শুক্রবার, ১৫ নভেম্বর ২০২৪ | ৩০ কার্তিক ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

বাড়ি ফেরার পথে গরুবাহী ট্রাকের ধাক্কায় প্রাণ হারালেন এক পুলিশ সদস্য

ছবি: সংগৃহীত

টাঙ্গাইলের ভূঞাপুরে বাড়ি ফেরার পথে গরুবাহী ট্রাকের ধাক্কায় আলাউদ্দিন খান (৭৫) নামে অবসরপ্রাপ্ত এক পুলিশ কনস্টেবল নিহত হয়েছেন। নিহত আলাউদ্দিন খান উপজেলার অর্জুনা গ্রামে মৃত মাজম আলীর ছেলে।

সোমবার (১৩ মে) সকাল ১১টার দিকে ভূঞাপুর-তারাকান্দি আঞ্চলিক মহাসড়কের উপজেলার অর্জূনা এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।


অর্জুনা ইউপি চেয়ারম্যান দিদারুল আলম খান মাহবুব বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

স্থানীয়রা জানান, অবসরপ্রাপ্ত ওই পুলিশ সদস্য স্থানীয় অর্জুনা উপ-স্বাস্থ্যকেন্দ্র থেকে সড়কের পাশ দিয়ে বাড়ির দিকে যাচ্ছিল। পথিমধ্যে একটি গরুবাহী ট্রাক তাকে ধাক্কা দিয়ে পালিয়ে যায়। এতে সে ঘটনাস্থলে গুরুত্বর আহত হয়ে সড়কের উপর পরে যায়।

এরপর তাকে উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্যকমপ্লেক্সে নিয়ে যায়। পরে হাসপাতালের চিকিৎসক তাকে উন্নত চিকিৎসার জন্য টাঙ্গাইল হাসপাতালে স্থানান্তর করেন। পরে টাঙ্গাইল যাওয়ার পথেই তিনি মারা যান।

উপজেলা স্বাস্থ্যকমপ্লেক্সের মেডিকেল অফিসার ডা. খাদেমুল ইসলাম জানান, সড়ক দূর্ঘটনায় গুরুত্বর আহত এক ব্যক্তিকে হাসপাতালে আনা হয়েছিল। তার শারিরীক অবস্থা খারাপ হওয়ায় পরে তাকে টাঙ্গাইল জেনারেল হাসপাতালে পাঠানো হলে পথেই তার মৃত্যু হয়।

এ ঘটনায় ভূঞাপুর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মো. আহসান উল্লাহ্ বলেন, নিহতের খবরটি জানতে পেরেছি। তবে, এনিয়ে কোনো অভিযোগ পাওয়া যায়নি।

Header Ad

ছেলে নির্দোষ, নারীকে হত্যার পর মরদেহ ফ্রিজে রাখেন বাড়ির ভাড়াটিয়া

ছেলে নির্দোষ, নারীকে হত্যার পর মরদেহ ফ্রিজে রাখেন বাড়ির ভাড়াটিয়া। ছবি: সংগৃহীত

বগুড়ার দুপচাঁচিয়া উপজেলায় উম্মে সালমা (৫০) নামে এক গৃহবধূকে হত্যার পর ডিপ ফ্রিজে রাখার ঘটনা নতুন মোড় নিয়েছে। হত্যাকাণ্ডের দু-দিন পর উম্মে সালমার ছেলে সাদ বিন আজিজুর রহমান (১৯) এই হত্যাকাণ্ডে জড়িত বলে দাবি করেছিল র‍্যাব। তবে পুলিশ বলছে, সালমার ছেলে সাদ নয়, হত্যাকাণ্ডে সরাসরি জড়িত তাদের ভাড়াটিয়া।

অভিযুক্ত তিনজনকে আটক করা হয়েছে। আটক তিনজন হলেন- নিহত উম্মে সালমার বাড়ির ভাড়াটিয়া মাবিয়া আক্তার এবং তার দুই সহযোগী সুমন চন্দ্র ও মোসলেম। শুক্রবার (১৫ নভেম্বর) সন্ধ্যায় এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন বগুড়া জেলা পুলিশের মিডিয়া মুখপাত্র অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সুমন রঞ্জন সরকার।

