সোমবার, ৭ এপ্রিল ২০২৫ | ২৪ চৈত্র ১৪৩১
Dhaka Prokash

রংপুরে কথিত সুইসাইড ট্রি ঘিরে নানা রহস্য

গাছটির কাছে কোনো প্রাণী যায় না, গাছটির ওপর কোনো পাখি বসে না! রংপুর নগরীতে বেড়ে ওঠা অজানা এই গাছটিকে ঘিরে জনমনে নানা রহস্য সৃষ্টি হয়েছে। অনেকে বলছেন এটি ‘সুইসাইড ট্রি’, এই গাছের কারণে মানুষ আত্মহত্যা করে।

গাছটির জন্ম হয়েছে নগরীর ব্যস্ততম রংপুর-কড়িগ্রাম সড়কের সিটি কলেজের সামনে। গাছে গোল আকৃতির ফল ধরেছে। ফলগুলো দেখতে অনেকটা মেহগনি ফলের মতো। তবে এই গাছটির কারণে এখন পর্যন্ত কেউ আত্মহত্যা করেছেন- এমন তথ্য জানা যায়নি।

রংপুর বন বিভাগের রেঞ্জ কর্মকর্তা মোশাররফ হোসেন বলেন, ‘আমরা ওই গাছের পরিচয় নির্ধারণের জন্য কাজ করছি। তবে প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে এই জাতীয় গাছ সুন্দরবনে রয়েছে। ‘সুইসাইড ট্রি’ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘এখন পর্যন্ত এ ধরনের গাছের অস্তিত্ব পাওয়া যায়নি।’

গাছ রোপনকারী কবির মিয়া নামে এক ব্যক্তি বলেন, ‘রংপুর-কুড়িগ্রাম মহাসড়ক নির্মাণের সময় গাছটি লাগিয়েছি। এ পর্যন্ত ওই গাছে কোনো পাখি কিংবা কোনো প্রাণীকে বসতে দেখিনি।’ এমনটি পিঁপড়াকেও কখনও ওই গাছের উপরে দেখিনি।

নগরীতে গাছের পাশেই চা-দোকানী আবদুল হান্নান জানান, অনেকে এসে এই গাছটিকে ‘সুইসাইড গাছ’ বলেন। তিনি এই গাছটিক ছোট থেকে দেখছেন। কখনও জানার কৌতুহল মনে জাগেনি।

গাছটির অবস্থান থেকে কিছুটা দূরে কবির মিয়ার বাড়ি। গাছটি প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘সড়ক বিভাগের এক কর্মকর্তা আমাকে ওই গাছের চারা দিয়ে বলেছিলেন এটি বিদেশি গাছ। গাছটি তুমি রোপণ কর। ওই কর্মকর্তার কথায় গাছ লাগিয়েছি। ওই গাছের বয়স ৩৫/৪০ বছর হবে। অনলাইনে সার্চ দিয়ে জানতে পারি, এ ধরনের গাছকে নাকি সুইসাইড ট্রি বলা হয়। এটি সুইসাইড ট্রি হলে মানুষের ক্ষতি হতো। কিন্তু এখন পর্যন্ত ওই গাছের কারণে কারও ক্ষতি হয়েছে বলে আমার জানা নেই।’

রংপুরের ফসল ও উদ্ভিদ বিশেষজ্ঞদের মতে, বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তে ‘সুইসাইড ট্রি’ নামে গাছ আছে। তবে বিভিন্ন অঞ্চলে গাছটি বিভিন্ন নামে পরিচিত। ভারতের কেরালায় এর নাম ‘ওথালাঙ্গা মারাম’, তামিলনাড়ুতে এর নাম ‘কাট্টু আড়ালি’, মাদাগাস্কারে ‘ফামেন্ডনা ট্যাংগেনা’ নামে পরিচিত। শ্রীলঙ্কায় একে ‘পং-পং’ ‘বিন্ডোরো’ কিংবা ‘নয়ন’ নামে ডাকা হয়। সিংহলিজ ভাষায় এর নাম ‘গন কাদরু’। এই গাছটি প্রাকৃতিকভাবেই দক্ষিণ এশিয়া অঞ্চলে জন্মায়। দক্ষিণ এশিয়ার মধ্যে কেরালার উপকূলীয় অঞ্চলে এই গাছটি সবচেয়ে বেশি পাওয়া যায়। গাছটিতে ‘কার্ডেনোলাইড’ এবং ‘কার্ডিয়াক গ্লাইকোসাইড’ নামক বিষাক্ত টক্সিন রয়েছে, যা মানুষের শরীরে প্রবেশ করলে হৃদস্পন্দন বেড়ে যায় এবং শরীরে পেশির কার্যক্ষমতা নষ্ট করে দেয়। ফলে অনিয়মিত হৃদস্পন্দন শুরু হয় মানবদেহে। অনেক সময় গাছের সংস্পর্শে এসে অসহ্য যন্ত্রণা থেকে মুক্তির জন্য মানুষের আত্মহত্যার সিদ্ধান্ত নেওয়ার মতো ঘটনাও ঘটে।

