সোমবার, ২৪ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ | ১১ ফাল্গুন ১৪৩১
Dhaka Prokash

নাসিক নির্বাচন

জেতার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা তৈমুরের

 
নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশন নির্বাচনের প্রচারণা শেষ হচ্ছে শুক্রবার (১৪ জানুয়ারি) রাত ১২ টায়। তাই শেষ মুহূর্তে প্রার্থীরা ভোটারদের দ্বারে দ্বারে পৌঁছানোর চেষ্টা করছে। 
 
নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশন এলাকা ঘুরে স্থানীয়দের সঙ্গে কথা বলে হাড্ডাহাড্ডি লড়াইয়ের ইঙ্গিত পাওয়া গেছে। পূর্বের নির্বাচনে নৌকা যেমন দূরবার গতিতে তীরে ভীরেছিল এবার ততোটা সহজ হবে না বলে মনে করেন ভোটাররা। 
 
বিএনপি সরাসরি সমর্থন না দিলেও ভোটের মাঠে হাতি প্রতীক নিয়ে তুমুল প্রতিদ্বন্দ্বীতার আভাস দিচ্ছে অ্যাডভোকেট তৈমুর আলম খন্দকার। যিনি নির্বাচনের প্রার্থী হওয়ায় বিএনপি চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টার পদ থেকে অব্যাহতি পেয়েছেন। 
 
ভোটের মাঠে ব্যক্তিগত জনপ্রিয়তা যতই থাকুক প্রতীক দেখে ভোট দেওয়ার ক্ষেত্রে ভুল করেন না ভোটাররা। স্থানীয় ভোটারদের দাবি এবার নৌকা খুব বেশি এগিয়ে যেতে পারবে না। তাদের বিশ্লেষণ দীর্ঘ দিন আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় তাদের ভয়ে কেউ কথা বলতে পারে না। আইভী ভালো লোক কিন্তু সে তো নৌকার প্রার্থী তাই তাকে অনেক ভোটারই পছন্দ করছেন না। 
 
ব্যবসায়ী মহলের মধ্যে এক ধরণের ক্ষোভ আছে সেলিনা হায়াৎ আইভী মেয়র থাকা অবস্থায় ট্যাক্স বাড়িয়েছে। যদিও তার একক সিদ্ধান্তে ট্যাক্স বাড়েনি, তবুও দায় মেয়র হিসেবে তাকেই নিতে হচ্ছে।
 
বন্দরশাহী মসজিদের সামনে কথা হয় ব্যবসায়ী আব্দুল হালিমের সঙ্গে। তিনি ঢাকাপ্রকাশকে বলেন, ব্যক্তি আইভী অনেক জনপ্রিয় কিন্তু নৌকার আইভী কম শক্তিশালী।মেয়র আইভী অনেক কাজ করেছেন তবে তার আচারণ অত্যান্ত রুক্ষ। তিনি৷ (আইভী) মানুষের সঙ্গে ভালোভাবে কথা বলেন না। অন্যদিকে তৈমুর আলম খন্দকার বিআরটিসি'র চেয়ারম্যান থাকাকালীন এলাকার বেকার যুবকদের চাকরি দিয়ে সাধারণ ভোটারদের মাঝে আস্থাশীল। তিনি (তৈমুর) একেবারে নিম্ন শ্রেণির মানুষের সঙ্গে যেমন মেশেন তেমনি উচ্চবিত্তদের সঙ্গেও তার সখ্যতা। আর কিছু ভোটার আছে যারা নৌকার প্রতি বিরক্ত। সেই তিক্ততা থেকে নৌকা বিমুখ হতে পারে ভোটাররা। 
 
এই ব্যবসায়ীর বিশ্লেষণ নারায়ণগঞ্জ আওয়ামী দুই পরিবার কেন্দ্রীক। এখানে শামীম ওসমানের বড় ভোট ব্যাংক। যেহেতু আইভীর সঙ্গে শামীম ওসমানের দ্বন্দ্ব তাই নৌকার কিছু ভোট হাতিতে যাওয়ার সম্ভাবনা বেশি। আইভী শামীম ওসমানের ভোট ব্যাংক থেকে ২০ শতাংশ ভোট টানতে পারে বলে দাবি ব্যবসায়ী হালিমের।
 
