সোমবার, ২৪ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ | ১০ ফাল্গুন ১৪৩১
Dhaka Prokash

নেত্রকোনায় ২০ সিনেমা হলের একটিও নেই

একটা সময় ছিল মানুষের বিনোদনের মাধ্যমই ছিল হলে গিয়ে সিনেমা দেখা। যেকোনো উৎসবের সঙ্গে বাড়তি বিনোদন হিসেবে যোগ হতো সিনেমা। তবে বর্তমানে হলে গিয়ে সিনেমা দেখার সেই রমরমা অবস্থা আর নেই। দেশের অধিকাংশ স্থানে এখন সিনেমা হলগুলো বন্ধ হয়ে গেছে। একই অবস্থা নেত্রকোনা জেলায়ও। এখানকার ২০টি সিনেমা হলের মধ্যে টিকে নেই একটিও।

পঞ্চাশের দশক পর্যন্ত জেলা শহরের বাসিন্দাদের চিত্তবিনোদনের প্রধান কেন্দ্র ছিল ‘বিজয় টকিজ’ সিনেমা হল (প্রেক্ষাগৃহ)। অজহর রোডে অবস্থিত এ প্রেক্ষাগৃহ পরিচালনা করতেন প্রকৃত মিত্র ও হিরণ মিত্র নামের দুই ব্যবসায়ী। পরবর্তী সময়ে এটির মালিকানায় যুক্ত হন আবদুল হালিম মিয়া নামে আরও একজন। বর্তমানে এসব হলের গল্প আছে বাস্তবে নেই।

১৯৬৩ সালে বিজয় টকিজ হলের মালিকানা হস্তান্তর হয়। তখন ক্রয়সূত্রে প্রেক্ষাগৃহটির মালিক হন নওয়াব আলী মিয়া। ‘বিজয় টকিজ’ এর বদলে তিনি এটির নতুন নাম রাখেন ‘হাসনা টকিজ’।

এ হলের জমজমাট ব্যবসায় খুশি হয়ে নওয়াব আলী মিয়া ১৯৭০ সালে শহরের কোর্ট স্টেশনের পেছনে ‘হীরামন’ নামে আরও একটি প্রেক্ষাগৃহ তৈরি করেন। নওয়াব আলী মিয়ার ছেলে আবদুল কাদির মিয়া এটি পরিচালনা করতেন। ‘হাসনা টকিজ’ ও ‘হীরামন’ হলে সিনেমা দেখেননি নেত্রকোনা শহরে এমন প্রবীণ লোক পাওয়া দুস্কর। অথচ এখন সিনেমা হলের ব্যবসা পুরোপুরি ধ্বসের কাতারে। বন্ধ হয়ে গেছে একের পর সব সিনেমা হল।

নানা বাস্তবতায় জেলার ২০টি সিনেমা হলের মধ্যে সবগুলো এখন বন্ধ। কোনোটির এখন আর অস্তিত্বই নেই। শুধু ‘হীরামন’ হলটি বন্ধ হয়েছে গত বছর। আবদুল কাদির মিয়ার ছেলে শেখ সুলতান তপু পরিচালনা করতেন এ সিনেমা হল। দর্শক কমে যাওয়ায় এটি মালিক বন্ধ করতে বাধ্য হন। অবশিষ্ট নেই একটিও।

প্রেস ক্লাব, নেত্রকোনা জেলা কমিটির সভাপতি শামীম আহমেদ তালুকদার জানান, ‘পাকিস্তান আমলে নেত্রকোনার সিনেমা হলগুলোতে বোম্বের হিন্দি ও পাকিস্তানের উর্দু ছায়াছবির প্রদর্শনী হতো। মাঝে মধ্যে কলকাতা থেকে দু-একটা বাংলা সিনেমা আসত। তখন প্রতিদিন হলগুলোতে তিন-চারটি করে শো চলত। শো চলাকালে তিল ধারণের জায়গা হতো না। লম্বা লাইন ধরে টিকিট কাটতে হতো।’

নেত্রকোনা শহরের পাশাপাশি জেলার মোহনগঞ্জ উপজেলা সদরেও সিনেমার রমরমা ব্যবসা ছিল। ‘রাজমহল’, ‘দিলশাদ’, ‘মিতালী’ ও ‘কংকন’ নামে একযোগে চারটি সিনেমা হল চালু ছিল সেখানে। সদ্য মুক্তি পাওয়া সিনেমা প্রদর্শনের প্রতিযোগিতা চলত এসব হলে। কালের আবর্তে চারটিই এখন বন্ধ।

