সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪ | ৮ পৌষ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

বাহার ম্যাজিকে নৌকার জয়, সাক্কুর কাঁটা ছিলেন কায়সার

বাহার ম্যাজিক আর কুমিল্লা আওয়ামী লীগের একতা রিফাতকে জয়ের বন্দরে পৌঁছে দিয়েছে। অন্যদিকে মনিরুল হক সাক্কুর পরাজয়ের প্রধান কারণ হচ্ছেন আরেক মেয়র প্রার্থী নিজাম উদ্দিন কায়সার। দুই জনই ছিলেন বিএনপির। যদিও দলীয় সিদ্ধান্তের বাইরে গিয়ে নির্বাচনে প্রার্থী হওয়ায় দুই জনকেই বিএনপি থেকে আজীবনের জন্য বহিষ্কার করা হয়েছে। বিএনপি এই নির্বাচন বর্জন করলেও পরোক্ষাভাবে আওয়ামী লীগ-বিএনপির লড়াই হয়েছে কুসিক নির্বাচনে।

কুমিল্লা সিটি করপোরেশনের প্রথম দু’টি নির্বাচনে মেয়র পদে ভরাডুবির ঘটেছিল আওয়ামী লীগের। তবে তৃতীয়বারের লড়াইয়ে এবার সফল হয়েছে দলটি। বিলুপ্ত কুমিল্লা পৌরসভা ও সিটি করপোরেশনে টানা ১৬ বছর মেয়রের দায়িত্বে থাকা মনিরুল হক সাক্কুকে ৩৪৩ ভোটের ব্যবধানে পরাজিত করে প্রথমবারের মতো মেয়র হয়েছেন মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আরফানুল হক রিফাত।

দলীয় নেতাকর্মী ও রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা বলছেন, অতীতের যে কোনো সময়ের চেয়ে কুমিল্লা নগর আওয়ামী লীগে দৃঢ় ঐক্য এবং সদর আসনের সংসদ সদস্য ও মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি আ ক ম বাহাউদ্দিন বাহারের ‘ম্যাজিক লিডারশিপের’ কারণে জয়ের বন্দরে পৌঁছেছে আওয়ামী লীগ।

পক্ষান্তরে টানা ১৬ বছর দায়িত্বে থাকার পরও হ্যাট্টিক জয়ের মুখ দেখতে পারেনি সাক্কু। এর প্রধান কারণ তার ভোট দুই ভাগে বিভক্ত হওয়া। এরসঙ্গে যুক্ত হয়েছে ‘কাঙ্খিত উন্নয়ন’ করতে না পারা।

বুধবার (১৫ জুন) অনুষ্ঠিত কুমিল্লা সিটি করপোরেশন নির্বাচনে ৫০ হাজার ৩১০ ভোট পেয়ে মেয়র পদে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগ প্রার্থী আরফানুল হক রিফাত। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির বহিষ্কৃত নেতা ও সাবেক মেয়র মনিরুল সাক্কু পেয়েছেন ৪৯ হাজার ৯৬৭ ভোট। আরেক মেয়র প্রার্থী বিএনপির অপর নেতা নিজাম উদ্দিন কায়সার পেয়েছেন ২৯ হাজার ৯৯ ভোট।

সাক্কুর পরাজয়ের কারণ বিশ্লেষণ করতে গিয়ে কুমিল্লার রাজনীতি সচেতনরা বলছেন, বিএনপির একটি অংশ ছিল স্বতন্ত্র প্রার্থী মনিরুল হক সাক্কুর পাশে। আরেক অংশ ছিল নিজামউদ্দিন কায়সারের সঙ্গে। যার ফলে বিএনপি’র ভোট দুই ভাগে বিভক্ত হয়ে যায়। বলা যায়, সাক্কুর পরাজয়ে বড় নিয়ামক ছিলেন কায়সার। তার ঘোড়া দৌড়ের কারণেই ২৯ হাজার ৯৯ ভোট বের হয়ে যায় সাক্কুর পকেট থেকে। তাই নির্বাচনে ফলাফল ঘোষণার পর থেকেই নগরীতে সাক্কুর পরাজয় নিয়ে চলছে নানা বিশ্লেষণ।