বন্দরঘাটের নৌকার মাঝি মোয়াজ্জেম অতি সাধারণ মানুষ। তবে তার বিশ্লেষণ চমৎকার। তিনি বলেন, সুষ্ঠ ভোট হলে হাতি পাশ করতে পারে। নৌকা মার্কা তো অনেক দিন চালালো এবার দেখি নতুন মানুষ জিতে কি করতে পারে। মেয়র আইভী দীর্ঘদিন ক্ষমতায় কিন্তু নদীর পানির অবস্থা দেখেন কতটা কালো। এখানে সিটি করপোরেশনের সমস্ত ময়লার ড্রেন নামানো। নদীর অবস্থা খুব খারাপ। এগুলো তো সে দেখে না। আর বেশি দিন ক্ষমতায় থাকলে নিচের দিকের মানুষের কথা মনে রাখে না।
 
তবে ভোটারদের প্রত্যাশা এবার নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশন নির্বাচনে ভোট হবে শান্তিপূর্ণ। ভোটারদের মাঝে ব্যাপক আগ্রহ রয়েছে। 
এবার ভোটের শেষ দেখার প্রত্যয় ব্যক্ত করে অ্যাডভোকেট তৈমুর আলম খন্দকার বলেছেন, ভোট থেকে সরে যাওয়ার প্রশ্নই ওঠে না। তবে সরকারি দলের কেন্দ্রীয় নেতাদের হুমকি ও প্রশাসনের চাপে শেষ পর্যন্ত ভোট সুষ্ঠ হবে কি-না প্রশ্ন রয়েছে।  এরইমধ্যে আমার নির্বাচন সমন্বয়ককে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। অনেক সমর্থককে চাপ দেওয়া হচ্ছে। এসকল বিষয়ে পূর্ণাঙ্গ রিপোর্ট শনিবার সকাল ১০ টায় সংবাদ সম্মেলনে জানানো হবে।
তবে তৈমুর আলম খন্দকার যেহেতু দলের সিদ্ধান্তের বাইরে প্রার্থী হয়েছেন তাই জেলা বিএনপির অনেক নেতাই তার সঙ্গে নেই। 
নারায়নগঞ্জ জেলা বিএনপি তিনটি গ্রুপে বিভক্ত তার একটির নেতৃত্ব দেন হাতির মার্কার তৈমুর আলম খন্দকার। অন্য দুই গ্রুপের নেতৃত্ব দেন মহানগর বিএনপির সভাপতি আবুল কালাম এবং উপজেলা বিএনপির সভাপতি আতাউর রহমান মুকুল। স্থানীয় বিএনপির নেতাদের সঙ্গে কথা না বলে প্রার্থী হওয়ায় ক্ষুব্ধ নেতারা। এই ক্ষোভ ভোটেরর মাঠে প্রকাশ পেতে পারে।
 
নারায়নগঞ্জ সিটি করপোরেশনের মোট ২৭ টি ওয়ার্ড রয়েছে। সংরক্ষিত ওয়ার্ড ৯ টি। এবার ১৯২ টি কেন্দ্রে ভোট অনুষ্ঠিত হবে। মোট ভোট কক্ষের সংখ্যা ১,৩৩৩।  ভোটার রয়েছে ৫ লাখ ১৭ হাজার ৩৬১ জন। তারমধ্যে পুরুষ ভোটার ২ লাখ ৫৯ হাজার ৮৪৬ জন। নারী ভোটার ২ লাখ ৫৭ হাজার ৫১১ জন। হিজরা ভোটার রয়েছে ৪ জন।
 
এসএম/
Header Ad
Header Ad

চট্টগ্রাম কলেজে ছাত্রদলের ওপর ছাত্রশিবিরের হামলা

ছবি: সংগৃহীত

চট্টগ্রাম কলেজ প্রাঙ্গণে ছাত্রদল নেতাকর্মীদের ওপর হামলার অভিযোগ উঠেছে ছাত্রশিবিরের নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে। রোববার (২৩ ফেব্রুয়ারি) দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে শেরেবাংলা হলের সামনে এ হামলার ঘটনা ঘটে। এতে ছাত্রদলের অন্তত চারজন নেতাকর্মী আহত হয়েছেন। তবে ছাত্রশিবির এ হামলার অভিযোগ অস্বীকার করেছে।

