শুক্রবার, ৩১ জানুয়ারি ২০২৫ | ১৭ মাঘ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

কুষ্টিয়া আইনজীবী সমিতির সঙ্গে অদম্য একুশ ব্যাচের আইনজীবীদের মতবিনিময় অনুষ্ঠিত

কুষ্টিয়া জেলা আইনজীবী সমিতির ২০২২-২৩ কার্যনির্বাহী পরিষদের সদস্যদের সঙ্গে ২০২১ ব্যাচের আইনজীবীদের মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।

রবিবার (২৯ জানুয়ারি) বিকাল ৩টায় শহরের পিপাসা রেস্তোরাঁয় এ মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়।

এসময় নবীন আইনজীবীরা পেশা জীবনে প্রথম বছরের বিভিন্ন অভিজ্ঞতা বর্ণনা করেন। পাশপাশি অসুবিধা তুলে ধরেন। নবীন আইনজীবীদের কতিপয় দাবি তুলে বক্তব্য রাখেন অদম্য একুশ ব্যাচের আইনজীবী অ্যাড. মামুন, অ্যাড. পান্না, অ্যাড. শাতিল, অ্যাড. মারুফ, অ্যাড. সালমা, অ্যাড. আওয়াল, অ্যাড. সুমন, অ্যাড. রায়হান, অ্যাড. মাহমুদ, অ্যাড মুন, অ্যাড. বিকাশ, অ্যাড. রানা, অ্যাড. আশা, অ্যাড. কামরুন্নাহারসহ কুষ্টিয়া জেলা ও দায়রা জজ এবং ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে আইনচর্চাকারী নিয়মিতি নবীন আইনজীবীবৃন্দ।

অদম্য একুশ ব্যাচের নবীন আইনজীবী অ্যাডভোকেট জাবেদ কায়সার জাসিবের সার্বিক তত্ত্বাবধান ও আইনজীবী সুরক্ষা আন্দোলন কুষ্টিয়া বার ইউনিটের সদস্য সচিব অ্যাডভোকেট মো. মুহাইমিনুর রহমান পললের সমন্বয়ে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন কুষ্টিয়া আইনজীবী সমিতির সভাপতি, সাবেক জিপি/পিপি ও জেলা আওয়ামীলীগের সাবেক আইন বিষয়ক সম্পাদক অ্যাডভোকেট জনাব নুরুল ইসলাম দুলাল।

এসময় তিনি বলেন, 'আদালতে আইনজীবী হিসেবে নিবন্ধিত হওয়ার পর থেকেই আইনজীবীদের অধিকার নিয়ে লড়ছি, অনেক অবিচার অন্যায়ের প্রতিবাদ করায় অপমানিত হয়েছি, কাঠগড়ায় দাড়িয়েছি, সবই আইনজীবীদের স্বার্থে। পুনরায় নির্বাচিত হলে নতুন ভবনের তৃতীয় তলায় নতুনদের চেম্বার বরাদ্দ, ফান্ড থেকে বিশেষ আবেদন তহবিল প্রদান, নিয়মিত জুনিয়রদের প্রশিক্ষণের অঙ্গীকার করছি
আপনারা এবার আমার রানিং মেট হিসেবে ডায়নামিক আইনজীবী দেওয়ান মিঠুকে সমর্থন দিয়েছেন, দুজন মিলে চেষ্টা করবছি নতুন লাইব্রেরি, আধুনিক সেমিনার রুম, পুরাতন ভবনে ব্যাক্তিগত চেম্বার বরাদ্দ দেওয়ার, এবার আমার রানিং মেট হিসেবে নারী ও শিশু আদালতের বিজ্ঞ পাবলিক প্রসিকিউটর অ্যাডভোকেট মেহেদী হাসান সিদ্দিকীকে বেছে নিয়ে পূর্ণ প্যানেল ঘোষণা করবো, আশাবাদী আপনারা সমর্থন দিবেন।'

জেলা আইনজীবী সমিতি কুষ্টিয়ার সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট দেওয়ান মাসুদ করিম মিঠু বলেন, অদম্য একুশের স্পিরিট ও স্মার্টনেস আমাকে অভিভূত ও অনুপ্রাণিত করে, নবীন আইনজীবীদের সাথে চেষ্টা করেছি সেক্রেটারি হয়ে নয় বড় ভাই হিসেবে তাদের পাশে থেকেছি, প্রয়োজনে সাড়া দিয়েছি, আমার কার্যক্রমে সন্তুষ্ট হলে অসমাপ্ত উদ্যোগগুলো বাস্তবায়নে দুলাল ও মেহেদী পরিষদকে ভোট দিয়ে বিজয়ী করবেন।