‘রাজমহল’ এখন কমিউনিটি সেন্টার। আর ‘দিলশাদ’ গোডাউন। বাকি দুটির অস্তিত্বই নেই। এদিকে পূর্বধলার শ্যামগঞ্জ বাজারেও জমজমাটভাবে চালু ছিল তিনটি সিনেমা হল। হলগুলো হলো- আশা, তরঙ্গ ও হলি। এখন একটিও চালু নেই। একইভাবে বন্ধ হয়ে গেছে কলমাকান্দার বনানী, সমতা, বারহাট্টার মধুমিতা, কেন্দুয়ার সাথী, রামপুরের আনন্দ, দুর্গাপুরের অনামিকা ছবিঘর, সাগরিকা, মদনের লিপি, পূর্বধলার রিয়া। এ ছাড়া চৌরাস্তা ও হুগলা বাজারের আরও দুটি হল এবং আটপাড়ার খেয়া ও মঙ্গলসিদ্ধ এলাকার একটি হলও বন্ধ হয়ে গেছে।

নেত্রকোনা জেলা শহরের ‘হীরামন’ এর পরিচালক শেখ সুলতান তপু জানান, বর্তমান সময়ে সিনেমা হলের ব্যবসা একেবারেই মন্দা চলছে। দর্শকরা এখন আর হলে গিয়ে সিনেমা দেখতে চায় না। সিডি, ভিসিডি আসার পর থেকেই সিনেমা ব্যবসায় ধস নামতে শুরু করে। আর এখন ইন্টারনেট, ডিস অ্যান্টেনা, মোবাইল ফোনসহ নানা প্রযুক্তির বদৌলতে দর্শকরা ঘরে বসেই সিনেমা দেখতে পারছে। এ ছাড়া একটি সিনেমা মুক্তি পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে বাজারে পাইরেটেড কপি বের হয়ে যাচ্ছে। এ সবই সিনেমা ব্যবসায় ধস নামার কারণ।

স্থানীয় আবু আব্বাছ ডিগ্রি কলেজের দ্বাদশ শ্রেণির ছাত্র শফিকুল ইসলাম জানায়, দুই বছর আগে এ পর্যন্ত মাত্র দুইবার হলে গিয়ে সিনেমা দেখেছে সে। একটি ‘আয়নাবাজি’। অপরটি ‘মনপুরা’। দুটোই আর্টফিল্ম ধরনের ছায়াছবি। এ রকম ছবি এলে আবার হলে গিয়ে দেখতাম। কিন্তু সুযোগ আর নেই জেলার কোথাও।

অন্যদিকে নেত্রকোনা সরকারি কলেজের অনার্স তৃতীয় বর্ষের ছাত্রী নওরিন আক্তার বলে, ‘হলে গিয়ে কোনোদিনই সিনেমা দেখিনি। দু'বছর আগে একবার একটি ছবি দেখতে কয়েক বান্ধবী মিলে হলে যেতে চেয়েছিলাম। কিন্তু অভিভাবকরা সম্মতি দেননি। তারা জানান, হলে গিয়ে সিনেমা দেখার মতো নাকি পরিবেশ নেই। পরে আমরা সিডি সংগ্রহ করে কম্পিউটারের সাহায্যে বাসায় বসে দেখেছি।’

নওরিনের মতো বর্তমান প্রজন্মের এমন অনেকেই আছে যারা কোনোদিন হলে গিয়ে সিনেমা দেখেনি। অথচ, দু’দশক আগেও সিনেমা ছিল বিনোদনের সেরা মাধ্যম। বিকেল হতেই হলগুলো কানায় কানায় পূর্ণ হয়ে যেত। অনেক সময় কাউন্টারে টিকিট পাওয়া যেত না। কালোবাজারিদের কাছ থেকে বেশি দামে টিকিট কিনতে হতো। আবার অনেকের এক ছায়াছবি বারবার দেখেও যেন তৃপ্তি মিটত না।

উদীচী শিল্পী গোষ্ঠীর জেলা সংসদের সভাপতি মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, ‘৯০ এর দশকের পরবর্তীকালে বাংলা চলচিত্রে অশ্লীলতা প্রদর্শনের মাত্রা বাড়তে থাকে। এক সময় এটা চরম আকার ধারণ করে। অত্যন্ত নিম্নমানের এবং রুচি বিবর্জিত ছায়াছবি তৈরি হতে থাকে। এসব কারণে ভদ্রলোকেরা মুখ ফিরিয়ে নেয়। বিশেষ করে নারী দর্শকরা সম্পূর্ণভাবে হল বিমুখ হয়ে পড়েন।

