মঙ্গলবার, ২৯ এপ্রিল ২০২৫ | ১৬ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

কুড়িগ্রামে জেঁকে বসেছে শীত, বাড়ছে খেজুর রসের চাহিদা

উত্তরের জেলা কুড়িগ্রামে শীত জেঁকে বসেছে। শীত বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে চাহিদা বেড়েছে খেজুরের রসের। ভোর হতেই তরুণ, যুবক, শিশুরা ছুটছে গাছিদের কাছে মিষ্টি খেজুরের রস খাওয়ার জন্য।

সদর পৌসভার বাসিন্দা ফাসেমা বেগম বলেন, ‘খেজুর রস আর রসের তৈরি পিঠা উৎসব চলবে শীত জুড়ে। খেজুরের রস দিয়ে ভাপা পিঠা, পুলি পিঠা, পাটিশাপ্টা, রস পিঠাসহ বিভিন্ন ধরনের পিঠা তৈরি হয়। তবে বর্তমানে আধুনিক যুগে এই ঐতিহ্য হারিয়ে যাচ্ছে।’

পরিবেশ বান্ধব এই খেজুর গাছ সরকারি-বেসরকারি ভাবে রোপন করে দারিদ্রপীড়িত কুড়িগ্রাম জেলার ভাঙ্গন এবং অর্থনৈতিক ভাবে এগিয়ে নিতে বিশেষ ভূমিকা রাখাবে বলে অভিমত বিশেষজ্ঞদের।

খেজুর গাছ মধুবৃক্ষ নামে বিশ্বব্যাপী পরিচিত একটি গাছ। শীত মৌসুমে বাংলাদেশের গ্রাম বাংলায় খেজুর রসের চাহিদা ব্যাপক। শহরেও বেশ কদর রয়েছে। বছরে একবার শীতকালে এই রস আহরণ করা হয়।

আব্দুল কুদ্দুস এবং রমজিত রাজশাহীর বাঘা উপজেলার গড়গড়িয়া ইউনিয়নের বামনডাঙ্গা ও চন্ডিপুর ইউনিয়নের চন্ডিপুর গ্রামের বাসিন্দা। তারা অক্টোবর থেকে কুড়িগ্রামের উলিপুর উপজেলার দুর্গাপুর ইউনিয়নের পাঁচপীর বাজার সংলগ্ন টুপামারী পুকুর পাড়ে অবস্থান করছেন। সেখানে প্রায় দুই শতাধিক খেজুর গাছ থেকে রস সংগ্রহ করে খেজুর গুড় তৈরিতে ব্যস্ত তারা। সেখানে উপচে পড়া ভীড় সাধারণ মানুষের। কেউ খেজুরের রস খেতে আবার কেউ নির্ভেজাল খেজুর গুড় কিনতে এসেছেন।

অপর গাছি রাজশাহীর বাঘা পৌরসভার বাসিন্দা বিসসাত আলী এবং আলম মিয়া সদর উপজেলার বেলগাছা ইউনিয়নের কালিরহাট বাজার সংলগ্ন এলাকায় কাজ করছেন। এখানে রাস্তার দুপাশে সারিবদ্ধ প্রায় শতাধিক খেজুর গাছ ভাড়া নিয়ে রস সংগ্রহ এবং গুড় তৈরি করছেন তারা।

গাছি আব্দুল কুদ্দুস বলেন, কুড়িগ্রামে এসেছি প্রায় দুই মাস হতে চলল। প্রতিটি খেজুর গাছ ১৫০টাকা করে ভাড়া নেওয়া হয়েছে। বর্তমানে প্রায় এক মণ করে খেজুর রস পাওয়া যায়। এখান থেকে প্রতিদিন গুড় হয় ১৫/২০কেজি করে। প্রতি কেজি গুড় ১৬০/১৭০ টাকা দরে বিক্রি হয়। মানুষ এবং ব্যবসায়ীরা এখান থেকে এসে নিয়ে যায়। আর খেজুর রস ৪০টাকা করে কেজি বিক্রি করি।

