বুধবার, ৮ জানুয়ারি ২০২৫ | ২৪ পৌষ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

মুড়ি বিক্রির টাকায় সংসার চলে কয়েক’শ পরিবারের, চান সরকারি সহায়তা

মুড়ি তৈরির কাজ করছেন কারিগররা। ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

পবিত্র মাসে রমজান মাস এলে বেড়ে যায় মুড়ির কদর। ফলে মুড়ি কারিগর ও ব্যবসায়ীরা বছর জুড়ে অপেক্ষায় থাকেন রমজান মাসের জন্য। আবার অনেকে রমজান মাসে সিজনাল ব্যবসা হিসেবে এই মাসে মুড়ি উৎপাদন এবং বিক্রি করে থাকেন। বর্তমানে মুড়ি তৈরির কারিগর ও ব্যবসায়ীদের দম ফেলার সময় নেই। নারী-পুরুষ কারিগররা ভোর থেকে মধ্যেরাত পর্যন্ত চলে মুড়ি তৈরির কাজ।

এমন কর্মযজ্ঞ দেখা মেলে টাঙ্গাইলের কালিহাতী উপজেলার নারান্দিয়া, মাইস্তা, নগরবাড়ী, দৌলতপুর, লুহুরিয়া, সিংহটিয়া ও মাছুয়াহাটিসহ প্রায় ১৫ টি গ্রামে। এসব গ্রামের প্রায় কয়েক পরিবার হাতে ভাজা মুড়ি বিক্রি করে জীবন-জীবিকা নির্বাহ করে থাকেন মুড়ি কারিগররা। এই মুড়ি জেলার বিভিন্ন উপজেলাসহ দেশের প্রায় ৮/১০ টি জেলায় চাহিদা থাকায় সরবরাহ হয়ে থাকে।

 

মুড়ি তৈরির কাজ করছেন কারিগররা। ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

এখানে দুইভাবে মুড়ি উৎপাদিত হয়- হাতে ভেজে ও মেশিনের সাহায্যে। মেশিনের সাহায্যে মুড়ি উৎপাদন নতুন সংযোজন হলেও হাতে ভেজে মুড়ি তৈরি এবং বিক্রি করে জীবিকা নির্বাহ করে আসছে শতাধিক পরিবার অনেক আগে থেকেই। মুড়ি উৎপাদনকারি এলাকাগুলোর মধ্যে নারান্দিয়া শীর্ষে। বিশেষ করে মোদক সম্প্রদায়।

একজন মুড়ি কারিগর ১ দিনে ১ থেকে দেড় মণ চালের মুড়ি ভাজতে পারেন। প্রতি মণ চালে ২২ থেকে ২৩ কেজি মুড়ি হয়। প্রতি কেজি মুড়ি পাইকারি ৯০-১০০ টাকা এবং খুচরা ১০০ টাকার উপরে বিক্রি হচ্ছে। মূলত গ্রামের মহিলারাই হাতে ভেজে গুণগত মানসম্মত মুড়ি তৈরি করেন।

 

মুড়ি তৈরির কাজ করছেন কারিগররা। ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

মুড়ির কারিগর তথ্যমতে- প্রতিদিন প্রায় ২ লাখ টাকার হাতে ভাজা মুড়ি উৎপাদন এবং কেনাবেচা হয়। তবে পরিশ্রমের লাভ বেশির ভাগই চলে যায় মধ্যসত্বভোগীদের পকেটে। রমজান মাসে দূর-দূরান্ত থেকে পাইকাররা পিকআপ, ভ্যানসহ বিভিন্ন যানবাহনে বস্তাভর্তি মুড়ি কিনে টাঙ্গাইলের প্রত্যন্ত এলাকায় বিক্রি করেন। যাতায়াত ব্যবস্থা ভাল থাকায় পার্শ্ববর্তী সিরাজগঞ্জ, ঢাকা, ময়মনসিংহ, জামালপুর, শেরপুর, বগুড়া, শেরপুর ও গাজীপুরে নারান্দিয়ার মুড়ি সরবারহিত হয়।

