থায়ী বাসিন্দা। তার বাবা শহীদ এএইচএম কামারুজ্জামান ডিগ্রি কলেজের শিক্ষক মীর মোজাম্মেল আলী (৫৬)। ডা. সুমাইয়া বাবা-মায়ের ছোট মেয়ে। তারা তিনি বোন ও চার ভাই। তিন বোনই পেশায় ডাক্তার। যারা বেসরকারি ক্লিনিকে কর্মরত আছেন। ডা. সুমাইয়ার স্বামীও ডাক্তার। তিনিও নগরীর একটি বেসরকারি ক্লিনিকে কর্মরত আছেন।

ডাক্তার সুমাইয়া বিনতে মোজ্জামেল জানান, তার ডাক্তার হয়ে ওঠার গল্পটা অনেকটা কষ্টের ছিলো। তার বিয়ের এখন প্রায় ৮ বছর অতিবাহিত হয়েছে। প্রথমবর্ষেই তার বিয়ে হয়ে যায়। তিনি এখন দুই সন্তানের মা। দ্বিতীয় বর্ষে থাকতেই প্রথম সন্তানের মা হন। এরপর এমবিবিএস ফাইনাল পরিক্ষার কয়েকমাস আগে আরেক সন্তান প্রসব করেন। সবকিছু সামলিয়ে পড়াশোনা চালিয়ে যাওয়াটা কঠিন ছিলো। তবে জীবন নিয়ে তিনি খুবই ইতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গি রাখেন। জীবন কঠিন পার করেছেন বলেই আজ ডাক্তার হয়েছেন। মানুষের জন্য কিছু করতে পারছেন।

আব্দুস সালাম নামের এক রোগী বলেন, নিঃসন্দেহে এটি অকল্পনীয় উদ্যোগ। ডাক্তারি পেশা নিয়ে এখন সাধারণ মানুষ ইতিবাচক ধারণা পোষণ করতে পারছে না। আর বাংলাদেশে অনেক সময় কসাই হিসেবেই বলা হয়ে থাকে। এমন মানবিক ডাক্তার যে এখনো আছে, এটা দেশের জন্য; সমাজের জন্য সুখকর।

সুমাইয়ার বাবা রাজশাহীর শহীদ এএইচএম কামারুজ্জামান সরকারি ডিগ্রি কলেজের শিক্ষক মীর মোজাম্মেল আলী বলেন, ইচ্ছে ছিল আমার চার ছেলে-মেয়েকেই ডাক্তার বানাবো। তবে আল্লাহর হাজার শুকরিয়া তিন মেয়ে ডাক্তার হয়েছে। তিন মেয়েকেই এমন উদ্যোগের জন্য বলেছি। কিন্তু অন্য দুই জন রাজি হয় নি। এই ছোট মেয়েরা বিনামূল্যে চিকিৎসা দিতে রাজি হয়েছে। তবে আমি আশাবাদি আমার তিন মেয়েই দিনের একটি নির্দিষ্ট সময় সাধারণ মানুষের সেবায় দিবে।

রাজশাহীর শহীদ এএইচএম কামারুজ্জামান সরকারি ডিগ্রি কলেজের সাবেক অধ্যক্ষ আব্দুস সাত্তার বলেন, মীর মোজাম্মেল আলী আমার সাবেক কলিগ। তার পরিবারের সঙ্গে আমার সখ্যতা আছে। আমার মেয়েও ডাক্তার। তবে মীর মোজ্জামেলের মেয়ের উদ্যোগটা অবশ্যই প্রশংসার। তার এমন উদ্যোগকে আমরা স্বাগত জানায়। তার জন্য অনেক অনেক শুভকামনা।