গাছি নুর আলম জানান, আমরা ৮০টি গাছ থেকে রস নামাচ্ছি। প্রতিদিন ভোর ৫/৬টায় রস নামিয়ে গুড় তৈরি করতে হয়। প্রতি কেজি গুড় ১৮০ টাকা এবং খেজুর রস ৪০টাকা কেজিতে বিক্রি হচ্ছে। এই খেজুর রস সংগ্রহ করা যাবে মাঘ মাস পর্যন্ত। তিনি আরও বলেন, কুড়িগ্রামে খেজুর গাছের সংকট। হাতে গোনা কিছু জায়গায় খেজুর গাছ পাওয়া যায়।

গাছি রহমত আলী জানান, রস আহরণের জন্য প্রথমে হাতে দা ও কোমরে দড়ি বেঁধে খেজুর গাছে উঠে নিপুণ হাতে গাছ চাছা-ছেলা করতে হয়। পরে ছেলা স্থানে বাঁশের কঞ্চি বা স্টিলের পাত বসানো হয়। সেই নল বেয়ে নেমে আসে সুস্বাদু খেজুর রস। কাক ডাকা ভোর থেকে সকাল ৬টা পর্যন্ত গাছ থেকে রস সংগ্রহ করতে হয়। এরপর ৯/১০টা পর্যন্ত রস জাল দিয়ে গুড় তৈরি করা হয়। কেউ আবার গুড় থেকে পাটাালি তৈরি করে বিক্রির জন্য। আবার দুপুর থেকে বিকেল পর্যন্ত রস সংগ্রহের জন্য গাছে গাছে কলস এবং বোতল বাঁধা হয়।

ক্রেতা নাজমুল বলেন, আমাদের এখানে গাছিরা এসে খেজুর রস সংগ্রহ করেন। সেখান থেকে ভেজালমুক্ত খেজুর গুড় আমরা কিনতে পারি। আমাদের এ অঞ্চলে খেজুর গাছের সংখ্যা কম। সরকারিভাবে খেজুর গাছ রাস্তার দুপাশে লাগানো হলে এলাকার মানুষ খেজুর গুড় তৈরি করে নিজেদের চাহিদা পূরণের পাশাপাশি গুড় রপ্তানি করে বাড়তি আয় করতে পারবে।

খেজুর গাছে প্রাকৃতিক উপকারি বৃক্ষ হিসেবে উল্লেখ করে কুড়িগ্রাম সরকারি কলেজের উপাধ্যক্ষ প্রফেসর মির্জা নাসির উদ্দিন জানান, তাল গাছ বজ্রপাত নিরোধ করে, খেজুর গাছ দিয়েও এটি সম্ভব। খেজুর গাছ মাটির ক্ষয় রোধ করে। আমাদের কুড়িগ্রাম বন্যা প্রবণ এলাকা হওয়ায় সরকারি-বেসরকারিভাবে খেজুর গাছ রোপন বৃদ্ধি করা গেলে জেলার ভাঙন ও মাটির ক্ষয় রোধ কমিয়ে আনা সম্ভব। খেজুর গুড় তৈরি করে রপ্তানি করে জেলার অর্থনৈতিক স্বচ্ছলতা বাড়ানো যাবে।

এ প্রসঙ্গে কুড়িগ্রাম জেলার কৃষি বিভাগের উপ-পরিচালক মঞ্জুরুল হক বলেন, ‘খেজুরের রস প্রাকৃতিক নিয়মেই হয়ে থাকে। বর্তমানে নিপা ভাইরাসসহ বিভিন্ন ভাইরাসের কারণে আমরা খেজুর রস সংগ্রহ করতে গাছিদের নেট ব্যবহার করার পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে। আর জেলায় উুঁচ স্থান তুলনামূলক কম হওয়ায় খেজুর গাছ লাগানো প্রবণতা কম। এরপরেও আমরা কৃষি বিভাগ থেকে কৃষকদের উদ্বুদ্ধ করছি।’

/এএন

Header Ad
Header Ad

'বাংলাদেশি' সন্দেহে আটক সাড়ে ৬ হাজার, অধিকাংশই ভারতীয় মুসলিম

ছবি: সংগৃহীত

ভারত-পাকিস্তান উত্তেজনার মধ্যেই গুজরাটে ‘অবৈধ বাংলাদেশি’ শনাক্তে রাজ্য পুলিশের বিশেষ অভিযানে এখন পর্যন্ত ৬,৫০০ জনের বেশি মানুষকে আটক করা হয়েছে। তবে তাদের মধ্যে মাত্র ৪৫০ জনের বাংলাদেশি নাগরিকত্বের প্রমাণ পাওয়া গেছে, বাকিরা অধিকাংশই ভারতীয় মুসলমান বলে জানা গেছে।

