বৃহস্পতিবার, ১৪ নভেম্বর ২০২৪ | ২৯ কার্তিক ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

নারায়ণগঞ্জ সিটি কর্পোরেশন নির্বাচন

তৈমুরের পরাজয়ের নেপথ্যে

সদ্যসমাপ্ত নারায়ণগঞ্জ সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনে স্বতন্ত্র প্রার্থী বিএনপি থেকে অব্যাহতি পাওয়া তৈমুর আলম খন্দকার প্রায় ৬৭ হাজার ভোটের ব্যবধানে পরাজিত হয়েছেন। নির্বাচনী প্রচারণা শুরু থেকে নির্বাচনের দিন পর্যন্ত তৈমুর আলম খন্দকার বারবার বলে যাচ্ছিলেন তিনি লক্ষাধিক ভোটের ব্যবধানে জয়লাভ করবেন। কিন্তু ফল হয়েছে উল্টো। তিনি পরাজিত হয়েছেন। নির্বাচনী ফলাফল মেনে নিলেও বলেছেন, ইভিএমে সূক্ষ্ম কারচুপি হয়েছে। কিন্তু আসলে কি তাই?

কিন্তু নারায়ণগঞ্জ সিটি কর্পোরেশন নির্বাচন নিয়ে যারা কাজ করেছেন, যারা খুব কাছ থেকে সিটি কর্পোরেশন নির্বাচন পর্যবেক্ষণ করেছেন তারা বলছেন ভিন্ন কথা। তাদের মতে, তৈমুর আলম খন্দকার নির্বাচনী দৌড়ে যোজন যোজন পিছিয়ে ছিলেন। অনেকগুলো কারণে তিনি প্রতিদ্বন্দ্বিতা গড়ে তুলতে পারেননি। মুখে আওয়াজ তুললেও নির্বাচনী মাঠে তার কর্মী-সমর্থক ছিল না বললেই চলে।

তৈমুর আলম খন্দকার পরাজয়ের কারণ অনুসন্ধান করতে গিয়ে জানা যায়, ব্যক্তি ইমেজের দিক থেকে সেলিনা হায়াত আইভীর চেয়ে অনেক গুণ পিছিয়ে ছিলেন তৈমুর। ভোটের মাঠে নির্বাচনী প্রচারণা চলাকালে মাঝপথে এসে নিজের দল বিএনপি তাকে খালেদা জিয়ার উপদেষ্টার পদ থেকে অব্যাহতি দেয়। একই সঙ্গে জাতীয়তাবাদী আইনজীবী দলসহ বিভিন্ন ফোরাম থেকে তাকে অব্যাহতি দেওয়া হয়। এটি তার নির্বাচনে বড় প্রভাব ফেলে।

দল থেকে অব্যাহতি দেওয়ার ফলে নারায়ণগঞ্জ জেলা বিএনপি'র নেতাকর্মীদের বড় অংশ নিষ্ক্রিয় হয়ে যান। এটা তার আরেকটা বড় দুর্বলতা ছিল। শোনা গেছে, বিএনপির হাইকমান্ড নারায়ণগঞ্জের দলীয় নেতাকর্মীদের তৈমুরের পক্ষে কাজ না করার জন্য হুঁশিয়ারি দিয়ে রেখেছিল। এ কারণে দলীয় নেতা-কর্মীদের বড় অংশ তার সঙ্গে মাঠে নামেনি।

বরং নারায়ণগঞ্জ বিএনপি'র একটি অংশ সেলিনা হায়াত আইভীর পক্ষে নীরবে কাজ করেছে। এটা তৈমুর আলম খন্দকার এর জন্য নেতিবাচক হয়েছে। নারায়ণগঞ্জ এর রাজনীতিতে আলোচিত ওসমান পরিবারের প্রতিনিধি শামীম ওসমান ও তার অনুসারীরা তৈমুর আলম খন্দকার এর পক্ষে মাঠে রয়েছেন। তার প্রতি শামীম ওসমানের সমর্থন রয়েছে। এমন প্রচারণাও নেতিবাচক প্রভাব ফেলেছে।

