শুক্রবার, ১৪ মার্চ ২০২৫ | ২৯ ফাল্গুন ১৪৩১
Dhaka Prokash

৭ শহীদের গণকবরের জায়গায় বাণিজ্যিক স্থাপনা!

ইনসেটে শহীদ ডা. দীগেন্দ্র চন্দ্র এন্দ।

সিলেটে মহান মুক্তিযুদ্ধে ৭ শহীদের গণকবরের জায়গায় গড়ে উঠেছে বাণিজ্যিক স্থাপনা। তা নিয়ে স্থানীয় বাসিন্দা এবং আত্মীয়ের মধ্যে ক্ষোভ দেখা দিয়েছে।

শহীদ সাতজনের পরিবার সূত্রে ঘটনার বর্ণনায় জানা যায়, ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর সকাল ৯ টায় চারদিকে বিজয়ের ডামাডোল বাজছিল। মাত্র কয়েক ঘণ্টা পর বাংলার আকাশে বিজয় নিশান উড়বে, পাকবাহিনী আত্মসমর্পণ করবে। যে কারণে রেডিওতে কান পাতছিলেন ডা. দিগেন্দ্র চন্দ্র এন্দ। এমন সময় হঠাৎ একটি মর্টার শেল এসে পড়ে তাদের ঘরে! মুহূর্তে লাশের সারি তৈরি হয়ে যায়। আহত হয় অনেকে। তড়িঘড়ি করে আহতদের নিয়ে যাওয়া হলো হাসপাতালে। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় কয়েকজনের মৃত্যু হয়। কিন্তু ধর্মীয় রীতি মেনে একজনকে দাহ করা হয়। শহীদ ৯ জনের মধ্যে ৭ জনকে দেওয়া হয় গণকবর। সাত মাসের শম্পা এন্দকে ভাসিয়ে দেওয়া হয় পানিতে।

মর্মান্তিক এ ঘটনাটি ঘটে সিলেট নগরীর মির্জাজাঙ্গাল এলাকায়। স্বাধীনতার সুবর্ণ জয়ন্তী উদযাপনের সময় সেই ঘটনা এখন অনেকটা অজানা সেই স্মৃতি। সেখানে নেই গণকবরের কোনো চিহ্ন। মেলেনি শহীদের স্বীকৃতিও। বরং গণকবরের জায়গায় হয়েছে বাণিজ্যিক স্থাপনা!

এসব বর্ণনা দেওয়ার সময় শহীদ ডা. দিগেন্দ্র চন্দ্র এন্দ'র নাতী সিলেটের রবীন্দ্র সংগীত শিল্পী প্রতীক এন্দ ক্ষোভ প্রকাশ করে ঢাকাপ্রকাশকে বলেন, ‘আমার বয়স তখন মাত্র এক বছর। তাই ভাগ্যগুনে বীভৎস ঘটনাটি বুঝতে পারিনি। পরে আমার আহত বাবার মুখ থেকে শুনেছি। আমার বাবা পার্থ শখা এন্দ নিজেও আহত হন। ব্যাপারগুলো এক দিক থেকে যেমন বেদনার তেমনই গৌরবের। কিন্তু ব্যথা লাগে যখন দেখি সবাই স্বাধীনতার সুবর্ণ জয়ন্তী উদযাপনের প্রস্তুতি নিচ্ছে কিন্তু আমাদের পরিবারের নিহতরা কেউ শহীদের স্বীকৃতি পাওয়া দূরের কথা বরং যেখানে তাদের সমাহিত করা হয়েছিল সেই জায়গায় একটি স্মৃতি ফলকও হয়নি।’

