শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪ | ৬ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

জামালপুরবাসীর গলারকাঁটা রেলওয়ে ওভারপাস

জামালপুর শহরের যানজট কমাতে নেওয়া রেলওয়ে ওভারপাস নির্মাণ প্রকল্পটি এখন শহরবাসীর ‘গলার কাঁটা’ হয়ে দাঁড়িয়েছে। তিন বছর চার মাস মেয়াদি প্রকল্পটি ছয় বছরেও শেষ হয়নি। এর মধ্যে দফায় দফায় বেড়েছে কাজ মেয়াদ। আর প্রকল্পটির ব্যয় ২১১ কোটি টাকা থেকে বেড়ে ৪২৩ কোটি টাকায় গিয়ে ঠেকেছে। সঙ্গে বেড়েছে স্থানীয় মানুষের ভোগান্তি।

প্রকল্পসংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, চার দফায় মেয়াদ বাড়ানোর পর সর্বশেষ গত জুনে কাজ শেষ হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু এখন পর্যন্ত প্রকল্পের মাত্র ৭৫ শতাংশ কাজ শেষ হয়েছে। ফলে আবারও প্রকল্পের মেয়াদ বাড়িয়ে আগামী বছরের জুন পর্যন্ত করা হয়েছে।

তবে এই সময়ের মধ্যেও কাজ শেষ হওয়া নিয়ে শঙ্কা প্রকাশ করেছেন শহরের বাসিন্দারা। প্রকল্পের ধীরগতির কারণে ওই এলাকায় তীব্র যানজটে শহরবাসী এখন চরমভাবে ক্ষুব্ধ।

সড়ক ও জনপথ অধিদপ্তর (সওজ) জামালপুর কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, প্রতি ঘণ্টায় ট্রেন চলাচলের কারণে জামালপুর শহরের প্রধান সড়কের রেলগেটপাড় এলাকায় নিত্যদিন যানজট লাগে। জনদুর্ভোগ দূর করার জন্য নেওয়া রেলওয়ে ওভারপাস নির্মাণ প্রকল্প শুরু হয় ২০১৭ সালের ১৯ ফেব্রুয়ারি। এই প্রকল্পে ৭৮০ মিটার ওভারপাসসহ দুই পাশে পাকা সড়ক নির্মাণ করা হবে। এতে ৬৪ কোটি টাকা ব্যয় ধরা হয়েছে। বাকি ৩৫৯ কোটি টাকা এই প্রকল্পের ভূমি অধিগ্রহণের ব্যয় ধরা হয়েছে।

সরেজমিনে দেখা যায়, শহরের গেটপাড় থেকে ওভারপাস নির্মাণ করা হচ্ছে। সেখানে ১২টি পিলার নির্মাণ করা হয়েছে। দুটি পিলারের মাঝখানের ৫২টি গার্ডারের মধ্যে ৪৭টির নির্মাণ শেষ হয়েছে। গার্ডারের ওপরের ১৩টি ছাদের মধ্যে আটটির কাজ শেষ হয়েছে। দুই পাশের কোনো সড়কের কাজ এখনো শুরুই হয়নি। প্রধান সড়কে বড় বড় গর্ত আর কাদামাটিতে একাকার। আশপাশে যানজট লেগে আছে। ওভারপাস নির্মাণের জায়গা রেখে দুই পাশ দিয়ে ছোট্ট সড়কে যানবাহন চলাচল করছে খুব ধীরগতিতে। এ অবস্থায় সড়কের মধ্যে বালু, পাথর, ইট রাখা হয়েছে।

জামালপুর শহরের গেটপাড় বাণিজ্যিক এলাকা। বেহাল সড়কের কারণে ভুগছেন এখানকার ব্যবসায়ীরা। কয়েকজন ব্যবসায়ী বলেন, ছয় বছর ধরে নির্মাণকাজ চলছে। জাহেদা শফির মহিলা কলেজের সামনে থেকে লম্বাগাছ পর্যন্ত সড়ক বেহাল। সামান্য বৃষ্টি হলেই হাঁটুপানি জমে যায়। সেই পানির আর নেমে যাওয়ার পথ নেই। সব সময় যানজট লেগেই থাকে। ফলে এই এলাকায় ক্রেতা ও সাধারণ মানুষ এখন সহজেই আসতে চান না। এজন্য তারা আর্থিকভাবেও ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন। ধীরগতির কাজের জন্য সংশ্লিষ্ট ঠিকাদারকে দুষছেন ব্যবসায়ীরা। সওজের উদাসীনতাকেও দায়ী করছেন তারা।