এছাড়াও বক্তব্য রাখেন সিনিয়র আইনজীবী আজিজুর রহমান। তিনি বলেন, একুশ ব্যাচের আইনজীবীদের একতা উদ্যোমী মনোভাব দেখে মনে হচ্ছে জেলা আইনজীবী সমিতিতে আগামীতে ভালো আইনজীবী ও নেতৃত্ব তৈরী হবে যেমনটি আমরা হয়েছিলাম, তাদের সফলতা কামনা করি।

সিনিয়র আইনজীবী, নারী ও শিশু আদালতের সাবেক বিজ্ঞ পাবলিক প্রসিকিউটর, সাবেক ছাত্রনেতা অ্যাডভোকেট আকরাম হোসেন দুলাল বলেন, বহু বছর পর সমিতিতে একটা বড় কার্যক্রম হওয়ার সুযোগ এসেছে, সচারচর আমরা এমন সুযোগ পাইনা, নতুন ভবন, বেনোভলেন্ট ফান্ডসহ আইনজীবীদের আধুনিক বার প্রতিষ্ঠায় আপানাদের প্রতি আবেদন দুলাল - মেহেদী পরিষদকে বিজয়ী করতে সাহায্য করুন।

সাধারন সম্পাদক পদপ্রার্থী অ্যাডভোকেট মেহেদী হাসান সিদ্দিকী বলেন, আপনাদের কাছে ভোট চাইবো না। যাকে যোগ্য মনে করবেন ভোট দিবেন। তবে একটি কথা বলব জেলা আইনজীবী সমিতির সভাপতি অ্যাড দুলালের বিকল্প নেই দল, মত, প্যানেল বিবেচনায় নয়, আইনজীবী হিসেবে সবার বিপদে উনি পাশে ছিলেন, তার পাশে আইনজীবী সমিতির জন্য কাজ করার সুযোগ পেলে তা আমাদের জন্য সৌভাগ্য হবে, সবাই দোয়া করবেন।

এসময় আরো উপস্থিত ছিলেন অ্যাড. মনিরুল ইসলাম, অ্যাড. নুরুল ইসলাম, অ্যাড. লালন, অ্যাড. লিজা, অ্যাড. লিংকন, অ্যাড. খাইরুল, সমিতির জুনিয়র সদস্য অ্যাড. মোখলেসুর পিন্টু, অ্যাড. বশিরসহ অর্ধশতাধিক আইনজীবী।

/এএস

Header Ad
Header Ad

সামরিক প্রধান মোহাম্মদ দেইফের মৃত্যু নিশ্চিত করল হামাস

ছবি: সংগৃহীত

ইসরায়েলি বিমান হামলায় হামাসের সামরিক প্রধান মোহাম্মদ দেইফ নিহত হয়েছেন বলে নিশ্চিত করেছে ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী সংগঠন হামাস। গত বছর ইসরাইলি হামলায় নিহত হন মোহাম্মদ দেইফ।

বৃহস্পতিবার (৩০ জানুয়ারি) এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানায় বিবিসি। এতে বলা হয়, এক বিবৃতিতে, দেইফের পাশাপাশি হামাসের উপ-সামরিক কমান্ডার মারওয়ান ইসার মৃত্যুর কথাও ঘোষণা করেছে হামাস। যদিও গত বছরের মার্চ মাসে ইসার মৃত্যুর ঘোষণা দেয় যুক্তরাষ্ট্র।

এছাড়া গত বছরের আগস্টে ইসরাইলি সেনাবাহিনী জানিয়েছিল, তারা আগের মাসে দেইফকে হত্যা করেছে, কিন্তু তখন হামাস বিষয়টি নিশ্চিত করেনি। ইসরাইল দাবি করেছিল, ২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর দক্ষিণ ইসরাইলে হামলার পরিকল্পনাকারীদের মধ্যে দেইফ অন্যতম ছিলেন। সেই হামলায় ১,২০০ জন নিহত হন এবং ২৫১ জনকে জিম্মি করা হয়।

ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির এক প্রতিবেদনে বলা হয়, দেইফকে গাজায় হামাসের গুরুত্বপূর্ণ একজন নেতা হিসেবে বিবেচনা করা হত। ইয়াহিয়া সিনওয়ারের পরেই ছিল তার অবস্থান। ইয়াহিয়া সিনওয়ারও গত বছর ইসরাইলি বাহিনীর হাতে নিহত হন।

এদিকে, আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতের (আইসিসি) বিচারকরা গত বছর দেইফের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছিলেন, পাশাপাশি ইসরাইলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু এবং সাবেক প্রতিরক্ষামন্ত্রী ইয়াভ গ্যালান্টের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করা হয়।

এদিকে, ইসা হামাসের সামরিক শাখার ডেপুটি কমান্ডার ছিলেন এবং ইসরাইলের মোস্ট-ওয়ান্টেড ব্যক্তিদের একজন হিসেবে বিবেচিত হতেন। ইউরোপীয় ইউনিয়ন, ইসাকে তাদের সন্ত্রাসী কালো তালিকাভুক্ত করেছিল। তারা মনে করে ৭ অক্টোবরের হামলার সাথে ইসা সরাসরি যুক্ত ছিলেন।

Header Ad
Header Ad

প্রথম আরব নেতা হিসেবে সিরিয়া সফরে কাতারের আমির

ছবি: সংগৃহীত

প্রথমবারের মতো কোনো আরব নেতা সিরিয়া সফরে গেলেন কাতারের আমির শেখ তামিম বিন হামাদ আল থানি। বৃহস্পতিবার (৩০ জানুয়ারি) স্থানীয় সময় তিনি সিরিয়ার রাজধানী দামেস্কে পৌঁছান। চীনের রাষ্ট্রীয় সংবাদ সংস্থা সিনহুয়া এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে।

প্রতিবেদনে বলা হয়, সিরিয়ায় প্রেসিডেন্ট বাশার আল-আসাদের সরকারের পতনের পর এই প্রথমবার কোনো সরকারপ্রধান বা রাষ্ট্রপ্রধান দেশটি সফর করলেন। বর্তমানে সিরিয়ার অন্তর্বর্তী প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন আহমেদ আল-শারা। সফরের সময় দামেস্ক আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে উপস্থিত থেকে কাতারের আমিরকে স্বাগত জানান তিনি।

কাতারের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র এক বিবৃতিতে জানান, নতুন সিরীয় প্রশাসনের সঙ্গে কাতার মাঠপর্যায়ে কাজ করতে আগ্রহী। বিশেষ করে সিরিয়ার জনগণের জন্য চলমান চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় সহযোগিতা করা, ইসরায়েলি দখলদারিত্ব প্রতিহত করা এবং সিরিয়ার ওপর থেকে আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারে সহায়তা করার প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে দেশটি।

বিশ্লেষকদের মতে, কাতারের আমিরের এই সফর মধ্যপ্রাচ্যের ভূ-রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে গুরুত্বপূর্ণ পরিবর্তন আনতে পারে। দীর্ঘদিনের রাজনৈতিক অস্থিরতার পর এই সফর দুই দেশের সম্পর্ক পুনর্গঠনে ভূমিকা রাখবে বলে আশা করা হচ্ছে।

Header Ad
Header Ad

শহীদ ইয়ামিনকে হত্যা করল কে? পুলিশের তদন্তে নতুন বিতর্ক

ছবি: সংগৃহীত

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে শহীদ শাইখ আশহাবুল ইয়ামিন হত্যাকাণ্ডে পুলিশের সংশ্লিষ্টতা নেই বলে প্রতিবেদন দিয়েছে তদন্ত কমিটি। তবে এই প্রতিবেদন নিয়ে ব্যাপক বিতর্ক সৃষ্টি হয়েছে। অভিযোগ উঠেছে, তদন্ত কর্মকর্তারা পুলিশের দায় এড়াতে পক্ষপাতমূলক প্রতিবেদন দিয়েছেন এবং ইয়ামিনকে সন্ত্রাসী হিসেবে আখ্যা দিয়েছেন।