এর আগে, রবিবার (১০ নভেম্বর) দুপচাঁচিয়া উপজেলার জয়পুরপাড়া এলাকায় নিজ বাড়িতে খুন হন উম্মে সালমা। খুনিরা তার মরদেহ ফ্রিজে রেখে যান। এর ঠিক দুই দিন পর মঙ্গলবার (১২ নভেম্বর) জিজ্ঞাসাবাদের জন্য উম্মে সালমার ছোট ছেলেকে সাদকে আটক করে র‍্যাব-১২ বগুড়া ক্যাম্প সদস্যরা।

পরে র‍্যাব জানায় উম্মে সালমার ছেলে সাদ বিন আজিজুর রহমান স্বীকার করেছেন তিনি নিজেই তার মাকে হত্যা করেছেন। আর এখন জেলা পুলিশ বলছে, সাদ তার মাকে হত্যা করেননি, তাদের বাড়ির ভাড়াটিয়া মাবিয়া আক্তার ২ সহযোগীকে নিয়ে এ হত্যাকাণ্ড ঘটিয়েছেন।

দুপচাঁচিয়া থানা পুলিশ জানায়, হত্যাকাণ্ডের সময় ওই বাসা থেকে খোয়া যাওয়া ওয়াইফাই রাউটার এবং মোবাইলের সূত্র ধরে তারা প্রথমে আটক করেন বাসার ভাড়াটিয়া মাবিয়া আক্তারকে।

জিজ্ঞাসাবাদ মাবিয়া পুলিশকে জানান, চার মাস আগে উম্মে সালমার ওই বাসা ভাড়া নিয়ে তিনি এখানে মাদক ও অনৈতিক কাজ চালিয়ে যাচ্ছিলেন। বিষয়টি টের পাওয়ার পর উম্মে সালমা ও তার স্বামী আজিজুর রহমান ভাড়াটিয়া মাবিয়া আক্তারকে এক মাস ধরে বাড়ি ছেড়ে দেওয়ার জন্য বলছিলেন। তার কাছে দুই মাসের ভাড়াও পাওনা ছিল।

এদিকে এসব বিষয় নিয়ে মাবিয়া বাড়ির গৃহকর্ত্রী উম্মে সালমার ওপর ক্ষুব্ধ ছিলেন। তাই তিনি তার সহযোগী ও মাদক ব্যবসায়ী সুমন চন্দ্র সরকার এবং মোসলেমকে নিয়ে হত্যাকাণ্ডের আগের দিন উম্মে সালমাকে হত্যার পরিকল্পনা করেন।

পরিকল্পনামাফিক ঘটনার সময় মাবিয়া প্রথমে ওই বাসায় প্রবেশ করেন। পরে মোবাইল ফোনে ডেকে নেন দুই সহযোগী সুমন ও মুসলিমকে। তারা দুইজন বাসায় ঢুকেই চেতনানাশক স্প্রে করে প্রথমে উম্মে সালমাকে অচেতন করে ও হত্যা করে। এরপর তার নাক মুখ ও হাত বেঁধে বাসার ডিপ ফ্রিজে ঢুকিয়ে রেখে তারা তিনজন সেখান থেকে বেরিয়ে যান।

বগুড়া জেলা পুলিশের মিডিয়া মুখপাত্র অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সুমন রঞ্জন সরকার জানান, আটকের পর মাবিয়া, সুমন ও মোসলেম উম্মে সালমাকে হত্যার কথা স্বীকার করে ঘটনার পুরো বিবরণ দিয়েছেন। পরে তাদের দেখানো জায়গা থেকে পুলিশ হত্যাকাণ্ডে ব্যবহৃত জিনিসপত্র এবং ওই বাসা থেকে খোয়া যাওয়া জিনিসপত্রগুলো উদ্ধার করে।

তিনি আরও বলেন, বিকেলে তাদের তিনজনকে এই মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি নেওয়ার জন্য আদালতে নেন পুলিশ। আমরা এ ঘটনায় আরও অধিকতর তদন্ত করছি। বিস্তারিত তথ্য তদন্ত শেষে জানানো হবে।

Header Ad

চুয়াডাঙ্গায় মোটরসাইকেলসহ যুবককে পুড়িয়ে হত্যার রহস্য উদ্‌ঘাটন

চুয়াডাঙ্গায় মোটরসাইকেলসহ যুবককে পুড়িয়ে হত্যার রহস্য উদ্‌ঘাটন। ছবি কোলাজ: ঢাকাপ্রকাশ

