বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪ | ৬ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

নেত্রকোনায় তীব্র তাপদাহ ও অব্যাহত লোডশেডিংয়ে বিপর্যস্ত জনজীবন

নেত্রকোনায় সপ্তাহব্যাপী গ্রীষ্মের এক টানা তীব্র তাপদাহ ও বিদ্যুতের অব্যাহত লোডশেডিংয়ের কারণে জনজীবন বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে। তাপদাহে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে নিম্ন আয়ের সাধারণ মানুষ । এতে সর্দি-কাশি ও শ্বাসকষ্টসহ পেটের পীড়ায় আক্রান্ত হচ্ছে এলাকাবাসী।

সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা যায়, নেত্রকোনা জেলায় বিদ্যুতের চাহিদা রয়েছে ১৪০ মেঘাওয়াট। এর মধ্যে পিডিবির চাহিদা ২০ মেঘাওয়াট, পাওয়া যাচ্ছে ১৪ মেঘাওয়াট আর পল্লী বিদ্যুতের চাহিদা ১২০ মেঘাওয়াট, পাওয়া যাচ্ছে ৬৫ মেঘাওয়াট। সরকার চলতি ইরি-বোরো মৌসুমে ও পবিত্র মাহে রমজান মাসে সর্বত্রে নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহের আশ্বাস দিলেও হঠাৎ সপ্তাহব্যাপী বিদ্যুতের অব্যাহত লোডশেডিংয়ের কারণে জনজীবন বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে।

সাতপাই এলাকায় রিকশাচালক জমির উদ্দিন জানান, প্রচণ্ড গরমে যাত্রী নিয়ে চলাফেরা করতে গিয়ে তিনি সর্দি-জ্বরে আক্রান্ত হয়েছেন। অসুস্থ হয়ে পড়লে রোজা রাখা সম্ভব হচ্ছে না।

একমাত্র উপার্জনক্ষম ব্যক্তি হওয়ায় তীব্র গরমেও জমির উদ্দিনকে রিকশা চালিয়ে পরিবারের খাবার সরবরাহ করতে হচ্ছে। কোনো প্রকার সরকারি ভাতাও তিনি পাচ্ছে না। পড়ালেখা না জানার কারণে কোথায় কার কাছে যেতে হবে তাও জানেন না তিনি।

মোক্তারপাড়া নিবাসী সাবেক জেলা মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার বীরমুক্তিযোদ্ধা নুরুল আমিন বলেন, পবিত্র রমজান মাসে সেহেরি, ইফতার ও তারাবির নামাজের সময় বিদ্যুৎ চলে যাওয়ায় রোজাদাররা খুব কষ্ট পাচ্ছেন। রাতে বিদ্যুৎ না থাকায় তারাবির নামাজ পড়তে কষ্ট হয়। অপরদিকে বিদ্যুৎ বিভ্রাটের কারণে সেহেরির খাবার তৈরি করতে ভোগান্তিতে পড়েছেন গৃহিনীরা। এর প্রভাব পড়ছে রোজাদারদের উপর।

মদন উপজেলা শহরের ওষুধ ব্যবসায়ী সাধন সরকার বলেন, প্রতিদিন ডায়রিয়া ও সর্দি-কাশিতে আক্রান্ত রোগীরা আসছে দলে দলে। হঠাৎ একটানা অসহনীয় গরমে অতিষ্ঠ হয়ে পড়েছে এলাকাবাসী। বিদ্যুতের লোডশেডিংয়ের কারণে বাসা-বাড়িতে টিকা দায় হয়ে পড়েছে। সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে জানানোর পরও সুরাহা হচ্ছে না।

মোহনগঞ্জ উপজেলার শিয়াধার গ্রামের কৃষক রুবেল, রিপন মিয়া জানান, আমরার এলাকায় ঘন ঘন বিদ্যুৎ চলে যাওয়ায় একদিকে কৃষিকাজ ব্যাহত হচ্ছে অপরদিকে এই গরমে মানুষ অতিষ্ট হয়ে পড়ছে। অকাল বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত হবার ভয়ে আগাম হাওরের ফসল কাটা হচ্ছে। গরমে সারাদিন খাটুনি খেটে বাড়ি ফিরে শান্তিতে রাতে ঘুমানো সম্ভব হচ্ছে না।

