রবিবার, ২৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ | ৯ ফাল্গুন ১৪৩১
Dhaka Prokash

ঝুঁকি নিয়ে ৩০০ শিক্ষার্থীর নদী পারাপার

যুগের পর যুগ পেরিয়ে গেলেও জয়পুরহাট সদর উপজেলার মুরারীপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় সংলগ্ন ঘাটে এখনও নির্মিত হয়নি কোনও ব্রিজ। তীরের এক প্রান্তে স্কুল আর অপর প্রান্তে তীরবর্তী গ্রামগুলো থেকে আসে শত শত শিক্ষার্থী। এর মাঝখানে খরশ্রোতা নদী বয়ে গেলেও সেখানে ৫০ বছর যাবত কোন সাঁকো বা ব্রিজ না থাকায় একটি মাত্র ডিঙি নৌকায় ঝুঁকি নিয়ে স্কুলে যাতায়াত করতে হয় কোমলমতি শিশুদের। এতে করে বর্ষা মৌসুম ও বৃষ্টির দিনগুলোতে স্কুলে উপস্থিত হতে না পাড়ায় লেখাপড়ায় ব্যাঘাত হচ্ছে বলে অভিযোগ উঠেছে। এ ব্যাপারে বিভিন্ন মহলে যোগাযোগ, তদবির আর অনুরোধ করেও কোন ফল মেলেনি বলে অভিযোগ শিক্ষার্থীদের অভিভাবকদের।

সরেজমিনে এলাকা ঘুরে জানা যায়, ১৯৭০ সালে স্থাপিত হয় জয়পুরহাট সদর উপজেলার মুরারীপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়। তুলশীগঙ্গা নদীর কোল ঘেঁষে পূর্ব তীরে রয়েছে স্কুলটি। স্কুলের পূর্ব দিকে আমদই ইউনিয়নের মুরারীপুর, পাইকর, রাংতা, গোপালপুর, ঘোনাপাড়া, সুন্দরপুর আর পশ্চিম দিকে পুরানাপৈল ইউনিয়নের পাইকপাড়া, গোবিন্দপুর ও গঙ্গা দাশপুরসহ ১৫টি গ্রাম থেকে আসে বিভিন্ন শ্রেনিতে অধ্যয়নরত প্রায় ৩০০ শিক্ষার্থী। তুলশী গঙ্গা নদীটি আগে তেমন খরস্রোতা ছিল না। ফলে শিক্ষার্থীরা খড়া মৌসুমে বাঁশের সাঁকো ও ডিঙি নৌকায় পার হতো। কিন্তু নদীটি পুনরায় খনন করায় নদীর গভীরতা ও স্রোতের তীব্রতা বেড়ে যায়। এতে করে কোমলমতি শিক্ষার্থীরা চরম ঝুঁকিতে পড়ে যায়। লেখাপড়া বিঘ্নিত হওয়ার ভয়ে চরম ঝুঁকিতে থাকার পরও স্কুলে যেতে বাধ্য হচ্ছেন শিক্ষার্থীরা।

আমদই ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান শাহানুর আলম সাবু ও পুরানাপৈল ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান খোরশেদ আলম সৈকত বলেন, এই ১৫টি গ্রামে প্রায় ১৬ হাজার মানুষের বসবাস রয়েছে। সবচেয়ে বেকায়দায় পড়েছে কোমলমতি শিক্ষার্থীরা। রাতে জরুরি যোগাযোগ দুরূহ হয়ে পড়ে। তাই এখানে একটি ব্রিজ হলে এ দুটি ইউনিয়নের ১৫ গ্রামের শিক্ষার্থীসহ সাধারণ মানুষের দীর্ঘদিনের দুর্ভোগ লাঘব হবে। স্বাধীনতার পর এসব গ্রামে জনবসতি গড়ে ওঠে বলে এই জনপ্রতিনিধিরা জানান।