নারায়ণগঞ্জ সিটি কর্পোরেশনের উন্নয়ন, সেলিনা হায়াত আইভীর জন্য ইতিবাচক ভূমিকা রেখেছে। এর বিপরীতে তৈমুর আলম খন্দকার ভবিষ্যতে নারায়ণগঞ্জ এর জন্য কি করবেন, কি করতে চান সেই বিষয়ে সুনির্দিষ্ট কোনো ইশতেহার দিতে পারেননি। যদিও এবারের নির্বাচনে আইভীও কোন সুনির্দিষ্ট ইশতেহার দেননি। তারপরও গত ১০ বছর ধরে মেয়র থাকার প্রেক্ষিতে তার জনপ্রিয়তা তৈরি হয়ে গেছে। যেটিকে টেক্কা দেয়ার মত কোন কৌশল তৈমুর আলম খন্দকারের ছিল না। এখানেও তিনি পিছিয়ে ছিলেন।

নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশনের বাসিন্দারা মনে করেন, তৈমুর যদি বিএনপি'র প্রার্থী হতেন এবং বিএনপির নেতাকর্মীরা যদি মাঠে থাকতো তাহলে লড়াইটা হাড্ডাহাড্ডি হত। একটা সম্ভাবনার জায়গা তৈরি হতো। কিন্তু বিএনপি নেতাকর্মীদের অবস্থান না থাকায় তৈমুরকে একা লড়াই করতে হয়েছে। নির্বাচনের দিন প্রত্যেকটি ভোটকেন্দ্রের বুথে বুথে তৈমুরের এজেন্ট থাকলেও কেন্দ্রের বাইরে তেমন তৎপরতা দেখা যায়নি তৈমুর সমর্থকদের।

তৈমুর সমর্থকদের ধারণা ছিল, এবারের নির্বাচনে নীরব বিপ্লব হবে। এই আশা নিয়ে তৈমুর আলম খন্দকার বারবার বলে যাচ্ছিলেন লক্ষাধিক ভোটে তিনি বিজয়ী হবেন। কিন্তু ফল হয়েছে উল্টো।

এছাড়াও নারায়ণগঞ্জ সিটি কর্পোরেশনের রাজনীতিতে অপ্রতিদ্বন্দ্বী হয়ে ওঠা ডাক্তার সেলিনা হায়াত আইভীর বিরুদ্ধে নির্বাচন করতে গিয়ে কোন ক্যারিশমাই দেখাতে পারেননি তৈমুর। এসব কারণেই তৈমুরকে হাড্ডাহাড্ডি লড়াইয়ের পরিবর্তে বড় পরাজয় মেনে নিতে হয়েছে।

এনএইচবি/কেএফ/

Header Ad

সংবিধানে গণভোট পুনঃপ্রবর্তনের আহ্বান জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল

অ্যাটর্নি জেনারেল মো. আসাদুজ্জামান। ছবি: সংগৃহীত

সংবিধানের পঞ্চদশ সংশোধনী কেন অবৈধ ঘোষণা করা হবে না, এ মর্মে জারি করা রুলের শুনানিতে সংবিধানে গণভোটের বিধান পুনঃপ্রবর্তনের আহ্বান জানিয়েছেন অ্যাটর্নি জেনারেল মো. আসাদুজ্জামান।

হাইকোর্টে তিনি বলেন, "সংবিধানের ১৪২ অনুচ্ছেদে গণভোটের বিধান ছিল, যা পঞ্চদশ সংশোধনীর মাধ্যমে বাতিল করা হয়েছিল। আমরা এই গণভোটের বিধানটি বহাল চাই। যারা অস্বচ্ছ পন্থায় নির্বাচিত হয়েছিলেন, তাদের ভোটে এই বিধান বাতিল হয়েছিল।"

বুধবার (১৩ নভেম্বর) হাইকোর্টের বিচারপতি ফারাহ মাহবুব ও বিচারপতি দেবাশীষ রায় চৌধুরীর সমন্বয়ে গঠিত বেঞ্চে এসব বক্তব্য তুলে ধরেন অ্যাটর্নি জেনারেল।

