শুক্রবার, ৩১ জানুয়ারি ২০২৫ | ১৬ মাঘ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

সিলেটে বাড়ছে জরায়ু ক্যান্সার, নেই থেরাপি

ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল থেকে পাওয়া তথ্য অনুযায়ী সম্প্রতি সিলেট বিভাগে স্তন ক্যান্সার রোগী বাড়ছে। কিন্তু সেই অনুপাতে নেই থেরাপির জন্য 'ব্রাকি' যন্ত্র। যে কারণে একটি থেরাপির জন্য সিলেট থেকে যেতে হয় ঢাকায়।

সিলেট বিভাগে কোটি মানুষের সরকারিভাবে উচ্চ চিকিৎসার একমাত্র ভরসা ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল। ক্যান্সারের ক্ষেত্রে সরকারিভাবে এ প্রতিষ্ঠানের কোনো বিকল্প নেই। অথচ এ হাসপাতালে ক্যান্সার চিকিৎসায় রয়েছে নানা সংকট। রেডিও থেরাপি যন্ত্র একটি হওয়ায় একবার থেরাপি নিতে হলে রোগীকে অপেক্ষা করতে হয় অন্তত ২ থেকে ৩ মাস।

এদিকে সিলেট বিভাগীয় স্বাস্থ্য অধিদফতরের পরিচালক ডা. হিমাংশু লাল রায় জানান,
সিলেট বিভাগে প্রায় পাঁচ হাজারের বেশি ক্যান্সারের রোগী রয়েছেন। ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল থেকে প্রাপ্ত তথ্যমতে, ২০২০-২১ অর্থ বছরে হাসপাতালটির ক্যান্সার ইউনিটে ইতোমধ্যে চিকিৎসা নিচ্ছেন ৭৫১ জন। একই অর্থবছরে কেমো থেরাপি নিয়েছেন ১০৮৯ জন। তবে এসব রোগীর জন্য নির্ধারিত শয্যা মাত্র ২৬ টি। যার ১২টি পুরুষ আর ১৪টি শয্যা নারীদের জন্য। সে ক্ষেত্রেচিকিৎসা দিতে বিড়ম্বনায় পড়তে হয় সংশ্লিষ্টদের।

সরকারিভাবে রেডিও থেরাপির জন্য ওসমানীতে মাত্র একটি ‘কোবাল-৬০’ যন্ত্র রয়েছে। এই মেশিনটি ইতোমধ্যে ৩৬ হাজার ৬ শত ২১ বার ব্যবহৃত হয়েছে।

হাসপাতাল সূত্রে আরও জানা যায়, সবচেয়ে বেশি হেড অ্যান্ড নোজ ক্যান্সার আক্রান্ত রোগী। যাদের বয়স ৪০ থেকে ৭০। এরপরের অবস্থানে রয়েছে স্তন ও জরায়ু ক্যান্সার আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা।

সীমাবদ্ধতার কথা জানিয়ে সিলেটের ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের রেডিওলজি বিভাগের সহকারী অধ্যাপক সরদার বনিউল আহমেদ বলেন, ‘সীমাবদ্ধতা আছে, তবুও আমরা চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি। সে ক্ষেত্রে ওসমানী হাসপাতালের অভ্যন্তরের বিশেষায়িত ক্যান্সার হাসপাতাল হলে সকল সমস্যা দূর হবে বলে আশা করছি।’

সিলেট বিভাগীয় পরিচালক ডা. হিমাংশু লাল রায় বলেন, ‘ক্যান্সার রোগীদের সমস্যার কথা বিবেচনায় সিলেটে নতুন ভবন হচ্ছে। সেখানে অত্যাধুনিক যন্ত্র স্থাপনের মাধ্যমে ক্যান্সারের চিকিৎসা দেওয়া হবে। একই যন্ত্রে সকল থেরাপি দেওয়া যাবে। এতে আলাদা ইউনিট থাকবে। ফলে একদিকে যেমন সেবার মান বাড়বে সেই সঙ্গে প্রতিটি থেরাপিতে মাত্র পাঁচ থেকে সাত মিনিট সময় লাগায় সিরিয়াল পেতে দীর্ঘ অপেক্ষার অবসান হবে।’