গুজরাট পুলিশের ডিজি বিকাশ সহায় সোমবার (২৮ এপ্রিল) পিটিআইকে বলেন, “এখন পর্যন্ত ৪৫০ জনের নথিপত্র দেখে বাংলাদেশি হিসেবে শনাক্ত করা গেছে। বাকিদের জিজ্ঞাসাবাদ চলছে।”

শনিবার (২৬ এপ্রিল) ভোররাতে আহমেদাবাদ ও সুরাত শহরে শুরু হওয়া অভিযান পরে গুজরাটজুড়ে ছড়িয়ে পড়ে। আটক ব্যক্তিদের মধ্যে অনেকের ভারতীয় আধার কার্ড, ভোটার আইডি ও পাসপোর্ট থাকলেও পুলিশ তাদের পরিচয় মানছে না।

সুরাতের বাসিন্দা সুলতান মল্লিক, যিনি পশ্চিমবঙ্গের বীরভূম জেলার নাগরিক, তাকে তার দুই ভাগ্নেসহ মধ্যরাতে আটক করা হয়। স্ত্রী সাহিনা বিবি বলেন, “পুলিশ বলে কিছুক্ষণেই ছেড়ে দেবে। কিন্তু তিন দিনেও তাদের খোঁজ নেই।”

আহমেদাবাদে এক বিয়ের অনুষ্ঠানে আসা বরযাত্রীরাও এই অভিযানে আটক হন। স্থানীয় বাসিন্দা আলমআরা পাঠান জানান, “২৩ বছর ধরে এখানে আছি। ছেলেও এখানেই জন্মেছে, তবুও পুলিশ তাকে বাংলাদেশি সন্দেহে ধরে নিয়ে যায়।”

পরিযায়ী শ্রমিকদের নিয়ে কাজ করে এমন সংগঠন ‘পরিযায়ী শ্রমিক ঐক্য মঞ্চ’ জানায়, গুজরাট ছাড়াও উত্তরপ্রদেশ, মহারাষ্ট্র, ওড়িশায়ও বাংলাভাষী মুসলিমদের হয়রানির অভিযোগ আসছে।

পুলিশ বলছে, আধার বা ভোটার আইডি যথেষ্ট প্রমাণ নয়, কারণ সেগুলো নকল হতে পারে। এজন্য সীমান্তবর্তী রাজ্য থেকে তদন্তকারী দলও আনা হচ্ছে।

এ বিষয়ে পরিযায়ী শ্রমিক ঐক্য মঞ্চের প্রধান আসিফ ফারুক বলেন, “বাংলাভাষী ও মুসলমান হলেই কি তাদের নাগরিক অধিকার খর্ব হবে? এরা কি দেশের অন্যত্র কাজ করতে পারবে না?”

Header Ad
Header Ad

দীপ্ত টিভির সংবাদ বিভাগ বন্ধে সরকারের কোনো নির্দেশনা নেই: তথ্য উপদেষ্টা

তথ্য ও সম্প্রচারবিষয়ক উপদেষ্টা মাহফুজ আলম। ছবি: সংগৃহীত

দীপ্ত টেলিভিশনের সংবাদ বিভাগ বন্ধ করার বিষয়ে সরকার কোনো নির্দেশনা দেয়নি বা ফোনও করেনি বলে জানিয়েছেন তথ্য ও সম্প্রচারবিষয়ক উপদেষ্টা মাহফুজ আলম।

মঙ্গলবার (২৯ এপ্রিল) সন্ধ্যায় সচিবালয়ের তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে ‘ফ্যাসিবাদের ১৫ বছরে গণমাধ্যমের বাস্তবতা’ শীর্ষক এক মতবিনিময় সভায় এ কথা বলেন তিনি।

মাহফুজ আলম বলেন, “আমরা সরকারের পক্ষ থেকে এখন পর্যন্ত কাউকে কোনো কল দিইনি। দীপ্ত টিভির একজন সাংবাদিককে চাকরিচ্যুত করা হয়েছে এবং সংবাদ বিভাগ বন্ধ করা হয়েছে— এতে মানুষের মধ্যে ভুল ধারণা তৈরি হয়েছে যে এটি সরকারের নির্দেশে হয়েছে। অথচ এমন কোনো নির্দেশনা দেওয়া হয়নি।”