শুনানিতে তিনি আরও বলেন, সংবিধানের ৭(খ) অনুচ্ছেদের মাধ্যমে গণতন্ত্রকে ধ্বংস করা হয়েছে। "সংবিধানের মূলনীতি হলো গণতন্ত্র, সমাজতন্ত্র নয়। আমরা সমাজতন্ত্র বাদ দিতে চাই। কেউ শেখ মুজিবুর রহমানের অবদানকে অস্বীকার করে না, তবে জাতির পিতা হিসেবে স্বীকৃতির বিষয়টি বিতর্কিত। স্বাধীনতার পর তৈরি করা সংবিধানে জাতির পিতার উল্লেখ ছিল না; এটি পঞ্চদশ সংশোধনীর মাধ্যমে যুক্ত করা হয়েছে। ফলে কেউ এর বিরোধিতা করলে রাষ্ট্রদ্রোহের অভিযোগ আনা হয়, যা সংবিধানের মৌলিক চেতনার পরিপন্থি।"

তিনি সংবিধানের ৬ অনুচ্ছেদ বাতিলের আবেদন জানিয়ে বলেন, ভাষার ভিত্তিতে জাতীয় পরিচয় নির্ধারণ বিশ্বে বিরল, এবং এটি বিভেদের সৃষ্টি করেছে। এছাড়া ৭ (ক) ও ৭ (খ) অনুচ্ছেদ গণতন্ত্রকে ধ্বংসের উদ্দেশ্যে সংযোজন করা হয়েছে এবং স্বৈরশাসনের দীর্ঘায়িতকরণের জন্য তা প্রণয়ন করা হয়েছে। এটি আইনের শাসনের পরিপন্থি।

ধর্মনিরপেক্ষতা নিয়ে বিতর্কিত মন্তব্য করে অ্যাটর্নি জেনারেল বলেন, সংবিধানের ৮ অনুচ্ছেদে ধর্মনিরপেক্ষতার বিষয়টি যুক্ত করার প্রয়োজন নেই। দেশের প্রায় ৯০ শতাংশ মানুষ মুসলমান, এবং সংবিধানে আল্লাহর প্রতি আস্থা ও বিশ্বাসের উল্লেখ পূর্বের মতো রাখা উচিত।

তিনি আরও উল্লেখ করেন, বাঙালি জাতীয়তাবাদের ধারণা ৯ অনুচ্ছেদে সন্নিবেশিত হয়েছে, যা অন্যান্য ধারণার সঙ্গে সাংঘর্ষিক।

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা বাতিলের বিষয়ে তিনি বলেন, "এটি বাতিলের ফলে জনগণের মৌলিক অধিকার ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। পঞ্চদশ সংশোধনী মুক্তিযুদ্ধের চেতনা, ৯০’ এর গণঅভ্যুত্থান এবং ২৪-এর জুলাই বিপ্লবের সঙ্গে সাংঘর্ষিক। এটি বাতিল না হলে শহীদদের আত্মা শান্তি পাবে না।"

উল্লেখ্য, ২০১১ সালের ৩০ জুন জাতীয় সংসদে পঞ্চদশ সংশোধনী পাস করা হয়। এই সংশোধনীর মাধ্যমে তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা বাতিল করা হয় এবং শেখ মুজিবুর রহমানকে জাতির পিতা হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া হয়। এছাড়া, নারীদের জন্য সংরক্ষিত আসনের সংখ্যা ৪৫ থেকে বাড়িয়ে ৫০ করা হয়।

Header Ad

জেনেভায় আইন উপদেষ্টাকে হেনস্তার ঘটনায় লেবার কাউন্সেলর দেশে ফেরত, চাকরিচ্যুত লোকাল স্টাফ

জেনেভায় আইন উপদেষ্টাকে হেনস্তার ঘটনায় লেবার কাউন্সেলর দেশে ফেরত, চাকরিচ্যুত লোকাল স্টাফ। ছবি: সংগৃহীত

সুইজারল্যান্ডের জেনেভা বিমানবন্দরের সামনে আইএলও’র বৈঠকে অংশ নিতে যাওয়া বাংলাদেশের আইন উপদেষ্টা অধ্যাপক আসিফ নজরুলকে সম্প্রতি হেনস্তার শিকার হতে হয়েছে। আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থার (আইএলও) গভর্নিং বডি এবং গুরুত্বপূর্ণ কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠকে যোগ দিতে জেনেভা সফরে গেলে এই অপ্রীতিকর ঘটনার মুখোমুখি হন তিনি।