তিনি আরও বলেন, এখন মাঝে মাঝে কিছু ভালো ছায়াছবি নির্মিত হয়। কিন্তু হলগুলোর সেই পরিবেশ নেই। সবাই ঘরে বসে দেখতেই স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করেন। অথচ অতীতে যেকোনো পারিবারিক অনুষ্ঠানের সঙ্গে সিনেমা দেখার কর্মসূচি থাকত। বাড়িতে কোনো আত্মীয়-স্বজন বেড়াতে এলেও তাকে নিয়ে সিনেমা দেখানো হতো।’

এসএন

Header Ad
Header Ad

চট্টগ্রাম কলেজে ছাত্রদলের ওপর ছাত্রশিবিরের হামলা

ছবি: সংগৃহীত

চট্টগ্রাম কলেজ প্রাঙ্গণে ছাত্রদল নেতাকর্মীদের ওপর হামলার অভিযোগ উঠেছে ছাত্রশিবিরের নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে। রোববার (২৩ ফেব্রুয়ারি) দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে শেরেবাংলা হলের সামনে এ হামলার ঘটনা ঘটে। এতে ছাত্রদলের অন্তত চারজন নেতাকর্মী আহত হয়েছেন। তবে ছাত্রশিবির এ হামলার অভিযোগ অস্বীকার করেছে।

আহতদের মধ্যে রয়েছেন ওমর ফারুক সাগর, রেদোয়ান ইসলাম, জাহিদুল ইসলাম, মোহাম্মদ কাইফ ও মোরশেদুল ইসলাম। তারা বর্তমানে চট্টগ্রামের বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।

এ ঘটনায় চট্টগ্রাম কলেজ ছাত্রদলের সদস্য সচিব ও বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়ক ওমর ফারুক সাগর বলেন, “চট্টগ্রাম কলেজে আজ ক্রীড়া প্রতিযোগিতা ছিল। আমন্ত্রণ পেয়ে আমরা সেখানে যাই। কিন্তু শেরেবাংলা হলের সামনে পৌঁছানোর পর ছাত্রশিবিরের নেতাকর্মীরা আচমকা আমাদের ওপর হামলা চালায়। তারা আমাকে উদ্দেশ্য করে বলে, ‘ছাত্রদল নেতা ফারুক চট্টগ্রাম কলেজে থাকতে পারবে না।’ এরপর আমাদের নেতাকর্মীদের ওপর অতর্কিত হামলা চালানো হয়।”

তিনি আরও বলেন, "হামলাকারীরা শিবির নেতা শামীম আব্দুল্লাহর নেতৃত্বে ৩০-৩৫ জন কর্মী নিয়ে হামলায় অংশ নেয়। তারা আমাদের মারধর করে এবং কলেজে ছাত্রদলের উপস্থিতি নিষিদ্ধ করার হুমকি দেয়। বিষয়টি আমরা চকবাজার থানার ওসি ও বিএনপির সিনিয়র নেতাদের জানিয়েছি। তারা যে নির্দেশনা দেবেন, আমরা সে অনুযায়ী ব্যবস্থা নেব।”

তবে হামলার অভিযোগ অস্বীকার করেছেন চট্টগ্রাম মহানগর ছাত্রশিবিরের সভাপতি তানভীর হোসেন জুয়েল। তিনি বলেন, “আপনারা জানেন, চট্টগ্রাম কলেজে ছাত্র রাজনীতি নিষিদ্ধ। তাই আমরা কোনো গ্যাদারিং করিনি এবং কলেজের বাইরে সংগঠনের কার্যক্রম চালাচ্ছি।

তিনি আরও বলেন, “সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে আমরা দেখেছি, ছাত্রদল বহিরাগতদের নিয়ে কলেজে ফরম বিতরণ করছিল। তাদের কোনো কলেজ ড্রেস বা আইডি কার্ড ছিল না। তখন কিছু সাধারণ শিক্ষার্থী তাদের বাধা দেয় এবং জানায় যে এখানে ছাত্র রাজনীতি নিষিদ্ধ। তখনই উভয়পক্ষের মধ্যে ধাক্কাধাক্কি ও হাতাহাতির ঘটনা ঘটে। কিন্তু এটি রাজনৈতিক হামলা নয়। যদি ছাত্রশিবির হামলা করত, তাহলে তাদের নাম ও পদ-পদবি প্রকাশ করা হোক।”