তিনি বলেন, ‘আমার দাদা ডা. দিগেন্দ্র চন্দ্র এন্দ ছিলেন সে সময়কার মিউনিসিপ্যালিটি (পৌরসভার অবসরপ্রাপ্ত) চিকিৎসক। পরিবারের সবাইকে নিয়ে ভাড়া থাকতেন মির্জাজাঙ্গাল এলাকায়। যে বাসায় ভাড়া থাকতেন সেটি নয়া সড়কের বিশ্বম্ভর আখড়ার সম্পত্তি ছিল। যখন মর্টার শেলটি পড়ে তখন আমার পরিবার নিরাপত্তার জন্য আশ্রয় নিয়েছিলেন মণিপুরি রাজবাড়ীর বর্তমান ৩৪ নম্বরের বাসায়। তখন সেটিতে থাকতেন আব্দুর রহমান চৌধুরী। তিনি ছিলেন বায়না সূত্রে ওই বাসার মালিক। পরিবারের নারী সদস্যদের কথা বিবেচনায় ওই বাড়িতে আশ্রয় নেওয়া। সেখানেই মর্টারটি পড়ে। শেলের প্রচণ্ড আঘাতে সঙ্গে সঙ্গে মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়েন আমার দাদা ডা. দিগেন্দ্র চন্দ্ৰ এন্দ, তাঁর স্ত্রী সুনীতি বালা এন্দ এবং আত্মীয় প্রকৌশলী গোপেশ দাস। আহত হয়ে চিকিৎসাধীন অবস্থায় বিকালে মারা যান ডা. দিগেন্দ্র চন্দ্ৰ এন্দর জোষ্ঠপুত্র আমার কাকু দিব্যেন্দু এন্দ, কন্যা শিখা এন্দ এবং দিব্যেন্দু এন্দ'র পুত্র অপু এন্দ। তিন দিন মৃত্যুর সঙ্গে পাঞ্জা লড়ে প্রাণত্যাগ করেন ডা. দিগেন্দ্র'র আরেক কন্যা শিবানী এন্দ এবং দিব্যেন্দু এন্দ, সাত মাসের শিশুকন্যা পম্পা এন্দ। সাতদিন পর মারা যান ডা. দিগেন্দ্রের পুত্রবধূ ও দিব্যেন্দু এন্দর স্ত্রী খনা এন্দ। পরে ধর্মীয় রীতি মেনে তাঁকে দাহ করা হয়।’

শহীদের স্বীকৃতি না পেলেও মুক্তিযুদ্ধে শহীদ চিকিৎসক ও শহীদ মেডিকেল শিক্ষার্থীদের তালিকা নিয়ে বায়জীদ খুরশীদ রিয়াজ সম্পাদিত 'মুক্তিযুদ্ধে শহীদ চিকিৎসক জীবনকোষ' নামক গ্রন্থে স্থান পেয়েছে ডা. দিগেন্দ্র চন্দ্র এন্দ পরিবারের গল্প। বীরত্বগাথা মর্মান্তিক এ ঘটনাটি তাজুল মোহাম্মদের লেখা 'সিলেটে গণহত্যা' বইয়েও উল্লেখ করা হয়েছে।

তবে মর্টার শেলটি কারা ছুড়েছিল তার কোন সঠিক তথ্য মেলেনি। অনেকের ধারণা মর্টার শেলটি পাকবাহিনীকে লক্ষ্য করে মুক্তিবাহিনী ছুঁড়েছিলেন। যা ভুলক্রমে পড়ে এন্দ পরিবারের ওপর।

এদিকে সরেজমিনে মির্জাজাঙ্গাল এলাকায় মণিপুরী রাজবাড়ীর মন্দিরের বিপরীতে যেখানে ডা. দিগেন্দ্র পরিবারের ৭ সদস্যকে সমাহিত করা হয় সেখানে গিয়ে দেখা যায় বাণিজ্যিক স্থাপনা দিয়ে ভরে ফেলা হয়েছে গণকবরের স্মৃতিময় জায়গা। কোথাও কোন স্মৃতি চিহ্ন নেই।

সংক্ষুব্ধ নাগরিক আন্দোলন সিলেটের সমন্বয়ক ও ডা. এন্দ পরিবারের আশ্রয়দাতা আব্দুর রহমান চৌধুরীর ছেলে আব্দুল করিম কিম বলেন, ‘২০১১ সালে 'নিনাই' (নির্বিক,নান্দনিক ও ইস্পাত দৃড়) নামের একটি সংগঠন থেকে একবার এখানে সমাহিত শহীদদের স্মরণ ও শ্রদ্ধা জানানো হয়। সে সময় সিলেট সিটি কর্পোরেশনের তৎকালীন মেয়র বদর উদ্দিন আহমদ কামরান এখানে শহীদদের স্মরণে একটি স্মৃতি ফলক নির্মাণের প্রতিশ্রুতি দেন। পরে মেয়র পরিবর্তন হলে এটি আর হয়নি বরং এরপর রাতারাতি বাণিজ্যিক স্থাপনা তৈরি হয়েছে।’

