সোমবার, ২০ জানুয়ারি ২০২৫ | ৫ মাঘ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

বিয়ে করে নৃশংসভাবে খুন সৌরভ, সেই ইভা সম্পর্কে চাঞ্চল্যকর তথ্য

ছবি: সংগৃহীত

ময়মনসিংহ সদরের মনতলা ব্রিজের নিচ থেকে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীর লাগেজ বন্দি চার খণ্ড লাশ উদ্ধারের ঘটনায় তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। ওই তিনজনের মধ্যে ওমর ফারুকের চাচা ইলিয়াস উদ্দিন রয়েছে। হত্যাকাণ্ডের পর লাশ গুমে ব্যবহৃত প্রাইভেট কারও উদ্ধার করা হয়েছে।

নিহত শিক্ষার্থীর নাম ওমর ফারুক সৌরভ (২৩)। তার গ্রামের বাড়ি ময়মনসিংহের ঈশ্বরগঞ্জ উপজেলার তারাটি গ্রামে। তার বাবার নাম ইউসুফ আলী। তিনি চাকরি করেন ডাক বিভাগে। মা মাহমুদা আক্তার পারুল গৃহিণী। সৌরভ গুলশানের বেসরকারি প্রেসিডেন্সি বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজি বিভাগের শিক্ষার্থী ছিলেন। তার পরিবার স্থায়ীভাবে ঢাকায় মতিঝিলে বসবাস করেন।

সৌরভ হত্যাকাণ্ডের রহস্য উদ্‌ঘাটন এবং মূল হত্যাকারীসহ সহযোগীদের গ্রেপ্তার প্রসঙ্গে মঙ্গলবার (৪ জুন) দুপুরে ময়মনসিংহ পুলিশ সুপার কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়।

সংবাদ সম্মেলনে ময়মনসিংহ জেলার পুলিশ সুপার (এসপি) মাছুম আহাম্মদ ভূঞা (বিপিএম, পিপিএম) বলেন, তিন বছর আগে ওমর ফারুক সৌরভের চাচাতো বোন ইসরাত জাহান ইভার বিয়ে হয় আব্রাহামের সঙ্গে। তিনি বর্তমানে কানাডায় পড়াশোনা করছেন। তার সঙ্গে ডিভোর্সও হয়নি ইভার। কিন্তু সৌরভ গোপনে তার চাচাতো বোন ইভাকে বিয়ে করে। বিষয়টি ভালোভাবে নেয়নি ইভার পরিবার। গত ১ জুন সৌরভ ময়মনসিংহে আসে আব্রাহামের পরিবারের সঙ্গে কথা বলতে। বিষয়টি জেনে ক্ষিপ্ত হন ইভার বাবা।

তিনি আরও বলেন, ‘এরপর ইলিয়াস তার দশম শ্রেণিতে পড়ুয়া ছেলে মৃদুলকে দিয়ে সৌরভকে ফোন করে বাসায় ডেকে আনেন। আমরা প্রাথমিকভাবে জানতে পারি, পরিকল্পনা অনুযায়ী গোয়ালকান্দিতে চাচার বাসায় ইলিয়াস ও তার শ্যালক আহাদুজ্জামান ফারুক মাথায় ছুরি দিয়ে আঘাত করে সৌরভকে হত্যা করে। এরপর লাশ বাথরুমে ফেলে রাখা হয়। পরবর্তীতে চাপাতি দিয়ে দেহ থেকে মাথা আলাদা করা হয়। সৌরভের দেহ টুকরো টুকরো করে লাশ গুম করার জন্য ময়মনসিংহ শহরের গাঙ্গিনারপাড় থেকে ব্রান্ডের একটি লাগেজ ক্রয় করে তারা। আমরা ওই দিনই লাগেজের দোকানের সন্ধান পাই। সেই দোকানের সিসি টিভি ফুটেজ সংগ্রহ করি। ফুটেজে আমরা দেখতে পাই ১ জুন রাত ৮টার দিকে ইলিয়াস এবং ফারুক দুইজনই ওই দোকানে লাগেজ কিনতে যায়। আমরা সেই ফুটেজ বিশ্লেষণ করে জানতে পারি তারাই এ হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত।