দৌলতপুর গ্রামের রাধা রানী মোদক বলেন, আমরা বংশ পরম্পরায় এ মুড়ি ভাজা ও ব্যবসার সাথে জড়িত। আমি ৩৫ বছর ধরে মুড়ি ভাজি। ধান সিদ্ধ করে রোদে শুকানোর পর আবার সেই ধান মেশিনে মাড়াই করে মুড়ি ভাজার জন্যে চাল তৈরি করা হয়। পরে সেই চাল দিয়ে লবণ জলের মিশ্রণে আগুনে তাপ সহ্য করে বিশুদ্ধ মুড়ি ভাজতে অনেক পরিশ্রম হয়। সবকিছুর দাম বেশি। পরিশ্রমের তুলনায় তেমনটা লাভ হয় না।

অধীর মোদক বলেন, মুড়ি ভাজার প্রতি মন ধান ১ হাজার ৩০০ টাকা। এক মণ ধানের মুড়ি ভাজতে খড়ি, লবণ, যাতায়াত ও ধান ভাঙানোর খরচ আরো ১৫০ টাকা। সব খরচ বাদে বেশি লাভ হয় না। এক মণ ধানের মুড়ি ভাজলে ৪০০-৫০০ টাকা লাভ হয়। তা দিয়ে চলে না। আমরা সরকারি সহযোগিতা চাই। প্রতিবছরই চিৎকার করে বলি । কিন্তু কোন কাজে আসে না।

 

মুড়ি তৈরির কাজ করছেন কারিগররা। ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

এদিকে, তবে প্রযুক্তির সাথে পাল্লা দিয়ে প্রতিযোগিতায় টিকতে পারছেন না হাতে ভাজা মুড়ি উৎপাদনকারীরা। মেশিনে মুড়ির ভাজতে সময় কম লাগে, কিন্তু তুলনামূলকভাবে লাভ বেশি। হাতে মুড়ি ভাজতে সময় বেশি লাগে কিন্তু লাভ সামান্য। ফলে হাতে ভাজা মুড়ি উৎপাদনকারীরা দিনদিন এই কাজ ছেড়ে অন্য পেশায় ধাবিত হচ্ছেন এবং অনেকেই চলে গেছেন। এই পেশাকেই টিকিয়ে রাখতে উৎপাদনকারী এবং ব্যবসায়ীরা সরকারের সু-দৃষ্টি কামনা করেছেন।

সততা মুড়ির মিলের স্বত্বাধিকারী শংকর চন্দ্র মোদক বলেন, রমজানে আমরা অনেক সময় মোবাইলেও মুড়ির অর্ডার নিয়ে সরবারহ করে থাকি। তাছাড়া নির্দিষ্ট বাজারে স্থায়ী গ্রাহকরা মুড়ি ক্রয় করে থাকেন। রমজান ছাড়া বছরের অন্য সময়ে অর্ধেকে নেমে আসে। শতাধিক পরিবার প্রত্যক্ষভাবে ও বিপুল সংখ্যক মানুষ পরোক্ষভাবে মুড়ি ব্যবসার সাথে জড়িত থেকে তাদের জীবিকা নির্বাহ করেন। ফলে রমজানে কাজের চাপে দম ফেলার সময়টুকু পায়না মুড়ি উৎপাদনকারীরা। তিনি আরো বলেন নারান্দিয়ার মুড়ি বিসিক থেকে প্যাকেটিং করে দেশের বাইরেও যায়।

শংকর মোদক আরো বলেন, আমরা প্রতি কেজি মুড়ি ৭০ টাকায় বিত্রি করি। খুচরা ৮০-৯০ টাকা পর্যন্ত বিক্রি হয়। ৫০ কেজি চালের বস্তায় ৪৩-৪৪ কেজি মুড়ি হয়। রমজান মাসে আমাদের মিলে গড়ে ১ লঅখ টাকার কেনাবেচর হয়ে থাকে।

