শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪ | ৬ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

কুষ্টিয়া আইনজীবী সমিতির সঙ্গে অদম্য একুশ ব্যাচের আইনজীবীদের মতবিনিময় অনুষ্ঠিত

কুষ্টিয়া জেলা আইনজীবী সমিতির ২০২২-২৩ কার্যনির্বাহী পরিষদের সদস্যদের সঙ্গে ২০২১ ব্যাচের আইনজীবীদের মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।

রবিবার (২৯ জানুয়ারি) বিকাল ৩টায় শহরের পিপাসা রেস্তোরাঁয় এ মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়।

এসময় নবীন আইনজীবীরা পেশা জীবনে প্রথম বছরের বিভিন্ন অভিজ্ঞতা বর্ণনা করেন। পাশপাশি অসুবিধা তুলে ধরেন। নবীন আইনজীবীদের কতিপয় দাবি তুলে বক্তব্য রাখেন অদম্য একুশ ব্যাচের আইনজীবী অ্যাড. মামুন, অ্যাড. পান্না, অ্যাড. শাতিল, অ্যাড. মারুফ, অ্যাড. সালমা, অ্যাড. আওয়াল, অ্যাড. সুমন, অ্যাড. রায়হান, অ্যাড. মাহমুদ, অ্যাড মুন, অ্যাড. বিকাশ, অ্যাড. রানা, অ্যাড. আশা, অ্যাড. কামরুন্নাহারসহ কুষ্টিয়া জেলা ও দায়রা জজ এবং ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে আইনচর্চাকারী নিয়মিতি নবীন আইনজীবীবৃন্দ।

অদম্য একুশ ব্যাচের নবীন আইনজীবী অ্যাডভোকেট জাবেদ কায়সার জাসিবের সার্বিক তত্ত্বাবধান ও আইনজীবী সুরক্ষা আন্দোলন কুষ্টিয়া বার ইউনিটের সদস্য সচিব অ্যাডভোকেট মো. মুহাইমিনুর রহমান পললের সমন্বয়ে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন কুষ্টিয়া আইনজীবী সমিতির সভাপতি, সাবেক জিপি/পিপি ও জেলা আওয়ামীলীগের সাবেক আইন বিষয়ক সম্পাদক অ্যাডভোকেট জনাব নুরুল ইসলাম দুলাল।

এসময় তিনি বলেন, 'আদালতে আইনজীবী হিসেবে নিবন্ধিত হওয়ার পর থেকেই আইনজীবীদের অধিকার নিয়ে লড়ছি, অনেক অবিচার অন্যায়ের প্রতিবাদ করায় অপমানিত হয়েছি, কাঠগড়ায় দাড়িয়েছি, সবই আইনজীবীদের স্বার্থে। পুনরায় নির্বাচিত হলে নতুন ভবনের তৃতীয় তলায় নতুনদের চেম্বার বরাদ্দ, ফান্ড থেকে বিশেষ আবেদন তহবিল প্রদান, নিয়মিত জুনিয়রদের প্রশিক্ষণের অঙ্গীকার করছি
আপনারা এবার আমার রানিং মেট হিসেবে ডায়নামিক আইনজীবী দেওয়ান মিঠুকে সমর্থন দিয়েছেন, দুজন মিলে চেষ্টা করবছি নতুন লাইব্রেরি, আধুনিক সেমিনার রুম, পুরাতন ভবনে ব্যাক্তিগত চেম্বার বরাদ্দ দেওয়ার, এবার আমার রানিং মেট হিসেবে নারী ও শিশু আদালতের বিজ্ঞ পাবলিক প্রসিকিউটর অ্যাডভোকেট মেহেদী হাসান সিদ্দিকীকে বেছে নিয়ে পূর্ণ প্যানেল ঘোষণা করবো, আশাবাদী আপনারা সমর্থন দিবেন।'

জেলা আইনজীবী সমিতি কুষ্টিয়ার সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট দেওয়ান মাসুদ করিম মিঠু বলেন, অদম্য একুশের স্পিরিট ও স্মার্টনেস আমাকে অভিভূত ও অনুপ্রাণিত করে, নবীন আইনজীবীদের সাথে চেষ্টা করেছি সেক্রেটারি হয়ে নয় বড় ভাই হিসেবে তাদের পাশে থেকেছি, প্রয়োজনে সাড়া দিয়েছি, আমার কার্যক্রমে সন্তুষ্ট হলে অসমাপ্ত উদ্যোগগুলো বাস্তবায়নে দুলাল ও মেহেদী পরিষদকে ভোট দিয়ে বিজয়ী করবেন।