এ বিষয়ে ইসলামী ব্যাংক মেডিকেল কলেজের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ প্রফেসর ডা. সানাউল হক মিয়া জানান, এটা অবশ্যই মহৎ উদ্যোগ। এমন উদ্যোগ ডাক্তারি পেশার প্রতি মানুষের আস্থার জায়গা মজবুত করে। আমি ব্যক্তিগতভাবে তার উদ্যোগকে স্বাগত জানায়। আমাদের উচিত তাকে অনুপ্রেরণা যোগানো।
এএজেড

Header Ad
Header Ad

নিউজিল্যান্ডের কাছে হেরে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি থেকে বাংলাদেশের বিদায়

ছবি: সংগৃহীত

চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির সেমিফাইনালে যাওয়ার আশা শেষ হয়ে গেল বাংলাদেশের। গ্রুপ পর্বের দ্বিতীয় ম্যাচে নিউজিল্যান্ডের কাছে ৫ উইকেটে হেরে টুর্নামেন্ট থেকে বিদায় নিশ্চিত হয়েছে টাইগারদের। এই জয়ের ফলে ভারত ও নিউজিল্যান্ড সেমিফাইনালে জায়গা করে নিয়েছে।

রাওয়ালপিন্ডি ক্রিকেট স্টেডিয়ামে টস জিতে বাংলাদেশকে ব্যাটিংয়ে পাঠায় নিউজিল্যান্ড। ইনিংস উদ্বোধন করেন নাজমুল হোসেন শান্ত ও তানজিদ হাসান তামিম। ঝোড়ো শুরুর পরও ইনিংস বড় করতে পারেননি তানজিদ। ২৪ বলে ২৪ রান করে তিনি বিদায় নেন।

তৃতীয় ব্যাটার হিসেবে নামা মেহেদী হাসান মিরাজও দ্রুত ফিরে যান (১৪ বলে ১৩ রান)। তবে অধিনায়ক শান্ত একপ্রান্ত ধরে রাখেন এবং ধীরে ধীরে আক্রমণাত্মক ব্যাটিং শুরু করেন। কিন্তু অন্যপ্রান্তে নিয়মিত উইকেট হারাতে থাকে বাংলাদেশ। একের পর এক আউট হন তাওহিদ হৃদয় (২৪ বলে ৭), মুশফিকুর রহিম (৫ বলে ২) এবং মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ (১৪ বলে ৪)। এদের সবাইকে ফিরিয়েছেন কিউই স্পিনার মাইকেল ব্রেসওয়েল। ১১৮ রানের মধ্যেই ৫ উইকেট হারিয়ে বিপদে পড়ে বাংলাদেশ।

এরপর শান্তর সঙ্গে গুরুত্বপূর্ণ জুটি গড়েন জাকের আলী অনিক। শান্ত দুর্দান্ত ব্যাটিং করে ১১০ বলে ৭৭ রান করেন, তবে তাকে থামান উইল ও’রউরকে। শেষদিকে জাকের (৫৫ বলে ৪৫) ও রিশাদ হোসেন (২৫ বলে ২৬) দলের স্কোর টেনে তোলার চেষ্টা করেন। নির্ধারিত ৫০ ওভারে ৯ উইকেট হারিয়ে বাংলাদেশ সংগ্রহ করে ২৩৬ রান।

নিউজিল্যান্ডের হয়ে ৪ উইকেট নেন মাইকেল ব্রেসওয়েল, ২টি উইকেট পান ও’রউরকে।

লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে শুরুতেই ধাক্কা খায় নিউজিল্যান্ড। তাসকিন আহমেদ ও নাহিদ রানা মিলে কিউইদের ১৫ রানের মধ্যেই দুই উইকেট ফেলে দেন। তবে ডেভন কনওয়ে (৩০) ও রাচিন রবীন্দ্র দলের হাল ধরেন।

রাচিন রবীন্দ্র দুর্দান্ত ব্যাটিং করেন এবং ১০৫ বলে ১১২ রানের দারুণ ইনিংস খেলেন। তার সঙ্গী টম ল্যাথাম ৭৬ বলে ৫৫ রান করেন। দুজনের দুর্দান্ত পারফরম্যান্সে সহজ জয় পায় নিউজিল্যান্ড। ২৩ বল হাতে রেখেই তারা ৫ উইকেটে জয় নিশ্চিত করে।