সভায় সাংবাদিকদের অর্থনৈতিক বাস্তবতা তুলে ধরে মাহফুজ আলম বলেন, “গত বছরের জানুয়ারিতে আমি নিজে একটি টিভি চ্যানেলে চাকরির জন্য গিয়েছিলাম। আমাকে মাত্র ১৩ হাজার টাকা বেতন দেওয়ার প্রস্তাব দেওয়া হয়। এই অল্প বেতনে একজন মানুষ ঢাকা শহরে কীভাবে জীবন চালাবে, পরিবারকে কীভাবে দেখবে?”

তিনি আরও বলেন, “গণমাধ্যমের টেকসই উন্নয়ন ও সাংবাদিকদের ন্যায্য অধিকার প্রতিষ্ঠায় সরকার একটি গঠনমূলক রোডম্যাপ তৈরি করছে।”

মতবিনিময় সভায় উপস্থিত ছিলেন গণমাধ্যম সংস্কার কমিশনের প্রধান কামাল আহমেদ, জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক, একাডেমিক, মানবাধিকারকর্মীসহ গণমাধ্যম সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন ব্যক্তি। আলোচনায় গণমাধ্যমের স্বাধীনতা, মালিকপক্ষের একচ্ছত্র নিয়ন্ত্রণ, সাংবাদিকদের চাকরির নিরাপত্তা ও রাষ্ট্রীয় হস্তক্ষেপ নিয়ে বিভিন্ন মতামত উঠে আসে।

Header Ad
Header Ad

এই মুহূর্তে ইমরানকে দরকার পাকিস্তানের, মুক্তি ও সর্বদলীয় বৈঠক নিয়ে আলোচনা!

ছবি: সংগৃহীত

ভারত নিয়ন্ত্রিত জম্মু-কাশ্মীরের পেহেলগামে পর্যটকদের ওপর হামলায় ২৬ জন নিহত হওয়ার ঘটনায় ভারত-পাকিস্তান সীমান্তে চরম উত্তেজনা বিরাজ করছে। এর মধ্যে সোমবার রাতেও দু’দেশের সেনাদের মধ্যে সীমান্তে গোলাগুলি হয়। এমন পরিস্থিতিতে পাকিস্তানের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও কারাবন্দি নেতা ইমরান খানের মুক্তি দাবি করেছে প্রধান বিরোধী দল পাকিস্তান তেহরিক-ই-ইনসাফ (পিটিআই)।

পাকিস্তানি ইংরেজি দৈনিক দ্য ডন-এর বরাত দিয়ে মঙ্গলবার (২৯ এপ্রিল) এমনটি জানানো হয়।

সোমবার সিনেটে পিটিআইর পক্ষ থেকে জানানো হয়, এ জাতীয় সংকটময় পরিস্থিতিতে সর্বদলীয় সম্মেলন (Multi-Party Conference) আহ্বান করা প্রয়োজন, যাতে দেশের রাজনৈতিক নেতারা একসঙ্গে বসে জাতীয় নিরাপত্তা ইস্যুতে সিদ্ধান্ত নিতে পারেন। এই বৈঠকে ইমরান খানের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে তার জেল থেকে মুক্তিরও দাবি জানানো হয়।

পিটিআইয়ের সিনেটর আলী জাফর বলেন, “রাজনৈতিক মতভেদ ভুলে এখন দেশের স্বার্থে ঐক্য প্রয়োজন। ইমরান খানের উপস্থিতি বিশ্বকে দেখাবে— পাকিস্তান ঐক্যবদ্ধ।” তিনি আরও বলেন, ইমরান যদি অংশ নেন, তাহলে তা হবে শক্তিশালী কূটনৈতিক বার্তা।

পিটিআই নেতা শিবলি ফারাজ আরও একধাপ এগিয়ে ইমরান খানকে টেলিভিশনে ভাষণ দেওয়ার অনুমতি দেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন। তার দাবি, ইমরান টিভির মাধ্যমে জনগণকে মিনার-ই-পাকিস্তানে জমায়েত হওয়ার এবং ওয়াগা সীমান্তে পদযাত্রা করার ডাক দিলে এক কোটির বেশি মানুষ সাড়া দেবে।

