সোমবার, ৩ মার্চ ২০২৫ | ১৮ ফাল্গুন ১৪৩১
Dhaka Prokash

কুড়িগ্রামে জেঁকে বসেছে শীত, বাড়ছে খেজুর রসের চাহিদা

উত্তরের জেলা কুড়িগ্রামে শীত জেঁকে বসেছে। শীত বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে চাহিদা বেড়েছে খেজুরের রসের। ভোর হতেই তরুণ, যুবক, শিশুরা ছুটছে গাছিদের কাছে মিষ্টি খেজুরের রস খাওয়ার জন্য।

সদর পৌসভার বাসিন্দা ফাসেমা বেগম বলেন, ‘খেজুর রস আর রসের তৈরি পিঠা উৎসব চলবে শীত জুড়ে। খেজুরের রস দিয়ে ভাপা পিঠা, পুলি পিঠা, পাটিশাপ্টা, রস পিঠাসহ বিভিন্ন ধরনের পিঠা তৈরি হয়। তবে বর্তমানে আধুনিক যুগে এই ঐতিহ্য হারিয়ে যাচ্ছে।’

পরিবেশ বান্ধব এই খেজুর গাছ সরকারি-বেসরকারি ভাবে রোপন করে দারিদ্রপীড়িত কুড়িগ্রাম জেলার ভাঙ্গন এবং অর্থনৈতিক ভাবে এগিয়ে নিতে বিশেষ ভূমিকা রাখাবে বলে অভিমত বিশেষজ্ঞদের।

খেজুর গাছ মধুবৃক্ষ নামে বিশ্বব্যাপী পরিচিত একটি গাছ। শীত মৌসুমে বাংলাদেশের গ্রাম বাংলায় খেজুর রসের চাহিদা ব্যাপক। শহরেও বেশ কদর রয়েছে। বছরে একবার শীতকালে এই রস আহরণ করা হয়।

আব্দুল কুদ্দুস এবং রমজিত রাজশাহীর বাঘা উপজেলার গড়গড়িয়া ইউনিয়নের বামনডাঙ্গা ও চন্ডিপুর ইউনিয়নের চন্ডিপুর গ্রামের বাসিন্দা। তারা অক্টোবর থেকে কুড়িগ্রামের উলিপুর উপজেলার দুর্গাপুর ইউনিয়নের পাঁচপীর বাজার সংলগ্ন টুপামারী পুকুর পাড়ে অবস্থান করছেন। সেখানে প্রায় দুই শতাধিক খেজুর গাছ থেকে রস সংগ্রহ করে খেজুর গুড় তৈরিতে ব্যস্ত তারা। সেখানে উপচে পড়া ভীড় সাধারণ মানুষের। কেউ খেজুরের রস খেতে আবার কেউ নির্ভেজাল খেজুর গুড় কিনতে এসেছেন।

অপর গাছি রাজশাহীর বাঘা পৌরসভার বাসিন্দা বিসসাত আলী এবং আলম মিয়া সদর উপজেলার বেলগাছা ইউনিয়নের কালিরহাট বাজার সংলগ্ন এলাকায় কাজ করছেন। এখানে রাস্তার দুপাশে সারিবদ্ধ প্রায় শতাধিক খেজুর গাছ ভাড়া নিয়ে রস সংগ্রহ এবং গুড় তৈরি করছেন তারা।

গাছি আব্দুল কুদ্দুস বলেন, কুড়িগ্রামে এসেছি প্রায় দুই মাস হতে চলল। প্রতিটি খেজুর গাছ ১৫০টাকা করে ভাড়া নেওয়া হয়েছে। বর্তমানে প্রায় এক মণ করে খেজুর রস পাওয়া যায়। এখান থেকে প্রতিদিন গুড় হয় ১৫/২০কেজি করে। প্রতি কেজি গুড় ১৬০/১৭০ টাকা দরে বিক্রি হয়। মানুষ এবং ব্যবসায়ীরা এখান থেকে এসে নিয়ে যায়। আর খেজুর রস ৪০টাকা করে কেজি বিক্রি করি।