নেত্রকোনা জেলা শহরের ছোট বাজারের ব্যবসায়ী মনোরঞ্জন সরকার, দিলীপ সরকার, তপন কর্মকার, স্বদেশ জানান, আশা করেছিলাম এই ঈদে ভালো বেচা-কেনা হবে। কিন্তু বিদ্যুতের অব্যাহত লোডশেডিংয়ের কারণে তেমন বেচা-কেনা হচ্ছে না। রাতে প্রচণ্ড গরমে ঘুমানো সম্ভব হচ্ছে না। দর্জি ও জুয়েলারি দোকানে ক্রেতাদের ঈদের অর্ডার রাখার পরও পোশাক ও অলংকার সরবরাহ করা যাচ্ছে না।

এদিকে জেলা হাসপাতালে ডায়রিয়া, সর্দি-কাশি ও জ্বরে আক্রান্ত হয়ে রোগীর সংখ্যা বাড়ছে। বিদ্যুৎ বিভ্রাটের কারণে রোগীদের ভোগান্তিতে পড়তে হচ্ছে। অনেক ক্ষেত্রে এক্সরে ও বিভিন্ন পরীক্ষা বাইরের ক্লিনিক থেকে করে আনতে হচ্ছে অধিক মূল্যে। এতে করে ক্ষতিগ্ৰস্ত হচ্ছে সাধারণ আয়ের রোগীরা।

এ ব্যাপারে নেত্রকোনা বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী আহসান মাহমুদ এলাহী জানান, গ্রীষ্ম মৌসুমে তীব্র তাপদাহে এবং পবিত্র মাহে রমজান উপলক্ষ্যে বিদ্যুতের চাহিদা বেড়ে গেছে। বিদ্যুতের সরবরাহ কম হওয়ায় মাঝে মাঝে লোডশেডিং দিতে হচ্ছে।

এসআইএইচ 

 

Header Ad

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ

ছবি: সংগৃহীত

বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে দেখা করে কুশল বিনিময় করেছেন উপদেষ্টা মাহফুজ আলম, স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া এবং ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) বিকেলে সেনাকুঞ্জে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠানে তাদের এ কুশল বিনিময় হয়।

সেনাকুঞ্জে খালেদা জিয়া পৌঁছালে উপস্থিত সবাই তাকে স্বাগত জানান। অনুষ্ঠানের এক পর্যায়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ৩ সমন্বয়ক ও সরকারের উপদেষ্টা তার পাশে এসে দাঁড়ান এবং শারীরিক খোঁজখবর নেন। এ সময় খালেদা জিয়া তাদের অভিনন্দন জানান এবং দেশকে এগিয়ে নিতে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার পরামর্শ দেন।

এ সময় এই ৩ উপদেষ্টা বিএনপি চেয়ারপারসনের কাছে দোয়া চান এবং সরকারের সংস্কার কাজে তার সর্বাত্মক সহযোগিতা চান।

এদিকে সেনাকুঞ্জে গেলে খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

প্রধান উপদেষ্টা বলেন, শহিদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের স্ত্রী খালেদা জিয়া এখানে এসেছেন। একযুগ তিনি আসার সুযোগ পাননি। আমরা গর্বিত এই সুযোগ দিতে পেরে। দীর্ঘদিনের অসুস্থতা সত্ত্বেও বিশেষ দিনে সবার সঙ্গে শরিক হওয়ার জন্য আপনাকে আবারও ধন্যবাদ। আপনার আশু রোগমুক্তি কামনা করছি।

Header Ad

দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম

ছবি: সংগৃহীত

আবারও স্বর্ণের দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস)। এবার ভরিতে ১ হাজার ৯৯৪ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। যা আজকেও ছিল এক লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) সন্ধ্যায় এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে বাজুস। শুক্রবার (২২ নভেম্বর) থেকেই নতুন এ দাম কার্যকর হবে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, স্থানীয় বাজারে তেজাবি স্বর্ণের (পিওর গোল্ড) মূল্য বেড়েছে। ফলে সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় স্বর্ণের নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে।