এদিকে মেশিনের সাহায্যে বিপুল পরিমান মুড়ি প্রতিনিয়ত উৎপাদিত হলেও হাতে ভাজা মুড়ির চাহিদা এখনো অপরিবর্তিত রয়েছে। মেশিনে ভাজা মুড়ি সাদা ও লম্বা করতে ক্ষতিকর রাসায়নিক ইউরিয়া কিংবা সোডা ব্যবহারের অভিযোগ থাকায় একশ্রেণির মানুষ সর্বদাই বিষমুক্ত হাতেভাজা মুড়ি খেয়ে থাকেন।

নারান্দিয়া ইউপি সদস্য ইব্রাহীম মিয়া বলেন, মেশিনের সাথে পাল্লা দিয়ে টিকতে পারছেন না হাতে ভাজা মুড়ির কারিগররা। ফলে জীবন জীবিকার তাগিদে তারা অন্য পেশায় ছুটছেন। প্রয়োজন যথাযথ ব্যবস্থাপনা।

দৌলতপুর গ্রামের বাসিন্দা কালিহাতী উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদের সাবেক কমান্ডার বীরমুক্তিযোদ্ধা মিজানুর রহমান মজনু বলেন, আমাদের এলাকাটি মুড়ি উৎপাদনের জন্য প্রসিদ্ধ। কিন্তু পরিশ্রমের তুলনায় লাভ কম হওয়ায় হাতে ভাজা মুড়ির কারিগররা অন্য পেশায় চলে যাচ্ছেন। নারান্দিয়ায় মুড়ি কেনাবেচার একটি নির্দিষ্ট বাজার দরকার। সরকার থেকে হাতে ভাজা মুড়ি উৎপাদনকারী ব্যক্তি এবং পরিবারগুলোকে বিশেষ ঋণ সুবিধা দেওয়া প্রয়োজন।

উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মোজহারুল ইসলাম তালুকদার বলেন, টাঙ্গাইল তথা বাংলাদেশের মধ্যে মুড়ি উৎপাদনের অন্যতম স্থান কালিহাতীর নারান্দিয়া। এখানকার উৎপাদিত লাখ লাখ টাকার মুড়ি সারাদেশে সরবরাহ হচ্ছে। এটি একপ্রকার কুটিরশিল্প। মানুষের চাহিদা পূরণে এই শিল্পকে টিকিয়ে রাখতে সরকারের যথাযথ উদ্যোগ প্রয়োজন। বিশেষ করে হাতেভাজা ব্যক্তিদের ক্ষেত্রে।

টাঙ্গাইল জেলা প্রশাসক কায়ছারুল ইসলাম বলেন, কালিহাতী উপজেলার নারান্দিয়ার হাতে ভাজা মুড়ির চাহিদা ও সুনাম রয়েছে। এরসাথে জড়িত প্রান্তিক মানুষদের অবশ্যই সরকারি সাহায্য করার সুযোগ আছে। তাদের তালিকা করে কম সুদে ঋণ স্বল্প ও দীর্ঘমেয়াদে সাহায্য করার উদ্যোগ নিবো। সেইসাথে জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে এখানকার হাতে ভাজা মুড়ির ব্র্যান্ডিং ও আরো প্রচার প্রসারের জন্য জিআই অবেদন করা হবে।

Header Ad
Header Ad

সুনামগঞ্জ সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি যুবক নিহত

ছবি: সংগৃহীত

সুনামগঞ্জ জেলার বিশ্বম্ভরপুর সীমান্তে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ)-এর গুলিতে সাইদুল ইসলাম (৩৫) নামে এক বাংলাদেশি যুবক নিহত হয়েছেন।

বুধবার (৮ জানুয়ারি) সন্ধ্যায় ধনপুর ইউনিয়নের গামারিতলা সীমান্তের জিরো পয়েন্ট এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। নিহত সাইদুল ইসলাম ধনপুর ইউনিয়নের গামারিতলা গ্রামের বাসিন্দা জয়নুল আবেদীনের ছেলে।