এছাড়াও বক্তব্য রাখেন সিনিয়র আইনজীবী আজিজুর রহমান। তিনি বলেন, একুশ ব্যাচের আইনজীবীদের একতা উদ্যোমী মনোভাব দেখে মনে হচ্ছে জেলা আইনজীবী সমিতিতে আগামীতে ভালো আইনজীবী ও নেতৃত্ব তৈরী হবে যেমনটি আমরা হয়েছিলাম, তাদের সফলতা কামনা করি।

সিনিয়র আইনজীবী, নারী ও শিশু আদালতের সাবেক বিজ্ঞ পাবলিক প্রসিকিউটর, সাবেক ছাত্রনেতা অ্যাডভোকেট আকরাম হোসেন দুলাল বলেন, বহু বছর পর সমিতিতে একটা বড় কার্যক্রম হওয়ার সুযোগ এসেছে, সচারচর আমরা এমন সুযোগ পাইনা, নতুন ভবন, বেনোভলেন্ট ফান্ডসহ আইনজীবীদের আধুনিক বার প্রতিষ্ঠায় আপানাদের প্রতি আবেদন দুলাল - মেহেদী পরিষদকে বিজয়ী করতে সাহায্য করুন।

সাধারন সম্পাদক পদপ্রার্থী অ্যাডভোকেট মেহেদী হাসান সিদ্দিকী বলেন, আপনাদের কাছে ভোট চাইবো না। যাকে যোগ্য মনে করবেন ভোট দিবেন। তবে একটি কথা বলব জেলা আইনজীবী সমিতির সভাপতি অ্যাড দুলালের বিকল্প নেই দল, মত, প্যানেল বিবেচনায় নয়, আইনজীবী হিসেবে সবার বিপদে উনি পাশে ছিলেন, তার পাশে আইনজীবী সমিতির জন্য কাজ করার সুযোগ পেলে তা আমাদের জন্য সৌভাগ্য হবে, সবাই দোয়া করবেন।

এসময় আরো উপস্থিত ছিলেন অ্যাড. মনিরুল ইসলাম, অ্যাড. নুরুল ইসলাম, অ্যাড. লালন, অ্যাড. লিজা, অ্যাড. লিংকন, অ্যাড. খাইরুল, সমিতির জুনিয়র সদস্য অ্যাড. মোখলেসুর পিন্টু, অ্যাড. বশিরসহ অর্ধশতাধিক আইনজীবী।

/এএস

Header Ad

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ

ছবি: সংগৃহীত

বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে দেখা করে কুশল বিনিময় করেছেন উপদেষ্টা মাহফুজ আলম, স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া এবং ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) বিকেলে সেনাকুঞ্জে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠানে তাদের এ কুশল বিনিময় হয়।

সেনাকুঞ্জে খালেদা জিয়া পৌঁছালে উপস্থিত সবাই তাকে স্বাগত জানান। অনুষ্ঠানের এক পর্যায়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ৩ সমন্বয়ক ও সরকারের উপদেষ্টা তার পাশে এসে দাঁড়ান এবং শারীরিক খোঁজখবর নেন। এ সময় খালেদা জিয়া তাদের অভিনন্দন জানান এবং দেশকে এগিয়ে নিতে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার পরামর্শ দেন।

এ সময় এই ৩ উপদেষ্টা বিএনপি চেয়ারপারসনের কাছে দোয়া চান এবং সরকারের সংস্কার কাজে তার সর্বাত্মক সহযোগিতা চান।

এদিকে সেনাকুঞ্জে গেলে খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

প্রধান উপদেষ্টা বলেন, শহিদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের স্ত্রী খালেদা জিয়া এখানে এসেছেন। একযুগ তিনি আসার সুযোগ পাননি। আমরা গর্বিত এই সুযোগ দিতে পেরে। দীর্ঘদিনের অসুস্থতা সত্ত্বেও বিশেষ দিনে সবার সঙ্গে শরিক হওয়ার জন্য আপনাকে আবারও ধন্যবাদ। আপনার আশু রোগমুক্তি কামনা করছি।