অপরদিকে আওয়ামী লীগ প্রার্থী নৌকা প্রতীকের আরফানুল হক রিফাত জয় পেয়েছেন মূলত ঐক্যবদ্ধ আওয়ামী লীগ, ভোটের রাজনীতিতে কুমিল্লা সদের আসনের সংসদ সদস্য আ ক ম বাহাউদ্দিন বাহারের জাদুকরি নেতৃত্ব আর সাক্কু-কায়সারের ভোট ভাগাভাগির কারণে।

কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক আবদুল হাই বাবলু মনে করেন, ‘মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি হাজী আ ক ম বাহাউদ্দিন বাহার এমপির নেতৃত্বে অতীতের যেকোনো সময়ের চেয়ে এবার আওয়ামী লীগ বেশি ঐক্যবদ্ধ ছিল। এ ছাড়া নগরীর ভোটাররাও পরিবর্তন চেয়েছে। সেক্ষেত্রে আরফানুল হক রিফাতই ছিল তাদের প্রথম পছন্দ। এ কারণেই আমরা এবার জয়লাভ করতে পেরেছি।’

একই কথা বলেছেন কুমিল্লা মহানগর স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাধারণ সম্পাদক সাদেকুর রহমান পিয়াস। তিনি বলেন, মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি আ ক ম বাহাউদ্দিন বাহার এমপির নেতৃত্বে মহানগর আওয়ামী লীগের ছিল অনেক বেশি ঐক্যবদ্ধ, অনেক বেশি শক্তিশালী। এ ছাড়া আমাদের সকল সহযোগী সংগঠন তার নেতৃত্বে একসঙ্গে কাজ করেছে। নেতাকর্মীদের ঐক্যবদ্ধ শক্তির কারণে, তাদের মনোবল শক্তির কারণে আমাদের সিটি করপোরেশনে আওয়ামী লীগের বিজয় হয়েছে, নৌকার বিজয় হয়েছে, জননেত্রী শেখ হাসিনার বিজয় হয়েছে। আর এই বিজয়ের পেছনে পুরো কৃতিত্ব বাহারের ‘ম্যাজিক লিডারশিপ’।

কুমিল্লার রাজনৈতিক বিশ্লেষক ও গবেষক আহসানুল কবীর বলেন, প্রচার-প্রচারণা এবং সবকিছু মিলিয়ে আওয়ামী লীগ এবার জয়ের ব্যাপারে দৃঢ় প্রত্যয়ী ছিল। সাংগঠনিকভাবে তারা অনেক সুশৃঙ্খল ছিল। সবচেয়ে বড় কথা তারা ভোটারদের মন জয় করতে পেরেছে। আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীরা ভোটারদের আশ্বস্ত করতে পেরেছে- তাদের দ্বারা কুমিল্লার উন্নয়ন সম্ভব।

মেয়র পদে রিফাতের জয়ে এমপি বাহারের নেতৃত্বের প্রভাব ছিল কি না- এমন প্রশ্নে আহসানুল কবীর বলেন, অবশ্যই। তিনি সংগঠক হিসেবে অত্যন্ত দক্ষ এবং বিচক্ষণ। কুমিল্লা সিটিতে নৌকার জয়, এমপি বাহারের সাংগঠনিক দক্ষতা ও প্রজ্ঞার বহিঃপ্রকাশ।

এনএইচবি/এসজি/

Header Ad
Header Ad

দেশে ১৯ লাখ ৪০ হাজার তরুণ বেকার- বিবিএস’র জরিপ

ফাইল ছবি

বাংলাদেশের ১৫ থেকে ২৯ বছর বয়সি তরুণ শ্রমশক্তির মধ্যে ৭.২%, অর্থাৎ ১৯ লাখ ৪০ হাজার তরুণ বর্তমানে বেকার। বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) শ্রমশক্তি জরিপ ২০২৩-এর চূড়ান্ত প্রতিবেদনে এই তথ্য উঠে এসেছে।