তার ভাষায়, “শুধু জনগণের প্রকৃত প্রতিনিধি ভারতকে যথাযথ বার্তা দিতে পারেন।”

ক্ষমতাসীন পাকিস্তান মুসলিম লীগ (নওয়াজ) বা পিএমএল-এন–এর সিনেটর ইরফানুল হক সিদ্দিকী ভারতের প্রতি কঠোর সমালোচনা করে বলেন, “পেহেলগামের হামলা আসলে একটি ফলস ফ্ল্যাগ অপারেশন— যা ভারতের নিজস্ব সংস্থারই পরিকল্পিত, পাকিস্তানকে হেয় করার উদ্দেশ্যে।”

তিনি বলেন, পাকিস্তান বরাবরই সন্ত্রাসবাদের শিকার, বরং ভারত এখন নাৎসি চিন্তাধারায় বিশ্বাসী সরকার দ্বারা পরিচালিত হচ্ছে।

পেহেলগামে সন্ত্রাসী হামলার পর ভারত সরাসরি পাকিস্তানকে দায়ী করেছে। যদিও পাকিস্তান এই অভিযোগ অস্বীকার করেছে এবং বলছে, তারাই বরং দীর্ঘদিন ধরে চরমপন্থী হামলার শিকার। দুই দেশের মধ্যে এই উত্তেজনা বিশ্ব রাজনীতিতেও উদ্বেগ তৈরি করেছে। বিশ্লেষকদের মতে, পরিস্থিতি যুদ্ধাবস্থার দিকে গড়াতে পারে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

'বাংলাদেশি' সন্দেহে আটক সাড়ে ৬ হাজার, অধিকাংশই ভারতীয় মুসলিম
দীপ্ত টিভির সংবাদ বিভাগ বন্ধে সরকারের কোনো নির্দেশনা নেই: তথ্য উপদেষ্টা
এই মুহূর্তে ইমরানকে দরকার পাকিস্তানের, মুক্তি ও সর্বদলীয় বৈঠক নিয়ে আলোচনা!
টাঙ্গাইলে এলজিইডিতে দুদকের অভিযানে অর্থ আত্মসাতের পাওয়া গেছে প্রমাণ
লক্ষাধিক নতুন রোহিঙ্গাকে আশ্রয়ের অনুরোধ জানাল জাতিসংঘ
ডাকাত দেখে আতঙ্কে অসুস্থ গৃহকর্তা, পানি খাইয়ে সেবা করল ডাকাতরা, পরে লুট
‘মানবিক করিডর’ নিয়ে নানা প্রশ্ন : স্পষ্ট করলেন প্রেসসচিব
ভারতীয় ড্রোন ভূপাতিত করল পাকিস্তান সেনাবাহিনী
মাদরাসার শিক্ষকদের জন্য বড় সুখবর
দীপ্ত টিভির সংবাদ কার্যক্রম সাময়িকভাবে বন্ধ ঘোষণা
সব রুফটপ রেস্তোরাঁর ট্রেড লাইসেন্স বাতিল
মানুষের আস্থা ফিরিয়ে আনতে পুলিশের প্রতি প্রধান উপদেষ্টার আহ্বান
নিলামে তুলেও এস আলম গ্রুপের সম্পত্তি বিক্রি করতে পারছে না ব্যাংকগুলো
সেই জিম্বাবুয়ের বিপক্ষেই চার বছর পর সাদমানের সেঞ্চুরি
স্টারলিংকের লাইসেন্স অনুমোদন প্রধান উপদেষ্টার, মাসিক খরচের বিষয়ে যা জানা গেল!
রাখাইনের সঙ্গে মানবিক করিডরের বিষয়টি স্পষ্ট করুন: জামায়াত আমির
প্রাথমিকের প্রধান শিক্ষকরা পাচ্ছেন দশম গ্রেড, সহকারী শিক্ষক ১২তম
এনসিপির সঙ্গে আমার কোনো ধরনের সম্পর্ক নেই: উমামা ফাতেমা
আওয়ামী লীগ সরকার পুলিশকে দলীয় বাহিনীতে পরিণত করেছিল: প্রধান উপদেষ্টা
আত্মসমর্পণ করলেন তারেক রহমানের খালাতো ভাই