বাংলাদেশ দোকান মালিক সমিতি জামালপুর জেলা শাখার যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মো. জালাল হোসেন বলেন, ১৫ থেকে ২৫ লাখ পর্যন্ত জামানত ও দোকানভাড়া দিয়ে ব্যবসা করতে হয়। কিন্তু এই ওভারপাসের কারণে সব ব্যবসায়ী ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন। গেটপাড়ের নাম শুনলেই কেউ আসতে চান না। দ্রুত ওভারপাস নির্মাণের জন্য ব্যবসায়ীরা বহু চেষ্টা করেছেন। কিন্তু কোনো কাজ হয়নি।

সওজ জামালপুর কার্যালয় সূত্র জানায়, তমা কনস্ট্রাকশন, মেসার্স জামিল ইকবাল ও মেসার্স মইন উদ্দিন বাঁশি যৌথভাবে কাজটি পায়। ২০২০ সালের জুনে কাজটি শেষ হওয়ার কথা ছিল। সর্বশেষ ২০২৩ সালের জুন পর্যন্ত সময় বাড়ানো হয়েছে।

ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের স্থানীয় তত্ত্বাবধায়ক শরিফুল ইসলাম বলেন, কাজে তাদের কোনো গাফিলতি নেই। দীর্ঘ সময় ধরে সওজ জায়গা বুঝিয়ে দিতে পারছিল না। ফলে কাজের ধীরগতি ছিল। তবে এখন পুরোদমে কাজ চলছে। প্রকল্পের বেশির ভাগ ব্যয় বেড়েছে ভূমি অধিগ্রহণে। কাজের ক্ষেত্রে ব্যয় সামান্যই বেড়েছে। আগামী জুনের মধ্যে অবশ্যই কাজটি শেষ করা হবে।

ভূমি অধিগ্রহণে জটিলতার কারণে কাজে কিছুটা ধীরগতি ছিল বলে জানিয়েছেন জামালপুরের সওজের নির্বাহী প্রকৌশলী খায়রুল বাশার মোহাম্মদ সাদ্দাম হোসেন। তিনি বলেন, পুরো প্রকল্পের মধ্যে ৩৫৯ কোটি টাকা ভূমি অধিগ্রহণ বাবদ ব্যয় হয়েছে। এখন পুরোদমে কাজ চলছে। প্রকল্পের মূল কাজ ওভারপাস। সেটার কাজ প্রায় শেষের দিকে। দুই পাশের সড়কের কোনো কাজ শুরু হয়নি। তবে আগামী জুনের মধ্যে এই প্রকল্পের কাজ শেষ হবে।

জামালপুর জেলা নাগরিক কমিটির সভাপতি জাহাঙ্গীর সেলিম বলেন, পৌরবাসীর দুঃখের নাম ওভারপাস। ছয় বছর ধরে জনদুর্ভোগের মাত্রা বৃদ্ধি পেলেও কাজের গতি হয়েছে নিম্নগামী। দুর্ভোগের বিষয়টি নিয়ে বহুবার সামাজিক আন্দোলন হয়েছে। জেলা উন্নয়ন সমন্বয় কমিটির সভায় আলোচনা হয়েছে। এই নিয়ে বহুবার রেজল্যুশনও হয়েছে। কিন্তু কাজের গতি বাড়েনি। এই সময়ের মধ্যে পদ্মাসহ বহু বড় বড় সেতু নির্মিত হয়েছে। কিন্তু ৭৮০ মিটার ওভারপাস নির্মাণের কাজ শেষ করতে পারছে না সংশ্লিষ্টরা। কল্যাণের বদলে দুর্ভোগই বাড়িয়েছে এই ওভারপাস প্রকল্প।

এসএন

Header Ad

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ

ছবি: সংগৃহীত

বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে দেখা করে কুশল বিনিময় করেছেন উপদেষ্টা মাহফুজ আলম, স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া এবং ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) বিকেলে সেনাকুঞ্জে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠানে তাদের এ কুশল বিনিময় হয়।

সেনাকুঞ্জে খালেদা জিয়া পৌঁছালে উপস্থিত সবাই তাকে স্বাগত জানান। অনুষ্ঠানের এক পর্যায়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ৩ সমন্বয়ক ও সরকারের উপদেষ্টা তার পাশে এসে দাঁড়ান এবং শারীরিক খোঁজখবর নেন। এ সময় খালেদা জিয়া তাদের অভিনন্দন জানান এবং দেশকে এগিয়ে নিতে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার পরামর্শ দেন।