যে জাতি তার ইতিহাস ভুলে যায় সে সমৃদ্ধ হতে পারে না এবং স্বাধীনতার সুবর্ণ জয়ন্তীতে এসেও যদি গণকবর চিহ্নিত করা না যায় সেটি লজ্জার বলে মন্তব্য করেন মুক্তিযুদ্ধ গবেষক হাসান মোরশেদ। তিনি বলেন, ‘মৃত্যু যাদের মর্টার শেলেই হোক সেটি মুক্তিযুদ্ধের প্রেক্ষাপটে। সুতরাং শহীদের স্বীকৃতি পাওয়া তাদের অধিকার। এমনকি এখানে একটি স্মৃতিফলক করে চিহ্নিত করা উচিৎ।’

অপরদিকে ওই জায়গার মালিক বিশ্বম্ভর আখড়ার পরিচালক গৌতম দাস বলেন, 'সকলকেই একটি গর্তে সমাহিত করা হয়েছে। তাই যেখানে সমাহিত করা হয়েছে সে জায়গাটি খালি রেখে বাকিটা স্থাপনা করা হয়েছে।'

এখানে কোনো স্মৃতিস্তম্ভ তৈরি করা যায় কি না এমন প্রশ্নে সিলেট সিটি কর্পোরেশনের নির্বাহী প্রকৌশলী নূর আজিজুর রহমান বলেন, ‘ব্যাপারটি আমার জানা নেই। যদি কেউ তথ্য প্রমাণ দিয়ে আবেদন জানান তাহলে আমরা সিসিকের পক্ষ থেকে এটি বাস্তবায়নের উদ্যোগ নেব।’

/এএন

Header Ad
Header Ad

বিশ্বে প্রথমবার স্বর্ণের দাম আউন্সপ্রতি ৩ হাজার ডলার

ছবি: সংগৃহীত

বিশ্বের ইতিহাসে প্রথমবারের মতো স্বর্ণের দাম আউন্সপ্রতি তিন হাজার ডলারে পৌঁছেছে। আজ শুক্রবার (১৪ মার্চ) স্বর্ণের দাম ২ দশমিক ৯৪ শতাংশ বেড়ে এই রেকর্ড পরিমাণে পৌঁছায়। চলতি বছরে এ পর্যন্ত ১৩ বার বিশ্ববাজারে স্বর্ণের দাম রেকর্ড সর্বোচ্চ পর্যায়ে পৌঁছেছে।

মূলত মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের বাণিজ্য নীতি ও ইউরোপের ওপর নতুন শুল্ক হুমকির কারণে বিশ্ববাজারে এই অস্থিরতা দেখা দিয়েছে। বৃহস্পতিবার ট্রাম্প ফ্রান্স ও ইউরোপীয় ইউনিয়নের দেশগুলোর ওয়াইন, শ্যাম্পেনসহ অন্যান্য অ্যালকোহলযুক্ত পণ্যের ওপর দুইশ শতাংশ শুল্ক আরোপের হুমকি দেন।

বৈশ্বিক বাণিজ্যে এই অনিশ্চয়তার আশঙ্কায় স্বর্ণের দাম বাড়তে থাকে। ট্রাম্পের এই পদক্ষেপ মূলত যুক্তরাষ্ট্রে উৎপাদিত হুইস্কির ওপর ইউরোপের শুল্কের প্রতিশোধ হিসেবে নেওয়া হচ্ছে।

সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এক পোস্টে ট্রাম্প বলেন, যদি ইউরোপের শুল্ক অবিলম্বে প্রত্যাহার না করা হয়, তাহলে যুক্তরাষ্ট্র ফ্রান্স ও ইউরোপীয় ইউনিয়নের অন্যান্য দেশ থেকে আমদানি করা সব ধরনের ওয়াইন, শ্যাম্পেনসহ অ্যালকোহলযুক্ত পণ্যের ওপর দুইশ শতাংশ শুল্ক আরোপ করবে।