বাংলাদেশের হয়ে ১টি করে উইকেট নেন তাসকিন, মুস্তাফিজ, নাহিদ রানা ও রিশাদ হোসেন।

এই জয়ের ফলে ভারত ও নিউজিল্যান্ড সেমিফাইনালে উঠে গেল। অন্যদিকে, বাংলাদেশের পাশাপাশি টুর্নামেন্ট থেকে বিদায় নিয়েছে পাকিস্তানও।

Header Ad
Header Ad

নির্বাচনের সুস্পষ্ট ঘোষণা না হলে ঈদের পরে আন্দোলন: বিএনপি নেতা হারুন

বিএনপি চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা হারুন অর রশিদ। ছবি: সংগৃহীত

বিএনপি চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা হারুন অর রশিদ বলেছেন, অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান দায়িত্ব হচ্ছে বাংলাদেশে অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন নিশ্চিত করা। তিনি হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেন, নির্বাচন নিয়ে কোনো ধরনের গড়িমসি চলবে না। যদি দ্রুত সুস্পষ্ট ঘোষণা না আসে, তবে ঈদের পর বিএনপি বৃহত্তর আন্দোলনে নামবে।

রোববার (২৪ ফেব্রুয়ারি) বিকেলে গাইবান্ধা শহরের পৌর পার্কে জেলা বিএনপির উদ্যোগে আয়োজিত গণজমায়েতে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

হারুন অর রশিদ আরও বলেন, অন্তর্বর্তী সরকার ইতোমধ্যে নানা বিতর্ক তৈরি করেছে। উপদেষ্টা পরিষদের সদস্যরা ক্ষমতায় থেকে রাজনৈতিক দল গঠনের চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন, যা জনগণ কোনোভাবেই মেনে নেবে না।

তিনি আরও অভিযোগ করেন, শেখ হাসিনা ক্ষমতা ছাড়ার মাধ্যমে আওয়ামী লীগের রাজনীতির ভবিষ্যৎ অন্ধকার করে দিয়ে গেছেন। তিনি দাবি করেন, গত ১৫ বছরে হাসিনা সরকার জনগণের ওপর দমন-পীড়ন চালিয়েছে, যার জন্য আওয়ামী লীগ আর কখনো ঘুরে দাঁড়াতে পারবে না।

গণজমায়েতে বিএনপির স্থানীয় ও কেন্দ্রীয় নেতারা উপস্থিত ছিলেন। বক্তারা সরকারের সমালোচনা করে নিরপেক্ষ নির্বাচনের দাবি জানান।

Header Ad
Header Ad

জেল থেকে পালালেন আবরার ফাহাদ হত্যা মামলার মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামি, ফাইয়াজের দাবি

ছবি: সংগৃহীত

বুয়েট শিক্ষার্থী আবরার ফাহাদ হত্যা মামলায় মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামি মুনতাসির আল জেমি কারাগার থেকে পালিয়েছেন বলে দাবি করেছেন আবরারের ছোট ভাই ও বুয়েট ছাত্র আবরার ফাইয়াজ।

আজ সোমবার সন্ধ্যায় নিজের ফেসবুক পোস্টে তিনি এই তথ্য প্রকাশ করেন। ফাইয়াজের দাবি, আসামি জেমি গত ৫ আগস্টের পর জেল থেকে পালিয়েছেন, তবে পরিবারের সদস্যদের বিষয়টি জানানো হয়েছে ছয় মাস পর।