এ সময় এই ৩ উপদেষ্টা বিএনপি চেয়ারপারসনের কাছে দোয়া চান এবং সরকারের সংস্কার কাজে তার সর্বাত্মক সহযোগিতা চান।

এদিকে সেনাকুঞ্জে গেলে খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

প্রধান উপদেষ্টা বলেন, শহিদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের স্ত্রী খালেদা জিয়া এখানে এসেছেন। একযুগ তিনি আসার সুযোগ পাননি। আমরা গর্বিত এই সুযোগ দিতে পেরে। দীর্ঘদিনের অসুস্থতা সত্ত্বেও বিশেষ দিনে সবার সঙ্গে শরিক হওয়ার জন্য আপনাকে আবারও ধন্যবাদ। আপনার আশু রোগমুক্তি কামনা করছি।

Header Ad

দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম

ছবি: সংগৃহীত

আবারও স্বর্ণের দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস)। এবার ভরিতে ১ হাজার ৯৯৪ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। যা আজকেও ছিল এক লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) সন্ধ্যায় এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে বাজুস। শুক্রবার (২২ নভেম্বর) থেকেই নতুন এ দাম কার্যকর হবে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, স্থানীয় বাজারে তেজাবি স্বর্ণের (পিওর গোল্ড) মূল্য বেড়েছে। ফলে সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় স্বর্ণের নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে।

নতুন দাম অনুযায়ী, প্রতি ভরি ২২ ক্যারেটের স্বর্ণের দাম পড়বে ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩৩ হাজার ৯৮ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১৪ হাজার ৮৬ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯৩ হাজার ৬৭৪ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বাজুস আরও জানায়, স্বর্ণের বিক্রয়মূল্যের সঙ্গে আবশ্যিকভাবে সরকার-নির্ধারিত ৫ শতাংশ ভ্যাট ও বাজুস-নির্ধারিত ন্যূনতম মজুরি ৬ শতাংশ যুক্ত করতে হবে। তবে গয়নার ডিজাইন ও মানভেদে মজুরির তারতম্য হতে পারে।

স্বর্ণের দাম কমানো হলেও দেশের বাজারে অপরিবর্তিত রয়েছে রুপার দাম। দেশে ২২ ক্যারেটের এক ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ২ হাজার ৫৭৮ টাকায়। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ৪৪৯ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ১১১ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ১ হাজার ৫৮৬ টাকায়।

এর আগে, সবশেষ গত ১৯ নভেম্বর দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম সমন্বয় করেছিল বাজুস। সে সময় টানা চার দফা কমার পর ভরিতে ২ হাজার ৯৪০ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা নির্ধারণ করেছিল সংগঠনটি।

এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩১ হাজার ১৯৭ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১২ হাজার ৪৫৩ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯২ হাজার ২৮৬ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছিল। যা কার্যকর হয়েছে গত ২০ নভেম্বর থেকে।

এ নিয়ে চলতি বছরে এখন পর্যন্ত দেশের বাজারে ৫১ বার স্বর্ণের দাম সমন্বয় করা হয়েছে। যেখানে ৩০ বার দাম বাড়ানো হয়েছে, আর কমানো হয়েছে ২১ বার।

Header Ad

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

ছবি: সংগৃহীত

দেশের জনপ্রিয় নির্মাতা আশফাক নিপুন। কাজের পাশাপাশি সামাজিক মাধ্যমেও বেশ সরব তিনি। কথা বলেন নানা ইস্যু নিয়ে। সেই ধারাবাহিকতায় সরকার পতনের পর অন্তবর্তীকালীন সরকার গঠনেও বিভিন্ন সময় নিজের আকাঙ্ক্ষা, প্রত্যাশার কথা জানিয়েছেন। পাশাপাশি রাজনৈতিক দলগুলোর উদ্দেশ্যেও বিভিন্ন বার্তা দিয়েছেন। এবার এমনি একটি বার্তায় দেশের রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতি জনগনের আস্থার বিষয়ে আক্ষেপ জানালেন এই নির্মাতা।

বুধবার (২০ নভেম্বর) আশফাক নিপুন তার ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে লেখেন, জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে সর্বস্তরের ছাত্র এবং সাধারণ মানুষ রাস্তায় নেমে এসেছিল, বাসায় বসে বসে দোয়া করেছিল, যার যা সামর্থ্য দিয়ে সহায়তা করেছিল। কারণ, তারা দেখেছিল লড়াইটা আওয়ামী ফ্যাসিস্ট শাসক বনাম সাধারণ ছাত্র-জনতার। এটাও অস্বীকার করার কোনো উপায় নাই যে এই আন্দোলন বেগবান করতে বিরোধী সকল দলের কর্মীদের ভূমিকা অনস্বীকার্য। তাদের সংগ্রামও গত দেড় দশকের। কিন্তু এটা যদি শুধুমাত্র রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যকার লড়াই হতো তাহলে সাধারণ মানুষ এই লড়াই থেকে দূরে থাকত। সেই প্রমাণ বিগত ১৫ বছরে আছে।