রবিবার (২২ ডিসেম্বর) প্রকাশিত প্রতিবেদনে আরও দেখা গেছে, এই তরুণ বেকারদের মধ্যে গ্রামীণ অঞ্চলে বেকারত্বের হার ৮০.৭%, যা শহরাঞ্চলের তুলনায় কিছুটা বেশি। শহরাঞ্চলে এই হার ৭৫.১%। সামগ্রিকভাবে, দেশের মোট বেকার জনগোষ্ঠীর ৭৮.৯% হলো ১৫ থেকে ২৯ বছর বয়সি তরুণ।

জরিপে উঠে এসেছে, বেকার তরুণদের মধ্যে ৩১.৫% উচ্চশিক্ষা সম্পন্ন করেছেন, ২১.৩% মাধ্যমিক এবং ১৪.৯% তরুণ উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা সম্পন্ন করেছেন। মোট বেকার তরুণদের মধ্যে ১.৩৪ মিলিয়ন বা ৬৯.১% গ্রামীণ অঞ্চলের, আর ০.৬০ মিলিয়ন বা ৩০.৯% শহরাঞ্চলের। তরুণদের প্রাক্কলিত বেকারত্বের হার ৭.৩%—পুরুষদের মধ্যে এ হার ৯.৬% ও নারীদের মধ্যে ৪.৮%।

শহরাঞ্চলে তরুণদের বেকারত্বের হার ১০.৫%। নগরাঞ্চলে নারীদের মধ্যে বেকারত্বের হার ১৩.৩% ও পুরুষদের মধ্যে ৯.৩%। গ্রামীণ অঞ্চলে বেকারত্বের হার ৬.৪%—পুরুষদের ৯.৮% ও নারীদের ৩.৫%।

প্রতিবেদন অনুযায়ী, ১ থেকে ৩ মাসের বেকারত্বের হার সবচেয়ে বেশি ২৪.৮%। নারী ও পুরুষদের বেকারত্বের হারেও পার্থক্য বেশি। নারীরা তুলনামূলক কম সময় বেকার থাকেন। মাত্র ৭.৯% তরুণী দুই বছর বা তার বেশি সময় ধরে বেকার থাকেন।

প্রাথমিক বা অপ্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষায় শিক্ষিতদের মধ্যে বেকারত্বের হার বেশি, কিন্তু উচ্চশিক্ষিতদের (বিশ্ববিদ্যালয় ডিগ্রি) মধ্যে বেকারত্বের হার তুলনামূলক কম।

এছাড়া বেকার তরুণদের বড় একটি অংশ ১ থেকে ৩ মাস কর্মহীন ছিলেন। দীর্ঘমেয়াদি বেকার তরুণদের মধ্যে (১-২ বছর বা তার বেশি সময়) একটি উল্লেখযোগ্য অংশ উচ্চশিক্ষিত—যথাক্রমে ১৯.২% ও ১৬.৩৫।

জরিপে আরও দেখা গেছে, শিক্ষা, কর্মসংস্থান ও প্রশিক্ষণে নেই এমন তরুণদের মধ্যে ৬১.৭% নারী এবং ৩৮.৩% পুরুষ। শিক্ষা, কর্ম ও প্রশিক্ষণে না থাকা নারীর সংখ্যা বেশি হওয়ার পেছনে নারীদের গৃহস্থালি কাজ ও প্রাতিষ্ঠানিক বাধাগুলো মূল কারণ বলে প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে।

শিক্ষা, কর্ম ও প্রশিক্ষণে না থাকা সবচেয়ে বড় অংশের বয়স ১৫ থেকে ১৯ বছর। এ বয়সি ৩.৩৬ মিলিয়ন বা ৪০.৭% তরুণই শিক্ষা, কর্ম বা প্রশিক্ষণে নেই। ২৫ থেকে ২৯ বছর বয়সিদের মধ্যে এ হার ৩০% বা ২.৪৮ মিলিয়ন এবং ২০ থেকে ২৪ বছর বয়সিদের মধ্যে এ হার ২৯.৩% বা ২.৪২ মিলিয়ন।