জেনেভায় আসিফ নজরুলের সঙ্গে ঘটে যাওয়া ঘটনাকে সরকারের উদ্দেশ্যপ্রণোদিত হামলা হিসেবে সন্দেহ করছে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। গুরুত্বপূর্ণ উপদেষ্টাকে হেনস্তার এ ঘটনায় দ্রুত তদন্তে নেমেছে মন্ত্রণালয় এবং এর সঙ্গে যারা যুক্ত থাকতে পারে তাদের চিহ্নিত করার জন্য দূতাবাসকে ব্যাখ্যা দিতে বলা হয়েছে।

মন্ত্রণালয়ের নির্দেশনা পাওয়ার পরপরই বাংলাদেশ দূতাবাস ও স্থায়ী মিশন তথ্য সংগ্রহ করে ঢাকায় প্রতিবেদন পাঠায়। প্রাথমিক তদন্তে জানা যায়, ঘটনাটিতে আওয়ামী লীগ আমলে নিয়োগ পাওয়া একজন কর্মকর্তা এবং স্থানীয় কর্মচারী মিজানের যোগসাজশ থাকতে পারে।

প্রতিবেদনের ভিত্তিতে জেনেভার বাংলাদেশ দূতাবাসের লেবার কাউন্সেলর মুহাম্মদ কামরুল ইসলামকে স্ট্যান্ড রিলিজ করা হয়েছে এবং তাকে দ্রুত দেশে ফিরতে বলা হয়েছে। এছাড়া, স্থানীয় কর্মচারী মিজানের চাকরি বাতিলের সিদ্ধান্তও নেওয়া হয়েছে।

হেনস্তার ঘটনাটির প্ররোচনায় সুইজারল্যান্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি নজরুল ইসলাম জমাদার, সাধারণ সম্পাদক শ্যামল খান, এবং ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটির সুইজারল্যান্ড শাখার আহ্বায়ক খলিলুর রহমানের সম্পৃক্ততা শনাক্ত করা হয়েছে। তাদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের প্রক্রিয়াও শুরু হয়েছে।

পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সূত্র জানায়, এ ঘটনার পর বিদেশে বাংলাদেশের সব মিশনে জরুরি পরিপত্র পাঠানো হয়েছে। পরিপত্রে সরকারের গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের সফরকালে প্রটোকল এবং নিরাপত্তা নিশ্চিত করার পাশাপাশি মিশনের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সতর্ক থাকার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।

৭ নভেম্বর হেনস্তার একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে। ভিডিওতে দেখা যায়, একদল লোক আসিফ নজরুলকে ঘিরে তর্ক করছেন এবং উত্তেজিত কণ্ঠে বলছেন, "আপনি মিথ্যা বলেছেন।" এ সময় আসিফ নজরুল তাদের থামাতে বললেও, তারা তাকে ঘিরে রাখে এবং “জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু” স্লোগান দেয়। ভিডিওটি প্রকাশিত হওয়ার পর ঢাকায় আলোড়ন সৃষ্টি হয়।

ঘটনার সময় আইন উপদেষ্টার সঙ্গে থাকা লেবার কাউন্সেলর কামরুল ইসলাম এবং লোকাল স্টাফ মিজান কেউই উপদেষ্টার নিরাপত্তা নিশ্চিতের চেষ্টাও করেননি। তাদের নিষ্ক্রিয়তা নিয়ে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে হতাশা দেখা দিয়েছে এবং কেন তারা সঠিক প্রতিক্রিয়া দেখাননি, সে বিষয়ে মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা প্রশ্ন তুলেছেন।

আইএলও’র গভর্নিং বডির বৈঠকে আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুল ছাড়াও শ্রম উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ এবং প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ দূত লুৎফে সিদ্দিকী জেনেভা সফর করেন। এই ঘটনাটি পরবর্তীতে আন্তর্জাতিক পরিসরে বাংলাদেশের ভাবমূর্তি নিয়ে নতুন করে ভাবার বিষয়টি সামনে এনেছে।

প্রসঙ্গত, অধ্যাপক আসিফ নজরুল আইন উপদেষ্টা ছাড়াও প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন।