আহতদের মধ্যে রয়েছেন ওমর ফারুক সাগর, রেদোয়ান ইসলাম, জাহিদুল ইসলাম, মোহাম্মদ কাইফ ও মোরশেদুল ইসলাম। তারা বর্তমানে চট্টগ্রামের বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।

এ ঘটনায় চট্টগ্রাম কলেজ ছাত্রদলের সদস্য সচিব ও বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়ক ওমর ফারুক সাগর বলেন, “চট্টগ্রাম কলেজে আজ ক্রীড়া প্রতিযোগিতা ছিল। আমন্ত্রণ পেয়ে আমরা সেখানে যাই। কিন্তু শেরেবাংলা হলের সামনে পৌঁছানোর পর ছাত্রশিবিরের নেতাকর্মীরা আচমকা আমাদের ওপর হামলা চালায়। তারা আমাকে উদ্দেশ্য করে বলে, ‘ছাত্রদল নেতা ফারুক চট্টগ্রাম কলেজে থাকতে পারবে না।’ এরপর আমাদের নেতাকর্মীদের ওপর অতর্কিত হামলা চালানো হয়।”

তিনি আরও বলেন, "হামলাকারীরা শিবির নেতা শামীম আব্দুল্লাহর নেতৃত্বে ৩০-৩৫ জন কর্মী নিয়ে হামলায় অংশ নেয়। তারা আমাদের মারধর করে এবং কলেজে ছাত্রদলের উপস্থিতি নিষিদ্ধ করার হুমকি দেয়। বিষয়টি আমরা চকবাজার থানার ওসি ও বিএনপির সিনিয়র নেতাদের জানিয়েছি। তারা যে নির্দেশনা দেবেন, আমরা সে অনুযায়ী ব্যবস্থা নেব।”

তবে হামলার অভিযোগ অস্বীকার করেছেন চট্টগ্রাম মহানগর ছাত্রশিবিরের সভাপতি তানভীর হোসেন জুয়েল। তিনি বলেন, “আপনারা জানেন, চট্টগ্রাম কলেজে ছাত্র রাজনীতি নিষিদ্ধ। তাই আমরা কোনো গ্যাদারিং করিনি এবং কলেজের বাইরে সংগঠনের কার্যক্রম চালাচ্ছি।

তিনি আরও বলেন, “সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে আমরা দেখেছি, ছাত্রদল বহিরাগতদের নিয়ে কলেজে ফরম বিতরণ করছিল। তাদের কোনো কলেজ ড্রেস বা আইডি কার্ড ছিল না। তখন কিছু সাধারণ শিক্ষার্থী তাদের বাধা দেয় এবং জানায় যে এখানে ছাত্র রাজনীতি নিষিদ্ধ। তখনই উভয়পক্ষের মধ্যে ধাক্কাধাক্কি ও হাতাহাতির ঘটনা ঘটে। কিন্তু এটি রাজনৈতিক হামলা নয়। যদি ছাত্রশিবির হামলা করত, তাহলে তাদের নাম ও পদ-পদবি প্রকাশ করা হোক।”

এ বিষয়ে চট্টগ্রাম কলেজের অধ্যক্ষ অধ্যাপক মোজাহেদুল ইসলাম চৌধুরী বলেন, "ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা আমার কাছে বিচার দিয়েছে যে, তারা লিফলেট বিতরণ করার সময় কিছু ছেলে এসে তাদের টানাহেঁচড়া করেছে। যাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ আনা হয়েছে, আমি তাদের ডেকে জিজ্ঞাসা করেছি। তারা জানিয়েছে, বার্ষিক ক্রীড়ার সময় ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা এসে জটলা করছিল এবং তারা বহিরাগত। এরপর আমি উভয়পক্ষকে কিছুক্ষণ কাউন্সেলিং করেছি।”

এই ঘটনায় কলেজ ক্যাম্পাসে উত্তেজনা বিরাজ করছে। আইনশৃঙ্খলা বাহিনী সতর্ক অবস্থানে রয়েছে, যাতে পরবর্তী কোনো অনাকাঙ্ক্ষিত পরিস্থিতি সৃষ্টি না হয়।