ফেসবুক পোস্টে ক্ষোভ প্রকাশ করে ফাইয়াজ লেখেন, “আবরার ফাহাদ হত্যার দায়ে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামি জেমি জেলখানা থেকে পালিয়ে গেছে ৫ আগস্টের পরে। অথচ আমাদের জানানো হচ্ছে আজকে, যখন ওর আইনজীবী কোনো যুক্তিতর্ক উপস্থাপন করতে আসেনি তখন।”

তিনি আরও লিখেছেন, “ফাঁসির আসামির তো কনডেম সেলে থাকার কথা ছিল, সে পালাল কিভাবে! পালানোর পরেও এতদিন এ তথ্য গোপন রাখা হয়েছে, যা স্পষ্টতই প্রমাণ করে যে তাকে ধরার জন্য কোনো ধরনের উদ্যোগ নেওয়া হয়নি। এর আগে থেকেই আরও তিনজন আসামি পলাতক রয়েছে।”

ফাইয়াজ তার পোস্টে মুনতাসির আল জেমির নাম ও ঠিকানাও উল্লেখ করেন।

নাম: মুনতাসির আল জেমি
পিতা: আব্দুল মজিদ
মাতা: জোসনা বেগম
ঠিকানা: ৫/১ বাউন্ডারি রোড, নতুন বাজার, কোতোয়ালি, ময়মনসিংহ।

এ ঘটনায় প্রশাসনের পক্ষ থেকে এখনো আনুষ্ঠানিক কোনো বক্তব্য পাওয়া যায়নি। তবে, একজন মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামির কারাগার থেকে পালিয়ে যাওয়ার ঘটনা আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ে গুরুতর প্রশ্ন তুলেছে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

নিউজিল্যান্ডের কাছে হেরে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি থেকে বাংলাদেশের বিদায়
নির্বাচনের সুস্পষ্ট ঘোষণা না হলে ঈদের পরে আন্দোলন: বিএনপি নেতা হারুন
জেল থেকে পালালেন আবরার ফাহাদ হত্যা মামলার মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামি, ফাইয়াজের দাবি
তরুণদের নতুন রাজনৈতিক দল আত্মপ্রকাশ করবে শুক্রবার
বিভেদের সুযোগ নিয়ে স্বৈরাচারের পুনরাবৃত্তি হতে দেওয়া যাবে না: তারেক রহমান
সাজেক ইকো ভ্যালিতে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের পর পর্যটন নিষেধাজ্ঞা
রোজা সামনে রেখে খেজুরের দাম কমেছে ৪০ শতাংশ!
সন্ধ্যার পর থেকেই আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর তৎপরতা টের পাবেন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বিমান ঘাঁটিতে হামলা ও যুবক নিহতের ঘটনার ব্যাখ্যা দিল আইএসপিআর
পদত্যাগ করতে রাজি জেলেনস্কি
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার গায়েবানা জানাজা
জেনে নিন খেজুরের পুষ্টিগুণ ও স্বাস্থ্য উপকারিতা
মিঠাপুকুর সাব রেজিস্ট্রি অফিসে দলিল রেজিস্ট্রি বন্ধ, ভোগান্তিতে গ্রাহকরা
সাড়ে তিন ঘণ্টা পর সাজেকে আগুন নিয়ন্ত্রণে
মুসলিম গণহত্যা: ক্ষমা চাইলেন সাবেক থাই প্রধানমন্ত্রী
কক্সবাজার বিমান বাহিনীর ঘাঁটিতে হামলা, নিহত যুবকের পরিচয় মিলেছে
টাঙ্গাইলের ভূঞাপুরে পানিতে পড়ে প্রাণ গেল শিশুর
ছাত্রদল ও ছাত্রশিবিরের রাজনৈতিক রেষারেষি নিয়ে যা বললেন রিজভী
রমজানে সরকারি অফিস চলবে ৯টা থেকে সাড়ে ৩টা
দেশের স্বার্থে জাতীয় নির্বাচন বিলম্বিত না করার আহ্বান মির্জা ফখরুলের