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

কারণ হিসেবে তিনি বলেন, দেশের সাধারণ মানুষ এখনো দেশের কোনো রাজনৈতিক দলকেই পুরোপুরি বিশ্বাস করতে পারে না। এটাই বাস্তবতা। এই বাস্তবতা মেনে সকল রাজনৈতিক দলগুলোর উচিত কীভাবে সাধারণ জনগণের ভেতর নিজের দলের প্রতি আস্থা তৈরি করা যায় সেই বিষয়ে নিরলস কাজ করা। এই আস্থা ক্ষমতায় গিয়ে অর্জন করা সম্ভব না। কারণ, সাধারণ মানুষ আজীবন এস্টাবলিশমেন্টের বিপক্ষে। এই আস্থা অর্জন করতে হয় ক্ষমতা বলয়ের বাইরে থেকেই।

নিপুন আরও লিখেন, অরাজনৈতিক সরকার দিয়ে দীর্ঘদিন দেশ চালানো যেমন কাজের কথা না ঠিক তেমনি রাজনৈতিক সরকার হতে চাওয়া সকল রাজনৈতিক দলগুলোর বোঝা উচিত মুক্তিযুদ্ধের পরে বাংলাদেশের ইতিহাসের সবচেয়ে বড় গণঅভ্যুত্থান সংগঠিত হয়েছে সকল প্রকার পূর্বানুমান (যেমন- বর্ষাকালে আন্দোলন হয় না, নির্বাচনের আগেই কেবল জোরেশোরে আন্দোলন হয়, ঘোষণা দিয়ে বিরোধী সকল পক্ষ আন্দোলনে শামিল না হলে সফল হয় না) অগ্রাহ্য করেই। সেটা সম্ভব হয়েছে সাধারণ মানুষের ন্যায্যতার আকাঙ্ক্ষা থেকেই।

সবশেষ এই নির্মাতা লিখেছেন, ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনা সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষার দুই পয়সার দাম দেন নাই। সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষা, ইচ্ছা আর দেশপ্রেমকে পুঁজি করে অরাজনৈতিক এবং রাজনৈতিক যারাই রাজনীতি রাজনীতি খেলতে চাইবে, তাদের দশাও কোন একসময় যেন পলাতক শেখ হাসিনার মতো না হয়, সেই বিষয় নিশ্চিত করতে হবে তাদেরকেই।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ
দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম
‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’
‘বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সশস্ত্র বাহিনীর অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’: প্রধান উপদেষ্টা
নওগাঁ শহরে শৃঙ্খলা ফেরাতে বিশেষ অভিযান শুরু
২০২৬ সালের মাঝামাঝিতে নির্বাচন হতে পারে: উপদেষ্টা সাখাওয়াত
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে খালেদা জিয়ার শুভেচ্ছা বিনিময়
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে আহত ৫ জনকে রোবটিক হাত উপহার
সেনাকুঞ্জের পথে খালেদা জিয়া
সুযোগ পেলে শেখ হাসিনার পক্ষে মামলায় লড়ব: জেড আই খান পান্না
নির্বাচন কমিশন গঠন, সিইসি হলেন অবসরপ্রাপ্ত সচিব নাসির উদ্দীন
ডিএনএ টেস্টের ফলাফল: ভিনিসিয়ুসের পূর্বপুরুষ ছিলেন ক্যামেরুনের
জামিন পেলেন সাংবাদিক শফিক রেহমান
বিএনপি ছেড়ে আওয়ামী লীগে আসা সেই শাহজাহান ওমর গ্রেপ্তার
মিরপুর ও মহাখালীতে অটোরিকশা চালকদের সেনাবাহিনীর ধাওয়া
‘শেখ হাসিনা এখনও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী’, এমন কথা বলেননি ট্রাম্প
লেবাননে ৮ শতাধিক ইসরায়েলি সেনা নিহত
ভারতে সাজাভোগ শেষে দেশে ফিরল ২৪ বাংলাদেশি কিশোর-কিশোরী
ঢাকার বিভিন্ন পয়েন্টে অবরোধ করে ব্যাটারিচালিত রিকশাচালকদের বিক্ষোভ
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় আরও ৮৮ ফিলিস্তিনি নিহত