নতুন দাম অনুযায়ী, প্রতি ভরি ২২ ক্যারেটের স্বর্ণের দাম পড়বে ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩৩ হাজার ৯৮ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১৪ হাজার ৮৬ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯৩ হাজার ৬৭৪ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বাজুস আরও জানায়, স্বর্ণের বিক্রয়মূল্যের সঙ্গে আবশ্যিকভাবে সরকার-নির্ধারিত ৫ শতাংশ ভ্যাট ও বাজুস-নির্ধারিত ন্যূনতম মজুরি ৬ শতাংশ যুক্ত করতে হবে। তবে গয়নার ডিজাইন ও মানভেদে মজুরির তারতম্য হতে পারে।

স্বর্ণের দাম কমানো হলেও দেশের বাজারে অপরিবর্তিত রয়েছে রুপার দাম। দেশে ২২ ক্যারেটের এক ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ২ হাজার ৫৭৮ টাকায়। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ৪৪৯ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ১১১ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ১ হাজার ৫৮৬ টাকায়।

এর আগে, সবশেষ গত ১৯ নভেম্বর দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম সমন্বয় করেছিল বাজুস। সে সময় টানা চার দফা কমার পর ভরিতে ২ হাজার ৯৪০ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা নির্ধারণ করেছিল সংগঠনটি।

এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩১ হাজার ১৯৭ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১২ হাজার ৪৫৩ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯২ হাজার ২৮৬ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছিল। যা কার্যকর হয়েছে গত ২০ নভেম্বর থেকে।

এ নিয়ে চলতি বছরে এখন পর্যন্ত দেশের বাজারে ৫১ বার স্বর্ণের দাম সমন্বয় করা হয়েছে। যেখানে ৩০ বার দাম বাড়ানো হয়েছে, আর কমানো হয়েছে ২১ বার।

Header Ad

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

ছবি: সংগৃহীত

দেশের জনপ্রিয় নির্মাতা আশফাক নিপুন। কাজের পাশাপাশি সামাজিক মাধ্যমেও বেশ সরব তিনি। কথা বলেন নানা ইস্যু নিয়ে। সেই ধারাবাহিকতায় সরকার পতনের পর অন্তবর্তীকালীন সরকার গঠনেও বিভিন্ন সময় নিজের আকাঙ্ক্ষা, প্রত্যাশার কথা জানিয়েছেন। পাশাপাশি রাজনৈতিক দলগুলোর উদ্দেশ্যেও বিভিন্ন বার্তা দিয়েছেন। এবার এমনি একটি বার্তায় দেশের রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতি জনগনের আস্থার বিষয়ে আক্ষেপ জানালেন এই নির্মাতা।

বুধবার (২০ নভেম্বর) আশফাক নিপুন তার ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে লেখেন, জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে সর্বস্তরের ছাত্র এবং সাধারণ মানুষ রাস্তায় নেমে এসেছিল, বাসায় বসে বসে দোয়া করেছিল, যার যা সামর্থ্য দিয়ে সহায়তা করেছিল। কারণ, তারা দেখেছিল লড়াইটা আওয়ামী ফ্যাসিস্ট শাসক বনাম সাধারণ ছাত্র-জনতার। এটাও অস্বীকার করার কোনো উপায় নাই যে এই আন্দোলন বেগবান করতে বিরোধী সকল দলের কর্মীদের ভূমিকা অনস্বীকার্য। তাদের সংগ্রামও গত দেড় দশকের। কিন্তু এটা যদি শুধুমাত্র রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যকার লড়াই হতো তাহলে সাধারণ মানুষ এই লড়াই থেকে দূরে থাকত। সেই প্রমাণ বিগত ১৫ বছরে আছে।