বিশ্বম্ভরপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোখলেছুর রহমান জানান, সাইদুল ইসলাম অবৈধভাবে ভারত থেকে চিনি আনতে গেলে বিএসএফ তাকে লক্ষ্য করে গুলি ছোড়ে। গুলি তার বুকে এবং তলপেটে লাগে। পরে গুরুতর আহত অবস্থায় তাকে সুনামগঞ্জ সদর হাসপাতালে নেওয়া হলে জরুরি বিভাগের চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।

সুনামগঞ্জ সদর হাসপাতালের জরুরি বিভাগের চিকিৎসক ডা. শফিকুল ইসলাম জানিয়েছেন, সাইদুল ইসলামের শরীরে দুটি বুলেটের চিহ্ন পাওয়া গেছে। তাকে হাসপাতালে আনার আগেই তিনি মারা যান।

এই ঘটনায় সীমান্ত এলাকায় উত্তেজনা বিরাজ করছে। স্থানীয় প্রশাসন এবং সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করছে।

Header Ad
Header Ad

একনেক সভায় ৪ হাজার ২৪৬ কোটি টাকার ১০টি প্রকল্প অনুমোদন

ছবি: সংগৃহীত

জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটির (একনেক) সভায় ৪ হাজার ২৪৬ কোটি ৭২ লাখ টাকার ১০টি প্রকল্প অনুমোদন করা হয়েছে। এর মধ্যে সরকারি অর্থায়ন ৩ হাজার ৬৩২ কোটি ১ লাখ টাকা, প্রকল্প ঋণ ২০৫ কোটি ৭৯ লাখ টাকা এবং সংস্থার নিজস্ব অর্থায়ন ৪০৮ কোটি ৯২ লাখ টাকা।

আজ বুধবার পরিকল্পনা কমিশনের এনইসি সম্মেলনকক্ষে একনেক চেয়ারপারসন ও প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় এই অনুমোদন দেওয়া হয়। সভা শেষে পরিকল্পনা উপদেষ্টা ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ সাংবাদিকদের এ বিষয়ে অবহিত করেন।

অনুমোদিত প্রকল্পগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো-রংপুর বিভাগীয় সদর দপ্তর নির্মাণ, সরকারি কর্মচারী হাসপাতালের শয্যা সংখ্যা বৃদ্ধিকরণ, উত্তরাঞ্চলের সুবিধাবঞ্চিত এলাকায় প্রাণিসম্পদ উন্নয়ন, মুজিবনগর সেচ উন্নয়ন, রাজশাহী কৃষি উন্নয়ন, পদ্মা নদীর তীর সংরক্ষণ, মসলিন কাপড় পুনরুদ্ধার এবং আরবান প্রাইমারি হেলথ কেয়ার প্রকল্প।

অন্যদিকে, অর্থ মন্ত্রণালয়ের অধীন চট্টগ্রাম কর ভবন নির্মাণ, মোংলা বন্দরের জন্য ড্রেজিং ও জলযান সংগ্রহ, ডাল ও তৈলবীজ উৎপাদন প্রকল্প, ভূ-উপরিস্থ পানি ব্যবস্থাপনা, আয়রন ব্রিজ পুনর্নির্মাণ, কূপ খনন, বৌদ্ধধর্মীয় বিহার নির্মাণ এবং আধুনিক খাদ্য সংরক্ষণাগার নির্মাণ প্রকল্পও অনুমোদিত হয়েছে।

সভায় উপস্থিত ছিলেন বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা এবং পরিকল্পনা কমিশনের সদস্যরা। এসব প্রকল্প দেশের অবকাঠামো উন্নয়ন, কৃষি উৎপাদন বৃদ্ধি এবং পরিবেশ সুরক্ষায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে বলে আশা করা হচ্ছে।