রংপুর বন বিভাগের এক কর্মকর্তা বলেন, ‘গাছের ছবি পেয়েছি। ওই গাছের বিষয়ে আমরা খোঁজ করছি। কী প্রজাতির গাছ তা এখনও নিশ্চিত হওয়া যায়নি। তবে স্থানীয়দের দাবি, দ্রুত ওই গাছটির পরিচয় নিশ্চিত হওয়া যাবে।

বেগম রোকেয়া কলেজের বাংলা বিভাগের প্রধান ও পরিবেশ কর্মী ড. তুহিন ওয়াদুদ বলেছেন, ‘গাছটি আমি দেখেছি। সুইসাইড ট্রি বিশ্বের অন্যান্য দেশে রয়েছে। তবে এটি সুইসাইড ট্রি কি না বিষয়টি নিশ্চিত হওয়া জরুরি।’

রংপুর জেলা সিভিল সার্জন ডা. হিরম্ব কুমার রায় বলেন, গাছটিতে ‘কার্ডেনোলাইড’ এবং ‘কার্ডিয়াক গ্লাইকোসাইড’ নামক বিষাক্ত টক্সিন থাকে তাহলে অবশ্যই ক্ষতিকারক।’

রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পরিচালক ডা, রেজাউল করিম ঢাকাপ্রকাশকে বলেছেন,‘কার্ডেনোলাইড’ এবং ‘কার্ডিয়াক গ্লাইকোসাইড’ নামক বিষাক্ত টক্সিন দিয়ে মানব দেহের হৃৎপিণ্ডের চিকিৎসার কাজে পরিমিত মাত্রায় প্রয়োগ করা হয় এবং এন্টিভেনম ওষুধ তৈরি হয়। ‘কার্ডেনোলাইড’ এবং ‘কার্ডিয়াক গ্লাইকোসাইড’ নামক বিষাক্ত টক্সিন কোনো ব্যক্তির দেহে বেশি পরিমানে প্রয়োগ করা হলে তার মৃত্যু হবে। তবে এই গাছটি সুইসাইড ট্রি কি না বিষয়টি নিশ্চিত হওয়া জরুরি।’

জিএ/এএন

Header Ad
Header Ad

ফিলিস্তিনে গণহত্যার প্রতিবাদে বেনাপোল ও শার্শায় বিক্ষোভ মিছিল

বিক্ষোভ মিছিল ও প্রতিবাদ সমাবেশ। ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

দলমত নির্বিশেষে বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষদের উদ্যোগে যশোরের শার্শা উপজেলার বেনাপোলে ও নাভারণ সাতক্ষীরা মোড়ে ফিলিস্তিনের গাজায় ইসরায়েলি বাহিনী যে হত্যাযজ্ঞ চালানো হচ্ছে তার প্রতিবাদে বিক্ষোভ মিছিল ও প্রতিবাদ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে।

সোমবার (৭ এপ্রিল) দুপুরে এ বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়।

উপজেলার দলমত নির্বিশেষে স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থী সহ ও বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষদের উদ্যোগে যশোরের বেনাপোল ও শার্শার নাভারণ সাতক্ষীরা মোড়ে মানববন্ধন, বিক্ষোভ মিছিল ও প্রতিবাদ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। পৃথক বিক্ষোভ মিছিল দুটি বেনাপোল ও শার্শার সাতক্ষীরা মোড়ের বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করে এবং প্রতিবাদ সভা করে।

প্রতিবাদ সভায় বক্তারা ইসরায়েলের ভয়াবহ হত্যাযজ্ঞের তীব্র প্রতিবাদ জানান এবং এর বিচার দাবি করেন। তারা বলেন, ইসরায়েলের হামলার কারণে আজ গোটা গাজা কবরস্থানে পরিণত হয়েছে। লাখ লাখ নিরীহ নারী-পুরুষ-শিশুকে হত্যা করা হয়েছে। তারা গৃহহীন হয়ে খোলা আকাশের নিচে অবস্থান করছেন।

Header Ad
Header Ad

গাজার কর্মসূচি নিয়ে হুমকি, চাকরি হারালেন ড্যাফোডিলের সেই শিক্ষিকা

ছবি: সংগৃহীত

‘গ্লোবাল স্ট্রাইক ফর গাজা’ কর্মসূচিতে সংহতি জানিয়ে ক্লাস বর্জন করলে শিক্ষার্থীদের ডাবল অ্যাবসেন্ট দেওয়ার হুমকি দেওয়া সেই শিক্ষককে বরখাস্ত করেছে ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি (ডিআইইউ)।