এর আগে ট্রাম্প সব ধরনের ইস্পাত ও অ্যালুমিনিয়াম আমদানির ওপর ২৫ শতাংশ শুল্ক আরোপ করেন। এর জবাবে ইউরোপীয় ইউনিয়নও যুক্তরাষ্ট্রের ২৮ বিলিয়ন ডলার মূল্যের পণ্যের ওপর পাল্টা শুল্ক আরোপের পরিকল্পনা করছে বলে বুধবার (১২ মার্চ) জানায় ইউরোপীয় ইউনিয়নের কমিশন।

Header Ad
Header Ad

আমরা যথেষ্ট ভাগ্যবান, কারণ আমাদের সমুদ্র আছে : প্রধান উপদেষ্টা

প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশের মানুষ যথেষ্ট ভাগ্যবান, কারণ তাদের একটি সমুদ্র আছে যা বিভিন্ন দেশের সঙ্গে ব্যবসা করতে উদ্বুদ্ধ করে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। শুক্রবার (১৪ মার্চ) কক্সবাজারে বিআইএএম অডিটোরিয়ামে স্থানীয় জনগণের সঙ্গে মতবিনিময়কালে তিনি এ কথা বলেন।

প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘আমরা যথেষ্ট ভাগ্যবান, কারণ আমাদের একটি সমুদ্র আছে। ব্যবসার জন্য সমুদ্র খুবই গুরুত্বপূর্ণ।’ তিনি বাংলাদেশের দীর্ঘ সমুদ্রতীরের কথা উল্লেখ করে বলেন, চট্টগ্রামের সমুদ্রতীরের যেকোনো স্থানে সমুদ্রবন্দর নির্মাণ করা সম্ভব।

তিনি বলেন, কক্সবাজারে ব্যাপক পরিবর্তন আনা হয়েছে এবং এটি কেবল একটি পর্যটন শহরই নয়, বরং অর্থনীতির কেন্দ্রও। তিনি আরও বলেন, নেপাল ও ভারতের সেভেন সিস্টার্সের কোনো সমুদ্র নেই, তাই তাদের জন্য বাংলাদেশের সমুদ্রবন্দর ব্যবহারের প্রয়োজনীয়তা রয়েছে। ‘আমরা ব্যবসা করতে পারলে সবার ভাগ্য বদলে যাবে।’

ড. ইউনূস লবণ উৎপাদনকারীদের কাছ থেকে জানতে চান বিদেশি আমদানিকারকরা বাংলাদেশ থেকে লবণ আমদানিতে আগ্রহী কিনা, কারণ কক্সবাজারের কৃষকদের উৎপাদিত লবণ এখন রফতানির সক্ষমতা অর্জন করেছে।

এছাড়া, তিনি পাইলট ভিত্তিতে কক্সবাজারে বায়ু বিদ্যুৎ উৎপাদনের সম্ভাবনা নিয়েও খোঁজ নেন।

প্রধান উপদেষ্টা স্থানীয় জনগণকে ভবিষ্যতের সুযোগগুলো কাজে লাগানোর আহ্বান জানিয়ে বলেন, ‘কক্সবাজার অর্থনীতির একটি বৃহৎ শক্তি এবং এটি তথ্যপ্রযুক্তিরও একটি শহর হতে পারে।’

মতবিনিময় সভায় কক্সবাজারের উন্নয়নে বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ প্রধান উপদেষ্টার সামনে তাদের প্রস্তাব ও দাবি পেশ করেন।

Header Ad
Header Ad

রোহিঙ্গারা মিয়ানমারে ফিরে যেতে চায়: জাতিসংঘ মহাসচিব

জাতিসংঘ মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস। ছবি: সংগৃহীত

জাতিসংঘ মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস বলেছেন, মিয়ানমার থেকে বলপূর্বক বাস্তুচ্যুত হয়ে বাংলাদেশে আশ্রয় নেওয়া রোহিঙ্গারা তাদের নিজ দেশে ফিরে যেতে চায়। এজন্য মিয়ানমারে শান্তি পুনঃপ্রতিষ্ঠার জন্য আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন তিনি।