গাছি নুর আলম জানান, আমরা ৮০টি গাছ থেকে রস নামাচ্ছি। প্রতিদিন ভোর ৫/৬টায় রস নামিয়ে গুড় তৈরি করতে হয়। প্রতি কেজি গুড় ১৮০ টাকা এবং খেজুর রস ৪০টাকা কেজিতে বিক্রি হচ্ছে। এই খেজুর রস সংগ্রহ করা যাবে মাঘ মাস পর্যন্ত। তিনি আরও বলেন, কুড়িগ্রামে খেজুর গাছের সংকট। হাতে গোনা কিছু জায়গায় খেজুর গাছ পাওয়া যায়।

গাছি রহমত আলী জানান, রস আহরণের জন্য প্রথমে হাতে দা ও কোমরে দড়ি বেঁধে খেজুর গাছে উঠে নিপুণ হাতে গাছ চাছা-ছেলা করতে হয়। পরে ছেলা স্থানে বাঁশের কঞ্চি বা স্টিলের পাত বসানো হয়। সেই নল বেয়ে নেমে আসে সুস্বাদু খেজুর রস। কাক ডাকা ভোর থেকে সকাল ৬টা পর্যন্ত গাছ থেকে রস সংগ্রহ করতে হয়। এরপর ৯/১০টা পর্যন্ত রস জাল দিয়ে গুড় তৈরি করা হয়। কেউ আবার গুড় থেকে পাটাালি তৈরি করে বিক্রির জন্য। আবার দুপুর থেকে বিকেল পর্যন্ত রস সংগ্রহের জন্য গাছে গাছে কলস এবং বোতল বাঁধা হয়।

ক্রেতা নাজমুল বলেন, আমাদের এখানে গাছিরা এসে খেজুর রস সংগ্রহ করেন। সেখান থেকে ভেজালমুক্ত খেজুর গুড় আমরা কিনতে পারি। আমাদের এ অঞ্চলে খেজুর গাছের সংখ্যা কম। সরকারিভাবে খেজুর গাছ রাস্তার দুপাশে লাগানো হলে এলাকার মানুষ খেজুর গুড় তৈরি করে নিজেদের চাহিদা পূরণের পাশাপাশি গুড় রপ্তানি করে বাড়তি আয় করতে পারবে।

খেজুর গাছে প্রাকৃতিক উপকারি বৃক্ষ হিসেবে উল্লেখ করে কুড়িগ্রাম সরকারি কলেজের উপাধ্যক্ষ প্রফেসর মির্জা নাসির উদ্দিন জানান, তাল গাছ বজ্রপাত নিরোধ করে, খেজুর গাছ দিয়েও এটি সম্ভব। খেজুর গাছ মাটির ক্ষয় রোধ করে। আমাদের কুড়িগ্রাম বন্যা প্রবণ এলাকা হওয়ায় সরকারি-বেসরকারিভাবে খেজুর গাছ রোপন বৃদ্ধি করা গেলে জেলার ভাঙন ও মাটির ক্ষয় রোধ কমিয়ে আনা সম্ভব। খেজুর গুড় তৈরি করে রপ্তানি করে জেলার অর্থনৈতিক স্বচ্ছলতা বাড়ানো যাবে।

এ প্রসঙ্গে কুড়িগ্রাম জেলার কৃষি বিভাগের উপ-পরিচালক মঞ্জুরুল হক বলেন, ‘খেজুরের রস প্রাকৃতিক নিয়মেই হয়ে থাকে। বর্তমানে নিপা ভাইরাসসহ বিভিন্ন ভাইরাসের কারণে আমরা খেজুর রস সংগ্রহ করতে গাছিদের নেট ব্যবহার করার পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে। আর জেলায় উুঁচ স্থান তুলনামূলক কম হওয়ায় খেজুর গাছ লাগানো প্রবণতা কম। এরপরেও আমরা কৃষি বিভাগ থেকে কৃষকদের উদ্বুদ্ধ করছি।’