এদিকে কোমলমতি শিশুদের নদী পার হতে হয় একটি মাত্র ডিঙি নৌকায়। এ ব্যাপারে বিভিন্ন মহলে যোগাযোগ, তদবির আর অনুরোধ করেও কোন ফল মেলেনি বলে অভিযোগ শিক্ষার্থীদের অভিভাবকদের। মুরারীপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় তৃতীয় শ্রেণীর শিক্ষার্থী নাবিলা আক্তার বলেন, ছোট একটি ডিঙি নৌকায় স্কুলে আসতে আমাদের অনেক কষ্ট হয়। অনেক সময় নৌকা থেকে নদীতে পড়ে বই-খাতা ভিজে যায়। বর্ষার সময় অনেকেই স্কুলে আসতে পারে না। চতুর্থ শ্রেণীর শিক্ষার্থী রুমাইয়া,পঞ্চম শ্রেণীর আসলাম ও সাগর ফারুকসহ অনেক শিক্ষার্থী জানান, যারা সাঁতার জানে না নদী পার হতে তারা খুব ভয়ে থাকে। আমরা যারা সাঁতার জানি অনেক সময় নদীতে পড়ে গিয়ে কাপড় চোপড় ভিজলে আর স্কুলে যাওয়া হয় না।

পাইকপাড়া গ্রামের শিক্ষার্থীদের অভিভাবক আনোয়ার হোসেন, আফসার আলী , সেলিনা বেগম বলেন, আমাদের ছেলে-মেয়েদের যখন স্কুলে পাঠাই আমরা তখন অনেক দুশ্চিন্তায় থাকি। কারণ তাদের ডিঙি নৌকায় পার হতে হয়। গোবিন্দপুর গ্রামের সোহানা আক্তার নামের আরেক শিক্ষার্থীর অভিভাবক সালমা বেগম বলেন, অনেক সময় আমরা নিজেরা গিয়ে নৌকা দিয়ে পার করে স্কুলে দিয়ে আসি। সন্তানরা বাড়িতে না আসা পর্যন্ত উৎকন্ঠায় থাকি। এ ছাড়াও একটি মাত্র নৌকা থাকায় নৌকার অপেক্ষায় রৌদের মধ্যে শিশুদের দাঁড়িয়ে থাকতে হয়। নদী পার না হলে ৪-৫ কিলোমিটার দূর দিয়ে ঘুরে স্কুলে যেতে হয়। বাধ্য হয়ে নদী পার হতে হয়।

এ বিষয়ে স্কুল কমিটির সভাপতি মেহেদী হাসান বলেন, বর্ষা মৌসুমে শিশুদের স্কুলে যেতে খুবই অসুবিধা হয়। এ সময় উপস্থিতি একেবারেই কমে যায়।

তিনি স্কুলের কাছে একটু সেতু দাবি করে বলেন, তাহলে শিক্ষার্থীদের উপস্থিতি বাড়বে। এ অঞ্চলের মানুষের চলাফেরায় সুবিধা হবে।

এ প্রসঙ্গে মুরারীপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক শ্রী প্রনব চন্দ্র মন্ডল বলেন, ব্রিজ ছাড়া নদী পারাপারের এমন দুর্ভোগ নিয়ে ৫০ বছর ধরে ভুগছে এই বিদ্যালয়টির শিক্ষার্থীরা । এ ছাড়া এখানকার সাধারণ মানুষজনকে সব সরকারি বা অন্যান্য দাপ্তরিক কাজের জন্য এই ডিঙি নৌকায় যাওয়া-আসা করতে হয়। ১৫টি গ্রামের মানুষের ওই একটি ডিঙি নৌকায় ভরসা। তাই সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কাছে বিনয়ের সঙ্গে ব্রিজ নির্মাণের আবেদন জানাচ্ছি।

এ ব্যাপারে জয়পুরহাট সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আরাফাত হোসেন বলেন, সদর উপজেলার আমদই ইউনিয়নের অন্তর্গত মুরারীপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা ডিঙি নৌকায় যাতায়াত করছে । আমরা ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে ছিলাম। আশা করি খুব শিগগিরই সেখানে একটি ব্রিজ নির্মাণ করা হবে।