চুয়াডাঙ্গা জেলার আলমডাঙ্গা উপজেলার বেলগাছী ইউনিয়নের ফরিদপুর গ্রামের মেহেগনি গাছের বাগানে ব্যবসায়ী তুষার আহম্মেদ সবুজকে (২২) মোটরসাইকেলসহ পুড়িয়ে হত্যার ঘটনায় জড়িত তিনজনকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। উদ্‌ঘাটন হয়েছে হত্যার রহস্য।

শুক্রবার (১৫ নভেম্বর) চুয়াডাঙ্গার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর সার্কেল) আনিসুজ্জামান লালন প্রেস ব্রিফিংয়ে এ তথ্য জানান। এর আগে বৃহস্পতিবার তাদের পৃথক অভিযান চালিয়ে তাদের গ্রেফতার করা হয়। গ্রেফতারকৃত সাগর আলী (২২) হত্যার দায় স্বীকার করে আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন।

সাগর আলী-জেলার আলমডাঙ্গা উপজেলার গোবিন্দপুর নতুন বাসস্ট্যান্ড পাড়ার সাহাদ আলীর ছেলে। অন্যরা হলেন- একই উপজেলার বকশিপুর গ্রামের লাল্টু মিয়ার ছেলে নাজমুল হক পাপ্পু (২৮) ও সদর উপজেলার কুতুবপুর গ্রামের মৃত ইউসুফ আলী বিশ্বাসের ছেলে আলমডাঙ্গা খাদ্য গুদামের নৈশ প্রহরী জহুরুল ইসলাম (৪৬)। এসময় তাদের কাছ থেকে একটি মোটরসাইকেল ও ১০ হাজার টাকা উদ্ধার করা হয়। নিহত তুষার আহম্মেদ সবুজ বাদেমাজু গ্রামের পাহাড়পাড়ার জয়নুল আবেদীনের ছেলে। সে পুরাতন মোটরসাইকেল ব্যবসায়ী।

অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আনিসুজ্জামান জানান, নিহত সবুজ পুরাতন মোটরসাইকেলের ব্যবসা করতেন। ব্যবসায়ী হওয়ায় তার কাছে সবসময় নগদ টাকা থাকতো। টাকা ছিনিয়ে নেওয়ার জন্যই হত্যাকারীরা তাকে কৌশলে ডেকে নিয়ে হত্যা করে। হত্যাকাণ্ডের ঘটনাটি অন্যখাতে প্রবাহিত করার জন্য মরদেহ ও মোটরসাইকেল জ্বালিয়ে দেয় তারা।

আলমডাঙ্গা থানায় অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মাসুদুর রহমান জানান, এ ঘটনায় নিহত সবুজের বাবা জয়নুল আবেদীন বাদী হয়ে বৃহস্পতিবার (১৪ নভেম্বর) আলমডাঙ্গা থানায় মামলা করেন। মামলার পর তিনজনকে গ্রেফতার করা হয়।

প্রসঙ্গত, মঙ্গলবার (১২ নভেম্বর) আলমডাঙ্গা উপজেলার বাদেমাজু পাহাড়পাড়ার তুষার আহম্মেদ সবুজ সন্ধ্যায় বাড়ি থেকে বের হয়ে আর ফিরে আসেনি। পরদিন বুধবার উপজেলার বেলগাছী ইউনিয়নের ফরিদপুর গ্রামের একটি মেহেগনি গাছের বাগানে তুষার আহম্মেদ সবুজের পোড়া মরদেহ ও তার পোড়া মোটরসাইকেল দেখে স্থানীয়রা পুলিশে খবর দেয়। পুলিশ মরদেহ উদ্ধার করে মর্গে পাঠায়।

Header Ad

স্বাস্থ্য অধিদপ্তরে বড় রদবদল, ৩ জনকে ওএসডি

ছবি: সংগৃহীত

স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের আটটি পদে রদবদল করা হয়েছে। এর মধ্যে রোগ নিয়ন্ত্রণ, জনস্বাস্থ্য পুষ্টি প্রতিষ্ঠান ও ন্যাশনাল এইডস অ্যান্ড এসটিডি কন্ট্রোলে নতুন পরিচালক নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। বিশেষ ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওএসডি) করা হয়েছে তিনজনকে।

বৃহস্পতিবার (১৪ নভেম্বর) স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের স্বাস্থ্যসেবা বিভাগের পার-২ শাখার উপসচিব শোভন রাংসা সাক্ষরিত প্রজ্ঞাপন থেকে এসব তথ্য পাওয়া গেছে।