সোমবার (৭ এপ্রিল) বিশ্ববিদ্যালয়ের মুখপাত্র এবং এক্সটার্নাল অ্যাফেয়ার্সের পরিচালক সৈয়দ মিজানুর রহমান রাজু এ তথ্য জানিয়েছেন।

অধ্যাপক সৈয়দ মিজানুর রহমান রাজু বলেন, তাহমিনা রহমানকে তাৎক্ষণিক সিদ্ধান্তে প্রাথমিকভাবে বহিষ্কার করা হয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রয়োজনীয় নিয়ম মেনে তাকে স্থায়ীভাবে চাকরিচ্যুত করা হবে।

তাহমিনা রহমান বিশ্ববিদ্যালয়টির জার্নালিজম, মিডিয়া অ্যান্ড কমিউনিকেশন বিভাগের প্রভাষক ছিলেন।

জানা যায়, ফিলিস্তিনে দখলদার ইসরায়েলের চলমান নৃশংস গণহত্যা ও ধ্বংসযজ্ঞের তীব্র প্রতিবাদ জানিয়ে এবং মজলুম ফিলিস্তিনিদের পক্ষে বিশ্বব্যাপী গড়ে ওঠা আন্দোলনের সঙ্গে সংহতি প্রকাশ করে ‘নো ওয়ার্ক, নো স্কুল’ কর্মসূচি পালনের ঘোষণা দেন বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা।

এ কর্মসূচি পালন করতে সোমবার ক্লাস না করার সিদ্ধান্ত নেন ড্যাফোডিলের সাংবাদিকতা বিভাগের শিক্ষার্থীরা। বিষয়টি জানার পর প্রভাষক তাহমিনা শিক্ষার্থীদের গ্রুপে জানান, ক্লাসে না আসলে ডাবল অ্যাবসেন্ট দেওয়া হবে। এ সংক্রান্ত একটি কথপোকথনের স্ক্রিনশট সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে।

যদিও তাহমিনা রহমান রোববার দিনগত মধ্যরাতে দুঃখ প্রকাশ করে ক্ষমা চেয়ে নিজের ফেসবুক আইডিতে পোস্ট দেন। তবে তীব্র সমালোচনার মুখে কর্তৃপক্ষ তাকে বরখাস্ত করলো।

Header Ad
Header Ad

নওগাঁয় নিজ বাড়ি থেকে ভাই-বোনের মরদেহ উদ্ধার

ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

নওগাঁর পোরশা উপজেলার পোরশা পূর্ববাড়ি গ্রামের একটি বাড়ি থেকে ভাই-বোনের অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। এক ঘরে ভাইয়ের রক্তাক্ত লাশ, আরেক ঘরে বোনের লাশ পড়েছিল।

গতকাল রোববার (৬ এপ্রিল) রাত ১২টার দিকে তাঁদের মরদেহ উদ্ধার করা হয়। তাঁদের দুইজনকে দুই-তিন আগে হত্যা করা হয়েছে বলে প্রাথমিকভাবে ধারণা করছে পুলিশ।

নিহত দুইজন হলেন, পোরশা পূর্ববাড়ি গ্রামের মৃত তোফাজ্জল হোসেন শাহর ছেলে নূরমোহাম্মদ শাহ (৫৫) ও তাঁর বোন রেজিয়া বেগম (৫৮)।

থানা-পুলিশ ও স্থানীয় বাসিন্দা সূত্রে জানা যায়, স্বামীর সঙ্গে ছাড়াছাড়ির পর প্রায় ১৫ বছর ধরে রেজিয়া ভাই নূর মোহাম্মদের বাড়িতে বসবাস করছিলেন। নূর মোহাম্মদের স্ত্রী মারা গেছেন। একমাত্র মেয়ের বিয়ে হয়েছে পাশের উপহেলা নিয়ামতপুরে। ফলে পোরশা পূর্ববাড়ি এলাকার ওই বাড়িতে নূর মোহাম্মদ ও তাঁর বোন বসবাস করতেন। বাড়ির বাইরে থেকে দুর্গন্ধ পেয়ে প্রতিবেশিরা তাদের খোঁজ করতে গতকাল রোববার রাতে ওই বাড়িতে গিয়ে নূর মোহাম্মদ ও তার বোনের লাশ দেখতে পায়। খবর পেয়ে রাত ১২ টার দিকে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে লাশ উদ্ধার করে।