সমালোচকরা বলছেন, শেখ হাসিনার শাসনামলে পুলিশের নৈতিক অবক্ষয় এতটাই চরমে পৌঁছেছে যে গণঅভ্যুত্থানের পরও তারা নিজেদের পরিবর্তন করতে পারেনি। বরং, কঠিন চাপে থেকেও পুলিশের বিতর্কিত কর্মকাণ্ড মাঝে মাঝেই প্রকাশ পাচ্ছে।

তদন্ত প্রতিবেদনে পুলিশের দাবি, ইয়ামিন এপিসি (সাঁজোয়া যান) কারে উঠলে বাইরে থেকে সন্ত্রাসীরা গুলি ছোঁড়ে, যা তাকে আহত করে। এরপর এএসআই মোহাম্মদ আলী তাকে নামানোর চেষ্টা করেন, কিন্তু তার হাতে ব্যথা থাকায় ফসকে পড়ে যান ইয়ামিন। পুলিশ আরও জানায়, জনগণের কাছে হস্তান্তরের জন্য তাকে রোড ডিভাইডারে রাখা হয়, যাতে কেউ তাকে হাসপাতালে নিয়ে যেতে পারে।

তবে এই বক্তব্যের সঙ্গে ঘটনাস্থলের ভিডিও ফুটেজের কোনো মিল পাওয়া যায়নি। ভিডিও বিশ্লেষণে দেখা যায়, পুলিশের সদস্যরা নীল রঙের এপিসি কারের ওপর ইয়ামিনকে ফেলে রেখে টহল চালায় এবং ছাত্র-জনতার ওপর গুলি চালায়। কিছুক্ষণ পর এপিসি কারটি সাভারের রানা প্লাজা ও ভ্যাট অফিসের মাঝামাঝি এলাকায় আসে। এরপর এপিসির ভেতর থেকে এক পুলিশ সদস্য দরজা খুলে দেয় এবং আরেকজন ইয়ামিনকে টেনে-হিঁচড়ে রাস্তায় ফেলে দেয়।

ভিডিওতে আরও দেখা যায়, গুলিবিদ্ধ ইয়ামিন তখনও জীবিত ছিলেন। প্রচণ্ড কষ্টে নিশ্বাস নিতে দেখা যায় তাকে। তার পরনে ছিল নেভি ব্লু ট্রাউজার ও খয়েরি রঙের জামা। এপিসি থেকে ফেলে দেওয়ার পর তার দুই হাত দুই দিকে ছড়িয়ে যায় এবং একটি পা এপিসির বাঁ দিকের চাকার সঙ্গে আটকে থাকে। মৃত ভেবে পুলিশের সদস্যরা তার পায়ে আর গুলি না করে রাস্তার এক প্রান্ত থেকে অপর প্রান্তে টেনে রোড ডিভাইডারের পাশে ফেলে দেয়। এরপর আরও দুই পুলিশ সদস্য নেমে এসে তাকে সার্ভিস লেনে ফেলে রেখে চলে যায়।

পুলিশের এই প্রতিবেদনকে ‘চরম পক্ষপাতদুষ্ট’ উল্লেখ করে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় একে অগ্রহণযোগ্য বলে ঘোষণা দিয়েছে। মন্ত্রণালয়ের এক সভায় সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় যে, তদন্ত কর্মকর্তারা শুধু পুলিশ সদস্যদের বক্তব্য নিয়েছেন, অথচ কোনো প্রত্যক্ষদর্শী, সংবাদকর্মী বা সাধারণ মানুষের সাক্ষ্য নেননি। এ কারণে তদন্ত প্রক্রিয়াকে পক্ষপাতদুষ্ট ও অবিশ্বাস্য বলে মনে করা হচ্ছে।

এছাড়া, সশস্ত্র বাহিনী বিভাগ এক প্রতিবেদনে পুলিশের আচরণকে ‘ভয়ংকর বর্বরতা’ হিসেবে উল্লেখ করেছে। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, তদন্ত কমিটির তিন পুলিশ সদস্য দায়িত্বে চরম অবহেলা করেছেন এবং অপেশাদারসুলভ আচরণ করেছেন। তাদের বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য জননিরাপত্তা বিভাগের রাজনৈতিক শাখাকে সুপারিশ করা হয়েছে।