শুক্রবার (১৪ মার্চ) বিকালে উখিয়ার রোহিঙ্গা ক্যাম্প পরিদর্শন শেষে তিনি এসব কথা বলেন।

গুতেরেস বলেন, ‘রোহিঙ্গা ক্যাম্প পরিদর্শন করে আমি দুটি স্পষ্ট বার্তা পেয়েছি। প্রথমত, আশ্রিত রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠী মিয়ানমারে ফিরে যেতে চায়। আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে অবশ্যই মিয়ানমারে শান্তি পুনঃপ্রতিষ্ঠা নিশ্চিত করতে হবে এবং রোহিঙ্গাদের অধিকার নিশ্চিত করে বৈষম্যের শিকার হওয়া থেকে রক্ষা করতে হবে।’

তিনি আরও বলেন, ‘দ্বিতীয়ত, রোহিঙ্গারা ক্যাম্পে আরও ভালো পরিবেশ চায়। দুর্ভাগ্যবশত, যুক্তরাষ্ট্রসহ অন্যান্য দেশ সম্প্রতি নাটকীয়ভাবে মানবিক সহায়তা কমিয়ে দিয়েছে। ফলে খাবারের রেশন কমাতে বাধ্য হয়েছি। আমি প্রতিশ্রুতি দিচ্ছি, যতটা সম্ভব দেশগুলোর সঙ্গে কথা বলব, যাতে করে ফান্ড পাওয়া যায় এবং পরিস্থিতি আরও খারাপ না হয়।’

আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় রোহিঙ্গাদের ভুলে যাবে না এমন আশা প্রকাশ করে গুতেরেস বলেন, ‘সম্মানের সঙ্গে বেঁচে থাকার জন্য এই সম্প্রদায়ের মানবিক সহায়তা অত্যন্ত জরুরি।’

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

বিশ্বে প্রথমবার স্বর্ণের দাম আউন্সপ্রতি ৩ হাজার ডলার
আমরা যথেষ্ট ভাগ্যবান, কারণ আমাদের সমুদ্র আছে : প্রধান উপদেষ্টা
রোহিঙ্গারা মিয়ানমারে ফিরে যেতে চায়: জাতিসংঘ মহাসচিব
আওয়ামী লীগ নেত্রী রূপালি গ্রেফতার
অনলাইনে ট্রেনের টিকিট পেতে আধা ঘণ্টায় ২০ লাখ হিট
দুই বছরের কন্যাকে হারালেন আফগান ক্রিকেটার হজরতউল্লাহ জাজাই
রোহিঙ্গা শিক্ষার্থীদের সাথে কথা বললেন জাতিসংঘ মহাসচিব
কুমিল্লায় ৩ কোটি টাকার ভারতীয় আতশবাজি জব্দ
সুন্দরবনের গহীন থেকে বৃদ্ধা নারী উদ্ধার
কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ে আছিয়ার গায়েবানা জানাজা অনুষ্ঠিত
গাজার ধ্বংসস্তূপ থেকে আরো সাত লাশ উদ্ধার
জাতিসংঘ মহাসচিবকে নিয়ে কক্সবাজারে পৌঁছেছেন ড. ইউনূস
গালি দেয়া সেই উপস্থাপিকার চাকরি ফিরিয়ে দেয়ার আহ্বান হাসনাতের
প্রশাসনের ঢিলেঢালা আচরণে দুষ্কৃতকারীরা আশকারা পাচ্ছে: রিজভী
৬০তম জন্মদিনে নতুন প্রেমিকাকে প্রকাশ্যে আনলেন আমির খান
গুরুত্বপূর্ণ সংস্কারে বাংলাদেশের পাশে থাকবে জাতিসংঘ: গুতেরেস
আমেরিকান এয়ারলাইনসের ফ্লাইটে ভয়াবহ আগুন, ডানা দিয়ে নামলেন যাত্রীরা
চুয়াডাঙ্গা ও মেহেরপুর সীমান্তে ৯ লাখ টাকার মাদক ও চোরাচালানি মালামাল জব্দ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে জাতিসংঘ মহাসচিবের সাক্ষাৎ
৩ ম্যাচ পর মাঠে ফিরেই মেসির দুর্দান্ত গোল, কোয়ার্টারে ইন্টার মিয়ামি (ভিডিও)