শিক্ষা, কর্ম ও প্রশিক্ষণে না থাকা তরুণদের মধ্যে ৪১.৯% গ্রামীণ ও ৫৮.১% শহুরে অঞ্চলের। সামগ্রিকভাবে ১৫ থেকে ২৯ বছর বয়সিদের মধ্যে শিক্ষা, কর্ম ও প্রশিক্ষণে না থাকার হার ১৮.৯%—পুরুষদের মধ্যে এ হার ১৫.৪% ও নারীদের মধ্যে ২২.১%।

Header Ad
Header Ad

শেখ হাসিনাকে ফেরাতে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়কে চিঠি দেওয়া হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী। ছবি: সংগৃহীত

শেখ হাসিনাকে ফেরাতে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়কে চিঠি দেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী। তিনি বলেন, বন্দি প্রত্যর্পণ চুক্তি অনুযায়ীই তাকে ফেরানো যাবে।

সোমবার (২৩ ডিসেম্বর) রাজধানীর পিলখানায় বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) সদর দপ্তরে বিজিবি দিবস উপলক্ষে পদক দেওয়া অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা জানান।

স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, শেখ হাসিনাকে ফেরাতে ভারতের সঙ্গে যোগাযোগের জন্য প্রয়োজনীয় উদ্যোগ নিতে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়কে চিঠি দেওয়া হয়েছে। বন্দি প্রত্যর্পণ চুক্তি অনুযায়ীই তাকে ফেরানো যাবে।

এ সময় ২০০৯ সালের ২৫ ও ২৬ ফেব্রুয়ারি রাজধানীর পিলখানায় তৎকালীন বিডিআর সদর দপ্তরে নির্মম ও নৃশংস হত্যাকাণ্ডের প্রকৃত কারণ উদঘাটনে তদন্ত কমিশন গঠন করা হয়েছে বলে জানান স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা। তিনি বলেন, বিডিআর বিদ্রোহের ঘটনায় ৭ সদস্যের তদন্ত কমিশন গঠন করা হয়েছে। রোববার (২২ ডিসেম্বর) রাতে প্রধান উপদেষ্টা এতে সই করেছেন।

তিনি বলেন, সীমান্তে রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ ঠেকাতে আমাদের নীতিগত অবস্থানের কোনো পরিবর্তন আসেনি। রোহিঙ্গাদের কোনো অবস্থাতেই প্রবেশ করতে দেবো না। যারা অসুস্থ, শুধু তারাই মানবিক দিক বিবেচনায় আশ্রয় পাচ্ছেন।

স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, পররাষ্ট্র উপদেষ্টা দুই মাসের মধ্যে ৬০ হাজার রোহিঙ্গা প্রবেশের যে কথা বলেছেন, সেটা স্লিপ অব টাং। দুই মাসে নয়, গত দেড় থেকে দুই বছরের মধ্যে ৬০ হাজার প্রবেশ করেছে।

Header Ad
Header Ad

স্ত্রী-সন্তানসহ সাবেক ডেপুটি গভর্নর এসকে সুরের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

সিতাংশু কুমার (এসকে) সুর। ছবি: সংগৃহীত

জ্ঞাত আয় বহির্ভূত সম্পদ র্অজন এবং সম্পদের তথ্য গোপনের অভিযোগে বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক ডেপুটি গভর্নর সিতাংশু কুমার (এস কে) সুর, তার স্ত্রী সুপর্ণা সুর চৌধুরী ও কন্যা নন্দিতা সুর চৌধুরীর বিরুদ্ধে মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।