এরপর ডিবি এবং আমাদের কোতোয়ালি থানা যৌথভাবে অভিযান পরিচালনা করে সোমবার রাতে ফারুককে ঢাকা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। তার দেয়া তথ্যের ভিত্তিতে মূল আসামি ইলিয়াসকে নেত্রকোণার ধোবাউড়া উপজেলার সীমান্তবর্তী এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। লাশ গুম করতে ব্যবহৃত গাড়িটিও জব্দ করা হয়েছে। গ্রেপ্তার করা হয়েছে প্রাইভেটকারের চালককে। প্রাথমিকভাবে তারা এ হত্যাকাণ্ডের কথা স্বীকার করেছে। এ ঘটনায় আরও কেউ জড়ির আছে কিনা, তা তদন্ত করে দেখা হচ্ছে বলে তিনি জানান।

তিনি আরও বলেন, ইলিয়াস সাবেক সেনাসদস্য। সে লাশের পরিচয় যেন কেউ শনাক্ত করতে না পারে, সে জন্য দুই হাতের আঙুলের চামড়া তুলে ফেলেছিল।

এর আগে, গত ২ জুন সকালে ময়মনসিংহ সদরের সীমান্তবর্তী মনতলা ব্রিজের নিচে সুতিয়া নদী থেকে সৌরভের চার টুকরো করা লাশ উদ্ধার করে পুলিশ। সুতিয়া নদী থেকে কালো রঙের একটি ট্রলিব্যাগ থেকে তিন টুকরো এবং পাশেই একটি বাজারের ব্যাগে পলিথিনে মোড়ানো অবস্থায় মাথা উদ্ধার করা হয়। ময়নাতদন্ত শেষে ৩ জুন রাতে গ্রামের বাড়িতে ওমর ফারুকের মরদেহ দাফন করা হয়।

ওই হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় ইউসুফ আলী বাদী হয়ে ২ জুন রাতে ময়মনসিংহ কোতোয়ালি মডেল থানায় একটি মামলা দায়ের করেন। ওই মামলায় অজ্ঞাতনামা কয়েকজনকে আসামি করা হয়েছে।

ধারণা করা হয়, আপন চাচাতো বোন ইসরাত জাহান ইভাকে বিয়ে করাকে কেন্দ্র করে পারিবারিক বিরোধে সৌরভকে খুন করা হয়েছে। এর পেছনে সৌরভের আপন চাচা ও ইভার বাবা ইলিয়াস জড়িত বলে অভিযোগ করে নিহতের পরিবার।

পারিবারিক সূত্র জানায়, সৌরভের সঙ্গে দীর্ঘদিন প্রেম চলছিল তার চাচাত বোন ইভার। উভয়ই পরিবারকে না জানিয়ে ১২ মে ঢাকার একটি বাসায় তারা বিয়ে করেন। এর পর ইভা ময়মনসিংহের নিজ বাসায় চলে আসেন। তাদের বিয়ের বিষয়টি জানাজানি হতেই উভয় পরিবারের মধ্যে শুরু হয় দ্বন্দ্ব। ১৬ মে ইভাকে জোর করে কানাডা পাঠিয়ে দেয় তার পরিবার। এর মধ্যেই ইভার বাবা ইলিয়াস তার আপন বড় ভাই সৌরভের বাবা ইউসুফ আলীকে হুমকি-ধমকি দিচ্ছিলেন। ইভা ইলিয়াসে একমাত্র মেয়ে।

ইউসুফ আলী কাঁদতে কাঁদতে বলেন, ‘যে ভাইকে বাবার স্নেহ দিয়ে বড় করেছি, সে-ই আমার সন্তানকে হত্যা করল! আমার সন্তানকে না মেরে আমাকে মারত। তার কী এমন দোষ ছিল? শুধু কি আমার ছেলেই তোর (ইলিয়াস) মেয়েকে ভালোবেসেছে? তোর মেয়ে কি ভালোবাসে নাই? যদি তোর মেয়ে ভালো নাই বাসত, তাহলে ময়মনসিংহ থেকে ঢাকায় গিয়ে কেন আমার ছেলেকে বিয়ে করল?’