সরেজমিনে সিলেট ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে গেলে দেখা যায় বিশেষায়িত এ ক্যান্সার হাসপাতালের কাজ চলছে। বর্তমানে এর ফাইলিং কাজ চলমান। সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, ভবনটি নির্মাণ কাজ করছে গণপূর্ত বিভাগ। চলতি বছরের আগস্ট মাসের ১৮ তারিখ থেকে নির্মাণ কাজ শুরু হওয়া ভবনের কাজ শেষ হবে ২০২২ সালের ১৮ অক্টোবর। মোট ৮৯ কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মিত এ ভবনে থাকবে ক্যান্সার রোগীদের জন্য নির্ধারিত ১০০ শয্যা। সেই সঙ্গে একই ভবনে যুক্ত হচ্ছে কিডনি রোগীদের ডায়ালাসিসের জন্য ৫০ শয্যা ও হৃদরোগীদের জন্য ৫০ শয্যা চিকিৎসা সেবা। সব মিলে ২০০ শয্যার ১৫ তলা নতুন ভবনে সিলেটে সরকারিভাবে চিকিৎসা ক্ষেত্রে এক অভাবনীয় মাত্রা যোগ করবে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।

তবে নির্মাণাধীন ক্যান্সার হাসপাতালটি ওসমানী মেডিকেল কলেজের আওতায় দেওয়া হচ্ছে নাকি স্বতন্ত্র কোনো প্রতিষ্ঠান হবে তা এখনও অনিশ্চিত।

সিলেটের ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের উপ-পরিচালক (ভারপ্রাপ্ত) মো. মাহবুবুল আলম বলেন, ‘নির্মাণাধীন ক্যান্সার হাসপাতালটি যদি ওসমানী হাসপাতালের বর্ধিতকরণ হয়ে থাকে তাহলে আমাদের পক্ষ থেকে জনবল চাহিদা তৈরি করা হবে। নাহলে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় নিজেরাই নির্ধারণ করবে। তবে হাসপাতালটি হলে সিলেট বিভাগে ক্যান্সারের চিকিৎসায় নতুন এক মাত্রা যোগ হবে।’

এসইউ/এএন

Header Ad
Header Ad

প্রথম আরব নেতা হিসেবে সিরিয়া সফরে কাতারের আমির

ছবি: সংগৃহীত

প্রথমবারের মতো কোনো আরব নেতা সিরিয়া সফরে গেলেন কাতারের আমির শেখ তামিম বিন হামাদ আল থানি। বৃহস্পতিবার (৩০ জানুয়ারি) স্থানীয় সময় তিনি সিরিয়ার রাজধানী দামেস্কে পৌঁছান। চীনের রাষ্ট্রীয় সংবাদ সংস্থা সিনহুয়া এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে।

প্রতিবেদনে বলা হয়, সিরিয়ায় প্রেসিডেন্ট বাশার আল-আসাদের সরকারের পতনের পর এই প্রথমবার কোনো সরকারপ্রধান বা রাষ্ট্রপ্রধান দেশটি সফর করলেন। বর্তমানে সিরিয়ার অন্তর্বর্তী প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন আহমেদ আল-শারা। সফরের সময় দামেস্ক আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে উপস্থিত থেকে কাতারের আমিরকে স্বাগত জানান তিনি।

কাতারের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র এক বিবৃতিতে জানান, নতুন সিরীয় প্রশাসনের সঙ্গে কাতার মাঠপর্যায়ে কাজ করতে আগ্রহী। বিশেষ করে সিরিয়ার জনগণের জন্য চলমান চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় সহযোগিতা করা, ইসরায়েলি দখলদারিত্ব প্রতিহত করা এবং সিরিয়ার ওপর থেকে আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারে সহায়তা করার প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে দেশটি।

বিশ্লেষকদের মতে, কাতারের আমিরের এই সফর মধ্যপ্রাচ্যের ভূ-রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে গুরুত্বপূর্ণ পরিবর্তন আনতে পারে। দীর্ঘদিনের রাজনৈতিক অস্থিরতার পর এই সফর দুই দেশের সম্পর্ক পুনর্গঠনে ভূমিকা রাখবে বলে আশা করা হচ্ছে।

Header Ad
Header Ad

শহীদ ইয়ামিনকে হত্যা করল কে? পুলিশের তদন্তে নতুন বিতর্ক

ছবি: সংগৃহীত

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে শহীদ শাইখ আশহাবুল ইয়ামিন হত্যাকাণ্ডে পুলিশের সংশ্লিষ্টতা নেই বলে প্রতিবেদন দিয়েছে তদন্ত কমিটি। তবে এই প্রতিবেদন নিয়ে ব্যাপক বিতর্ক সৃষ্টি হয়েছে। অভিযোগ উঠেছে, তদন্ত কর্মকর্তারা পুলিশের দায় এড়াতে পক্ষপাতমূলক প্রতিবেদন দিয়েছেন এবং ইয়ামিনকে সন্ত্রাসী হিসেবে আখ্যা দিয়েছেন।

সমালোচকরা বলছেন, শেখ হাসিনার শাসনামলে পুলিশের নৈতিক অবক্ষয় এতটাই চরমে পৌঁছেছে যে গণঅভ্যুত্থানের পরও তারা নিজেদের পরিবর্তন করতে পারেনি। বরং, কঠিন চাপে থেকেও পুলিশের বিতর্কিত কর্মকাণ্ড মাঝে মাঝেই প্রকাশ পাচ্ছে।