/এএন

Header Ad
Header Ad

অতিরিক্ত ও সহকারী পুলিশ সুপার পদের ১২৪ কর্মকর্তাকে বদলি

ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশ পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার পদমর্যাদার ১১৭ ও সহকারী পুলিশ সুপার পদমর্যাদার ৭ কর্মকর্তাকে বদলি করা হয়েছে।

সোমবার (৩ মার্চ) পুলিশ মহাপরিদর্শক (আইজিপি) বাহারুল আলমের সই করা পৃথক দুটি প্রজ্ঞাপনে এ তথ্য জানানো হয়।

এতে বদলি করা কর্মকর্তাদের ১৯ মার্চের মধ্যে বর্তমান কর্মস্থলের দায়িত্ব বুঝিয়ে দিতে বলা হয়েছে। না হলে পরদিন থেকে তাদের তাৎক্ষণিক অবমুক্ত (স্ট্যান্ড রিলিজ) হিসেবে গণ্য করা হবে।

সরকার পতনের পর পুলিশ বাহিনীতে রদবদলের ধারাবাহিকতায় এর আগেও কয়েক দফায় বড় রদবদল হয়েছে।

অন্তর্বর্তী সরকার গত বছরের ২০ নভেম্বর আগের পুলিশ প্রধান মো. ময়নুল ইসলামকে সরিয়ে নতুন পুলিশ মহাপরিদর্শক (আইজিপি) হিসেবে দায়িত্ব দেয় বাহারুল আলমকে।

নতুন আইজিপি দায়িত্বে আসার পর বাহিনীতে রদবদলের ধারাবাহিকতায় আরেকটি আদেশ এলো।

এসব কর্মকর্তাকে ডিএমপি, এসবি, সিআইডি, র‌্যাব, জেলা পুলিশ, পুলিশ সদর দপ্তর, পিবিআই, এপিবিএন ও ট্যুরিস্ট পুলিশে বদলি করা হয়েছে।

বদলি কর্মকর্তাদের নামের তালিকা ১ ও তালিকা ২ দেখতে ক্লিক করুন।

Header Ad
Header Ad

সম্ভবত ডিসেম্বরের মধ্যেই নির্বাচন হবে: প্রধান উপদেষ্টা

ইইউ-এর সমতা, প্রস্তুতি ও সংকট ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কমিশনার হাজদা লাহবিব ও অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস। ছবি: সংগৃহীত

অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, অন্তর্বর্তী সরকার একটি অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন অনুষ্ঠানে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। এ ভোট সম্ভবত চলতি বছরের ডিসেম্বরের মধ্যে অনুষ্ঠিত হবে।

সোমবার (০৩ মার্চ) রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) সমতা, প্রস্তুতি ও সংকট ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কমিশনার হাজদা লাহবিব দেখা করতে গেলে এ কথা বলেন প্রধান উপদেষ্টা।

ইইউ এ বছর বাংলাদেশে রোহিঙ্গা সংকট মোকাবেলা ও মায়ানমারের পশ্চিম রাখাইন রাজ্যে সংঘাতে আটকে পড়া মানুষের সহায়তায় ৬৮ মিলিয়ন ইউরো সহায়তা দেবে বলে জানিয়েছেন হাজদা লাহবিব।

অধ্যাপক ইউনূস রোহিঙ্গা সংকটের প্রতি তার সরকারের অব্যাহত সমর্থনের প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত করে বলেন, এটি বাংলাদেশের জন্য একটি বড় সমস্যা। বহু বছর ধরে এটা চলমান, কিন্তু এর সমাধানের কোনো তারিখ নেই।

অধ্যাপক ইউনূস বলেন, আপনার বাংলাদেশ সফর আমাদের জন্য আনন্দের। জাতিসংঘের মহাসচিবও আসছেন। আমরা রোহিঙ্গা সংকটের বিষয়ে আন্তর্জাতিক মনোযোগ আকর্ষণের চেষ্টা করছি।