স্থানীয়দের অভিযোগ, পুলিশ নীল এপিসি কার থেকে ইয়ামিনের গুলিবিদ্ধ দেহ রাস্তায় ফেলে আতঙ্ক সৃষ্টি করতে চেয়েছিল। ঘটনাটি ঘটে সাভারের আশুলিয়া এলাকায়। কোনো ময়নাতদন্ত বা আনুষ্ঠানিক মৃত্যুসনদ না দিয়েই হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ ইয়ামিনের লাশ হস্তান্তর করে।

ঢাকা ও সাভার রেঞ্জের ঊর্ধ্বতন পুলিশ কর্মকর্তারা ইয়ামিনের মৃত্যুর ঘটনায় মামলা না করার জন্য পরিবারকে ভয়ভীতি দেখায়। পরে, পরিবার তাকে সাভারের তালবাগে পারিবারিক কবরস্থানে দাফন করতে চাইলে স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতা মিজানুর রহমান মিজান বাধা দেন। শেষ পর্যন্ত ব্যাংক টাউন কবরস্থানে তাকে দাফন করা হয়।

তদন্ত প্রতিবেদন অনুযায়ী, পুলিশ দায় মুক্তি পেয়েছে। কিন্তু ভিডিও ফুটেজের ভয়ংকর দৃশ্যগুলো ও প্রত্যক্ষদর্শীদের বর্ণনার সঙ্গে পুলিশের বক্তব্যের কোনো মিল নেই। তাহলে, শহীদ ইয়ামিনকে হত্যা করল কে? পুলিশের তদন্তে যদি সত্য প্রকাশ না পায়, তবে স্বাধীন তদন্ত কমিটির মাধ্যমে পুনরায় এই হত্যাকাণ্ডের বিচার দাবি উঠেছে। নিহত ইয়ামিনের পরিবার এবং আন্দোলনকারীরা ন্যায়বিচারের জন্য লড়াই চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা দিয়েছে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

সামরিক প্রধান মোহাম্মদ দেইফের মৃত্যু নিশ্চিত করল হামাস
প্রথম আরব নেতা হিসেবে সিরিয়া সফরে কাতারের আমির
শহীদ ইয়ামিনকে হত্যা করল কে? পুলিশের তদন্তে নতুন বিতর্ক
রংপুর থেকে গ্রেফতার সাবেক সমাজকল্যাণ মন্ত্রী নুরুজ্জামান
কোটা পদ্ধতি পুনরায় পর্যালোচনার নতুন ৩ সিদ্ধান্ত অন্তর্বর্তী সরকারের
আমরা কারও কাছে চাঁদা চাইনি, চাইবোও না: জামায়াত আমির
নওগাঁ বারের নির্বাচনে সব পদে বিএনপি প্যানেলের জয়
আরব আমিরাতে চাঁদ দেখা গেছে, পবিত্র শবে বরাত ১৪ ফেব্রুয়ারি
ডিপসিকের চেয়েও কার্যকর নতুন এআই আনার দাবি আলিবাবার
প্রাথমিক শিক্ষার মান উন্নয়ন ও গুণগত পরিবর্তনই আমাদের মূল লক্ষ্য: গণশিক্ষা উপদেষ্টা
বাণিজ্য মেলায় সংঘর্ষ, আহত ১৬
শেখ হাসিনাসহ জড়িতদের বিচার দাবিতে আমরণ অনশনে বৈষম্যবিরোধী ছাত্ররা
পদত্যাগের সিদ্ধান্ত নিলে নিজেই জানিয়ে দিবো: তথ্য উপদেষ্টা নাহিদ ইসলাম
সাত কলেজের জন্য হচ্ছে ‘জুলাই ৩৬ বিশ্ববিদ্যালয়’
ভোটারদের আস্থা পুনরুদ্ধারে উদ্যোগ নিতে বলেছে ইইউ: ইসি সচিব
রংপুরের টানা চতুর্থ হার, প্লে-অফের দৌড়ে টিকে রইলো খুলনা
চিরতরে বন্ধ হয়ে যাচ্ছে ঢাকার মধুমিতা সিনেমা হল
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে 'জয় বাংলা' স্লোগান, আটক ৫
প্রধান উপদেষ্টার উদ্বোধনে শুরু হচ্ছে একুশে বইমেলা
সুইডেনে পবিত্র কোরআন পোড়ানো সেই যুবককে গুলি করে হত্যা