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

কারণ হিসেবে তিনি বলেন, দেশের সাধারণ মানুষ এখনো দেশের কোনো রাজনৈতিক দলকেই পুরোপুরি বিশ্বাস করতে পারে না। এটাই বাস্তবতা। এই বাস্তবতা মেনে সকল রাজনৈতিক দলগুলোর উচিত কীভাবে সাধারণ জনগণের ভেতর নিজের দলের প্রতি আস্থা তৈরি করা যায় সেই বিষয়ে নিরলস কাজ করা। এই আস্থা ক্ষমতায় গিয়ে অর্জন করা সম্ভব না। কারণ, সাধারণ মানুষ আজীবন এস্টাবলিশমেন্টের বিপক্ষে। এই আস্থা অর্জন করতে হয় ক্ষমতা বলয়ের বাইরে থেকেই।

নিপুন আরও লিখেন, অরাজনৈতিক সরকার দিয়ে দীর্ঘদিন দেশ চালানো যেমন কাজের কথা না ঠিক তেমনি রাজনৈতিক সরকার হতে চাওয়া সকল রাজনৈতিক দলগুলোর বোঝা উচিত মুক্তিযুদ্ধের পরে বাংলাদেশের ইতিহাসের সবচেয়ে বড় গণঅভ্যুত্থান সংগঠিত হয়েছে সকল প্রকার পূর্বানুমান (যেমন- বর্ষাকালে আন্দোলন হয় না, নির্বাচনের আগেই কেবল জোরেশোরে আন্দোলন হয়, ঘোষণা দিয়ে বিরোধী সকল পক্ষ আন্দোলনে শামিল না হলে সফল হয় না) অগ্রাহ্য করেই। সেটা সম্ভব হয়েছে সাধারণ মানুষের ন্যায্যতার আকাঙ্ক্ষা থেকেই।

সবশেষ এই নির্মাতা লিখেছেন, ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনা সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষার দুই পয়সার দাম দেন নাই। সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষা, ইচ্ছা আর দেশপ্রেমকে পুঁজি করে অরাজনৈতিক এবং রাজনৈতিক যারাই রাজনীতি রাজনীতি খেলতে চাইবে, তাদের দশাও কোন একসময় যেন পলাতক শেখ হাসিনার মতো না হয়, সেই বিষয় নিশ্চিত করতে হবে তাদেরকেই।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ
দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম
‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’
‘বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সশস্ত্র বাহিনীর অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’: প্রধান উপদেষ্টা
নওগাঁ শহরে শৃঙ্খলা ফেরাতে বিশেষ অভিযান শুরু
২০২৬ সালের মাঝামাঝিতে নির্বাচন হতে পারে: উপদেষ্টা সাখাওয়াত
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে খালেদা জিয়ার শুভেচ্ছা বিনিময়
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে আহত ৫ জনকে রোবটিক হাত উপহার
সেনাকুঞ্জের পথে খালেদা জিয়া
সুযোগ পেলে শেখ হাসিনার পক্ষে মামলায় লড়ব: জেড আই খান পান্না
নির্বাচন কমিশন গঠন, সিইসি হলেন অবসরপ্রাপ্ত সচিব নাসির উদ্দীন
ডিএনএ টেস্টের ফলাফল: ভিনিসিয়ুসের পূর্বপুরুষ ছিলেন ক্যামেরুনের
জামিন পেলেন সাংবাদিক শফিক রেহমান
বিএনপি ছেড়ে আওয়ামী লীগে আসা সেই শাহজাহান ওমর গ্রেপ্তার
মিরপুর ও মহাখালীতে অটোরিকশা চালকদের সেনাবাহিনীর ধাওয়া
‘শেখ হাসিনা এখনও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী’, এমন কথা বলেননি ট্রাম্প
লেবাননে ৮ শতাধিক ইসরায়েলি সেনা নিহত
ভারতে সাজাভোগ শেষে দেশে ফিরল ২৪ বাংলাদেশি কিশোর-কিশোরী
ঢাকার বিভিন্ন পয়েন্টে অবরোধ করে ব্যাটারিচালিত রিকশাচালকদের বিক্ষোভ
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় আরও ৮৮ ফিলিস্তিনি নিহত