ইইউ কমিশনার বলেন, এ সংকটের একমাত্র সমাধান শান্তি। মানবসৃষ্ট দুর্যোগসহ সব ধরনের দুর্যোগ মোকাবিলার জন্য আমাদের প্রস্তুত থাকতে হবে। এমন দুর্যোগের মধ্যে ‘ভুল তথ্য ছড়ানো’ও রয়েছে বলে উল্লেখ করেন তিনি।

ঘণ্টাব্যাপী বৈঠকে তারা নেপাল থেকে জলবিদ্যুৎ আমদানির সুযোগ, বন্যা ব্যবস্থাপনা, এই অঞ্চলে, জলবায়ু পরিবর্তন এবং অন্তর্বর্তী সরকারের সংস্কার উদ্যোগসহ জ্বালানি সংযোগ নিয়েও আলোচনা করেন।

অধ্যাপক ইউনূস নেপাল থেকে জলবিদ্যুৎ আমদানির জন্য ইইউ’র সমর্থন চান, কারণ এটি নবায়নযোগ্য জ্বালানির দিকে বাংলাদেশের উত্তরণের পথ প্রশস্ত করবে এবং জীবাশ্ম জ্বালানির উপর নির্ভরতা সহজ করবে।

ইউনূস বলেন, আমরা পুনর্নবায়নযোগ্য শক্তি সম্পর্কে কথা বলি এবং এখানে নবায়নযোগ্য শক্তি আছে। নেপাল এবং ভুটান উভয়ই আমাদের কাছে পুনর্নবায়নযোগ্য শক্তি বিক্রি করতে খুব আগ্রহী।

ইইউ কমিশনার বলেন, আপনি এক ব্যতিক্রমী সময়ে অসাধারণ কাজ করেছেন। আমার মূল বার্তা হলো, আমরা আপনাদের সঙ্গে সহযোগিতা আরও জোরদার করতে প্রস্তুত রয়েছি।

অন্তর্বর্তী সরকারের সংস্কার কর্মসূচির প্রতি ইইউ'র সমর্থন পুনর্ব্যক্ত করে তিনি বলেন, আমরা এক গুরুত্বপূর্ণ কৌশলগত পরিবর্তনের সময় দেখছি। আমরা জানি, যখন কিছু পরিবর্তন করতে চান, তখন প্রতিরোধ আসে। তাই অনেক কিছু করার প্রয়োজনীয়তা দেখা দেয়। আমরা আপনাদের পাশে আছি।

Header Ad
Header Ad

ছয় মাসে ১০ হাজার ৪৭৫ কোটি টাকার সম্পদ জব্দ করেছে দুদক

দুর্নীতি দমন কমিশন। ছবি: সংগৃহীত

পটপরিবর্তনের পর আওয়ামী লীগ নেতাকর্মী ও সুবিধাভোগী ব্যবসায়ীদের সম্পদ জব্দে তৎপর দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। ৫ আগস্টের পর থেকে দেশে-বিদেশে প্রায় ১০ হাজার ৪৭৬ কোটি টাকার সম্পদ জব্দ করেছে সংস্থাটি।

সুবিধাভোগী ব্যবসায়ী ও রাজনীতিবিদদের অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে মামলার পাশাপাশি আদালতের মাধ্যমে সম্পদ জব্দের নির্দেশনা পাচ্ছে দুদক।

দুদকের গত ছয় মাসের তথ্য বলছে, ৭৪টি আদেশে দেশে থাকা স্থাবর-অস্থাবর ১০ হাজার ৩১০ কোটি টাকা ও বিদেশে থাকা ১৬৫ কোটি টাকার সম্পদ জব্দের আদেশ দিয়েছেন আদালত। যদিও বিদেশে সম্পদ জব্দ বাস্তবে কতটুকু প্রতিফলন ঘটছে, তা খতিয়ে দেখার আহ্বান জানিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা।