Header Ad
Header Ad

সেমিফাইনালের পথে ভারত, কোহলির সেঞ্চুরিতে পাকিস্তানের হার

বিরাট কোহলি। ছবি: সংগৃহীত

দুবাই আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির হাই-ভোল্টেজ ম্যাচে পাকিস্তানের বিপক্ষে আধিপত্য বিস্তার করে জয় পেয়েছে ভারত। বিরাট কোহলির দুর্দান্ত সেঞ্চুরিতে ২৪২ রানের লক্ষ্য সহজেই পার করেছে রোহিত শর্মার দল।

টসে হেরে প্রথমে ব্যাট করতে নামে পাকিস্তান। ভারতীয় বোলারদের দাপটে ব্যাটিংয়ে সুবিধা করতে পারেনি বাবর আজমের দল। সৌদ শাকিলের ৬২, মোহাম্মদ রিজওয়ানের ৪২ এবং খুশদিল শাহের ৩৮ রানের ইনিংসে ভর করে পাকিস্তান ২৪১ রান সংগ্রহ করে। ভারতের পক্ষে কুলদীপ যাদব, হার্দিক পান্ডিয়া ও মোহাম্মদ শামির বোলিং ছিল প্রশংসনীয়।

২৪২ রানের লক্ষ্যে ব্যাট করতে নেমে ভারতীয় ওপেনার রোহিত শর্মা ও শুবমান গিল ভালো শুরু করেন। উদ্বোধনী জুটিতে স্কোরবোর্ডে ৩১ রান যোগ করেন তারা। তবে পঞ্চম ওভারে শাহিন আফ্রিদির দুর্দান্ত এক ডেলিভারিতে বোল্ড হয়ে ফিরে যান রোহিত শর্মা। এরপর ক্রিজে আসেন বিরাট কোহলি এবং শুবমান গিলের সঙ্গে ৬৯ রানের জুটি গড়েন। ৫২ বলে ৪৬ রান করে গিল আউট হলে কোহলির সঙ্গী হন শ্রেয়াস আইয়ার।

কোহলি ও আইয়ারের ১১৪ রানের জুটি ভারতের জয়ের ভিত গড়ে দেয়। দুর্দান্ত ব্যাটিংয়ে ফিফটি তুলে নেন আইয়ার। তবে ৫৬ রানে খুশদিল শাহের বলে ক্যাচ দিয়ে আউট হয়ে যান তিনি। অন্যদিকে কোহলি ছিলেন অবিচল। ৪২.৩ ওভারে চার মেরে দলের জয় নিশ্চিত করার পাশাপাশি নিজের সেঞ্চুরি পূর্ণ করেন ভারতীয় এই ব্যাটসম্যান। তিনি ১১১ বলে ১০০ রানে অপরাজিত থাকেন।

এর আগে পাকিস্তানের ব্যাটিং ইনিংসে বাবর আজম ও ইমাম-উল-হক ধীরে শুরু করলেও বড় ইনিংস গড়তে পারেননি। বাবর ২৬ বলে ২৩ রান করে হার্দিক পান্ডিয়ার বলে ক্যাচ দিয়ে আউট হন। অন্যদিকে রান আউট হয়ে ২৬ বলে মাত্র ১০ রান করে ফেরেন ইমাম। এরপর রিজওয়ান ও শাকিল ১০৪ রানের পার্টনারশিপ গড়ে দলকে শক্ত অবস্থানে নেওয়ার চেষ্টা করেন। কিন্তু অক্ষর প্যাটেলের বলে বোল্ড হয়ে ৭৭ বলে ৪৬ রান করে সাজঘরে ফেরেন রিজওয়ান।

রিজওয়ান ফিরে গেলে পাকিস্তানের ব্যাটিং লাইনআপ ভেঙে পড়ে। ৬২ রান করে শাকিলও বিদায় নেন। এরপর শেষ দিকে খুশদিল শাহ ৩৯ বলে ৩৮ রানের ইনিংস খেলে দলের সংগ্রহ ২৪১ রানে নিয়ে যান। ভারতের বোলারদের মধ্যে কুলদীপ, শামি ও হার্দিক পান্ডিয়া গুরুত্বপূর্ণ উইকেট তুলে নেন।