এসআইএইচ

Header Ad
Header Ad

জশ ইংলিসের সেঞ্চুরিতে রেকর্ড গড়ে ইংল্যান্ডকে হারাল অস্ট্রেলিয়া

জশ ইংলিসের সেঞ্চুরিতে রেকর্ড গড়ে ইংল্যান্ডকে হারাল অস্ট্রেলিয়া। ছবি: সংগৃহীত

ইংল্যান্ডকে ৩৫২ রানের বিশাল লক্ষ্য দিয়ে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিতে অস্ট্রেলিয়া যখন মাঠে নামে, তখন তাদের সামনে ছিল এক কঠিন সংগ্রাম। তবে, চোট-ঝুঁকির মধ্যেও অস্ট্রেলিয়ার ব্যাটিং শক্তি যেন এক নতুন রূপে দেখা দিলো। শুরুতে ইংল্যান্ডের বল হাতে জোফরা আর্চার এবং মার্ক উডের আক্রমণে অস্ট্রেলিয়ার ওপেনিং জুটি কিছুটা দুর্বল হলেও, সময়ের সঙ্গে সঙ্গে তারা শক্ত অবস্থানে ফিরে আসে।

জশ ইংলিস এই ম্যাচে ঝড় তোলেন এবং ইতিহাস গড়েন। তার ক্যারিয়ার সেরা সেঞ্চুরিতে অস্ট্রেলিয়া ম্যাচে জয়ের বন্দরে পৌঁছায়, যদিও ইংল্যান্ডের সামনে ছিল এক বিশাল সংগ্রাম।

প্রথমে ট্র্যাভিস হেড (৬) এবং স্টিভ স্মিথ (৫) দ্রুত আউট হয়ে গেলেও, ম্যাথু শর্ট এবং মার্নাস লাবুশেন এর জুটি অস্ট্রেলিয়াকে সামলে রাখে। দুজন মিলে ৯৫ রান যোগ করে, যেখানে লাবুশেন ৪৫ বলে ৪৭ রান করেন এবং শর্ট ৬৬ বলে ৬৩ রান করেন।

১৩৬ রানে চার উইকেট পড়ে অস্ট্রেলিয়া কিছুটা চাপে পড়লেও, অ্যালেক্স ক্যারি এবং জশ ইংলিসের দারুণ পার্টনারশিপ তাদেরকে আবার পথ দেখায়। ৩৮তম ওভারে রশিদের বলে ক্যারি আর্চারের হাত ফসকে জীবন পেয়ে হাফ সেঞ্চুরি পূর্ণ করেন। তবে ক্যারি আউট হলে ইংলিস একাই কাঁধে তুলে নেন দলের জয়ের আশা।

৪৫তম ওভারের তৃতীয় বলে আর্চারকে ছক্কা মেরে প্রথম সেঞ্চুরি করেন ইংলিস, এবং পরবর্তীতে গ্লেন ম্যাক্সওয়েলও দ্রুত বাউন্ডারি হাঁকিয়ে রানের সংখ্যা বাড়িয়ে দেন। ৪৭.৩ ওভারে ইংলিস ম্যাচের শেষ ছক্কা মেরে দলের জয় নিশ্চিত করেন। ৮৬ বলে ৮ চার ও ৬ ছয়ে ১২০ রানে অপরাজিত ছিলেন তিনি, যার ফলে অস্ট্রেলিয়া ৩৫২ রানের লক্ষ্য তাড়িয়ে জয়ী হয়।

অস্ট্রেলিয়া ম্যাচে ফিল্ডিং শুরু করেছিল এবং ইংল্যান্ডের প্রথম দুই ব্যাটসম্যান—ফিল সল্ট (১০) ও জেমি স্মিথ (১৫)—কে আউট করে তারা দারুণ শুরু করে। তবে বেন ডাকেট এবং জো রুট দলের ভিত শক্ত করে ফেলে, যেখানে ডাকেট ৯৫ বলে ১১ চার ও ১ ছয়ে শতক পূর্ণ করেন। রুট ৬৮ রান করে আউট হন।