Header Ad

দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম

ছবি: সংগৃহীত

আবারও স্বর্ণের দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস)। এবার ভরিতে ১ হাজার ৯৯৪ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। যা আজকেও ছিল এক লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) সন্ধ্যায় এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে বাজুস। শুক্রবার (২২ নভেম্বর) থেকেই নতুন এ দাম কার্যকর হবে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, স্থানীয় বাজারে তেজাবি স্বর্ণের (পিওর গোল্ড) মূল্য বেড়েছে। ফলে সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় স্বর্ণের নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে।

নতুন দাম অনুযায়ী, প্রতি ভরি ২২ ক্যারেটের স্বর্ণের দাম পড়বে ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩৩ হাজার ৯৮ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১৪ হাজার ৮৬ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯৩ হাজার ৬৭৪ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বাজুস আরও জানায়, স্বর্ণের বিক্রয়মূল্যের সঙ্গে আবশ্যিকভাবে সরকার-নির্ধারিত ৫ শতাংশ ভ্যাট ও বাজুস-নির্ধারিত ন্যূনতম মজুরি ৬ শতাংশ যুক্ত করতে হবে। তবে গয়নার ডিজাইন ও মানভেদে মজুরির তারতম্য হতে পারে।

স্বর্ণের দাম কমানো হলেও দেশের বাজারে অপরিবর্তিত রয়েছে রুপার দাম। দেশে ২২ ক্যারেটের এক ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ২ হাজার ৫৭৮ টাকায়। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ৪৪৯ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ১১১ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ১ হাজার ৫৮৬ টাকায়।

এর আগে, সবশেষ গত ১৯ নভেম্বর দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম সমন্বয় করেছিল বাজুস। সে সময় টানা চার দফা কমার পর ভরিতে ২ হাজার ৯৪০ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা নির্ধারণ করেছিল সংগঠনটি।

এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩১ হাজার ১৯৭ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১২ হাজার ৪৫৩ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯২ হাজার ২৮৬ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছিল। যা কার্যকর হয়েছে গত ২০ নভেম্বর থেকে।

এ নিয়ে চলতি বছরে এখন পর্যন্ত দেশের বাজারে ৫১ বার স্বর্ণের দাম সমন্বয় করা হয়েছে। যেখানে ৩০ বার দাম বাড়ানো হয়েছে, আর কমানো হয়েছে ২১ বার।

Header Ad

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

ছবি: সংগৃহীত

দেশের জনপ্রিয় নির্মাতা আশফাক নিপুন। কাজের পাশাপাশি সামাজিক মাধ্যমেও বেশ সরব তিনি। কথা বলেন নানা ইস্যু নিয়ে। সেই ধারাবাহিকতায় সরকার পতনের পর অন্তবর্তীকালীন সরকার গঠনেও বিভিন্ন সময় নিজের আকাঙ্ক্ষা, প্রত্যাশার কথা জানিয়েছেন। পাশাপাশি রাজনৈতিক দলগুলোর উদ্দেশ্যেও বিভিন্ন বার্তা দিয়েছেন। এবার এমনি একটি বার্তায় দেশের রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতি জনগনের আস্থার বিষয়ে আক্ষেপ জানালেন এই নির্মাতা।

বুধবার (২০ নভেম্বর) আশফাক নিপুন তার ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে লেখেন, জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে সর্বস্তরের ছাত্র এবং সাধারণ মানুষ রাস্তায় নেমে এসেছিল, বাসায় বসে বসে দোয়া করেছিল, যার যা সামর্থ্য দিয়ে সহায়তা করেছিল। কারণ, তারা দেখেছিল লড়াইটা আওয়ামী ফ্যাসিস্ট শাসক বনাম সাধারণ ছাত্র-জনতার। এটাও অস্বীকার করার কোনো উপায় নাই যে এই আন্দোলন বেগবান করতে বিরোধী সকল দলের কর্মীদের ভূমিকা অনস্বীকার্য। তাদের সংগ্রামও গত দেড় দশকের। কিন্তু এটা যদি শুধুমাত্র রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যকার লড়াই হতো তাহলে সাধারণ মানুষ এই লড়াই থেকে দূরে থাকত। সেই প্রমাণ বিগত ১৫ বছরে আছে।