Header Ad
Header Ad

বিরামপুরে শীতার্তদের মাঝে সেনাবাহিনীর কম্বল বিতরণ

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

দিনাজপুরের বিরামপুরে বুধবার (৮ জানুয়ারি) বিকেল ৪টায় জোতবানী ইউনিয়নের চাকুল নারুলী নুরুল হুদা হাফেজিয়া মাদ্রাসা প্রাঙ্গণে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর পক্ষ থেকে শীতার্তদের মাঝে কম্বল বিতরণ করা হয়েছে।

বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর রংপুর অঞ্চলের খোলাহাটি ক্যান্টনমেন্টের ৭ হর্স ইউনিটের উপ-অধিনায়ক ও মধ্যপাড়া আর্মি ক্যাম্পের ক্যাম্প কমান্ডার মেজর এস এম আশিক-উজ-জামান, উপজেলা নির্বাহী অফিসার নুজহাত তাসনীম আওন, খোলাহাটি ক্যান্টনমেন্টের ৭ হর্স ইউনিটের ক্যাপ্টেন রায়হান-উল-হাসান এবং জোতবানী ইউনিয়ন চেয়ারম্যান আব্দুর রাজ্জাক উপস্থিত থেকে এই কম্বল বিতরণ করেন।

এ সময় স্থানীয় দরিদ্র, বৃদ্ধ ব্যক্তি এবং দুটি এতিমখানার মাদ্রাসার শিক্ষার্থীদের মাঝে সেনাবাহিনীর পক্ষ থেকে উন্নতমানের ২০০টি কম্বল বিতরণ করা হয়।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

সুনামগঞ্জ সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি যুবক নিহত
একনেক সভায় ৪ হাজার ২৪৬ কোটি টাকার ১০টি প্রকল্প অনুমোদন
বিরামপুরে শীতার্তদের মাঝে সেনাবাহিনীর কম্বল বিতরণ
এস আলমের দুই ছেলসহ ৫৪ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
উদ্যোক্তা হিসেবে সাফল্যের অমূল্য হাতিয়ার ‘স্টোরিটেলিং’
৩২ কোটি টাকার তদবির বাণিজ্য নিয়ে যা বললেন সমন্বয়ক রাফি
ব্যারিস্টার আরমানের স্ত্রীকে হেনস্তা করিয়েছিলেন টিউলিপ!
ব্রাজিল থেকে এলো না ৪৯৫ টাকা কেজি মাংস
এ বছর থেকেই এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি শুরু: শিক্ষা উপদেষ্টা
কানাডাকে যুক্ত করে যুক্তরাষ্ট্রের নতুন মানচিত্র প্রকাশ করলেন ট্রাম্প
জ্বিনের মাধ্যমে গর্ভধারণের আশ্বাস, ৩০ লাখ টাকা হাতিয়ে নিয়েছে আলামিন
শেখ হাসিনার ভিসার মেয়াদ বাড়ানো ভালোভাবে নেয়নি জনগণ: রিজভী
হাসিনার নির্ঘুমের কারণ ছিল কুমিল্লা : হাসনাত আবদুল্লাহ
সৌদি আরবে ভয়াবহ বন্যা, হাই রেড অ্যালার্ট জারি
নওগাঁয় সীমান্তে বিএসএফের কাঁটাতারের বেড়া নির্মাণের চেষ্টা
এতো বড় বড় সংস্কার দরকার নেই, নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করুন
ঢাকা-১০ আসনের সাবেক এমপি মহিউদ্দিন গ্রেফতার
খেজুর গুড়ে ভেজাল না মেশানোর শপথ নিলেন গাছিরা
বঙ্গমাতার পরিবর্তে আবু সাঈদের নামে বিএসএমএমইউ কনভেনশন সেন্টার
ফাজলামি পাইছেন, ২ তালায় বলে ৪ তালায় তুলছেন: সাবেক খাদ্যমন্ত্রী