তদন্ত প্রতিবেদনে পুলিশের দাবি, ইয়ামিন এপিসি (সাঁজোয়া যান) কারে উঠলে বাইরে থেকে সন্ত্রাসীরা গুলি ছোঁড়ে, যা তাকে আহত করে। এরপর এএসআই মোহাম্মদ আলী তাকে নামানোর চেষ্টা করেন, কিন্তু তার হাতে ব্যথা থাকায় ফসকে পড়ে যান ইয়ামিন। পুলিশ আরও জানায়, জনগণের কাছে হস্তান্তরের জন্য তাকে রোড ডিভাইডারে রাখা হয়, যাতে কেউ তাকে হাসপাতালে নিয়ে যেতে পারে।

তবে এই বক্তব্যের সঙ্গে ঘটনাস্থলের ভিডিও ফুটেজের কোনো মিল পাওয়া যায়নি। ভিডিও বিশ্লেষণে দেখা যায়, পুলিশের সদস্যরা নীল রঙের এপিসি কারের ওপর ইয়ামিনকে ফেলে রেখে টহল চালায় এবং ছাত্র-জনতার ওপর গুলি চালায়। কিছুক্ষণ পর এপিসি কারটি সাভারের রানা প্লাজা ও ভ্যাট অফিসের মাঝামাঝি এলাকায় আসে। এরপর এপিসির ভেতর থেকে এক পুলিশ সদস্য দরজা খুলে দেয় এবং আরেকজন ইয়ামিনকে টেনে-হিঁচড়ে রাস্তায় ফেলে দেয়।

ভিডিওতে আরও দেখা যায়, গুলিবিদ্ধ ইয়ামিন তখনও জীবিত ছিলেন। প্রচণ্ড কষ্টে নিশ্বাস নিতে দেখা যায় তাকে। তার পরনে ছিল নেভি ব্লু ট্রাউজার ও খয়েরি রঙের জামা। এপিসি থেকে ফেলে দেওয়ার পর তার দুই হাত দুই দিকে ছড়িয়ে যায় এবং একটি পা এপিসির বাঁ দিকের চাকার সঙ্গে আটকে থাকে। মৃত ভেবে পুলিশের সদস্যরা তার পায়ে আর গুলি না করে রাস্তার এক প্রান্ত থেকে অপর প্রান্তে টেনে রোড ডিভাইডারের পাশে ফেলে দেয়। এরপর আরও দুই পুলিশ সদস্য নেমে এসে তাকে সার্ভিস লেনে ফেলে রেখে চলে যায়।

পুলিশের এই প্রতিবেদনকে ‘চরম পক্ষপাতদুষ্ট’ উল্লেখ করে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় একে অগ্রহণযোগ্য বলে ঘোষণা দিয়েছে। মন্ত্রণালয়ের এক সভায় সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় যে, তদন্ত কর্মকর্তারা শুধু পুলিশ সদস্যদের বক্তব্য নিয়েছেন, অথচ কোনো প্রত্যক্ষদর্শী, সংবাদকর্মী বা সাধারণ মানুষের সাক্ষ্য নেননি। এ কারণে তদন্ত প্রক্রিয়াকে পক্ষপাতদুষ্ট ও অবিশ্বাস্য বলে মনে করা হচ্ছে।

এছাড়া, সশস্ত্র বাহিনী বিভাগ এক প্রতিবেদনে পুলিশের আচরণকে ‘ভয়ংকর বর্বরতা’ হিসেবে উল্লেখ করেছে। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, তদন্ত কমিটির তিন পুলিশ সদস্য দায়িত্বে চরম অবহেলা করেছেন এবং অপেশাদারসুলভ আচরণ করেছেন। তাদের বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য জননিরাপত্তা বিভাগের রাজনৈতিক শাখাকে সুপারিশ করা হয়েছে।

স্থানীয়দের অভিযোগ, পুলিশ নীল এপিসি কার থেকে ইয়ামিনের গুলিবিদ্ধ দেহ রাস্তায় ফেলে আতঙ্ক সৃষ্টি করতে চেয়েছিল। ঘটনাটি ঘটে সাভারের আশুলিয়া এলাকায়। কোনো ময়নাতদন্ত বা আনুষ্ঠানিক মৃত্যুসনদ না দিয়েই হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ ইয়ামিনের লাশ হস্তান্তর করে।