ইউসুফ আলী আরও বলেন, ‘আমার ছেলে আমার একটা ব্যাগ নিয়ে বাসা থেকে বেরিয়েছে। আমরা যদি জানতাম, সে ময়মনসিংহে যাবে; কোনোদিন যেতে দিতাম না। সৌরভের বিয়ের পর বিভিন্ন সময়ে আমার ছোট ভাই আমাকে নানা হুমকি-ধমকি দিয়েছে। আমি এই হত্যার সঙ্গে যারা জড়িত সবার ফাঁসি চাই।’

একমাত্র ছেলেকে হারিয়ে বাকরুদ্ধ সৌরভের মা মাহমুদা আক্তার। তিনিও কাঁদতে কাঁদতে বলেন, ‘ভালোবেসে চাচাতো বোনকে বিয়ে করাই আমার ছেলের কাল হয়েছে। আমরা কোনোদিন ভাবিনি-আপন চাচা তার ভাতিজাকে এভাবে হত্যা করবে! এক ছেলে ও এক মেয়েকে নিয়ে আমার সাজানো সংসার ছিল। ইলিয়াস সবকিছু এলোমেলো করে দিল।’

Header Ad
Header Ad

অনুপ্রবেশকারীরা যেন বিএনপিতে ঢুকতে না পারে : তারেক রহমান

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। ছবি: সংগৃহীত

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান দলের নেতাকর্মীদের অনুপ্রবেশকারীদের বিষয়ে সতর্ক থাকার আহ্বান জানিয়েছেন। রোববার গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে তিনি এসব কথা বলেন।

তারেক রহমান বলেন, দলের মধ্যে অনুপ্রবেশকারীদের ঢুকতে না দেওয়ার বিষয়ে সবাইকে সচেতন থাকতে হবে। তিনি উল্লেখ করেন, রাজনৈতিক দলে মতপার্থক্য থাকতে পারে, তবে সবার এক জায়গায় থাকতে হবে- সংবিধান মেনে নিয়মিত ভোট ও নির্বাচনের মাধ্যমে জবাবদিহি নিশ্চিত করতে হবে।

তিনি জানান, সম্প্রতি কিছু অচেনা মানুষকে দলের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট হতে দেখা যাচ্ছে। বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মেজর (অব.) হাফিজ উদ্দিন আহমেদ এ বিষয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন। তিনি ৫ আগস্টের পর থেকে এমন প্রবণতা লক্ষ্য করেছেন।

তারেক রহমান নেতাকর্মীদের সতর্ক করে বলেন, অনুপ্রবেশকারীদের দলে স্থান দিলে তা দলের জন্য ক্ষতিকর হতে পারে। জনগণের সমর্থন ছাড়া কোনো দল এগোতে পারে না। তাই জনগণের পাশে দাঁড়িয়ে তাদের আস্থা অর্জনের জন্য নেতাকর্মীদের কাজ করতে হবে।

তিনি আরও বলেন, বিএনপির শক্তি জনগণ। জনগণ যখন ক্ষিপ্ত হয়, তখন স্বৈরাচারীদের পালিয়ে যেতে হয়। ৫ তারিখের উদাহরণ তুলে ধরে তিনি জানান, জনগণের শক্তি দিয়ে বিএনপিকে সামনের কঠিন পথ পাড়ি দিতে হবে। সামনের নির্বাচন সহজ হবে না, তাই সবাইকে সতর্ক থাকতে হবে এবং বিভ্রান্তিমূলক কাজ থেকে বিরত থাকতে হবে।