Header Ad

লেবাননে হিজবুল্লাহর সাথে সংঘর্ষে ৭ ইসরাইলি সেনা নিহত

ছবি: সংগৃহীত

দক্ষিণ লেবাননে হিজবুল্লাহর সাথে সংঘর্ষে ইসরাইলি বাহিনীর সাত সেনা নিহত হয়েছে বলে জানিয়েছে ইসরাইলি গণমাধ্যম। বুধবার (১৩ নভেম্বর) সন্ধ্যায় হিব্রু ভাষার গণমাধ্যম সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।

ইসরাইলি সংবাদমাধ্যমগুলোতে বলা হয়, দক্ষিণ লেবাননে বিস্ফোরণের ফলে একটি ভবন ধ্বংস হয়। এ ঘটনায় সাত সেনা নিহত হন। এছাড়া আরো বেশ কয়েকজন সেনা আহত হয়। তবে তাদের সঠিক সংখ্যা এখনো জানা যায়নি।

এ বিষয়ে ইসরাইলি সেনাবাহিনী অবশ্য এখনো কোনো আনুষ্ঠানিক বিবৃতি দেয়নি।

তবে এ ঘটনার আগে সর্বশেষ এক ঘোষণায় ইসরাইলি সেনাবাহিনী জানায় যে দক্ষিণ লেবাননে সংঘর্ষে ৩ জন ইসরাইলি সেনা আহত হয়েছে।

এর আগে সোমবার (১১ নভেম্বর) এক ঘোষণায় ইসরাইলি বাহিনী জানায় যে, দক্ষিণ লেবাননে তাদের অন্তত ১৫ জন সেনা আহত হয়েছে। সূত্র : মেহের নিউজ এজেন্সি

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

সংবিধানে গণভোট পুনঃপ্রবর্তনের আহ্বান জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল
জেনেভায় আইন উপদেষ্টাকে হেনস্তার ঘটনায় লেবার কাউন্সেলর দেশে ফেরত, চাকরিচ্যুত লোকাল স্টাফ
লেবাননে হিজবুল্লাহর সাথে সংঘর্ষে ৭ ইসরাইলি সেনা নিহত
১ দফা নিয়ে কারা আমতা-আমতা করেছিল, জানালেন নুর
শিক্ষার্থীদের আন্দোলনের মুখে যোগদান না করে ফিরে গেলেন বিভাগীয় প্রধান
এসআইবিএলের নতুন শরিয়া চেয়ারম্যান হলেন মুফতি মাহফুজুল হক
খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের বিরুদ্ধে আইসিটি মামলা বাতিল
আওয়ামী লীগের সমাবেশে বাধার প্রশ্নে যা বললো যুক্তরাষ্ট্র
ফারুকী ভাই উপযুক্ত ব্যক্তি: তমা মির্জা
চুয়াডাঙ্গায় মোটরসাইকেলসহ যুবককে পুড়িয়ে হত্যা, আটক ২
শেখ হাসিনার ক্ষমতা পুনরুদ্ধারের আর কোনো সুযোগ নেই: রিজভী
আবারো শীর্ষস্থান ফিরে পেলেন আফ্রিদি
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানেই হবে বইমেলা: উপদেষ্টা ফারুকী
ট্যাক্স কমিয়েও নিত্যপণ্যের দাম কমানো যাচ্ছে না: অর্থ উপদেষ্টা
দর্শকদের জন্য যেসব চমক থাকবে এবারের বিপিএলে
সেনাবাহিনী মাঠে থাকবে সরকারের চাহিদা অনুযায়ী: কর্নেল ইন্তেখাব
হাসপাতালে গিয়ে গণঅভ্যুত্থানে আহতদের তোপের মুখে স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
টেকনাফে নাফ নদী থেকে ছয় বাংলাদেশি মাঝিকে অপহরণ করল আরাকান আর্মি
ভারত বাংলাদেশের বিরুদ্ধে অপপ্রচার চালাচ্ছে: মির্জা ফখরুল
দক্ষিণ এশিয়ায় বিদ্যুৎ সংযোগের আহ্বান ড. ইউনূসের, জলবিদ্যুৎ আমদানির সম্ভাবনার ওপর জোর