পোরশা থানার উপ-পরিদর্শক মাহবুব আলম বলেন, অর্ধগলিত অবস্থায় মরদেহ দুটি পাশাপাশি ঘর থেকে উদ্ধার করা হয়েছে। নূর মোহাম্মাদের পেটে ধারালো চাকু কিংবা ছুড়ি দিয়ে আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। রক্তাক্ত অবস্থায় তার মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। অন্যদিকে পাশের কক্ষ থেকে রেজিয়া বেগমের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। ধারণা করা হচ্ছে শ্বাসরোধ করে তাকে হত্যা করা হয়েছে। রেজিয়ার ঘর থেকে বেশ কিছু স্বর্ণালঙ্কার চুরি হয়েছে। ধারণা করা হচ্ছে, চুরি কিংবা ডাকাতির কাজে বাধা দেওয়ায় তাদেরকে হত্যা করা হয়ে থাকলে পারে।

পোরশা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবু বক্কর সিদ্দিক ঢাকাপ্রকাশকে বলেন, ‘বাড়ির প্রধান দরজায় বাহির থেকে তালা লাগানো এবং অন্য দরজায় ভিতর থেকে আটকানো ছিল। লাশ দুটি অধিক ফোলা এবং দূর্গন্ধযুক্ত পচন ধরা অবস্থায় উদ্ধার করা হয়। নওগাঁ পিবিআই ও সিআইডির কর্মকর্তাগণও পরিদর্শন করেছেন।’

তিনি আরও বলেন, ‘মরদেহ দুটি ময়নাতদন্তের জন্য আজ সোমবার সকালে নওগাঁ জেনারেল হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। এটি চুরি কিংবা ডাকাতিজনিত হত্যাকাণ্ড নাকি পরিকল্পিত হত্যাকাণ্ড সেই রহস্য উদঘাটনে তদন্ত করা হচ্ছে। হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় মামলা দায়েরের প্রস্তুতি চলছে।’

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

ফিলিস্তিনে গণহত্যার প্রতিবাদে বেনাপোল ও শার্শায় বিক্ষোভ মিছিল
গাজার কর্মসূচি নিয়ে হুমকি, চাকরি হারালেন ড্যাফোডিলের সেই শিক্ষিকা
নওগাঁয় নিজ বাড়ি থেকে ভাই-বোনের মরদেহ উদ্ধার
ইসরায়েলি বর্বরতার প্রতিবাদে ঢাকায় মার্কিন দূতাবাসের সামনে বিক্ষোভ
জুলাই হত্যাকাণ্ডের বিচার আইসিসিতে পাঠানোর কথা ভাবছে সরকার: প্রেস সচিব
ইসরাইলি আগ্রাসনের প্রতিবাদে সারাদেশে চলছে ‘নো ওয়ার্ক নো ক্লাস’ কর্মসূচি
যুদ্ধের মাঝে ট্রাম্পের সাথে বৈঠকে যুক্তরাষ্ট্রে ছুটলেন নেতানিয়াহু
রাজশাহীতে ট্রাক-বাসের সংঘর্ষে নিহত তিন, আহত অর্ধশত
পুরান ঢাকায় নাজিমউদ্দিন রোডে আগুন, নিহত ১
ইসরাইলি বসতিতে হামাসের মুহুর্মুহু রকেট হামলা (ভিডিও)
আমরা গাজায় আরও তীব্র হামলা চালাব: ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী
নওগাঁয় আকাশ থেকে পড়ল বিরল আকৃতির শীলা, আতঙ্কিত এলাকাবাসী
ফিলিস্তিনে গণহত্যার প্রতিবাদে সারাদেশে ‘নো ওয়ার্ক, নো স্কুল’ কর্মসূচির ডাক
বিয়ের গেটে পার্টি স্প্রে দেওয়া নিয়ে মারামারি, ভাঙল বিয়ে
গাজায় ইসরায়েলের গণহত্যায় ছাত্রদলের নিন্দা ও কর্মসূচি ঘোষণা
দপ্তর হারালেন স্থানীয় সরকার বিভাগের সচিব নিজাম উদ্দিন
বাংলাদেশে ব্যবসা করার অনুমোদন পেল স্টারলিংক
শুল্ক নিয়ে ট্রাম্প ও মার্কিন প্রশাসনকে চিঠি দেবে বাংলাদেশ: প্রেস সচিব
দর্শনায় পূর্ণাঙ্গ স্থলবন্দর বাস্তবায়নে এডিবির উচ্চ পর্যায়ের প্রতিনিধিদলের পরিদর্শন
ফেসবুকে নির্বাচনের কথা লিখলে সংঘবদ্ধ গালি শুরু হয়ে যাচ্ছে: ইশরাক