তারেক রহমানের মতে, কিছু ছোট-বড় দল বিএনপির বিপক্ষে কাজ করছে। তবে জনগণই দলের মূল শক্তি। তিনি দলীয় নেতাকর্মীদের বিভ্রান্ত না হয়ে জনগণের সমর্থন নিয়ে কাজ করার আহ্বান জানান।

Header Ad
Header Ad

গাজীপুরে কভার্ড ভ্যানের চাপায় সাবেক পুলিশ সদস্য ও সাংবাদিক নিহত

ছবি: সংগৃহীত

গাজীপুরের ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কে কভার্ড ভ্যানের চাপায় সাবেক এক পুলিশ সদস্য এবং এক সাংবাদিক নিহত হয়েছেন। রোববার (১৯ জানুয়ারি) বিকাল সাড়ে ৪টায় সদর উপজেলার হোতাপাড়া বিমান ঘাঁটির ইউটার্ন এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।

নিহতদের মধ্যে শ্রীপুর উপজেলার বাসিন্দা ও অবসরপ্রাপ্ত পুলিশ সদস্য আইয়ুব আলীর ছেলে সম্রাট (৩৫) এবং শ্রীপুর উপজেলার বাউনি গ্রামের হাবিবুর রহমানের ছেলে সাংবাদিক মিজানুল কবির মাসুদ (৪০) ছিলেন। সম্রাট ২০২০ সালে পুলিশ বিভাগ থেকে স্বেচ্ছায় অবসর নিয়েছিলেন। অন্যদিকে, মাসুদ দৈনিক একুশের বাণী পত্রিকার শ্রীপুর প্রতিনিধি হিসেবে কর্মরত ছিলেন।

প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, কভার্ড ভ্যানটি উল্টো পথে হোতাপাড়ার দিকে আসছিল। বিমান ঘাঁটির সামনে ইউটার্ন নেওয়ার সময় মোটরসাইকেলের সঙ্গে সংঘর্ষ হলে চালক ও আরোহী মহাসড়কে পড়ে যান। এসময় কভার্ড ভ্যানের চাকায় পিষ্ট হয়ে তারা ঘটনাস্থলেই প্রাণ হারান।

সালনা হাইওয়ে থানার ওসি ছালেহ্ আহমেদ জানান, পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে নিহতদের মরদেহ উদ্ধার করে থানায় নিয়ে গেছে। কভার্ড ভ্যানসহ চালককে আটক করা হয়েছে। লাশ ময়নাতদন্তের জন্য গাজীপুর শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।

এই দুর্ঘটনার খবর শুনে এলাকাবাসীর মধ্যে শোকের ছায়া নেমে এসেছে। পুলিশ ঘটনাটির বিস্তারিত তদন্ত শুরু করেছে।

Header Ad
Header Ad

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা থেকে সায়মা ওয়াজেদ পুতুলকে সরানোর বিষয়ে দুদকের চিঠি

ছবি: সংগৃহীত

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (ডব্লিউএইচও) দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার আঞ্চলিক পরিচালক পদ থেকে সায়মা ওয়াজেদ পুতুলকে সরাতে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে চিঠি পাঠিয়েছে। গত রোববার এই চিঠি পাঠানো হয়।

১৫ জানুয়ারি দুদক সায়মা ওয়াজেদ পুতুলের বিরুদ্ধে দুর্নীতির মাধ্যমে ডব্লিউএইচও’র আঞ্চলিক পরিচালক পদে নিয়োগ পাওয়ার অভিযোগে প্রাথমিক তথ্য যাচাই শেষে অনুসন্ধান শুরু করার সিদ্ধান্ত নেয়।

দুদকের মহাপরিচালক (প্রতিরোধ) মো. আক্তার হোসেন জানিয়েছেন, সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তার মেয়ে সায়মা ওয়াজেদ পুতুলকে যোগ্যতা না থাকা সত্ত্বেও অনৈতিকভাবে এই পদে নিয়োগের জন্য ক্ষমতার অপব্যবহার করেছেন।