ডাকেটের অনবদ্য সেঞ্চুরির পর ইংল্যান্ডের রান বেড়ে গিয়ে ৩৫২ রানের কাছাকাছি পৌঁছায়। ১৩৪ বলে ১৫০ রান করে ডাকেট শেষ পর্যন্ত আউট হলেও, তার ইনিংসটি ছিল চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিতে অভিষেক ম্যাচের সর্বোচ্চ রান।

শেষ দিকে জোফরা আর্চার ১০ বলে ২১ রান করে ইংল্যান্ডের স্কোরে বড় কিছু যোগ করেন, এবং দল ৩৫৪ রানে পৌঁছে যায়। অস্ট্রেলিয়ার পক্ষে ডারশুইস সর্বোচ্চ ৩ উইকেট নিয়ে দলের জয় নিশ্চিত করেন।

Header Ad
Header Ad

১৫ বছর দলীয় বিবেচনায় অনেক ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা বানানো হয়েছে: উপদেষ্টা ফারুক

মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ফারুক-ই-আজম। ছবি: সংগৃহীত

গত ১৫ বছর দলীয় বিবেচনায় অনেক ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা বানানো হয়েছে বলে জানিয়েছেন মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ফারুক-ই-আজম।

মুক্তিবাহিনীর সর্বাধিনায়ক জেনারেল আতাউল গণি ওসমানীর মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে শনিবার (২২ ফেব্রুয়ারি) রাজধানীর ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে আয়োজিত আলোচনাসভা ও দোয়া অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন।

শনিবার (২২ ফেব্রুয়ারি) রাজধানীর ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে মুক্তিবাহিনীর সর্বাধিনায়ক জেনারেল আতাউল গণি ওসমানীর মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে আয়োজিত আলোচনা সভা ও দোয়া অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।

মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক উপদেষ্টা বলেন, গত ১৫ বছর দলীয় বিবেচনায় অনেক ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা বানানো হয়েছে। এই প্রক্রিয়ায় কখনো কখনো খোদ মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডাররাই জড়িত ছিলেন।

এ অবস্থায় প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধাদের সম্মান বাঁচাতে সরকার যাচাই-বাছাই শুরু করেছে জানিয়ে তিনি বলেন, সরকার প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধাদের সম্মান অক্ষুন্ন রেখে মুক্তিযোদ্ধাদের তালিকা যাচাই-বাছাই করছে।

অনুষ্ঠানে বক্তারা জেনারেল ওসমানীর বীরত্বগাঁথা পাঠ্যপুস্তকে বিস্তারিতভাবে অন্তর্ভুক্ত করার দাবি তোলেন। এ সময় ওসমানী স্মৃতি পরিষদ মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে তার স্মৃতি রক্ষার্থে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিতে কয়েক দফা দাবি তুলে ধরেন।

Header Ad
Header Ad

দিনাজপুরের বিরামপুরে ৮ জুয়াড়ি গ্রেফতার

গ্রেফতারকৃত ৮ জুয়াড়ি। ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

দিনাজপুরের বিরামপুরে অভিযান চালিয়ে জুয়া খেলার সরঞ্জামাদিসহ আট জুয়াড়িকে গ্রেফতার করেছে থানা পুলিশ।  শনিবার তাদেরকে দিনাজপুর আদালতে সোপর্দ করা হয়েছে।