ঢাকা ও সাভার রেঞ্জের ঊর্ধ্বতন পুলিশ কর্মকর্তারা ইয়ামিনের মৃত্যুর ঘটনায় মামলা না করার জন্য পরিবারকে ভয়ভীতি দেখায়। পরে, পরিবার তাকে সাভারের তালবাগে পারিবারিক কবরস্থানে দাফন করতে চাইলে স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতা মিজানুর রহমান মিজান বাধা দেন। শেষ পর্যন্ত ব্যাংক টাউন কবরস্থানে তাকে দাফন করা হয়।

তদন্ত প্রতিবেদন অনুযায়ী, পুলিশ দায় মুক্তি পেয়েছে। কিন্তু ভিডিও ফুটেজের ভয়ংকর দৃশ্যগুলো ও প্রত্যক্ষদর্শীদের বর্ণনার সঙ্গে পুলিশের বক্তব্যের কোনো মিল নেই। তাহলে, শহীদ ইয়ামিনকে হত্যা করল কে? পুলিশের তদন্তে যদি সত্য প্রকাশ না পায়, তবে স্বাধীন তদন্ত কমিটির মাধ্যমে পুনরায় এই হত্যাকাণ্ডের বিচার দাবি উঠেছে। নিহত ইয়ামিনের পরিবার এবং আন্দোলনকারীরা ন্যায়বিচারের জন্য লড়াই চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা দিয়েছে।

Header Ad
Header Ad

রংপুর থেকে গ্রেফতার সাবেক সমাজকল্যাণ মন্ত্রী নুরুজ্জামান

ছবি: সংগৃহীত

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে হামলা ও একাধিক হত্যা মামলায় সাবেক সমাজকল্যাণ মন্ত্রী মোহাম্মদ নুরুজ্জামানকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। বৃহস্পতিবার (৩০ জানুয়ারি) রাত ৯টায় রংপুর মহানগরীর সেন্ট্রাল রোডের পোস্ট অফিসের গলির এক বাসা থেকে তাকে গ্রেফতার করা হয়।

বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন রংপুর মেট্রোপলিটন পুলিশের উপ-পুলিশ কমিশনার (অপরাধ) মোহাম্মদ শিবলী কায়সার।

উল্লেখ্য, ৫ আগস্টের পর থেকে মোহাম্মদ নুরুজ্জামান আত্মগোপনে ছিলেন। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর দীর্ঘদিনের নজরদারির পর অবশেষে তাকে গ্রেফতার করা হলো।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

প্রথম আরব নেতা হিসেবে সিরিয়া সফরে কাতারের আমির
শহীদ ইয়ামিনকে হত্যা করল কে? পুলিশের তদন্তে নতুন বিতর্ক
রংপুর থেকে গ্রেফতার সাবেক সমাজকল্যাণ মন্ত্রী নুরুজ্জামান
কোটা পদ্ধতি পুনরায় পর্যালোচনার নতুন ৩ সিদ্ধান্ত অন্তর্বর্তী সরকারের
আমরা কারও কাছে চাঁদা চাইনি, চাইবোও না: জামায়াত আমির
নওগাঁ বারের নির্বাচনে সব পদে বিএনপি প্যানেলের জয়
আরব আমিরাতে চাঁদ দেখা গেছে, পবিত্র শবে বরাত ১৪ ফেব্রুয়ারি
ডিপসিকের চেয়েও কার্যকর নতুন এআই আনার দাবি আলিবাবার
প্রাথমিক শিক্ষার মান উন্নয়ন ও গুণগত পরিবর্তনই আমাদের মূল লক্ষ্য: গণশিক্ষা উপদেষ্টা
বাণিজ্য মেলায় সংঘর্ষ, আহত ১৬
শেখ হাসিনাসহ জড়িতদের বিচার দাবিতে আমরণ অনশনে বৈষম্যবিরোধী ছাত্ররা
পদত্যাগের সিদ্ধান্ত নিলে নিজেই জানিয়ে দিবো: তথ্য উপদেষ্টা নাহিদ ইসলাম
সাত কলেজের জন্য হচ্ছে ‘জুলাই ৩৬ বিশ্ববিদ্যালয়’
ভোটারদের আস্থা পুনরুদ্ধারে উদ্যোগ নিতে বলেছে ইইউ: ইসি সচিব
রংপুরের টানা চতুর্থ হার, প্লে-অফের দৌড়ে টিকে রইলো খুলনা
চিরতরে বন্ধ হয়ে যাচ্ছে ঢাকার মধুমিতা সিনেমা হল
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে 'জয় বাংলা' স্লোগান, আটক ৫
প্রধান উপদেষ্টার উদ্বোধনে শুরু হচ্ছে একুশে বইমেলা
সুইডেনে পবিত্র কোরআন পোড়ানো সেই যুবককে গুলি করে হত্যা
বাংলাদেশ পুলিশে ১৬টি শূন্য পদে নিয়োগ, আবেদন শুরু ২ ফেব্রুয়ারি