বিরাট কোহলির অসাধারণ ব্যাটিং ও দলের দুর্দান্ত পারফরম্যান্সের সুবাদে ৬ উইকেটের জয় তুলে নিয়ে সেমিফাইনালের পথে অনেকটাই এগিয়ে গেল ভারত।

Header Ad
Header Ad

নাহিদের পদত্যাগ নিয়ে যা জানা গেল

অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম। ছবি: সংগৃহীত

অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম জানিয়েছেন, তিনি এখনও পদত্যাগ করেননি। রোববার (২৩ ফেব্রুয়ারি) রাতে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ তথ্য নিশ্চিত করেন।

এর আগে, সন্ধ্যায় তার পদত্যাগের গুঞ্জন ছড়িয়ে পড়লে গণমাধ্যমকে তিনি বলেন, "আমি পদত্যাগ করিনি। যে খবর ছড়িয়েছে, সেটা গুজব।"

এর আগে, গত মঙ্গলবার নাহিদ ইসলাম জানিয়েছিলেন, উপদেষ্টার পদ থেকে পদত্যাগ এবং নতুন রাজনৈতিক দলে যোগদানের বিষয়ে তিনি সপ্তাহের শেষ দিকে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেবেন।

অন্তর্বর্তী সরকারের একটি সূত্র জানিয়েছে, উপদেষ্টা পরিষদের সাপ্তাহিক সভায় নাহিদ ইসলাম পদত্যাগ করতে পারেন বলে ধারণা করা হচ্ছে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

চট্টগ্রাম কলেজে ছাত্রদলের ওপর ছাত্রশিবিরের হামলা
সেমিফাইনালের পথে ভারত, কোহলির সেঞ্চুরিতে পাকিস্তানের হার
নাহিদের পদত্যাগ নিয়ে যা জানা গেল
দুর্ঘটনায় আহত ছেলেকে হাসপাতালে দেখতে যাওয়ার পথে সড়কে প্রাণ গেল মায়ের
অতিরিক্ত দুশ্চিন্তা দ্রুত মৃত্যু ডেকে আনে!
জীবন থাকতে কোনো স্থানীয় নির্বাচন করতে দেওয়া হবে না: ইঞ্জিনিয়ার ইশরাক
২৫ ফেব্রুয়ারি ‘জাতীয় শহীদ সেনা দিবস’ ঘোষণা, সরকারি ছুটি নিয়ে যা জানা গেল!
ঢাবির মধুর ক্যান্টিনে ছাত্রশিবিরের সংবাদ সম্মেলন, ছাত্রদলের নিন্দা
ভারতে ৫ বছর ধরে নিকটজনদের কাছে ধর্ষণের শিকার কিশোরী
ইলন মাস্ককে বাংলাদেশ সফর ও স্টারলিংক চালুর আমন্ত্রণ প্রধান উপদেষ্টার
পাঁচ দফা দাবিতে মেডিকেল শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ, একাডেমিক শাটডাউন ও লংমার্চের ঘোষণা
নির্বাচন নিয়ে অন্তর্বর্তী সরকারের দুটি সময়সীমা নির্ধারণ: সিইসি
নিজ বাড়িতে গুলিবিদ্ধ অভিনেতা আজাদ, আহত মা ও স্ত্রী
আহতদের চিকিৎসা বন্ধে ‘নো ট্রিটমেন্ট, নো রিলিজ’ শেখ হাসিনার নির্দেশ ছিলো
এস আলম পরিবারের ৮,১৩৩ কোটি টাকার শেয়ার অবরুদ্ধের নির্দেশ
প্রথমবার বাংলাদেশ-পাকিস্তান সরাসরি বাণিজ্য চালু
৪ ডিআইজিকে বাধ্যতামূলক অবসর, জানা গেল নাম
পুলিশ প্রজাতন্ত্রের স্বাধীন কর্মচারী, কোনো দলের নয়: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ধর্ষণের প্রতিবাদে আসাদ গেটে ছাত্র-জনতার সড়ক অবরোধ
স্ত্রীর সামনে বিএনপি নেতাকে পিটিয়ে হত্যা, গ্রেপ্তার ২