প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, অধিদপ্তরের রোগ নিয়ন্ত্রণ শাখার পরিচালক হিসেবে কক্সবাজার মেডিকেল কলেজের অধ্যক্ষ ডা. মো. ফরহাদ হোসেনকে নিয়োগ দেওয়া হলো। এই বিভাগের বর্তমান পরিচালক ও সংক্রামক রোগ নিয়ন্ত্রণের লাইন ডিরেক্টর ডা. শেখ দাউদ আরমানকে ওএসডি করা হলো।

এছাড়া জনস্বাস্থ্য পুষ্টি প্রতিষ্ঠানের পরিচালক হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিদপ্তরের পরিচালক (শৃঙ্খলা) ডা. মিছবাহ উদ্দীন আহমেদ। একই সঙ্গে বর্তমান পরিচালক শাহ গোলাম নবীকে ওএসডি করা হয়েছে। আর ন্যাশনাল এইডস অ্যান্ড এসটিডি কন্ট্রোলের পরিচালক (চলতি দায়িত্ব) হয়েছেন উপপরিচালক (পার-২) ডা. মো. খায়রুজ্জামান।

প্রজ্ঞাপনে আরও বলা হয়েছে, অধিদপ্তরের পার-২ শাখার উপপরিচালক ও সহকারী পরিচালক পদে নিয়োগ পেয়েছেন যথাক্রমে সহকারী পরিচালক (প্রশাসন-২) ডা. কামরুল হাসান ও লালমনিরহাটের আদিতমারী উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. মো. খালেদ হোসেন। এছাড়া ওএসডি হওয়া আরও এক কর্মকর্তা হলেন বগুড়া শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজের অধ্যাপক (মেডিসিন) ডা. মো. হালিমুর রশিদ।

প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, বদলি ও পদায়নকৃত কর্মকর্তারা আগামী ১৯ নভেম্বরের মধ্যে কর্মস্থলে যোগদান করবেন। অন্যথায় পরদিন বর্তমান কর্মস্থল থেকে তাৎক্ষণিক অবমুক্ত মর্মে গণ্য হবেন।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

ছেলে নির্দোষ, নারীকে হত্যার পর মরদেহ ফ্রিজে রাখেন বাড়ির ভাড়াটিয়া
চুয়াডাঙ্গায় মোটরসাইকেলসহ যুবককে পুড়িয়ে হত্যার রহস্য উদ্‌ঘাটন
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরে বড় রদবদল, ৩ জনকে ওএসডি
জামায়াত মুক্তিযুদ্ধের বিরুদ্ধে ছিল না: ডা. শফিকুর রহমান
নানা-নানির কবরের পাশে চিরনিদ্রায় শায়িত আব্দুল্লাহ, পেলেন গার্ড অব অনার
‘হারপিক’ নিয়ে ফেসবুকে তোলপাড়, জানা গেল কারণ
টিকটকার রাইসাকে বিয়ে করেননি তৌহিদ আফ্রিদি, তবে পাত্রী কে?
ফ্যাসিবাদের শেকড় অনেক দূর ছড়িয়ে আছে: আসিফ নজরুল
দায়িত্ব নেয়ার পর প্রথম কাজ রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধ করা: ডোনাল্ড ট্রাম্প
অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঢাকা সিটি কলেজ, কী হবে ১০ হাজার শিক্ষার্থীর?
জুমার নামাজ শেষে কাকরাইল ছাড়লেন সাদপন্থিরা
তিন মাস পর ‘গাজীপুর সাফারি পার্ক’ নামে চালু হলো সাফারি পার্ক
দেশে বিনিয়োগ করলে আমরা পাশে থাকব : লন্ডনে জামায়াত আমীর
দিল্লিতে ভয়াবহ বায়ুদূষণ: বন্ধ প্রাইমারি স্কুল, অনলাইনে পাঠদান
ঢাবি ছাত্রদলের নতুন কমিটিকে অভিনন্দন জানাল ছাত্রশিবির
গাজা ও লেবাননে ইসরায়েলি হামলায় আরো ৪৫ জন নিহত
জুলাই বিপ্লবের ১০০তম দিন আজ, দিনব্যাপী নানা আয়োজন
মুজিববাদের বিরুদ্ধে লড়াইটা শতগুণ কঠিন : আসিফ মাহমুদ
কৃতকর্মে নেই অনুশোচনা, ক্ষমতা হারানোকে ষড়যন্ত্র হিসেবে দেখছে আওয়ামী লীগ
হালাল অর্থনীতির বিকাশে দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা ইন্দোনেশিয়ার