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

কারণ হিসেবে তিনি বলেন, দেশের সাধারণ মানুষ এখনো দেশের কোনো রাজনৈতিক দলকেই পুরোপুরি বিশ্বাস করতে পারে না। এটাই বাস্তবতা। এই বাস্তবতা মেনে সকল রাজনৈতিক দলগুলোর উচিত কীভাবে সাধারণ জনগণের ভেতর নিজের দলের প্রতি আস্থা তৈরি করা যায় সেই বিষয়ে নিরলস কাজ করা। এই আস্থা ক্ষমতায় গিয়ে অর্জন করা সম্ভব না। কারণ, সাধারণ মানুষ আজীবন এস্টাবলিশমেন্টের বিপক্ষে। এই আস্থা অর্জন করতে হয় ক্ষমতা বলয়ের বাইরে থেকেই।

নিপুন আরও লিখেন, অরাজনৈতিক সরকার দিয়ে দীর্ঘদিন দেশ চালানো যেমন কাজের কথা না ঠিক তেমনি রাজনৈতিক সরকার হতে চাওয়া সকল রাজনৈতিক দলগুলোর বোঝা উচিত মুক্তিযুদ্ধের পরে বাংলাদেশের ইতিহাসের সবচেয়ে বড় গণঅভ্যুত্থান সংগঠিত হয়েছে সকল প্রকার পূর্বানুমান (যেমন- বর্ষাকালে আন্দোলন হয় না, নির্বাচনের আগেই কেবল জোরেশোরে আন্দোলন হয়, ঘোষণা দিয়ে বিরোধী সকল পক্ষ আন্দোলনে শামিল না হলে সফল হয় না) অগ্রাহ্য করেই। সেটা সম্ভব হয়েছে সাধারণ মানুষের ন্যায্যতার আকাঙ্ক্ষা থেকেই।

সবশেষ এই নির্মাতা লিখেছেন, ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনা সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষার দুই পয়সার দাম দেন নাই। সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষা, ইচ্ছা আর দেশপ্রেমকে পুঁজি করে অরাজনৈতিক এবং রাজনৈতিক যারাই রাজনীতি রাজনীতি খেলতে চাইবে, তাদের দশাও কোন একসময় যেন পলাতক শেখ হাসিনার মতো না হয়, সেই বিষয় নিশ্চিত করতে হবে তাদেরকেই।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ
দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম
‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’
‘বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সশস্ত্র বাহিনীর অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’: প্রধান উপদেষ্টা
নওগাঁ শহরে শৃঙ্খলা ফেরাতে বিশেষ অভিযান শুরু
২০২৬ সালের মাঝামাঝিতে নির্বাচন হতে পারে: উপদেষ্টা সাখাওয়াত
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে খালেদা জিয়ার শুভেচ্ছা বিনিময়
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে আহত ৫ জনকে রোবটিক হাত উপহার
সেনাকুঞ্জের পথে খালেদা জিয়া
সুযোগ পেলে শেখ হাসিনার পক্ষে মামলায় লড়ব: জেড আই খান পান্না
নির্বাচন কমিশন গঠন, সিইসি হলেন অবসরপ্রাপ্ত সচিব নাসির উদ্দীন
ডিএনএ টেস্টের ফলাফল: ভিনিসিয়ুসের পূর্বপুরুষ ছিলেন ক্যামেরুনের
জামিন পেলেন সাংবাদিক শফিক রেহমান
বিএনপি ছেড়ে আওয়ামী লীগে আসা সেই শাহজাহান ওমর গ্রেপ্তার
মিরপুর ও মহাখালীতে অটোরিকশা চালকদের সেনাবাহিনীর ধাওয়া
‘শেখ হাসিনা এখনও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী’, এমন কথা বলেননি ট্রাম্প
লেবাননে ৮ শতাধিক ইসরায়েলি সেনা নিহত
ভারতে সাজাভোগ শেষে দেশে ফিরল ২৪ বাংলাদেশি কিশোর-কিশোরী
ঢাকার বিভিন্ন পয়েন্টে অবরোধ করে ব্যাটারিচালিত রিকশাচালকদের বিক্ষোভ
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় আরও ৮৮ ফিলিস্তিনি নিহত