এ বিষয়ে চট্টগ্রাম কলেজের অধ্যক্ষ অধ্যাপক মোজাহেদুল ইসলাম চৌধুরী বলেন, "ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা আমার কাছে বিচার দিয়েছে যে, তারা লিফলেট বিতরণ করার সময় কিছু ছেলে এসে তাদের টানাহেঁচড়া করেছে। যাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ আনা হয়েছে, আমি তাদের ডেকে জিজ্ঞাসা করেছি। তারা জানিয়েছে, বার্ষিক ক্রীড়ার সময় ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা এসে জটলা করছিল এবং তারা বহিরাগত। এরপর আমি উভয়পক্ষকে কিছুক্ষণ কাউন্সেলিং করেছি।”

এই ঘটনায় কলেজ ক্যাম্পাসে উত্তেজনা বিরাজ করছে। আইনশৃঙ্খলা বাহিনী সতর্ক অবস্থানে রয়েছে, যাতে পরবর্তী কোনো অনাকাঙ্ক্ষিত পরিস্থিতি সৃষ্টি না হয়।

Header Ad
Header Ad

সেমিফাইনালের পথে ভারত, কোহলির সেঞ্চুরিতে পাকিস্তানের হার

বিরাট কোহলি। ছবি: সংগৃহীত

দুবাই আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির হাই-ভোল্টেজ ম্যাচে পাকিস্তানের বিপক্ষে আধিপত্য বিস্তার করে জয় পেয়েছে ভারত। বিরাট কোহলির দুর্দান্ত সেঞ্চুরিতে ২৪২ রানের লক্ষ্য সহজেই পার করেছে রোহিত শর্মার দল।

টসে হেরে প্রথমে ব্যাট করতে নামে পাকিস্তান। ভারতীয় বোলারদের দাপটে ব্যাটিংয়ে সুবিধা করতে পারেনি বাবর আজমের দল। সৌদ শাকিলের ৬২, মোহাম্মদ রিজওয়ানের ৪২ এবং খুশদিল শাহের ৩৮ রানের ইনিংসে ভর করে পাকিস্তান ২৪১ রান সংগ্রহ করে। ভারতের পক্ষে কুলদীপ যাদব, হার্দিক পান্ডিয়া ও মোহাম্মদ শামির বোলিং ছিল প্রশংসনীয়।

২৪২ রানের লক্ষ্যে ব্যাট করতে নেমে ভারতীয় ওপেনার রোহিত শর্মা ও শুবমান গিল ভালো শুরু করেন। উদ্বোধনী জুটিতে স্কোরবোর্ডে ৩১ রান যোগ করেন তারা। তবে পঞ্চম ওভারে শাহিন আফ্রিদির দুর্দান্ত এক ডেলিভারিতে বোল্ড হয়ে ফিরে যান রোহিত শর্মা। এরপর ক্রিজে আসেন বিরাট কোহলি এবং শুবমান গিলের সঙ্গে ৬৯ রানের জুটি গড়েন। ৫২ বলে ৪৬ রান করে গিল আউট হলে কোহলির সঙ্গী হন শ্রেয়াস আইয়ার।

কোহলি ও আইয়ারের ১১৪ রানের জুটি ভারতের জয়ের ভিত গড়ে দেয়। দুর্দান্ত ব্যাটিংয়ে ফিফটি তুলে নেন আইয়ার। তবে ৫৬ রানে খুশদিল শাহের বলে ক্যাচ দিয়ে আউট হয়ে যান তিনি। অন্যদিকে কোহলি ছিলেন অবিচল। ৪২.৩ ওভারে চার মেরে দলের জয় নিশ্চিত করার পাশাপাশি নিজের সেঞ্চুরি পূর্ণ করেন ভারতীয় এই ব্যাটসম্যান। তিনি ১১১ বলে ১০০ রানে অপরাজিত থাকেন।

এর আগে পাকিস্তানের ব্যাটিং ইনিংসে বাবর আজম ও ইমাম-উল-হক ধীরে শুরু করলেও বড় ইনিংস গড়তে পারেননি। বাবর ২৬ বলে ২৩ রান করে হার্দিক পান্ডিয়ার বলে ক্যাচ দিয়ে আউট হন। অন্যদিকে রান আউট হয়ে ২৬ বলে মাত্র ১০ রান করে ফেরেন ইমাম। এরপর রিজওয়ান ও শাকিল ১০৪ রানের পার্টনারশিপ গড়ে দলকে শক্ত অবস্থানে নেওয়ার চেষ্টা করেন। কিন্তু অক্ষর প্যাটেলের বলে বোল্ড হয়ে ৭৭ বলে ৪৬ রান করে সাজঘরে ফেরেন রিজওয়ান।