গ্রেফতারকৃত জুয়াড়িরা হলেন, বিরামপুর পৌরশহরের ৮নং ওয়ার্ডের জোয়াল কামড়া গ্রামের মৃত হামিদের ছেলে লিটন (৪০),আমিনুর রহমানের ছেলে জাকির হোসেন (৩০), দেলোয়ার হোসেনের ছেলে তবারক হোসেন (৩৩), মৃত মজিদ মন্ডলের ছেলে আশরাফুল (৩২), আব্দুল আজিজের ছেলে জাহিদুল (২৪), মৃত আব্দুল সামাদের ছেলে ফারুক হোসেন (৪২), মজনুর ছেলে মিজানুর রহমান (৪৬), শামসুল হকের ছেলে রাজু (২৪)।

মামলা সূত্রে জানা যায়, শুক্রবার (২১ ফেব্রুয়ারি) দিবাগত রাত ১২টার দিকে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে বিরামপুর থানা পুলিশের ১টি টহলদল বিরামপুর পৌরশহরের জোয়াল কামড়া গ্রামে জুয়ার বোর্ডে অভিযান চালান। এসময় জুয়া খেলার সরঞ্জামাদিসহ আট জুয়াড়িকে গ্রেফতার করেন। এঘটনায় ১৮৬৭সালের আইনের ৩/৪ ধারায় থানায় মামলা হয়েছে। মামলা নং-১৭, তাং ২২/০২/২০২৫ইং।

এ বিষয়ে বিরামপুর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মমতাজুল হক ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, গ্রেফতারকৃত আসামীদেরকে শনিবার (২২ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে দিনাজপুর আদালতে সোপর্দ করা হয়েছে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

জশ ইংলিসের সেঞ্চুরিতে রেকর্ড গড়ে ইংল্যান্ডকে হারাল অস্ট্রেলিয়া
১৫ বছর দলীয় বিবেচনায় অনেক ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা বানানো হয়েছে: উপদেষ্টা ফারুক
দিনাজপুরের বিরামপুরে ৮ জুয়াড়ি গ্রেফতার
চীনে নতুন করোনা ভাইরাসের আবির্ভাব, আবারও মহামারির শঙ্কা
নওগাঁ জেলা প্রেস ক্লাবের সভাপতি রায়হান, সম্পাদক বেলায়েত
শহীদদের শ্রদ্ধা জানাতে ফুল আনতে গিয়ে ধর্ষণের শিকার চতুর্থ শ্রেণির ছাত্রী
বিএনপি ক্ষমতায় গেলে প্রত্যেক শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠা করবে: মঈন খান
জামায়াত দাবি করে ২১ শে ফেব্রুয়ারির সমস্ত কৃতিত্ব তাদের: রনি
যুবদল নেতাকে কুপিয়ে জখম, মোটরসাইকেল পুড়িয়ে আ.লীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ
দীঘি নয়, ‘টগর’ সিনেমায় নায়িকা হচ্ছেন পূজা চেরী
নারী গোয়েন্দার প্রেমের ফাঁদে পড়ে ভারতের গোপন তথ্য ফাঁস (ভিডিও)
নির্বাচনের আগেই জুলাই হত্যাকাণ্ডের বিচারের দাবি নিহতদের পরিবারের
চলন্ত বাসে ডাকাতি-যৌন নিপীড়ন: মির্জাপুর থানার এএসআই বরখাস্ত
ছাত্রদের নতুন দলে যোগ দিচ্ছেন সশস্ত্র বাহিনীর সাবেক সদস্যরা
চলন্ত বাসে ডাকাতির সময় ধর্ষণের ঘটনা ঘটেনি: পুলিশ সুপার
ময়মনসিংহে দেড় শতাধিক বিড়ালের মিলনমেলা
বিচার ও পুলিশ বিভাগের সিন্ডিকেট ভেঙে দেওয়া হয়েছে: অ্যাটর্নি জেনারেল
১৩ দিনের চীন সফরে যাচ্ছেন ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক নাছির
২৯ মিলিয়ন ডলারের সহায়তা পেয়েছে ২ সদস্যের একটি অপরিচিত বাংলাদেশি ফার্ম: ট্রাম্প
ভয়াবহ সন্ত্রাসী হামলা: প্রাণে বাঁচলেন দিতি কন্যা লামিয়া