দুদক জানায়, ছাত্র–জনতার গণঅভ্যুত্থানে আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর দলটির বিভিন্ন নেতাকর্মী ও আওয়ামী লীগ ঘনিষ্ঠ ব্যাবসায়ীদের এসব সম্পদ আদালতের মাধ্যমে জব্দ করা হয়েছে।

দুদকের প্রতিবেদন থেকে জানা যায়, গত বছরের ৫ আগস্ট থেকে চলতি বছরের ২০ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত দেশে মোট ১০ হাজার ৩১০ কোটি ২৬ লাখ ১৭ হাজার ৭৭১ টাকা এবং বিদেশে ১৬৫ কোটি ৬১ লাখ ৬৫ হাজার ৪৯৭ কোটি টাকার সম্পদ বাজেয়াপ্ত ও জব্দ করা হয়েছে।

বিগত সরকারের প্রভাবশালী মন্ত্রী আনিসুল হক কিংবা জুনায়েদ আহমেদ পলক। একইভাবে ব্যাংক খাতে হাজার কোটি টাকা লুটপাটের অভিযোগ থাকা এস আলম গ্রুপ কিংবা বিদেশে বিনিয়োগ থাকা বিভিন্ন গ্রুপ। ইতোমধ্যে তাদের দেশে–বিদেশে থাকা সম্পদ জব্দ করছে দুদক।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

অতিরিক্ত ও সহকারী পুলিশ সুপার পদের ১২৪ কর্মকর্তাকে বদলি
সম্ভবত ডিসেম্বরের মধ্যেই নির্বাচন হবে: প্রধান উপদেষ্টা
ছয় মাসে ১০ হাজার ৪৭৫ কোটি টাকার সম্পদ জব্দ করেছে দুদক
জাতিসংঘকে শাপলা চত্বর ও সাঈদীর রায়কেন্দ্রিক হত্যাকাণ্ড নথিভুক্ত করার অনুরোধ
নুর ভাই নিজেই তার দল বিলুপ্ত করে আমাদের সাথে যুক্ত হতে আগ্রহী: হান্নান মাসউদ
দুই দিনের মধ্যে সয়াবিন তেলের সরবরাহ স্বাভাবিক হবে: বাণিজ্য উপদেষ্টা
নওগাঁ ও পাবনায় বাস ডাকাতির ঘটনায় ছয়জন গ্রেপ্তার
টাঙ্গাইলে সালিশি বৈঠকে সংঘর্ষ, ৭০ দোকান ভাঙচুর, থমথমে পরিস্থিতি
শেখ হাসিনা স্টেডিয়ামের নতুন নাম ন্যাশনাল ক্রিকেট গ্রাউন্ড
২০৩০ দশকে এআই মানবসভ্যতাকে ধ্বংস করতে পারে: ইলন মাস্ক
দেশে প্রথমবার জিকা ভাইরাসের ক্লাস্টার শনাক্ত, আক্রান্ত ৫
বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইটের নতুন নাম বাংলাদেশ স্যাটেলাইট-১
দল না পাওয়া সেই আজিঙ্কা রাহানে কেকেআরের নতুন অধিনায়ক
ওএসডি হলেন দেশের ২৯ সিভিল সার্জন
উপদেষ্টা হিসেবে ফারুকী ঠিক আছেন: প্রিন্স মাহমুদ
খাদ্যপণ্যের দাম গত রমজানের তুলনায় সহনীয় পর্যায়ে: প্রেস সচিব
প্রাথমিকের ৬৫৩১ শিক্ষক নিয়োগে কোনো বাধা নেই: আপিল বিভাগ
ভোক্তা পর্যায়ে কমলো এলপি গ্যাসের দাম
বার্ধক্যজনিত কারণে রোজা রাখতে না পারলে কী করবেন?
শিক্ষা সফরের ৪ বাসে ডাকাতির ঘটনায় আরও ২ জন গ্রেফতার, লুণ্ঠিত মালামাল উদ্ধার