রিজওয়ান ফিরে গেলে পাকিস্তানের ব্যাটিং লাইনআপ ভেঙে পড়ে। ৬২ রান করে শাকিলও বিদায় নেন। এরপর শেষ দিকে খুশদিল শাহ ৩৯ বলে ৩৮ রানের ইনিংস খেলে দলের সংগ্রহ ২৪১ রানে নিয়ে যান। ভারতের বোলারদের মধ্যে কুলদীপ, শামি ও হার্দিক পান্ডিয়া গুরুত্বপূর্ণ উইকেট তুলে নেন।

বিরাট কোহলির অসাধারণ ব্যাটিং ও দলের দুর্দান্ত পারফরম্যান্সের সুবাদে ৬ উইকেটের জয় তুলে নিয়ে সেমিফাইনালের পথে অনেকটাই এগিয়ে গেল ভারত।

Header Ad
Header Ad

নাহিদের পদত্যাগ নিয়ে যা জানা গেল

অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম। ছবি: সংগৃহীত

অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম জানিয়েছেন, তিনি এখনও পদত্যাগ করেননি। রোববার (২৩ ফেব্রুয়ারি) রাতে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ তথ্য নিশ্চিত করেন।

এর আগে, সন্ধ্যায় তার পদত্যাগের গুঞ্জন ছড়িয়ে পড়লে গণমাধ্যমকে তিনি বলেন, "আমি পদত্যাগ করিনি। যে খবর ছড়িয়েছে, সেটা গুজব।"

এর আগে, গত মঙ্গলবার নাহিদ ইসলাম জানিয়েছিলেন, উপদেষ্টার পদ থেকে পদত্যাগ এবং নতুন রাজনৈতিক দলে যোগদানের বিষয়ে তিনি সপ্তাহের শেষ দিকে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেবেন।

অন্তর্বর্তী সরকারের একটি সূত্র জানিয়েছে, উপদেষ্টা পরিষদের সাপ্তাহিক সভায় নাহিদ ইসলাম পদত্যাগ করতে পারেন বলে ধারণা করা হচ্ছে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

চট্টগ্রাম কলেজে ছাত্রদলের ওপর ছাত্রশিবিরের হামলা
সেমিফাইনালের পথে ভারত, কোহলির সেঞ্চুরিতে পাকিস্তানের হার
নাহিদের পদত্যাগ নিয়ে যা জানা গেল
দুর্ঘটনায় আহত ছেলেকে হাসপাতালে দেখতে যাওয়ার পথে সড়কে প্রাণ গেল মায়ের
অতিরিক্ত দুশ্চিন্তা দ্রুত মৃত্যু ডেকে আনে!
জীবন থাকতে কোনো স্থানীয় নির্বাচন করতে দেওয়া হবে না: ইঞ্জিনিয়ার ইশরাক
২৫ ফেব্রুয়ারি ‘জাতীয় শহীদ সেনা দিবস’ ঘোষণা, সরকারি ছুটি নিয়ে যা জানা গেল!
ঢাবির মধুর ক্যান্টিনে ছাত্রশিবিরের সংবাদ সম্মেলন, ছাত্রদলের নিন্দা
ভারতে ৫ বছর ধরে নিকটজনদের কাছে ধর্ষণের শিকার কিশোরী
ইলন মাস্ককে বাংলাদেশ সফর ও স্টারলিংক চালুর আমন্ত্রণ প্রধান উপদেষ্টার
পাঁচ দফা দাবিতে মেডিকেল শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ, একাডেমিক শাটডাউন ও লংমার্চের ঘোষণা
নির্বাচন নিয়ে অন্তর্বর্তী সরকারের দুটি সময়সীমা নির্ধারণ: সিইসি
নিজ বাড়িতে গুলিবিদ্ধ অভিনেতা আজাদ, আহত মা ও স্ত্রী
আহতদের চিকিৎসা বন্ধে ‘নো ট্রিটমেন্ট, নো রিলিজ’ শেখ হাসিনার নির্দেশ ছিলো
এস আলম পরিবারের ৮,১৩৩ কোটি টাকার শেয়ার অবরুদ্ধের নির্দেশ
প্রথমবার বাংলাদেশ-পাকিস্তান সরাসরি বাণিজ্য চালু
৪ ডিআইজিকে বাধ্যতামূলক অবসর, জানা গেল নাম
পুলিশ প্রজাতন্ত্রের স্বাধীন কর্মচারী, কোনো দলের নয়: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ধর্ষণের প্রতিবাদে আসাদ গেটে ছাত্র-জনতার সড়ক অবরোধ
স্ত্রীর সামনে বিএনপি নেতাকে পিটিয়ে হত্যা, গ্রেপ্তার ২