পুতুলের বিরুদ্ধে পূর্বাচলে প্লট বরাদ্দ নেওয়ার বিষয়ে ক্ষমতার অপব্যবহার ও দুর্নীতির অভিযোগে একটি মামলাও করেছে দুদক।

২০২৩ সালের ৩০ অক্টোবর প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং জানায়, আর্থিক ও ফৌজদারি মামলা থাকার কারণে বাংলাদেশ সরকার পুতুলের মাধ্যমে ডব্লিউএইচও’র সঙ্গে কাজ করতে অনাগ্রহ প্রকাশ করেছে। এ বিষয়ে ডব্লিউএইচও’কে সরাসরি চিঠি দিয়ে পুতুলের পরিবর্তে সরাসরি কাজ করার কথা জানানো হয়েছে।

২০২৪ সালের ফেব্রুয়ারিতে সায়মা ওয়াজেদ পুতুল ডব্লিউএইচও’র দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার আঞ্চলিক পরিচালক পদে নিয়োগ পান। তবে এসব অভিযোগের প্রেক্ষিতে তার অবস্থান নিয়ে এখন অনিশ্চয়তা তৈরি হয়েছে।

দুদকের তদন্ত ও সরকারের সিদ্ধান্তের ফলে ডব্লিউএইচও’র এই গুরুত্বপূর্ণ পদে পুতুলের অবস্থান নিয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নির্ভর করবে প্রমাণ ও তদন্তের ফলাফলের ওপর।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

অনুপ্রবেশকারীরা যেন বিএনপিতে ঢুকতে না পারে : তারেক রহমান
গাজীপুরে কভার্ড ভ্যানের চাপায় সাবেক পুলিশ সদস্য ও সাংবাদিক নিহত
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা থেকে সায়মা ওয়াজেদ পুতুলকে সরানোর বিষয়ে দুদকের চিঠি
ভারতের গুজরাটে আটক বাংলাদেশি দম্পতিকে ৭ বছর পর বেনাপোল দিয়ে হস্তান্তর
নওগাঁ বিশ্ববিদ্যালয় হবে নওগাঁ শহরে: উপাচার্য হাছানাত আলী
ডাকসুর সাবেক সদস্য ও ছাত্রলীগের সাবেক সহ-সভাপতি ঐতিহ্য গ্রেফতার
গণ-অভ্যুত্থানকে স্মরণীয় রাখতে ৫ আগস্ট নির্বাচন দিন : সালাহউদ্দিন
জাতীয় কবি নজরুলের নাতি বাবুল কাজী আর নেই
জবিতে বোরকা পরে সনদ তুলতে এসে আটক ছাত্রলীগ নেত্রী
রিপন-ফাহিমের দারুণ বোলিং আর মালানের ফিফটিতে বরিশালের জয়
লাখো তরুণীর হৃদয় ভেঙে বিয়ে করলেন দর্শন রাভাল! পাত্রী কে?
সংস্কার ও নির্বাচন একসাথেই চলতে পারে : মির্জা ফখরুল
মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ, পাসের হার ৪৫.৬২ শতাংশ
বিডিআর বিদ্রোহ: বিস্ফোরক মামলায় ২ শতাধিক আসামির জামিন
গাজায় ফের হামলা শুরু করেছে ইসরায়েলি সামরিক বাহিনী
সাবেক ডেপুটি গভর্নরের বাসায় দুদকের অভিযান, টাকা উদ্ধার
ইউটিউবের নতুন ফিচারে থাকছে যেসব সুবিধা
দেশে চারটি প্রদেশের কথা ভাবছে সংস্কার কমিশন
নাইজেরিয়ায় জ্বালানি ট্যাংকার বিস্ফোরণে ৭৭ জন নিহত  
হাত-মুখ বেঁধে সাবেক ইউপি সদস্যের বাড়িতে ডাকাতি