সোমবার (২৩ ডিসেম্বর) প্রাথমিক অনুসন্ধান প্রতিবেদনের আলোকে মামলাটি করে সংস্থাটি। দুদকের উপপরিচালক (জনসংযোগ) মো. আকতারুল ইসলাম মামলার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ডেপুটি গর্ভনর থাকাকালে এসকে সুরের বিরুদ্ধে অর্থপাচারের সহযোগিতার অভিযোগ ওঠে। এসকে সুর ডেপুটি গভর্নর থাকাকালে আলোচিত এনআরবি গ্লোবাল ব্যাংকের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক প্রশান্ত কুমার হালদারের (পি কে হালদার) ঋণ কেলেঙ্কারির ঘটনায় সহযোগিতা করেছেন ও সুবিধা নিয়েছেন। কয়েকজন আসামির জবানবন্দিতে উঠে এসেছে এ তথ্য।

এর আগে গত বছরের আগস্টে এ পরিবারের সব ধরণের লেনদেনের তথ্য চেয়ে ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানে চিঠি দেয় দুদক। আলোচিত পি কে হালদারের আর্থিক কেলেঙ্কারিতে নাম আসায় ২০২২ সালে এস কে সুরসহ সংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু করে দুদক। ওই বছরের ২৯ মার্চে এস কে সুরকে তলব করে জিজ্ঞাসাবাদ করে দুদক। ইন্টারন্যাশনাল লিজিং অ্যান্ড ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিসেস লিমিটেড (আইএলএফএসএল) থেকে আড়াই হাজার কোটি টাকার বেশি অর্থ লুটপাটের ঘটনায় তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়ছিল বলে জানা গেছে। এস কে সুর চৌধুরী ২০১৮ সালের জানুয়ারিতে ডেপুটি গভর্নরের পদ থেকে অবসরে যান। অবসরে যাওয়ার পর বাংলাদেশ ব্যাংকের উপদেষ্টার দায়িত্ব পালন করেন।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

দেশে ১৯ লাখ ৪০ হাজার তরুণ বেকার- বিবিএস’র জরিপ
শেখ হাসিনাকে ফেরাতে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়কে চিঠি দেওয়া হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
স্ত্রী-সন্তানসহ সাবেক ডেপুটি গভর্নর এসকে সুরের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
কুমিল্লায় বীর মুক্তিযোদ্ধাকে জুতার মালা পরিয়ে হেনস্তা, ভিডিও ভাইরাল
বিডিআর বিদ্রোহের ঘটনা তদন্তে কমিশন গঠন
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন উপদেষ্টা হাসান আরিফ
বিয়ের অনুষ্ঠান থেকে ফেরার পথে প্রাণ গেল ৩ যুবকের
যুক্তরাজ্যে টিউলিপ সিদ্দিককে জিজ্ঞাসাবাদ
বিমান বিধ্বস্ত হয়ে একই পরিবারের ১০ জন নিহত
উপদেষ্টা হাসান আরিফের মৃত্যুতে আজ রাষ্ট্রীয় শোক
গাজায় হাসপাতাল-স্কুল ও ‘সেফ জোনে’ ইসরায়েলের হামলা, নিহত ৫০
আজ রাজধানীর যেসব সড়ক বন্ধ থাকবে
৯ গোলের রোমাঞ্চকর ম্যাচে টটেনহ্যামকে হারাল লিভারপুল
লাইভে ‘জুবায়েরপন্থী’ বলায় টাঙ্গাইলে সাংবাদিকের ওপর হামলা, আহত ৬
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে আহত শিশু আরাফাত মারা গেছে
আমাদের কেবিনেটে কোনো অসৎ ব্যক্তি নেই: নৌ উপদেষ্টা
কবে লন্ডন যাচ্ছেন খালেদা জিয়া, যা জানা গেল
হামাসের সঙ্গে সংঘর্ষে ৩৫ ইসরাইলি সেনা নিহত, আহত শতাধিক
নতুন স্বরাষ্ট্রসচিব ড. নাসিমুল গনি
গুম করে বন্দিদের ভারতে পাঠাতেন শেখ হাসিনা!